শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৫, রবিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৫

নওগাঁয় মাটি খুঁড়লেই গুপ্তধন

বাবুল আখতার রানা, নওগাঁ:
অনলাইন ভার্সন
নওগাঁয় মাটি খুঁড়লেই গুপ্তধন

নওগাঁর পোরশা উপজেলা সদরের টেকঠা নামক একটি ভিটার মাটি যেন সোনার চেয়েও খাঁটি হয়ে গেছে। কথাটির প্রমাণ মিলেছে উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নের পশ্চিম রঘুনাথপুর গ্রামের পরেই পূর্ণভবা নদীর টেকঠা ভিটামাটিতে। নদীর পূর্ব পাড় প্রায় ৩ কিলোমিটারের মধ্যে যে কোন জায়গা খনন করলেই মিলছে নানা প্রকার মূল্যবান গুপ্তধন। আর এভাবে দুই বছর থেকে প্রায় গড়ে দেড়’শ লোকজন দিনের পর দিন খেয়ে না খেয়ে পরিবারের সকল সদস্যদের নিয়ে মাটি খনন করছেন। এদিকে সম্পদের মান অনুযায়ী বিক্রি হচ্ছে বিশ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকায়।

সরেজমিনে জানা গেছে, দুই বছর আগে কোন এক লোক টেকঠা নামক ভিটা এলাকায় মাটি কাটতে গিয়ে কিছু মূল্যবান সম্পদ পান। এখবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় শত শত লোকের মাটি খনন। সে থেকে প্রতিদিন সকাল হলেই স্থানীয়রা কোদাল, শাবল দিয়ে মাটি খনন কাজে ব্যস্ত ছিল। প্রায় চার থেকে পাঁচ ফিট নিচে মাটি খুড়েলেই মিলছে মূল্যবান জিনিস। মাটি খনন করলেই পাওয়া যাচ্ছে ছোট বড় অনেক রকমের পাথরসহ মূল্যবান সম্পদ। স্বর্ণালঙ্কার, চেন, পঁয়সা, তাবিজ, পাথর, রূপার কলম ইত্যাদি। এগুলোর একেকটির রং একেক রকম। কোনটা লাল, কাল, সাদা, কমলা, সবুজ। স্বর্ণালঙ্কার বিক্রি না করে নিজের কাছে রেখে দেয়া হচ্ছে। তবে কোন পাথর ছোট কিংবা বড় পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। ক্রেতারা সেখানে উপস্থিত থাকেন সর্বদাই। একেকটি পাথর আনুমানিক ১০ গ্রাম হলে তার মূল্য প্রায় ১৫ হাজার টাকা।

স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দা আমির উদ্দিন জানান, ওই গ্রামটিতে প্রায় ৫০ বছর আগে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ বসবাস করত। সেখানে একটি বড় কালীমন্দির ছিল। মন্দিরে নিয়মিত পূজা-অর্চনা করা হতো। হয়ত এই মন্দিরকে ঘিরে এখানে হাট-বাজার বসত। দেশ বিভাগের সময় হিন্দুরা ভারতে চলে যায়। তারা হয়তো তাদের মূল্যবান অনেক জিনিসগুলো নিয়ে যেতে পারেনি। পরে তাদের ঘর-বাড়ি এবং মন্দিরগুলো ভেঙ্গে মূল্যবান জিনিসগুলো মাটির নিচে চাপা পড়ে যায়।

অন্যদিকে, এলাকার বাসিন্দা হুমায়ন রেজা জানান, প্রায় ৬৫০ বছর আগের সম্রাট শের শাহের আমলে সমগ্র ভারতবর্ষ ৪৭টি পরগনায় বিভক্ত ছিল। তার মধ্যে একটি পরগনা হলো পোরশার পার্শে¦র থানা গোমস্তাপুরের রোকনপুর নামক স্থান। পরে সম্রাট শাহজাহানের ছেলে সুজাউদ্দীনের আমলে সুদূর রাজমহল থেকে রোকনপুর পর্যন্ত সমুদ্রিক এলাকা ছিল। তখন বাংলার সুবাদার ছিলেন শাহ সুজা। সে সময়ে নৌকা বা জাহাজযোগে বহু মালামাল এখানে আমদানি ও রপ্তানি হতো। হয়তো কোন দুর্ঘটনায় সম্র্রাটদের সম্পদগুলো এ মন্দিরের পাশে মাটির নিচে চাপা পরে যায়। যে নদীর পাশের এলাকায় পাথর উঠছে ঠিক সেই জায়গায় হিন্দুদের কালীমন্দির ছিল। যার প্রমাণস্বরূপ কালিদহ বলে একটি কূপ আজও বিদ্যমান আছে নদীতে। সেখানে তারা পূর্জা শেষে “কালী-মায়ের” মূর্তি বিসর্জন দিতেন। কাজেই বহু মূল্যবান ধনরত্ন মাটির নিচে পড়ে থাকা অসম্ভবের কিছু নয়।

পার্শ্ববতী গ্রাম বিষ্ণপুর থেকে আসা মনিরুল ইসলাম জানান, গত তিনদিন ধরে তিনি মাটি খুড়ছেন। সেখানে একটি জালিবল পেয়েছেন। তা বিক্রি করেছেন ছয় হাজার টাকায়। নিতপুর থেকে আসা রুস্তম আলী চকচকে কাচ টুকরোর মত একটা বস্তু পেয়েছেন। তা তিন’শ টাকা দাম বলেছে। এছাড়া জহুরুল ইসলাম দুটি বোতাম ও একটি মার্বেল পেয়েছেন যা পাঁচ’শ টাকা দিয়ে বিক্রি করেছেন।

স্থানীয় নজরুল ইসলাম জানান, একটি জালি পোটল ও একটি ফুটবল তিরপান্ন হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন। তোফায়ের নামে এক যুবক জানান, সাতদিন খননেন পর গত বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি গোলাপি বল পেয়েছি। সেখানে থাকা এক ক্রেতা তার দেড়শ’ টাকা দাম করেছেন। তার দাম মনমত না হওয়ায় তিনি বিক্রি করেননি।

ক্রেতা সাদু জানান, পয়সা, তাবিজ, পাথর, রূপার কলম, ছোট বল, বড় ধরনের বল, আকার, রং (লাল, কাল, সাদা, কমলা, সবুজ) অনুয়ায়ী একেকটির গুণগত মান অনুযায়ী দাম দিয়ে কিনে নেয় হয়। এরপর সংবাদ দিলে বাহিরের এলাকা থেকে বড় বড় লোক এসে তারা সেগুলো তার কাছ থেকে কিনে নিয়ে যায়। তবে পাথরসহ বিভিন্ন মূল্যবান সম্পদগুলো উত্তোলনকারীরা বিক্রি করলেও স্বর্ণালঙ্কার কেউ বিক্রি করেন না।

এলাকাবাসী রইচ উদ্দিন জানান, গত দুই বছর থেকে শত শত সাধারণ মানুষ মাটি খনন করে মাটির নিচে থাকা মূল্যবান সম্পদগুলো তুলে নিয়ে গেলেও স্থানীয় প্রশাসন এগুলো উত্তোলন বন্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। মূল্যবান সম্পদগুলো উত্তোলন বন্ধ করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান তিনি। সরকারী উদ্যোগে সেখানে খনন করলে মূল্যবান কিছু বেড়িয়ে আসবে বলেও তিনি জানান।

এ প্রসঙ্গে পোরশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইফতেখার উদ্দিন শামীম জানান, বিষয়টা আমার জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখে উদ্ধতন কর্মকর্তা, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এবং জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বিডি-প্রতিদিন/১৮ জানুয়ারি, ২০১৫/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

১৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’
‘শ্রমিকদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে হবে’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ
রাজবাড়ীতে মে দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির র‌্যালি ও সমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প
শুল্কনীতির প্রভাবে মার্কিন অর্থনীতি সংকুচিত, বাইডেনকে দুষলেন ট্রাম্প

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১৩ কি.মি. যানজট

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত
চুয়াডাঙ্গায় মহান মে দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি
মে দিবসে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’
‘বিএনপি অতীতের সকল সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত
চাঁদপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন
সোনারগাঁয়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও মাদকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা
শ্রম-শ্রমিক এই দুইয়ের উপরেই আজকের আধুনিক সভ্যতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত
ঝিনাইদহে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন
নয় দফা দাবিতে চুয়াডাঙ্গা বিএডিসি’র অনিয়মিত শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত
জামালপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু
শ্রমিকদের রক্তের বিনিময়ে আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
চার জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‘লেটস টক উইথ দ্য ইইউ অ্যাম্বাসেডর’ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পাহাড় ধসে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ