শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

‘আপনার ডাক্তার’ এবং আমার শিক্ষক

মাহমুদুর রহমান মান্না
প্রিন্ট ভার্সন
‘আপনার ডাক্তার’ এবং আমার শিক্ষক

আমার গাড়িটা রাত সাড়ে ৮টায় বারিধারার ১২ নম্বর সড়কের সম্ভবত ২৩ নম্বর বাড়ির সামনে এসে দাঁড়াল। দারোয়ান এসে মূল দরজা খুলে দিল। আমি গাড়ি থেকে নামলাম এবং সঙ্গে সঙ্গে স্মৃতি এসে আমার চেতনার দরজায় বিরাট একটা আঘাত করল। এই বাড়িতে আমি কত এসেছি। আমার রাজনৈতিক জীবনের পরিপূর্ণ সময়ের একটা বিরাট অংশজুড়ে আমাকে জড়িয়ে আছে এই বাড়ি। ভিতরে ঢুকতেই হাতের বাঁয়ে চোখে পড়ল একটা লাশের গাড়ি, একটা এয়ারকন্ডিশন্ড অ্যাম্বুলেন্স। স্বচ্ছ কাচের মধ্য দিয়ে আমি ভিতরে তাকালাম। আমি দেখলাম তাঁকে। তিনি শুয়ে আছেন। একটা জাতীয় পতাকায় তাঁর শরীরটা ঢেকে দেওয়া। দুই নাকের ফুটোতে তুলা গোঁজা। নিমীলিত চোখেও তাঁকে মনে হলো তিনি তাকিয়ে আছেন। হাসছেন। আমার সঙ্গে রাজ্জাক ছিল। ওকে বললাম, দেখেছ? ও মাথা নাড়ল কেবল।

সামনে এগোলাম। কয়েকজন সোফায় বসেছিল। আমাকে দেখে উঠে দাঁড়াল এবং সালাম দিল। আমাকে শরীরের অবস্থার কথা জিজ্ঞেস করল। আমি বললাম, মোটামুটি ভালো। মাত্র ১০ দিন আগে আমার একটা ছোটখাটো হার্টঅ্যাটাক হয়েছে। ওরা সেটা জানত বলেই এই প্রশ্ন করেছিল।

এবার আমি জানতে চাইলাম, কেউ নাই? ওদের একজন জবাব দিল মাহী ভাই ছিলেন একটু আগে। ওপরে চলে গেছেন। বোধ হয় ঘুমাচ্ছেন। আমি ভাবলাম চলে যাই। তখন আবার বলল একটু বসেন। আমি দেখি মাহী ভাইকে খবর দিতে পারি কি না। অন্যরা আমাকে নিয়ে ওই দোতলায় একটা ঘরে বসতে দিল। একটা সোফায় বসলাম আর সঙ্গে সঙ্গেই স্মৃতি আমাকে আবার আঘাত করল।

একবিংশ শতকের প্রথম দশকে যখন আমরা যুক্তফ্রন্ট করেছি ডা. বি চৌধুরী এবং ড. কামালের নেতৃত্বে তখন এ বাসায় আমরা অনেক এসেছি। দোতলার ঠিক এই ঘরটিতে আমরা মিটিং করতাম। আমি এখন যে সোফায় বসে আছি সেই সোফাটায় বসতেন ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী। নিচে একটু আগে যার লাশ আমি দেখে আসলাম। চোখের সামনে আমার সেসব দিনের স্মৃতিগুলো ভেসে বেড়াতে লাগল।

মাহী এসে ঘরে প্রবেশ করল এবং এসেই আমাকে জড়িয়ে ধরল। ‘মান্না ভাই’ অস্ফুট কণ্ঠে বলল সে। আমিও তাকে জড়িয়ে ধরলাম। আমার চাইতে অনেক লম্বা মাহীও আমাকে জড়িয়ে ধরতে চেষ্টা করল। আমি বুঝতে পারলাম মাহি কাঁদছে। কিছুক্ষণের মধ্যে নিজের অজান্তেই আমার চোখের কোণ ভিজে গেল।

মাহি আমাকে ছেড়ে দিলে আমি আবার সেই সোফায় গিয়ে বসলাম। মাহিকে উদ্দেশ করে বললাম, এই সোফায় স্যার বসতেন না? মাহী জবাব দিল, হ্যাঁ। উনি কিন্তু আপনাকে খুব ভালোবাসতেন। আপনার কথা প্রায়ই বলতেন। সেটা আমি জানি। তাই চুপ করে রইলাম। অনেকক্ষণ মাহিও চুপ করে রইল। তারপর চোখ তুলে চাইলেন। ওর চোখে তখন কোনো পানি নেই। আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, শেষ সময়টা তো জানেন আব্বু কোনো চিকিৎসা দিতে রাজি হননি। আমি বললাম, মানে? মাহী বলল, যেমন ধরেন উনি তো সিসিইউ; আইসিইউতে বিশ্বাস করতেন না। এমনকি নিজের শরীরে আইভিতে ওষুধ কিংবা খাদ্য গ্রহণ করার জন্য কেনোলা করতেও রাজি হতেন না। উনি বলতেন দেখ আমার বয়স এখন ৯৪ আমার চলে যাওয়ার সময় আমাকে শান্তিতে যেতে দাও। কেন আমাকে কষ্ট দিতে চাও?

পুত্র তার পিতার জীবনের শেষ দিনগুলোর কথার স্মৃতিচারণা করছিল। আমি নীরবে তা শুনছিলাম এবং আমিও স্মৃতির পাতায় ভর করে উড়ে বেড়াচ্ছিলাম। আমার সঙ্গে ডাক্তার বদরুদ্দোজা চৌধুরীর কবে, কোথায়, কখন দেখা হয়েছিল তা মনে নেই। তবে আমার ছাত্রজীবনে আমি তাঁকে টেলিভিশনে ‘আপনার ডাক্তার’ অনুষ্ঠান উপস্থাপন করতে দেখেছি। সেই সময় খুবই জনপ্রিয় ছিল এই অনুষ্ঠান। ডাক্তার বি. চৌধুরী অনবদ্য উপস্থাপনা দরজ দরদি গলা শ্রোতাদের বিষয়ের প্রতি তাঁর গভীর নিষ্ঠা শ্রোতাদের মুগ্ধ করে রাখত।

আমি ঢাকা কলেজের ছাত্র ছিলাম। অনেক বছর আগে (কত সাল তা এখন বলতে পারব না। কিন্তু সেটা সম্ভবত বাংলাদেশ হওয়ার পরে পরে) ঢাকা কলেজের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান হয়েছিল। হোস্টেল আর কলেজ বিল্ডিংয়ের মাঝে বিরাট মাঠ ছিল। প্রধান আয়োজনটা ছিল সেই মাঠে এবং সেই মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছিল একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা। বিতর্কের প্রতিপাদ্য মনে নাই। কিন্তু বিষয়টি ছিল নতুন এবং পুরনোদের নিয়ে। ডা. বি. চৌধুরী ছিলেন প্রবীণদের পক্ষে আর আমি ছিলাম নবীনদের। অদ্ভুত সুন্দর বক্তব্য রেখেছিলেন ডা. বি. চৌধুরী। তিনি বিতর্কে প্রথম হয়েছিলেন আমার যদি ভুল না হয় আমি হয়েছিলাম দ্বিতীয় এবং আবার, আমার যদি ভুল না হয় অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সাঈদ একজন বিচারক ছিলেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, তিনি আমাকে সবচাইতে বেশি মার্কস দিয়েছিলেন। আমার কিন্তু তখন পরিচিতি বলতে তেমন কিছু ছিল না। আর আমি বক্তা হিসেবেও তেমন ভালো ছিলাম না। আমার স্বীকার করতে লজ্জা নেই আমি সেই কথা প্রায় ভুলেই গিয়েছিলাম কিন্তু ডা. বি. চৌধুরী মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেই বিতর্কের কথা মনে রেখেছিলেন এবং সে দিন ওই বাসায় বসে তারই পুত্র মাহী বি. চৌধুরী আমাকে সেই গল্প শুনিয়েছিল। অদ্ভুত লাগে না? আমার নিজের যে কথা মনে নেই বি. চৌধুরী ৯৪ বছর বয়সে, মৃত্যুর আগেও সেই স্মৃতি কেমন ধরে রেখেছিলেন!

বি. চৌধুরী যখন ডাক্তারি প্র্যাকটিস করছেন আর একজন বিখ্যাত প্র্যাকটিশনার ছিলেন প্রফেসর নুরুল ইসলাম। বয়স্কদের এসব কথা মনে আছে। এদের দুজনের মধ্যে কে বড় ছিলেন সেরকম একটা বিতর্ক তখন হতো। কিন্তু সে বিতর্কের কোনো নিষ্পত্তি হয়নি। আসলে এরকম বিতর্কের নিষ্পত্তি হয়ও না। তবে বি. চৌধুরী রোগীদের কাছে প্রিয় ছিলেন তাঁর মিষ্টি আচরণের জন্য। সুন্দর করে কথা বলতেন তিনি যা রোগীদের মধ্যে একটা আস্থা তৈরি করত।

বি. চৌধুরী পরবর্তীতে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম বড় একটি রাজনৈতিক দল, বিএনপির সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিও নির্বাচিত /নিযুক্ত হয়েছিলেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে নিশ্চয়ই তিনি তাঁর সাফল্যের প্রায় চূড়ান্ত অভিধায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। এ বিষয় নিয়ে আমি খুব আলোচনা করব না। রাজনৈতিক সফলদের মাপকাঠি আমার কাছে এমন নয়; কিন্তু আমি বি. চৌধুরীকে ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করতাম। একবার আমি কুড়িলে বিকল্পধারার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গিয়েছিলাম। বি. চৌধুরী প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে একটি গান গেয়েছিলেন এবং বলতে ভালো লাগছে যে, তিনি ভালো গেয়েছিলেন।

দোতলার ওই ঘরে বসে মাহী আমাকে তাঁর পিতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর শেষ জীবনের কয়েকটি ভিডিও দেখিয়েছিলেন। একটি ভিডিও ছিল সম্ভবত মৃত্যুর তিন দিন আগের। সেই যে তিনি বলেছিলেন আমি তোমাদের সবার মাঝে মরতে চাই, তাঁর পুত্র, কন্যা এবং স্বজনরা জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত হাসপাতালে তাঁর সঙ্গেই ছিলেন। ভিডিওটিতে দেখলাম, কেউ একজন রবীন্দ্রসংগীত গাইছেন। ডা. বি চৌধুরী শুনছেন। এক সময় তিনিও গাইতে শুরু করলেন। এবং তাঁর চোখ দিয়ে পানি গড়াতে থাকল।

আমি মুগ্ধ-বিস্ময় তাকিয়ে থাকলাম। মনে হলো সত্যজিৎ কিংবা মৃণাল সেনের কোনো ছবির দৃশ্য দেখছি।

বৈঠকের ওপরে লেখার মতো সময় বা পরিসর আমার হাতে এখন নাই। আমার শিক্ষক শিরোনামে যা লিখতে চেয়েছিলাম তাও আসলে লেখা যাবে না। তবুও প্রাসঙ্গিকতার কারণে একটি কথা বলতে হবে। তাই লেখাটা বাড়ালাম।

আমি এখন আমাদের জোট, গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়কারী। এটা চক্রাকারে ঘোরে, মানে প্রতি দুই মাসে সমন্বয়কারী নতুন করে নির্বাচিত হয়। আমি এখন সমন্বয়কারী বলে জোটের পক্ষ থেকে আমিই কথা শুরু করলাম। ১৭ মিনিট কথা বলেছিলাম আমি। আমার জন্য বরাদ্দের চাইতে অনেক বেশি। আমার ওরকম করা উচিত ছিল না। কিন্তু ভুলটা হয়ে গিয়েছিল। একটা কথা বলার লোভ সামলাতে পারছিলাম না। আমি আমার মতো করে তা এখানে বলছি।

স্যার ব্যক্তি হিসেবে আপনি এখন অনেক বড়। এমনকি আপনি এখন যে পদে বা দায়িত্বে আছেন তার চাইতে বড়। এ জন্যই বাংলাদেশের মানুষ মনে করে এই পদের প্রতি আপনার লোভ নাই। আপনি যা করছেন তা দেশকে ভালোবেসেই করছেন। অন্যান্য স্বৈরাচারীরা যা করেছিল ছলেবলে কৌশলে ক্ষমতা ধরে রাখবার চেষ্টা করেছিল আপনি তা করবেন না। আমার কথা শেষ হলো না। তার আগেই ড. ইউনূস বাধা দিলেন। না, কোনোভাবেই নয়। তোমরা যে সংস্কার চাইছ, এই সংস্কার করে নির্বাচন দিয়েই আমি চলে যাব।

ড. ইউনূসের কথা শেষ হতে না হতেই আমি আবার কথা বলতে শুরু করলাম। সংস্কার নিশ্চয়ই চাপিয়ে দেবেন না। এটা চাপিয়ে দেওয়ার ব্যাপার নয়। এটা হতে হবে সবারই ঐকমত্যের ভিত্তিতে। আলোচনার সময় অনেক বিষয় আসবে। এর মধ্যে থেকে যতদূর ঐকমত্য হবে ততদূর সংস্কার বাস্তবায়িত হবে। আর বাকিটা পরবর্তী সংসদ বা সরকার করবে। ড. ইউনূস জবাব দিলেন চাপানোর ব্যাপার হবে কেন? সংস্কার কি কখনো চাপিয়ে দেওয়া যায়? আর সবকিছুই আমরা করব কেন?  এটা তো সমগ্র দেশের কাজ সারা দেশের মানুষ এটা করবে। আমরা করব। আমরা মানে আমরা সবাই, আমি তুমি এবং অন্যরা। আমরা তো একই। আলাদা তো নই।

♦ লেখক : সভাপতি, নাগরিক ঐক্য

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম