শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

গৃহহীনদের আশ্রয়ণে শেখ হাসিনা মডেল

অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা
প্রিন্ট ভার্সন
গৃহহীনদের আশ্রয়ণে শেখ হাসিনা মডেল

গৃহহীন ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের লক্ষ্যে গৃহীত আশ্রয়ণ প্রকল্প অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের একটি নতুন মডেল। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মডেলের উদ্ভাবক। সামাজিক নিরাপত্তা ও আশ্রয়ণের বিষয়টিকে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে ব্যাখ্যা করেছেন। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ, এই দেশে আছে নানাবিধ সমস্যা,  যার মধ্যে দরিদ্রতা সবচেয়ে বড় সমস্যা। দরিদ্রতার মতো বৃহৎ একটি সমস্যাকে চিহ্নিতকরণ এবং সেখান থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিয়ে যেভাবে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন সেটি অত্যন্ত সুচিন্তিত একটি পরিকল্পনা। অর্থনীতির ভাষায় বলা যায় মাইক্রোলেভেল থেকে উনি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য কাজ শুরু করেছেন। আমরা প্রায়শই তাত্ত্বিক কথা বলি, বিভিন্ন প্যারাডাইমের কথা বলি। প্রধানমন্ত্রী নানা ধরনের থিওরিটিক্যাল বিশ্লেষণের কাঠামো ভেঙে বাস্তবিক ও ক্রিয়াশীল ভূমিকা গ্রহণ করেছেন। অর্থাৎ সামাজিক আশ্রয়ণের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য সুরক্ষা বলয় তৈরির বিষয়টিকে তত্ত্ব থেকে বের করে এনে বাস্তবায়নের পথে নিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছেন। আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে একজন রাষ্ট্রনায়কের জন্য পরিকল্পনাগুলোকে বাস্তবায়নের পথে নিয়ে যাওয়াটা হচ্ছে সবচাইতে বড় চ্যালেঞ্জ। একটি দেশের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, নানা ধরনের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা সব সময়ে একটি সরকারের উন্নয়নমুখী প্রকল্প ও পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় প্রায় ১৫ বছর ধরে। স্বাভাবিকভাবে নানা ধরনের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও পরিবেশগত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে তাকে এ ধরনের পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হয়েছে। বস্তুত আওয়ামী লীগের নির্বাচনী মেনিফেস্টোতে সামাজিক সুরক্ষা সম্পর্কিত এক ধরনের প্রতিশ্রুতি বা কমিটমেন্ট ছিল কিন্তু সেগুলো আদৌ বাস্তবায়িত হবে কি না এ ধরনের প্রশ্নও নানা মহল থেকে উঠেছিল এবং ওঠাটা খুব অস্বাভাবিক নয়। কারণ এ ধরনের একটি প্রস্তাবনাকে বাস্তবায়িত করা একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বিশ্বে একজন সুচিন্তক রাষ্ট্রনায়ক, মানবতাবাদী রাজনীতিবিদ, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর যাপিত জীবনে পরিবর্তনশীলতা আনয়নের ক্ষেত্রে উদ্ভাবনীময় এবং দৃঢ় প্রতিজ্ঞ একজন এতে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি নিজেই বারবার বলেছেন পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে উনার হাতে কোনো ম্যাজিক নেই, কোনো জাদুকরি অস্ত্র নেই। যদিও রাজনীতিতে কোনো ম্যাজিক নেই কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শেখ হাসিনা নিজেই এক জাদুর নাম, যিনি সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রম, অসম্ভব বিচক্ষণতা ও অকৃত্রিম ভালোবাসা দিয়ে তার জাদুর চেরাগটি নির্মাণ করেছেন। তার এই আশ্চর্য জাদুময় প্রদীপের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, দেশপ্রেম, ভালোবাসা ও উন্নয়নের দিকে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টা। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, তথ্য প্রযুক্তিতে বিপ্লবসহ নানামুখী উন্নয়নের ধারাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি  দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন। মূলত সোশ্যাল ক্যাপিটাল, হিউম্যান ক্যাপিটাল এবং কালচারাল ক্যাপিটাল এসব উপাদানের ভিতরে একটি মিথস্ক্রিয়ার সন্নিবেশ করবার বিষয়ে তিনি ভীষণরকম আত্মপ্রত্যয়ী। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের লক্ষ্যে ৩০ লাখ শহীদের স্বপ্ন, ২ থেকে ৬ লাখ নির্যাতিত মা-বোনের স্বপ্নকে সামনে রেখেই তিনি এগিয়ে যাচ্ছেন। এরই ফলশ্রুতিতে হতদরিদ্র, ছিন্নমূল গোষ্ঠী, তৃণমূল গোষ্ঠী, প্রান্তিক গোষ্ঠী, বয়স্ক ব্যক্তি, বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী, তথা সব অবহেলিত জনগোষ্ঠীকে সাহায্য করার জন্য তিনি বারবার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। বস্তুত আমরা যখন গৃহ শব্দটি ব্যবহার করি এটা অনেক কিছুকে নির্দেশ করে। গৃহ হচ্ছে একটি স্থিতিশীলতা, গৃহ হচ্ছে একটি নিশ্চয়তা, গৃহ হচ্ছে একটি উপার্জনের জায়গা যে জায়গা থেকে আপনি আপনার পরিবারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন এবং এই গৃহায়ণ প্রকল্পের ভিতর দিয়েই অন্যান্য যে প্রকল্পগুলো আছে অর্থাৎ শিক্ষা, জীবিকা, জলবায়ু, পরিবেশ, এসব বিষয়গুলোকেও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়। যে মানুষের ভিতরে পটেনশিয়ালিটি বা সৃজনশীলতা, ক্রিয়েটিভিটি আছে সে মানব গোষ্ঠীকে এখন মানব শক্তিতে তথা হিউম্যান ক্যাপিটালে পরিণত করা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের দেশ এক বিশাল জনগোষ্ঠীর দেশ। এই একটি প্রকল্পের ভিতর দিয়ে অনেকগুলো চেতনা বা অনেকগুলো আকাক্সক্ষা ও স্বপ্নের বাস্তবায়নের দ্বার খুলে গিয়েছে। প্রথমত বলা প্রয়োজন, সাসটেনাবল ডেভেলপমেন্ট বা টেকসই উন্নয়নের কথা। মূলত উন্নয়নের ধারণা এবং এর গতিধারা আমরা সেই পঞ্চাশ, ষাট দশক থেকেই দেখছি। কিন্তু অনেক উন্নয়ন কর্মসূচি এবং প্রকল্পসমূহ টেকসই হয়নি কখনো রাজনৈতিক, কখনো জলবায়ু বা পরিবেশগত সমস্যার কারণে অথবা অর্থনৈতিক জটিলতা বা অদক্ষতার কারণে। গ্রামীণ অর্থনীতি ও কৃষিনির্ভর মানুষের জন্য নানা ধরনের আধুনিক প্রকল্প এসেছে, প্যাকেজ এসেছে, কৃষিতে বিপ্লবের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সেগুলোর বেশ কিছু কোনো না কোনোভাবে ব্যর্থ হয়েছে সামরিক শাসন, দুর্বল আমলাতন্ত্র, রাজনৈতিক সংকীর্ণতা ও দাম্ভিকতা এবং বিশেষায়িত জ্ঞানের অভাবে। তৃতীয় বিশ্ব বা পিছিয়ে পড়া দেশগুলোতে উন্নয়ন টেকসই হচ্ছিল না বলেই আমরা আজ টেকসই উন্নয়ন শব্দ দুটো ব্যবহার করছি। এই টেকসই উন্নয়নের মূল লক্ষ্য হচ্ছে প্রান্তিক মানুষের অন্তর্ভুক্তিকরণ যে কারণে এখন আমরা ‘ইনক্লুসিভ’ শব্দটি ব্যবহার করছি। যদিও আধুনিকায়ন তত্ত্ব মতে কৃষিতে রেভুলেশন বা বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসার কথা ছিল সেই ষাট/সত্তর দশকেই, বাস্তবে সে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসেনি। বরং কৃষিতে নানামুখী আধুনিকায়ন প্রকল্প গ্রহণের ফলে অনেক ধনী পরিবার, গৃহস্থ পরিবার, ধনী মহাজনেরাই হয়েছে আরও বিত্তশালী, সমৃদ্ধ এবং প্রান্তিক কৃষক হয়েছে আরও দরিদ্র। তাই আজ যে টেকসই উন্নয়নের কথা বলা হচ্ছে তার সুস্পষ্ট লক্ষ্য একেবারে ছিন্নমূল মানুষকে আশ্রয় দেওয়া, খাদ্য, শিক্ষা ও গৃহায়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে এদের স্বাবলম্বী করা। এই যে স্বাবলম্বীকরণের প্রচেষ্টা এটি একটি বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নয়নের ধারাটাকে টেকসই করার একটি নতুন মডেল, যে মডেলের উদ্ভাবক অত্যন্ত ঋজু, প্রাজ্ঞ, জনদরদি ও বাস্তববাদী রাজনীতিবিদ শেখ হাসিনা। একটি আধুনিক জাতি রাষ্ট্র তখনই জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র হয়ে ওঠে যখন সেটি তার নাগরিকের জন্য নানাবিধ সুবিধা তথা শিক্ষার সুবিধা, বাসস্থানের সুবিধা, চিকিৎসার সুবিধা ইত্যাদির সুযোগ তৈরি করে থাকে। আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে সেই জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্রের সংজ্ঞায় সম্পৃক্ত করতে চেয়েছেন তৃণমূল, ভূমিহীন মানুষের জন্য তৈরি গৃহায়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই আশ্রয়ণ প্রকল্পকে একটি অনন্য প্রকল্প হিসেবে অভিহিত করেছেন নরওয়েজিয়ান শিক্ষাবিদ ও গবেষক ড. অ্যাটলি পিয়ারসন। প্রকল্পটি অনন্য কারণ সরকারি জমিতে বাড়ি নির্মাণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ঠিকানা প্রদানের দৃষ্টান্ত অন্যকোথাও নেই। নেপালের অনলাইন নিউজ পোর্টাল ‘রাতোপতিতে’ ৮ আগস্ট ড. অ্যাটলির সে নিবন্ধটি প্রকাশিত হয় তার শিরোনাম ছিল ‘উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের’ দৃষ্টান্ত হিসেবে বাংলাদেশের আশ্রয়ণ প্রকল্প। ‘কেউ পিছিয়ে থাকবে না’-এই নীতির আলোকে গড়ে উঠেছে শেখ হাসিনার উন্নয়ন মডেল যা ইতোমধ্যেই ‘মডেল ফর ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট’ নামে পরিচিতি পেয়েছে। এই আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারি জমিতে ভূমিহীন যেমন পেয়েছে মালিকানা, বিদ্যুৎ ও স্যানিটারিসহ দুই কক্ষবিশিষ্ট একটি বাড়ি তেমনি সামাজিকভাবে নাজুক ও অধস্তন অবস্থায় থাকা অবহেলিত নারীও অর্জন করেছে জমির মালিকানার অধিকার। আশ্রয়ণ প্রকল্পটি শুধু একজন পুরুষ ও তার পরিবারকেই আত্মসম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকার সুযোগ প্রদান করে না। এটি যুগপৎভাবে নারীকেও প্রদান করে মালিকানার অধিকার এবং বৃদ্ধি করে তার সামাজিক মর্যাদা, সম্মান ও আত্মবিশ্বাস। জীবন যুদ্ধে জয়ী হওয়ার আত্মপ্রত্যয় অর্জনের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন হয় আরও সুসংহত। মূলত অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের জন্য  বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যেই বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, মুক্তিযুদ্ধ ভাতা এবং বিভিন্ন বৃত্তি ও উপ-বৃত্তির চালু করেছেন যে কারণে আমরা দেখতে পাচ্ছি সমাজের বিভিন্ন সেক্টরে ইতিবাচক বা গুণবাচক পরিবর্তন। শিক্ষা ক্ষেত্রে দেখতে পাচ্ছি ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে, নারী শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেড়েছে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের, স্বাবলম্বী হওয়ার প্রত্যয়ে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ সারা বিশ্বের কাছে একটি রোল মডেল হয়ে ওঠেছে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ দেশ থেকে বিতাড়িত, গৃহহীন ও নির্যাতিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়ে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ এই মর্যাদা পূর্ণ খেতাবে ভূষিত হয়েছেন। সারা বিশ্বেই দরিদ্রতা থেকে মুক্তি একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহায়ণ প্রকল্পের মতো এত সাহসী, সময় উপযোগী এক বাস্তবিক পদক্ষেপ নিয়েছেন। দারিদ্র্য সীমার নিচে কিংবা দরিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত গৃহহীন জনগোষ্ঠীকে তিনি একটি সুমর্যাদার আসন দিতে চেয়েছেন, একটি স্থায়ী ঠিকানা দিতে চেয়েছেন। নিঃসন্দেহে শেখ হাসিনা সরকারের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হচ্ছে অর্থনীতির চাকাকে ক্রমশ উন্নয়নমুখী ও বেগবান করা। দরিদ্র্যের হার ১৮ শতাংশে ও হতদরিদ্র্যের হার ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা, গ্রাম ও শহরের দূরত্ব ঘুচিয়ে আনার কর্মসূচি গ্রহণ, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেস নির্মাণ প্রকল্প যোগাযোগ ব্যবস্থায় যে অভূতপূর্ব পরিবর্তন এনেছে, তার সুফল প্রত্যক্ষভাবে কেন্দ্র থেকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। দেশের ভূমিহীন, আশ্রয়হীন মানুষের জন্য গৃহীত আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় এখন পর্যন্ত ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৬১৭টি পরিবারকে পুনর্বাসিত করা হয়েছে (বর্তমান মেয়াদে)। এসব বাড়িতে রয়েছে বিদ্যুৎ, পানিসহ অন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। সরকারি খাসজমির ওপর নির্মিত এ বাড়িগুলো যেমন দৃষ্টি নন্দন তেমনি স্মার্ট ও আধুনিক। সীমিত জায়গার ওপর নির্মিত এসব বাড়িতে রয়েছে শয়ন কক্ষ, রন্ধন কক্ষ, লাগোয়া বারান্দা ও শৌচাগার। অত্যন্ত আধুনিক স্টাইলে নির্মিত এসব বাড়িগুলোর কোনোটা পেয়েছে লাল-হলুদ রং এর ছোঁয়া কিংবা হলুদ-সবুজ রং এর ছোঁয়া। যে ভূমিহীন মানুষেরা ছিল ভূমিহীন, শেখ হাসিনা গড়ে দিয়েছেন তাদের জন্যই এমন বাসস্থান, বসতি নীড়। স্বপ্নের আশ্রয়ণ প্রকল্প তাই আজ আর কোনো স্বপ্নপুরীর গল্প নয়, এটি বিমূর্ত বাস্তবতা। এ প্রকল্পটি একটি জনকল্যাণমূলক, উদ্ভাবনীময় ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রকল্প যা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আকাক্সক্ষা ও স্বপ্নের বাস্তবায়ন। তাত্ত্বিকেরা তত্ত্বের কথা বলেন, বস্তুবাদীরা পরিবর্তনের কথা বলেন, আর শেখ হাসিনা সে পরিবর্তন আনয়ন করেন তত্ত্ব ও বাস্তবতার সমন্বয়ের মাধ্যমে, জনগণের আকাক্সক্ষাকে কেন্দ্রবিন্দুতে রেখে। মুজিববর্ষে বাংলাদেশের একজন নাগরিকও থাকবে না ভূমিহীন প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই এসেছে শেখ হাসিনার এ অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন কর্মসূচি। শেখ হাসিনা বস্তুবাদী তাত্ত্বিক নন, মার্কসবাদী দার্শনিক নন, ভোগবাদী রাষ্ট্রনায়ক নন। তার তত্ত্ব মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং এ কারণে তার তত্ত্বে স্থান পেয়েছে কণ্ঠস্বরহীন নিম্নœবর্গের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর যাপিত জীবনের সংগ্রামের কাহিনি। যদিও সহায় সম্বলহীন প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ভাগ্যের উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মডেল, প্যাকেজ, তাত্ত্বিক কাঠামোকে গ্রহণ করা হয়েছে, সে সব কর্মসূচির অধিকাংশই ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে বাস্তবতার সঙ্গে সম্পর্কহীন হওয়ার কারণে। বাস্তববাদী ও সুচিন্তক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার তথ্য, উপাত্ত ও তত্ত্বের মূল উপজীব্য বিষয় এদেশের গৃহহীন, ভূমিহীন ও আশ্রয়হীন প্রান্তিক জনগোষ্ঠী।  শেখ হাসিনা তাই জনগণের নেত্রী, জনগণের হৃদয়ে তার দৃঢ় অবস্থা।  জনগণের সমস্যাকে তিনি হৃদয়ে ধারণ করেন এবং তাদের আশা-আকাক্সক্ষাকে প্রাধান্য দিয়ে দেশ পরিচালনা করেন বলেই তার জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা আজ আকাশ ছোঁয়া।

লেখক : সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা