শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা

আবদুল মোতালেব ফণী ভাই ছিলেন আমাদের এক চাচার মেজ ছেলে। তিনি আমার চেয়ে বয়সে বছর ছয়-সাতেকের বড় থাকলেও পড়ালেখায় তার মন না থাকায় ক্লাস সিক্সে তিনি ছিলেন বছর দুই। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে (স্থাপিত ১৮৯৪) আমি যখন ওই স্কুলে ভর্তি হই ক্লাস ফোরে ১৯৫৮ সালে দাউদ, জাহিদ, আরিফ এবং মেজ চাচার ছেলে আনিসুর রহমান  রাজা, ছোট চাচার ছেলে হাসনাত মোশারফসহ দোহারপাড়ার অনেক ছেলেই গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে বা জিসিআইতে ভর্তি হয়েছিল। তার বেশ কয়েক বছর আগে আমাদের ফণী ভাই ভর্তি হলেও তার পড়ালেখার কোনো মন না থাকায় একই ক্লাসে বছর দুয়েক করে থাকতে হয়েছিল তাকে।

আমি যখন ক্লাস সিক্সে ফণী ভাই সেবারও ক্লাস সেভেনে উঠতে পারেননি। ফেল করার খবর তার পিতা মাসুদ চাচা পেয়েছিলেন, তিনি রাতে দুঃখে-অভিমানে ফণী ভাইকে খড়মপেটা করায় ফণী ভাই জানিয়ে দিলেন আমি আর পড়াশোনা করব না। তার এ বছরটা ক্লাস সিক্সেই শেষ, পরীক্ষায় যদি পাস করি...। ফণী ভাই এক দিন আমাকে স্কুলের উত্তর দিকে পুলিশ সেরিয়াল গ্রাউন্ডের কাছে নিয়ে বললেন, চল ওই জাম গাছের নিচে বসে তোকে একটা জিনিস খাওয়াব। জীবনে তুই যা খাস নাই কোনো দিন। আজকেই প্রথম খাবি। আমরা সেখানে গিয়ে বসলাম। সেটার নাম জামতলা রোড। রোডটি শুরু হয়েছে সুচিত্রা সেনদের বাড়ির দক্ষিণে মূল রাস্তা থেকে ৩-৪ ফুট উঁচু মাটির বাঁধ। বর্ষাকালে পদ্মা এবং ইছামতী নদীর বন্যায় পুরো পাবনা শহর জলমগ্ন হয়ে যেত, যাতে জলমগ্ন না হয় সেই জন্যই ওই শহররক্ষা বাঁধ দেওয়া হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে। বাঁধটি আবার ছিল অর্ধচন্দ্রের মতো। পাবনা টেকনিক্যাল স্কুলের কিনার দিয়ে ঘুরে কিছুটা দক্ষিণে গিয়ে জজ কোর্টের পেছন দিয়ে সোজা হয়ে পশ্চিমের পুরনো ব্রিজের কাছে শেষ হয়েছে। প্রায় মাইল দুয়েক। পুরনো ব্রিজের মাঝখান দিয়ে বর্ষাকালে ইছামতী নদী দিয়ে বড় বড় নৌকা মালামাল নিয়ে দক্ষিণ থেকে উত্তরে যেত। আমাদের জিসিআই স্কুলটি শহরের দক্ষিণ দিকে, মাটির রাস্তা থেকে ১০০-১৫০ গজ দূরে। সেরিয়াল গ্রাউন্ড আর ওই মাটির রাস্তার উত্তর-দক্ষিণে অনেক জাম গাছ, তাই অনেকেই বলতেন জামতলা রোড। সেই রোডের বৃহৎ একটি জাম গাছের নিচে আমি আর ফণী ভাই গিয়ে বসলাম। কোনো কথা না বলে তিনি নিজের শার্টের পকেট থেকে এক প্যাকেট কেঁচি মার্কা (সিজার সিগারেট) সিগারেট বের করে তার ভিতর থেকে একটি আমার হাতে দিয়ে বললেন, কেঁচি সিগারেট পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সিগারেট। ১০টার দম ১৪ পয়সা অর্থাৎ সাড়ে তিন আনা। আমি তোর জন্যই কিনলাম, দুই ভাই আনন্দ করে খাব। খাওয়ার পর তোকে চিনাবাদাম আর নোকোনদানা কিনে খাওয়াব। তবে তুই দোহারপাড়া গিয়ে কাউকে বলিসনে আমাদের সিগারেট খাওয়ার কথা।

ফণী ভাই কথা শেষে পকেট থেকে ম্যাচ বের করে একটি সিগারেট আমার দিকে এগিয়ে দিতেই আমি বললাম, কিছুতেই আমি সিগারেট খাব না। তুমি আমাকে যতই চিনাবাদাম আর নোকোনদানার লোভ দেখাও না কেন? ফণী ভাই হেসে দিয়ে বললেন, তোকে সিগারেট খেতেই হবে। আমি যতবার না করি তিনি ততবারই বলেন, না খেলে আমি বড় চাচা মিয়াকে অর্থাৎ আমার বাবাকে গিয়ে বলবেন, রোকন কেঁচি সিগারেট খেয়েছে জামতলায় গিয়ে। আমি নিজের চোখে দেখেছি। অগত্যা ফণী ভাইয়ের দেওয়া সেই কেঁচি মার্কা সিগারেটের দুইটান দিয়ে কাশতে কাশতে জীবন বের হয়ে যাওয়ার জোগাড়। ফণী ভাই বললেন প্রথম দিন তো, পরে ঠিক হয়ে যাবে। তখন আর কাশবিনে। তিনি যথারীতি এক আনার চিনাবাদাম ও এক আনার নোকোনদানা কিনে আমার হাতে দিয়ে বললেন, এবার যদি পরীক্ষায় পাস না করি জীবনে আর লেখাপড়া করব না। আমার আব্বার লেখাপড়া ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তোর আব্বার লেখাপড়া ম্যাট্রিক ফেল, তোর আব্বা ঠিকাদারি ব্যবসা করে পাবনা শহরে তিনটি বাড়ি বানিয়েছে। আমার আব্বা বানিয়েছে একটি বাড়ি। উনারা কি এমএ/বিএ পাস করেছে। আরিপপুরের মনছের হাজি কোটি কোটি টাকার মালিক, লেখাপড়া জানে না, কোনোরকমে নিজের নাম লিখতে শিখেছে। ঠিকাদারি করে দোতলা বাড়ি বানিয়েছে ফায়ার ব্রিগেডের সামনে। ট্রাক, জিপ সবই করেছে মনছের ঠিকাদার। আমার আব্বারও ট্রাক আছে, আর তোর আব্বার আছে অনেক জমি। উনারা যদি লেখাপড়া না শিখেই এত সহায়-সম্পদের মালিক হন, তাহলে আমি কেন পারব না। এক দিন ঠিকাদারি করে গাড়ি-বাড়ি সবই হবে আমার, চিন্তা করিসনে। আর তুই বিএ/এমএ পাস করে জজ কোর্টের বড়জোর পেশকার হবি, তার চেয়ে তোর আব্বার কাছ থেকে শিখে নে কীভাবে ঠিকাদারি করতে হয়। ফণী ভাইয়ের কথা শেষ হতেই বললাম, আমার আব্বা তো ইংরেজি টাইপটাইটার মেশিন দিয়ে নিজে টাইপ করে, সেগুলো নাকি টেন্ডার বলে শুনেছি আব্বার কাছ থেকে।

এমন সময় স্কুলের দারোয়ান গোপাল দা এসে বললেন, আগামীকাল থেকে সকালবেলায় স্কুল হবে, কেননা যেভাবে গরম শুরু হয়েছে তাই স্কুলের সভাপতি আমাদের হেডস্যার মথুরালাল স্যারকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন, কাল থেকে মর্নিং স্কুল হবে। মর্নিং স্কুল হওয়ার কথা শুনে আমরা যারা ওই স্কুলের ছাত্র ছিলাম সবাই খুবই খুশি হয়েছিলাম। তবে স্কুলে সকাল ৭টার ভিতরে আসতে হবে, আর ছুটি হবে বেলা ১১টায়। ফণী ভাইকে দলপতি বানিয়ে আমরা আরিপপুর দোহারপাড়ার ছেলেরা দলপতির নেতৃত্বে সকাল ৭টার আগেই জিসিআইতে পৌঁছতাম। চৈত্র-বোশেখের সকালের আবহাওয়া খুবই ভালো লাগত। কিন্তু বেলা বেড়ে গেলে শুরু হতো গরম, আর বেলা ১১টায় যখন ছুটি হতো তখন তো রীতিমতো গরম। সেই গরম মাথায় নিয়ে আবার ফণী ভাইয়ের নেতৃত্বে দোহারপাড়া আরিপপুরে ফেরার পথে আমাদের শরিকানার একটি বিশাল ফজলি আমবাগান ছিল। সেই বাগান পর্যন্ত এসে বই-খাতা মাটিতে ফেলে দিয়ে ফজলি আম গাছে চড়ে আম পেড়ে বাগানের পুবদিকের ইউনুস চাচার বাড়ি থেকে লবণ আর বঁটি নিয়ে এসে মহানন্দে কেটে খেতাম, সেই কাঁচা টক সেই বয়সে সবচেয়ে মধুর মনে হতো। স্কুল থেকে দৌড়ে এসে প্রায় মাইল দুয়েক রাস্তা শহর থেকে সোজা পুবের দিকে আসতে বেশি সময় না লাগলেও শার্ট ভিজে চুপচুপে হয়ে যেত। রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।

কোনোরকম বাড়ি এসেই ঘামে ভেজা শার্টসহ ঝাঁপিয়ে পড়তাম বাড়ির পুকুরে। প্রতিদিন মর্নিং স্কুলে যাওয়া এবং ফিরে আসার যে আনন্দ আমরা উপভোগ করেছি এখনকার ছেলেমেয়েরা সেটি করে কি না জানি না। সেই স্কুলজীবন সবচেয়ে মজার জীবন। যে জীবন আর কোনো দিন ফেরত পাওয়া যাবে না জেনেও যখনই পেছনের দিকে চোখ ফেরাই তখনই দেখি সেই ফজলি আমবাগান, এমনকি যে স্কুলে পড়েছি সেই স্কুল কালের যাত্রায় এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে একটি কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে। যদিও জিসিআইয়ের নতুন চার তলা ভবন তৈরি হয়েছে, সেটি নিতান্তই ভালো লাগেনি আমার মতো অনেক পুরনো ছাত্রের কাছে। পুরনো ভবনটির বৈশিষ্ট্য হলো- পশ্চিমে উত্তর- দক্ষিণে তিনটি বড় বড় ক্লাসরুম, আর পুবদিকে হেডমাস্টার এবং অন্য শিক্ষকদের বসার ঘর। শিক্ষকরা অধিকাংশই ছিলেন হিন্দু সম্প্রদায়ের। আমাদের অঙ্কের শিক্ষক ছিলেন রমেশচন্দ্র সাহা, বাংলা পড়াতেন বিমল স্যার।  আমরা তিন ভাই জিয়া হায়দার, রশীদ হায়দার এবং আমি ওই জিসিআই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করেছিলাম। আমি এবং মেজ ভাই অঙ্কে ভীষণ দুর্বল, ফলশ্রুতিতে রশীদ ভাই ১৯৫৮ সালে একমাত্র অঙ্ক বিষয়ে মাধ্যমিক পাস করতে পারেননি। অন্যান্য বিষয়ে পেয়েছিলেন ফার্স্ট ডিভিশনের মার্ক। আর আমি একবারই মাধ্যমিকে পার পেয়ে ঢাকায় এসে ১৯৬৫ সালে জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম।

আমরা কয়েক বন্ধু গল্পকার বুলবুল চৌধুরী, প্রাবন্ধিক গাজী আজিজুর রহমান প্রায়ই রোদে ভিজে বাড়ি ফিরতাম, যেহেতু তখন ঢাকা শহরে তত যানজট না থাকায় মহানন্দে পায়ে হেঁটে রোদে ভিজে বাড়ি ফিরেছি অনেকবার। আজকালকার ছেলেমেয়েরা হাঁটা প্রায় ভুলে গেছে। তবে স্কুল পালানোর মতো সুখ আজও মনে আছে।  বিশেষত অঙ্কের রমেশ স্যার বেত হাতে নিয়ে ক্লাসে এসে বলতেন, গতকালের অঙ্কের খাতা নিয়ে আয়, অঙ্ক না পারলে উত্তম-মধ্যম খেয়েছি একাধিক দিন। রমেশ স্যারের ভয়ে স্কুল থেকে পালিয়ে যেতাম। সেই ভয় এখনো আছে। অঙ্ক দেখলেই ভয়।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে আগরতলায় গেল ১,১৯২ কেজি ইলিশ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার
ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ডাক পেলেন যুক্তরাষ্ট্রের অলরাউন্ডার

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ
তেঁতুলিয়ায় পানিবন্দি ২০ পরিবারের জলাবদ্ধতা নিরসনে বিএনপির উদ্যোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন