শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলান

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলান

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর বজ্রকণ্ঠে খামোশ হুংকার রাজনীতি অঙ্গনে অতিপরিচিত। তিনি ছিলেন গণমানুষের রাজনীতিবিদ। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তিনি মজলুম জননেতা হিসেবে পরিচিত। তাঁর জন্ম সিরাজগঞ্জে হলেও টাঙ্গাইলের সন্তোষ ছিল তাঁর পরবর্তী ঠিকানা। ১৯৫৭ সালের কাগমারী সম্মেলনে তিনিই প্রথম পাকিস্তানি শাসকদের ওয়ালাইকুম আস্সালাম বলেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রথম বীজ তিনি কাগমারী সম্মেলনেই বপন করেছিলেন। রাজনীতিতে তিনি কাউকে পরোয়া করতেন না। মহাপ্রতাপশালী শেখ মুজিব সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন টাঙ্গাইলের আবদুল মান্নান। সে সময় টাঙ্গাইলসহ সারা দেশের মানুষ মওলানা সাহেবের কাছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করেন। একপর্যায়ে তিনি পল্টন ময়দানের সমাবেশে গর্জে উঠলেন। শেখ মুজিবকে উদ্দেশ করে বললেন, মজিবর তোমার মান্নানরে সামলাও। ও সব খাইয়া ফালাইলো। আজ বিপ্লব-উত্তর বাংলাদেশে মওলানা সাহেব যদি বেঁচে থাকতেন, তাহলে নাহিদ, আখতারকে উদ্দেশ করে বলতে বাধ্য হতেন, নাহিদ, আখতার, তোমাদের বৈষম্যবিরোধী ও সমন্বয়কদের সামলাও। তারা তোমাদের বিপ্লবের অর্জন খাইয়া ফালাইলো।

গত ৩ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভার পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সংগঠনটির সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম ঢাকায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই ঘোষণা দেন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত ছাত্র-জনতার উদ্দেশে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার মন্ত্রিসভাকে পদত্যাগ করতে হবে। সরকার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত অসহযোগ আন্দোলন চলবে। সেনাবাহিনীসহ নিরাপত্তা বাহিনীর উদ্দেশে তিনি বলেন, এই সরকারকে জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। আপনারা সরকারকে সমর্থন না দিয়ে জনগণকে সমর্থন দিন। সেদিন ছাত্র-জনতার মাঝে নাহিদ ইসলাম পরিণত হয়েছিলেন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা। তাঁর সেদিনের ঘোষণাতেই সরকারের তখ্তে-তাউস কেঁপে ওঠে। যার পরিণতি ৫ আগস্টের বিজয়। এই বিশাল বিজয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব পর্যায়ের সমন্বয়ক, নেতা-কর্মী, ছাত্র-জনতা সবারই অবদান আছে। সে কারণে এই যুদ্ধের সব যোদ্ধার প্রতি লাল সালাম। বিপ্লবের সব সাথি নিয়ে নাহিদ, আখতার এখন সংগঠিত করছেন একটি মধ্যপন্থার রাজনৈতিক দল, জাতীয় নাগরিক পার্টি। বিশাল আয়োজনের মধ্য দিয়ে দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। তারুণ্যনির্ভর বিপ্লবীদের দলটির কাছে দেশবাসীর অনেক প্রত্যাশা। সর্বপ্রথম কাজ হলো, দলকে সুসংগঠিত করা। অন্য রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা যা করে, তা এই দলের কেউ করবে না- এমন কঠোর নির্দেশনা থাকতে হবে। সারা দেশ থেকে খবর পাওয়া যায়, আগে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, আওয়ামী লীগ যা করত এখন বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়কের নামধারী কিছু টাউট সেসবই করছে। থানার ওসি, সাব রেজিস্ট্রারের অফিস, এসি ল্যান্ড, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, এসপি, ডিসির রুমে এই টাউটদের দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া সারা দেশে যেসব মব হয়েছে, যেসব বাড়ি লুট হয়েছে, সবই হয়েছে এই টাউটদের নেতৃত্বে। তাদের সঙ্গে যোগ দিচ্ছেন ছাত্রলীগ, যুবলীগের কর্মীরা। শহরের বিভিন্ন পাড়ায় মহল্লায় মহড়া দেওয়া, এমনকি গ্রামের বিচার-আচারেও এখন বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ধারী টাউটদের আধিপত্য। দেশের মানুষ তাদের ভয় পেয়ে সমীহ করে। সে কারণে এই টাউটদের ব্যাপারে দলের পক্ষ থেকে এখনই কঠোর নির্দেশনা দেওয়া দরকার। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়ে কেউ যেন কোনো অন্যায় আবদার নিয়ে কোনো সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালতে কোনো তদবির করতে না পারে, সেজন্য দলের পক্ষ থেকে একটি সুস্পষ্ট ঘোষণা আসা দরকার। তা না হলে এসব টাউট-বাটপার বিপ্লবীদের ইমেজ ক্ষুণ্ন করবে।

ভাসানীর নতুন দলকে দুই লক্ষ্যে সামনে অগ্রসর হতে হবে। একটি হলো- জীবনজীবিকার সমস্যা সমাধানে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি। নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, সামাজিক সমস্যা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার যাতে মাথা ঘামায় তা বলতে হবে। জনগণের সার্বিক সমস্যার কথা তুলে ধরতে হবে। জনগণ যখন বুঝতে পারবে, এই দল তাদের কথাই বলছে, তখনই নতুন দলের নেতৃত্বের প্রতি আস্থা আরও বাড়বে। অন্যদিকে বিপ্লবীদের মনে রাখতে হবে, এই সরকার তাদেরই আন্দোলনের ফসল। এই সরকার কোনো কারণে ব্যর্থ হলে বিপ্লব ব্যর্থ হবে। দেশবাসীর আশার আলো নিভে যাবে। সে কারণে সরকার যেন আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সেজন্য পুলিশ বাহিনীকে ট্রমা কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করতে হবে। সারা দেশে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ, নারীর শ্লীলতাহানির মতো ঘটনা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। আট বছরের ছোট্ট আছিয়ারাও এই জঘন্য অপরাধীদের হাত থেকে নিস্তার পাচ্ছে না। এসব সামাজিক অপরাধ বন্ধ করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বানও জোরালোভাবে জানাতে পারে নতুন দল। সামাজিক বিপ্লব ছাড়া শুধু পুলিশি ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

দেশের অর্থনীতির অবস্থা খুবই খারাপ। গত সাত মাসে দেশে সরকারি-বেসরকারি তেমন কোনো বিনিয়োগ হয়নি। বিশেষ করে বেসরকারি খাতে ব্যবসায়ী শিল্পপতিরা রীতিমতো হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। অনেক গার্মেন্ট, টেক্সটাইল, কাগজ, ইস্পাত কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। শিল্পাঞ্চলগুলোতে প্রায় প্রতিদিনই শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। শ্রমিকরা রাস্তা অবরোধ করছেন। এ অবস্থা দেশের গণতন্ত্রের পথ রুদ্ধ করে দেবে। কারণ গণতন্ত্রের জন্য অর্থনৈতিক স্থিরতা একটি বড় সহায়ক শক্তি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের লুটপাটের পর দেশের অর্থনীতিকে গতিশীল করতে গত সাত মাসে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এমনকি দেশের ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের নিয়ে একটি বৈঠকও করা হয়নি। কীভাবে দেশের অর্থনীতিতে স্বাভাবিক গতি ফিরবে, কীভাবে ব্যবসায়ীরা শঙ্কামুক্ত হবেন, কীভাবে বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়বে, কীভাবে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে- এসব বিষয়ে এখন পর্যন্ত দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। লুটেরাদের লুটের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকগুলোর গ্রাহকরা আতঙ্কিত। এসব ব্যাংকের অনেক শাখা গ্রাহকের চাহিদামতো টাকা দিতে পারছে না। একটি ব্যাংকের ঢাকার সাতমসজিদ রোড শাখায় একজন গ্রাহক কিছু টাকা ফিক্সড ডিপোজিট করেছিলেন। ওই গ্রাহক এখন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। তিনি উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাবেন। কিন্তু ব্যাংক তাঁর টাকা ফেরত দিচ্ছে না। এমনকি টাকা ফেরত চাওয়ার আবেদনপত্রও গ্রহণ করছে না। এ অবস্থায় টাকার শোকে অসুস্থ ব্যক্তি আরও অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। এ ধরনের সমস্যা অনেক। সমস্যা যতই পাহাড় সমান হোক না কেন, ইচ্ছা করলেই সমাধান সম্ভব। এর জন্য নতুন দলের বিপ্লবীরা যদি একদিন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় করে প্রকৃত সমস্যাগুলো জানার চেষ্টা করেন এবং সেসব সমস্যা সমাধানে সরকারকে অনুরোধ করেন তাহলে বেসরকারি খাতে গতি ফিরবে। বেসরকারি খাতে গতি ফিরলেই জাতীয় অর্থনীতি গতি ফিরে পাবে। নতুন কর্মসংস্থান হবে। অস্থির বেকার জনগোষ্ঠীতে স্থিরতা ফিরবে।

জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পতন ঘটিয়েছে। দেশের ১৭ কোটি মানুষের বিরাট একটি অংশ এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল। মনে রাখতে হবে, পরাজিত শক্তির চিহ্নিতরা বিদেশে পাড়ি দিয়েছে, কিন্তু তাদের আন্ডা-বাচ্চারা দেশের ভিতরে এখনো পুরোদমে সোচ্চার। তারা দীর্ঘ ১৬ বছর টানা ক্ষমতায় ছিল। তাদের হাতে টাকা আছে। তাদের সম্পদ আছে। এখনো তারা মিলেমিশে দখল চাঁদাবাজি বহাল রেখেছে। তাদের অনেকেই মিশে গেছে বর্তমান স্রোতের সঙ্গে। প্রশাসনের বিরাট অংশ এখনো তাদের নিয়ন্ত্রণে। তা ছাড়া ছাত্র-জনতাকে নিয়ে আন্দোলন করে একটি মহাক্ষমতাবান সরকারের পতন ঘটানো যায়- এই শিক্ষাও তারা ইতোমধ্যে পেয়েছে। দেশের মানুষের মধ্যে যদি অশান্তি কাজ করে, তাহলে সুযোগ নেবে ফ্যাসিস্টদের অনুসারীরা। সেই সুযোগ তাদের কোনোভাবেই দেওয়া যাবে না। সেজন্য বিপ্লবীদের দায়িত্ব নিতে হবে। শুধু রাষ্ট্র সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে কথা বললেই হবে না। সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার দায়িত্বও নিতে হবে। দেশকে ইতিবাচক ধারায় ফিরিয়ে আনার জন্য বিপ্লবীদের যে অঙ্গীকার, তা বাস্তবায়ন করতে হলে দেশবাসীর কাছে প্রত্যেক বিপ্লবীকে ক্লিন ইমেজের হতে হবে। আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি নীতির কথা আমরা অনেকেই জানি। অনেকে বিভিন্ন আলোচনায় সেটার অবতারণাও করি। তা হলো, নবীজি মিষ্টি খুব পছন্দ করতেন। কিন্তু নিজে মিষ্টি খাওয়া বন্ধ করে অন্যকে মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকার উপদেশ দিয়েছিলেন। নবীজির শিক্ষা হলো, অন্যকে কোনো উপদেশ দেওয়ার আগে সেটা নিজের ব্যক্তিগত জীবনে পালন করতে হবে। তা না হলে ওই উপদেশ কেউ মানবে না। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই- রাজনীতির এমন আত্মপ্রতারণা থেকে বের হতে হবে। সুস্থ, সুন্দর ও জনমুখী রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

 [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে