শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা

আবদুল মোতালেব ফণী ভাই ছিলেন আমাদের এক চাচার মেজ ছেলে। তিনি আমার চেয়ে বয়সে বছর ছয়-সাতেকের বড় থাকলেও পড়ালেখায় তার মন না থাকায় ক্লাস সিক্সে তিনি ছিলেন বছর দুই। পাবনা গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে (স্থাপিত ১৮৯৪) আমি যখন ওই স্কুলে ভর্তি হই ক্লাস ফোরে ১৯৫৮ সালে দাউদ, জাহিদ, আরিফ এবং মেজ চাচার ছেলে আনিসুর রহমান  রাজা, ছোট চাচার ছেলে হাসনাত মোশারফসহ দোহারপাড়ার অনেক ছেলেই গোপালচন্দ্র ইনস্টিটিউশনে বা জিসিআইতে ভর্তি হয়েছিল। তার বেশ কয়েক বছর আগে আমাদের ফণী ভাই ভর্তি হলেও তার পড়ালেখার কোনো মন না থাকায় একই ক্লাসে বছর দুয়েক করে থাকতে হয়েছিল তাকে।

আমি যখন ক্লাস সিক্সে ফণী ভাই সেবারও ক্লাস সেভেনে উঠতে পারেননি। ফেল করার খবর তার পিতা মাসুদ চাচা পেয়েছিলেন, তিনি রাতে দুঃখে-অভিমানে ফণী ভাইকে খড়মপেটা করায় ফণী ভাই জানিয়ে দিলেন আমি আর পড়াশোনা করব না। তার এ বছরটা ক্লাস সিক্সেই শেষ, পরীক্ষায় যদি পাস করি...। ফণী ভাই এক দিন আমাকে স্কুলের উত্তর দিকে পুলিশ সেরিয়াল গ্রাউন্ডের কাছে নিয়ে বললেন, চল ওই জাম গাছের নিচে বসে তোকে একটা জিনিস খাওয়াব। জীবনে তুই যা খাস নাই কোনো দিন। আজকেই প্রথম খাবি। আমরা সেখানে গিয়ে বসলাম। সেটার নাম জামতলা রোড। রোডটি শুরু হয়েছে সুচিত্রা সেনদের বাড়ির দক্ষিণে মূল রাস্তা থেকে ৩-৪ ফুট উঁচু মাটির বাঁধ। বর্ষাকালে পদ্মা এবং ইছামতী নদীর বন্যায় পুরো পাবনা শহর জলমগ্ন হয়ে যেত, যাতে জলমগ্ন না হয় সেই জন্যই ওই শহররক্ষা বাঁধ দেওয়া হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে। বাঁধটি আবার ছিল অর্ধচন্দ্রের মতো। পাবনা টেকনিক্যাল স্কুলের কিনার দিয়ে ঘুরে কিছুটা দক্ষিণে গিয়ে জজ কোর্টের পেছন দিয়ে সোজা হয়ে পশ্চিমের পুরনো ব্রিজের কাছে শেষ হয়েছে। প্রায় মাইল দুয়েক। পুরনো ব্রিজের মাঝখান দিয়ে বর্ষাকালে ইছামতী নদী দিয়ে বড় বড় নৌকা মালামাল নিয়ে দক্ষিণ থেকে উত্তরে যেত। আমাদের জিসিআই স্কুলটি শহরের দক্ষিণ দিকে, মাটির রাস্তা থেকে ১০০-১৫০ গজ দূরে। সেরিয়াল গ্রাউন্ড আর ওই মাটির রাস্তার উত্তর-দক্ষিণে অনেক জাম গাছ, তাই অনেকেই বলতেন জামতলা রোড। সেই রোডের বৃহৎ একটি জাম গাছের নিচে আমি আর ফণী ভাই গিয়ে বসলাম। কোনো কথা না বলে তিনি নিজের শার্টের পকেট থেকে এক প্যাকেট কেঁচি মার্কা (সিজার সিগারেট) সিগারেট বের করে তার ভিতর থেকে একটি আমার হাতে দিয়ে বললেন, কেঁচি সিগারেট পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত সিগারেট। ১০টার দম ১৪ পয়সা অর্থাৎ সাড়ে তিন আনা। আমি তোর জন্যই কিনলাম, দুই ভাই আনন্দ করে খাব। খাওয়ার পর তোকে চিনাবাদাম আর নোকোনদানা কিনে খাওয়াব। তবে তুই দোহারপাড়া গিয়ে কাউকে বলিসনে আমাদের সিগারেট খাওয়ার কথা।

ফণী ভাই কথা শেষে পকেট থেকে ম্যাচ বের করে একটি সিগারেট আমার দিকে এগিয়ে দিতেই আমি বললাম, কিছুতেই আমি সিগারেট খাব না। তুমি আমাকে যতই চিনাবাদাম আর নোকোনদানার লোভ দেখাও না কেন? ফণী ভাই হেসে দিয়ে বললেন, তোকে সিগারেট খেতেই হবে। আমি যতবার না করি তিনি ততবারই বলেন, না খেলে আমি বড় চাচা মিয়াকে অর্থাৎ আমার বাবাকে গিয়ে বলবেন, রোকন কেঁচি সিগারেট খেয়েছে জামতলায় গিয়ে। আমি নিজের চোখে দেখেছি। অগত্যা ফণী ভাইয়ের দেওয়া সেই কেঁচি মার্কা সিগারেটের দুইটান দিয়ে কাশতে কাশতে জীবন বের হয়ে যাওয়ার জোগাড়। ফণী ভাই বললেন প্রথম দিন তো, পরে ঠিক হয়ে যাবে। তখন আর কাশবিনে। তিনি যথারীতি এক আনার চিনাবাদাম ও এক আনার নোকোনদানা কিনে আমার হাতে দিয়ে বললেন, এবার যদি পরীক্ষায় পাস না করি জীবনে আর লেখাপড়া করব না। আমার আব্বার লেখাপড়া ক্লাস ফোর পর্যন্ত। তোর আব্বার লেখাপড়া ম্যাট্রিক ফেল, তোর আব্বা ঠিকাদারি ব্যবসা করে পাবনা শহরে তিনটি বাড়ি বানিয়েছে। আমার আব্বা বানিয়েছে একটি বাড়ি। উনারা কি এমএ/বিএ পাস করেছে। আরিপপুরের মনছের হাজি কোটি কোটি টাকার মালিক, লেখাপড়া জানে না, কোনোরকমে নিজের নাম লিখতে শিখেছে। ঠিকাদারি করে দোতলা বাড়ি বানিয়েছে ফায়ার ব্রিগেডের সামনে। ট্রাক, জিপ সবই করেছে মনছের ঠিকাদার। আমার আব্বারও ট্রাক আছে, আর তোর আব্বার আছে অনেক জমি। উনারা যদি লেখাপড়া না শিখেই এত সহায়-সম্পদের মালিক হন, তাহলে আমি কেন পারব না। এক দিন ঠিকাদারি করে গাড়ি-বাড়ি সবই হবে আমার, চিন্তা করিসনে। আর তুই বিএ/এমএ পাস করে জজ কোর্টের বড়জোর পেশকার হবি, তার চেয়ে তোর আব্বার কাছ থেকে শিখে নে কীভাবে ঠিকাদারি করতে হয়। ফণী ভাইয়ের কথা শেষ হতেই বললাম, আমার আব্বা তো ইংরেজি টাইপটাইটার মেশিন দিয়ে নিজে টাইপ করে, সেগুলো নাকি টেন্ডার বলে শুনেছি আব্বার কাছ থেকে।

এমন সময় স্কুলের দারোয়ান গোপাল দা এসে বললেন, আগামীকাল থেকে সকালবেলায় স্কুল হবে, কেননা যেভাবে গরম শুরু হয়েছে তাই স্কুলের সভাপতি আমাদের হেডস্যার মথুরালাল স্যারকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন, কাল থেকে মর্নিং স্কুল হবে। মর্নিং স্কুল হওয়ার কথা শুনে আমরা যারা ওই স্কুলের ছাত্র ছিলাম সবাই খুবই খুশি হয়েছিলাম। তবে স্কুলে সকাল ৭টার ভিতরে আসতে হবে, আর ছুটি হবে বেলা ১১টায়। ফণী ভাইকে দলপতি বানিয়ে আমরা আরিপপুর দোহারপাড়ার ছেলেরা দলপতির নেতৃত্বে সকাল ৭টার আগেই জিসিআইতে পৌঁছতাম। চৈত্র-বোশেখের সকালের আবহাওয়া খুবই ভালো লাগত। কিন্তু বেলা বেড়ে গেলে শুরু হতো গরম, আর বেলা ১১টায় যখন ছুটি হতো তখন তো রীতিমতো গরম। সেই গরম মাথায় নিয়ে আবার ফণী ভাইয়ের নেতৃত্বে দোহারপাড়া আরিপপুরে ফেরার পথে আমাদের শরিকানার একটি বিশাল ফজলি আমবাগান ছিল। সেই বাগান পর্যন্ত এসে বই-খাতা মাটিতে ফেলে দিয়ে ফজলি আম গাছে চড়ে আম পেড়ে বাগানের পুবদিকের ইউনুস চাচার বাড়ি থেকে লবণ আর বঁটি নিয়ে এসে মহানন্দে কেটে খেতাম, সেই কাঁচা টক সেই বয়সে সবচেয়ে মধুর মনে হতো। স্কুল থেকে দৌড়ে এসে প্রায় মাইল দুয়েক রাস্তা শহর থেকে সোজা পুবের দিকে আসতে বেশি সময় না লাগলেও শার্ট ভিজে চুপচুপে হয়ে যেত। রোদে ভিজে বাড়ি ফেরা ছিল নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।

কোনোরকম বাড়ি এসেই ঘামে ভেজা শার্টসহ ঝাঁপিয়ে পড়তাম বাড়ির পুকুরে। প্রতিদিন মর্নিং স্কুলে যাওয়া এবং ফিরে আসার যে আনন্দ আমরা উপভোগ করেছি এখনকার ছেলেমেয়েরা সেটি করে কি না জানি না। সেই স্কুলজীবন সবচেয়ে মজার জীবন। যে জীবন আর কোনো দিন ফেরত পাওয়া যাবে না জেনেও যখনই পেছনের দিকে চোখ ফেরাই তখনই দেখি সেই ফজলি আমবাগান, এমনকি যে স্কুলে পড়েছি সেই স্কুল কালের যাত্রায় এখন প্রায় ধ্বংসের মুখে একটি কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে। যদিও জিসিআইয়ের নতুন চার তলা ভবন তৈরি হয়েছে, সেটি নিতান্তই ভালো লাগেনি আমার মতো অনেক পুরনো ছাত্রের কাছে। পুরনো ভবনটির বৈশিষ্ট্য হলো- পশ্চিমে উত্তর- দক্ষিণে তিনটি বড় বড় ক্লাসরুম, আর পুবদিকে হেডমাস্টার এবং অন্য শিক্ষকদের বসার ঘর। শিক্ষকরা অধিকাংশই ছিলেন হিন্দু সম্প্রদায়ের। আমাদের অঙ্কের শিক্ষক ছিলেন রমেশচন্দ্র সাহা, বাংলা পড়াতেন বিমল স্যার।  আমরা তিন ভাই জিয়া হায়দার, রশীদ হায়দার এবং আমি ওই জিসিআই স্কুল থেকে মাধ্যমিক পাস করেছিলাম। আমি এবং মেজ ভাই অঙ্কে ভীষণ দুর্বল, ফলশ্রুতিতে রশীদ ভাই ১৯৫৮ সালে একমাত্র অঙ্ক বিষয়ে মাধ্যমিক পাস করতে পারেননি। অন্যান্য বিষয়ে পেয়েছিলেন ফার্স্ট ডিভিশনের মার্ক। আর আমি একবারই মাধ্যমিকে পার পেয়ে ঢাকায় এসে ১৯৬৫ সালে জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম।

আমরা কয়েক বন্ধু গল্পকার বুলবুল চৌধুরী, প্রাবন্ধিক গাজী আজিজুর রহমান প্রায়ই রোদে ভিজে বাড়ি ফিরতাম, যেহেতু তখন ঢাকা শহরে তত যানজট না থাকায় মহানন্দে পায়ে হেঁটে রোদে ভিজে বাড়ি ফিরেছি অনেকবার। আজকালকার ছেলেমেয়েরা হাঁটা প্রায় ভুলে গেছে। তবে স্কুল পালানোর মতো সুখ আজও মনে আছে।  বিশেষত অঙ্কের রমেশ স্যার বেত হাতে নিয়ে ক্লাসে এসে বলতেন, গতকালের অঙ্কের খাতা নিয়ে আয়, অঙ্ক না পারলে উত্তম-মধ্যম খেয়েছি একাধিক দিন। রমেশ স্যারের ভয়ে স্কুল থেকে পালিয়ে যেতাম। সেই ভয় এখনো আছে। অঙ্ক দেখলেই ভয়।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০
পুলিশ সদস্যদের বহনকারী বাস দুর্ঘটনায়, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
যাত্রাবাড়ীতে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়
আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়

নগর জীবন