শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৫, মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০১৪

আফ্রিকার আতঙ্ক বোকো হারাম

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
আফ্রিকার আতঙ্ক বোকো হারাম

প্রাকৃতিক সম্পদের প্রাচুর্যতার কারণে যুগ যুগ ধরে সাদা চামড়ার মানুষের আধিপত্যবাদী আচরণ আর দমন-পীড়নের শিকার হচ্ছে আফ্রিকার মানুষ। এই মহাদেশের খনিজ সম্পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো তেল। আর তেলের কথা উঠলে আফ্রিকার যে দেশটির নাম সবার আগে উচ্চারিত হয়, তার নাম নাইজেরিয়া। নাইজার, বেনু আর ক্রস নদীসংলগ্ন তিন লাখ ৫৬ হাজার বর্গমাইলের বেশি এলাকা বিস্তৃত পশ্চিম আফ্রিকার দক্ষিণ উপকূলের এ দেশটির ভূগর্ভে রয়েছে তেল, গ্যাস, কয়লা, লোহা, টিন, চুনাপাথর, কলামবাইট, সোনা, ট্যানট্যালাইট। বছরের পর বছর বিভিন্ন পশ্চিমা কম্পানি তেলসহ বিভিন্ন খনিজ পদার্থের জন্য আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে আফ্রিকার বুকে।

ইতিহাস নীরব ভূমিকা পালন করলেও সম্পদের হিসাবের প্রশ্নে চুপ করে থাকেনি নাইজেরিয়ার মানুষ। তারা বিভিন্ন সময় পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে অনেক প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করেছেন। কিন্তু দেশটির পশ্চিমা মদদপুষ্ট সরকার এবং সেনাবাহিনীর হাতে বারবার মার খেতে হয়েছে তাদের। নাইজেরিয়ার এমনি এক অবস্থায় ২০০১ সালে জন্ম হয় একটি সশস্ত্র সংগঠন বোকো হারামের।

'বোকো' শব্দটি হাউসা ভাষার আর 'হারাম' এসেছে আরবি থেকে। বোকো অর্থ পশ্চিমা শিক্ষা। বোকো হারাম মানে 'পশ্চিমা শিক্ষা পাপ'। পশ্চিমা শিক্ষা এবং পশ্চিমা ধাঁচে জীবনযাপনের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থান প্রকাশ করেই এই সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ করে। তাদের মতে, পশ্চিমা শিক্ষা মুসলমানদের দুর্নীতিগ্রস্ত করে তোলে। মূলত দেশটির সালাফিস্ট দল থেকে একটি উগ্রবাদী জিহাদীগোষ্ঠী তৈরি হয়, যার নামেই বোকো হারাম। যারা পশ্চিমাবিরোধী এবং নাইজেরিয়ায় ইসলামী শরিয়া সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। সংগঠনটির পৃষ্ঠপোষক ও নেতা মোহাম্মদ ইউসুফ ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসিকে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, 'এই পৃথিবীতে যেসব স্থানে ইসলামী শিক্ষা দেওয়া হয়, তা পুরোপুরি সঠিক নয়। ডারউইনের মূল্যায়ন ও ধারণা এসব শিক্ষায় ভর করে আছে। ইউসুফের দল প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থা ও গণতন্ত্রকে স্বীকার করেন না।' নাইজেরিয়ার শিক্ষাবিদ হুসাইন জাকারিয়া এ প্রসঙ্গে বিবিসিকে জানান, বোকো হারামের দলপতির চালচলনও ইসলামসম্মত নয়, তার আচরণ বিতর্কের ঊর্ধ্বে মোটেও নয়।

বোকো হারাম একটি সংগঠন হিসেবে শুরুর দিকে কিছুটা শান্তিপূর্ণ কার্যক্রম শুরু করলেও ধীরে ধীরে তারা অশান্ত হয়ে ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৯ সালে এই সংগঠনটির সদস্যদের ব্যাপারে খুঁটিনাটি তথ্য অনুসন্ধান করতে শুরু করে নাইজেরিয়া সরকার। অনুসন্ধানের পাশাপাশি সরকার অভিযান শুরু করলে বাউসি অঞ্চল থেকে অনেককেই গ্রেফতার করা হয়। এ সময় সরকারের সঙ্গে সরাসরি সংঘর্ষে প্রায় ৭০০ মানুষ নিহত হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বোকো হারাম নেতা ইউসুফকে গ্রেফতার করা হয় এবং পুলিশ হেফাজতে তার মৃত্যু হয়। ইউসুফের মৃত্যুর পর বোকোর নেতৃত্বে কে আছেন তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। তবে পরবর্তী সময়ে আবু বকর শেখ ইউসুফের স্থলাভিষিক্ত হন। রয়টার্স জানায়, ইউসুফের পর আবু বকর শেখ দলের হাল বেশ শক্তভাবে ধরেছেন।

নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে বোকো হারামের প্রধান ঘাঁটি। বোরনো প্রদেশের রাজধানী মাইদুগুরির নিকটবর্তী শহর দাম্বোয়ায় বোকো হারাম প্রতিষ্ঠিত হয়। সেখানে বোকো হারাম শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে বলে জানা যায়। সংগঠনটি আত্মপ্রকাশের পর থেকে অনেক মানুষ হত্যা করেছে। এর মধ্যে ২০১০ সালের ৭ সেপ্টেম্বর বাউসি জেল ভেঙে বন্দিদের পলায়ন, ৩১ ডিসেম্বর আবুজায় হামলায় গত বছরের ২২ এপ্রিল ইয়োলা জেল ভেঙে ১৪ বোকো সদস্যের পলায়ন, ২৯ মে নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে বোমা হামলা, ১৬ জুন আবুজা পুলিশ সদর দপ্তরে বোমা হামলা, ২৬ জুন মাইদুগুরির একটি বাগানে হামলা চালালে ২৫ ব্যক্তি নিহত ও ১২ জন আহত, ১০ জুলাই সুলেজার খ্রিস্টান ফেলোশিপ চার্চে বোমা হামলা, ১১ জুলাই নিরাপত্তার কারণে মাইছগুরি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, ১২ আগস্ট প্রসিদ্ধ মুসলিম নেতা লিমান বানা বোকোর হাতে নিহত, ২৬ আগস্ট আবুজায় বোমা হামলা, ৪ নভেম্বর দামাতুরু আক্রমণ, ২৫ ডিসেম্বর নাইজেরিয়ার বিভিন্ন স্থানে হামলা, চলতি বছরের ৫ ও ৬ জানুয়ারি দেশটিতে সিরিজ হামলা, ২০ জানুয়ারি কান্যেয় বোমা হামলা, ২৮ জানুয়ারি ১১ জন সেনাসদস্যকে হত্যা, ৮ ফেব্রুয়ারি কাদুনার সেনা সদর দপ্তরে আত্মঘাতী হামলার দায়িত্ব স্বীকার, ১৬ ফেব্রুয়ারি জেল ভেঙে ১১৯ বন্দির পলায়ন, ৮ মার্চ ব্রিটিশ উদ্ধারকর্মী ও ইতালিয়ান প্রকৌশলীর হামলা, ৩১ মে জয়েন্ট টাস্কফোর্সের হামলায় পাঁচ জার্মানসহ বেশ কয়েকজনকে হত্যা, ৩ জুন বাউসির ১৫ চার্চে হামলা, ১৭ জুন কাদুনার তিনটি চার্চে হামলায় অর্ধশতাধিক লোককে হত্যা, ওই দিন প্লাটিআউ রাজ্যে ১৩০ জনের লাশ উদ্ধার, যাদের বোকো জঙ্গিরা হত্যা করে। সর্বশেষ গত ১৪ এপ্রিল নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্বের এলাকা থেকে ২৭৬ স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করে বোকো হারামের জঙ্গিরা। ওই ছাত্রীদের উদ্ধার করার আগেই গত ৬ মে আরো আট ছাত্রীকে অপহরণ করেছে গোষ্ঠীটি। শুধু তা-ই নয়, অপহরণ-পরবর্তী সময়ে নাইজেরিয়ার সরকার অপহৃত ছাত্রীদের উদ্ধারে সহায়ক তথ্য দেওয়ার জন্য আর্থিক পুরস্কার ঘোষণার পর গণহত্যা চালিয়েছে বোকো হারাম। কট্টর ইসলামপন্থী এ জঙ্গি সংগঠনের হামলায় ৩০০ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ।

অপহৃত স্কুলছাত্রীদের বোকো হারাম দাস হিসেবে বিদেশের মাটিতে বিক্রি করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। বোকো হারামের বন্ধুরাষ্ট্র সেনেগাল এই অপহৃত ছাত্রীদের কিনবে বলে জানা গেছে। অবশ্য শুধু সেনেগালই নয়, দাস কেনাবেচার তালিকায় আরো প্রায় ১৫টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা নিজেরা যেমন দাস হিসেবে মানুষ বিক্রি করে, তেমনি নিজেদের প্রয়োজনে অন্য রাষ্ট্র থেকে দাস কেনেও।

বোকো হারামের এ যাবতকালের কর্মকাণ্ডের দিকে তাকালে স্পষ্টতই দেখা যায় যে তারা ধীরে ধীরে শক্তি সঞ্চয় করেছে। একদিকে যেমন তাদের লোকবল বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে তাদের অস্ত্রের মজুদ। পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশসহ পশ্চিমা কয়েকটি রাষ্ট্র থেকে প্রতিনিয়ত তাদের কাছে অর্থ আসছে। এমনকি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবের ওপরও অভিযোগ আছে বোকো হারামকে অর্থ সহায়তা দেওয়ার। অবশ্য এই অভিযোগের পেছনে যথেষ্ট কারণও আছে। বোকো হারামের প্রতিষ্ঠাতা ইউসুফের যাত্রা শুরু হয় সৌদি আরবে শরণার্থী হিসেবে। এ সময় সৌদি আরবের বেশ কিছু দাতাগোষ্ঠীর সঙ্গে তার নিয়মিত আলোচনা হতো, যা পরবর্তী সময়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিবিসি প্রকাশ করে। সৌদি আরবের একিউআইএম নামের একটি সংস্থা নিয়মিত বোকো হারামকে অর্থ সহায়তা দিয়ে থাকে, যা সংগঠনটির মুখপাত্র স্বীকার করেন। ২০১১ সালে বোকো হারামের শীর্ষস্থানীয় নেতারা উমরাহ করার উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যান এবং সেখানে আল-কায়েদার নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ওই সাক্ষাতে নাইজেরিয়ার একটি চার্চে হামলার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা যায়। যার রেশ ধরে ২০১২ সালের নভেম্বর মাসের ২৫ তারিখ বোকো হারাম নাইজেরিয়ার একটি চার্চে ভয়ানক হামলা চালায়।

তবে শুধু অর্থ সহায়তা নয়, সংগঠনটি বিভিন্ন দেশ থেকে লোকবল সহায়তাও পেয়ে থাকে। সূত্র মতে, আল মুন্তাদা ট্রাস্ট ফান্ড বোকো হারামের জন্য তহবিল সংগ্রহ করে। এই সংস্থাটির সদর দপ্তর যুক্তরাজ্যে। অথচ যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রই সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে মানবতাকে কাজে লাগিয়ে কথা বলে। একেই বোধ হয় বলা হয় সর্ষের ভেতর ভূত।
 

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাঠে বিএনপির তিন হ্যাভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হ্যাভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

স্বাস্থ্য

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

প্রথম পৃষ্ঠা

কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’
কিম পুতিনকে পাশে নিয়ে শি বললেন চীন ‘অপ্রতিরোধ্য’

পূর্ব-পশ্চিম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ
জুলাই যোদ্ধাদের ডিজিটাল দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১৫
পাকিস্তানে সমাবেশে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১৫

পূর্ব-পশ্চিম

বাবার বাড়িতে গিয়ে নিখোঁজ, চার দিন পর মিলল লাশ
বাবার বাড়িতে গিয়ে নিখোঁজ, চার দিন পর মিলল লাশ

দেশগ্রাম