শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নিরাপত্তা নিয়ে নানা ভাবনা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
নিরাপত্তা নিয়ে নানা ভাবনা

একটা সময় ছিল যখন সশরীরে বা অস্ত্র নিয়ে কোনো আক্রমণ হলে তা প্রতিহত করার কৌশল বা ক্ষমতাকে নিরাপত্তা বলে গণ্য করা হতো। পৃথিবীর বুকে স্নায়ুযুদ্ধ ধারণার প্রবর্তক ও আমেরিকার রাজনৈতিক বিশ্লেষক ওয়াল্টার লিপম্যান ১৯৪৩ সালেও মনে করতেন শত্রুর আক্রমণের মুখে কোনো দেশের বৈধ স্বার্থ অটুট রাখার সক্ষমতা অর্জন এবং যে কোনো চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ করে মোকাবিলার শক্তিকে নিরাপত্তা বলা যায়। আমেরিকারই রাজনৈতিক বিশ্লেষক হ্যারল্ড ডি উইট লাসওয়েলের দৃষ্টিতে নিরাপত্তার অর্থ বিদেশিদের দিকনির্দেশনা থেকে মুক্ত থাকা। তবে কালের বিবর্তনে এ নিরাপত্তার ধারণা, পরিধি বা প্রভাব ক্রমেই বাড়তে থাকে। সত্তরের দশকে মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব (১৯৭৭-১৯৮১) ও স্বনামধন্য পরমাণু বিজ্ঞানী হ্যারল্ড ব্রাউন এক ব্যাখ্যায় দাবি করেন- একটি দেশের পক্ষে বাহ্যিক ও ভূমির অখন্ডতা নিশ্চিত করে বহির্বিশ্বের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বজায় রাখা, দেশের প্রকৃতিকে সুরক্ষা প্রদান, সীমান্তের প্রতিরক্ষা এবং বিদেশি হস্তক্ষেপ থেকে দেশের সব প্রতিষ্ঠান ও শাসনব্যবস্থাকে সুরক্ষিত রাখার নামই হলো নিরাপত্তা। যুক্তরাজ্যভিত্তিক নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, প্রসিদ্ধ নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও নিরাপত্তাবিষয়ক কর্মকান্ডে জড়িতদের সংগঠন আয়মার ডাউন গ্রুপ (বর্তমান নাম রি থিঙ্কিং সিকিউরিটি) ২০১৬ সালের প্রেক্ষাপটে ভয়, ক্ষুধা ও দরিদ্রতা থেকে মুক্তি, সম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকা এবং ঝুঁকিমুক্ত সামাজিক পারিপার্শ্বিক ব্যবস্থা (প্রকৃতি ও পরিবেশগত) এবং স্বাস্থ্যকর জীবন ধারাকেই নিরাপত্তা বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। বর্তমানে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে সুরক্ষা, দেশের অভ্যন্তরে বা সীমান্তে তৎপর অপশক্তিকে মোকাবিলা, সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতি, জ্বালানি, স্বাস্থ্য, প্রকৃতি ও পরিবেশ, খাদ্য সর্বোপরি ডেটা (সাইবার) ব্যবস্থাপনাকে নিরাপদ রাখার কৌশলকে দেশটির নিরাপত্তা বলয় বলে বিবেচনা করা হয়।

বাংলাদেশে গত ২৮ আগস্ট সোমবার মন্ত্রিপরিষদে সাইবার নিরাপত্তা আইনের খসড়া অনুমোদিত হয়েছে, যা একটি সময়োচিত পদক্ষেপ। অপপ্রয়োগের আশঙ্কা বাদ দিয়ে নির্মোহ দৃষ্টিতে আইনটি অনুধাবন করা প্রয়োজন। কারণ পৃথিবী আজ যতটা জাগতিক ততটাই যেন ভার্চুয়াল, যা দেখা যায় না, ছোঁয়া যায় না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আগেকার দিনে সিনেমা বা উপন্যাসে ব্যাংক ডাকাতির কথা জানা যেত। যেখানে কালো মুখোশ পরা ডাকাতরা বোমা ফাটিয়ে বা বন্দুকের গুলি ছুড়ে ব্যাংকের টাকা লুট করত। কিন্তু ২০১৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে তৎকালীন ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনে এবং ২০ মিলিয়ন ডলার শ্রীলঙ্কায় নীরবে সরিয়ে ফেলে হ্যাকার নামক এ যুগের একদল ব্যাংক ডাকাত। এ জন্য তাদের ব্যাংকে যেতে হয়নি, এমনকি বাংলাদেশে আসতেও হয়নি, কোনো গুলি বা বোমা ছুড়তে হয়নি বা খুনখারাবি করতে হয়নি। এটাই সাইবার জগৎ, আর এখানেই প্রয়োজন যথাযথ নিরাপত্তা।

দেশের জনগণের তথ্যভান্ডার তথা জাতীয় তথ্যভান্ডারের তথ্য বা ডেটা চুরির ঘটনা ঘটেছে বহুবার। একাধিক সরকারি প্রতিষ্ঠান ও মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট হ্যাক বা অকার্যকর হয়েছে অসংখ্যবার। এমনকি পুলিশের জরুরি নাগরিক সেবা ৯৯৯-এর ফেসবুক পেজ দখল করে সেখান থেকে অপ্রাসঙ্গিক সব ভিডিও প্রচার করতে থাকে হ্যাকাররা। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ওয়েবসাইট দখল করে তা অকার্যকর করে দেয় হ্যাকারদের আরেকটি দল। অথচ তখন পুলিশের অস্ত্র-গোলাবারুদের অভাব ছিল না। ৩০ আগস্ট ২০২৩ তারিখের সংবাদ থেকে জানা যায়- সরকারি কৃষি বিপণন অধিদফতরের ওয়েবসাইট থেকে ৪০ বছরের তথ্যভান্ডার উধাও হয়েছে। ১৫ আগস্ট ভারতীয় হ্যাকাররা বাংলাদেশে বড় ধরনের সাইবার আক্রমণের হুমকি দেয়। একুশে আগস্ট প্রকাশিত একটি বাংলা সংবাদপত্রের তথ্যমতে, ১৫ থেকে ২১ আগস্ট এ ছয় দিনে সেনাবাহিনী, পুলিশ, বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ বিভিন্ন ধরনের ৩৬টি প্রতিষ্ঠানে ভারতীয় হ্যাকাররা হামলা চালিয়ে কারও তথ্যভান্ডার উন্মুক্ত করে দেয় আবার কারও কারও ওয়েবসাইট দখল ও অচল করে রাখে। আগে প্রতিটি থানা এলাকায় কতটি চুরি বা ডাকাতি হলো তার হিসাব রাখা হতো এবং এ হিসাবের ওপর ভিত্তি করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি বা অবনতির গ্রাফ আঁকা হতো। আজ থানা পুলিশ তথ্য চুরি, ব্যাংকের টাকা সরানোর মতো অপরাধ কোন পরিসংখ্যানে দেখানো হয় তা জানা নেই, তবে এটা জানা আছে সাইবার অপরাধ মোকাবিলার মতো প্রশিক্ষিত জনবল ও সরঞ্জাম আমাদের নেই। ফলে এক্ষেত্রে জাতীয় নিরাপত্তা আজ হুমকির মুখে।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রণীত বায়ুদূষণবিষয়ক এক বৈশ্বিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ৩০ আগস্ট প্রকাশিত এ দেশের একটি বাংলা সংবাদপত্রে। এতে বলা হয়- বিশ্বের বুকে সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ হলো বাংলাদেশ এবং এ দেশের ১৬ কোটি ৪৮ লাখ মানুষ সারা বছর দূষিত বায়ুর মধ্যে বসবাস করে। এর ফলে মানুষের গড় আয়ু কমেছে ছয় বছর আট মাস করে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে প্রকাশ, ২০১৮ থেকে ২০২১ সাল মেয়াদে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত দেশ ছিল বাংলাদেশ আর সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় নিচ থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ঢাকা। হৃদরোগ ও শ্বাসকষ্টসহ পাঁচটি রোগে ভুগছে এ দেশের কয়েক কোটি মানুষ। সম্প্রতি করোনার (কভিড-১৯) ছোবল কেড়ে নিয়েছে বহু প্রাণ, বিপর্যস্ত করেছে দেশের অর্থনীতি। বর্তমানে চলছে ডেঙ্গুর ছোবল। ম্যাড কাউ, বার্ড ফ্লু (bird flue) কিংবা এনথ্রাক্সের মতো রোগ তছনছ করছে দেশের পশু ও পোলট্রি শিল্প। নদী-নালায় বয়ে চলেছে বিষাক্ত পানি, যেখানে মাছ এমনকি কীটপতঙ্গও টিকতে পারে না। মাছ ও মুরগিকে খাওয়ানো হচ্ছে বিষাক্ত বর্জ্য। আর এসব মাছ-মুরগি খেয়েই বেঁচে আছি। আমাদের সব জেলায় আইসিইউ নেই, বার্ন ইউনিট নেই। আবার চিকিৎসা যন্ত্র থাকলেও তা চলে না বা চালানোর মানুষ নেই। জনজীবনের নিরাপত্তায় তাই সেনাবাহিনী বা পুলিশের পাশাপাশি দরকার স্বাস্থ্যকর্মীদের বিশাল বাহিনী। মানুষের জীবন বাঁচাতে আজ বুলেট বোমার পাশাপাশি দেশের প্রতি উপজেলায় প্রয়োজন ভ্যাকসিন, সিরিঞ্জ, ভেন্টিলেটর ও অক্সিজেন সিলিন্ডার। সেখানেই যেন আজ নিরাপত্তার ভিত্তি।

বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলসহ বাংলাদেশের একটা অংশ পানির নিচে তলিয়ে যাবে বলে আগেই পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বের বহু গবেষণা সংস্থা। তবে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ইতোমধ্যে উপলব্ধি করছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি ক্রমাগত বৃষ্টিতে নিমজ্জিত ছিল চট্টগ্রাম, বান্দরবান ও কক্সবাজারের বিস্তীর্ণ নিচু এলাকা। পাহাড় বা ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে বহু স্থানে। যে গাছের বিস্তীর্ণ শিকড় পাহাড় বা মাটি কামড়ে ধরে ভূমিধস ঠেকানোর কথা ছিল, সে গাছ আমরা কেটে সাবাড় করে ফেলেছি। গাছের অভাবে আবার উষ্ণতা বেড়ে যাচ্ছে শহরাঞ্চলে, নেমে যাচ্ছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর। সাগরের নোনা পানি মাটির নিচ দিয়ে সমতলের দিকে দ্রুত এগিয়ে আসছে। সিডর কিংবা আইলার মতো সর্বনাশা ঘূর্ণিঝড় কয়েক মিনিটেই নিঃস্ব করে দিচ্ছে উপকূলীয় মানুষের জীবন। পানযোগ্য মিষ্টি পানির সন্ধানে প্রতিনিয়ত ছুটছে তারা। এক কথায় বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রভাব ও নিশ্চিত ক্ষতির সামনে নিরাপদ নয় বাংলাদেশ নামের এ জনপদ।

আমরা খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা দাবি করি। অথচ যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের বরাতে ২৯ আগস্ট একটি পত্রিকা লিখেছে- আসছে বছরে বাংলাদেশে ২০ লাখ টন চাল আমদানি করতে হবে। ভারত ও মিয়ানমারের চাল সংক্রান্ত নীতিমালা ও চালের ওপর ধার্যকৃত কর চিন্তার ভাঁজ ফেলে বাংলাদেশের মানুষের কপালে। ডিম, মুরগি, গরুর গোস্ত, পিঁয়াজ, কাঁচা মরিচ- সবকিছুর দাম ওঠানামা করে আমাদের আমদানি নীতি বা ভারতের রপ্তানি নীতির ওপর। অথচ বিশ্বের বহু দেশ আফ্রিকা অঞ্চলে দীর্ঘমেয়াদে জমির লিজ নিয়ে সেখানে নিজ জনগণের প্রিয় বা প্রধান খাবারের উপকরণ বা শস্যদানা উৎপাদন করছে তাদের দেশেরই জনবল সেখানে নিয়ে। এসব দেশ খাদ্য নিরাপত্তা ও বেকারত্ব নিয়ে ভাবছে বলেই এমন পদক্ষেপ নিয়েছে। আমরা কি ভাবছি আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে? কোনো কারণে দেশের আমদানি বিঘিœত হলে বিদেশ থেকে আনা গুঁড়াদুধের ওপর নির্ভরশীল আমাদের শিশুরা কী খেয়ে বাঁচবে? অন্তত শিশুদের জন্য নিরাপদ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ খাদ্য নিরাপত্তা আমরা কবে গড়ে তুলব?

জ্বালানি নিরাপত্তাও আজ ঝুঁকির মুখে। কয়লার অভাবে পায়রা ও রামপালের বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে অনেকবার। গ্যাসের সংকটও সৃষ্টি করেছে নানা জটিলতা। অথচ আমাদের বৃহত্তর দিনাজপুর অঞ্চলের কয়লা কিংবা বঙ্গোপসাগরের তলদেশের তেল বা গ্যাস উত্তোলনের সক্ষমতা তৈরি হয়নি ৫০ বছরে। আজও আমরা ভাবছি বঙ্গোপসাগরের কোন ব্লকে চায়না আর কোন ব্লকে আমেরিকা গ্যাস অনুসন্ধান করবে। অনুসন্ধান যারাই করুক স্বার্থ বিঘিœত হলে এ গ্যাসক্ষেত্র নিয়ে কুরুক্ষেত্র সৃষ্টি হবে না তার নিশ্চয়তা কোথায়? অথচ জ্বালানি নিরাপত্তার স্বার্থে ও অনুসন্ধান চালানোর লক্ষ্যে সক্ষমতা অর্জনের জন্য ৫০ বছর যথেষ্ট সময়।

সার্বিকভাবে বলা যায়- বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে কেবল দেশের ভূখন্ডের নিরাপত্তার কথা ভাবলেই চলবে না, ভাবতে হবে আমাদের সাইবার জগৎ, অর্থনীতি, জৈব জগৎ ও বায়ু, প্রকৃতি পরিবেশ, জলবায়ু, খাদ্য, স্বাস্থ্য, পুষ্টি এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিয়েও। এ বিষয়ে উদাসীনতার অভাব অরাজকতা ও হিংস্রতা উসকে দেয়, যা অনেক ক্ষেত্রে দেশ রক্ষার জন্য নিবেদিত বাহিনীগুলো বুলেট-বোমা দিয়েও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, যার অসংখ্য উদাহরণ পৃথিবীর বুকে রয়েছে।

ইংল্যান্ডের এককালের রাজবধূ প্রয়াত প্রিন্সেস ডায়ানা আজ থেকে ২৬ বছর আগে (৩১ আগস্ট ১৯৯৭) কার দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান। তবে ধারণা করা হয় যে, ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই সিক্সটিনের এজেন্টরা রাজপ্রাসাদের ইশারায় এমন দুর্ঘটনা ঘটিয়ে তার মৃত্যু নিশ্চিত করেছে। শেষ করছি প্রিন্সেস ডায়ানার একটি করুণ উদ্ধৃতি দিয়ে- ‘আমি মূল্যবান উপহার চাই না। আমি চাই না কেউ আমাকে কিনে নিক। যা কিছু প্রয়োজন, সবই আছে আমার। আমি শুধু চাই কেউ একজন থাকুক, যে আমাকে উপলব্ধি করতে দেবে যে আমি নিরাপদ ও সুরক্ষিত।’

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি