শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তিশা আর মুশতাককে নিয়ে সমস্যা কেন?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
তিশা আর মুশতাককে নিয়ে সমস্যা কেন?

অল্প বয়সি মেয়ে আর বেশি বয়সি পুরুষের মধ্যে বিয়ে হলে লোকেরা বলে যে মেয়েটা টাকার জন্য বিয়ে করেছে। বয়সের ব্যবধান ৪০ বা ৪৫ না হয়ে যদি সর্বজনগ্রহণীয় ৩ বা ৫ হয়, তখন কী কারণে প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষ বিয়ে করে, শুনি? তখনও তো নারী টাকার জন্য বিয়ে করে, টাকার জন্য করে বলেই পথের ভিখিরিকে বিয়ে করে না বরং পুরুষ ভালো চাকরি বা ব্যবসা করে কিনা, ভালো টাকা উপার্জন করে কিনা, সে টাকায় ভালো সংসার চালাতে পারে কিনা সেটা দেখে নিয়ে তারপর প্রেম করে বা বিয়ে করে। ওদিকে পুরুষ নির্বিঘ্নে নিয়মিত সেক্স করার জন্য, স্ত্রীকে দিয়ে ঘরের কাজকর্ম করানোর জন্য, ঔরসজাত সন্তান জন্ম দেওয়ানোর জন্য বিয়ে করে। সবচেয়ে বড় অলিখিত চুক্তি তো এটিই।

টাকার জন্য বিয়ে কে করে না? পুরুষও করে টাকার জন্য বিয়ে। স্বাবলম্বী মেয়েকে বিয়ে করার লোভ এখন পুরুষের মধ্যে প্রচন্ড। এককালে শিক্ষিত মেয়েদেরও চাকরি বাকরি করতে দিত না স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির লোকেরা। এখন আপত্তি তো করেই না বরং ধরে বেঁধে পাঠায় চাকরি করতে। সকলেই টাকা চায়। যে বাড়ি থেকে পণ বা যৌতুক বা উপঢৌকন বেশি পাবে, সে বাড়ির মেয়েকে বিয়ে করার প্রবল আগ্রহ পুরুষের। তারা তো টাকার জন্যই বিয়ে করে। যখন সবাই তা করে, তখন অল্প বয়সি মেয়েকেই কেন শুধু টাকার জন্য বিয়ে করার দোষটা দেওয়া হয়, শুনি?

তিশা যদি টাকার জন্য বিয়ে করে থাকে মুশতাককে, তাহলে অন্যায় কেন হবে? আর সবার মতো সেও তাই করেছে। পরিবার থেকেই মেয়েদের শিক্ষা দেওয়া হয় যে এমন কাউকে যেন তারা বিয়ে করে, যে স্ত্রীকে ভাত কাপড় দিতে পারবে, যে স্ত্রীর শখ আবদার পূরণ করতে পারবে। মেয়ের বিয়ের জন্য আত্মীয়স্বজন তো তেমন পাত্রই খোঁজে। তিশা তার আত্মীয়স্বজনকে পাত্র খোঁজার দায়িত্ব না দিয়ে সে নিজেই পাত্র খুঁজে নিয়েছে। তার আত্মীয়স্বজন পাত্র খুঁজলে হয়তো মুশতাকের মতো টাকা পয়সা আছে এমন পাত্র খুঁজতো কিন্তু মুশতাকের চেয়ে কম বয়সি পাত্র খুঁজত। এখানে সমস্যাটা হলো, বয়স।

বিয়ের পর অনেক মেয়ের স্কুল-কলেজে যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। সে কারণে আধুনিক সমাজে স্কুল-কলেজ পাস করার পর মেয়েদের বিয়ে করার পরামর্শ দেওয়া হয়। বিয়ের কারণে তিশার কিন্তু পড়াশোনা বন্ধ হয়নি। বরং মুশতাক তাকে আরও পড়াশোনা করার সুযোগ করে দিচ্ছে, এ ব্যাপারে উৎসাহ দিচ্ছে। মুশতাক তাকে চার দেয়ালের ভেতর দাসীর ভূমিকা পালন করার জন্য বন্দি করেনি। তাকে যৌনবস্তু হিসেবেও দেখছে না, তাকে বোরখা পরাচ্ছে না, হিজাব পরতে বাধ্য করছে না। তাকে কোনও গোপন ফ্ল্যাটে রক্ষিতার মতো রাখছে না। বরং তিশাকে রীতিমতো অত্যাধুনিক পোশাক পরাচ্ছে, প্যান্ট-শার্ট বা স্যুট পরতে উৎসাহ দিচ্ছে, তারপর হাতে হাত ধরে দুজন হেঁটে বেড়াচ্ছে। তারা সর্বত্র স্বতঃস্ফূর্তভাবে বলছে তারা প্রেম করে বিয়ে করেছে, তারা পরস্পরকে ভালোবাসে। তারা যে অভিমত ছড়িয়ে দিচ্ছে চারদিকে সেটা হলো বিয়ে করলে ভালোবেসে বিয়ে করতে হয়। তারা কিন্তু কাউকে এই উপদেশ দিচ্ছে না যে এখন থেকে অল্প বয়সি মেয়েরা যেন বুড়ো ভামকে বিয়ে করে। লোকেরা কেন তবে তাদের দিকে ঘৃণা ছুড়ে দিচ্ছে। একটিই কারণ, তাদের বয়সের পার্থক্যটা বেশি। এমন কোনও আইন আছে দেশে যেখানে বয়সের বৈধ ব্যবধান নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে? আমার জানামতে নেই। আইন বলছে ১৮ বছরের আগে মেয়েদের বিয়ে বৈধ নয়, আর ২১ বছরের আগে ছেলেদের বিয়ে বৈধ নয়। তিশার ১৮ বছর হয়েছে, আর মুশতাক তো ২১ পার করেছে চার দশক আগে।

তাদের বিয়ে বৈধ হলেও আমার চোখে তিশা-মুশতাক জুটি আদপেই কোনও আদর্শ জুটি নয়। দীর্ঘকাল থেকে বলছি মেয়েরা যেন শিক্ষিত হয়, স্বনির্ভর হয়, মেয়েরা যেন পরনির্ভর না হয়। বাংলাদেশের অধিকাংশ মেয়ের মতো তিশাও স্বামীর ওপর অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল। লেখাপড়া সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই, কৈশোর সম্পূর্ণ উপভোগ করার আগেই, তিশা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে। তিশার ভবিষ্যৎ এখন সম্পূর্ণ নির্ভর করছে মুশতাকের ওপর। মুশতাক যদি কোনও কারণে সাহায্যের হাত গুটিয়ে ফেলে, তবে তিশার জীবন দুঃসহ হতে বাধ্য। আরও একটি কারণে আমি এই জুটিকে আদর্শ জুটি বলি না, তাদের যৌনজীবন আপাতত সুখের হলেও হয়তো অদূর ভবিষ্যতে সেটি দুঃসহবাসে পরিণত হবে। আবার এও বলতে হয়, বয়সের পার্থক্য না থাকলেও যে কোনও দম্পতির জীবনে অতৃপ্তি এবং অশান্তি আসতে পারে। তাছাড়াও আমার কাছে যে সম্পর্ককে শোভন সুন্দর বলে মনে হচ্ছে না, তাদের কাছে হয়তো মনে হচ্ছে, আমি যৌনজীবনকে যতটা মূল্য দিচ্ছি, তারা হয়তো ততটা দিচ্ছে না। তারা হয়তো নিজেদের সুখী বলে মনে করছে এবং ভবিষ্যতেও সুখী বলে মনে করবে। এই ক্ষেত্রে আমার মতবাদের চেয়েও তাদের মতবাদ বেশি প্রাধান্য পাবে। সুখ, আমরা জানি যে, একেবারেই আপেক্ষিক। আমার জন্য যা সুখের নয়, অন্যের জন্য হয়তো তা সুখের। আমরা কেবল নিজের মত ব্যক্ত করার অধিকার রাখি, অন্যের ওপর নিজের মত চাপিয়ে দিতে পারি না।

মুশতাককে অনেকে ধুরন্ধর বলে বিচার করছে, বলছে ফাঁদে ফেলে বা প্রেমের অভিনয় করে অবুঝ শিশু তিশাকে বিয়ে করেছে মুশতাক। ভোগটাই তার উদ্দেশ্য। বৃদ্ধ বয়সে একা থাকার বদলে প্রাণোচ্ছল তরুণীর সান্নিধ্য কামনা করেছে মুশতাক এবং সে সফল হয়েছে। অনেকে আবার তিশাকে চতুর বলে ভাবছে। তারা মনে করছে মুশতাকের মৃত্যুর পর তার প্রচুর ধনসম্পদ তিশা পাবে। ধনী তিশা তখন দেখে শুনে বয়সের ব্যবধান কম এমন কোনও যুবককে বিয়ে করবে। এরকম যদি হয়, তাহলে বলতে হবে দুজনই স্বার্থ দেখছে। এরকম না হলেও কিন্তু তারা স্বার্থই দেখছে। এই জগত-সংসারে কে স্বার্থ দেখে না, শুনি?

অভিযোগ উঠছে কিশোরী মেয়েরা তিশাকে দেখে প্রভাবিত হচ্ছে। তারা কি সত্যিই বয়স্ক লোকদের বিয়ে করার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে যেহেতু তারা দেখছে বয়স্ক লোকের সঙ্গে তিশা বেশ সুখে আছে? প্রভাবিত হচ্ছে বলে সমাজের বুদ্ধিজীবীরা বড়ই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত। আমি কিন্তু প্রচুর কিশোরীকে তিশা এবং মুশতাকের সম্পর্ক নিয়ে মন্দ কথা বলতে শুনেছি। মিডিয়ায় মেয়েদের নিন্দে বেশ ফলাও করে প্রচারও হয়েছে। বাংলাদেশের কিশোরীদের আসলে বেশি প্রভাবিত করছে রক্ষণশীল চিন্তাভাবনা, প্রভাবিত করছে হিজাব। ইরানের মুসলিম মেয়েরা দেশজুড়ে হিজাবের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছে, সেই জগত আলোড়িত করা আন্দোলন বাংলাদেশের মুসলিম মেয়েদের সামান্যও প্রভাবিত করেনি। কিশোরীরা হিজাব পরা এবং নামাজ রোজা করায় দিন দিন আকৃষ্ট হচ্ছে। আকৃষ্ট হচ্ছে পুরুষতান্ত্রিক যাবতীয় প্রথায়।

সেলিব্রিটিরা সাধারণ মানুষকে প্রভাবিত করে। তিশা-মুশতাক কোনও সেলিব্রিটি নয়। বিয়ের আগে কেউ তাদের চিনতো না। যদি অসম বয়সের বিয়ে প্রভাবিত করে, তবে হুমায়ূন শাওন জুটি করবে। হুমায়ূন এবং শাওনের প্রচুর ভক্ত তাদের বিয়ের আগে থেকেই ছিল। আইডলের পথে হাঁটার প্রেরণা অনেকেই পায়। বৃদ্ধরা ভাবে কিশোরীকে বিয়ে করা এমন কোনও দোষের নয়, প্রণম্য হুমায়ূন আহমেদই তো করেছেন। মুশতাক কিন্তু কোনও কারণেই কারও প্রণম্য নয়, সে কারণে লোকেরা হুমায়ূন-শাওনকে বইমেলায় প্রণাম করে, আর মুশতাক-তিশাকে অপমান করে তাড়ায়।

সমাজে প্রতিনিয়ত বড় বড় অপরাধ ঘটছে, যে অপরাধ দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে মানুষ এবং তাদের সম্মিলিত অপরাধের ফলে সমাজের সত্যিকার সর্বনাশ হচ্ছে। ক’দিন পর পরই শুনি মাদ্রাসার শিক্ষক মাদ্রাসার ছাত্রদের ধর্ষণ করছে। ধর্ষণের খবর বেরোনোর পর ধর্ষণের মাত্রা বেড়ে যায়। প্রচুর মাদ্রাসার শিক্ষক প্রভাবিত হয়। এমন প্রচ- প্রভাবিত হয় যে বিবেক বুদ্ধি লোপ পায়। ধরা পড়লে শাস্তি পাবে, সে কথাটাও ভুলে যায়। দুর্নীতিগ্রস্ত লোক দ্বারা অগুনতি লোক প্রভাবিত হচ্ছে। নারী নির্যাতক দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। মিথ্যুক দ্বারা, ধর্মান্ধ দ্বারা, ঠগ দ্বারা, অত্যাচারী দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। জনদরদী লোক দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার বদলে সমাজের বদ এবং নির্মম নিষ্ঠুর লোক দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার প্রবণতাই সমাজে বেশি। মুশতাক অপহরণ করেনি তিশাকে, তাকে জনসমক্ষে নির্যাতন করেনি, তাকে ধর্ষণ করেনি। বরং তিশাকে সে যে খুব ভালোবাসে তার বর্ণনা করে বই লিখেছে। যে রকমই সে বই হোক, বই বিক্রি হয়ে গিয়েছে। বইমেলায় তাদের দেখার জন্য, তাদের ছবি তোলার জন্য, তাদের বই কেনার জন্য, তাদের সঙ্গে কথা বলার জন্য এমন ভিড় বেড়েছে যে লেখকরা দূর থেকে বিরক্ত হয়েছেন, কারণ স্টলের ভেতর একা বসে আছেন গণ্যমান্য লেখকরা, তাদের বই কেনার জন্য কেউ হামলে পড়ছে না। ঈর্ষান্বিত হননি কি কেউ? নিশ্চয়ই হয়েছেন। এরকম ক্রাউড তো তাঁরাও চান।

তিশা আর মুশতাকের জন্য হওয়া ফ্রেন্ডলি ক্রাউডের ভেতর থেকে হঠাৎ কিছু লোক অশোভন শব্দে সেøাগান দেওয়া শুরু করেছিল সেদিন, পুলিশের আশ্রয় নিয়ে অগত্যা তিশা আর মুশতাককে বইমেলা থেকে বেরিয়ে যেতে হলো। যারাই করেছে অপমান, করেছে তিশা আর মুশতাকের বয়সের ব্যবধানের জন্য। বাংলাদেশে ৩০ বা ৪০ বছর বয়সের ব্যবধানে বিয়ে হওয়া কোনও অস্বাভাবিক ঘটনা নয়। গ্রামগঞ্জের গরিব পরিবারে এমন ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। সত্তরোর্ধ্ব লোক গরিব বাপ-মায়ের হাতে বেশ টাকা পয়সা দিয়ে তাদের কিশোরী মেয়েকে বিয়ে করে নিয়ে যায়। শহরের শিক্ষিত পরিবারেও এমন ঘটনা ঘটে। বিশ্বের ধনী সেলিব্রিটিদের মধ্যে তো অসম বয়সের বিয়ের চল বেশ আছে। লেখক হুমায়ূন আহমেদ আর শাওনের বয়সের পার্থক্য ছিল ৩২ বছর। সে কারণে তাঁদের হেনস্তা হতে হয়নি। অনলাইনে শাড়ি-ব্লাউজ বিক্রি করা মেয়ে তনি আর তার দ্বিতীয় স্বামী সাদাতের মধ্যে বয়সের পার্থক্য ৩৮ বছর। বয়সের পার্থক্য নিয়ে সেলিব্রেটিরা কোনও অসুবিধেয় না পড়লেও অসুবিধেয় পড়ে সাধারণ মানুষ। তনির প্রথম দিকে অসুবিধে হয়েছিল, কিন্তু নিন্দুকদের তির্যক মন্তব্যের উত্তরে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজের চাবুক মেরে নিন্দুকদের আপাতত নিরস্ত করেছেন এবং সেই ফাঁকে নিজেই সেলিব্রেটি হয়ে উঠেছেন। তিশা আর মুশতাকের বয়সের পার্থক্য ৪২ বছর। অসুবিধে হচ্ছে তিশা আর মুশতাকের। তারা সাধারণ মানুষ বলেই হচ্ছে। সাধারণ এবং সাধারণ নয়-এই দুই ধরনের মানুষকে চিরকালই ভিন্নভাবে গ্রহণ করেছে জনসাধারণ।

অনেকে বলছে, তিশা আর মুশতাক ভাইরাল হওয়ার জন্য বই লিখেছে, বইমেলায় গিয়েছে, বই সই করেছে, ভাইরাল হওয়ার জন্য নানা জায়গায় ইন্টারভিউ দিচ্ছে, নিজেদের প্রেম আর বিয়ের ইতিহাস বলছে। আমার প্রশ্ন, কে ভাইরাল হতে চায় না? সবাই ভাইরাল হতে চায়, সবাই। নেচে গেয়ে রেঁধে বেড়ে চায়, লোক হাসিয়ে চায়, লোক কাঁদিয়ে চায়, বিপ্লব করে চায়, মোদ্দা কথা ভাইরাল হওয়ার শখ সবারই। তিশা আর মুশতাক সাংবাদিকদের ডেকে আনেনি, তারপরও কিছু সাংবাদিক এবং কৌতূহলী লোক তাদের সাক্ষাৎকার চেয়েছে। ভাইরাল হতে কেন চাইবে না? ভাইরাল হলে যশ খ্যাতি জোটে। কী করে ভাইরাল হলো, সেটা আর লোকে দেখে না। দ্রুত সেলিব্রিটি হতে চাইলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে হয়। ভাইরাল হওয়ার জন্য গ্রাম থেকে শহর, গঞ্জ থেকে নগর-সবখানেই মানুষ ব্যস্ত। অজপাড়াগাঁয়ে বসে কচুসেদ্ধ রান্না করে ভাইরাল হচ্ছে কোনও দিন স্কুল-কলেজে পড়েনি এমন লোকও। ভাইরাল হওয়ার জন্য জাত ধর্ম শিক্ষা শ্রেণি কিছুই জরুরি নয়। ভাইরাল হলে টাকা উপার্জনের পথও প্রশস্ত হয়। কে না চায় ভাইরাল হতে? সোশ্যাল মিডিয়া নিয়মিত ব্যবহার করছে, অথচ ‘ভাইরাল হওয়ার ইচ্ছে নেই’ যারা বলে, মিথ্যে বলে।

তিশা আর মুশতাক থানায় গেছে হেনস্তাকারীদের বিরুদ্ধে জিডি করতে। পুলিশের কাছ থেকে আদৌ সাহায্য পায় কিনা, সঠিক বলতে পারবো না। পুলিশ তো এই সমাজেরই লোক, যারাও জানে সেলিব্রিটি হলে সাত খুন মাফ, আর তা না হলে নিন্দা আর ধিক্কার।

প্রেম করা অপরাধ নয়, বিয়ে করাও অপরাধ নয়। যে কোনও বয়সের মানুষেরই পরস্পরের সম্মতিতে প্রেম এবং বিয়ে করার অধিকার আছে। নিরপরাধ দম্পতি থেকে নজর সরিয়ে সত্যিকার অপরাধীকে চিহ্নিত করা হোক। আমাদের এ সমাজ অপরাধীকে মুক্ত করে নিরীহকে এবং নিরপরাধকে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করেছে বারবার। এখনও কি সময় হয়নি সমাজ বদলাবার? সময় হয়নি সংকীর্ণ মানসিকতাকে আরও উদার করার, কূপমন্ডুকতাকে বিসর্জন দেওয়ার, ব্যক্তিস্বাধীনতাকে স্বীকার করার, ভিন্নমতকে সম্মান করার?

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
ইরানে হামলা : ভণ্ডামির প্রতিচ্ছবি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
কুহরিছে নন্দনের পাখি
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৯ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা