শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতি কি তবে কঠিন হয়ে গেল?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি কি তবে কঠিন হয়ে গেল?

সত্তর ও আশির দশকে পরপর সাতটি বছরের মধ্যে ঘটে যাওয়া বেশকিছু রাজনৈতিক ঘটনা, দুর্ঘটনা কিংবা দুর্যোগ বাংলাদেশের রাজনীতির গতি-প্রকৃতিকে সম্পূর্ণ পাল্টে দিয়েছিল। এর মধ্যে রয়েছে পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা ও জেনারেল খালেদ মোশাররফ হত্যা, ছিয়াত্তরে কর্নেল তাহেরের ফাঁসি, সাতাত্তরে হাঁ-না নির্বাচনে জেনারেল জিয়ার ৯৮.৯ শতাংশ ভোট পাওয়া, আটাত্তরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল অর্থাৎ বিএনপির আত্মপ্রকাশ, ঊনাশিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার নতুন সুযোগ, আশিতে ক্যু, কাউন্টার ক্যু ও ক্যুয়ের দায়ে ফাঁসি ও গুম এবং সর্বশেষ একাশিতে জেনারেল জিয়া ও জেনারেল মঞ্জুরের হত্যাকান্ড ইত্যাদি। রাজনৈতিক এই ডামাডোলের মধ্যে একটি সংলাপ সে সময় বেশ আলোচিত হয়েছিল, যার রেশ আজও মাঝে মাঝে পাওয়া যায়। সংলাপটি হলো ‘আই সেল মেইক পলিটিক্স ডিফিকাল্ট’। আবার অনেকের মতে, সংলাপটি হলো ‘আই সেল মেইক পলিটিক্স ডিফিকাল্ট ফর দ্য পলিটিশিয়ানস’। দুটি সংলাপেরই মূলকথা রাজনীতি একসময় কঠিন হয়ে পড়বে। লোকমুখে এ প্রসঙ্গটি হরহামেশা শোনা গেলেও প্রকৃতপক্ষে এই সংলাপের প্রবক্তা ঠিক কী বলেছিলেন কিংবা এর মধ্য দিয়ে কী বোঝাতে চেয়েছিলেন, সেটি সুনির্দিষ্ট কোনো সূত্রে পাওয়া কঠিন। সংলাপটির প্রবক্তার পক্ষের মানুষদের মতে, তিনি ইতিবাচক অর্থেই কথাটি বলেছিলেন এবং বোঝাতে চেয়েছিলেন, রাজনীতিতে ভালো মানুষেরই অস্তিত্ব থাকবে, রাজনীতির নামে যারা কেবল নিজ স্বার্থ উদ্ধার করে এবং দেশ ও সমাজের ক্ষতি করে, তাদের জন্য ভবিষ্যতে রাজনীতি করা ডিফিকাল্ট হয়ে পড়বে।

অন্যদিকে তার বিপক্ষ দলের অভিযোগ, তিনি বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন, রাজনীতিকে সামরিকীকরণ করেছিলেন এবং সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের মাধ্যমে দেশ পরিচালনার সব আয়োজন করেছিলেন বলে রাজনীতিবিদদের রাজনীতি থেকে সরে যাওয়ার সুস্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছিলেন এই একটি সংলাপের মাধ্যমে। প্রায় দুই যুগ পরে এই সংলাপটির কথা আবারও মনে পড়ল সাম্প্রতিক নির্বাচন ও পরবর্তী রাজনৈতিক পরিবেশ-পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে। বিশেষত, জাঁতাকলে পিষ্ট জাতীয় পার্টির যা-তা অবস্থা রাজনীতির এক করুণচিত্রের প্রতিবিম্ব বলে প্রতীয়মান হওয়ায় প্রশ্ন জেগেছে আসলে রাজনীতি কারা করেন, কেন করেন এবং রাজনীতির বিনিময়ে তাদের প্রাপ্তিটাই বা কী? কীসের প্রত্যাশায় তারা নিজেকে এমন হাস্যকর চরিত্রে পরিণত করছেন এবং পরবর্তী প্রজন্মের সামনে এক বিচিত্র উদাহরণ তৈরি করে চলেছেন! জাতিকে তারা কী দিয়েছেন কিংবা কী দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন? নাকি কেবল পাওয়ার জন্যই তাদের রাজনীতি?

যে কোনো বিচারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আজ দেশ ও বিদেশে ক্ষমতায়নের এক অনন্য উদাহরণ। একই নেত্রীর অধীনে পরপর চারটি নির্বাচনে জয়লাভ এবং দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পর আরও পাঁচ বছর দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ কেবল দেশ কিংবা উপমহাদেশেই নয়, বিশ্বের বুকেও এক নতুন মাইলফলক। বিশেষত একটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে একজন নারীনেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর এই সাফল্য ব্যক্তিগতভাবে শেখ হাসিনাকে এবং সমষ্টিগতভাবে বাংলাদেশের নারী সমাজকে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে।

মহান সংসদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৫০টি আসনসহ মোট আসন (৩০০+৫০=) ৩৫০টি। এর মধ্যে ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে নৌকা প্রতীক জয়লাভ করেছে ২২৩টি আসনে। এর বাইরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তাদের নেতা-কর্মীরা দলীয় অনুমতি ও অনেক ক্ষেত্রে আনুকূল্য পেয়ে ৬২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয় পেয়েছেন। জাতীয় পার্টি মনোনীত এবং আওয়ামী লীগ সমর্থিত ১১ জন বিজয়ী সংসদ সদস্য আছেন মহান সংসদে। দুটি ভিন্ন ভিন্ন দলের দুই প্রধানও আওয়ামী লীগের আশীর্বাদপুষ্ট হয়েই বিজয়ের হাসি আর স্যালুট দিয়ে মহান সংসদ অলংকৃত করেছেন। আওয়ামী লীগের সব সংসদ সদস্য এবং ৬২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী আবার দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার ওপর সংরক্ষিত আসনের মহিলা সংসদ সদস্যদের (৪৮ জন) নির্বাচনের একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রদান করে। ফলে সংরক্ষিত মহিলা সংসদ সদস্যসহ মোট ৩৩২ জনের মন্ত্রী ও এমপি নিয়ে এক মহান নেতায় পরিণত হয়েছেন সংসদ নেত্রী তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমন ক্ষমতাসীন অবস্থায় রাজনীতির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে ১৯ শতকের শেষ দিকে এক কঠোর বাস্তবতার কথা বলে গেছেন ব্রিটিশ ইতিহাসবেত্তা, গবেষক ও লেখক লর্ড অকটন (১৮৩৪-১৯০২)। তার মতে, ক্ষমতা দুর্নীতির দিকে এগিয়ে দেয়। নিরঙ্কুশ ক্ষমতার কারণে নিরঙ্কুশভাবে দুর্নীতি হতে পারে। (পাওয়ার করাপ্ট অ্যান্ড অ্যাবসলিউট পাওয়ার করাপ্ট অবসোলুটলি)।

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ হাতে নৌকা তুলে দিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ দিয়েছিল ২৬৭ জন দলীয় প্রার্থীকে। তাদের মধ্যে জিতেছেন ২২৩ জন আর হেরেছেন সাবেক তিন প্রতিমন্ত্রী ও কয়েক ডজন এমপিসহ ৪৪ জন। আর এই ৪৪ জন এমপির বিরুদ্ধে বিজয়ীদের প্রায় সবাই স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী, যারা ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। এই স্বতন্ত্ররা হেরে যাওয়াদের ভবিষ্যৎ রাজনীতিকে ডিফিকাল্ট (কঠিন) করে দিলেন। তারা আরও ডিফিকাল্ট করে দিলেন এবারের দলীয় মনোনয়ন বোর্ড আর বিভিন্ন জরিপ সংস্থার ভবিষ্যৎ কার্যকলাপ। মনোনয়ন বোর্ডের প্রভাবশালী সদস্য ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যানের পরপর তিনবার হার মেনে নেওয়া কেবল ডিফিকাল্টই নয়, লজ্জাজনকও বটে। এই ৬২ নির্বাচনি এলাকায় আওয়ামী লীগের মধ্যে যে বিভক্তির ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে, তা শুকাতে অনেক বেগ পেতে হবে। হঠাৎ করে একজন ব্যারিস্টার কিংবা একজন জেনারেলকে জয়ী করে সংসদে ঠাঁই দেওয়ার ঘটনা ১৫ বছর ধরে মাঠপর্যায়ে যারা নৌকার হাল ধরেছিলেন তাদের মন-মানসিকতার ওপর এক ডিফিকাল্ট চাপ সৃষ্টি করেছে। এমন ব্যারিস্টার ও জেনারেল আওয়ামী লীগের কী উপকারে লাগবে- সেই প্রশ্নের উত্তর পাওয়াও বড় ডিফিকাল্ট।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে একটা বদ্ধমূল ধারণা ছিল, টাকার জোরে সহজেই এমপি-মন্ত্রী হওয়া যায়! মনে পড়ে বর্তমানে মধপ্রাচ্যের জেলে থাকা সাবেক এক এমপির কথা, যিনি মানব পাচার ও আদম ব্যবসা করে দেশে কুয়েতি দিনার তথা সম্পদের পাহাড় গড়েছিলেন। এরপর কেবল নিজে এমপি হয়েই ক্ষান্ত হননি, সংরক্ষিত মহিলা কোটায় স্ত্রীর এমপি হওয়ার খায়েশও পূর্ণ করেছিলেন। তবে শুধু টাকার জোরে এমপি হওয়া যে দিনকে দিন ডিফিকাল্ট (কঠিন) হতে পারে, তারও কিছু নমুনা দেখা গেল এবারের নির্বাচনে। কুমিল্লার দুটি নির্বাচনি এলাকায় দেশের শীর্ষস্থানীয় দুজন ব্যবসায়ী দিকপাল নৌকা প্রতীক নিয়েও হেরেছেন। চট্টগ্রামের এক নির্বাচনি এলাকায় দেশের বড় ও হালের বিতর্কিত এক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আশীর্বাদপুষ্ট নৌকা প্রার্থীর প্রার্থিতা নির্বাচনের দিন অনিয়মের দায়ে বাতিল করা হয়। হালে পানি পাননি চট্টগ্রামের এক সাবেক মেয়র, যিনি ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ও দানবীর হিসেবে খ্যাত। যশোরের দাপুটে পরিবহন ব্যবসায়ী নৌকা পেয়েও হেরেছেন তরুণ স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে। যিনি নিজস্ব কোনো পরিবহন না থাকায় সিএনজি যোগে সংসদ অধিবেশনে যোগ দিয়ে সাড়া ফেলেছেন। সুতরাং রাজনীতি মানে টাকার খেলা কিংবা টাকা কথা বলে- এমন প্রবাদ বিশ্বাস করা ডিফিকাল্ট হয়ে গেল। অন্যদিকে নমিনেশন বোর্ডের আশীর্বাদপুষ্ট প্রার্থীদের বিরোধী দলবিহীন মাঠে ভরাডুবি এমন প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে যে, টাকা না থাকলেও তো জনগণের মনে ঠাঁই নেওয়া যায়; কিন্তু দলের নমিনেশন বোর্ডের মন গলানো যায় কি? বড় ডিফিকাল্ট (কঠিন) এমন প্রশ্নের উত্তর। আরও ডিফিকাল্ট এই প্রশ্নের উত্তর, আসছে ৫০ জন সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি কীসের ভিত্তিতে মহান সংসদ অলংকৃত করবেন? টাকার জোরে নয় তো?

অন্যদিকে দল হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির সামনে এখন সবচেয়ে ডিফিকাল্ট সময়। তাদের প্রবীণ নেতৃত্ব বয়স ও মামলার ভারে জর্জরিত। তরুণ নেতৃত্ব দিকভ্রান্ত। আদালত, জেল ও স্থানীয় থানায় যেন আজ তাদের অনেকের বর্তমান এমনকি স্থায়ী ঠিকানা। বিদেশিদের কাছ থেকে প্রত্যাশিত সহায়তা না পেয়ে হতাশ সোশ্যাল মিডিয়ার নব্য গুজববাজ ও তাদের ফলোয়াররা। দেশে যোগ্য নেতৃত্বের অভাব আর বাস্তবতা না বুঝে লন্ডন থেকে প্রভাব- এমন এক জটিল সমীকরণে কোনো সমাধান প্রত্যাশা করা কঠিন। তাই কোন পথে হাঁটলে তারা কোন গন্তব্যে পৌঁছাবে এ ভাবনায় দিন কাটে বিএনপির একনিষ্ঠ নেতা-কর্মীদের।

বড় অদ্ভুত এক অবস্থানে আছে জামায়াত, হেফাজত ও ইসলামী আন্দোলন (চরমোনাই)-সহ সমমনা ইসলামী দলগুলো। ইসরায়েল, ফিলিস্তিন, রামমন্দির, সীমান্ত হত্যাকান্ড কিংবা হালের শরীফ-শরীফার বিতর্কেও তাদের সাড়াশব্দ তেমনটা চোখে পড়ে না। নীরবে তাবলিগের বয়ান চলছে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা মাঠে। এ দেশে মুসলমানরা যে শান্তিপ্রিয় এবং নীরবে ধর্মকর্ম চালিয়ে যাওয়াই যে তাদের পছন্দ, তা আজ স্পষ্ট। সুতরাং জঙ্গিবাদ বিস্তারের দোহাই দিয়ে ভবিষ্যতে বিদেশি আনুকূল্য লাভ কিংবা দেশে কঠোর কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ ডিফিকাল্ট হয়ে গেল। আর ইসলামিক দলগুলোর জন্যও ধর্মকে রাজনীতির প্রেক্ষাপটে ব্যবহার করার রাস্তাও দিনে দিনে সংকুচিত হয়ে গেল।

ইচ্ছা না করলেও জাতীয় পার্টি নিয়ে লিখতে হয়। তারা যে বিরোধী দল! কী এক অদ্ভুত বিচিত্র গঠনতন্ত্র তাদের? এক একটি ধারা ব্যবহার করে তারা একে অপরকে বহিষ্কার করে চলেছেন? লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে নির্বাচন কমিশনে যাচ্ছেন আর লাঙল নিয়ে টানাটানি করছেন। ‘আওয়ামী লীগ সমর্থিত’ কথাটি পোস্টারে লিখে নির্বাচন করেও তারা বলেন সমঝোতা হয়নি। আমরাই বিরোধী দল! লজ্জা না থাকলে কোনো কিছুই ডিফিকাল্ট নয়- এমনটা প্রমাণই যেন জাতীয় পার্টির মূলমন্ত্র। দলটি তাই জন্মের পর সবচেয়ে ডিফিকাল্ট সময় পার করছে বলেই মনে হয়। তাদের নেতা বলেছেন, দেশে ভালো নির্বাচন হয়নি, তবে আমার নির্বাচনি এলাকায় সব ঠিকঠাক চলেছে। এমন কথা যাত্রাপার্টি কিংবা যা-তা পার্টির মুখে মানালেও বিরোধী দলের মুখে বেমানান। সংসদে দেশ ও জনগণের ডিফিকাল্ট সমস্যা এমন দলের পক্ষে কতটা তুলে ধরা সম্ভব, তা ধারণা করাও ডিফিকাল্ট বা কঠিন।

দেশের রাজনীতির পাশাপাশি অর্থনীতির বিষয়টিও আজ চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে সচেতন মহলে। শতচেষ্টা করেও নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। শিশু আয়ানের মৃত্যু নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রদত্ত তদন্ত প্রতিবেদন হাস্যকর বলেছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। এমন কঠিন বাস্তবতার মাঝেও আশার কথা, আমাদের একজন অভিজ্ঞ প্রধানমন্ত্রী আছেন। দায়িত্ব থেকে বিদায় নিয়েছেন বিগত মন্ত্রিসভার চরম বিতর্কিত স্বাস্থ্যমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী, বাণিজ্যমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী। নতুন বছরের একটি মাসও বিদায় নিয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের হাতে নতুন পাঠ্যবই আর বইপ্রিয় মানুষের হাতে একুশের বইমেলার নতুন বই- এমন একটা সুখী বাংলাদেশের প্রত্যাশায় রইলাম।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক