শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

১১ সেপ্টেম্বর : জঙ্গিবাদ ও মাদরাসা শিক্ষা

সুমন পালিত
১১ সেপ্টেম্বর : জঙ্গিবাদ ও মাদরাসা শিক্ষা

বাংলায় প্রচলিত একটি প্রবচন ‘যত দোষ নন্দ ঘোষ’। এ প্রবচনের সহজ অর্থ দুর্বলের ঘাড়ে দোষ চাপানো। সবার জানা, ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ার, পেন্টাগন ও হোয়াইট হাউসের ওপর জঙ্গি হামলার ঘটনা বিশ্বকে নাড়িয়ে দেয়। এ ঘটনার পর মুসলমানদের ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাদরাসাগুলোর দিকে পশ্চিমা জগতের দৃষ্টি পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রে ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার পর আমেরিকাসহ পশ্চিমা বিশ্বে যে ভ্রান্ত ধারণার সৃষ্টি হয়, তা মুসলমানদের জন্য সুখবর নয়। ধর্মীয় লেবাসধারীদের জন্য আরও বিব্রতকর। টুইন টাওয়ার ধ্বংস হওয়ার পর আমেরিকার সর্বত্র মুসলমানদের ওপর হামলা চলে। উগ্রপন্থিদের হাতে বেশ কিছু প্রাণের অপচয়ও ঘটে।  অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, দুজন শিখও ওই সময় নৃশংস হামলায় নিহত হয়। মুখভর্তি দাড়ি আর মাথায় পাগড়ি- এ চেহারাই তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। ১১ সেপ্টেম্বরের পর পশ্চিমা বিশ্বে যে মুসলিম বিদ্বেষের সৃষ্টি হয় দীর্ঘদিন তার রেশ অব্যাহত থাকে। মুসলমানদের ভিসা দিতে পশ্চিমা দেশগুলোর কড়াকড়ি আরোপ নিয়ম হয়ে দাঁড়ায়। এমনকি ভিসা নিয়ে আমেরিকায় গেলেও অনেক সময় বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। ভারতের হিন্দু ধর্মাবলম্বী সিনেমা অভিনেতা কমল হাসান তার নামের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে নিগৃহীত হন। শুটিং করতে যুক্তরাষ্ট্রে যান তিনি। কিন্তু হাসান নামটিতে মুসলিম গন্ধ থাকায় তা কাল হয়ে দাঁড়ায়। বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হয় তাকে।

১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলায় প্রায় ৩ হাজার লোক নিহত হয়। আহত হয় ৬ হাজার। টুইন টাওয়ারে যারা নিহত হন তাদের মধ্যে মুসলমানের সংখ্যাও কম নয়। যাদের মধ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান ১৫ জন। মনুষ্য চেতনার অধিকারী কেউ এ সন্ত্রাসী ঘটনাকে সমর্থন করতে পারেন না। যারা বলেন মার্কিন মদতে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি নৃশংসতার প্রতিশোধ হিসেবে এ হামলা চালানো হয়েছে তাদের যুক্তির সঙ্গে একমত হওয়া যায় না। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বরতা অবশ্যই মানবসভ্যতার কলঙ্কজনক অধ্যায়। এতে দ্বিমত পোষণের অবকাশ নেই। তবে একটি অন্যায়ের প্রতিবাদে আরেকটি অন্যায় কোনোভাবেই অনুমোদন করা যায় না। এমনকি ইসরায়েলি শাসকচক্রের জন্য গোটা ইহুদি জাতি কিংবা ইসরায়েলিদের আসামির কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর মধ্যেও কোনো সুযুক্তি নেই। এমন ভ্রান্তি ইসরায়েলের যেসব মানুষ শান্তি ও সমঝোতার পক্ষে, তাদের দূরে ঠেলে দেওয়ার শামিল।

ইসরায়েলে যে বিবেকবান মানুষের সংখ্যা খুব একটা কম নয়, তার প্রমাণ মেলে গত শতাব্দীর শেষ ভাগের এক ঘটনায়। ইসরায়েলি বিমান বাহিনীকে লেবাননের একটি ফিলিস্তিনি শিবিরে বোমা হামলার নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই শিবির থেকে ইসরায়েলের ওপর হামলা চালানো হয় এটিই ছিল তেল আবিবের শাসকদের যুক্তি। এ নির্দেশ মেনে নিতে ইসরায়েলের কয়েক ডজন বৈমানিক অস্বীকার করেন। যাদের মধ্যে একজন এয়ার ভাইস মার্শালও ছিলেন। তাদের যুক্তি ছিল নিরপরাধ লোকদের হত্যা কোনো সেনাবাহিনীর নীতি হতে পারে না। এ জন্য তাদের কোর্ট মার্শাল হয়। নানা ধরনের শাস্তি ও চাকরিচ্যুত হওয়ার ভাগ্যবরণ করেন তারা। এই ইসরায়েলেরই একজন প্রধানমন্ত্রীকে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে শান্তি চাওয়ার জন্য প্রাণ দিতে হয়েছে। গুটিকয়েক লোকের জন্য গোটা জাতি বা বিশেষ কোনো সম্প্রদায়কে দোষারোপ করার মানসিকতা যে ঠিক নয়, এটি তারই প্রমাণ।

মুসলিম বিশ্ব ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনায় সায় দেয়নি। তারপরও সন্ত্রাসীদের সহযোগী এই অজুহাতে যুক্তরাষ্ট্র হামলা চালিয়েছে মুসলমানদের ওপর। সে দেশের মসজিদগুলোর ওপরও নজরদারির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এটা ছিল একজনের দোষ অন্যের ওপর চাপানোর অসুস্থ মানসিকতা। ঠিক এ রকম ঘটনাই ঘটেছে বাংলাদেশে জঙ্গি উৎপাত বৃদ্ধি পাওয়ার পর। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট বাংলাদেশের প্রায় সবকটি জেলার ৫০০ স্পটে সিরিজ বোমা হামলার পর এ দেশেও মাদরাসা ছাত্রদের দুর্দিন শুরু হয়। টুপি-দাড়িওয়ালা কাউকে দেখলেই পুলিশ বা নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাকে তল্লাশি করেছে। দূর থেকে বন্দুক উঁচিয়ে থামার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাদের শরীরের কোথাও বোমা বাঁধা নেই সেটি নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে দূর থেকে। বাসে টুপি-দাড়িওয়ালা কেউ উঠলে তার দিকে সন্দেহের চোখে তাকিয়েছে অনেক যাত্রী। এ নিয়ে বিব্রতকর অবস্থারও সৃষ্টি হয়েছে। কেউ কেউ আগ বাড়িয়ে বোমা সন্ত্রাসীরা যেহেতু মাদরাসার ছাত্র সেহেতু সব মাদরাসা বন্ধ করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। পশ্চিমাদের মতো কেউ কেউ এমন ধারণা সৃষ্টির চেষ্টা করেছেন, মাদরাসাগুলোতে শুধু বোমা তৈরির প্রশিক্ষণই দেওয়া হয়। জঙ্গি দমনে সেনাবাহিনী নামিয়ে আলজেরিয়ার মতো পদক্ষেপ নেওয়ার প্রস্তাবও উঠেছিল সে সময়।

মাদরাসা শিক্ষার যথার্থতা নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে। এ শিক্ষাব্যবস্থার ব্যাপক সংস্কার হওয়া উচিত- এ প্রশ্নে অনেকেই একমত। তবে মাদরাসা বন্ধের আইডিয়া যাদের মাথায় কাজ করে, তারা হয় মূর্খ নতুবা মতলববাজ। ‘মুসলমান মাত্রই সন্ত্রাসী’ এই মনোভাব সারা দুনিয়ার মুসলমানদের আমেরিকা বা পশ্চিমাবিরোধী করে তুলেছে। জঙ্গিবাদের বিরোধিতার নামে একটি জনগোষ্ঠীকে নিগৃহীত করার মধ্যে আর যাই হোক, বুদ্ধিমত্তার ছাপ নেই।

২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের পর যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব কলিন পাওয়েল এবং যুদ্ধবাজ প্রতিরক্ষা সচিব রামসফেল্ড মাদরাসা শিক্ষাকে সন্ত্রাসী ও চরমপন্থিদের উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে অভিহিত করেন। ওই মন্তব্যের পর যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন মাদরাসার ওপর নজরদারি বাড়ানো হয়। এর প্রভাব পড়ে ব্রিটেনসহ অন্য ইউরোপীয় দেশেও। এমনকী পাকিস্তানে সে সময়ে মাদরাসা শিক্ষা সংকুচিত করা এবং এর ওপর নজরদারির পেছনেও কলিন পাওয়েল ও রামসফেল্ডের তত্ত্ব নেপথ্যে ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু ২০০৫ সালের জুন মাসে নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় খ্যাতনামা মার্কিন গবেষক পিটার বারগেইনের একটি গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে ওই তত্ত্ব যে ভ্রান্তিতে ভরা, তা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করা হয়। পিটার বারগেইন ‘হলিওয়ার’ নামের সাড়া জাগানো বইয়ে প্রমাণ করেন, মাদরাসা শিক্ষার সঙ্গে সন্ত্রাসের কোনো সম্পর্ক নেই। তিনি তথ্যপ্রমাণ দিয়ে দেখান, ১১ সেপ্টেম্বরের ঘটনার জন্য মাদরাসা শিক্ষাকে দায়ী করা হলেও এতে কোনো সত্য নেই। এ ঘটনায় জড়িতরা কেউ মাদরাসার ছাত্র ছিল না। বরং তাদের অনেকেই যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। কেউ কেউ নামিদামি পশ্চিমা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী।

পিটার বারগেইন মাদরাসা শিক্ষা কিংবা ইসলামী জঙ্গিবাদের প্রতি সহানুভূতিশীল- এ কথা তার শত্রুরাও বলবেন না। নিউইয়র্ক টাইমস সম্পর্কেও একই কথা বলা যায়। পিটার বারগেইন ১১ সেপ্টেম্বরসহ বিভিন্ন বড় ধরনের মার্কিনবিরোধী সন্ত্রাসী ঘটনায় জড়িত ৭৫ জন সন্ত্রাসীর জীবনবৃত্তান্ত পর্যালোচনা করে দেখান, তাদের সিংহভাগ কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী। গবেষণাপত্রের তথ্য অনুযায়ী ১৯৯৩ সালে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে যে হামলা হয়েছিল তার সঙ্গে জড়িত ১২ জনের সবাই কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের মূল হোতা হিসেবে পরিচিত বিমানের পাইলট মোহাম্মদ আতা জার্মানির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট ২৫ জনের দুই-তৃতীয়াংশ আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত। মূল পরিকল্পনাকারীদের একজন যুক্তরাষ্ট্রের নামি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ থেকে পাস করা ইঞ্জিনিয়ার। গবেষক পিটার বারগেইন তার গবেষণাপত্রে মন্তব্য করেন, সাধারণ শিক্ষা ও মাদরাসা শিক্ষা নিয়ে মুসলিম দেশগুলোতেও বিতর্ক রয়েছে। তবে মাদরাসাকে সন্ত্রাসীদের উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে ভাবার অবকাশ নেই। এমনকী মাদরাসা শিক্ষা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকিও নয়।

বাংলাদেশে প্রথম বড় জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের আমলে ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট। একসঙ্গে সারা দেশের ৫০০ স্পটে বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় জেএমবি নামের জঙ্গিরা। দেশে-বিদেশে এর চেয়েও বড় প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে আওয়ামী লীগ শাসনামলে ২০১৬ সালের ১ জুলাই গুলশানের হোলি আর্টিজানের জঙ্গি হামলার ঘটনা। এতে ১৭ জন বিদেশিসহ ২০ জন নিহত হয়। শুধু পুলিশ ও র‌্যাব নয়, সেনাবাহিনীও নামানো হয় জঙ্গিদের কাছে জিম্মি দেশি-বিদেশি নাগরিকদের উদ্ধারের জন্য। হোলি আর্টিজানে হামলা চালানো জঙ্গিদের পরিচয় তারা নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। জঙ্গিবাদের সঙ্গে মাদরাসার ছাত্র জড়িত থাকলে তা যদি মাদরাসা শিক্ষার দোষ হয় একই দোষে দোষী হলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধের কথা কেউ বলেন না কেন?

গত দুই যুগে সারা দেশের হাজার হাজার মাদরাসার লাখ লাখ ছাত্রের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজনের বিরুদ্ধে জঙ্গিবাদের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। মাদরাসা শিক্ষা কতটা কর্মোপযোগী তা নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও এ শিক্ষায় শিক্ষিতদের সন্ত্রাসী ভাবা ‘উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে’ চাপানোর নামান্তর। যারা সমাজ প্রগতির নামে মাদরাসা শিক্ষা বন্ধ করতে চান, তাদের জানা উচিত এ দেশের মাদরাসাগুলো মওলানা ভাসানী, মাওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিশ, মাওলানা আকরম খাঁ, মাওলানা শামসুল হক পাঁচবাগীর মতো অসাম্প্রদায়িক ও বিশাল মাপের রাজনৈতিক নেতাদের জন্ম দিয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছেন তাদের মধ্যে মাদরাসা ছাত্রদের সংখ্যা খুব একটা কম নয়। মহান জুলাই গণ অভ্যুত্থানেও তারা অংশ নিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধেরই অঙ্গীকার বৈষম্য ও শোষণবিরোধী দেশগড়ার প্রত্যয় নিয়ে।

মাদরাসা শিক্ষার প্রবর্তন ১৪০০ বছর আগে। কয়েক শ বছর ধরে এটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অগ্রসর শিক্ষাব্যবস্থা। যুগোপযোগী সংস্কার না হওয়ায় মাদরাসা শিক্ষা ক্রমান্বয়ে পিছিয়ে পড়েছে। যেমন একই কারণে পিছিয়ে পড়েছে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। জঙ্গিবাদ বা অন্য অজুহাতে কোনো শিক্ষাব্যবস্থা বন্ধের আবদার একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। এজন্য বরং দরকার যুগোপযোগী সংস্কার।

পাদটীকা : পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিতদের অনেকেই মাদরাসা শিক্ষাকে অবজ্ঞার চোখে দেখেন, এটি একটি ওপেন সিক্রেট। তবে খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ সলিমুল্লাহ খান বলেছেন, মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থা অনুসরণ করেই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাব্যবস্থা চালু হয়। ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আরবের মাদরাসা শিক্ষা অনুসরণ করেই গড়ে উঠেছে। জার্মান বেতার ডয়েচে ভেলেকে তিনি বলেছেন, ইউরোপের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় মাদরাসা পদ্ধতি নকল করে তাদের শিক্ষা কারিক্যুলাম প্রণয়ন করেছে। পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ডিগ্রি দেওয়া হয় যে রীতিনীতি অনুসরণ করে- তা আরবদের কাছ থেকে ধার করা। বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে গ্র্যাজুয়েটদের মাথায় যে ক্যাপ ও গাউন পরানো হয়, তাও মাদরাসার অনুকরণ। সলিমুল্লাহ খানের মতে, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাব্যবস্থা ৮০০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ফ্রান্সের প্যারিসে। কারও কারও মতে, আরও ২০০ বছর আগে ইতালিতে। তবে তার অনেক আগেই মাদরাসা শিক্ষা চালু হয়েছে। মাদরাসার পথ ধরেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়।

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির
আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির

৪৭ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম
সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা
তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন
সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার
ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী
দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ
বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম
পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?
স্মার্টফোনে ১০০ শতাংশ চার্জ করা কি ঠিক?

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে দারুচিনি-গোলমরিচ

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ৯৩ মিসাইল ও ২০০ ড্রোন হামলা রাশিয়ার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
উল্লাপাড়ায় নারী জাগরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তারাকান্দায় পুষ্পস্তবক অর্পণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে চোর সন্দেহে দু’জনকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’
যে ১৫ সিনেমা হলে দেখা যাচ্ছে ফারুকীর ‘৮৪০’

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
শরীয়তপুর-চাঁদপুর রুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স
১০ ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকালেন হেনড্রিক্স

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ফের অভিশংসন ভোটের মুখে পড়তে যাচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা
কুষ্টিয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত
টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল ভারত

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২০ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন