শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

‘ধান-নদী-খাল এই তিনে বরিশাল’ এখন বেহাল

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
‘ধান-নদী-খাল এই তিনে বরিশাল’ এখন বেহাল

এক সময় বলা হতো- ‘ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল।’ এবং বাস্তবতাও ছিল তাই। কিন্তু এখন তা কেবলই অতীত। বাস্তবে বিরাজমান হতাশা ও আশঙ্কার দৃশ্যপট। এ দশা রাতারাতি হয়নি। হয়েছে ক্রমান্বয়ে। অনেকেই মনে করেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিডি)-এর অপরিকল্পিত সেতু-কালভার্ট নির্মাণ, বাস্তবতা উপেক্ষা করে বাংলাদেশে কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি)-এর কর্মকাণ্ড এবং সেচের বিষয়ে কাঠের চশমা পরে কেবল নদীভাঙন নিয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের গলদঘর্ম হওয়ার প্রবণতা। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মেধা সংকটই মূলত দেশের পানির সর্বনাশের জন্য মূল দায়ী। সঙ্গে মানুষের অগ্রণযোগ্য প্রবণতা তো আছেই, মগজে ক্যান্সারাস টিউমারের মতো। এ অবস্থায় বিলম্বে হলেও দেশের জন্য সবচেয়ে জরুরি কথাটি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ১৬ অক্টোবর। তিনি বলেছেন, ‘শুধু পাড় বাঁধলেই হবে না। নদীর ড্রেজিংও করতে হবে।’ নদীদূষণ বন্ধে নৌপথ ভ্রমণে চিপসের প্যাকেট না ফেলার তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী। বলা বাহুল্য প্রধানমন্ত্রী যা বলেছেন তার উল্টোটাই দেশে চলে আসছে বছরের পর বছর ধরে। ফলশ্রুতিতে পানি সংকট দ্রুততর হওয়ার পাশাপাশি সারা দেশে সেচ সংকট ঘনীভূত হচ্ছে। এর বিরূপ প্রভাব অনেকখানি গ্রাস করেছে দক্ষিণ অঞ্চলের কৃষিকে। এর সঙ্গে অবশ্য যুক্ত হয়েছে, কৃষির ব্যাপারে এ অঞ্চলের মানুষের জেঁকে বসা অলস প্রবণতা। ফলশ্রুতিতে দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষ চালের জন্য নির্ভরশীল উত্তর অঞ্চলের ওপর। যেখানের ভূগর্ভস্থ পানির ওপর কৃষি নির্ভরশীল। কারণ সেখানে ভূউপরিস্থ পানির দুষ্প্রাপ্যতা রয়েছে। এদিকে দক্ষিণ অঞ্চলের ভূউপরিস্থ যে পানি আছে তা কৃষিতে সেচের জন্য এখনো চলনসই। তবে পানি নিয়ে যেভাবে অর্বাচীন তাণ্ডব চলছে তাতে কতদিন ওপরের পানি থাকে তা নিয়ে আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে। এরই মধ্যে ওপরের পানি কমে যাওয়ার কারণে বরিশালের ভূগর্ভে এর মধ্যেই নোনাজল চলে এসেছে। ফলে বছর দুই আগেই ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটকে বরিশালে ভূগর্ভস্থ পানির বদলে ভূউপরিস্থ পানি দিয়ে ধানের গবেষণা খামারে সেচ দিতে হয়েছে। এ প্রসঙ্গে একটি প্রশ্ন আছে। পাশেই খাল থাকা সত্ত্বেও ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট কেন সেচের জন্য ডিপ টিউবওয়েলের ওপর নির্ভর করল? জানা কথা, খালের পানি ব্যবহারের চেয়ে ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহারে খরচ বেশি। আর যেখানে যত খরচ সেখানে তত বাণিজ্য! আসলে এ অবাধ্য বাণিজ্যই দেশের অন্যান্য সেক্টরের পাশাপাশি কৃষি ও পানির বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে বলে মনে করা হয়।

এদিকে অনেকেই না জানলেও কেউ কেউ জানেন, দক্ষিণ অঞ্চলের সেচ ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়ায় কৃষি উৎপাদন কমে প্রায় তলানিতে ঠেকেছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বিলম্বে হলেও কুম্ভকর্ণের ঘুম কিঞ্চিত ভেঙেছে বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের। একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। জানা গেছে ‘বরিশাল সেচ প্রকল্পের পুনর্বাসন (প্রথম পর্ব) নামে এ প্রকল্পটি বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে অনুমোদনের চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় বরিশাল সেচ প্রকল্প (বিআইপি)-এর অন্তত ২১টি পাম্প হাউস মেরামতের মাধ্যমে সেচ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হবে বলে জানা গেছে। এ প্রকল্পের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে- ভূউপরিস্থ পানির ব্যবহার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক শামীমের বিশেষ নজরদারিতে প্রকল্পটি চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া অনেকটাই এগিয়েছে। এ দাবি সত্য হলেও একটি প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যায়, গোধূলি বেলায় কেন এ যজ্ঞ?

উল্লেখ্য, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার আমলে ১৯৭২-১৯৭৫ সময়কালে বরিশাল সেচ প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করা হয়। ১৯৭৪ সালের ৮ জুলাই আবদুর রব সেরনিয়াবাত বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানিসম্পদ ও বিদ্যুৎমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব লাভ করার পরিপ্রেক্ষিতে গোটা দেশে কৃষি ও পানি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসে। আর বিশেষভাবে উপকৃত হয় বরিশালের ৬ জেলা। তখন ছিল এক জেলা। তৎকালীন কৃষিমন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাত দক্ষিণ অঞ্চলে ইরি চাষের জন্য ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ফলে ৭৪ সালে ‘ষড়যন্ত্রের দুর্ভিক্ষের’ তীব্রতা এ অঞ্চলে তুলনামূলক কম ছিল। এদিকে বঙ্গবন্ধু সরকারের সময় বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন ও ডিজাইনে এ প্রকল্প নিয়েও অন্যরকম ত্রুটির অভিযোগ আছে। বিশ্বব্যাংকের পরিকল্পনা প্রণয়নের বেলায় বরিশালের পানির উৎস ও প্রবণতা সঠিকভাবে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে কি না তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহের আবকাশ আছে। ফলে বরিশালের জন্য গলার কাঁটা হয়ে গেছে বিআইপি এবং দীর্ঘমেয়াদে এ অঞ্চলের অনেক এলাকায় পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে গেছে। এবং খরস্রোতা চওড়া খালে নির্মিত ছোট সাইজের স্লুইস গেটগুলো পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করার পাশাপাশি দ্রুতই ব্যবহারের অনুপযুক্ত হয়ে পড়েছে। এর আগে শত বছর বিরাজমান খালগুলোর সর্বনাশ করে দেয়। এ স্লুইস গেটগুলো এখন অনেক স্থানে কংক্রিট ও লোহার কঙ্কালের মতো দাঁড়িয়ে আছে। যার কোনো উপযোগ নেই। এ প্রকল্পে অন্যরকম ত্রুটিও ছিল। এর ডিজাইন করা ছিল পানি ডাবল লিফটিং ব্যবস্থার। মানে নদী থেকে পানি তুলে খাল ভরাট করা হবে এবং খাল থেকে জমিতে সেচ দেবে কৃষক। কিন্তু বরিশাল অঞ্চলে সেই সময় খালে পানি রাখার জন্য নদী থেকে তোলার কোনো প্রয়োজনই ছিল না। এখনো প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন কেবল কয়েক বছর পরপর খাল ও নদী খনন।

স্মরণ করা যেতে পারে, বঙ্গবন্ধু নদী খননের জন্য বিদেশ থেকে আটটি ড্রেজার এনেছিলেন। জানা যায়, নদী খননে ড্রেজার তাঁর বিবেচনায় আসে কিশোর বয়সে মাঠে ফুটবল খেলার সময় পাশের নদীতে ড্রেজার দেখে। নদী ড্রেজিং ও খাল খননের কর্মসূচি পাকিস্তান আমলেও জোরদার ছিল। তখনো খরস্রোতা খালও তিন-চার বছর পরপর খনন করা হতো। আর জিয়াউর রহমান তো গ্রহণ করেছিলেন সারা দেশে খালকাটা কর্মসূচি। কিন্তু অনেকের বিবেচনায় এটি যত ছিল বাস্তবতা, তার চেয়ে অনেক বেশি ছিল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যদিও এর ওপর গবেষণা করে মহীউদ্দীন খান আলমগীর ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। বলা হয় তিনি সামরিক শাসক জেনারেল জিয়ার সুনজরে ছিলেন। অবশ্য তাতে শেখ হাসিনা সরকারের আমলে মন্ত্রী এবং অনেক কিছু হতে তার কোনো অসুবিধা হয়নি। খালেদা সরকারের প্রথম আমলের শেষ দিকে কথিত জনতার মঞ্চে প্রভাবশালী নেতা হিসেবে তার অতীতের সব কালিমা মুছে গেছে। তিনি যেন হয়ে গেছেন দেবশিশু! এদিকে জিয়াউর রহমানের পরের সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদ যেন পুরোই পানিবিমুখ ছিলেন। এর প্রমাণ তিনি ‘বরিশাল ইরিগেশন প্রজেক্টে’ও রেখেছেন। প্রকল্পের ডাবল লিফটিং ব্যবস্থায় প্রথম দফায় নদী থেকে পানি তোলার খরচ বহন করত সরকার এবং জমিতে সেচ দেওয়ার খরচ মেটাত কৃষক। কিন্তু একপর্যায়ে প্রথম লিফটিংয়ের খরচ এরশাদ সরকার বন্ধ করে দিল। এ অবস্থায় পুরো সেচব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। কারণ ডাবল খরচ বহনের ক্ষমতা কৃষকদের ছিল না।

মনে রাখা প্রয়োজন, যোগাযোগে উন্নয়নের নামে যেসব ডিজাইন এবং ভৌগোলিক ও পরিবেশগত বাস্তবতার বিপরীতে দাঁড়িয়ে কালভার্ট-সেতু-রাস্তা নির্মিত হয়ে আসছে তা কিন্তু আখেরে বাংলাদেশকে পানিশূন্য করে চরম বিপর্যয়ে নিমজ্জিত করতে পারে। তখন চাইলেও আর হয়তো পানি সংকট থেকে দেশকে তোলা যাবে না। নিমজ্জিত টাইটানিক জাহাজ কি তোলা গেছে? আর পানি সংকট হলে খাদ্য নিরাপত্তা কোথায় গিয়ে ঠেকবে তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, মিষ্টি পানির ৭০ শতাংশই ব্যবহৃত হয় কৃষি কাজে। ফলে পানির সংকট আরও তীব্র হতে থাকলে পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না! এ প্রসঙ্গে ১৬ অক্টোবর পালিত বিশ্ব খাদ্য দিবসের প্রতিপাদ্যে বিশেষ দোতনা রয়েছে। যাতে বলা হয়েছে- ‘পানি জীবন, পানিই খাদ্য। কেউ থাকবে না পিছিয়ে’। কিন্তু পানি প্রশ্নে যারা পিছিয়ে থাকবে তাদের যে কোনো মাত্রায় দুর্দশা হবে তা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তখন খাদ্যের জন্য হাহাকার করা ছাড়া হয়তো আর কিছু করার থাকবে না। আর পানি না থাকলে গর্বের পদ্মা সেতু পরিণত হতে পারে ঊষর বালুচরে বিশাল ওভার ব্রিজে। সঙ্গে বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, ৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর সবকিছু এলোমেলো হয়ে যাওয়ার ফলশ্রুতিতে ‘ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল’ হয়ে গেছে কেবলই অতীত স্মৃতি, সেই বাস্তবতা এখন পরিণত হয়েছে অলীক প্রবচনে! স্লুইস গেটের কারণে খালগুলো যে দশায় পৌঁছে তাতে বিরাজমান অকেজো স্লুইস গেটগুলো কার্যকর করা ছাড়া আপতত আর কোনো উপায় আছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন না। আর দীর্ঘমেয়াদে এগুলো অপসারণ করে খাল খনন করতেই হবে। জোর দিতে হবে নদী খননের ওপরও। এ বিষয়টি ১৬ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পষ্টভাবে বলেছেন, ‘আমাদের নদী-নালাগুলো মানুষের জীবনের মতো, এগুলোর প্রবাহ ঠিক রাখতে হবে। মানুষের হার্ট বন্ধ হলে যেমন মরে যায়, নদী-নালার প্রবাহ বন্ধ হলে দেশটাই মরে যায়।’ প্রশ্ন হচ্ছে, নদী-খাল-জলাধার কি কাক্সিক্ষত মাত্রায় বেঁচে আছে? এ প্রসঙ্গে কবিতার একটি পঙক্তি উদ্ধৃত করা যায়- ‘একে কি বেঁচে থাকা বলে!’

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে