শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

হুমায়ূন আহমেদের কান্না

ইমদাদুল হক মিলন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদের কান্না

হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আমি একটা বই লিখেছি। বইয়ের নাম ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’। তাঁর সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে যত দিন তিনি বেঁচে ছিলেন, এই সময়কালের অনেক স্মৃতির কথা, সাক্ষাৎকার, তাঁর ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ উপন্যাসটি নিয়ে লেখা একটি নিবন্ধ ইত্যাদি মিলিয়ে বই। তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ১৯৮৪ সালে, বাংলা একাডেমির বইমেলায়। পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতার কথা অনেকবার লিখেছি। ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’ নামের বইটিতেও সে সব আছে। আগামী বইমেলায় ‘অন্যপ্রকাশ’ থেকে বইটি প্রকাশিত হবে।

যখনই হুমায়ূন আহমেদের কথা ভাবি, কতদিনকার কত টুকরোটাকরা স্মৃতির কথা যে মনে আসে! আমি থাকি গেণ্ডারিয়াতে। একদিন দুপুরের পর কলিংবেল বাজল। দরজা খুলে দেখি হুমায়ূন ভাই দাঁড়িয়ে আছেন। ঊননব্বই সালের কথা। দু’রুমের ছোট্ট একটা ফ্ল্যাটে আমি থাকি। বসার রুমেই আমার লেখার টেবিল। সেই রুমে ঢুকে হুমায়ূন ভাই বললেন, ‘তোমার বউকে চা দিতে বল।’

চা এলো। তিনি আমার লেখার চেয়ারটিতে বসলেন। চেয়ারে তিনি সব সময়ই আসনপিঁড়ির ভঙ্গিতে দু’পা তুলে বসতেন। সেভাবে বসেই পকেট থেকে কতগুলো চিঠি বের করলেন। নতুন করে সিগারেট ধরালেন। একটান সিগারেট আর এক চুমুক চায়ের সঙ্গে চলল তাঁর চিঠি পড়া। বিটিভিতে ‘এইসব দিনরাত্রী’ ধারাবাহিকটি প্রচারের পর থেকেই তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার সিংহদুয়ারটি খুলে গিয়েছিল। প্রচুর ভক্ত পাঠক-পাঠিকার চিঠি আসত। নাট্যজগতের কোনো কোনো উঠতি অভিনেত্রী সরাসরি প্রেমপত্র লিখতে শুরু করেছিল হুমায়ূন আহমেদকে। তখন তিনি আজিমপুর গোরস্তানের পশ্চিম পাশের একটা গলির ভিতর তিনতলার ফ্ল্যাটে থাকেন। বাড়িটি পুরনো। ঢাকা ইউনিভার্সিটির কেমিস্ট্রির প্রভাষক। নিজের ফ্ল্যাটে বসে প্রেমপত্রগুলো পড়া যাচ্ছিল না বলে তিনি ওসব নিয়ে আমার বাসায় হাজির হয়েছেন। খুবই মনোযোগ দিয়ে চিঠি পড়ছেন। আমার বড় মেয়েটি তখন স্কুলেও ভর্তি হয়নি, এতটাই ছোট। তবে সে পুটপুট করে কথা বলে। হুমায়ূন আহমেদকে তার বাবার চেয়ারে বসতে দেখে মেয়েটি গিয়ে বলল, ‘তুমি আমার বাবার চেয়ারে বসেছ কেন?’

হুমায়ূন ভাই নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আমি তোমার বাবার চেয়ে অনেক বড় লেখক। আমি এই চেয়ারেই বসব।’

তারপর থেকে বহুবার তিনি ওরকম চিঠি পড়ার জন্য আমার বাসায় চলে আসতেন।

হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অসামান্য মেধাবী মানুষ। জ্ঞানভাণ্ডার বলতে যা বোঝায়, তিনি ছিলেন তাই। পৃথিবীর হেন বিষয় নেই যা সম্পর্কে তাঁর ধারণা ছিল না। মেধার সঙ্গে মিশে ছিল তাঁর অসামান্য রসবোধ, মানুষ চেনার তীব্র ক্ষমতা ছিল, পর্যবেক্ষণশক্তি অসাধারণ। আর ছিলেন গভীর আবেগে ভরপুর একজন মানুষ।

একবার দলবলসহ আমাদের কয়েকজনকে নেপালে নিয়ে গেলেন। তার আগে আমি ইউরোপ-আমেরিকা দেখে ফেলেছি। জাপান দেখে ফেলেছি। ওসব দেশের গল্প তাঁর সঙ্গে প্রায়ই করতাম। শুনতে শুনতে তিনি একদিন বললেন, ‘এত দেশ দেখেছো, কিন্তু ঘরের কাছে নেপাল, এত সুন্দর একটা দেশ তুমি দেখনি? চল তোমাকে নেপালে নিয়ে যাই। পোখারায় গিয়ে অন্নপূর্ণা রেঞ্চ দেখিয়ে আনি। হিমালয়ের সৌন্দর্য দেখ।’ গেলাম নেপালে। কাঠমুন্ডুর হিমালয় হোটেলে উঠেছি। হুমায়ূন ভাই দলবল ছাড়া চলতে পারতেন না। সেবার তাঁর সঙ্গে প্রকাশক আলমগীর রহমান, হুমায়ূন ভাইয়ের বন্ধু আর্কিটেক্ট আবু করিম, অন্যপ্রকাশের মাজহারুল ইসলাম এবং আমি। আরও কেউ কি ছিলেন? আমার ঠিক মনে পড়ছে না।

হুমায়ূন ভাই জামা-কাপড়ের ব্যাপারে খুবই উদাসীন। হাতের কাছে যা পান তাই পরে ফেলেন। একবার আমেরিকায় যাচ্ছি আমরা। ব্যাগ সুটকেস নিয়ে হুমায়ূন ভাইয়ের দখিন হাওয়ায় গেছি। তিনি একটা শপিংব্যাগ হাতে নিয়ে আমার সঙ্গে বেরোলেন, ‘চল’।

আমি অবাক। ‘আপনার ব্যাগ সুটকেস, জামাকাপড়?’ তিনি নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আর কিছু লাগবে না।’ আমাদের চাপাচাপিতে তার পর ছোট একটা সুটকেসে কয়েকটা জামাকাপড় নিয়েছিলেন।

নেপালে এক বিকালে বেড়াতে বেরোচ্ছি সবাই। তিনি একটা ব্লেজার পরেছেন। লিফট দিয়ে নামার সময় লিফটের আয়নায় দেখি নিজেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছেন। আমি একটু অবাক। কী হয়েছে হুমায়ূন ভাই?

না, দেখছি বিউটিটা আসল কিনা। আমাকে হ্যান্ডসাম লাগছে না?

আমি হো হো করে হাসতে লাগলাম।

একদিন শপিংমলে গেলাম সবাই। হুমায়ূন ভাই টুকটাক গিফ্ট করছেন সবাইকে। আমাকে বললেন, ‘তোমার তো জামা-কাপড়ের শখ বেশি। একটা শার্ট কেন। আমি পে করব।’

আমি একটা আমেরিকান পলো কোম্পানির ফুলসিøভ শার্ট পছন্দ করলাম। এখন ওই ধরনের শার্ট বাংলাদেশেই তৈরি হয়। বিদেশে রপ্তানি হয়। আড়াই-তিন হাজার টাকায় ঢাকাতেও পাওয়া যায়। তখন যেত না। আমি যেটা পছন্দ করলাম ওটার দাম তিন হাজার দুশো টাকা। দেখে তিনি বিরাট ধমক দিলেন। ‘ফাইজলামি কর আমার সঙ্গে। রাখ। ওই যে ওই শার্টটা কেন, চারশো টাকা দাম। এর বেশি হবে না।’

আমি অভিমান করে শার্টই কিনলাম না।

সন্ধ্যার পর আড্ডা জমেছে তাঁর রুমে। আমাকে বললেন, ‘চারশো টাকা দামের শার্টটাই তোমার জন্য কিনেছি। কিছু করার নেই। ওই শপিং ব্যাগটায় আছে, নাও।’

ব্যাগ খুলে দেখি তিনি সেই তিন হাজার দুশো টাকা দামের শার্টটাই আমাকে কিনে দিয়েছেন।

একদিন সকালবেলা তাঁর দখিন হাওয়ার ফ্ল্যাটে গেছি। জানি এ সময় তিনি লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তবুও কী যেন কী দরকারে গিয়েছিলাম। তিনি চেয়ার টেবিলে বসে লিখতেন না। মেঝেতে বসে জলচৌকিতে লিখতেন। দেখি সেভাবেই কাগজ-কলম নিয়ে বসে আছেন। গাল ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। নিঃশব্দে কাঁদছিলেন। আমি হতভম্ব। কী হয়েছে? তিনি কথা বললেন না। ওয়াশ রুমে গিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে এলেন। কান্নার রহস্য সেদিন বললেনই না। পরে জানলাম, নিজের লেখার কোনো কোনো ঘটনা বা চরিত্রের পরিণতি লিখতে গিয়ে তিনি ওরকম নিঃশব্দে কাঁদেন। সাতষট্টি-আটষট্টি সালের কথা। আমাদের বড় দুর্দিন চলছে। আব্বার চাকরি নেই। বাসায় মাঝে মাঝেই বাজার হয় না। ছোট্ট একটা বাসায় এতগুলো মানুষেরও জায়গা হয় না। গেণ্ডারিয়াতে আমার মায়ের একমাত্র মামার বাড়ি। ওই বাড়িটিকেই আমরা আমাদের নানাবাড়ি মনে করি। নানার নিজের বেশ বড় বাড়ি। তিনি অবস্থাপন্ন মানুষ। আমার মামা-খালারা খুবই সুখী ও আনন্দময় জীবনযাপন করে। আমার মায়ের একটি মাত্র আপন বোন। ডাকনাম ছিল পুনু। স্বামীর সংসার তাঁর করা হয়নি। একমাত্র মেয়েটিকে নিয়ে আমাদের সংসারেই থাকতেন। সংসারের সেই অচল অবস্থায় তিনি গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাঁর ওই মামার বাড়িতে। আমাকে নিজের মেয়েটির চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন।

একদিন সারাটি দিন ধরে উপোস। কিছুটা রাত করে গিয়েছি নানার বাড়িতে, পুনু খালার কাছে। টেবিলে আমার এক মামার জন্য খাবার ঢাকা দিয়ে রাখা। খালা আমার মুখ দেখেই বুঝেছেন সারা দিন আমি না খাওয়া। আমার সেই মামা আড্ডাটাড্ডা দিয়ে ফিরে খেতে বসেছেন। পুনু খালা তাকে অনুনয় করে বললেন, ‘ওর জন্য একটু ভাত রাখিস, ভাই।’

আমার সেই মামা কথাটা গ্রাহ্যই করলেন না। নিজে পেট পুরে খেয়ে শুয়ে পড়লেন। তার পাশে শুয়ে আমি সারা রাত খিদের কষ্টে ছটফট করলাম। একদিন কথায় কথায় এই ঘটনা হুমায়ূন ভাইকে বললাম। দখিন হাওয়ার যে ঘরটিতে হুমায়ূন ভাইয়ের মা থাকতেন সেই ঘরে সেদিন আমাদের রাতের আড্ডা বসেছে। হুমায়ূন ভাইয়ের মা গিয়েছেন মিরপুরের বাড়িতে। তাঁকে আমি খালাম্মা বলতাম। আমার ‘নূরজাহান’ উপন্যাসটি তাঁর খুব প্রিয় ছিল। প্রথম পর্ব পড়ে দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সেই পর্বটি বেরোবার পর আমি তাঁকে পৌঁছে দিয়েছিলাম। তার পর তৃতীয় পর্বও তিনি পড়লেন। পড়ে বললেন, ‘এরকম উপন্যাস আজকাল আর কেউ লেখে না।’

সেই আড্ডায় সেদিন মাজহাররা অনেকেই ছিল। হুমায়ূন ভাইয়ের পাশে বসে সেই অনাহারে থাকা রাতের ঘটনাটা আমি বলছি। একটা সময় তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শিশুর মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলেন। আমার মাথায়-পিঠে হাত বুলান আর কাঁদেন। যেন আমার সেই দিনের সেই অনাহারে থাকার কষ্টটি তিনি অনুভব করছেন আর কাঁদতে কাঁদতে মাথায়-পিঠে হাত বুলিয়ে সেই কষ্টের স্মৃতি ভুলে যেতে আমাকে প্রবোধ দিচ্ছেন। আমরা দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেদিন অনেক ক্ষণ কেঁদেছিলাম।

নিজের বইয়ের প্রকাশনা উৎসব তিনি পছন্দ করতেন না বা করতে চাইতেন না। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ বেরোবার পর মাজহাররা একটি প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করল। যেহেতু উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা এবং হুমায়ূন ভাইয়ের বহু খাটাখাটুনির ফসল। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তখন সেগুনবাগিচায়। সেখানে হবে অনুষ্ঠান। কলকাতা থেকে আমন্ত্রিত হয়ে এলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলাদেশ থেকে আছেন শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, ড. আনিসুজ্জামান ও জাফর ইকবাল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা কে করবে এ নিয়ে নানা রকম আলোচনা চলছে।

হুমায়ূন ভাই বললেন, যেহেতু উপন্যাস নিয়ে অনুষ্ঠান, এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালকও হবে একজন ঔপন্যাসিক। আমার নাম প্রস্তাব করলেন। তখনো শাওনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের বিয়ে হয়নি। আলোচনা শেষ হওয়ার পর খালি গলায় শাওন গাইল, ‘মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান। লেখা আছে অশ্রুজলে’।

মোহিনী চৌধুরীর লেখা এই গান শুনে উইংসের আড়ালে দাঁড়িয়ে অঝোর ধারায় কাঁদতে লাগলেন হুমায়ূন ভাই। আমি তাঁর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

হুমায়ূন আহমেদ চলে যাওয়ার পর বহুদিন তাঁর কথা ভেবে আমি অশ্রুজলে ভেসেছি।

লেখক : কথাসাতিহ্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে