শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

বেহাল দেশ, সহসা উন্নতি অসম্ভব!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বেহাল দেশ, সহসা উন্নতি অসম্ভব!

দেশের হালহকিকত কোন দিকে যাচ্ছে। আমরা কি ভালো আছি নাকি মন্দ অবস্থার মধ্যে পড়েছি- সরকার কি ব্যর্থ নাকি তাদের সফলতা অতীতের যেকোনো আমলের চেয়ে ভালো; এসব নিয়ে কোনো আলোচনা হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না, সে কথা বলব কিন্তু তার আগে আরও কিছু চলমান সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা জরুরি। প্রথমেই বলি, নির্বাচনের কথা। বিএনপি জিদ ধরেছে যে চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। আর জাতীয় নির্বাচনের আগে কোনো অবস্থাতেই স্থানীয় নির্বাচন বরদাশত করবে না দলটি। সরকার অবশ্য বিএনপির সঙ্গে কোনো রকম সংঘাত-সংঘর্ষ বা হানাহানিতে যাচ্ছে না। তারা বাইম মাছ থেরাপি অথবা ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতবাদের আলোকে বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে নানা রকম ধোঁয়াশা তৈরি করে চলছে, যা দেখে বোধসম্পন্ন মানুষ শতভাগ নিশ্চিত হয়ে গেছে যে বিএনপির জিদ এ যাত্রায় পূর্ণ হচ্ছে না।

আলোচনার শুরুতে বলেছিলাম, ইদানীংকালে মানুষ রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না। সবাই পেটনীতি নিয়ে ব্যস্ত। উদরপূর্তির জন্য ঘুষ-দুর্নীতি, চাঁদাবাজ, ডাকাতি, দখলবাজি, টাউট-বাটপারি ইত্যাদি কর্ম এখন জাতিধর্মবর্ণনির্বিশেষে একই মায়ের পেটের ভাইয়ের মতো- দুই দলে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ছাত্রদল-ছাত্রশিবির-লীগ-সমন্বয়ক এখন আর চেনা যাচ্ছে না। অপকর্মের ক্ষেত্রে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যার যা কিছু আছে তা নিয়ে অপর পক্ষের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে। অন্যদিকে মজলুমরাও জাতপাত, বর্ণ-বৈষম্য হারিয়ে বর্তমান জমানায় সবাই একই কাতারে দাঁড়াতে নানা রকম ধোঁয়াশাবাধ্য হয়েছে। ধনী-দরিদ্র, নারী-পুরুষ, হিন্দু-মুসলমান, আওয়ামী লীগ-বিএনপি, ব্যবসায়ী-ভিক্ষুক থেকে শুরু করে থানা-পুলিশ, সরকারি আমলা-কামলা কেউই নিরাপদ নন। জালেমদের টার্গেটে পরিণত হলেই কেল্লাফতে। ওদের দাবি মেটাও নচেত মরো।

উল্লিখিত ঘটনা বিগত আওয়ামী লীগ বা বিএনপি জমানার চেয়ে যে সংখ্যায় বেশি হচ্ছে, তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে অপরাধের ধরন ও প্রকৃতি অনেকটা চেঙ্গিস-হালাকুর মতো নির্মম ও নিষ্ঠুর, যা দেখলে সাধারণ মানুষের অন্তরাত্মা কেঁপে যাচ্ছে। বাড়ির সামনে বুলডোজার- দলবেঁধে অফিস-আদালতে হামলা, দোকানপাট, গাড়ির শোরুম অথবা গৃহস্থবাড়িতে দুর্বৃত্তরা পূর্বঘোষণা দিয়ে হাজির হচ্ছে। তারপর নাচনকুদন, হইহল্লা-ভাঙচুর এবং সবশেষে লুটপাট করে বীরদর্পে চলে যাচ্ছে। রাষ্ট্র, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সাধারণ জনগণ অনেকটা সাক্ষী গোপালের মতো দেখছে আর ভাবছে কী করা যায়, কী করা উচিত? কী অসভ্যরে বাবা ওসব কাজও কেউ করে এসব কথাও মুখে ভেংচি কেটে সুশীল বাবুরা বলে বেড়াচ্ছেন বটে কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না।

চলমান সময়ের কবলে পড়ে মানুষের বুদ্ধি ভোঁতা হয়ে গেছে- উদ্ভাবনী ক্ষমতা, সিদ্ধান্ত গ্রহণ অথবা ভালো-মন্দের পার্থক্য নিরূপণ করার ক্ষমতাও হারিয়ে ফেলছে। ফলে আগামীকালের কথা না ভেবেই মানুষ কোনোমতে আজকের দিনটি পার করেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। সমাজের স্বাভাবিক রীতিনীতি, আশা-আকাক্সক্ষা, প্রেম-ভালোবাসা, বিয়েশাদি থেকে শুরু করে তালাক দেওয়ার ক্ষেত্রেও ছন্দপতন ঘটেছে। ভয়ভীতি, বাঁচা-মরার প্রশ্ন ইত্যাদি সবকিছু এলোমেলো হয়ে গেছে। মাতাল যেভাবে মাদকের নেশায় বাস্তবতা ভুলে যায় তদ্রƒপ চলমান সময়ের চাপে পড়ে যেসব মানুষের রুটি রুজিতে টান পড়েছে তারা কেবল মাতলামো করছে না- অনেক ক্ষেত্রে তারা রুচিহীন অধৈর্য, বেহায়া-বেলেহাজ প্রকৃতির প্রাণীতে পরিণত হচ্ছে।

একটি রাষ্ট্রে যখন বিধিব্যবস্থা সঠিকভাবে কার্যকর থাকে তখন মানুষের আবেগ-অনুভূতি, চিন্তাচেতনা, আশা-আকাক্সক্ষার গতিপ্রকৃতি স্বাভাবিক থাকে এবং মানবজাতির হাজার বছরের ইতিহাসে ঘটে যাওয়া ঘটনা বা দুর্ঘটনার স্বাভাবিকতা থাকে। কিন্তু যে রাষ্ট্রীয় বিধিবিধান কার্যকর থাকে না, সেখানে ভিক্ষুক সাবমেরিন চালাতে চায়- তেলাপোকা রোলেক্স ঘড়ি হাতে দিয়ে রোলস রায়সে চড়ে ব্রিটেনের রাজা-রানিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে লন্ডন পাড়ি দেওয়ার জন্য জিদ দেখাতে আরম্ভ করে। আইন যেখানে শক্তি হারিয়ে ফেলে সেখানে রাজাকে ঘাড় ধরে রাজপ্রাসাদ থেকে বের করে রাজকোষ এবং রাজরানির দখল নেওয়ার জন্য পথের ফকিরও সকাল-বিকাল মোচে তা দিতে থাকে।

আমাদের দেশকাল এখন কীভাবে চলছে তা অনুধাবনের জন্য কিছু প্রাকৃতিক বিষয়াদির দিকে নজর দিতে পারেন। সমাজে যখন অন্যায়-অবিচার প্রবল হয়ে পড়ে এবং বিচার চাওয়া কিংবা বিচার চাওয়ার পথগুলো বন্ধ হয়ে যায় তখন অলস-অকর্মণ্য লোকগুলো নির্মম ও নিষ্ঠুর হয়ে পড়ে। তারা তাদের লোভের বাতি জ্বালিয়ে সৎ, পরিশ্রমী ও যোগ্য মানুষের উপার্জিত ধনসম্পদ লুণ্ঠন করে রাতারাতি ধনী হওয়ার জন্য অস্ত্রধারী গ্যাং গড়ে তোলে। তারপর হালাকু-চেঙ্গিসদের দলে ঢুকে মানুষের মাথা দিয়ে পিরামিড তৈরির রেকর্ড বানিয়ে ফেলে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, আক্রমণকারী হালাকু বা চেঙ্গিস বাহিনী যে অপকর্ম করেছে তার চেয়ে শতগুণ অপকর্ম করেছে স্থানীয় ধড়িবাজ-অলস-লোভী ও অকর্মণ্য লোকেরা।

শেখ হাসিনার কঠোর শাসন এবং আওয়ামী জমানার অপকর্ম যেসব লোককে লোভাতুর করেছিল- তারা বর্তমানে কী করছে তা আমরা কমবেশি জানি। যারা আগের জমানায় ভিজা বিড়াল ছিল তারা সবাই রয়েল বেঙ্গল টাইগার হয়ে যেভাবে হালুম হুলুম বলে নিরীহ জনগণের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে, তা পুরো রাষ্ট্রীয় বিধিব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়েছে। আর যারা বিগত দিনে নিজেদের মজলুম বলে আহাজারি করেছিল তারা এখন জালিম তৈরির কারখানা বানিয়ে সেই কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপে দেশ কাল সমাজের ওপর ছড়ি ঘোরাচ্ছে। এ অবস্থায় জাতীয় নির্বাচন, স্থানীয় নির্বাচন কিংবা বর্তমান সরকারের মেয়াদকাল নিয়ে চিন্তা করার মতো মানুষ বাংলার জমিনে খুব কমই আছে। ফলে যারা ক্ষমতায় আছেন তারা যে ঐতিহাসিক মোক্ষম সুযোগটি পেয়ে গেছেন তা হেলায় হারানোর মতো নির্বুদ্ধিতা তারা নিশ্চয়ই প্রদর্শন করবেন না।

রাজনীতির একটি সাধারণ ধর্ম রয়েছে- রয়েছে কতগুলো বৈশিষ্ট্য। একইভাবে রাষ্ট্রক্ষমতারও কতগুলো গতি ও প্রকৃতি থাকে। সাধারণত যুদ্ধ ও দুর্ভিক্ষের সময় ক্ষমতার পালাবদল হয় না। এ জন্য অতীতকালের রাজারা যখন অভ্যন্তরীণভাবে মারাত্মক কোনো সমস্যায় পড়তেন তখন তারা ভিন দেশের সঙ্গে যুদ্ধ বাধিয়ে দিতেন। দ্বিতীয়ত দেশে যখন দুর্ভিক্ষ শুরু হয় তখন মানুষ কেবল পেটের চিন্তায় ব্যস্ত থাকে এবং সাধারণ এই সময়েই স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিস্ট প্রকৃতির শাসকের উদ্ভব হয়। আপনারা যদি বিখ্যাত বাইসাইকেল থিপ নামক চলচ্চিত্রটি দেখেন তবে যুদ্ধ-পরবর্তী ইতালির আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট ও মুসোলিনির অভ্যুদয় সম্পর্কে একটি সমীকরণ দাঁড় করাতে পারবেন।

আমাদের দেশের সর্বস্তরে যে সীমাহীন অরাজকতা চলছে তা কোনো রাজনীতি দিয়ে দূর করা সম্ভব নয়। আর অরাজকতার ওষুধ বা প্রতিষেধক কোনো দিনই রাজনৈতিক সমাধান নয়। অন্যদিকে অর্থনীতি, সমাজ, পরিবার এবং ব্যক্তিগত চিন্তা চেতনায় গত এক বছরে যে ধস নেমেছে তা থেকে মুক্তির জন্য অন্তত পাঁচ-সাত বছর সময় প্রয়োজন। ফরাসি বিপ্লবের পর পুরো দেশের চেইন অব কমান্ড প্রতিষ্ঠিত হতে ১০ বছর সময় লেগেছিল। সুতরাং আমাদের দেশে ইতিবাচক কিছু ঘটার জন্য দেশ-কাল-সমাজের বিভিন্ন স্তরে যে গর্ত তৈরি হয়েছে, তা ভরাটের জন্যও সময় দরকার এবং এটাই প্রকৃতির নিয়ম। আমরা ধৈর্য হারিয়ে যত বেশি উন্মাদনা দেখাব ততই আমরা ইতিবাচক পথে ফিরে আসার সুযোগগুলো হারিয়ে ফেলব।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৫৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ