শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২৫

সাত কলেজ নিয়ে সাতসতেরো

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সাত কলেজ নিয়ে সাতসতেরো

উইলিয়াম জেমস ডুরান্ট ছিলেন ১৮৮৫ সালে জন্ম নেওয়া একজন মার্কিন ইতিহাসবিদ, দার্শনিক, লেখক ও শিক্ষাবিদ। মানব সভ্যতার আদ্যোপান্ত নিয়ে দীর্ঘ ১০ বছর গবেষণার পর ১১ খণ্ডে লেখা মহাগ্রন্থ দি স্টোরি অব সিভিলাইজেশন তাঁকে অমরত্ব দান করেছে। মানুষের জীবনে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা কিংবা শিক্ষকতা করার উদ্দেশ্য নিয়ে তাঁর বেশ কিছু চমকপ্রদ উক্তি রয়েছে। তবে কোন ধরনের শিক্ষা আমাদের অজ্ঞতা দূর করবে এবং পৃথিবীকে বদলে দেবে এ নিয়ে তর্ক আছে। কারণ আনুষ্ঠানিক বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াই অজ্ঞতা দূর ও পৃথিবীকে পাল্টে দিয়েছেন বহু গুণীজন। বর্তমান বিশ্বে সফল মানুষের তালিকায় অবধারিতভাবে উঠে আসে মাইক্রোসফটের বিল গেটস, ফেসবুকের মার্ক জাকারবার্গ, অ্যাপলের স্টিভ জবস প্রমুখের নাম। তাঁদের কেউ কলেজ পর্যায়ে লেখাপড়া শেষ করতে পারেননি। জগৎসেরা লেখক চার্লস ডিকেন্স, মার্ক টোয়েন কিংবা আমাদের নজরুলও ছিলেন স্কুলজীবনে ঝরে পড়া ছাত্রের তালিকায়। শিল্প, সাহিত্য, ক্রীড়া, কলা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতেও এগিয়ে গেছেন শিক্ষার সার্টিফিকেট লাভে ব্যর্থ অনেকেই। পৃথিবীর সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের প্রথাগত বিদ্যা বিঘ্নিত হয়েছিল নানা কারণে। তিনি কোনোরকমে একটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হতে পেরেছিলেন। কারণ অঙ্ক ও পদার্থবিদ্যায় অসাধারণ হলেও ভাষা শিক্ষা, রসায়ন কিংবা জীববিজ্ঞানে তিনি ভালো ফলাফল করতে পারতেন না। ফলে প্রচলিত শিক্ষা পদ্ধতি অনুসারে তাঁর পক্ষে উচ্চশিক্ষা লাভ করা ছিল একটি কঠিন বিষয়। তবে তাঁর সৌভাগ্য যে, অঙ্ক ও পদার্থবিজ্ঞানে অস্বাভাবিক প্রতিভা দেখে তাঁর সামনে উচ্চশিক্ষার দ্বার খুলে দিয়েছিলেন তৎকালীন কয়েকজন শিক্ষক। পরবর্তী প্রায় ১০০ বছরে হাজারো শিক্ষক ও বিজ্ঞ ব্যক্তিরা গবেষণা করে চলেছেন আইনস্টাইনের আবিষ্কার ও তাঁর দেওয়া বিজ্ঞানের সূত্র নিয়ে।

এমন সব কথা ঘুরেফিরে বারবার মনে উঁকি দেয় সপ্তাহজুড়ে শিক্ষা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নানা জটিলতাকে কেন্দ্র করে রাজধানী ঢাকায় চলমান সংঘাত, ধাওয়া কিংবা বক্তব্যের ঝড় দেখে, যা সাধারণ মানুষ বিশেষত পথচারীদের জীবনে যন্ত্রণার কারণ হয়ে উঠেছে। একসময় এ দেশে বেসরকারি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না। পুরনো আমলে প্রতিষ্ঠিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল আশপাশের এলাকার সব সরকারি ও বেসরকারি কলেজগুলো।

১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পূর্বে অধিভুক্ত সব কলেজকে এই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নিয়ে আসা হয়। এতে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অন্যান্য কলেজের বাড়তি চাপ থেকে মুক্ত হয়ে নিজস্ব শিক্ষা কার্যক্রম ও গবেষণায় মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ পায়। তবে এমন চাপমুক্ত হওয়ার পরও শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে কতটা ইতিবাচক ভূমিকার রাখতে পেরেছে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, তা ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান ও বিপ্লব-পরবর্তী সময়ে প্রমাণিত হয়েছে। এ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করার দায় নিয়ে প্রায় সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও অন্যান্য বিভাগীয় প্রধানদের মাথা নিচু করে চলা কিংবা পদত্যাগের মধ্য দিয়ে। এতে প্রমাণিত হয়েছে যে, তারা শিক্ষার মান উন্নয়ন বা ছাত্রদের কল্যাণের চেয়ে নিজের সুযোগ সুবিধা ও দুর্নীতি নিয়েই বেশি ব্যস্ত ছিলেন এবং ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতেন দলীয় পরিচয়।

শিক্ষা ক্ষেত্রে নোংরা রাজনীতির এক জ্বলন্ত উদাহরণ ঢাকায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বিদ্যাপীঠ সাতটি কলেজ। এ কলেজগুলো ২০১৭ সাল পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনেই ছিল। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই উপাচার্য ২০১৭ সালে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন। তাঁরা দুজনই তৎকালীন সরকারের চরম আজ্ঞাবহ ছিলেন বলে সবার জানা। এই দ্বন্দ্বের জের ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পূর্বে তাঁদের অধীনে থাকা সাতটি কলেজকে আবারও তাঁদের অভিভুক্ত করার মিশনে সফল হয়।

সাত কলেজ নিয়ে সাতসতেরোপ্রথমদিকে এ নিয়ে সাত কলেজে শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বাস ছিল। কারণ একসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে বিখ্যাত ছিল। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদের বাড়তি কদর ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠন বা অ্যালামনাই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের জন্য একটি নির্ভরতার নাম ছিল।

কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যে, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হলেও তাদের শিক্ষকরা আসছেন বিসিএস শিক্ষা ক্যাডার থেকে। এদিকে বিসিএস পর্যায়ে নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার বদলে কোটা ও দলীয় পরিচিতি ছিল মূল বিবেচ্য বিষয়। ফলে সাত কলেজেই শিক্ষার মান নিয়ে সন্তুষ্ট ছিল না সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাদের গবেষণাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রেও সুযোগ-সুবিধার ঘাটতি ছিল। প্রশাসনিক বিভিন্ন কারণে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে হতো। কিন্তু সেখানে তারা যেন ছিল দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক। শিক্ষার্থীদের আরও অভিযোগ, ২০১৭ থেকে ২০২৪- এ সাত বছরে ৭টি কলেজের শিক্ষার্থীদের সেবা দেওয়ার জন্য পৃথকভাবে তেমন কোনো অবকাঠামো বা জনবলের সাংগঠনিক কাঠামো গড়ে তুলতে পারেনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচয় দেওয়ার পর ছাত্রাবাস বা অনুষদ নিয়ে প্রশ্ন করলে স্বাভাবিকভাবেই তাদের কলেজের নাম চলে আসত। আর কলেজের নাম শুনলে ভ্রু কুঁচকাতো অনেক মানুষ। সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিল ভর্তির কার্যক্রম, পরীক্ষার ফরম ফিলাপ এবং মূল্যায়নপত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে ভোগান্তি ও অবৈধভাবে টাকা আদায়কে কেন্দ্র করে।

সাতটি কলেজকে ফিরিয়ে আনার এমন সিদ্ধান্তে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরও খুশি হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। প্রশাসনিক ক্ষেত্রে একই সংখ্যক জনবল বা একই অবকাঠামো নিয়ে অতিরিক্ত সাত কলেজকে সেবা প্রদানের চেষ্টার ফলে সার্বিকভাবে সেবার মান কমে যায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপরও সাত কলেজের কিছু অতিরিক্ত কাজ করার দায়িত্ব অর্পিত হয়। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল শিক্ষার্থীরাও বিড়ম্বনার সম্মুখীন হতেন।

এমন পরিস্থিতিতেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ফেরত যাওয়াটাই হয়তো একটি ভালো সমাধান হতে পারত। কিন্তু নানাবিধ অভিযোগ রয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকাণ্ড নিয়েও। তাই সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা কিছুতেই আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হওয়ার পক্ষে ছিল না। এখন তাদের দাবি সাত কলেজ নিয়ে একটি নতুন স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা। এর আগে তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরাও রাজধানীর রাস্তা ও রেলপথ অবরোধ করে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে, সরকার অচিরেই হয়তো এ দুটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেবে।

একটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলে অনেকেরই অনেক ধরনের স্বার্থ রক্ষা হয়। কিন্তু শিক্ষা বা শিক্ষার্থীরা এ ক্ষেত্রে কীভাবে উপকৃত হবেন, তার উত্তর অনেক যদি কিংবা কিন্তুর ওপর নির্ভরশীল। আবার সাত কলেজে বর্তমানে যে শিক্ষক এবং এইচএসসি পর্যায়ে যে শিক্ষার্থীরা আছে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়েও ভাবতে হবে। অনেক আগ থেকেই সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু তাদের সন্তুষ্ট করার মতো দৃশ্যমান উদ্যোগ নিতে ব্যর্থ হয় সংশ্লিষ্ট মহল। ফলে আবারও ঢাকাকে অচল করে দাবি আদায়ের সংগ্রামে নামতে হয় তাদের।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, জাতিসংঘ, মধ্যপ্রাচ্যের চারটি দেশ ও বাংলাদেশের করপোরেট জগতে দীর্ঘদিন চাকরি ও বহু দেশে ভ্রমণের অভিজ্ঞতার আলোকে সংশ্লিষ্ট সবার কাছে বিনীত নিবেদন করে বলতে চাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার গৌরব ফিরে পাক। অন্তত একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের প্রথম সারির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকুক, যা নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারি। বিশ্বের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই আমাদের সন্তানরা শিক্ষকতা করছে। আমরা নীতিনির্ধারণ পর্যায়ে বিচক্ষণ হলে অবশ্যই তাদের ফিরিয়ে আনতে পারি অথবা তাদের সেবা গ্রহণ করতে পারি এবং তাদের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারি।

কায়মনো বাক্যে প্রার্থনা করি, শিক্ষা হোক সৎ মানুষ, উদ্যোক্তা ও দক্ষ কর্মী গড়ার হাতিয়ার।

সনদসর্বস্ব বেকারে দেশ সয়লাব হয়ে গেছে। আরও বেকার এক ভয়ংকর পরিস্থিতিতে ফেলবে এ দেশকে। প্রযুক্তির কল্যাণে কৃষি, কুটিরশিল্প, রন্ধনশিল্প, সূচি বা বুটিকশিল্প, প্রকাশনা শিল্প, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এমনকি কনটেন্ট তৈরি করেও বেকারত্ব দূর করেছে লাখো মানুষ। আর আমাদের শিক্ষার্থীরা রাস্তা অবরোধ করছে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে, যা তাদের একটি সনদ প্রদান করবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাই কি সব সমস্যার সমাধান? একটু উদাহরণ দিই।

২০২৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিবেদনে দেখা যায়, তখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী ১৪৯০ জন সৃজিত শিক্ষক পদের বিপরীতে শূন্য ৪৩৫টি, ৭৯২ কর্মকর্তার পদের বিপরীতে ২০০টি, ১০৪২ সহায়ক কর্মচারী পদের বিপরীতে শূন্য ২৫১টি এবং ১৯০৯ সাধারণ কর্মচারীর বিপরীতে শূন্য ৯০৯টি। এখানে পাঁচটি বিভাগে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক রয়েছেন মাত্র ২৪ জন। ফলে একজন শিক্ষককে সাতটি কোর্সে পড়াতে হয়।

ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগ আছে, শিক্ষক আছে কিন্তু শ্রেণিকক্ষ নেই। তাই দুটি ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে প্রতিবাদী শিক্ষার্থীরা। (সূত্র : প্রথম আলো ২৯ জানুয়ারি ২০২৫)। এভাবে প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় পাঠদানসংক্রান্ত নানা সমস্যায় জর্জরিত। এর বাইরে আবাসিক সংকট, মাদক ও সন্ত্রাসের থাবা, খাবারের নিম্নমান ইত্যাদি প্রশাসনিক সমস্যার তালিকাও বেশ দীর্ঘ। তাই বলে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই কিন্তু পরীক্ষা গ্রহণ বা সনদ প্রদান বন্ধ করেনি। ফলে দেশে সনদধারী বেকারের সংখ্যা কেবলই বাড়ছে। অচিরেই হয়তো অচল ঢাকাকে আরও অচল করে দুটি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি আদায় করে নেবে শিক্ষার্থীরা। মহানন্দে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদও হাতে পাবে। কিন্তু তারপর?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে