শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

বিএনপির ‘অক্টোবর বিপ্লব’ সম্ভব হবে কি

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির ‘অক্টোবর বিপ্লব’ সম্ভব হবে কি

পৃথিবীর ইতিহাসে অক্টোবর মাসের ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। এ মাসে বিশ্বরাজনীতির বড় ধরনের বাঁক পরিবর্তন হয়েছিল গত শতাব্দীতে। বিশ্বের প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল ১৯১৭ সালের অক্টোবরে। ওই বছর ২৫ থেকে ৩১ অক্টোবরের সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে নেয় ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনের নেতৃত্বাধীন বলশেভিক পার্টি। যদিও ১৯১৭ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে রাশিয়ার শ্রমিক শ্রেণি জার সরকার উৎখাতে আন্দোলন শুরু করেছিল, তবে তা চূড়ান্ত পরিণতি পায় অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে। চূড়ান্ত বিপ্লবের শুরু ২৫ অক্টোবর হলেও ৩১ অক্টোবরকে পরবর্তীকালে বিপ্লববার্ষিকী হিসেবে পালন করা হতো। এর নামকরণ হয়েছিল ‘অক্টোবর বিপ্লববার্ষিকী’। ১৯৯০ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে যাওয়ার আগ পর্যন্ত ঘটা করেই দিবসটি পালিত হতো। এমনকি আমাদের দেশের সোভিয়েতপন্থি বাম দলগুলো অক্টোবর বিপ্লববার্ষিকী আড়ম্বরের সঙ্গেই উদযাপন করত। এখন আর তেমনটি হয় না। ‘সেই রামও নেই সেই অযোধ্যাও নেই’-এর মতো সোভিয়েত ইউনিয়নও নেই, অক্টোবর বিপ্লবের সেই মহিমাকীর্তনের কোরাসও আর শোনা যায় না। ১৯৪৯ সালের ১ অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র গণচীন। এদিন কমরেড মাও সে তুংয়ের নেতৃত্বে দীর্ঘ সশস্ত্র যুদ্ধের পর চীনা কমিউনিস্ট পার্টি ক্ষমতা দখল করে এবং রাজধানী বেইজিংয়ের (তৎকালীন পিকিং) তিয়েনআনমেন স্কয়ারে বিপ্লব সফল হওয়া এবং গণপ্রজাতন্ত্রী চীন প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন তিনি। বিশ্ব রাষ্ট্রব্যবস্থায় ঐতিহাসিক বাঁক পরিবর্তনের জন্য অক্টোবর মাসের এ দুটি দিন স্মরণীয় হিসেবেই বিবেচিত।

বিএনপির সামনে পথ দুটি। এক. আন্দোলন সফল করে কাক্সিক্ষত নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ। দুই. আন্দোলন সফল না হলে ‘বৃহত্তর আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা নির্বাচনে যাচ্ছি’ বলে ঘোষণা দেওয়া। এ দুইয়ের মাঝখানে আর কোনো অপশন আছে বলে মনে হয় না

ইতিহাস চর্চা কিংবা আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা আমার এ নিবন্ধের উদ্দেশ্য নয়। সে সক্ষমতাও আমার খুব একটা নেই। আন্তর্জাতিক রাজনীতির মহাসমুদ্রে আমি বালুকাবেলায় পড়ে থাকা এক ধূলিকণা। সুতরাং ওই দুঃসাহস দেখানোর কথা চিন্তাও করতে পারি না। ক্ষুদ্র জ্ঞানগরিমা নিয়ে দেশি রাজনীতির বিষয়ে মাঝেমধ্যে পর্যালোচনা করার ধৃষ্টতা অবশ্য দেখাতে কসুর করি না। আর সেটা করতে গিয়ে নিজের অজান্তেই অনেক সময় খেই হারিয়ে ফেলি। বলতে দ্বিধা নেই, জাতীয় রাজনীতির উপসাগরেও থই পাই না অনেক সময়। দক্ষ ডুবুরির মতো তলদেশে গিয়ে মণিকাঞ্চন তুলে আনার সাহস পাই না। তাই যতটা সম্ভব ডুবসাঁতার দিয়ে হাতড়ে বেড়াই যদি কিছু পাওয়া যায়। এ মুহূর্তে আমার মগজে একটা চিন্তা বেশ জেঁকে বসেছে। তা হলো, বিএনপি কি আরেকটি ‘অক্টোবর বিপ্লব’ সংঘটিত করতে চাচ্ছে? অন্তত পত্রপত্রিকার প্রতিবেদন এবং দলটির নেতাদের কথাবার্তায় সে রকমই মনে হচ্ছে। পত্রিকার প্রতিবেদনগুলোয় বলা হচ্ছে, আন্দোলনরত বিএনপি তাদের এক দফা দাবি আদায়ের জন্য আসছে অক্টোবরকে লক্ষ্য হিসেবে নির্ধারণ করেছে। ১৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের একটি বিশেষ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল, ‘বিএনপির টার্গেট অক্টোবর’। তাতে বলা হয়েছে, সরকার পতনের এক দফা দাবি বাস্তবায়নে চলতি মাস থেকেই বিএনপি লাগাতার কর্মসূচিতে যাচ্ছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে ঢাকাসহ দেশের বৃহত্তর জেলাগুলোয় রোডমার্চ ও সমাবেশ করবে দলটি। এরপর অক্টোবরের শুরু থেকেই লাগাতার কর্মসূচি দেবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই সরকার পতনের চলমান আন্দোলনের সফল পরিণতি চায় বিএনপি। এ লক্ষ্যে অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়কেই ‘এক দফা’ বাস্তবায়নের টার্গেট করেছে দলটি। অক্টোবরের শুরু থেকেই বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ঘেরাওসহ লাগাতার কর্মসূচি আসতে পারে। ১২ সেপ্টেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিন জানায়, সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনে নেতা-কর্মীদের ঢাকামুখী করতে পাঁচ বিভাগে ১৬ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর তারুণ্যের রোডমার্চ করবে বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল। ইতোমধ্যে সে কর্মসূচি পালন শুরুও হয়েছে। ২১ সেপ্টেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘নেতা-কর্মীদের ঢাকামুখী করবে বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকার পতনের এক দফা দাবিতে চূড়ান্ত আন্দোলনে নেতা-কর্মীদের ঢাকামুখী করার উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। সেই লক্ষ্যে ঢাকা ও আশপাশ এলাকায় সমাবেশসহ গণসংযোগ ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে দলটি। আগামী মাসকে টার্গেট করেই সব কর্মপরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে তারা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসন্ন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই টানা কর্মসূচি শুরু করবে বিএনপি। এ নিয়ে দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক ফোরাম স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা হয়েছে। এতে নির্বাচন কমিশন, সচিবালয় থেকে শুরু করে গণভবনসহ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ঘেরাও কর্মসূচি থাকতে পারে। এর বাইরে লাগাতার হরতাল, অবরোধ, গণ অবস্থানসহ সর্বশেষ অসহযোগ কর্মসূচিরও আলোচনা হয়েছে। তবে সব কর্মসূচি চূড়ান্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে। তাঁর সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা মোতাবেক আন্দোলন পরিচালিত হবে।অন্যদিকে অক্টোবর কেন্দ্র করে সরকারও ব্যাপক প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে বলে মনে হচ্ছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান শিরোনাম ছিল ‘ডেটলাইন অক্টোবর’। তাতে বলা হয়েছে, অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর এ তিন মাসকে কঠিন চোখে দেখছে সরকার। নির্বাচনের আগে সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে বিরোধীদের নানা পরিকল্পনা ভাবিয়ে তুলেছে সরকারের নীতিনির্ধারকদের। একাধিক সংস্থার প্রতিবেদনে সেসব পরিকল্পনার কথা উঠে এসেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অক্টোবরকে টার্গেট করে আন্দোলনরত দলগুলোর পরিকল্পনার বিপরীতে তা মোকাবিলার জন্য সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা জেলা থেকে উপজেলা পর্যন্ত সংশ্লিষ্টদের কাছে ইতোমধ্যে পৌঁছানো হয়েছে। পাশাপাশি সরকার অক্টোবরকে উন্নয়নের মাইলফলক উদ্বোধনের মাস হিসেবেও স্থির করেছে। ১৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিন ‘উন্নয়নের চমকের অক্টোবর’ শীর্ষক প্রতিবেদনে লিখেছে, অক্টোবর মাসে দেশের উন্নয়নের দুয়ার খুলে যাচ্ছে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বেশ কয়েকটি মেগা উন্নয়ন প্রকল্পের দ্বারোদ্ঘাটন করা হবে এ মাসে। এসবের মধ্যে রয়েছে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, কর্ণফুলী নদীতে নির্মিত বঙ্গবন্ধু টানেল, পদ্মা সেতুতে রেল চলাচল, আগারগাঁও থেকে মতিঝিল মেট্রোরেল, আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেললাইন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একাংশ উদ্বোধন ইত্যাদি। বিরোধী দলের টার্গেট এ মাসে এসব বড় বড় উন্নয়ন কাজের উদ্বোধনের পেছনে সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য যে রয়েছে তা না বললেও চলে। এর দ্বারা সরকার এক ঢিলে দুই পাখি মারার চিন্তাভাবনা করছে। এক. সরকার উন্নয়নে তার ব্যাপক সাফল্যের কথা দেশবাসীকে জানাতে চায়। দুই. সেই সঙ্গে এটাও দেখাতে চায়, বিরোধী দল দেশের উন্নয়নের পক্ষে নয়। দুই পক্ষের এমন প্রস্তুতির খবরে জনমনে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতির জন্য বিএনপির অক্টোবরকে টার্গেট করা এবং তার বিপরীতে সরকারের তা মোকাবিলার প্রস্তুতি- একটি সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি করে কি না। যদিও বিএনপি এখনো তাদের ‘কঠোর কর্মসূচি’ পদযাত্রা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ, রোডমার্চ এবং দোয়া মাহফিলের মধ্যে সীমিত রেখেছে। ১৮ সেপ্টেম্বর বিএনপি তাদের এক দফা আন্দোলনের যে ১২ দিনের প্যাকেজ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে, তাতে তেমন নতুনত্ব নেই। ওই সব কর্মসূচি শক্তিশালী একটি সরকারকে চাপে ফেলার জন্য যথেষ্ট কি না সে প্রশ্নও রয়েছে। তা ছাড়া একই ধরনের কর্মসূচি দলটি গত কয়েক বছরে বহুবার পালন করেছে। কিন্তু তা থেকে কোনো ফলোদয় হয়নি। দেশব্যাপী রোডমার্চের যে কর্মসূচি দলটি পালন করছে তার উদ্দেশ্য যদি হয় ব্যাপক জনসাধারণকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করা, তাহলে প্রশ্ন- ইতোমধ্যে তা কতটুকু সম্ভব হয়েছে? বিএনপি প্রতিনিয়ত বলে চলেছে, তাদের আন্দোলনে দেশের বেশির ভাগ মানুষের সমর্থন রয়েছে, তারা জেগে উঠেছে এবং সরকারের পতন ঘটানোর জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। শুধু তাই নয়, অচিরেই জনগণ গণ অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সরকারের পতন ঘটাবে- এমন আশাবাদও বিএনপি নেতৃত্ব ব্যক্ত করে চলেছেন। কিন্তু রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের প্রশ্ন- একটি আন্দোলন গণ আন্দোলন কিংবা গণ অভ্যুত্থানের পর্যায়ে নিয়ে যেতে যে ধরনের জনসম্পৃক্ততা দরকার বিএনপি এখনো তা ঘটাতে পেরেছে কি না। এটা ঠিক, বিগত কয়েক বছরের মধ্যে গত ডিসেম্বর থেকে তাদের কর্মসূচিগুলোয় জনসমাগম বেশি হচ্ছে। কিন্তু সেখানে সাধারণ মানুষের সংখ্যা কত? পর্যবেক্ষক মহলের মতে, সরকারের আপাত সহনশীল আচরণের কারণে একরকম ভীতিহীন পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ায় নেতা-কর্মীরাবেশি সংখ্যায় দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে। সরকার কঠোর হলে রাজপথে তাদের উপস্থিতি কতটা থাকবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। অবশ্য এটা অস্বীকার করা যাবে না, দ্রব্যমূল্যের লাগামছাড়া ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা, শাসক দলের কর্মী-ক্যাডারদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, অর্থ পাচার, শাসক দলের এমপি-নেতাদের একাংশের দুর্নীতি ইত্যাদি কারণে জনসাধারণের একটি বড় অংশ সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধ। রাস্তাঘাটে পথ চলতে কিংবা হাটে-বাজারে লোকজনের সঙ্গে কথা বললে এ ক্ষুব্ধতার উত্তাপের আঁচ পাওয়া যায়। অনেকেই মনে করেন, জন অসন্তোষের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া আগামী নির্বাচনে পড়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ক্ষুব্ধ জনগোষ্ঠী বিএনপির আহ্বানে সরকারের পতন ঘটাতে রাজপথে নেমে আসার লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিএনপির হাতে সময় অত্যন্ত কম। সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন হয়তো নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল ঘোষণা করবে। তফসিল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশে নির্বাচনী হাওয়া বেশ জোরেশোরে বইতে শুরু করবে। সুতরাং বলা যায়, বিএনপির হাতে রয়েছে অক্টোবর; যেটাকে তারা টার্গেট করেছে। অন্যদিকে সরকারও তার পরিকল্পনামতো এগোচ্ছে। অনেকেই মনে করেন, অক্টোবরে যদি বিএনপি লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়, তাহলে তাদের চরম বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে। কেননা তারা ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার শপথ নিয়ে বসে আছে।

আন্দোলন সফল না হলে তাদের অবস্থা হতে পারে ‘শ্যাম রাখি না কুল রাখি’। এদিকে বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন নেতা মরহুম ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার প্রতিষ্ঠিত দল ‘তৃণমূল বিএনপি’র নেতৃত্ব গ্রহণ করেছেন বিএনপির দুই সাবেক নেতা শমসের মবিন চৌধুরী ও তৈমূর আলম খন্দকার। রাজনীতিসচেতন ব্যক্তিরা মনে করেন, মূলত নির্বাচনে বিএনপির শূন্যস্থান পূরণের জন্যই তাদের মাঠে নামানো হয়েছে। বিএনপি যদি শেষ পর্যন্ত নির্বাচন বর্জন করে, তাহলে ইতঃপূর্বে দল কর্তৃক অবমূল্যায়িত, বঞ্চিত, বহিষ্কৃত এবং নির্বাচনে আগ্রহী অনেক নেতাই নবগঠিত এ দলটিতে সম্পৃক্ত হতে পারেন। সে রকম ঘটলে তা বিএনপির রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক অস্তিত্বের জন্য নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এক দফার আন্দোলন নিয়ে বিএনপি এখন যে পর্যায়ে উপনীত হয়েছে, তাতে তাদের পিছিয়ে আসার সুযোগ কম। বিএনপির সামনে পথ দুটি। এক. আন্দোলন সফল করে সরকারের পতন ঘটিয়ে কাক্সিক্ষত নির্দলীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ। দুই. আন্দোলন সফল না হলে ‘বৃহত্তর আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা নির্বাচনে যাচ্ছি’ বলে ঘোষণা দেওয়া। এ দুইয়ের মাঝখানে আর কোনো অপশন আছে বলে মনে হয় না।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি-বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে