শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৩

মুজিবের রক্তবীজ

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
মুজিবের রক্তবীজ

এ পৃথিবী যতদিন থাকবে ১৫ আগস্ট ঘুরে ঘুরে আসবে। প্রতি বছর আসবে। এ আসায় কোনো ভাটা পড়বে না। কিন্তু ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে যে ঘটনা ঘটেছিল তা আর কোনো দিন ঘটবে না। কারণ যাঁদের শেষ করার জন্য ঘটনা ঘটেছিল তাঁরা পৃথিবীতে নেই। অকালে ঝরে গেছেন। না কোনো মহামারি নয়, জলোচ্ছ্বাস নয়, যুদ্ধবিগ্রহ নয়, মড়ক নয়; ঘাতকের গুলিতে ঝরে গেল এতগুলো প্রাণ! তাঁর কোনোটা প্রস্ফুটিত হয়েছিল, কোনোটা ছিল কচি, প্রস্ফুটিত হওয়ার অপেক্ষায়। ধানমন্ডির বাড়িটিও এখন বাড়ি নেই, জাদুঘর। জনগণের জন্য উৎসর্গীকৃত। মহান নেতার পদচিহ্ন আর রক্তমাখা বাড়িটি এখন তীর্থস্থান। ধরুন এক সকালে ঘুম থেকে উঠে শুনলেন, আপনি একা, কেউ নেই আপনার, নিঃস্ব হয়ে গেছেন সব হারিয়ে! অথচ আগের রাতে সবাই ছিল। ছিল ঘরভরা আপনজন। যারা আপনার সুখে-দুঃখে আনন্দ-বেদনায় ছিল, যাদের রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে আপনার ধমনিতে! কেমন লাগবে আপনার? আর এ খবর যদি আপনি শোনেন বিদেশের মাটিতে, যদি শোনেন এমন পরিস্থিতিতে যে তাদের মুখটাও শেষবারের মতো দেখার সুযোগ নেই, তাহলে কেমন লাগবে!

না, কোনো রূপকথার গল্প নয়, নয় কোনো বানানো গল্প। ঠিক এমনটাই ঘটেছিল জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার জীবনে। দুই বোন বেড়াতে গিয়েছিলেন বিদেশে। স্বামী ওয়াজেদ মিয়া চেয়েছিলেন বলেই যেতে হয়েছিল। নইলে শেখ হাসিনার যাওয়ার তেমন ইচ্ছা ছিল না। ১৫ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন। পিতা শেখ মুজিব যাবেন সেখানে। তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে। ভিসি ড. আবদুল মতিন চৌধুরী এমএ ক্লাসের ছাত্রী শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন সমাবর্তনের পরে যেতে। হাসিনারও সেটাই ইচ্ছা। কিন্তু বিধাতার ইচ্ছা ছিল অন্যরকম। তাই ২৯ জুলাই যেতে হলো। সঙ্গে নিয়ে গেলেন প্রিয় বোন রেহানাকে। গেলেন বলে বেঁচে গেলেন, বোনটাও বাঁচলেন। বাঁচলেন শেখ হাসিনার স্বামী-সন্তানরা। শেখ রাসেলকেও নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কোলের সন্তানকে মা ছাড়তে চাননি। বুক দিয়ে আগলে রাখতেন। আর তাঁর সঙ্গেই অনন্তলোকে পাড়ি জমালেন রাসেল। আহা, যদি হাসু আপার সঙ্গে যেতেন!

১৫ আগস্ট সকালে ব্রাসেলসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সানাউল হকের বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন তাঁরা। দিনটি ছিল শুক্রবার। আগের রাতে অনেক খুনসুটি করেছেন রেহানা সানাউল হকের মেয়ের সঙ্গে। তা নিয়ে বকাও দিয়েছেন দুলাভাই ওয়াজেদ মিয়া। বলেছেন, ‘যত হাসি তত কান্না’। উনি যত বলেছেন ততই হেসে গড়িয়ে পড়েছেন রেহানা আর সানাউল হকের মেয়েরা। ওয়াজেদ সাহেব অবশ্য জানতেন না, এই প্রবাদ সকালে ঘুম থেকে উঠেই সত্যি হয়ে যাবে!

জার্মানিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর আমন্ত্রণে বেড়াতে এসেছেন তাঁরা। প্রেসিডেন্টের মেয়ে। খাতিরযত্ন করলে নেকনজরে থাকা যাবে এটাই বোধহয় ভেবে তাঁদের ব্রাসেলসে আমন্ত্রণ জানান সানাউল হক। বঙ্গবন্ধুই তাঁকে ব্রাসেলসে পদায়ন করেছেন। এটা একটা রাজনৈতিক পদায়ন। প্রেসিডেন্টের মেয়ে, জামাইয়ের জন্য তাঁর আয়োজনের কমতি ছিল না। কিন্তু সবকিছুতে কালি ঢেলে দিল ১৫ আগস্ট সকালে জার্মানি থেকে আসা হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীর একটা ফোন। সানাউল হকের চেহারা বদলে গেল। মুহূর্তের মধ্যে যেন প্রেসিডেন্টের মেয়ে, জামাই তাঁর বোঝা হয়ে গেল। কারণ তাঁরা তখন এক্স প্রেসিডেন্টের মেয়ে। তিনি পারলে প্রেসিডেন্টের মেয়েদের তখনই বাড়ি থেকে বের করে দেন। হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী ওয়াজেদ মিয়াকে জানালেন বাংলাদেশে ক্যু হয়েছে। তিনিও তখন বিস্তারিত জানেন না। ওয়াজেদ মিয়া ঘটনা সম্পর্কে সরাসরি কিছু না বললেও আন্দাজে ভয়ংকর কিছু হয়েছে ভেবে নিয়ে সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েন দুই বোন। কাঁদতে থাকেন তাঁরা। তাঁদের প্যারিস যাওয়ার কথা ছিল। হুমায়ূন রশীদের পরামর্শে প্যারিস যাত্রা বাতিল করে জার্মানি যান তাঁরা। সানাউল হক জার্মানি যাওয়ার জন্য একটি গাড়িও দেননি তাঁদের। তখনো কিন্তু তাঁরা সম্পূর্ণ জানতেন না সেদিনের নৃশংসতার ভয়াবহ চিত্র। ধারণা করা হয়েছিল, বেগম মুজিব ও শেখ রাসেল বেঁচে থাকতে পারেন। নানারকম কথা ভাসছিল বাতাসে, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম বিভিন্ন খবর পরিবেশন করছিল। সেই দুঃসময়ে দেবদূতের মতো দুই হাত মেলে পাশে দাঁড়ান হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী। তিনি তাঁদের টাকা-পয়সা, গরম কাপড় দেন। বিশেষ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার ব্যাপারে সহায়তা করেন। আদর, ভালোবাসা দিয়ে ভরিয়ে দেন তাঁর স্ত্রী। ওয়াজেদ মিয়া ভারত সরকারের সহায়তা চেয়েছিলেন, চেয়েছিলেন আশ্রয়। পেয়েছিলেন। বহুদিন পর্যন্ত প্রকৃত সংবাদও তাঁরা পাননি। পরিবারের কেউই যে বেঁচে নেই, ছোট ভাই রাসেল, দেশের গৌরব অন্য পরিবারের মেয়ে ক্রীড়াঙ্গনের ব্লু সুলতানা কামাল খুকু পর্যন্ত নেই এটা তাঁরা জেনেছেন ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছ থেকে। এই মহীয়সী তাঁদের পাশে বসিয়ে জড়িয়ে ধরে একান্ত আপনজনের মতো সান্ত¡না দিতে দিতে বলেছিলেন মর্মান্তিক খবরটি। সে সময় শেখ হাসিনা-শেখ রেহানার মানসিক অবস্থা অনুমান করতে পারি। আমি যুদ্ধে ভাই হারিয়েছি। আমার মতো অনেকেই আপনজন হারিয়েছেন। স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও কিন্তু একদিনের জন্যও ভাইয়ের মুখ ভুলতে পারিনি। ক্ষমা করতে পারিনি ঘাতকদের। জীবনে এই ব্রত নিয়ে বেঁচে আছি যে, ভাই হত্যার বিচার হবে। তাহলে পুরো পরিবার হারিয়ে শেখ হাসিনা-রেহানার বেদনার ভার কতটা হতে পারে সহজেই অনুমেয়। আমি নির্বাসনে যাইনি। তবে যুদ্ধের সময় দেশের মধ্যেই শরণার্থী ছিলাম। প্রাণভয়ে আজ এক গ্রামে, কাল অন্য গ্রামে পালিয়ে বেড়িয়েছি। রাতে রাতে পাকিস্তানিরা হানা দিলে কখনো কচু ঝোপে, কখনো শ্যাওলা পুকুরে রাত কাটিয়েছি। স্বাধীনতাযুদ্ধকালে যাঁরা দেশে বা বিদেশে শরণার্থীর জীবন কাটিয়েছেন, তাঁরা আমৃত্যু সেই যাতনা আর নিশ্চয়তার কথা ভুলতে পারবেন না। শেখ হাসিনা-শেখ রেহানাকে থাকতে হয়েছে বিদেশের আশ্রয়ে। ভারত সরকার তাঁদের খাবার জুগিয়েছে, নিরাপত্তা জুগিয়েছে। কষ্টে থেকেছেন তাঁরা। বন্দিজীবন কাটিয়েছেন বলা চলে। নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার ভয়ে কোথাও যেতে পারেননি, কারও সঙ্গে মিশতে পারেননি। আত্মগোপনে থাকতে হয়েছে। শেখ রেহানা শান্তিনিকেতনে ভর্তি হয়েও নিরাপত্তার অভাবে পড়তে পারেননি। লন্ডনে যাওয়ার টিকিটের পয়সা জোগাড় করতে পারেননি বলে অনেক দিন যেতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী সেই টিকিট দিয়েছেন। ১৯৭৭ সালে নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধী পরাজিত হওয়ার পর তাঁদের দিন আরও কঠিন হয়ে যায়। মোরারজি দেশাই সরকারের সঙ্গে তাঁদের জীবন সহজ ছিল না মোটেও। মাথার ওপর একটা নিশ্চিত আশ্রয়ের জন্য অল্প বয়সে বিয়ে করেছেন রেহানা। শেখ হাসিনা পয়সার অভাবে বোনের বিয়েতে লন্ডন যেতে পারেননি। অন্তঃসত্ত্বা বোনকে দেখতে যখন যান তখন কয়েকটি বাচ্চাকে স্কুলে পৌঁছে দিয়ে সেই পয়সায় ফল, খবরের কাগজ, পাউরুটি কিনে বাড়ি ফিরেছেন। শেখ রেহানা সাবলেট থেকেছেন। এমনকি একসময়ের প্রেসিডেন্টের মেয়ে হয়েও রেস্টুরেন্টে কাজ করার কথা ভেবেছেন। লাইব্রেরিতে চাকরি করেছেন। এমন কোনো কষ্ট নেই যা তাঁরা করেননি।

১৫ আগস্টের মাত্র কয়েক দিন আগে দেশ ছেড়েছিলেন হাসিনা-রেহানা। তখন তাঁরা আভাসে ইঙ্গিতেও বোঝেননি এমনটা ঘটতে পারে। যে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে এ দেশের মানুষ ৯ মাস মরণপণ লড়াই করল তাঁকে যে এভাবে জীবন দিতে হবে কারও কল্পনায়ও আসেনি। তবে বেগম মুজিব বোধহয় আন্দাজ করেছিলেন কিছু। তিনি ছিলেন অনমনীয়, দৃঢ়চেতা, আপসহীন। স্বামীর দীর্ঘ কারাবাস আর অনুপস্থিতিকালীন তিনি একাই তো করেছেন সবকিছু। স্বামীর মামলা লড়েছেন, দল দেখেছেন, সন্তানদের একা হাতে মানুষ করেছেন, মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। ভেঙে পড়েননি। কিন্তু সেই বেগম মুজিব হাসিনা-রেহানা বিদেশে যাওয়ার সময় কেঁদেছিলেন। এমনকি হাসিনা তাঁকে ব্রাসেলস থেকে ফোন করলে সেদিনও কেঁদেছিলেন। মেয়েকে বলেছিলেন, ‘তুই তাড়াতাড়ি ফিরে আয়। অনেক কথা আছে তোর সঙ্গে।’ মা-মেয়ের বয়সের ব্যবধান তেমন নয়। যেমন তিনি মা তেমনই বন্ধুও ছিলেন শেখ হাসিনার। মায়ের কান্নায় হাসিনা খুব অবাক হয়েছিলেন। কারণ তাঁর মায়ের স্বভাবের সঙ্গে এটা যায় না!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এখনো সেদিনের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে যান। বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে কথা বলেন, তারপর নিজেকে সামলান। তাঁর নিশ্চয়ই বারবার মনে পড়ে বাবা-মায়ের কথা বিশেষ করে ছোট ভাই রাসেলের কথা!

এ পৃথিবীতে অনেক সফল রাষ্ট্রনায়ককে বিদায় নিতে হয়েছে নির্মমভাবে। কিন্তু তাঁদের সঙ্গে এই হত্যাকান্ডের পার্থক্য নানাবিধ। তাঁদের হত্যা করা হয়েছে কোনো সভাস্থল বা চলাচলের স্থলে, বড়জোর বাড়ির মধ্যে। কিন্তু রাতের অন্ধকারে বাড়ি ঘিরে ফেলে ঝাড়ে বংশে এরকম ব্রুটাল হত্যা আর হয়নি। হত্যার ধরন দেখে মনে হয় যেন কতকাল ধরে রাগ পুষে রেখেছিল ঘাতকরা! কেন রাগ, কীসের রাগ! স্ত্রী, ১০ বছরের বাচ্চা, পুত্রবধূরা, অন্তঃসত্ত্বা, আত্মীয় কোনো অপরাধ করেছিল? তাঁরা রাজনীতিবিদ নন, রাষ্ট্রনায়কও নন, ক্ষমতায়ও নেই। তবে কেন এই আক্রোশ?

আসলে ঘাতকরা চেয়েছিল শেখ পরিবারকে নির্মূল করে দিতে, যাতে এ পরিবারের আর কেউ কোনো দিন রাজনীতিতে আসতে না পারে। যাতে কেউ ক্ষমতায় যেতে না পারে, জনগণের কল্যাণ না করতে পারে। তাদের বোধহয় জানা ছিল না শেখ রেহানা আর শেখ হাসিনা দেশে নেই। তাই তাদের মিশন পুরোপুরি সফল হলো না! বিধাতার ইচ্ছা ছিল তাঁদের বাঁচিয়ে রাখা। হত্যার জন্য তাঁরা সে সময়টাই বেছে নিল যখন দুই কন্যা দেশের বাইরে। শত চেষ্টার পরও এ বংশকে নির্মূল করা গেল না। শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগ তাঁকে সভানেত্রী নির্বাচিত করল। শেখ রেহানা বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চেয়ে বিশ্বময় প্রচার চালালেন। দীর্ঘ প্রবাস বাস, দুঃখকষ্ট, সংগ্রাম শেষ করে হাসিনা দেশে ফিরলেন বিজয়ীর বেশে। শেখ মুজিবের রক্তবীজ তিনি! সেই রক্তবীজ নির্মূল হওয়ার নয়!

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি