শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বড় বোনের ছায়াসঙ্গী একজন শেখ রেহানা

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
বড় বোনের ছায়াসঙ্গী একজন শেখ রেহানা

ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির সঙ্গে আমার একটা ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল। রাষ্ট্রপতি পদ ছাড়ার পর সাবেক হিসেবে তিনি উঠেছিলেন দিল্লির ১০ রাজাজি রোডের সরকারি বাড়িতে। ক্ষমতা ছাড়ার ১৫ দিন পরই তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেলাম। তিনি প্রাণবন্ত ছিলেন। নতুন বাড়িটি ঘুরিয়ে দেখালেন। বললেন, এখানে এ পি জে আবদুল কালাম থাকতেন। বাইরে খোলা লন। বাড়ির চারপাশে সকাল-সন্ধ্যায় হাঁটাহাঁটি করা যাবে। দেখলাম সৈয়দ আবুল মকসুদের লেখা কাগমারী সম্মেলন বইটি পড়ছেন। তাকাতেই বললেন, তোমাদের দেশের একজন রাজনীতিবিদ বইটি দিয়ে গেছেন। কয়েক দিন আগে এসেছিলেন। এখন কাজ কম, তাই পড়াশোনা করছি। বই পড়ছি। নিজেও লেখালেখি করছি। একটা বই প্রকাশ করেছি। আরেকটার কাজ চলছে। আড্ডায় বারবার উঠে আসছিল বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। তিনি ভূরাজনীতিতে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানের কথা তুলে ধরছিলেন। আর বারবার প্রশংসা করছিলেন বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ের বিভিন্ন ইতিবাচক কাজের।

বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার জন্য ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির একটা গভীর স্নেহ ছিল। ওয়ান-ইলেভেনের সময় শেখ হাসিনার জেলে যাওয়া নিয়ে তিনি উৎকণ্ঠিত ছিলেন। সে সময় একদিন লন্ডন থেকে উড়ে দিল্লি গেলেন শেখ রেহানা। সাক্ষাৎ করলেন প্রণব মুখার্জির সঙ্গে। কথায় কথায় প্রণব মুখার্জি তাঁকে বললেন, হাসিনা জেলে। দলের ভিতরে নানামুখী ষড়যন্ত্র আছে। পরিস্থিতি সামলাতে তুমি কি আপাতত দলের দায়িত্ব নেবে? শেখ রেহানা সঙ্গে সঙ্গে উত্তর দিলেন- দাদা আপনি আপাকে বের করুন। তিনি রাজনীতি করছেন। তিনি করবেন। আমি পাশে থাকতে চাই। মা আমাকে রেখে গেছেন তাঁর পাশে ছায়ার মতো থাকতে। তাঁকে সাহায্য করতে। আমি তা করছি। শেখ রেহানা আরও বলেছিলেন, বাংলাদেশে আমাদের পরিবারের বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্র আছে। এ ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে আপনি আপাকে দ্রুত বের করুন। আন্তর্জাতিক চাপ তৈরি করুন। প্রণবদা সেই কথাগুলো আমাকে শোনালেন। বললেন, রেহানার মধ্যে বোনের জন্য যে ভালোবাসা দেখেছি তা অসাধারণ। দুই বোনের এ সৌহার্দ্য আমাকে মুগ্ধ করে। তাঁদের জন্য সব সময় প্রার্থনা করি। তাঁরা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতার মেয়ে।

অনেক বছর পর বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ের সঙ্গে কয়েকজন সাংবাদিকসহ এ নিয়ে কথা বলার সময় তিনি বললেন, একটা ষড়যন্ত্র দলের ভিতরেই হয়েছিল। সব সামলেছিলাম। তিনি আরও বললেন, আমার তো জার্মানি যাওয়ার কথা ছিল না। যাওয়ার সময় মা বলেছিলেন, ছোট বাচ্চাদের (জয়, পুতুল) একলা সামাল দিতে পারবে না হাসিনা। তুই হাসিনাকে দেখে রাখবি। বাচ্চাদের সামাল দিবি। শেখ রেহানা ওয়ান-ইলেভেনের সময় শক্ত ভূমিকা নিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা তখন কারান্তরিন। তিনি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকে নিয়মিত ফোন করতেন। দলকে ধরে রাখতে তাঁদের প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিতেন। মির্জা আজম এ নিয়ে স্মৃতিচারণায় বলেছেন, নানক ভাই ও আজম তখন পলাতক। নেত্রীকে মুক্ত করতে তাঁরা ছোট আপার ফোন ও নির্দেশ অনুয়ায়ী কাজ করতেন। তাঁরা সাহস ও মনোবল পেতেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারানোর পর দুই বোন কঠিন সময় অতিবাহিত করেছেন। অনিশ্চিত জীবনে একদিকে ছিল বেঁচে থাকার সংগ্রাম, অন্যদিকে বিশ্বাসঘাতক বেইমানদের চিনে পথচলা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রথম রাত পার না হতেই দেখলেন রাষ্ট্রদূত সানাউল হকের নিষ্ঠুর চেহারা। তারপর পাশে পেয়েছিলেন রাষ্ট্রদূত হুমায়ূন রশীদ চৌধুরীকে। দিল্লিতে এলেন দুই বোন। ভয়াবহ বিপর্যয় নিয়ে শুরু হলো কষ্টের জীবন। শরণার্থী হিসেবে বিদেশ থাকলেন। সেই পরিবেশে শেখ রেহানা দিল্লি থেকে গেলেন লন্ডনে খোকা চাচার কাছে। মমিনুল হক খোকা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ফুফাতো ভাই। লন্ডনের কিলবার্নে খোকা চাচার বাড়িতে শেখ রেহানার বিয়ে হয়। বঙ্গবন্ধু জীবিত থাকতেই ড. শফিক সিদ্দিকের সঙ্গে এ বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসেন জিল্লুর রহমান ও আইভি রহমান। এ প্রস্তাব আবার আসে ১৯৭৭ সালে। শেখ রেহানা সবকিছু ছেড়ে দেন বড় বোনের ওপর। শেখ হাসিনা সম্মতি দেওয়ার পরই বিয়ে হয়।

একমাত্র ছোট বোনের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেননি শেখ হাসিনা। দিল্লি থেকে লন্ডন যেতে টিকিটের টাকা ছিল না হাতে। বাবা, মা, ভাই হারানো একমাত্র বোনের বিয়েতে না যেতে পারার কষ্ট শেখ হাসিনাকে তাড়িয়ে বেড়াত। লন্ডন ও দিল্লিতে আলাদাভাবে বসবাস করা দুই বোনের অশ্রু বিসর্জন ছাড়া তখন আর করার কিছু ছিল না। আজ শেখ রেহানা তাঁর তিন সন্তানকে মানুষ করেছেন। তাঁর মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের মতো দেশে বারবার এমপি। লেবার পার্টি ক্ষমতায় এলে টিউলিপের গাড়িতে পতাকা উড়বে নিশ্চিত। তার পরও পুরনো স্মৃতিগুলো তিনি এখনো হাতড়ে বেড়ান। ১৫ আগস্টের নিষ্ঠুরতার পর লন্ডনের কষ্টের দিনগুলো নিয়ে ভাবেন। চাকরি ছেড়েছেন মাত্র। ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। বাসে চড়ে যেতেন অফিসে। বরফ, রোদবৃষ্টি উপেক্ষা করতেন। দুঃখকে সঙ্গী করে পথ চলেছেন। একমাত্র বড় বোন শেখ হাসিনা, তাঁর স্বামী ও সন্তানরা বিয়ের অনুষ্ঠানে যেতে না পারায় মন খারাপ থাকত শেখ রেহানার। দিল্লির রাজনীতিতে তখন পালাবদল। ইন্দিরা গান্ধী ভোটে পরাজিত হওয়ার পর সবকিছু বদলে যায়। ১৯৭৭ সালে মোরারজি দেশাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শেখ হাসিনা ও ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া। তাঁরা শেখ রেহানাকে দিল্লি আনতে সাহায্য চান মোরারজি দেশাইয়ের। ১৯৭৭ সালের ডিসেম্বরে শেখ রেহানা দিল্লি আসেন বোনের কাছে। মোরারজি দেশাই বঙ্গবন্ধুর মেয়েদের সুযোগসুবিধা, নিরাপত্তা সব তুলে নিয়েছিলেন। মানসিকভাবে চাপ তৈরি করলেন যাতে তাঁরা ভারত ছেড়ে দেন। বিদ্যুৎ বিল বন্ধ করে দিলেন। গাড়ি ফেরত নিলেন। সেই কঠিন সময়ে দুই বোন একসঙ্গে মোকাবিলা করেছেন সবকিছু। তাঁরা পাড়ি দিয়েছেন ‘দুর্গমগিরি কান্তার-মরু দুস্তর পথ’। শোক বেদনাবিধুর পরিবেশে নিজেদের তৈরি করেছেন দেশের জন্য কঠিন পাথর হিসেবে।

১৯৮০ সালের জানুয়ারিতে ইন্দিরা গান্ধী আবার ক্ষমতায় আসেন। শেখ হাসিনা লন্ডন যান রেহানার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন। তার আগে ১৩-১৫ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সেই সম্মেলনে শেখ হাসিনাকে সভাপতি করার সিদ্ধান্ত হয়। দুই বোনের জীবনে শুরু হয় আরেক সংগ্রাম। যদিও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিরুদ্ধে জনমত গঠন শুরু করেন তাঁরা আরও আগে। বড় বোনের নির্দেশে লন্ডন ও ইউরোপে অনেক অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন শেখ রেহানা। অংশ নিতেন বিভিন্ন সভাসমাবেশে। স্টকহোমে ইউরোপের বাকশাল আয়োজিত অনুষ্ঠানটি ছিল ১০ মে, ১৯৭৯ সালে। ব্রিটেনসহ ইউরোপিয়ান দেশের প্রতিনিধিরা যোগ দেন। বিভিন্ন দেশের অনেক বিদেশি অংশ নেন। বড় বোনের সঙ্গে আলাপের ভিত্তিতে লন্ডন থেকে স্টকহোম যান বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে শেখ রেহানা। সেদিন সবাই বঙ্গবন্ধুর মেয়ের কণ্ঠে শুনতে আসেন কী হয়েছিল বাংলাদেশে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনাকে প্রধান অতিথি করা হয়েছিল। ইউরোপীয় আওয়ামী লীগ নেতারা আমন্ত্রণ পাঠিয়েছিলেন দিল্লিতে রাজনৈতিক আশ্রয় নেওয়া বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে শেখ হাসিনাকে।

আমন্ত্রণ পেয়ে খুশি হন দিল্লিতে দুঃসহ জীবন অতিবাহিতকারী বঙ্গবন্ধুর বড় মেয়ে। দিল্লি থেকে ইউরোপ যাওয়ার বিষয়টি তখন অত সহজ ছিল না। আর্থিক সংকটের পাশাপাশি সন্তানদের রেখে যাওয়াসহ অনেক ঝামেলা ছিল। বঙ্গবন্ধুকন্যা লন্ডনে ফোন করেন ছোট বোন শেখ রেহানাকে। বললেন এ সম্মেলনে যোগ দিতে। ১৫ আগস্টের নিষ্ঠুর হত্যার কথা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে। শেখ রেহানা যোগ দিলেন সেই অনুষ্ঠানে। শুরুতে শেখ হাসিনার লিখিত বাণী তিনি পড়ে শোনান। আবেগঘন সেই বাণীতে শেখ হাসিনা বিশ্ববিবেকের কাছে প্রশ্ন তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধু হত্যা নিয়ে। তুলে ধরেছিলেন নিষ্ঠুরতার চিত্র। এরপর পিনপতন নীরবতায় টানা বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা। দুই চোখে অশ্রুর বন্যা নিয়ে তিনি জানান, বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কীভাবে সপরিবার নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছিল। নারী ও শিশু হত্যা বিশেষ করে আদরের ছোট ভাই রাসেলের কথা তিনি তুলে ধরার সময় অনেকে ডুকরে কেঁদে ওঠেন। ঘটনা শুনে হতবাক হন বিদেশিরাও। শেখ রেহানা জাতিসংঘ, মানবাধিকার সংস্থাগুলোসহ বিশ্ববিবেককে অনুরোধ করেন ভয়াবহ এ হত্যার তদন্ত করতে। নারী ও শিশু হত্যার বিচারের দাবি তুলতে। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের জন্য তাঁর দুই মেয়েকে দীর্ঘ সময় অপক্ষা করতে হয়েছিল।

শেখ রেহানা নীরবে কাজ করেন। বাইরে একটা শক্ত মনোভাব দেখালেও ভিতরে তিনি ঠিক বিপরীত। বঙ্গবন্ধুর দুই মেয়েই বাবার মতো বিশাল হৃদয় পেয়েছেন। উদারতা পেয়েছেন। আজ ১৩ সেপ্টেম্বর শেখ রেহানার জন্মদিন। ১৯৫৫ সালে তিনি ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। শুভ জন্মদিন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মীদের প্রিয় ছোট আপা। দীর্ঘায়ু হোন। দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে যেভাবে বড় বোন শেখ হাসিনার পাশে থেকে কাজ করছেন পিতার অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করুন। পরম করুণাময় আপনাদের পাশে ছিলেন, আছেন, থাকবেন। বাংলাদেশ শব্দটি আমাদের বঙ্গবন্ধু দিয়ে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে দিয়েছেন উন্নতি ও সমৃদ্ধি। বিশ্বে বাংলাদেশ এখন এক গুরুত্বপূর্ণ স্বাপ্নিক অধ্যায়। এ অধ্যায়ে আপনার ভূমিকা ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক। রক্তের উত্তরাধিকার হয়ে শেষ করুন বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজগুলো। বাংলাদেশের মানুষ জানে কোনো ধরনের লোভ স্পর্শ করতে দেননি চলার পথে। এমনকি নিজের নামে বরাদ্দকৃত সরকারি বাড়িটিও দান করেছেন।

২০০১ সালে ধানমন্ডি ৬ নম্বর রোডের ২১ নম্বর বাড়িটি বরাদ্দ পান বঙ্গবন্ধুর ছোট মেয়ে। বরাদ্দের বিপরীতে ক্রয়মূল্য রাজউককে প্রদান করেন তিনি। বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে প্রতিহিংসার রাজনীতিতে এ বরাদ্দ বাতিল করে। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে শেখ রেহানা মামলা করেন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর তিনি এ বাড়ির ওপর নিজের অধিকার ছেড়ে দেন। থানা হিসেবে তাঁর বাড়িটি ব্যবহারের কারণে তিনি ঘোষণা দেন এ সম্পদ দেশের কাজে লাগছে। আমার এ সম্পদের দরকার নেই। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে পরিচয়ে বেঁচে থাকতে চাই। লোভের বাইরে নিজেকে রেখেছেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা। চাইলে রাজনীতিতে জড়াতে পারতেন। নিতে পারতেন পদপদবি। নেননি। বোনের পাশে আছেন ছায়াসঙ্গী হিসেবে। কাজ করছেন বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ এগিয়ে চলেছে। সামনের সব জটিল সময় মোকাবিলা করে এভাবে এগিয়ে যাবে- সেই প্রত্যাশা বাংলাদেশের সব মানুষের মতো শেখ রেহানারও।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি