শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নির্বাচন কমিশন কীভাবে শক্তিশালী

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন কমিশন কীভাবে শক্তিশালী

১. পেছন ফিরে দেখা : ১৯৫৫ সালে পাকিস্তানে ইলেকটোরাল রিফর্মস কমিশন উচ্চ আদালতের একজন বিচারকের নেতৃত্বে গঠিত হয়। কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়, ‘পাকিস্তানে নির্বাচন ছিল এক প্রহসন, এক উপহাস এবং এক প্রতারণা। ভোটার তালিকায় ব্যাপক জাল ভোট এবং অন্যায় প্রভাব, ভয় এবং সব ধরনের প্ররোচনা দিয়ে ভোটের বাক্সে ভোট গোপনে ভরে দেওয়া হয়।  ক্ষমতাসীন দলের হুকুমে কর্মকর্তারা স্বাধীনভাবে ভোটদানে বাধার সৃষ্টি করে এবং ভোটারদের সঙ্গে নানা প্রতারণা করা হয়। পাকিস্তান সৃষ্টির পর দেশটিতে কোনো অবাধ সাধারণ নির্বাচন হয়নি।’ ১৯৬৯ সালে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান তীব্র গণআন্দোলনে বিদায় নেন। জেনারেল ইয়াহিয়া খান ক্ষমতায় আসেন। পাকিস্তানের সামরিকপ্রধান ও প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে ‘অবাধ ও নিরপেক্ষ’ নির্বাচন এবং প্রথমবারের মতো ‘এক ব্যক্তি একভোট’ এর ভিত্তিতে জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের ঘোষণা দেন। ১৯৬৯ সালের ২৮ জুলাই তিনি পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের একজন বাঙালি বিচারক বিচারপতি আবদুস সাত্তারের নেতৃত্বে একটি নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা ঘোষণা করেন। জেনারেল ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘তার সরকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।’ ৩০ মার্চ তারিখে আইনগত কাঠামো (এলএফও) ঘোষণা করেন, যেখানে সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন গঠনের কথা উল্লেখ করেন।

বিচারপতি আবদুস সাত্তার প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে জানতে চান, নির্বাচন ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ’ করতে হলে বেসামরিক-সামরিক প্রশাসন কোনো দিক থেকে হস্তক্ষেপ হবে কি না? জেনারেল ইয়াহিয়া খান বলেন, পাকিস্তানে এই প্রথমবারের মতো একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, ‘এ ক্ষেত্রে আপনি স্বাধীন।’ সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের জন্য যা কিছু প্রয়োজন আপনি সবটুকু সহায়তা পাবেন।

২. এক শত বাষট্টি সিট পেলাম কীভাবে : বিচারপতি সাত্তারের সামনে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় ছিল, কীভাবে আসন সংখ্যা বণ্টন হবে? সিদ্ধান্ত নিলেন, ১৯৬১ সালের আদম শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ভিত্তিতে নয়, প্রাপ্ত বয়স্ক ভোটারদের সংখ্যানুপাতে। সেক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানের ভোটার সংখ্যা ছিল ৩ কোটি ১২ লাখ ৯৩৫ জন। পশ্চিম পাকিস্তানের ভোটার ২ কোটি ৫২ লাখ ৬ হাজার ২৬৩ জন। অনুপাতে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে পূর্ব পাকিস্তানে ১৬২ জন এবং পশ্চিম পাকিস্তানের চারটি প্রদেশ মিলে ১৩৮টি। ১৩টি সংরক্ষিত মহিলা আসনের মধ্যে পূর্ব পাকিস্তান সাতটি আসন পায়।

৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যেন নির্বাচনে আসতে না পারে তার জন্য এলএফও-তে এমন সব শর্ত আরোপ করা হয় যা ছিল ছয় দফা ও এগারো দফা বিরোধী। সামরিক কর্তৃপক্ষ ভেবেছিল, শেখ মুজিব নির্বাচন বর্জন করবে। কিন্তু সবাইকে হতচকিত করে ঘোষণা দিলেন তিনি ও তাঁর দল নির্বাচনে অংশ নেবেন। সামরিক কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন হলেন যেমনটি মওলানা ভাসানী করেছেন। মেজর সিদ্দিক সালিক পূর্ব পাকিস্তানের গোয়েন্দাপ্রধান। লিখেছেন- ‘শেখ মুজিব বলেছেন, জনগণের রায় পেলে তিনি এলএফও টুকরা টুকরা করে ছিঁড়ে ফেলবেন। টেপে ধারণকৃত এ কথা ইয়াহিয়া খানকে শোনানো হয়। শেখ মুজিব যাতে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তার চক্রান্ত শুরু হয়। সামরিক জান্তার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল পূর্ব পাকিস্তানে শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ বড়জোর ৮০টি সিট পাবে। গোয়েন্দা সংস্থার নানাবিধ চক্রান্ত ও পশ্চিম পাকিস্তানের দলগুলোকে আর্থিক সুবিধা দেওয়া সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৬০টি আসনে বিজয়ী হয়। এটা সম্ভব হয়েছিল, বিচাপরতি আবদুস সাত্তারের নেতৃত্বে গঠিত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কারণে। বঙ্গবন্ধু এ নির্বাচনকে গণভোট হিসেবে চ্যালেঞ্জ নেন।

৪. ভারতের নির্বাচন কমিশন : প্রতিবেশী ভারতের নির্বাচনী ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যর দিকে আমরা চোখ বুলাতে চাই। ভারতে সর্বজনীন প্রাপ্ত বয়স্ক ভোটাধিকার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ভিত্তিস্বরূপ। এর মধ্যেই জনগণের সার্বভৌম, অধিকার প্রতিষ্ঠা ও আকাক্সক্ষা প্রকাশিত হয়। গণতান্ত্রিক সরকার জনগণ দ্বারা নির্বাচিত। সীমিত ভোটাধিকারের ভিত্তিতে নির্বাচিত সরকার কোনো অবস্থাতেই সমগ্র জনগণের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে না। সরকার অল্প ভোটে নির্বাচিত হয়ে অধিকাংশ জনগণ বা ভোটারদের ওপর লাঠি ঘুরিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করলে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পতন ঘটে। বিশ্লেষণে দেখা যায়, ভারতের রাজনীতিতে প্রধানমন্ত্রী ও অন্য নেতাদের ভাবমূর্তি জনগণের ওপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। ১৯৬৭, ১৯৭১, ১৯৮০ সালের নির্বাচনে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর ভাবমূর্তি ছিল কংগ্রেস সরকার গঠনের প্রধান সম্পদ। এ থেকে এটাও অনুমিত হয়, ভারতের রাজনীতি ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। দলের পরিবর্তে ব্যক্তি প্রাধান্য লাভ করেছে। ফলে ব্যক্তি পূজা ও বন্দনা প্রসারিত হয়েছে। এসব ক্ষেত্রে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পরিবর্তে স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।

৫. প্রধান নির্বাচন কমিশন নিয়োগ : ১৯৯০ সালে নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারের লক্ষ্যে ভারতের সংবিধানে ২২৪ (২) সংশোধনী প্রস্তাব আনা হয়। ওই প্রস্তাব অনুসারে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান, লোকসভার অধ্যক্ষ এবং লোকসভার বিরোধী দলের নেতার সঙ্গে আলোচনা করে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনকে নিয়োগ দান করবেন। এমনকি লোকসভায় কোনো স্বীকৃতবিরোধী দল না থাকলেও রাষ্ট্রপতি বৃহত্তম বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনা করে প্রধান নির্বাচন কমিশন নিয়োগ দান করেন। ভারতের নির্বাচনী কমিশনকে ব্যাপক অর্থে ভারতীয় গণতন্ত্রে অন্যতম রক্ষাকবজে পরিণত করা হয়েছে। তাত্ত্বিক এ ধারণা অতীব তাৎপর্যপূর্ণ। নিরপেক্ষ ও সৌহার্দপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি ব্যতিরেকে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতার অভিপ্রায় অনুযায়ী ভোটাধিকার প্রয়োগ করা সম্ভব নয়। কেবল স্বাধীন, নিরপেক্ষ নির্বাচন শক্তিশালী কমিশনই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে পারে। ভারতের সংবিধান ও আইনে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা দৃঢ়ভাবে বলবৎ করার ব্যবস্থা যুক্ত হয়েছে। সরকারি স্বেচ্ছাচার প্রতিরোধের ব্যবস্থা গৃহীত হয়েছে। ভারতের সংবিধানে ৩২৪(১) অনুচ্ছেদে ভোটার তালিকা প্রণয়ন, নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধানের পূর্ণ দায়িত্ব নির্বাচন কমিশন পালন করেন। ভারতের নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই আচরণবিধি কঠোরভাবে প্রয়োগ করে থাকেন।

৬. বাংলাদেশের সংবিধান : সংবিধানে বলা হয়েছে, ১১৮(৪) অনুচ্ছেদে নির্বাচন কমিশন দায়িত্ব পালনে স্বাধীন থাকবে। ১১৯ (১) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ভোটার তালিকা প্রস্তুতকরণ নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণ এবং নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের ওপর ন্যস্ত থাকবে। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনের জন্য যেরূপ কর্মচারী প্রয়োজন হবে নির্বাচন কমিশন অনুরোধ করলে রাষ্ট্রপতি সেরূপ কর্মচারী প্রদানের ব্যবস্থা করবেন। এমনকি নির্বাচনী এলাকা সীমানা নির্ধারণ, আসন বণ্টন সম্পর্কিত যে কোনো আইনের বৈধতা আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।’ সংবিধান ও বিধিতে নির্বাচন কমিশনকে যথাযথ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এসব ক্ষমতার মূল কথা নির্বাচন কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন করার ক্ষেত্রে যেন দায়িত্ব পালন করতে পারেন। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের পক্ষে একা এ দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়। সে লক্ষ্যে সংবিধানে লিখিত হয়েছে, ‘নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালনে সহায়তা করা নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হবে।’ অর্থাৎ তখনই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া সম্ভব যখন সব নির্বাহী বিভাগ সম্পূর্ণভাবে তার কর্তব্য পালন করবে। এর অর্থ নির্বাচন কমিশন প্রয়োজন অনুযায়ী নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ অধিকারী থাকবে। কিন্তু বাংলাদেশে এ পর্যন্ত যতগুলো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়েছে কোনোটাই সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয়নি। নির্বাহী বিভাগ কর্তব্য পালনের স্থলে কর্তৃত্ব বহাল রেখেছে। ফলে বাংলাদেশের জনগণ অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে।

৭. কমিশন কীভাবে আরও শক্তিশালী হবে : সুষ্ঠু নির্বাচনে কতিপয় বাধা হলো- অর্থ ও পেশিশক্তি, নির্বাচনপূর্ব ও নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখা, নির্বাচনের আচরণবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ, প্রার্থীদের অবাধ প্রচারের সমতা, জাল ভোট, ভোট কেন্দ্র দখল করে এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ব্যালট ছিনতাই এবং প্রত্যেক ভোট কেন্দ্রে ফলাফল ঘোষণা ও এজেন্টদের কাছে লিখিত ফলাফলের কপি প্রদান ইত্যাদি। সবচেয়ে বড় সমস্যা প্রশাসন ও পুলিশের দলীয়করণ। ইসি অবশ্য বলেছেন, ‘পুলিশ তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। আর নির্বাচন কমিশন যদি সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে না পারে তাহলে আর দায়িত্ব পালন করব না।’ ৮. অভিমত : আচরণ বিধিকে জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আচরণ বিধি লঙ্ঘিত হলে নির্বাচন কমিশন প্রার্থী ও সংশ্লিষ্ট দলকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও ভোটদানের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার মতো কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠুভাবে কার্য পরিচালনার লক্ষ্যে নিরপেক্ষ, নিষ্ঠাবান ও দক্ষ পর্যবেক্ষক নিয়োগ করবেন। যেমনটি ১৯৯১ সালে ভারতীয় লোকসভার নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন নিযুক্ত পর্যবেক্ষকদের সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন স্থগিত, নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা ও ভোট গণনা, এমনকি নির্বাচন বাতিল করে এবং নতুন করে নির্বাচনের পুনঃব্যবস্থা করতে পারেন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পালন সম্পর্কে বিধিমালা অনুযায়ী এসব প্রতিবন্ধকতা ২৪ ও ২৫ অধ্যায়ে যেসব ধারা আছে তার মাধ্যমে দূর করা সম্ভব। সুষ্ঠু নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব এবং সব নির্বাহী বিভাগে করণীয় বা কর্তব্য হলো তা সর্বোতভাবে সহায়তা করা। নির্বাহী সে ক্ষেত্রে ন্যূনতম অবহেলা করলে তা হবে সংবিধান লঙ্ঘনের শামিল।

ব্রিটেনে সাংবিধানিক সংস্থাগুলো নিরপেক্ষ, স্বাধীন ও শক্তিশালী। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শুধু রুটিন ওয়ার্ক করা ব্যতীত অন্য কিছু করতে পারেন না। বাংলাদেশের দিকে তাকালে সেখানে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে দুর্বল করে রাখা হয়েছে অথবা নির্বাহী প্রধানের আজ্ঞাবহ করা হয়েছে। রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বক্ষেত্রে দৃশ্যমান দলীয়করণ। নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠুতার বিষয়ে শিশুপাঠ্য নামতা সমস্বরে যতবারই  উচ্চারিত হোক, বাস্তবে তা কাজে আসবে না। ক্ষমতাসীন দলের নির্দেশ অমান্যকারী স্বার্থান্ধ সন্ত্রাসী ও কতিপয় দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ ও প্রশাসন তা হতে দেবে না।  এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনকে ব্যাঘ্রের গর্জন ও থাবা ব্যবহার করতে হবে। এ অবস্থায় দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন কমিশন কীভাবে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করবেন তা আমার বোধগম্য নয়। অতীতের রক্তাক্ত তিক্ততা ভুলে বর্তমান রাজনৈতিক, আর্থসামাজিক মহাসংকটে ক্ষমতাসীন সরকারকেই এগিয়ে এসে গ্রহণযোগ্য সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কীভাবে করবেন তার দায়-দায়িত্ব নিতে হবে।

 

লেখক : ’৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও সাবেক তথ্যপ্রতিমন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে