শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩

বাংলাদেশের কৃষিযন্ত্রের বাজার : সমস্যা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের কৃষিযন্ত্রের বাজার : সমস্যা ও সম্ভাবনা

দুটি বড় চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে পারলে আজকের দিনে কৃষি বেশ লাভজনক। চ্যালেঞ্জ দুটির একটি হচ্ছে- ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত’ আর দ্বিতীয়টি ‘কৃষি শ্রমিকের সংকট’। এ দুটি চ্যালেঞ্জকেই অতিক্রম করতে প্রয়োজন কৃষির যান্ত্রিকীকরণ, তথা কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার। অথচ কৃষি যান্ত্রিকীকরণে আমাদের দেশ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পেছনের সারিতে। তারপরও যেটুকু যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে, সিংহভাগই আমদানিনির্ভর। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের বিভিন্ন সূত্র বলছে, বাংলাদেশে কৃষি যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশের বার্ষিক বাজার প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। যার প্রায় পুরোটাই বিদেশিদের দখলে। ফলে যন্ত্রপাতি আমদানি বাবদ বড় অঙ্কের টাকা চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশগুলোর হাতে। স্থানীয় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান স্বল্প পরিসরে ছোট ছোট কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরি করছে।

গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়। ২০১৬-২০১৭ সাল থেকে প্রায় প্রতি বছরই আমি চীনের এ মেলায় যাই এশিয়া ও বিশ্বকৃষির স্বরূপটা বোঝার জন্য। বৃহৎ কৃষিযন্ত্রের পাশাপাশি ক্ষুদ্রকৃষি যন্ত্রপাতিও ছিল এবারকার মেলার মূল কেন্দ্রে। চীনে যন্ত্র উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন তাদের বাণিজ্য পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়েছে, কুটিরশিল্পের মতো অনেক ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানও নিজেদের মতো করে অনেক চমকপ্রদ ও বিস্ময়কর যন্ত্র উৎপাদন করে চলেছে। বলে রাখি, চীনের কোনো কোনো প্রদেশ রয়েছে যেখানে কৃষির জমি আমাদের মতো খণ্ড খণ্ড। তারা সেসব ক্ষুদ্র কৃষির কথা মাথায় রেখে যন্ত্রপাতি যেমন তৈরি করে, তেমনি বাংলাদেশের মতো এশিয়ার যে দেশগুলোতে ক্ষুদ্র কৃষকের সংখ্যা বেশি তাদের কথাও চিন্তা করে বিস্তৃত করছে ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির বাজার। এবার মেলায় ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির প্রতি আমার বিশেষ খেয়াল ছিল। কারণ প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশের কৃষি খাত টিকিয়ে রেখেছেন প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকরা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় পরিবারগুলো ক্রমেই ভেঙে যাচ্ছে, ফলে বড় ও মাঝারি শ্রেণির কৃষক পরিবারগুলো পরিণত হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক পরিবারে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত ১১ বছরে বড় ও মাঝারি শ্রেণির কৃষক পরিবারের হার অর্ধেকে নেমে এসেছে। দেশের কৃষক পরিবারগুলোর মধ্যে ৯১ দশমিক ৭ শতাংশই ক্ষুদ্র কৃষক পরিবার। পরিবারের মতো কৃষিজমিও খণ্ড খণ্ড হয়ে যাওয়ায় এ দেশে বড় কৃষিযন্ত্র ব্যবহার কঠিন হয়ে পড়ছে। অন্যদিকে নতুন প্রজন্ম কৃষিবিমুখ এবং শহরমুখী হওয়ায় গ্রামে কৃষি শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। তাই আমাদের মতো দেশে ক্ষুদ্র কৃষিযন্ত্রের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে।

আবার গত কয়েক দশকে বেড়েছে কৃষিবৈচিত্র্য। বেড়েছে নতুন নতুন ফসলের চাষ। চীনের কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় রকমারি ফসলের বাহারি সব যন্ত্র। ঘুরে ঘুরে মানুষ নিজের প্রয়োজনীয় যন্ত্রটি খুঁজে নিচ্ছে। মেলায় ঘুরতে ঘুরতে দেখা মেলে অনেক বাংলাদেশি উদ্যোক্তার সঙ্গে। তাদের একজন চুয়াডাঙ্গার জনতা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. ওলি উল্লাহ। অতি সাধারণ একজন লোক। কিন্তু অসাধারণ তার উদ্যোগ। নিজের অদম্য চেষ্টায় তিনি দাঁড় করিয়েছেন তার কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। চীনের বিশাল মেলায় ওলি উল্লাহ বাজারের একটা থলে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তার সাক্ষাৎ পেয়ে জানতে চাইলাম, ‘ভাই, থলের মাঝে কী?’ উত্তর দিলেন, মুগ ডাল। বিস্মিত হলাম, কৌতূহল জন্মাল। এত বড় একটা যন্ত্রপাতির মেলায় ছোট বাজারের ব্যাগে করে কেজিখানিক মুগডাল নিয়ে ওলি উল্লাহ কী খুঁজছেন? কিছুটা আন্দাজ করতে পারি। তারপরও তার কাছ থেকেই জানতে চাই, মুগডাল কেন? বললেন, ‘আপনার একটা অনুষ্ঠানে দেখলাম বরিশালে প্রচুর মুগডাল হয়, কিন্তু ভাঙানোর জটিলতার কারণে কৃষক দাম পায় না। চীনারা তো বহু যন্ত্রপাতি বানায়। দেখি মুগডাল ভাঙানোর ছোট কোনো যন্ত্র পাওয়া যায় কি না। এরা তো ওদের ভাষা ছাড়া আর কোনো ভাষা বোঝে না, তাই সহজে বোঝাতে ডালই নিয়ে আসছি।’ ডাল ভাঙার মেশিন খুঁজতে আমিও সাথী হলাম ওলি উল্লাহর। অনেক খোঁজাখুঁজি শেষে সত্যিকার অর্থেই একটা প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেল, যারা মুগডাল ভাঙানোর ক্ষুদ্র মেশিন তৈরি করেন। তবে মেলার যে জায়গায় তাদের স্টল সেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার মতো সুবিধা নেই বলে হাতে-কলমে দেখতে পারলাম না। কিন্তু ওলি উল্লাহ সাহেব রয়ে গেলেন। বোঝা গেল তিনি এর শেষ না দেখে ছাড়বেন না।

একটা স্টলে বাংলাদেশের অনেক উদ্যোক্তার দেখা পেলাম। সবার সঙ্গে বসে গেলাম। চীনে বসে চীনাদের মেলায় এক টুকরো বাংলাদেশ বানিয়ে মেতে উঠলাম আড্ডায়। আলিম মেশিনারিজের আলিমুল এহসান চৌধুরী, অ্যাগ্রো মেশিনারিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শেখ সাদীসহ বেশ কয়েকজন। আড্ডার বিষয় বাংলাদেশে দেশীয়ভাবে কৃষি যন্ত্রাংশ তৈরিতে কী কী প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।

জানা গেল দেশীয় উৎপাদকরা নানা সংকটের ভিতর আছেন। তাদের জন্য সরকারি সহায়তা তেমন নেই। সরকার মাড়াই মেশিনে ভর্তুকি তুলে দিচ্ছে। ভর্তুকি যেসব যন্ত্রে সেসব যন্ত্র শতভাগ আমদানিনির্ভর। ফলে বিকাশমান এ শিল্প অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে পারে। তাই তারা কৃষিযন্ত্র তৈরিতে ভর্তুকি চান।

এ জন্য একটি নীতিমালা তৈরির দাবিও তাদের রয়েছে। এ খাতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা, প্রচলিত ঋণের সুদহার কমানো ও দেশেই যেসব যন্ত্র উৎপাদন করা সম্ভব, সেগুলো আমদানি বন্ধ করার দাবিও জানান তারা।

আলিমুল এহসান চৌধুরী বলেন, বেসরকারি পর্যায়ে ছোট-বড় মিলে দেশে প্রায় ৭০টি প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিকভাবে কৃষিযন্ত্র তৈরি ও সংযোজনের সঙ্গে জড়িত। এর মধ্যে মাঝারি ও বড় কারখানা ১০ থেকে ১২টি। কৃষি যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের জন্যও বর্তমানে মুনাফার ওপর কর দিতে হয়। করের হার কমাতে হবে। এ খাতে সুদমুক্ত দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা করা উচিত। এ ছাড়া যন্ত্রপাতি তৈরির কর্মীদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। সে জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। চীন সরকার সুপরিকল্পিত নীতিমালায় কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবন ও বাজারজাতকরণকে এগিয়ে নিয়ে এসেছে কাক্সিক্ষত দূরত্বে। আমাদেরও তেমন উদ্যোগ নিতে হবে।

আমাদের বেশ কিছু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আছে কৃষি প্রকৌশলবিষয়ক ইনস্টিটিউট ও কলেজ। প্রতি বছর সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা শেষ করে হাজার হাজার শিক্ষার্থী বের হয়ে আসছে। সংগত কারণেই প্রশ্ন জাগে, তারা কোথায়? তাদের কি আমরা কাজে লাগাতে পারছি না? নাকি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় কোনো ত্রুটি আছে! চীনে কুটিরশিল্পের মতো গড়ে উঠেছে কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠান। সরকার তাদের নীতিগত সহায়তার পাশাপাশি করছে প্রাথমিক বিনিয়োগ। ফলে নতুন নতুন মেশিন যেমন উৎপাদনে তারা আগ্রহী হয়ে উঠছে, সেই মেশিন বিদেশে বিক্রি করে আয় করছে বৈদেশিক মুদ্রা। আগামীর কথা ভেবে আমাদেরও এমন উদ্যোগী হতে হবে।

আগামীর অর্থনীতি বিকশিত হবে কৃষি শিল্পকে ভিত্তি করে। উন্নত দেশগুলো সে সত্যকে উপলব্ধিতে এনে যথাযথ নীতিকৌশল অবলম্বনে এগিয়ে চলেছে সামনের দিকে। বিস্তৃত করছে কৃষি বাণিজ্যের নানান বাজার। কৃষিপণ্যের পাশাপাশি কৃষিযন্ত্র ও প্রযুক্তি রপ্তানি করে আয় করছে বৈদেশিক মুদ্রা। এ ক্ষেত্রে আমাদের তেমন অগ্রসরতা নেই। অন্য দেশগুলো যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত ডিজিটাল প্রযুক্তির কৃষি নিয়ে ভাবছে জোরেশোরে, সেখানে আমরা কৃষির সর্বস্তরে যন্ত্রের ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারিনি। আশার কথা, কৃষিতে নতুন দিন আসছে। প্রযুক্তির কৃষিতে বাড়ছে বিনিয়োগ। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কৃষি যন্ত্রপাতির খাতকে সম্ভাবনাময় করে তোলার এখনই সময়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে