শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৯, শনিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৫

ঝুঁকিতে আকাশপথ

ইচ্ছাকৃত বিমান বিধ্বস্ত করার যত রেকর্ড

অনলাইন প্রতিবেদক:
অনলাইন ভার্সন
ইচ্ছাকৃত বিমান বিধ্বস্ত করার যত রেকর্ড

ইচ্ছাকৃত পাইলটদের বিমান বিধ্বস্ত করার রেকর্ড দিন দিন বাড়ছে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে আকাশপথ। সর্বশেষ কো-পাইলটের কারণে ১৫০ যাত্রী নিয়ে জার্মান এয়ারলাইনসের বিমানটি বিধ্বস্ত হবার ঘটনাটি সবাইকে নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে। গত বছর এই মার্চ মাসেরই ৮ তারিখ ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট এমএইচ-৩৭০ নিঁখোজ হয়। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেও পৃথিবীর বুকে তার কোন নিশানা পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া গেল না। এরপর গেল এক বছরে আরো কয়েকটি বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। যাত্রীসহ নিখোঁজ হয়েছে। পরে বিধ্বস্ত অবস্থায় খুঁজে পাওয়া গেছে। এই তালিকায় সবশেষ সংযোজন জার্মান এয়ারলাইন্সের জার্মানইউংস ৯৫২৫ বিমানটি। যেটি ২৪ মার্চ ফ্রান্সের আল্পস পর্বতে বিধ্বস্ত হয় ও এর মধ্যে থাকা ১৫০ জন যাত্রীর সবাই মারা যান।

তদন্তকারীরা বিশ্বাস করেন যে জার্মান এয়ারলাইনারের কো-পাইলট ইচ্ছাকৃতভাবে ফ্রান্সের আল্পস পর্বতে বিমানটি বিধ্বস্ত করেছেন। যদিও ওই কো-পাইলটের বাড়িতে গিয়ে কাগজপত্র ঘাটাঘাটি করে তদন্তদল জানতে পেরেছেন তিনি অসুস্থ ছিলেন। এমনকি মানসিকভাবে বিপর্যস্থ ছিলেন। ডাক্তার তাকে কর্মস্থলে যেতে নিষেধও করেছিলেন। কিন্তু তিনি শোনেননি। তদন্ত দল এখন আরও জানার চেষ্টা করছে ওই কো-পাইলট কোন কারণে বিমান বিধ্বস্ত করতে বাধ্য হয়েছিলেন কিনা। তার ওপরে কোন চাপ ছিল কিনা। কোন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল কিনা- এমন নানা কিছু। যদিও পাইলট অথবা কো-পাইলট কর্তৃক ইচ্ছাকৃতভাবে বিমান বিধ্বস্ত করার ঘটনা অস্বাভাবিক ও বিরল। কিন্তু তারপরও ইতিহাসে এমন বেশকিছু ঘটনার নজির রয়েছে যা সত্যিই শঙ্কিত করে। চলুন ইতিহাসের পাতা থেকে একটু ঘুরে আসি:

জাপান এয়ারলাইন্স : ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২

জাপান এয়ারলাইন্সের ডিসি-৮ নামের একটি বিমান হানেদা বিমান বন্দরের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। যাওয়ার পথে টোকিওর উপসাগরে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি। বিমানে ২৪ জন যাত্রী ছিলেন। তারা সবাই মারা যান। তদন্ত করে দেখা যায় বেঁচে যাওয়া পাইলট মানসিকভাবে অস্থির ছিলেন। সে কারণে ইচ্ছা করেই তিনি এমনটি করেন।

রয়েল এয়ার মারক : ২১ আগস্ট ১৯৯৪

রয়েল এয়ার মারক জেট বিমানটি আগাদির থেকে কাসাব্লাঙ্কা যাচ্ছিল। কিন্তু উড্ডয়নের অল্প কিছুক্ষণ পরেই অ্যাটলাস পর্বতে বিধ্বস্ত হয়। বিমানে থাকা ৪৪ জন যাত্রীর সবাই মারা যান। বিমানের কো-পাইলটের শেষ শব্দটি নিয়ে তদন্তকারী দল তদন্ত করেন। শব্দ বিশ্লেষণ করে তারা নিশ্চিত হন যে পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটি বিধ্বস্ত করেছেন। ওটা ছিল পাইলটের আত্মহত্যা বিষয়ক শব্দ।

সিল্ক এয়ার : ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৭

সিঙ্গাপুরের সিল্ক এয়ার বোয়িং-৭৩৭ সিঙ্গাপুর থেকে ইন্দোনোশিয়ার জাকার্তা যাচ্ছিল। কিন্তু যাত্রাপথে বিমানটি ইন্দোনেশিয়ার একটি নদীতে আছড়ে পড়ে। বিমানে থাকা ১০৪ জন যাত্রী ও বিমানের ক্রুরা সবাই মারা যান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত দল জানিয়েছিল যে একটি বিশেষ উদ্দেশ্যে পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটি বিধ্বস্ত করে থাকতে পারেন।

সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য  বিমানটির পাইলটের পদাবনতি হয়। পাশাপাশি তিনি ঋণগ্রস্তও ছিলেন।  সবকিছু মিলিয়ে তিনি ইচ্ছাকৃতভাবে বিমানটি বিধ্বস্ত করতে মনস্থির করেন। আর সেটি করার জন্য তিনি বিমানের ব্লাক বক্সটি বিচ্ছিন্ন করে দেন। অবশ্য সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষের তদন্তে পাওয়া তথ্যগুলো অমীমাংসিত ছিল।

ইজিপ্টএয়ার : ৩১ অক্টোবর ১৯৯৯

ইজিপ্টএয়ার ফ্লাইট ৯৯০ নামের একটি বোয়িং-৭৬৭ বিমান নিউইয়র্ক থেকে মিশরের কায়রোর উদ্দেশে যাত্রা করে। উড্ডয়নের অল্প সময়ের মধ্যেই বিমানটি আটলান্টিক মহাসাগরে বিধ্বস্ত হয়। বিমানে থাকা ২১৭ জন যাত্রীর সবাই মারা যায়। পরবর্তীতে ব্ল্যাক বক্সে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় বিমানের পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটিকে আটলান্টিক মহাসাগরে বিধ্বস্ত করেন। এমনকি বিধ্বস্ত করার আগে তিনি একটি ঘোষণাও দেন। সেটা ছিল ঠিক এরকম, ‘আমি আমার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছি। আমি আমার বিশ্বাস স্রষ্টার উপর সোপর্দ করলাম।’

মোজাম্বিক এয়ারলাইন্স  : ২৯ নভেম্বর ২০১৩

মোজাম্বিক এয়ারলাইন্স (এলএএম) ফ্লাইট টিএম ৪৭০ মাপুতো থেকে লুয়ান্ডায় যাচ্ছিল। কিন্তু বিমানটি নামিবিয়ার উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে বিধ্বস্ত হয়। ফলে ৩৩জন যাত্রীর মৃত্যু হয়।

পরে তদন্ত করে দেখা যায় পাইলট ইচ্ছা করেই বিমানটি বিধ্বস্ত করেন। তদন্তকারীদের মতে,  ফ্লাইটের রেকর্ড থেকে জানা যায় ‘এমব্রায়ার ১৯০’ ফ্লাইটটি বিধ্বস্ত করার পেছনে পাইলটের ইচ্ছা কাজ করেছিল। ক্যাপ্টেন হার্মিনিও ডস সান্তোস ফার্নান্দেস স্বপ্রণোদিত হয়েই বিমানটি বিধ্বস্ত করেন। অন্যান্য পাইলটরা ককপিটে আটকা পড়েছিলেন এবং বার বার ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করছিলেন। তারা দরজায় সজোরে আঘাতও করেছিলেন।

অনুমান করা হচ্ছে ২০১৪ সালের ৮ মার্চ ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে মালয়েশিয়ান এয়ারলাইন্সের যে বিমানটি নিঁখোজ হয়েছে সেটার পেছনেও পাইলটের আত্মহত্যার বিষয়টি জড়িত থাকতে পারে। কারণ, পাইলট ইচ্ছা করেই যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিলেন এবং পরবর্তীতে বিমানের রুট পরিবর্তন করেছিলেন।

বিমানের এই ধরণের নিখোঁজ হওয়া ও বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা অনেকটা দুর্যোগের আকার ধারণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ের আলোচিত ঘটনাগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘বিমান বিধ্বস্ত’ হওয়ার ব্যাপারটি। গেল এক বছরে আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা। এমতাবস্থায় প্রশ্ন থেকে যায় কিভাবে এয়ারলাইন্সগুলো তাদের পাইলটদের মূল্যায়ন করবে?

বিডি-প্রতিদিন/২৮ মার্চ ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
প্রেম খুঁজতে লাইভে হাজির হাজারো তরুণ!
প্রেম খুঁজতে লাইভে হাজির হাজারো তরুণ!

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত
ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন
গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা
ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ