শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

শিল্পবাণিজ্য ধ্বংস হচ্ছে কার স্বার্থে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পবাণিজ্য ধ্বংস হচ্ছে কার স্বার্থে

ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এখন সবকিছু নতুন করে শুরু করছি। রাষ্ট্র সংস্কার করছি। সবকিছুর লক্ষ্য, সবার অধিকার নিশ্চিত করে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। এ কঠিন কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এখন পর্যন্ত দেশবাসীর পূর্ণ আস্থা আছে। কারণ ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এ সরকারের সফলতা অর্জন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। সরকার ইতোমধ্যে অনেক সমস্যার সমাধান দিতে সচেষ্ট হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত দুটি সমস্যা সরকারকে বিব্রত করছে। একটি হলো আইনশৃঙ্খলা এবং অন্যটি অর্থনৈতিক স্থবিরতা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য বিভিন্ন বাহিনী আছে। তারা কাজ করছে। অর্থনীতি গতিশীল করতে কার্যত তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি বেসরকারি বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পাচ্ছেন না। গত সাত মাসে বেসরকারি পর্যায়ে নতুন কোনো বিনিয়োগ হয়নি। স্বভাবতই বেসরকারি পর্যায়ে কোনো কর্মসংস্থানও হয়নি। একের এর এক কলকারখানা বন্ধ হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হয়ে যাচ্ছে। নতুন কোনো শিল্প উদ্যোগ নেই। ব্যবসায়ীরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থার কাছে তাদের সমস্যার কথা বলছেন। সরকারের কাছে সর্বাত্মক সহযোগিতার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু কেউ তাদের কথা শুনছেন না। সমস্যা সমাধানে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। অথচ অর্থ উপদেষ্টা নিজেই বলছেন, দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারে। মুক্ত বাংলাদেশে এখন আমাদের শিল্প যদি ধ্বংস হয়, ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা যদি টিকে থাকতে না পারেন, তাহলে লাভবান হবে প্রতিবেশী ভারত। এ অবস্থায় প্রশ্ন হলো-কার স্বার্থে দেশের শিল্পবাণিজ্য ধ্বংস হচ্ছে? কার স্বার্থে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের প্রতিপক্ষ বানানো হচ্ছে?

স্বাধীনতার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার পর্যন্ত অর্থনীতি বোদ্ধা ব্যক্তি এ সরকারে বেশি। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তি ড. মুহাম্মদ ইউনূস অর্থনীতির একজন পণ্ডিত এবং গোটা পৃথিবীতে সামাজিক ব্যবসা প্রবর্তন করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর অর্থনীতির দিকপাল। তাদের অর্থনীতিতে জ্ঞান দেবে, এমন ধৃষ্টতা কেউ দেখাতে পারে বলে মনে করি না। তাদের বহু ছাত্র সারা পৃথিবীতে অর্থনীতির দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। তার পরও দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের কেন দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে? কেন তারা যথাযথ সহায়তা, নিরাপত্তা, প্রণোদনা ইত্যাদি পাচ্ছেন না? ব্যবসায়ী শ্রেণিকে বাদ দিয়ে স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করা সম্ভব হবে না, এটা তো সবাই জানে। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশে যে রাষ্ট্রব্যবস্থা ছিল, তাতে সরকার ও তার দোসরদের পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে জমাখরচ না দিয়ে কোনো ব্যবসায়ীর পক্ষে ব্যবসা করা সম্ভব হয়েছে কি না, তা একমাত্র ভুক্তভোগীরাই জানেন। নানা চাপে পড়ে ব্যবসায়ীদের অনেক কিছুই করতে হয়েছে, সেটা তো এখন যাঁরা সরকারে আছেন, তারা সবাই অনুধাবন করছেন। তার পরও ব্যবসায়ীরা রীতিমতো কোণঠাসা অবস্থায় আছেন। বিগত সময়ে সরকারের পক্ষে রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর নানাভাবে অনৈতিক চাপ তৈরি করা হয়েছিল। সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার চাপে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ও প্রতিশ্রুতি প্রদানে বাধ্য করা হতো। চাপে ফেলে আদায় করা হতো সমর্থন ও আনুগত্য। সেই সিন্ডিকেটের পালের গোদা সালমান এফ রহমান জেলখানায় থাকলেও ফ্যাসিস্ট সরকারের উল্লেখযোগ্য দোসর অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (লোটাস কামাল), অর্থ ও ব্যাংকিং বিভাগের সচিবগণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, ফজলে কবির এবং আবদুর রউফ তালুকদার, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর মতো মহারথীরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন। বিগত সরকারের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় যেসব ব্যবসায়ী বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন, তাদের অনেকের মধ্যে একজন ছিলেন মন্ত্রী সাইফুজ্জামান। লন্ডনে তার ৩৬০টি বাড়ির খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া গেছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাংক লুট করেছেন এস আলম। যারা দেশ লুট করে বিদেশে পালিয়েছেন, তারা এখন মহানন্দে ও নিরাপদে আছেন। আর যারা দেশের মধ্যে শিল্পকারখানা তৈরি করেছেন, লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন, অর্থনীতি গতিশীল রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করছেন তাদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। অনেক শিল্পপতির শ্রমে-ঘামে গড়া শিল্পকারখানা এখন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তারা নতুন কোনো বিনিয়োগের নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না। ফলে আগ্রহও হারাচ্ছেন। শুধু রেমিট্যান্স ও গার্মেন্ট শিল্পের ওপর নির্ভর করে জাতীয় অর্থনীতিতে গতি ফিরবে না। সে কারণে সব ব্যবসায়ী-শিল্পপতিকে সঙ্গে নিয়ে পথচলা উচিত।

...এখন রমজান মাস। রমজান একটি আরবি শব্দ। এর শব্দমূল হলো, রা-মিম-দোয়াদ। আরবি ভাষায় এর অর্থ হচ্ছে অতিরিক্ত গরম, কঠোর সূর্যতাপ, দহন, জ্বলন, তৃষ্ণা এবং গলে যাওয়া। রমজানে যেহেতু নেক আমলের কারণে বিগত সময়ের সব গুনাহ বা পাপ বিমোচিত কিংবা গলে গলে নিঃশেষ হয়ে যায়, সেজন্যই এ মাসের নাম রমজান। রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস রমজান। এ মাস তাই সবার কাছেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবাই চায় কীভাবে এ মাস থেকে বেশি বেশি উপকৃত হওয়া যায়। সবাই আন্তরিকভাবে কামনা করে নিজেকে সব রকম পাপ-পঙ্কিলতা থেকে মুক্ত করে পবিত্র একটি জীবন শুরু করতে। রোজার গুরুত্ব সম্পর্কে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন বলেছেন, রোজা একান্তই আমার জন্য আর আমিই এর প্রতিদান দেব।

এমন একটি বরকতময় মাস, অথচ চারদিকে তাকালে আত্মশুদ্ধির কোনো আলামত লক্ষ করা যায় না। গোটা পৃথিবীতে বিধর্মীরাও রোজা এবং রোজদারকে সম্মান করে। খাদ্যপণ্য থেকে বিভিন্ন নিত্যপণ্যে বিশেষ ছাড় দেয়। অথচ আমাদের দেশে ঠিক এর উল্টো। এ দেশে রোজা হলো একটি ব্যবসার মৌসুম। যে যেভাবে পারে রোজা নিয়ে ব্যবসা করে। ৫ টাকার লেবু হয়ে যায় ২০ টাকা। ৫০ টাকার শসা হয়ে যায় ১০০ টাকা। বাজার থেকে উধাও হয়ে যায় অনেক অত্যাবশ্যক পণ্য! ইফতারের খাবারে দেওয়া হয় ভেজাল। মোট কথা এমন কোনো পণ্য নেই, যার দাম রোজায় বাড়ানো হয় না। অভিজাত শপিং মল, ছোট মার্কেট, ফুটপাতের ব্যবসায়ী সবার একই কথা-রোজা সেজন্য দাম বেশি। যাদের টাকা আছে, তাদের জন্য পণ্যের দাম কমবেশিতে কিছু আসে যায় না। কিন্তু দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন। এ বিপুল জনগোষ্ঠীর জন্য রোজায় নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য রীতিমতো আজাবের মতো। রোজা শুরুর কমপক্ষে এক মাস আগে ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরকার যদি বৈঠক করত এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে তাদের সহযোগিতা চাওয়া হতো, সমন্বিত কর্মপন্থা গ্রহণ করা হতো, তাহলে এর সুফল পাওয়া যেত। কারণ দেশের সব ব্যবসায়ী এ সরকারের সাফল্য কামনা করেন। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।

রাষ্ট্র ও সমাজ সংস্কারের জন্য, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বিপ্লবীরা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন। সে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, নতুন প্রজাতন্ত্র গড়ার জন্য গণপরিষদ নির্বাচন এবং নতুন সংবিধান প্রয়োজন। মুক্তিযুদ্ধসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আকাক্সক্ষা পূরণে কাজ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, স্বাধীনতার মূলমন্ত্র অধরা থেকে গেছে। এনসিপি এ মূলমন্ত্র বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ। ডান-বামের বাইনারির মধ্যে না গিয়ে, মধ্যপন্থি দল হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে তাদের দল।

নতুন দলের নেতৃবৃন্দ যে অঙ্গীকারই ব্যক্ত করুন না কেন, তাদের ওপর দেশবাসীর যে আস্থা এখন পর্যন্ত আছে, এর ওজন অনেক বেশি। নতুন দেশ গড়ার জন্য তারুণ্যকে দেশবাসী বিশেষ আস্থায় গ্রহণ করেছে। বিপ্লবীরা কী করতে পারেন তা ৫ আগস্ট দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। গোটা দেশ বিপ্লবীরা এক মোহনায় মিলিত করিয়েছিলেন। বিদায় করেছিলেন ফ্যাসিস্ট সরকারকে। জাতীয় নাগরিক পার্টির ২১৭ সদস্যের সবাই ছিলেন বিপ্লবের প্রথম সারির যোদ্ধা। আরও হাজার হাজার যোদ্ধা ছিলেন তাদের সহযোগী। অন্তর্বর্তী সরকার বিপ্লবীদের রক্ত-ঘামের ফসল। এ সরকার সফল হলে বিপ্লবীদের মুখ উজ্জ্বল হবে। আর ব্যর্থ হলে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাবেন বিপ্লবীরা। হাজারো শহীদ আর হাজার হাজার আহতের স্বপ্ন পূরণ হবে না। এখন বিপ্লবীদের দলের অন্যতম কাজ হলো সরকারের সফলতার জন্য কাজ করা। নানা মুখে নানা কথা শোনা যাচ্ছে। সরকারের ভিতরে আরেকটি সরকার কাজ করছে বলে ফিসফিস হচ্ছে। ড. ইউনূসের সরকারকে পেছন থেকে টেনে ধরে রাখাই হলো ভিতরের সরকারের অপচেষ্টা। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের দূরত্ব তৈরির মূল কারিগর সেই ভিতরের সরকার। জাতীয় নাগরিক পার্টি যদি ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের সঙ্গে সরকারের দূরত্ব দূর করে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে উদ্যোগী হয়, তাহলে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। কেটে যাবে ব্যবসায়ীদের আতঙ্ক। গতিশীল হবে ব্যবসাবাণিজ্য। বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথটি মসৃণ হবে। যেটা এখন অত্যন্ত জরুরি।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ