শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

গৃহহীনদের আশ্রয়ণে শেখ হাসিনা মডেল

অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা
প্রিন্ট ভার্সন
গৃহহীনদের আশ্রয়ণে শেখ হাসিনা মডেল

গৃহহীন ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের লক্ষ্যে গৃহীত আশ্রয়ণ প্রকল্প অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের একটি নতুন মডেল। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মডেলের উদ্ভাবক। সামাজিক নিরাপত্তা ও আশ্রয়ণের বিষয়টিকে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে ব্যাখ্যা করেছেন। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ, এই দেশে আছে নানাবিধ সমস্যা,  যার মধ্যে দরিদ্রতা সবচেয়ে বড় সমস্যা। দরিদ্রতার মতো বৃহৎ একটি সমস্যাকে চিহ্নিতকরণ এবং সেখান থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিয়ে যেভাবে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন সেটি অত্যন্ত সুচিন্তিত একটি পরিকল্পনা। অর্থনীতির ভাষায় বলা যায় মাইক্রোলেভেল থেকে উনি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ শুরু করেছেন। আমরা প্রায়শই তাত্ত্বিক কথা বলি, বিভিন্ন প্যারাডাইমের কথা বলি। প্রধানমন্ত্রী নানা ধরনের থিওরিটিক্যাল বিশ্লেষণের কাঠামো ভেঙে বাস্তবিক ও ক্রিয়াশীল ভূমিকা গ্রহণ করেছেন। অর্থাৎ সামাজিক আশ্রয়ণের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সুরক্ষা বলয় তৈরির বিষয়টিকে তত্ত্ব থেকে বের করে এনে বাস্তবায়নের পথে নিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছেন। আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে একজন রাষ্ট্রনায়কের জন্য পরিকল্পনাগুলোকে বাস্তবায়নের পথে নিয়ে যাওয়াটা হচ্ছে সবচাইতে বড় চ্যালেঞ্জ। একটি দেশের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, নানা ধরনের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা সব সময়ে একটি সরকারের উন্নয়নমুখী প্রকল্প ও পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় প্রায় ১৫ বছর ধরে। স্বাভাবিকভাবে নানা ধরনের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে তাকে এ ধরনের পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হয়েছে। বস্তুত আওয়ামী লীগের নির্বাচনী মেনিফেস্টোতে সামাজিক সুরক্ষা সম্পর্কিত এক ধরনের প্রতিশ্রুতি বা কমিটমেন্ট ছিল কিন্তু সেগুলো আদৌ বাস্তবায়িত হবে কি না এ ধরনের প্রশ্নও নানা মহল থেকে উঠেছিল এবং ওঠাটা খুব অস্বাভাবিক নয়। কারণ এ ধরনের একটি প্রস্তাবনাকে বাস্তবায়িত করা একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে একজন সুচিন্তক রাষ্ট্রনায়ক, মানবতাবাদী রাজনীতিবিদ, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর যাপিত জীবনে পরিবর্তনশীলতা আনয়নের ক্ষেত্রে উদ্ভাবনীময় এবং দৃঢ় প্রতিজ্ঞ একজন এতে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি নিজেই বারবার বলেছেন পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে উনার হাতে কোনো ম্যাজিক নেই, কোনো জাদুকরি অস্ত্র নেই। যদিও রাজনীতিতে কোনো ম্যাজিক নেই কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা নিজেই এক জাদুর নাম, যিনি সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রম, অসম্ভব বিচক্ষণতা ও অকৃত্রিম ভালোবাসা দিয়ে তার জাদুর চেরাগটি নির্মাণ করেছেন। তার এই আশ্চর্য জাদুময় প্রদীপের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, দেশপ্রেম, ভালোবাসা ও উন্নয়নের দিকে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, তথ্য প্রযুক্তিতে বিপ্লবসহ নানামুখী উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি  দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন। মূলত সোশ্যাল ক্যাপিটাল, হিউম্যান ক্যাপিটাল এবং কালচারাল ক্যাপিটাল এসব উপাদানের ভিতরে একটি মিথস্ক্রিয়ার সন্নিবেশ করবার বিষয়ে তিনি ভীষণরকম আত্মপ্রত্যয়ী। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের লক্ষ্যে ৩০ লাখ শহীদের স্বপ্ন, ২ থেকে ৬ লাখ নির্যাতিত মা-বোনের স্বপ্নকে সামনে রেখেই তিনি এগিয়ে যাচ্ছেন। এরই ফলশ্রুতিতে হতদরিদ্র, ছিন্নমূল গোষ্ঠী, তৃণমূল গোষ্ঠী, প্রান্তিক গোষ্ঠী, বয়স্ক ব্যক্তি, বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী, তথা সব অবহেলিত জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করার জন্য তিনি বারবার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। বস্তুত আমরা যখন গৃহ শব্দটি ব্যবহার করি এটা অনেক কিছুকে নির্দেশ করে। গৃহ হচ্ছে একটি স্থিতিশীলতা, গৃহ হচ্ছে একটি নিশ্চয়তা, গৃহ হচ্ছে একটি উপার্জনের জায়গা যে জায়গা থেকে আপনি আপনার পরিবারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন এবং এই গৃহায়ণ প্রকল্পের ভিতর দিয়েই অন্যান্য যে প্রকল্পগুলো আছে অর্থাৎ শিক্ষা, জীবিকা, জলবায়ু, পরিবেশ, এসব বিষয়গুলোকেও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। যে মানুষের ভিতরে পটেনশিয়ালিটি বা সৃজনশীলতা, ক্রিয়েটিভিটি আছে সে মানব গোষ্ঠীকে এখন মানব শক্তিতে তথা হিউম্যান ক্যাপিটালে পরিণত করা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের দেশ এক বিশাল জনগোষ্ঠীর দেশ। এই একটি প্রকল্পের ভিতর দিয়ে অনেকগুলো চেতনা বা অনেকগুলো আকাক্সক্ষা ও স্বপ্নের বাস্তবায়নের দ্বার খুলে গিয়েছে। প্রথমত বলা প্রয়োজন, সাসটেনাবল ডেভেলপমেন্ট বা টেকসই উন্নয়নের কথা। মূলত উন্নয়নের ধারণা এবং এর গতিধারা আমরা সেই পঞ্চাশ, ষাট দশক থেকেই দেখছি। কিন্তু অনেক উন্নয়ন কর্মসূচি এবং প্রকল্পসমূহ টেকসই হয়নি কখনো রাজনৈতিক, কখনো জলবায়ু বা পরিবেশগত সমস্যার কারণে অথবা অর্থনৈতিক জটিলতা বা অদক্ষতার কারণে। গ্রামীণ অর্থনীতি ও কৃষিনির্ভর মানুষের জন্য নানা ধরনের আধুনিক প্রকল্প এসেছে, প্যাকেজ এসেছে, কৃষিতে বিপ্লবের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সেগুলোর বেশ কিছু কোনো না কোনোভাবে ব্যর্থ হয়েছে সামরিক শাসন, দুর্বল আমলাতন্ত্র, রাজনৈতিক সংকীর্ণতা ও দাম্ভিকতা এবং বিশেষায়িত জ্ঞানের অভাবে। তৃতীয় বিশ্ব বা পিছিয়ে পড়া দেশগুলোতে উন্নয়ন টেকসই হচ্ছিল না বলেই আমরা আজ টেকসই উন্নয়ন শব্দ দুটো ব্যবহার করছি। এই টেকসই উন্নয়নের মূল লক্ষ্য হচ্ছে প্রান্তিক মানুষের অন্তর্ভুক্তিকরণ যে কারণে এখন আমরা ‘ইনক্লুসিভ’ শব্দটি ব্যবহার করছি। যদিও আধুনিকায়ন তত্ত্ব মতে কৃষিতে রেভুলেশন বা বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসার কথা ছিল সেই ষাট/সত্তর দশকেই, বাস্তবে সে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসেনি। বরং কৃষিতে নানামুখী আধুনিকায়ন প্রকল্প গ্রহণের ফলে অনেক ধনী পরিবার, গৃহস্থ পরিবার, ধনী মহাজনেরাই হয়েছে আরও বিত্তশালী, সমৃদ্ধ এবং প্রান্তিক কৃষক হয়েছে আরও দরিদ্র। তাই আজ যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলা হচ্ছে তার সুস্পষ্ট লক্ষ্য একেবারে ছিন্নমূল মানুষকে আশ্রয় দেওয়া, খাদ্য, শিক্ষা ও গৃহায়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে এদের স্বাবলম্বী করা। এই যে স্বাবলম্বীকরণের প্রচেষ্টা এটি একটি বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নয়নের ধারাটাকে টেকসই করার একটি নতুন মডেল, যে মডেলের উদ্ভাবক অত্যন্ত ঋজু, প্রাজ্ঞ, জনদরদি ও বাস্তববাদী রাজনীতিবিদ শেখ হাসিনা। একটি আধুনিক জাতি রাষ্ট্র তখনই জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র হয়ে ওঠে যখন সেটি তার নাগরিকের জন্য নানাবিধ সুবিধা তথা শিক্ষার সুবিধা, বাসস্থানের সুবিধা, চিকিৎসার সুবিধা ইত্যাদির সুযোগ তৈরি করে থাকে। আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে সেই জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের সংজ্ঞায় সম্পৃক্ত করতে চেয়েছেন তৃণমূল, ভূমিহীন মানুষের জন্য তৈরি গৃহায়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই আশ্রয়ণ প্রকল্পকে একটি অনন্য প্রকল্প হিসেবে অভিহিত করেছেন নরওয়েজিয়ান শিক্ষাবিদ ও গবেষক ড. অ্যাটলি পিয়ারসন। প্রকল্পটি অনন্য কারণ সরকারি জমিতে বাড়ি নির্মাণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ঠিকানা প্রদানের দৃষ্টান্ত অন্যকোথাও নেই। নেপালের অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘রাতোপতিতে’ ৮ আগস্ট ড. অ্যাটলির সে নিবন্ধটি প্রকাশিত হয় তার শিরোনাম ছিল ‘উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের’ দৃষ্টান্ত হিসেবে বাংলাদেশের আশ্রয়ণ প্রকল্প। ‘কেউ পিছিয়ে থাকবে না’-এই নীতির আলোকে গড়ে উঠেছে শেখ হাসিনার উন্নয়ন মডেল যা ইতোমধ্যেই ‘মডেল ফর ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট’ নামে পরিচিতি পেয়েছে। এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারি জমিতে ভূমিহীন যেমন পেয়েছে মালিকানা, বিদ্যুৎ ও স্যানিটারিসহ দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি বাড়ি তেমনি সামাজিকভাবে নাজুক ও অধস্তন অবস্থায় থাকা অবহেলিত নারীও অর্জন করেছে জমির মালিকানার অধিকার। আশ্রয়ণ প্রকল্পটি শুধু একজন পুরুষ ও তার পরিবারকেই আত্মসম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকার সুযোগ প্রদান করে না। এটি যুগপৎভাবে নারীকেও প্রদান করে মালিকানার অধিকার এবং বৃদ্ধি করে তার সামাজিক মর্যাদা, সম্মান ও আত্মবিশ্বাস। জীবন যুদ্ধে জয়ী হওয়ার আত্মপ্রত্যয় অর্জনের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন হয় আরও সুসংহত। মূলত অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের জন্য  বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যেই বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মুক্তিযুদ্ধ ভাতা এবং বিভিন্ন বৃত্তি ও উপ-বৃত্তির চালু করেছেন যে কারণে আমরা দেখতে পাচ্ছি সমাজের বিভিন্ন সেক্টরে ইতিবাচক বা গুণবাচক পরিবর্তন। শিক্ষা ক্ষেত্রে দেখতে পাচ্ছি ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে, নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেড়েছে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের, স্বাবলম্বী হওয়ার প্রত্যয়ে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ সারা বিশ্বের কাছে একটি রোল মডেল হয়ে ওঠেছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ দেশ থেকে বিতাড়িত, গৃহহীন ও নির্যাতিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ এই মর্যাদা পূর্ণ খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। সারা বিশ্বেই দরিদ্রতা থেকে মুক্তি একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহায়ণ প্রকল্পের মতো এত সাহসী, সময় উপযোগী এক বাস্তবিক পদক্ষেপ নিয়েছেন। দারিদ্র্য সীমার নিচে কিংবা দরিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত গৃহহীন জনগোষ্ঠীকে তিনি একটি সুমর্যাদার আসন দিতে চেয়েছেন, একটি স্থায়ী ঠিকানা দিতে চেয়েছেন। নিঃসন্দেহে শেখ হাসিনা সরকারের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হচ্ছে অর্থনীতির চাকাকে ক্রমশ উন্নয়নমুখী ও বেগবান করা। দরিদ্র্যের হার ১৮ শতাংশে ও হতদরিদ্র্যের হার ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা, গ্রাম ও শহরের দূরত্ব ঘুচিয়ে আনার কর্মসূচি গ্রহণ, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস নির্মাণ প্রকল্প যোগাযোগ ব্যবস্থায় যে অভূতপূর্ব পরিবর্তন এনেছে, তার সুফল প্রত্যক্ষভাবে কেন্দ্র থেকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। দেশের ভূমিহীন, আশ্রয়হীন মানুষের জন্য গৃহীত আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় এখন পর্যন্ত ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৬১৭টি পরিবারকে পুনর্বাসিত করা হয়েছে (বর্তমান মেয়াদে)। এসব বাড়িতে রয়েছে বিদ্যুৎ, পানিসহ অন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। সরকারি খাসজমির ওপর নির্মিত এ বাড়িগুলো যেমন দৃষ্টি নন্দন তেমনি স্মার্ট ও আধুনিক। সীমিত জায়গার ওপর নির্মিত এসব বাড়িতে রয়েছে শয়ন কক্ষ, রন্ধন কক্ষ, লাগোয়া বারান্দা ও শৌচাগার। অত্যন্ত আধুনিক স্টাইলে নির্মিত এসব বাড়িগুলোর কোনোটা পেয়েছে লাল-হলুদ রং এর ছোঁয়া কিংবা হলুদ-সবুজ রং এর ছোঁয়া। যে ভূমিহীন মানুষেরা ছিল ভূমিহীন, শেখ হাসিনা গড়ে দিয়েছেন তাদের জন্যই এমন বাসস্থান, বসতি নীড়। স্বপ্নের আশ্রয়ণ প্রকল্প তাই আজ আর কোনো স্বপ্নপুরীর গল্প নয়, এটি বিমূর্ত বাস্তবতা। এ প্রকল্পটি একটি জনকল্যাণমূলক, উদ্ভাবনীময় ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রকল্প যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আকাক্সক্ষা ও স্বপ্নের বাস্তবায়ন। তাত্ত্বিকেরা তত্ত্বের কথা বলেন, বস্তুবাদীরা পরিবর্তনের কথা বলেন, আর শেখ হাসিনা সে পরিবর্তন আনয়ন করেন তত্ত্ব ও বাস্তবতার সমন্বয়ের মাধ্যমে, জনগণের আকাক্সক্ষাকে কেন্দ্রবিন্দুতে রেখে। মুজিববর্ষে বাংলাদেশের একজন নাগরিকও থাকবে না ভূমিহীন প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই এসেছে শেখ হাসিনার এ অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন কর্মসূচি। শেখ হাসিনা বস্তুবাদী তাত্ত্বিক নন, মার্কসবাদী দার্শনিক নন, ভোগবাদী রাষ্ট্রনায়ক নন। তার তত্ত্ব মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং এ কারণে তার তত্ত্বে স্থান পেয়েছে কণ্ঠস্বরহীন নিম্নœবর্গের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর যাপিত জীবনের সংগ্রামের কাহিনি। যদিও সহায় সম্বলহীন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভাগ্যের উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মডেল, প্যাকেজ, তাত্ত্বিক কাঠামোকে গ্রহণ করা হয়েছে, সে সব কর্মসূচির অধিকাংশই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে বাস্তবতার সঙ্গে সম্পর্কহীন হওয়ার কারণে। বাস্তববাদী ও সুচিন্তক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার তথ্য, উপাত্ত ও তত্ত্বের মূল উপজীব্য বিষয় এদেশের গৃহহীন, ভূমিহীন ও আশ্রয়হীন প্রান্তিক জনগোষ্ঠী।  শেখ হাসিনা তাই জনগণের নেত্রী, জনগণের হৃদয়ে তার দৃঢ় অবস্থা।  জনগণের সমস্যাকে তিনি হৃদয়ে ধারণ করেন এবং তাদের আশা-আকাক্সক্ষাকে প্রাধান্য দিয়ে দেশ পরিচালনা করেন বলেই তার জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা আজ আকাশ ছোঁয়া।

লেখক : সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

১ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে