শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫

১০৩ বছর আগের সেই যাত্রা...

শামছুল হক রাসেল
অনলাইন ভার্সন
১০৩ বছর আগের সেই যাত্রা...

আজ থেকে ১০৩ বছর আগে ১৯১২ সালের ১১ এপ্রিল নিউইয়র্কের উদ্দেশে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন বন্দর ত্যাগ করে টাইটানিক। যাত্রার চতুর্থ দিনের মাথায় ১৪ এপ্রিল রাত ১১টা ৪০ মিনিটে আটলান্টিক মহাসাগরের অতল গহ্বরে তলিয়ে যায় বিশালাকার এ জাহাজটি। সমুদ্রযাত্রার ইতিহাসে সবচেয়ে মর্মান্তিক এ জাহাজ দুর্ঘটনা নিয়ে এ পর্যন্ত অসংখ্য কাহিনী রচিত হয়েছে, লেখা হয়েছে শত শত বই। তৈরি হয়েছে বিগ বাজেটের চলচ্চিত্র। আটলান্টিকের শীতল পানিতে বিশালায়তন বরফের ভাসমান পাহাড়ের ধাক্কায় ডুবে যায় টাইটানিক। যদিও টাইটানিক ডোবার কারণ হিসেবে বরফ খণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা লাগাকে কেউ অস্বীকার করেন না, কিন্তু এই ধাক্কার ফলে টাইটানিক কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল তা নিয়ে এখনো বিতর্ক রয়ে গেছে।  

টাইটান গ্রিক পুরাণের বিশ্বকর্মা। কারিগরি দক্ষতা, স্থাপত্য-সৃষ্টির আরাধ্য দেবতা। তার নামে উৎসর্গ করতেই বিশ শতকের গোড়ায় তৈরি এ জাহাজের নাম রাখা হয়েছিল টাইটানিক। জাহাজটির পুরো নাম ছিল 'আরএমএস টাইটানিক', অর্থাৎ 'রয়্যাল মেল স্টিমার টাইটানিক'। প্রস্তুতকারক উত্তর আয়ারল্যান্ডের নামি কোম্পানি হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফ। নির্মাতা সংস্থাটির নাম ছিল 'হোয়াইট স্টার লাইন'। এ টাইটানিক তৈরি করতে তখনকার দিনে খরচ পড়েছিল প্রায় ৭৫ লাখ ডলার। টাইটানিকের সাময়িক সাফল্যে তাদের মাথায় একটি নয়, ওই মাপের তিনটি যাত্রীবাহী জাহাজ তৈরির পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু 'টাইটানিকে'র সলিল সমাধির সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু ঘটে তাদের যাবতীয় স্বপ্ন কল্পনার ও পরবর্তী আবিষ্কারের। 

১৯১২ সালের ১১ এপ্রিল। ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন থেকে টাইটানিক প্রথম সমুদ্র যাত্রা শুরু করেছিল। সেদিন পৃথিবীজুড়ে উঠেছিল এক আলোড়ন। কারণ সে সময় এতবড় এক জাহাজ যে তৈরি করা যায়, তা মানুষের কাছে ছিল অকল্পনীয়। ১৯০৭ সাল থেকে এ জাহাজটি তৈরি শুরু হয়েছিল। তৈরি হতে সময় লেগেছিল মাত্র ছয় বছর। যখন থেকে এ টাইটানিক তৈরি হতে শুরু হয় তখন থেকেই এ বিশালাকার জাহাজটির পরিকল্পনার কথা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হতে থাকে। আর তখন থেকেই এটি নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ ছিল না। ১৯০৭ থেকে ১৯১২_ এ ৬ বছরে প্রযুক্তিবিদ ও কারিগরদের অক্লান্ত পরিশ্রমে বেলফাস্টে 'টাইটানিকে'র জন্ম হয়। বিশালাকার এ জাহাজটির দৈর্ঘ্য ছিল ২৭৫ মিটার। আসন সংখ্যা ছিল প্রায় দুই হাজারের মতো। 

জাহাজ ছাড়ার বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছিল, 'দ্য বিগেস্ট এভার ক্রিয়েশন অব ম্যান ইস অন দ্য মুভ'। শুধু আকার-আয়তনে নয়, ওজনেও 'টাইটানিক' ছিল বিশাল। ৬০ হাজার টন ওজনের একটি ছোটখাটো শহরের মতো জাহাজ পানিতে ভাসবে_ এটা শুনেই তখনকার অনেক মানুষ অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। জাহাজটি এত সুন্দর করে সাজানো হয়েছিল, এত সুব্যবস্থা ছিল যে, সে সময়কার অন্য যে কোনো বিলাসবহুল জাহাজকে টেক্কা দিয়েছিল টাইটানিক। অন্যসব জাহাজের তুলনায় এ জাহাজের টিকিট মূল্য ছিল অনেক বেশি। এ ছাড়া সব শ্রেণীর যাত্রীর কথা চিন্তা করে জাহাজে তিনটি পৃথক শ্রেণীর ব্যবস্থা ছিল। 

টাইটানিকের প্রথম শ্রেণীর কেবিনের ভাড়া ছিল তখনকার হিসাবে ৩ হাজার ১০০ ডলার। আজকের দিনে ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারের সমান! আর ডেক টিকিট অর্থাৎ তৃতীয় শ্রেণীর ভাড়া ছিল ৩২ ডলার। আজকের হিসাবে তাও খুব একটা কম নয়। প্রায় ১ হাজার ৭০০ ডলারের কাছাকাছি। 

তবে সাউদাম্পটন থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে নিউইয়র্ক পেঁৗছানোর এই বিশাল যাত্রাপথটা ছিল এত দুস্তর ও বিপদসঙ্কুল যে, ভাড়া নিয়ে কোনো যাত্রীই তখনকার দিনে খুব একটা মাথা ঘামাননি। ২২০০ যাত্রী ও কয়েকশ জাহাজের কর্মী নিয়ে নিউইয়র্কের অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছিল টাইটানিক। সারা বিশ্বের সংবাদপত্রে সেদিন টাইটানিক ছিল প্রধান শিরোনাম। কৌতূহলের শেষ ছিল না। যাত্রীরা এই ঐতিহাসিক যাত্রাপথের সঙ্গী হতে পেরে তাদের মধ্যে রোমাঞ্চের শেষ ছিল না।

নিয়তির অভিশাপ, নিষ্ঠুর পরিহাস। কারণ ১১ এপ্রিল যাত্রা শুরুর দিনই দেখা দিয়েছিল অশনিসংকেত। 'ডক' থেকে জাহাজ ছাড়া মাত্রই 'নিউইয়র্ক' নামে এক যাত্রীবাহী জাহাজের সঙ্গে ধাক্কা লাগতে লাগতে সামান্যের জন্য বেঁচে যায় টাইটানিক। তারপর নাচ-গান, বিশ্রাম সবই চুটিয়ে উপভোগ করছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিরা। চারটি দিন তাদের খুব ভালোই কেটেছিল। কিন্তু সমস্যা হলো চতুর্থ দিন রাতে। ১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল রাতে উত্তর আটলান্টিকে নিউফাউন্ডল্যান্ডের কাছে পেঁৗছতে না পেঁৗছতেই পানির নিচে লুকিয়ে থাকা এক আইসবার্গের সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লাগে টাইটানিকের।  

প্রকৃতির খেয়ালের কাছে হার মানতে বাধ্য হলো আধুনিক প্রযুক্তি। ধীরে ধীরে সমুদ্রের নীল হিমশীতল পানিতে ডুবে যায় ৮৮৩ ফুট লম্বা ও ৯২ ফুট ৫ ইঞ্চি চওড়া ৬০ হাজার টনের গর্বের জাহাজ 'টাইটানিক'। এই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনায় ১ হাজার ৫১৩ জন যাত্রী সমুদ্রগর্ভে ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যান। 

আজ ১০০ বছর পরও সেই কালরাতের কথা ভাবলে শিউরে ওঠেন পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের মানুষ। অভিশপ্ত সেই দিন থেকে আজও আটলান্টিকের আড়াই মাইল গভীরে প্রকৃতির পরিহাসের মূর্তিমান সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে টাইটানিকের ধ্বংসস্তূপ।  

আর ঘটনাটি আজও এক 'মিথ' হয়ে গেছে। মানুষের বিজ্ঞান, বিশালত্ব, ঐশ্বর্য_ এসব কিছু যে প্রকৃতির একটা ছোট্ট ইশারায় কি অবলীলায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে, তারই প্রতীক টাইটানিক। আধুনিক নৌ-স্থপতি বিশেষজ্ঞ বিজ্ঞানীদের মতে, টাইটানিকের কারিগরি কৌশল এতই দুর্বল ছিল, প্রকাণ্ড হিমশৈল কেন, যে কোনো জোর আঘাতেই নাকি ভেঙে পড়তে পারত 'টাইটানিকে'র বিস্তর ত্রুটিযুক্ত রিভেট। জাহাজে যথেষ্ট সংখ্যক লাইফবোট থাকলে যে আরও অনেক যাত্রীর প্রাণ বাঁচত সে বিষয় নিয়েও অনেক দোষারোপ করা হয়েছিল। ব্রিটেনের পাবলিক রেকর্ডস অফিসের নথিপত্র থেকে পরে জানা যায়, টাইটানিকের প্রথম শ্রেণীর যাত্রীরাই একমাত্র লাইফবোটের কাছাকাছি ছিলেন। তাদের অধিকাংশই ইংরেজিভাষী হওয়ায় তারা জাহাজের কর্মীদের নির্দেশ বুঝতে পেরেছিলেন। এর ফলে প্রথম শ্রেণীর যাত্রীদের মধ্যে ৯৭ শতাংশ মহিলা ও ৩৪ শতাংশ পুরুষ লাইফবোটের সাহায্যে নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে সমর্থ হন। দ্বিতীয় শ্রেণীর যাত্রীদের মধ্যে ৮৪ শতাংশ মহিলা ও মাত্র ৮ শতাংশ পুরুষ এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা থেকে কোনোরকমে লাইফবোটে উঠতে পারেন। আর তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রীদের মধ্যে ৫৫ শতাংশ মহিলা ও ১২ শতাংশ পুরুষ নিজেদের প্রাণ রক্ষা করতে সমর্থ হয়েছিলেন।  

১৯৮৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যন্ত্রচালিত অনুসন্ধান যান সমুদ্রতলে ১৩ হাজার ফুট গভীরে নেমে খুঁজে পায় টাইটানিকের রাজকীয় অথচ করুণ ভগ্নাবশেষ। ৪১০ু ৪র্৪ উত্তর অক্ষাংশ ও ৫০০ ১র্৪ পশ্চিম দ্রাঘিমায় পানির ১৩ হাজার ফুট নিচে সমুদ্রের পলি ও কাদায় প্রোথিত টাইটানিকের অবশেষ যেন কোনো ট্র্যাজেডির অন্তিম দৃশ্য। শেলির কবিতার ওজিম্যানডিয়াসের মতো সমুদ্রের পানির নিচে বালি, পলি আর প্রবালের মৃতদেহের পাশে ছড়িয়ে আছে গত শতকের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অহমিকার শেষ চিহ্ন।
 

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
প্রেম খুঁজতে লাইভে হাজির হাজারো তরুণ!
প্রেম খুঁজতে লাইভে হাজির হাজারো তরুণ!

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত
ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন
গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা
ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ