শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ড. আসিফ নজরুল

নিয়ত ভালো থাকলে নির্বাচন ভালো হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নিয়ত ভালো থাকলে নির্বাচন ভালো হবে

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে নানা তর্ক-বিতর্ক, আলোচনা-সমালোচনা। ‘সরকার বলছে সংবিধান মেনে তার অধীনে নির্বাচন এবং বিরোধী দল বলছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে। এখন প্রশ্ন ওঠে, আপনার নিয়তটা কেমন? নিয়ত ভালো থাকলে সংবিধান মেনেই নির্বাচন সম্ভব’ বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক, বিশিষ্ট রাজনীতি বিশ্লেষক ড. আসিফ নজরুল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সিনিয়র রিপোর্টার জয়শ্রী ভাদুড়ীর সঙ্গে নির্বাচন ও বর্তমান রাজনীতি নিয়ে তাঁর আলাপচারিতার চুম্বকাংশ তুলে ধরা হলো পাঠকদের জন্য-

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেমন হবে বলে আপনি মনে করছেন?

ড. আসিফ নজরুল : আগামী নির্বাচন যদি দলীয় সরকারের অধীনে হয়, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় নির্বাচন হলে কারচুপি হবে। কিন্তু নির্বাচনে যদি বৃহৎ কোনো দল বিশেষ করে বিএনপির মতো কোনো দল না আসে এবং আওয়ামী লীগ যদি কিছু দুর্বল পার্টি কিংবা তার জোটসঙ্গী নিয়ে নির্বাচন করে, যাদের জনসমর্থন তেমন নেই, তাহলে ভোট কারচুপির তো দরকারই নেই। নির্বাচনে বৃহৎ দলগুলোর অংশগ্রহণ থাকলে তা প্রতিযোগিতামূলক হবে। কিন্তু দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে অবশ্যই আওয়ামী লীগ প্রচণ্ড কারচুপির চেষ্টা করবে, যেমনটা ২০১৪ ও ২০১৮ সালে নির্বাচনে প্রমাণ করেছে। কেননা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে সুষ্ঠু নির্বাচন দেবে না। যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয়, নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হয়, তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিংবা যে কোনো ফর্মে হয় তাহলে নির্বাচন প্রতিযোগিতামূলক হবে। আমার ধারণা, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে হলে আওয়ামী লীগ পরাজিত হবে। এত দিন আওয়ামী লীগ বলত উন্নয়ন করেছি। কিন্তু এখন বৈদেশিক ঋণ, রিজার্ভের যে অবস্থা, দ্রব্যমূল্যের যে পরিস্থিতি এখন তা বলার আর উপায় নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে জটিলতা নিরসনে আপনার পরামর্শ কী?

ড. আসিফ নজরুল : সমাধান আসলে নিয়তের ওপর নির্ভর করছে। সরকার বলছে সংবিধান মেনে তার অধীনে নির্বাচন এবং বিরোধী দল বলছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে। এখন প্রশ্ন ওঠে, আপনার নিয়তটা কেমন? নিয়ত ভালো থাকলে সংবিধান মেনেই নির্বাচন সম্ভব। এ ক্ষেত্রে বিরোধী দলের মধ্যে সেই আস্থাটা তৈরি করতে হবে। সে জন্য প্রয়োজন নির্বাচনকালীন একটি সরকার গঠন করা। যে সরকারে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর পরিবর্তে অন্য কোনো সংসদ সদস্য প্রধানমন্ত্রী হবেন, বিরোধী দল থেকে মন্ত্রী হবেন এবং এক-দশমাংশ টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীও থাকবেন। তাহলে হয়তো নিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন সরকার গঠন এবং সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হতে পারে, যদি নিয়ত ভালো থাকে। কিন্তু আওয়ামী লীগের এই ঝুঁকি নেওয়ার সাহস নেই, বিএনপিরও তত্ত্বাবধায়ক বাদে অন্য কোনো ব্যবস্থার প্রতি কোনো আস্থা নেই। তাই দুঃখজনকভাবে বলতে হয়, হয়তো আমরা বড় একটি সংঘাতের দিকে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি না?

ড. আসিফ নজরুল : এ সরকার যদি এমন একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করে এবং সত্যিকার অর্থেই নিরপেক্ষ নির্বাচন দেয় তাহলে আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হতে পারে। ২০০৭ সালে আন্দোলনকালে ৩০ বছর আগে সাবেক প্রধান বিচারপতি কে এম হাসান বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন দাবি তুলে আওয়ামী লীগ তার অধীনে নির্বাচন করেনি। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কয়েক যুগ ধরে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আছেন, এখনো আছেন, তাঁর পুরো সরকারে আওয়ামী লীগের লোক। তাহলে তাঁদের আওতায় বিএনপি নির্বাচন করার আস্থা কেন পাবে? দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করা যায় না, হলে কারচুপি হয়; দেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তো এ দাবি প্রথম তুলেছিলেন। উনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। জাতীয় পার্টি এবং জামায়াতকে নিয়ে সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। উনি বলেছিলেন চিরকালের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার চাই। বিএনপি সেটা মেনে নিয়েছিল। এটা একটা সামাজিক চুক্তি ছিল। দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, আইনজীবী, সুশীল সমাজসহ সবার রাজনৈতিক ঐকমত্য ছিল। এটা আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াতের আন্দোলনের ফল, যা বিএনপি মেনে নিয়েছিল। এখন সামাজিক চুক্তি ভঙ্গ করে একটা রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নিলে তা সবাই মেনে নেবে কেন? মেনে নিত যদি ২০১৮ সালের নির্বাচন সুষ্ঠু হতো। তাহলে আওয়ামী লীগ বলতে পারত যে, দলীয় সরকারের অধীনেও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়। তখন কেউ আপত্তি তুললে তা ধোপে টিকত না। কিন্তু আওয়ামী লীগ সেই আস্থা অর্জন করতে পারেনি।

♦ সরকার বলছে সংবিধান মেনে তার অধীনে নির্বাচন এবং বিরোধী দল বলছে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে। এখন প্রশ্ন ওঠে, আপনার নিয়তটা কেমন? নিয়ত ভালো থাকলে সংবিধান মেনেই নির্বাচন সম্ভব। এ ক্ষেত্রে বিরোধী দলের মধ্যে সেই আস্থাটা তৈরি করতে হবে।

♦ ভিসানীতির কারণে একটা দেশে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়ে গেছে এমন কোনো নজির আছে কি না আমি জানি না। তবে এতে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের অনেকটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন সামনে রেখে নতুন দল গঠন হচ্ছে। এ বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

ড. আসিফ নজরুল : এ ধরনের গৃহপালিত বিরোধী দল গড়ার রাজনীতি এরশাদ আমলে শুরু হয়েছিল। নির্বাচনের আগে ছোট ছোট দল গড়ে তোলার যে প্রক্রিয়া সেটা দেশে নতুন নয়। লোকদেখানোর জন্য যারা দলছুট আছে তাদের প্রলোভিত করার জন্য নিয়ে এসে এসব দল গড়ে তোলা হয়। নির্বাচন কমিশন যাদের নিবন্ধন দেয়নি তারা আদালত থেকে নিবন্ধন নিয়ে এসেছেন। এটা দলের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য করা হয়েছে। কিন্তু এটা কোনো গুণগত পরিবর্তন আনতে পারে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি কি নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে?

ড. আসিফ নজরুল : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতির কারণে বিরোধী দলের রাজনৈতিক কর্মসূচির পরিসর বড় করার সুযোগ তৈরি হয়েছে। পুলিশ এবং জনপ্রশাসন ভিসানীতির আওতায় পড়েছে। সরকারি দলের মধ্যে নার্ভাসনেস তৈরি হয়েছে। ভিসানীতির কারণে একটা দেশে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়ে গেছে এমন কোনো নজির আছে কি না আমি জানি না। তবে এতে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের অনেকটা অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। কেননা এ দেশের ক্ষমতাসীন লোকজন বিপুল অঙ্কের টাকা পাচার করেছে, ব্যাংকগুলো লোপাট হয়েছে। এ সরকারের আমলে আমেরিকা, ইউরোপ, কানাডা, মালয়েশিয়ার মতো দেশে বহু অর্থ পাচার হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তো বিরোধী দল এটা করেনি, তাদের লোকজনই করেছে। এমনকি মন্ত্রী, এমপিসহ বহু জনপ্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তার সন্তান এসব দেশে পড়াশোনা করছে ও স্থায়ী বসবাসের জন্য গেছে। এখন তারা যদি নির্বাচনে অবৈধ হস্তক্ষেপ করেন এবং এ কারণে ওইসব দেশে থাকতে না পারে, তাহলে সেটা তাদের জন্য অবশ্যই শুভ হবে না। তাই এ ভিসানীতি কিছুটা হলেও এ নির্বাচনকে প্রভাবিত করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিরোধী দল কি এ ভিসানীতির আওতায় আসতে পারে?

ড. আসিফ নজরুল : এর আগে বিভিন্ন দেশে ভিসানীতি আরোপ করা হয়েছে, কিন্তু সেটা নির্বাচনের পরে, আগে নয়। নির্বাচনের আগে ভিসানীতির প্রয়োগ বাংলাদেশে প্রথম। বিরোধী দলও অবশ্যই ভিসানীতির আওতায় আসতে পারে। তবে এখানে বিরোধী দল বলতে আসলে কাকে বোঝানো হয়েছে সেটা বুঝতে হবে। দেশে দুই শ্রেণির বিরোধী দল আছে, প্রথমত সরকারের আনুকূল্য বিরোধী দল যেমন, জাতীয় পার্টি। এ ছাড়া বিএনপি রয়েছে। এখন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে, তাতে যদি জাতীয় পার্টির কেউ বাধার সৃষ্টি করে তবে সে এই নীতির আওতায় পড়বে এবং যদি বিএনপির কেউ করে সেও পড়তে পারে। তবে একতরফা বা কারচুপির নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করলে ভিসানীতির আওতায় পড়বে বলে আমার মনে হয় না। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের দায়িত্ব প্রধানত সরকারের ওপরই বর্তায়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে প্রধান দুই দলের করণীয় কী হতে পারে?

ড. আসিফ নজরুল : আমার মত হচ্ছে, দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে কারচুপি করার চেষ্টা করা হয়। এটা এরশাদ করেছেন, খালেদা জিয়া ১৯৯৬- তে করেছেন এবং আওয়ামী লীগ ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে করেছে। এসব সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। কারণ সবার জানা, এসব সরকার নিজেদের লোকজন দিয়ে জনপ্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন সবকিছু সাজায়। যারা সরকারের প্রতি অন্ধভাবে অনুগত নয় বা যারা নিরপেক্ষভাবে কাজ করেন, তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রাখা হয় না। এটা বিএনপি আগে করেছিল, আওয়ামী লীগ এখন ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকে প্রশাসন সাজিয়েছে। সিনিয়রদের ডিঙিয়ে জুনিয়রদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানো হয়েছে। কারণ সরকারের অনুগত থেকে তারা কাজ করবে। তাহলে এই সরকার ও প্রশাসন থাকা অবস্থায় কীভাবে অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে? এটা বিএনপি সরকারে থাকলেও হতো না, তারাও এটাই করত। তাও যদি দলীয় সরকার নির্বাচন করতে চায় তাহলে দেশে সংঘাত বাড়বে, বিদেশের হস্তক্ষেপের পথ করে দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বিনষ্ট হবে। অতীতে সংলাপে কোনো কাজ হয়নি, তারপরও রাজনৈতিক দলগুলো সংলাপ করতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও দলীয় সরকার অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনের বাইরে আর কী কী উপায় আছে সেসব বিকল্প নিয়ে আলোচনা করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে