শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলা চলচ্চিত্রের মুকুটহীন নবাব

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা চলচ্চিত্রের মুকুটহীন নবাব

দীর্ঘ ক্যারিয়ারে ৫ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন। নায়ক চরিত্রে যেমন সফল ছিলেন, তেমন জ্যেষ্ঠ ভূমিকায় এসেও ছড়িয়েছেন অভিনয়ের দ্যুতি। তিনি আনোয়ার হোসেন। যাকে ভালোবেসে দর্শক ও সিনেজগতের মানুষ বলেন ‘মুকুটহীন নবাব’। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। সে সিনেমা দিয়ে জয় করেছিলেন সবার মন। এর পরই সবাই তাঁকে সিনেমার নবাব আখ্যা দেন। আজ বরেণ্য এ অভিনেতার মৃত্যুবার্ষিকী। তাঁকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

সম্মাননায় তিনিই প্রথম

দর্শকের ভালোবাসা ও পুরস্কার দুটোতেই সমৃদ্ধ আনোয়ার হোসেনের প্রাপ্তির ঝুলি। তাঁর এমন দুটি অর্জন রয়েছে যা আর কারও নেই; ভবিষ্যতেও কারও পক্ষে পাওয়া সম্ভব হবে না। তিনি দেশের প্রথম অভিনেতা, যিনি একুশে পদকে ভূষিত হয়েছিলেন। ১৯৮৮ সালে তাঁকে রাষ্ট্রীয় এ সর্বোচ্চ সম্মান দেওয়া হয়। পরে আরও অনেকেই এ সম্মাননা পেয়েছেন কিন্তু প্রথম অভিনেতা তিনিই। দ্বিতীয় অর্জন হলো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। রাষ্ট্রীয় এ পুরস্কারের প্রবর্তন হয় ১৯৭৫ সালে। সে বছরই শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কার পান আনোয়ার হোসেন। অর্থাৎ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের ইতিহাসেও প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা তিনি।

 

অভিনয় শুরুর গল্প

আনোয়ার হোসেনের অভিনয়ে হাতেখড়ি হয়েছিল স্কুলজীবনেই। স্কুলে থাকতে প্রথম অভিনয় করেছিলেন আসকার ইবনে শাইখের ‘পদক্ষেপ’ নাটকে। সে সময়েই একে একে অভিনয় করেছিলেন বেশ কয়েকটি মঞ্চনাটকে। ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজে পড়ার সময়ও বাদ যায়নি তাঁর অভিনয় প্রতিভা। তাঁর অভিনয়সত্তায় মুগ্ধ হয়েছিলেন সহপাঠী এবং শিক্ষকরাও। কলেজজীবনে মঞ্চনাটকে জড়িয়ে পড়েন আনোয়ার হোসেন। ১৯৫৭ সাল। জামালপুর ও ময়মনসিংহ ছেড়ে ঢাকায় চলে আসেন তরুণ আনোয়ার হোসেন। ঢাকা বেতারের ‘নওফেল হাতেম’ নাটকে মিলেছিল তাঁর প্রথম অভিনয়ের সুযোগ। যে বছর ঢাকায় এলেন সে বছরই বিয়ে করেছিলেন তিনি। একই বছর চলচ্চিত্রকার মহিউদ্দিনের সঙ্গে আনোয়ার হোসেনকে পরিচয় করিয়ে দেন মহিউদ্দিনের সহকারী মোহাম্মদ আনিস। কথার এক ফাঁকে আনোয়ার হোসেনকে এক প্রকার যাচাই করে নেন মহিউদ্দিন। ‘তোমার আমার’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের বিপরীতে আনোয়ার হোসেন পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন ৩০০ টাকা। তাঁর সাবলীল অভিনয় অনেকের নজরেই পড়ে। এর সুবাদে পরিচালক মহিউদ্দিন তাঁকে ‘তোমার আমার’ সিনেমায় কাজের সুযোগ দেন। ১৯৬১ সালের ওই সিনেমায় অবশ্য আনোয়ার হোসেনের চরিত্র ছিল ভিলেন। নায়ক চরিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিষেক হয়েছিল সালাহউদ্দিন পরিচালিত ‘সূর্যস্নান’ সিনেমার মাধ্যমে। এরপর অল্প সময়েই সিনেমাজগতে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। ষাট দশকের প্রথম পাঁচ বছরে আনোয়ার হোসেন অন্তত দেড় ডজন সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন; কিন্তু দর্শকের কাছে জনপ্রিয়তা পেতে তাঁকে আরও কিছুটা অপেক্ষা করতে হয়। ১৯৬৭ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ সিনেমায় অভিনয় করেই তিনি শুধু বাংলাদেশ নয়, পশ্চিম পাকিস্তানেও সমান খ্যাতি লাভ করেন এবং ‘বাংলা চলচ্চিত্রের মুকুটবিহীন নবাব’ অভিধায় অভিষিক্ত হন। কোন ধাঁচের চলচ্চিত্রে নেই আনোয়ার হোসেন? ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, নাট্যধর্মী, লোককাহিনিভিত্তিক, পোশাকি ফ্যান্টাসি, সাহিত্যনির্ভর, শিশুতোষ, পারিবারিক মেলোড্রামা ও বক্তব্যধর্মী-সব চলচ্চিত্রেই ছিল তাঁর শীর্ষস্থান।

 

প্রথম ছবিতে খলনায়ক

জীবদ্দশায় নিজের অভিনয়জীবন নিয়ে স্মৃতিচারণায় বলেছিলেন, বালকবেলায় স্কুলের নাটকে অভিনয় করতে গিয়েই অভিনয়ের প্রতি আমার আসক্তি। এরপর তখনকার রুপালি জগতের তারকা ছবি বিশ্বাস, কানন দেবী-এদের বিভিন্ন ছবি দেখতে দেখতেই রুপালি জগতে আসার ইচ্ছাটি প্রবল থেকে প্রবলতর হয়ে ওঠে। ৫০ দশকের শেষদিকে সিদ্ধান্ত নিলাম অভিনয় করব সারা জীবন। সুতরাং অন্য কোনো জীবিকার সন্ধান না করে সরাসরি চলে গেলাম পরিচালক মহিউদ্দিন সাহেবের কাছে। তিনি তখন ‘মাটির পাহাড়’ নামে একটি সিনেমার কাজ করছিলেন। তাঁকে ধরলাম আমাকে নেওয়ার জন্য। তিনি জানালেন, ছবিতে অভিনয়শিল্পী নির্বাচনের কাজ শেষ। ফলে আমাকে নেওয়া যাচ্ছে না আপাতত। ৫৮ সালে শুরু করলেন ‘তোমার আমার’ সিনেমার কাজ। এখানে আমাকে নির্বাচন করা হলো খলনায়ক চরিত্রে। আমার রুপালি পর্দায় অভিষেক হলো ভিলেন হিসেবে।

 

ক্যারিয়ারের মোড় ঘোরানো ছবি

সালাহউদ্দিনের ‘সূর্যস্নান’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি এলেন লাইমলাইটে। কিন্তু তাঁর অভিনয়জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল জহির রায়হানের বিখ্যাত ‘কাচের দেয়াল’ চলচ্চিত্রে দুর্র্ধর্ষ অভিনয়। যে চলচ্চিত্রে অনন্য শক্তিমান অভিনয় জানান দিল বাংলা চলচ্চিত্রে নতুন নবাবের আগমন ঘটেছে। ১৯৬৭ সাল। মুক্তি পেল খান আতাউর রহমান পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’। যে চলচ্চিত্রে নবাব সিরাজউদ্দৌলা চরিত্রে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। প্রতিকূলতার সাক্ষী সে সময়ে আনোয়ার হোসেন যেন হাজির হলেন স্বাধীনতার অবতার হয়ে। পুনর্জন্ম হলো যেন বাংলার সর্বশেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলার। মানুষের আবেগ উথলে উঠল। যে চলচ্চিত্রে আমরা পর্দার নবাব সিরাজউদ্দৌলার, তথা আনোয়ার হোসেনের গলায় পরাজয়ের মুখে শুনতে পাই ‘গোলাম হোসেন, আমি আবার সৈন্য সংগ্রহ করব, আবার যুদ্ধ করব, এই জন্মে না পারি, জন্ম-জন্মান্তরে এই কলঙ্ক আমরা দূর করব’। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ বাংলার স্বাধীন নবাব সিরাজউদ্দৌলা যেন আবির্ভূত হন নতুনরূপে। নবাব সিরাজউদ্দৌলা চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিনয় যিনি একবার দেখেছেন, তিনিই স্বীকার করতে বাধ্য বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে মুকুটহীন সম্রাট একজনই। এ চলচ্চিত্রের জন্য আনোয়ার হোসেন পেয়েছিলেন পাকিস্তানের চলচ্চিত্রের বিখ্যাত নিগার পুরস্কার। পরের বছরই মুক্তি পেয়েছিল ‘সাত ভাই চম্পা’ চলচ্চিত্র। ‘সুলেমানপুরের বাদশাহ’ চরিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিনয় ছিল চিরন্তন মুগ্ধতার। ১৯৭০ সালে মুক্তি পাওয়া ‘জীবন থেকে নেয়া’কে বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র বলা হয়। যে চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেন অভিনয় করেছিলেন সচেতন জনপ্রিয় এক রাজনৈতিক নেতার চরিত্রে। মুক্তিযুদ্ধের পরের বছর মুক্তি পায় সুভাষ দত্তের বিখ্যাত চলচ্চিত্র ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’। এ চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেনের অভিনয় দাগ কেটেছে কোটি মানুষের মনে। আনোয়ার হোসেন অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসের বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে। ‘ধীরে বহে মেঘনা’, ‘রুপালী সৈকতে’, ‘সূর্যগ্রহণ’, ‘লাঠিয়াল’, ‘নয়নমণি’, ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ এবং ‘ভাত দে’-এর মতো বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে তাঁর হৃদয়গ্রাহী অভিনয় এখনো দর্শক মুগ্ধতায় ভাসছে। ‘ভাত দে’ চলচ্চিত্র ছিল বিশ্বখ্যাত কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রথম প্রদর্শিত কোনো বাংলাদেশি চলচ্চিত্র। যে চলচ্চিত্রে আনোয়ার হোসেন অভিনয় করেছিলেন ‘সাইজুদ্দিন বয়াতি’ চরিত্রে।

 

যত সম্মাননা

খ্যাতিমান অভিনেতা আনোয়ার হোসেন, চলচ্চিত্রে তাঁর অভিনয়কর্মের জন্য পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ বিভিন্ন সংগঠনের দেওয়া পুরস্কার ও সম্মাননা। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পুরস্কার হলো- ১৯৬৭ সালে ‘নবাব সিরাজউদ্দৌলা’ চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে ‘নিগার পুরস্কার’, ১৯৭৫ সালে ‘লাঠিয়াল’ চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’, ১৯৭৮ সালে ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ও ১৯৮৭ সালে ‘দায়ী কে?’ ছবির জন্য পার্শ্ব চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’। ১৯৮৮ সালে অর্জন করেন ‘একুশে পদক’। এছাড়াও একাধিকবার বাচসাস চলচ্চিত্র পুরস্কার ও ২০১০ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা পেয়েছেন।

 

নিজেই নিজের চরিত্রে

আনোয়ার হোসেনই একমাত্র অভিনেতা বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে, যিনি নিজেই নিজের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন- ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’ ছবিতে অভিনেতা আনোয়ার হোসেন- চরিত্রে। বর্তমান প্রজন্ম হয়তো ধারণাই করতে পারবে না যে, কত উঁচুমাপের ও জনপ্রিয় অভিনেতা ছিলেন আনোয়ার হোসেন। একসময় পারিবারিক-সামাজিক ছবির একচ্ছত্র প্রতাপশালী অভিনেতা ছিলেন তিনি। চরিত্রাভিনেতা হয়েও তাঁর চাহিদা ছিল নায়কদের চেয়েও বেশি। তখন তাঁর সঙ্গে জুটি হিসেবে ছিলেন আরেক প্রখ্যাত অভিনেত্রী রোজী। তাঁরা দুজন ছবিতে থাকা মানে সেই ছবি দর্শক-চাহিদায় এক নাম্বারে, ছবি হিট-সুপার হিট হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে সর্বকালের সেরা অভিনেতা বলা যেতে পারে তাঁকে। একজন আনোয়ার হোসেন যুগে যুগেও জন্ম নেয় না কোনো দেশে। এমন একজন আনোয়ার হোসেন আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পে আর জন্মাবে কিনা সন্দেহ আছে। আনোয়ার হোসেনের জন্ম ১৯৩১ সালের ৬ নভেম্বর জামালপুরের মুরুলিয়া গ্রামে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
বিপাকে ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
রাশমিকা কেন কাঁদেন
রাশমিকা কেন কাঁদেন
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়নি
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
এটা আমাদের সিস্টেমের জটিলতা : মম
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
কেমন আছেন ক্যামেরার পেছনের কারিগররা
সর্বশেষ খবর
নতুন মামলায় আনিসুল-সালমান-আমুসহ গ্রেফতার ৯
নতুন মামলায় আনিসুল-সালমান-আমুসহ গ্রেফতার ৯

এই মাত্র | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন