শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা

আবদুল মোতালেব ফণী ভাই ছিলেন আমাদের এক চাচার মেজ ছেলে। তিনি আমার চেয়ে বয়সে বছর ছয়-সাতেকের বড় থাকলেও পড়ালেখায় তার মন না থাকায় ক্লাস সিক্সে তিনি ছিলেন বছর দুই। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে (স্থাপিত ১৮৯৪) আমি যখন ওই স্কুলে ভর্তি হই ক্লাস ফোরে ১৯৫৮ সালে দাউদ, জাহিদ, আরিফ এবং মেজ চাচার ছেলে আনিসুর রহমান  রাজা, ছোট চাচার ছেলে হাসনাত মোশারফসহ দোহারপাড়ার অনেক ছেলেই গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে বা জিসিআইতে ভর্তি হয়েছিল। তার বেশ কয়েক বছর আগে আমাদের ফণী ভাই ভর্তি হলেও তার পড়ালেখার কোনো মন না থাকায় একই ক্লাসে বছর দুয়েক করে থাকতে হয়েছিল তাকে।

আমি যখন ক্লাস সিক্সে ফণী ভাই সেবারও ক্লাস সেভেনে উঠতে পারেননি। ফেল করার খবর তার পিতা মাসুদ চাচা পেয়েছিলেন, তিনি রাতে দুঃখে-অভিমানে ফণী ভাইকে খড়মপেটা করায় ফণী ভাই জানিয়ে দিলেন আমি আর পড়াশোনা করব না। তার এ বছরটা ক্লাস সিক্সেই শেষ, পরীক্ষায় যদি পাস করি...। ফণী ভাই এক দিন আমাকে স্কুলের উত্তর দিকে পুলিশ সেরিয়াল গ্রাউন্ডের কাছে নিয়ে বললেন, চল ওই জাম গাছের নিচে বসে তোকে একটা জিনিস খাওয়াব। জীবনে তুই যা খাস নাই কোনো দিন। আজকেই প্রথম খাবি। আমরা সেখানে গিয়ে বসলাম। সেটার নাম জামতলা রোড। রোডটি শুরু হয়েছে সুচিত্রা সেনদের বাড়ির দক্ষিণে মূল রাস্তা থেকে ৩-৪ ফুট উঁচু মাটির বাঁধ। বর্ষাকালে পদ্মা এবং ইছামতী নদীর বন্যায় পুরো পাবনা শহর জলমগ্ন হয়ে যেত, যাতে জলমগ্ন না হয় সেই জন্যই ওই শহররক্ষা বাঁধ দেওয়া হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে। বাঁধটি আবার ছিল অর্ধচন্দ্রের মতো। পাবনা টেকনিক্যাল স্কুলের কিনার দিয়ে ঘুরে কিছুটা দক্ষিণে গিয়ে জজ কোর্টের পেছন দিয়ে সোজা হয়ে পশ্চিমের পুরনো ব্রিজের কাছে শেষ হয়েছে। প্রায় মাইল দুয়েক। পুরনো ব্রিজের মাঝখান দিয়ে বর্ষাকালে ইছামতী নদী দিয়ে বড় বড় নৌকা মালামাল নিয়ে দক্ষিণ থেকে উত্তরে যেত। আমাদের জিসিআই স্কুলটি শহরের দক্ষিণ দিকে, মাটির রাস্তা থেকে ১০০-১৫০ গজ দূরে। সেরিয়াল গ্রাউন্ড আর ওই মাটির রাস্তার উত্তর-দক্ষিণে অনেক জাম গাছ, তাই অনেকেই বলতেন জামতলা রোড। সেই রোডের বৃহৎ একটি জাম গাছের নিচে আমি আর ফণী ভাই গিয়ে বসলাম। কোনো কথা না বলে তিনি নিজের শার্টের পকেট থেকে এক প্যাকেট কেঁচি মার্কা (সিজার সিগারেট) সিগারেট বের করে তার ভিতর থেকে একটি আমার হাতে দিয়ে বললেন, কেঁচি সিগারেট পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সিগারেট। ১০টার দম ১৪ পয়সা অর্থাৎ সাড়ে তিন আনা। আমি তোর জন্যই কিনলাম, দুই ভাই আনন্দ করে খাব। খাওয়ার পর তোকে চিনাবাদাম আর নোকোনদানা কিনে খাওয়াব। তবে তুই দোহারপাড়া গিয়ে কাউকে বলিসনে আমাদের সিগারেট খাওয়ার কথা।

ফণী ভাই কথা শেষে পকেট থেকে ম্যাচ বের করে একটি সিগারেট আমার দিকে এগিয়ে দিতেই আমি বললাম, কিছুতেই আমি সিগারেট খাব না। তুমি আমাকে যতই চিনাবাদাম আর নোকোনদানার লোভ দেখাও না কেন? ফণী ভাই হেসে দিয়ে বললেন, তোকে সিগারেট খেতেই হবে। আমি যতবার না করি তিনি ততবারই বলেন, না খেলে আমি বড় চাচা মিয়াকে অর্থাৎ আমার বাবাকে গিয়ে বলবেন, রোকন কেঁচি সিগারেট খেয়েছে জামতলায় গিয়ে। আমি নিজের চোখে দেখেছি। অগত্যা ফণী ভাইয়ের দেওয়া সেই কেঁচি মার্কা সিগারেটের দুইটান দিয়ে কাশতে কাশতে জীবন বের হয়ে যাওয়ার জোগাড়। ফণী ভাই বললেন প্রথম দিন তো, পরে ঠিক হয়ে যাবে। তখন আর কাশবিনে। তিনি যথারীতি এক আনার চিনাবাদাম ও এক আনার নোকোনদানা কিনে আমার হাতে দিয়ে বললেন, এবার যদি পরীক্ষায় পাস না করি জীবনে আর লেখাপড়া করব না। আমার আব্বার লেখাপড়া ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তোর আব্বার লেখাপড়া ম্যাট্রিক ফেল, তোর আব্বা ঠিকাদারি ব্যবসা করে পাবনা শহরে তিনটি বাড়ি বানিয়েছে। আমার আব্বা বানিয়েছে একটি বাড়ি। উনারা কি এমএ/বিএ পাস করেছে। আরিপপুরের মনছের হাজি কোটি কোটি টাকার মালিক, লেখাপড়া জানে না, কোনোরকমে নিজের নাম লিখতে শিখেছে। ঠিকাদারি করে দোতলা বাড়ি বানিয়েছে ফায়ার ব্রিগেডের সামনে। ট্রাক, জিপ সবই করেছে মনছের ঠিকাদার। আমার আব্বারও ট্রাক আছে, আর তোর আব্বার আছে অনেক জমি। উনারা যদি লেখাপড়া না শিখেই এত সহায়-সম্পদের মালিক হন, তাহলে আমি কেন পারব না। এক দিন ঠিকাদারি করে গাড়ি-বাড়ি সবই হবে আমার, চিন্তা করিসনে। আর তুই বিএ/এমএ পাস করে জজ কোর্টের বড়জোর পেশকার হবি, তার চেয়ে তোর আব্বার কাছ থেকে শিখে নে কীভাবে ঠিকাদারি করতে হয়। ফণী ভাইয়ের কথা শেষ হতেই বললাম, আমার আব্বা তো ইংরেজি টাইপটাইটার মেশিন দিয়ে নিজে টাইপ করে, সেগুলো নাকি টেন্ডার বলে শুনেছি আব্বার কাছ থেকে।

এমন সময় স্কুলের দারোয়ান গোপাল দা এসে বললেন, আগামীকাল থেকে সকালবেলায় স্কুল হবে, কেননা যেভাবে গরম শুরু হয়েছে তাই স্কুলের সভাপতি আমাদের হেডস্যার মথুরালাল স্যারকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন, কাল থেকে মর্নিং স্কুল হবে। মর্নিং স্কুল হওয়ার কথা শুনে আমরা যারা ওই স্কুলের ছাত্র ছিলাম সবাই খুবই খুশি হয়েছিলাম। তবে স্কুলে সকাল ৭টার ভিতরে আসতে হবে, আর ছুটি হবে বেলা ১১টায়। ফণী ভাইকে দলপতি বানিয়ে আমরা আরিপপুর দোহারপাড়ার ছেলেরা দলপতির নেতৃত্বে সকাল ৭টার আগেই জিসিআইতে পৌঁছতাম। চৈত্র-বোশেখের সকালের আবহাওয়া খুবই ভালো লাগত। কিন্তু বেলা বেড়ে গেলে শুরু হতো গরম, আর বেলা ১১টায় যখন ছুটি হতো তখন তো রীতিমতো গরম। সেই গরম মাথায় নিয়ে আবার ফণী ভাইয়ের নেতৃত্বে দোহারপাড়া আরিপপুরে ফেরার পথে আমাদের শরিকানার একটি বিশাল ফজলি আমবাগান ছিল। সেই বাগান পর্যন্ত এসে বই-খাতা মাটিতে ফেলে দিয়ে ফজলি আম গাছে চড়ে আম পেড়ে বাগানের পুবদিকের ইউনুস চাচার বাড়ি থেকে লবণ আর বঁটি নিয়ে এসে মহানন্দে কেটে খেতাম, সেই কাঁচা টক সেই বয়সে সবচেয়ে মধুর মনে হতো। স্কুল থেকে দৌড়ে এসে প্রায় মাইল দুয়েক রাস্তা শহর থেকে সোজা পুবের দিকে আসতে বেশি সময় না লাগলেও শার্ট ভিজে চুপচুপে হয়ে যেত। রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।

কোনোরকম বাড়ি এসেই ঘামে ভেজা শার্টসহ ঝাঁপিয়ে পড়তাম বাড়ির পুকুরে। প্রতিদিন মর্নিং স্কুলে যাওয়া এবং ফিরে আসার যে আনন্দ আমরা উপভোগ করেছি এখনকার ছেলেমেয়েরা সেটি করে কি না জানি না। সেই স্কুলজীবন সবচেয়ে মজার জীবন। যে জীবন আর কোনো দিন ফেরত পাওয়া যাবে না জেনেও যখনই পেছনের দিকে চোখ ফেরাই তখনই দেখি সেই ফজলি আমবাগান, এমনকি যে স্কুলে পড়েছি সেই স্কুল কালের যাত্রায় এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে একটি কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে। যদিও জিসিআইয়ের নতুন চার তলা ভবন তৈরি হয়েছে, সেটি নিতান্তই ভালো লাগেনি আমার মতো অনেক পুরনো ছাত্রের কাছে। পুরনো ভবনটির বৈশিষ্ট্য হলো- পশ্চিমে উত্তর- দক্ষিণে তিনটি বড় বড় ক্লাসরুম, আর পুবদিকে হেডমাস্টার এবং অন্য শিক্ষকদের বসার ঘর। শিক্ষকরা অধিকাংশই ছিলেন হিন্দু সম্প্রদায়ের। আমাদের অঙ্কের শিক্ষক ছিলেন রমেশচন্দ্র সাহা, বাংলা পড়াতেন বিমল স্যার।  আমরা তিন ভাই জিয়া হায়দার, রশীদ হায়দার এবং আমি ওই জিসিআই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করেছিলাম। আমি এবং মেজ ভাই অঙ্কে ভীষণ দুর্বল, ফলশ্রুতিতে রশীদ ভাই ১৯৫৮ সালে একমাত্র অঙ্ক বিষয়ে মাধ্যমিক পাস করতে পারেননি। অন্যান্য বিষয়ে পেয়েছিলেন ফার্স্ট ডিভিশনের মার্ক। আর আমি একবারই মাধ্যমিকে পার পেয়ে ঢাকায় এসে ১৯৬৫ সালে জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম।

আমরা কয়েক বন্ধু গল্পকার বুলবুল চৌধুরী, প্রাবন্ধিক গাজী আজিজুর রহমান প্রায়ই রোদে ভিজে বাড়ি ফিরতাম, যেহেতু তখন ঢাকা শহরে তত যানজট না থাকায় মহানন্দে পায়ে হেঁটে রোদে ভিজে বাড়ি ফিরেছি অনেকবার। আজকালকার ছেলেমেয়েরা হাঁটা প্রায় ভুলে গেছে। তবে স্কুল পালানোর মতো সুখ আজও মনে আছে।  বিশেষত অঙ্কের রমেশ স্যার বেত হাতে নিয়ে ক্লাসে এসে বলতেন, গতকালের অঙ্কের খাতা নিয়ে আয়, অঙ্ক না পারলে উত্তম-মধ্যম খেয়েছি একাধিক দিন। রমেশ স্যারের ভয়ে স্কুল থেকে পালিয়ে যেতাম। সেই ভয় এখনো আছে। অঙ্ক দেখলেই ভয়।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

এই মাত্র | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ