শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আগা খান, জিন্নাহ ও হলিউড নায়িকা রিটা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
আগা খান, জিন্নাহ ও হলিউড নায়িকা রিটা

আগা খান সম্পর্কে জানার সুযোগ হয় ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার সময়। আমাদের দুজন সহপাঠী ছিল ইসমাইলীয়। দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে যারা খোজা নামে পরিচিত। সহপাঠী দুই বন্ধুর কাছেই শুনি আগা খান তাদের আধ্যাত্মিক নেতা। ইসমাইলীয়রা শিয়া মুসলমানদের একটি ভিন্ন মতাবলম্বী শাখা। ইসলামের ইতিহাসে এই ধর্মীয় গোষ্ঠীর উৎপত্তি একটি বিতর্কিত বিষয়। খ্যাতনামা ইতিহাসবিদ অধ্যাপক কে আলীর ইসলামের ইতিহাস-এ বলা হয়েছে, শিয়াদের ষষ্ঠ ইমাম জাফর সাদিক জ্যেষ্ঠ পুত্র ইসমাইলকে ইমাম মনোনীত করেন। কিন্তু তাঁর অসদাচরণের কারণে দ্বিতীয় পুত্র মুসা আল কাজিমকে উত্তরাধিকার ঘোষণা করা হয়। শিয়াদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ এ পরিবর্তন মেনে নিলেও একটি দল ইসমাইলের অনুগত থাকে। তাদের বাতেনিও বলা হয়। কারণ তাদের মতে, ইসমাইল মদ্যপায়ী হলেও তাঁর আত্মিক সৌন্দর্য তাতে কোনোভাবে নষ্ট হয়নি। ইসমাইলের এই গোপন আধ্যাত্মিক শক্তিকে বাতেন বলা হয়।

ইসমাইলীয়রা পরে বিভিন্ন উপদলে বিভক্ত হয়ে পড়ে। এদের একটি অংশের নাম ছিল কারামতি। হাসান কারামত যে গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা। আব্বাসীয় আমলে দলটি খুব শক্তিশালী হয়ে ওঠে। কারামতি নেতা আবু সাঈদ আল জানাবি বাহরাইন ও ধারেকাছের অনেক এলাকায় তাঁদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর পুত্র আবু তাহের আল জানাবি মক্কায় অভিযান চালিয়ে পবিত্র হাজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর লুট করে নিয়ে যান। হাজার হাজার হজযাত্রীকে হত্যা করেন এই পাষণ্ড। জমজম কূপে হাজিদের লাশ ফেলা হয়। ইসলামের ইতিহাসে যা একটি ট্র্যাজেডি হিসেবে বিবেচিত। বেশ কয়েক বছর পর আব্বাসীয় খলিফা বিপুল মুক্তিপণের বিনিময়ে হাজরে আসওয়াদ ফেরত আনেন।

 একসময় ইসমাইলীয়দের একাংশ উগ্রপন্থি হিসেবে শিয়া এবং সুন্নি দুই সম্প্রদায়ের কাছেই ছিল সমালোচিত। তাদের একটি শাখা নিজারি ইসমাইলিয়া নামে পরিচিত। অতীত যাই হোক, দেড় শ বছরেরও বেশি সময় তারা একটি শান্তিবাদী ধর্মীয় গোষ্ঠী হিসেবে দুনিয়াজুড়ে পরিচিত এবং প্রশংসিত। পাকিস্তান আমলে স্কুল পর্যায়ের সাধারণ জ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে পড়ানো হতো পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির নাম আগা খান। যিনি পাকিস্তানের নাগরিক। আগা খান কিন্তু কোনো ব্যক্তির নাম নয়। এটি একটি উপাধি। ইসমাইলীয় মুসলিম সম্প্রদায়ের নিজারি শাখার আধ্যাত্মিক নেতা প্রিন্স করিম আল হুসেইনী বা চতুর্থ আগা খান ৪ ফেব্রুয়ারি মারা গেছেন পর্তুগালের রাজধানী লিসবনে। পৃথিবীর প্রায় দেড় কোটি ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের নতুন আধ্যাত্মিক নেতা হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়েছেন প্রিন্স রহিম আল হুসেইনী। তিনি প্রিন্স করিম আল হুসেইনীর বড় ছেলে। প্রিন্স রহিম পঞ্চম আগা খান হিসেবে অভিহিত হবেন।

প্রিন্স রহিম আগা খান যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন ইউনিভার্সিটিতে তুলনামূলক সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। এবং দায়িত্ব পালন করেছেন আগা খান ডেভেলপমেন্ট নেটওয়ার্কের বিভিন্ন সংস্থার পরিচালনা পর্ষদে।

এ সংস্থা স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন, শিক্ষা এবং গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করে। ৩০টিরও বেশি দেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সংস্থাটির বার্ষিক বাজেট প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার। অলাভজনক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে এ অর্থ ব্যয় হয়। প্রিন্স রহিম জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়েও বিশেষভাবে আগ্রহী।

আগা খান, জিন্নাহ ও হলিউড নায়িকা রিটাআগা খানদের পূর্বপুরুষদের বসতি পারস্য বা ইরানে। ১৮১৮ সালে পারস্যের কাজার রাজ্যের শাসক ফাতেহ আলি শাহ নিজারি ইসমাইলীয়দের ৪৬তম ইমাম হাসান আলি শাহকে সম্মানসূচক আগা খান উপাধিতে ভূষিত করেন। কারমানের গভর্নর হিসেবে নিয়োগ পান তিনি। এর দুই দশকের মধ্যে রাজপরিবারের সঙ্গে আগা খানের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ১৮৩৮ সালে কাজার রাজবংশকে উৎখাতের এক ব্যর্থ প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দেন তিনি। প্রাণ বাঁচাতে দলবলসহ ভারতে পালিয়ে আসেন আগা খান। ভারতের ব্রিটিশ শাসকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন তিনি। এই উপমহাদেশের ব্যবসাবাণিজ্যে আগে থেকেই ইসমাইলীয় বা খোজা সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ ছিল। ১৮৮১ সালের এপ্রিলে প্রথম আগা খান ভারতের মুম্বাইয়ে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর আগে তিনি জ্যেষ্ঠ পুত্র আকা আলি শাহকে উত্তরসূরি মনোনয়ন করেন। দ্বিতীয় আগা খান মাত্র চার বছর খোজা সম্প্রদায়ের ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ পান। ১৮৮৫ সালের ১৭ আগস্ট তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পর দ্বিতীয় আগা খানকে ইরাকের কুফায় হজরত আলি (রা.)-এর মাজার প্রাঙ্গণে দাফন করা হয়। দ্বিতীয় আগা খান ইসমাইলি সম্প্রদায়ের পাশাপাশি ভারতবর্ষের অন্য মুসলমানদের কাছেও জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকে ভেঙে পড়েন তাঁর অনুসারীরা।

দ্বিতীয় আগা খানের মৃত্যুর পর ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের ইমাম বা তৃতীয় আগা খান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন সুলতান মোহাম্মদ শাহ। তখন তাঁর বয়স মাত্র সাত বছর। তৃতীয় আগা খানের জন্ম ১৮৭৭ সালের ২ নভেম্বর সিন্ধুর করাচি নগরীতে। মাত্র সাত বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান। ওই বয়সেই তাঁর হাতে একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের আধ্যাত্মিক নেতার দায়িত্ব অর্পিত হয়। তাঁর মা নবাব আলিয়া শামসুল মুলক তাঁর একমাত্র পুত্রকে সুশিক্ষিত ও সুযোগ্য করে গড়ে তোলেন। তৃতীয় আগা খানের মা ছিলেন পারস্যের কাজার রাজ্যের শাহ ফতেহ আলি শাহের নাতনি। তৃতীয় আগা খান ছিলেন আধুনিকমনা এবং ক্যারিশমাটিক ব্যক্তিত্ব। তিনি শুধু ইসমাইলীয় সম্প্রদায় নয়, ভারতবর্ষের মুসলমানদের শীর্ষ নেতা হিসেবেও আবির্ভূত হন। ভারতীয় মুসলমানদের প্রথম রাজনৈতিক সংগঠন মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকায়- ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। সর্বভারতীয় মুসলিম লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন তৃতীয় আগা খান সুলতান স্যার মোহাম্মদ শাহ। ভারতবর্ষের সাংবিধানিক সংস্কারের ওপর ইংরেজদের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠকে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আন্তর্জাতিকভাবেও তৃতীয় আগা খান ছিলেন ব্যাপক সুনামের অধিকারী। ১৯৩৭ সালে তিনি লিগ অব নেশনস বা জাতিপুঞ্জের সভাপতি নিযুক্ত হন। স্মর্তব্য যে, জাতিসংঘের আগে লিগ অব নেশনস বা জাতিপুঞ্জ ছিল বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী সংগঠন।

তৃতীয় আগা খান ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা বা ইমাম হিসেবে ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে যেমন ছিলেন সুশিক্ষিত, তেমন ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। তিনি নারী-পুরুষনির্বিশেষে ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের সদস্যদের শিক্ষা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দেন। তৃতীয় আগা খানের নেতৃত্বগুণে তাঁর সম্প্রদায় শিক্ষাদীক্ষা ও ধনসম্পদে ভারতীয় মুসলমানদের মধ্যে ছিল এগিয়ে। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায়ও তিনি অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। ৭৭ বছর ধরে তিনি ইসমাইলীয় সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব দেন। ১৯৫৭ সালের ১১ জুলাই সুইজারল্যান্ডের ভার্সোইক্স শহরে তিনি মারা যান। মিসরের নীল নদের পশ্চিম তীরে আসওয়ানে তাকে দাফন করা হয়। মৃত্যুর তিন বছর আগে তিনি নিজের জন্য কবরের জায়গা ঠিক করে যান।

তৃতীয় আগা খান সুলতান স্যার মোহাম্মদ শাহ পুত্র আলি খানকে উত্তরাধিকার থেকে দূরে রাখার সিদ্ধান্ত নেন। আলি খান ছিলেন খোলামেলা জীবনধারায় বিশ্বাসী। যা একজন ধর্মীয় নেতার জন্য একেবারে বেমানান। বিশ্বখ্যাত মার্কিন অভিনেত্রী রিটা হেওয়ার্থকে বিয়ে করেন তৃতীয় আগা খানের পুত্র আলি খান। আমেরিকান ফিল্ম ইনস্টিটিউটের হিসাবে রিটা সর্বকালের ১০০ জন তারকার অন্যতম। লাইফ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে পাঁচবার তিনি ঠাঁই পেয়েছেন নিজ যোগ্যতা বলে। হলিউডের অভিনেত্রী রিটা ছিলেন চতুর্থ আগা খান করিম আল হুসেইনীর সৎমা। বর্তমান আগা খান প্রিন্স রহিমের সৎদাদি।

তৃতীয় আগা খান তাঁর নিজের পুত্র আলি খানকে বাদ দিয়ে পৌত্র করিম আল-হুসেইনি শাহ (১৯৩৬-২০২৫)-কে উত্তরসূরি হিসেবে বেছে নেন। ২০ বছর বয়সি চতুর্থ আগা খান সে সময় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। প্রিন্স করিম আল-হুসেইনি আগা খান ১৯৫৭ সালের জুলাই মাসে ব্রিটিশ রানি এলিজাবেথের কাছ থেকে হিজ হাইনেস উপাধি লাভ করেন। মাত্র দুই সপ্তাহ আগে তাঁর দাদা তৃতীয় আগা খান তাঁকে ইসমাইলি মুসলিম সম্প্রদায়ের পরবর্তী আধ্যাত্মিক নেতা হিসেবে ঘোষণার পর এটি ছিল তাঁর জন্য এক বিরাট সম্মান।

তৃতীয় আগা খান সুলতান স্যার সুলতান মোহাম্মদ শাহ ভারতবর্ষের শীর্ষ রাজনীতিকদের একজন বলে বিবেচিত হতেন। জাতিপুঞ্জের সভাপতি হিসেবে তিনি বিশ্ব সম্প্রদায়েরও নেতৃত্ব দিয়েছেন। তবে তাঁর পৌত্র চতুর্থ আগা খান রাজনৈতিক বিষয় থেকে দূরে থেকেছেন সচেতনভাবে। ইসমাইলি মুসলমানদের আধ্যাত্মিক নেতা, সমাজসেবক ও ইসলামি সংস্কৃতি এবং মূল্যবোধের সুরক্ষণে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। মুসলমানদের সঙ্গে পশ্চিমা বিশ্বের সেতুবন্ধন রচনায় তিনি রেখেছেন অনন্য ভূমিকা।

চতুর্থ আগা খান একসময় ছিলেন বিশ্বের সেরা ধনী। তিনি বিভিন্ন পারিবারিক ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। তাঁর সম্প্রদায়ের সিংহভাগ লোকজনও ব্যবসায়ী হিসেবে সমাদৃত। তারপরও প্রশ্ন ওঠে ব্যবসার পরিসর খুব বড় না হলেও আগা খান বিশ্বের সেরা ধনীদের একজন বিবেচিত হন কীভাবে? এর কারণ ইসমাইলীয় মুসলমানরা তাদের আয়ের সাড়ে ১২ শতাংশ পর্যন্ত আগা খান ফান্ডে দান করেন। এটিকে তারা ধর্মীয় কর্তব্য বলে ভাবেন। দুনিয়াজুড়ে চিকিৎসা, শিক্ষা, সমাজসেবায় আগা খান যে বিপুল অর্থ ব্যয় করেন, তার উৎস অনুসারীদের দেওয়া অর্থ।

পাদটীকা : উপমহাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ জন্মসূত্রে একজন ইসমাইলীয়। জিন্নাহর পূর্বপুরুষরা ছিলেন ভারতের গুজরাটের অধিবাসী। জাতিতে সনাতন ধর্মাবলম্বী। সাধারণভাবে যাদের হিন্দু বলা হয়। জিন্নাহর দাদা মাছ ব্যবসায়ে নামেন। ট্রলারে করে সমুদ্র থেকে ধরা হতো মাছ। এ ব্যবসায় তাঁরা বিপুল সম্পদের মালিক হন। কুলীন হিন্দুরা নিরামিষভোজী সম্প্রদায়ের কোনো সদস্য মাছ ব্যবসায় জড়িয়ে পড়বেন, এটি ভালো চোখে দেখেনি। তারা তাদের সমাজচ্যুত করে। জিন্নাহর বাপ-দাদা ইসমাইলীয় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। গুজরাট থেকে তাঁরা চলে আসেন করাচিতে। জিন্নাহ অবশ্য ব্যক্তিজীবনে ধর্মের ধার ধারতেন না। কংগ্রেস থেকে তিনি মুসলিম লীগে যোগ দেন মহাত্মা গান্ধীর ওপর বিরক্ত হয়ে। স্বনামধন্য এই আইনজীবীর নেতৃত্বে ভারত ভেঙে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৭ সালে। মুসলমানদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি পাকিস্তান আন্দোলনের নেতৃত্ব দিলেও জিন্নাহ কখনো গোঁড়ামিতে বিশ্বাস করতেন না।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ