শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৩

প্রতারণার ফাঁদ পাতা ভুবনে

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতারণার ফাঁদ পাতা ভুবনে

ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়ার কথা বারবার বলা হয়। কিন্তু ইতিহাসের শিক্ষা হলো- ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। জীবনের চলার পথে মানুষ অনেক ভুল করে। ভুল বা ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে মানুষ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে এটাই প্রত্যাশা। কিন্তু ইতিহাসের মতো ভুল থেকেও কেউ শিক্ষা নেয় না। যুবক, ডেসটিনি, ইউনিপেটু, এহসান গ্রুপ, ই-ভ্যালির মতো বড় বড় কেলেঙ্কারি বাংলাদেশের লাখো মানুষকে নিঃস্ব করেছে। প্রত্যেকবার আমি ভাবি, এরপর নিশ্চয়ই মানুষের শিক্ষা হবে। যুবকের পর ভাবি ডেসটিনি হবে না, ডেসটিনির পর ভাবি ইউনিপেটু হবে না, এরপর ভাবি ই-ভ্যালি হবে না। আমাদের চারপাশে প্রতারণার অসংখ্য ফাঁদ পাতা। ভাবি একজনকে প্রতারিত হতে দেখে আরেকজন সতর্ক হবে। কিন্তু বারবার একেকটা ঢেউ আসে, আর হাজার কোটি টাকা নিয়ে হাওয়া হয়ে যায়। লাখ লাখ মানুষ নিঃস্ব হয়ে যায়। তারপর আবার ঢেউ আসে, আবার মানুষ নিঃস্ব হয়। এ যেন প্রতারণার এক মহাসমুদ্র, যেন এক অন্তহীন নিঃস্বকরণ প্রক্রিয়া।

ছেলেবেলায় কোনো একটা সিনেমায় গান শুনেছিলাম- আমি শুইনাছি শুইনাছি টাকার পাখা গজাইছে, শহরেতে টাকা নাকি উইড়া বেড়ায় রে। এখন দেখছি টাকার সত্যি পাখা গজাইছে। শুধু শহর নয়, গ্রামে-গঞ্জেও দেখি উড়ে উড়ে টাকা হাওয়া হয়ে যাচ্ছে। আগে এ প্রতারণার ফাঁদ পাতা কিছুটা কঠিন ছিল। কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে প্রতারণার কাজটাও সহজ হয়ে গেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই কোনো না কোনো অফার পাবেন। কোটিপতি হওয়া যেন কয়েকটি ক্লিকের দূরত্ব। ১০ দিনে টাকা দ্বিগুণ করার ডাক। কোথাও বিনিয়োগ, কোথাও বেটিং, কোথাও ক্রিপ্টোকারেন্সির ব্যবসা, কোথাও ক্লিক করলেই টাকা কামানোর সুযোগ। ফেসবুকে ঢুকলেই মনে হয় বেকারত্ব কোনো সমস্যাই নয়। হাওয়ায় উড়ে উড়ে টাকা চলে আসবে পকেটে।

সম্প্রতি বিভিন্ন পত্রিকায় একটি খবর প্রকাশিত হয় এমটিএফই (মেটাভার্স ফরেন এক্সচেঞ্জ) নামে একটি হাওয়াই প্রতিষ্ঠান হুট করে তাদের কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে- এমটিএফইতে বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের ১১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ আছে। দুবাইভিত্তিক এ প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশে তেমন কোনো অবকাঠামো নেই। তাই তাদের ধরারও কোনো উপায় নেই। কান্নাকাটি, লেখালেখি, প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, সরকারকে গালাগাল করা ছাড়া আর কিছু করার নেই। যুবক, ডেসটিনি, ই-ভ্যালির মতো যাদের বাংলাদেশে অফিস ছিল, যাদের মূল হোতারা ধরা পড়েছেন; তাদের টাকাই কেউ পায়নি। আর এমটিএফই তো বায়বীয় কোম্পানি। কে, কী আশ্বাস দেবে জানি না; তবে আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি এ ১১ হাজার কোটি টাকার এক টাকাও কেউ ফেরত পাবেন না। বিভিন্ন পত্রিকার খবরে বিভিন্ন অঙ্কের টাকার কথা বলা হয়েছে। সর্বনিম্ন ১১ হাজার কোটি টাকা। কোনো কোনো পত্রিকায় ২০ হাজার কোটি টাকার কথাও লেখা হয়েছে। টাকার অঙ্ক শুনলেও আমি বিস্ময় মানি। ছেলেবেলায় শুনতাম, গ্রামের কেউ বড়লোক হলে বাড়িতে উঁচু বাঁশের মাথায় বাতি জ্বালায়। এটাকে বলত ‘লাখের বাতি’। মানে লাখ টাকা হলেই বাতি জ্বালানোর যোগ্যতা হতো। লাখ টাকা অনেক আগেই ডালভাত হয়ে গেছে। বাংলাদেশের সব লাখপতি নিজেদের বাড়িতে বা বাসায় বাতি জ্বালালে দেশে আর স্ট্রিট লাইট লাগবে না। এখন কোটি টাকাও আলোচনায় আসে না। এখন শুনি শত কোটি, হাজার কোটি টাকা। সরকারি বিভিন্ন অফিসের পিয়ন-ড্রাইভাররাও নাকি শত কোটি টাকার মালিক। মাঝে মাঝে কল্পনা করার চেষ্টা করি, কয় টাকায় কোটি টাকা হয়, শত কোটি টাকা হয়, হাজার কোটি টাকা হয়। ১০০ টাকার বান্ডিলেও ১১ হাজার কোটি টাকা ডাকাতি করতে কয়টা লরি লাগবে? কিন্তু এখন মাত্র কয়েকটা ক্লিকেই গায়েব ১১ হাজার কোটি টাকা।

আমি ভাবি, বাংলাদেশেই কেন বারবার এ ধরনের ঘটনা ঘটে। প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ। বাংলাদেশ ঘনবসতি, বেকারত্ব বেশি, শিক্ষা কম, সাইবার শিক্ষা আরও কম, সচেতনতা আরও কম। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হলো মানুষের লোভ। এ লোভকে পুঁজি করেই প্রতারকরা তাদের ফাঁদ পাতে। শুধু দেশে নয়, জমিজমা বিক্রি করে বিদেশে পাড়ি জমাতে গিয়েও অনেকে প্রতারিত হন, এমনকি মারাও যান। তবে আমাদের লোভের কোনো সীমা-পরিসীমা নেই। রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার স্বপ্নে আমরা বিভোর। ই-মেইলে পাঠানো বিনিয়োগের অফারে সাড়া দেই আমরা। বিদেশ থেকে দামি গিফট এসেছে শুনে সেটা ছাড়াতে লাখ লাখ টাকা দিয়ে দেই। এমনকি জিনের বাদশারাও আমাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে যায়। এভাবে আমরা শেয়ারবাজারে গিয়ে নিঃস্ব হই, এমএলএম কোম্পানির ফাঁদে পড়ে পথের ফকির বনে যাই। ১৯৯৬ সালের মহাধসের আগে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা এক সাংবাদিক বন্ধু প্রতিদিন কোটি টাকার গল্প শোনাত। লাভের অঙ্ক দেখাত। কোন মডেলের গাড়ি কিনবে, কোথায় বাড়ি বানাবে তার স্বপ্নের কথা বলত। তখনো যদি সে শেয়ার বিক্রি করে দিত, সত্যি কোটিপতি হতো। আমি তাকে বারবার বলতাম, আর দরকার নেই। এবার বিক্রি করে দেন। তিনি বলতেন, আরে রাখেন, আরও কত কোটি টাকা হয় দেখেন। তারপর এক সকালে নিঃস্ব হয়ে যায় সে। তার স্বপ্নভঙ্গের বেদনা কাছ থেকে দেখেছি। শেয়ারবাজার তবু বৈধ বিষয়, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে লাভক্ষতি থাকে। কিন্তু অবৈধ এমএলএম ব্যবসায় যারা হাওয়ার ওপর কোটিপতি হতে চান, তাদের কথা আলাদা। যুবক, ডেসটিনি বা ই-ভ্যালির তবু নামকাওয়াস্তে হলেও কিছু পণ্য ছিল। তারা জমিজমা কিনেছে বা গাছ লাগিয়েছিল। কিন্তু এমটিএফই তো পুরোটাই হাওয়াই ব্যবসা। ১ লাখ টাকা ব্যাংকে রাখলে আপনি ৭০০/৮০০ টাকা পাবেন। কোনো লাভজনক ব্যবসায় খাটালেও মাসে ৩-৪ হাজার টাকার বেশি পাবেন না। কিন্তু আপনি যদি বিশ্বাস করেন ১ লাখ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে মাসে ৪৫ হাজার টাকা লাভ পাবেন, তাহলে সমস্যা তো আপনার। পত্রিকায় দেখলাম, এমটিএফইও স্বপ্নে অনেককে কোটিপতি বানিয়েছিল। অনেকের অ্যাকাউন্টে লাভের লাখ লাখ ডলার জমা ছিল। সেটা দেখে আরও অনেকে ঝাঁপ দিয়েছেন। পতঙ্গ যেমন উড়ে গিয়ে আগুনে ঝাঁপ দিয়ে মরে যায়। আমরা তেমন লোভের আগুনে ঝাঁপ দিয়ে নিঃস্ব হই।

আসলে লাভ আর লোভের পার্থক্যটা আমরা ভুলে যাই। আর কে না জানে লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। নিঃস্ব হয়ে অনেকে আত্মহত্যা করেন। শারীরিক মৃত্যু হয়তো সবার হয় না। কিন্তু একটি পরিবারের আর্থিক সক্ষমতার মৃত্যু ঘটানোর জন্য এমন একটি ফাঁদই যথেষ্ট। যুবক, ডেসটিনি, ই-ভ্যালি, এমটিএফইর ফাঁদে পড়ে কত মানুষ, কত পরিবার ধ্বংস হয়ে গেছে, তার সঠিক পরিসংখ্যান নেই।

আমার খুব অবাক লাগে, ১১ হাজার কোটি টাকা হাওয়া হয়ে গেছে, কিন্তু সে অর্থে কোনো আওয়াজ নেই। গণমাধ্যম নিউজ করছে বটে। কিন্তু ভুক্তভোগীরা খুব বেশি কথা বলছেন না, প্রতারিত হওয়ার কথাও বলছেন না। প্রথম কথা হলো, তারা নিজ দায়িত্বে প্রতারিত হয়েছেন। দ্বিতীয় কথা হলো, তারা অবৈধ পথে টাকাটা পাঠিয়েছেন। টাকা তো গেছেই, এখন আওয়াজ তুলতে গেলে আরও বড় শাস্তির মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই টাকা হারিয়েও বেশির ভাগ মানুষ চুপ করে আছেন। কেউ অভিযোগ না করলেও পুলিশ গণমাধ্যমের খবর দেখে নিজেদের মতো খোঁজখবর নিচ্ছে। কিন্তু এটা মানতেই হবে, আপনি আপনার ঘরে বসে মোবাইলে কার সঙ্গে কী লেনদেন করছেন; তার খবর রাখা পুলিশের পক্ষে সম্ভব নয়।

তাই বলে কি এভাবে একের পর এক ফাঁদে পড়ে লোভী মানুষ, অসহায় মানুষ, সরল মানুষ, অসচেতন মানুষ নিঃস্ব হতেই থাকবে? সরকারের কি কিছুই করার নেই। এমটিএফই না হয় আড়ালে ছিল। কিন্তু যুবক, ডেসটিনি, ই-ভ্যালি তো দৈত্য হয়েছে আমাদের চোখের সামনেই। টাকা নিয়ে ভেগে যাওয়ার পর আমাদের টনক নড়ে। কিছুদিন হইচই হয়, তারপর টাকার মতো সব হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। এখন পুলিশ বলছে আমরা জানি না, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে আমরা জানি না, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বলছে আমরা জানি না। কেউ যদি না জানে, তাহলে সরকার থাকার দরকার কী। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দেওয়ার দায়িত্ব তো সরকারের।

এমটিএফই কি এ ধরনের শেষ ফাঁদ? আমি জানি, আপনারাও জানেন, পুলিশও জানে; উত্তরটা নেতিবাচক। অন্তর্জাল জগতে এমন আরও অনেক প্রতারণার জাল পাতা আছে। ফেসবুকে ঢুকলে এমন আরও অনেক কোটিপতি হওয়ার, ঘরে বসে আয় করার অফার পাবেন। নিঃস্ব হবেন কি না, সে সিদ্ধান্ত আপনার।

এ প্রবণতা বন্ধের কি কোনো উপায় নেই? অবশ্যই আছে। অন্তর্জাল জগতে কী হচ্ছে, তা কঠোরভাবে মনিটরিং করতে হবে। সন্দেহজনক কিছু দেখলেই ব্যবস্থা নিতে হবে।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সন্দেহজনক কিছু হচ্ছে কি না নজর রাখতে হবে। দায়ীদের ধরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। দেশে এমটিএফইর ৪০০-এর মতো সিইও ছিল, তারা তো হাওয়ায় মিলিয়ে যায়নি। তাদের ধরে মূল হোতাদের কাছে যেতে হবে। কিন্তু শুরুতেই যেমন বলেছি, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রেও তাই। যুবক, ডেসটিনি, ই-ভ্যালির কাউকে কাউকে ধরা হয়েছে বটে কিন্তু এখনো বিচার হয়নি; কেউ টাকাও ফেরত পায়নি। প্রতারণা করে টাকা মেরে দিলেও যদি শাস্তি না হয়, তাহলে ভবিষ্যতে আরও অনেক মানুষ এ ব্যবসায় নামবে, মানুষকে নিঃস্ব করতেই থাকবে।

 

তবে সবার আগে আমাদের সচেতন হতে হবে। লাভ আর লোভের ফারাকটা বুঝতে হবে। এ পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে আমাদের সবাইকেই উপার্জন করতে হবে। কিন্তু সেটা করতে হবে পরিশ্রম দিয়ে, মেধা দিয়ে, যোগ্যতা দিয়ে। ভাগ্য বলে একটা কথা আছে। কিন্তু লটারি সবাই পায় না। আর পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি। ছেলেবেলায় পড়েছেন না, এক লোকের হাঁস প্রতিদিন একটা করে সোনার ডিম দেয়। সেই লোভী ব্যক্তি সব সোনার ডিম একদিনে পাওয়ার আশায় হাঁসটিকেই জবাই করে ফেলল।

আমাদের আসলে বুঝতে হবে। ঠিকঠাক মতো লালন-পালন করলে একটা হাঁস দিনে একটাই ডিম পাড়বে। আর পৃথিবীর কোনো হাঁসই সোনার ডিম পাড়ে না। সোনার ডিমের আশায় বসে না থেকে আমাদের প্রতিদিন একটা ডিমের আশায় পরিশ্রম করতে হবে। ঘরে বসে ক্লিকে টাকা আয় করার কোনো শর্টকাট রাস্তা পৃথিবীর কোথাও নেই। তাহলে পৃথিবীতে কোনো গরিব মানুষ থাকত না। সবাই কোটিপতি বনে যেত। ১ লাখ ১০ হাজার টাকায় মাসে ৪৫ হাজার টাকা বিল গেটস বা ইলন মাস্কও কামাতে পারবেন না। তাই কাউকে দোষ না দিয়ে নিজে সচেতন হোন।

কবি লিখেছিলেন- ‘প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবনে/কে কোথা ধরা পড়ে, কে জানে’। এখন দেখছি প্রতারণার ফাঁদ পাতা ভুবনে। কে যে কখন, কোন ফাঁদে ধরা পড়ে নিঃস্ব হয়ে যাবেন কে জানে? তাই সময় থাকতে সাবধান হন। পরিশ্রম করে নিজের ভাগ্য আপনার নিজেকেই গড়তে হবে।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে