শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

বিপাকে পাকিস্তানি তত্ত্বাবধায়ক সরকার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
বিপাকে পাকিস্তানি তত্ত্বাবধায়ক সরকার

পৃথিবীর বুকে রাজতন্ত্র, একনায়কতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, সামরিক শাসন, স্বৈরশাসন, খেলাফত প্রভৃতি সরকারব্যবস্থা চালু হলেও দীর্ঘমেয়াদে গণতন্ত্রের চেয়ে ভালো কোনো শাসনব্যবস্থা আজ পর্যন্ত প্রমাণিত হয়নি। গণতন্ত্রেও ত্রুটি রয়েছে, তবে তা অন্যান্য সরকারব্যবস্থার তুলনায় অনেক কম বলেই রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের অধিকাংশের মতে গণতন্ত্রই রাষ্ট্র পরিচালনার সবচেয়ে আদর্শ শাসনব্যবস্থা। বিশ্বের বুকে বর্তমানে ১৯৫টি দেশ রয়েছে। (সূত্র : ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাস)। প্রচলিত নির্বাচনব্যবস্থা, জনগণের স্বাধীনতা, রাজনীতিতে অংশগ্রহণ, সরকারের কর্মকান্ড ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির মতো ৬০টি মানদন্ডে  যাচাই করে প্রতিবছর বিশ্বের প্রায় সব দেশের গণতন্ত্রকে মূল্যায়ন করে এবং বিভিন্ন স্তরে বা ক্যাটাগরিতে সাজায় লন্ডনভিত্তিক ‘ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট’, যা বিশ্বের বহু দেশ, সংস্থা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আদর্শ বা নির্ভরযোগ্য বলে মনে করে।

ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের ২০২২ সালের মূল্যায়নে বিশ্বের ২৪টি দেশে পরিপূর্ণ গণতন্ত্র এবং ৪৮টি দেশে কিছুটা ত্রুটিপূর্ণ গণতন্ত্র রয়েছে। আর বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৩৬টি দেশে রয়েছে হাইব্রিড ডেমোক্র্যাসি; যাকে বাংলায় শংকর বা দোঁআশলা গণতন্ত্র বলা চলে। অন্যদিকে কর্তৃত্ববাদী শাসনের জাঁতাকলে রয়েছে ৬৯টি দেশ। হাইব্রিড ডেমোক্র্যাসি স্তরের ৩৬টি দেশের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ, যার বিশ্ব র‌্যাংকিং ৭৩। আর এ স্তরের নিচ থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে অর্থাৎ কর্তৃতবাদী দেশের তালিকায় একটু ওপরে রয়েছে পাকিস্তান, যার বিশ্ব র‌্যাংকিং ১০৭। মজার বিষয় হলো- হাইব্রিড স্তরের সবচেয়ে ভালো বা উচ্চ অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ এবং নিচ থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানে আজ বহুল আলোচিত ও সমালোচিত বিষয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার। গণতান্ত্রিক রীতিতে এমন সরকারের প্রয়োজনীয়তা না থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থাহীনতা ও নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য যোগ্য ও সামর্থ্যবান নির্বাচন কমিশন ও বিচারব্যবস্থাসহ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্বলতার কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দিকে ঝুঁকে পড়ে এ দুই দেশ। বাংলাদেশের ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়কের আবরণে সেনা-সমর্থিত সরকারের আগমন এবং যথাসময়ে নির্বাচন না দিয়ে ক্ষমতা ধরে রাখা ও দেশকে বিরাজনীতিকরণের দিকে ঠেলে দেওয়ার প্রেক্ষাপটে আইন ও সাংবিধানিকভাবে এ তত্ত্বাবধায়ক সরকারপদ্ধতি বাতিল করা হয়। তবে তা রয়ে গেছে পাকিস্তানে।

নানা রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ১০ আগস্ট ২০২৩ তারিখে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের উপদেশ মোতাবেক পাকিস্তান জাতীয় সংসদের বিলুপ্তি ঘোষণা করেন রাষ্ট্রপতি আরিফ আলভি। একই সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় এবং এ সরকারের প্রধান হন ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানে জন্ম নেওয়া আনোয়ারুল হক কাকার। তিনি লেখাপড়া করেছেন সেনাবাহিনী পরিচালিত কোহাত ক্যাডেট কলেজে এবং বেলুচিস্তান বিশ্ববিদ্যালয়ে। বেলুচিস্তান রাজ্য সরকারের একজন শিক্ষিত সংসদ সদস্য হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। তা ছাড়াও সেনাবাহিনীর অধীনস্থ ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স ইউনিভার্সিটিতে’ তিনি নানা বিষয়ে বক্তৃতা প্রদান করার সুবাদে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন মহলের সঙ্গে তার সখ্যের বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচিত। তত্ত্বাবধায়ক সরকারই যে সব সমস্যার সমাধান নয়, তা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে পাকিস্তান। শপথ গ্রহণের আগের দিনই সরকারপ্রধান আনোয়ারুল হক কাকারকে শুনতে হয় বেলুচিস্তানে গোলাগুলির খবর। সেখানে নিষিদ্ধ ঘোষিত বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মির মজিদ ব্রিগেড গ্রুপ চায়নার অর্থায়নে একটি সমুদ্রবন্দর এবং বন্দরের সঙ্গে সংযোগের জন্য রাস্তা নির্মাণকাজে নিয়োজিত চীনা প্রকৌশলী, কারিগর ও শ্রমিকদের আক্রমণ করে এবং গুলি চালায়। নির্মাণাধীন এ বন্দর ও সংযুক্ত রাস্তা ব্যবহার করে চীনের জিনজিয়াং প্রদেশ যুক্ত হতে চায় আরব সাগরের সঙ্গে, যার ফলে ইরান ও মধ্যপ্রাচ্যের ওপর চীনের প্রভাব বাড়বে। তাই এ আক্রমণে নাখোশ চায়নাকে সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে কাকারের তত্ত্বাবধায়ক সরকার।

জুলাই মাসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ লাভের চুক্তি করে ঋণখেলাপি হওয়া থেকে অল্পের জন্য বেঁচে যায় পাকিস্তান। সেইসঙ্গে সম্ভাব্য বড় অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়। তবে ভবিষ্যতে কী হবে এমন আশঙ্কা তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অর্থনৈতিকভাবে চাপে রেখেছে। দেশটিকে আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে ৮০ বিলিয়ন ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হবে, অর্থাৎ গড়ে বছরে প্রায় ১৫ থেকে ২০ বিলিয়ন ডলার বা মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। অথচ আইএমএফ ঋণ দিয়েছে মাত্র ৩ বিলিয়ন। চীন, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ ও স্বল্পমেয়াদি ঋণ দিতে আগ্রহী, তবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে সাধারণত কোনো দেশ বা সংস্থা চুক্তিতে আবদ্ধ হতে চায় না।

পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে একটি নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করা। সাংবিধানিকভাবে বিগত সংসদ ভেঙে দেওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে আরেকটি নির্বাচন আয়োজনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে চলতি বছর জুলাই মাসে কোনো এক অদৃশ্য ইশারায় যেন বিদায়ী শাহবাজ সরকার আইন সংশোধন করে নির্বাচনে সহায়তা ও রুটিন ওয়ার্কের বাইরে গিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে যে কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে। অন্যদিকে মে মাসে এ সরকার নতুন জনসংখ্যা জরিপ অনুমোদন করেছে। এ জরিপ অনুসারে দেশের বহু স্থানে আগের নির্বাচনী এলাকার সীমানা পরিবর্তন প্রয়োজন হয়ে পড়েছে, যা নির্বাচন-পূর্ববর্তী ৯০ দিন বা বর্তমানে তারও কম সময়ে সম্ভব নয়। ফলে এ অজুহাতে নির্বাচন পিছিয়ে যেতে পারে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ বাড়তে পারে বলে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। তবে এ মেয়াদ কত দিন বাড়বে সেটাই প্রশ্ন। পাকিস্তান নির্বাচন কমিশনের একজন সাবেক কর্মকর্তার মতে, ২৪ কোটি ১০ লাখ মানুষের দেশে শত শত জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনী এলাকার সীমানা পুনর্বিন্যাস করতে কমপক্ষে ছয় মাস সময় প্রয়োজন। কিন্তু বর্তমান সংবিধানের আলোকে ১০ নভেম্বর তথা ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। এ মুহূর্তে দেখার বিষয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার কোন পথে হাঁটে। তবে গুঞ্জন রয়েছে যে, সেনা সমর্থিত হয়ে এ সরকার তার মেয়াদ দীর্ঘায়িত করবে এবং সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করবে। সে ক্ষেত্রে একদিকে আমেরিকা অন্যদিকে চীনকে কীভাবে জনগণের ম্যান্ডেটবিহীন এ সরকার মোকাবিলা করবে সেই প্রশ্ন থেকেই যায়।

পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আরেকটি চ্যালেঞ্জ হলো সে দেশের নতুন রাজনৈতিক প্লাটফরম ‘পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ’ (পিটিআই) প্রধান ও সাবেক ক্রিকেট তারকা ইমরান খানের বিষয়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং তাঁর প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করা। নির্বাচনে জয়ী হয়ে ১৮ আগস্ট ২০১৮ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির শেষে অর্থাৎ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের শুরুর দিকে ইমরান খান রাশিয়া সফর করেন, যা রাশিয়াকে কোণঠাসা করতে চাওয়া পশ্চিমারা মেনে নিতে পারেনি। এ সফরের ২ মাসেরও কম সময়ে (১০ এপ্রিল ২০২২) সংসদে আস্থা ভোটে হেরে বিদায় নেন ইমরান। এরপর প্রায় শতাধিক মামলার জালে আটকা পড়েন তিনি। বিদেশি রাষ্ট্র থেকে উপহার হিসেবে প্রাপ্ত মূল্যবান সামগ্রী রাষ্ট্রের তোশাখানায় জমা না দেওয়ার এক মামলায় বন্দি থাকা অবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের গোপনীয় তথ্য ফাঁস করার মামলা তথা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়ের করা হয়, যার শাস্তি ১৪ বছরের কারাদন্ড থেকে মৃত্যুদন্ড পর্যন্ত যে কোনো কিছু হতে পারে। এ অভিযোগের প্রেক্ষাপটে জানা যায়, ইমরান খান আমেরিকার পাঠানো একটি গোপনীয় তারবার্তা জনসম্মুখে প্রকাশ করে দেন। অন্যদিকে ইমরান খানের দাবি, রাশিয়া ভ্রমণের পরপরই আমেরিকা পাকিস্তানের সেনা কর্তৃপক্ষকে একটি তারবার্তায় সংসদীয়ভাবে তাকে হটানোর পরামর্শ বা নির্দেশনা দেয়। ফলে এ কথা বলাই যায়, পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপের ওপর তীক্ষè নজর রাখছে আমেরিকা, রাশিয়া ও চীন, যার মাঝে বন্দি হয়ে ত্রিশংকুল অবস্থায় আছে তারা।

পাকিস্তানের প্রাকৃতিক দুর্যোগ একটি নৈমিত্তিক ঘটনা। ২০২২ সালের বন্যার পর পাকিস্তানের দুর্বল অর্থনীতি আরও দুর্বল হয়ে যায়। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এমনটা ঘটেছে বলে প্রমাণ করতে পারলে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে ৩০ ডিসেম্বর ২০২৩ থেকে শুরু হতে যাওয়া ২৮ তম কনফারেন্স অব দ্য পারটিস (সিওপি ২৮) তথা বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন থেকে বড় অংকের ফান্ড পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকায় কে এ সভায় যোগ দেবেন এবং তাদের কথার মূল্যায়ন বিশ্ব নেতারা কীভাবে করবেন সেটাও প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর পশ্চিমারা এ জলবায়ু ফান্ডের মূল জোগানদাতা হওয়ায় তাদের ইচ্ছা- অনিচ্ছার ওপর পাকিস্তান চলছে কি না সেটি যেমন প্রশ্ন তেমনি প্রশ্ন পাকিস্তানে বন্দর ও সড়ক বানিয়ে চীন আরব সাগরের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পথে যেসব বাধা সৃষ্টি হচ্ছে তা নিরসনে পাকিস্তানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার কী ভূমিকা পালন করে।

সার্বিক বিচারে বলা চলে ভালো নেই পাকিস্তান, ভালো নেই পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক সরকার। আসলে গণতন্ত্রের বিকল্প কেবল গণতন্ত্রই হতে পারে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা অন্য কিছু নয়। আর গণতন্ত্রের প্রাণ সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে গণতান্ত্রিক সরকারকেই সব করতে হবে, নইলে ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে আমাদের সবাইকে।

শেষ করব দুটি বাণী দিয়ে। ২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি  থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত একটি বিতর্কিত নির্বাচনের প্রেক্ষিতে একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক লিখেছিলেন- নির্বাচনেই যদি দুর্নীতি হয় তবে নির্বাচননির্ভর গণতন্ত্র হয় প্রতারণা। অন্যদিকে সক্রেটিস বলেছেন, কোন ধরনের মানুষ ভোট দেয় সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, গুরুত্বপূর্ণ হলো- কোন ধরনের মানুষ ভোট গণনা করে। 

                   লেখক : গবেষক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে