শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫

১০৩ বছর আগের সেই যাত্রা...

শামছুল হক রাসেল
অনলাইন ভার্সন
১০৩ বছর আগের সেই যাত্রা...

আজ থেকে ১০৩ বছর আগে ১৯১২ সালের ১১ এপ্রিল নিউইয়র্কের উদ্দেশে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন বন্দর ত্যাগ করে টাইটানিক। যাত্রার চতুর্থ দিনের মাথায় ১৪ এপ্রিল রাত ১১টা ৪০ মিনিটে আটলান্টিক মহাসাগরের অতল গহ্বরে তলিয়ে যায় বিশালাকার এ জাহাজটি। সমুদ্রযাত্রার ইতিহাসে সবচেয়ে মর্মান্তিক এ জাহাজ দুর্ঘটনা নিয়ে এ পর্যন্ত অসংখ্য কাহিনী রচিত হয়েছে, লেখা হয়েছে শত শত বই। তৈরি হয়েছে বিগ বাজেটের চলচ্চিত্র। আটলান্টিকের শীতল পানিতে বিশালায়তন বরফের ভাসমান পাহাড়ের ধাক্কায় ডুবে যায় টাইটানিক। যদিও টাইটানিক ডোবার কারণ হিসেবে বরফ খণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা লাগাকে কেউ অস্বীকার করেন না, কিন্তু এই ধাক্কার ফলে টাইটানিক কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তা নিয়ে এখনো বিতর্ক রয়ে গেছে।  

টাইটান গ্রিক পুরাণের বিশ্বকর্মা। কারিগরি দক্ষতা, স্থাপত্য-সৃষ্টির আরাধ্য দেবতা। তার নামে উৎসর্গ করতেই বিশ শতকের গোড়ায় তৈরি এ জাহাজের নাম রাখা হয়েছিল টাইটানিক। জাহাজটির পুরো নাম ছিল 'আরএমএস টাইটানিক', অর্থাৎ 'রয়্যাল মেল স্টিমার টাইটানিক'। প্রস্তুতকারক উত্তর আয়ারল্যান্ডের নামি কোম্পানি হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফ। নির্মাতা সংস্থাটির নাম ছিল 'হোয়াইট স্টার লাইন'। এ টাইটানিক তৈরি করতে তখনকার দিনে খরচ পড়েছিল প্রায় ৭৫ লাখ ডলার। টাইটানিকের সাময়িক সাফল্যে তাদের মাথায় একটি নয়, ওই মাপের তিনটি যাত্রীবাহী জাহাজ তৈরির পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু 'টাইটানিকে'র সলিল সমাধির সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু ঘটে তাদের যাবতীয় স্বপ্ন কল্পনার ও পরবর্তী আবিষ্কারের। 

১৯১২ সালের ১১ এপ্রিল। ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন থেকে টাইটানিক প্রথম সমুদ্র যাত্রা শুরু করেছিল। সেদিন পৃথিবীজুড়ে উঠেছিল এক আলোড়ন। কারণ সে সময় এতবড় এক জাহাজ যে তৈরি করা যায়, তা মানুষের কাছে ছিল অকল্পনীয়। ১৯০৭ সাল থেকে এ জাহাজটি তৈরি শুরু হয়েছিল। তৈরি হতে সময় লেগেছিল মাত্র ছয় বছর। যখন থেকে এ টাইটানিক তৈরি হতে শুরু হয় তখন থেকেই এ বিশালাকার জাহাজটির পরিকল্পনার কথা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হতে থাকে। আর তখন থেকেই এটি নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ ছিল না। ১৯০৭ থেকে ১৯১২_ এ ৬ বছরে প্রযুক্তিবিদ ও কারিগরদের অক্লান্ত পরিশ্রমে বেলফাস্টে 'টাইটানিকে'র জন্ম হয়। বিশালাকার এ জাহাজটির দৈর্ঘ্য ছিল ২৭৫ মিটার। আসন সংখ্যা ছিল প্রায় দুই হাজারের মতো। 

জাহাজ ছাড়ার বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছিল, 'দ্য বিগেস্ট এভার ক্রিয়েশন অব ম্যান ইস অন দ্য মুভ'। শুধু আকার-আয়তনে নয়, ওজনেও 'টাইটানিক' ছিল বিশাল। ৬০ হাজার টন ওজনের একটি ছোটখাটো শহরের মতো জাহাজ পানিতে ভাসবে_ এটা শুনেই তখনকার অনেক মানুষ অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। জাহাজটি এত সুন্দর করে সাজানো হয়েছিল, এত সুব্যবস্থা ছিল যে, সে সময়কার অন্য যে কোনো বিলাসবহুল জাহাজকে টেক্কা দিয়েছিল টাইটানিক। অন্যসব জাহাজের তুলনায় এ জাহাজের টিকিট মূল্য ছিল অনেক বেশি। এ ছাড়া সব শ্রেণীর যাত্রীর কথা চিন্তা করে জাহাজে তিনটি পৃথক শ্রেণীর ব্যবস্থা ছিল। 

টাইটানিকের প্রথম শ্রেণীর কেবিনের ভাড়া ছিল তখনকার হিসাবে ৩ হাজার ১০০ ডলার। আজকের দিনে ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারের সমান! আর ডেক টিকিট অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণীর ভাড়া ছিল ৩২ ডলার। আজকের হিসাবে তাও খুব একটা কম নয়। প্রায় ১ হাজার ৭০০ ডলারের কাছাকাছি। 

তবে সাউদাম্পটন থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে নিউইয়র্ক পেঁৗছানোর এই বিশাল যাত্রাপথটা ছিল এত দুস্তর ও বিপদসঙ্কুল যে, ভাড়া নিয়ে কোনো যাত্রীই তখনকার দিনে খুব একটা মাথা ঘামাননি। ২২০০ যাত্রী ও কয়েকশ জাহাজের কর্মী নিয়ে নিউইয়র্কের অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছিল টাইটানিক। সারা বিশ্বের সংবাদপত্রে সেদিন টাইটানিক ছিল প্রধান শিরোনাম। কৌতূহলের শেষ ছিল না। যাত্রীরা এই ঐতিহাসিক যাত্রাপথের সঙ্গী হতে পেরে তাদের মধ্যে রোমাঞ্চের শেষ ছিল না।

নিয়তির অভিশাপ, নিষ্ঠুর পরিহাস। কারণ ১১ এপ্রিল যাত্রা শুরুর দিনই দেখা দিয়েছিল অশনিসংকেত। 'ডক' থেকে জাহাজ ছাড়া মাত্রই 'নিউইয়র্ক' নামে এক যাত্রীবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কা লাগতে লাগতে সামান্যের জন্য বেঁচে যায় টাইটানিক। তারপর নাচ-গান, বিশ্রাম সবই চুটিয়ে উপভোগ করছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিরা। চারটি দিন তাদের খুব ভালোই কেটেছিল। কিন্তু সমস্যা হলো চতুর্থ দিন রাতে। ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল রাতে উত্তর আটলান্টিকে নিউফাউন্ডল্যান্ডের কাছে পেঁৗছতে না পেঁৗছতেই পানির নিচে লুকিয়ে থাকা এক আইসবার্গের সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লাগে টাইটানিকের।  

প্রকৃতির খেয়ালের কাছে হার মানতে বাধ্য হলো আধুনিক প্রযুক্তি। ধীরে ধীরে সমুদ্রের নীল হিমশীতল পানিতে ডুবে যায় ৮৮৩ ফুট লম্বা ও ৯২ ফুট ৫ ইঞ্চি চওড়া ৬০ হাজার টনের গর্বের জাহাজ 'টাইটানিক'। এই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৫১৩ জন যাত্রী সমুদ্রগর্ভে ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যান। 

আজ ১০০ বছর পরও সেই কালরাতের কথা ভাবলে শিউরে ওঠেন পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের মানুষ। অভিশপ্ত সেই দিন থেকে আজও আটলান্টিকের আড়াই মাইল গভীরে প্রকৃতির পরিহাসের মূর্তিমান সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে টাইটানিকের ধ্বংসস্তূপ।  

আর ঘটনাটি আজও এক 'মিথ' হয়ে গেছে। মানুষের বিজ্ঞান, বিশালত্ব, ঐশ্বর্য_ এসব কিছু যে প্রকৃতির একটা ছোট্ট ইশারায় কি অবলীলায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে, তারই প্রতীক টাইটানিক। আধুনিক নৌ-স্থপতি বিশেষজ্ঞ বিজ্ঞানীদের মতে, টাইটানিকের কারিগরি কৌশল এতই দুর্বল ছিল, প্রকাণ্ড হিমশৈল কেন, যে কোনো জোর আঘাতেই নাকি ভেঙে পড়তে পারত 'টাইটানিকে'র বিস্তর ত্রুটিযুক্ত রিভেট। জাহাজে যথেষ্ট সংখ্যক লাইফবোট থাকলে যে আরও অনেক যাত্রীর প্রাণ বাঁচত সে বিষয় নিয়েও অনেক দোষারোপ করা হয়েছিল। ব্রিটেনের পাবলিক রেকর্ডস অফিসের নথিপত্র থেকে পরে জানা যায়, টাইটানিকের প্রথম শ্রেণীর যাত্রীরাই একমাত্র লাইফবোটের কাছাকাছি ছিলেন। তাদের অধিকাংশই ইংরেজিভাষী হওয়ায় তারা জাহাজের কর্মীদের নির্দেশ বুঝতে পেরেছিলেন। এর ফলে প্রথম শ্রেণীর যাত্রীদের মধ্যে ৯৭ শতাংশ মহিলা ও ৩৪ শতাংশ পুরুষ লাইফবোটের সাহায্যে নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে সমর্থ হন। দ্বিতীয় শ্রেণীর যাত্রীদের মধ্যে ৮৪ শতাংশ মহিলা ও মাত্র ৮ শতাংশ পুরুষ এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে কোনোরকমে লাইফবোটে উঠতে পারেন। আর তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রীদের মধ্যে ৫৫ শতাংশ মহিলা ও ১২ শতাংশ পুরুষ নিজেদের প্রাণ রক্ষা করতে সমর্থ হয়েছিলেন।  

১৯৮৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধান যান সমুদ্রতলে ১৩ হাজার ফুট গভীরে নেমে খুঁজে পায় টাইটানিকের রাজকীয় অথচ করুণ ভগ্নাবশেষ। ৪১০ু ৪র্৪ উত্তর অক্ষাংশ ও ৫০০ ১র্৪ পশ্চিম দ্রাঘিমায় পানির ১৩ হাজার ফুট নিচে সমুদ্রের পলি ও কাদায় প্রোথিত টাইটানিকের অবশেষ যেন কোনো ট্র্যাজেডির অন্তিম দৃশ্য। শেলির কবিতার ওজিম্যানডিয়াসের মতো সমুদ্রের পানির নিচে বালি, পলি আর প্রবালের মৃতদেহের পাশে ছড়িয়ে আছে গত শতকের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অহমিকার শেষ চিহ্ন।
 

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ফেনীতে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি
বাবাই আমার সবচেয়ে বড় সমালোচক: দীঘি

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাইবান্ধায় কৃষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়
লাউ খেলে ত্বকের যেসব উপকার হয়

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক
শেখ হাসিনা ভারতে বসে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: এমএ মালিক

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা
৫০০ বছরে প্রথম, পোপের সঙ্গে প্রার্থনায় অংশ নেবেন ব্রিটিশ রাজা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার
১১ নম্বরে নেমে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড রাবাদার

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!
পূর্ণবয়স্ক ছাগলটিকে গিলে খেলো অজগর!

৫৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক
চট্টগ্রামে মারধরে শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, একই স্কুলের তিনজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি
শাহজাদপুরে কবরস্থান থেকে ১৬ কঙ্কাল চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব
দেশের ক্রান্তিকালে উপদেষ্টাদের অবদান স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি
দিনাজপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এএফডি ও বিআইআইএসএস-এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় সেমিনার
এএফডি ও বিআইআইএসএস-এর যৌথ ব্যবস্থাপনায় সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর
আড়াইহাজারে ইমন হত্যায় দুই আসামির রিমান্ড মঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু
সাবেক মেয়র আরিফের প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য পেছালো লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ
পিসিবিতে যুক্ত হচ্ছেন মিসবাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’
‘চাকরি না হওয়া পর্যন্ত বেকার ভাতা চালু রাখবে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার
লিভার ভালো রাখতে নিয়মিত খান এই ৫ খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

১ দিন আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে