শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫০, রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১

আফ্রিকার রত্নভাণ্ডার

সাইফ ইমন
অনলাইন ভার্সন
আফ্রিকার রত্নভাণ্ডার

সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের আধার আফ্রিকা মহাদেশের প্রতি গোটা বিশ্বের আগ্রহের অন্যতম কারণ প্রাকৃতিক সম্পদ। তেল ও গ্যাসের উৎস ছিল আলজেরিয়া, অ্যাঙ্গোলো, ক্যামেরুন, সাদ, কঙ্গোর মতো দেশগুলো। হীরকও পাওয়া যায় আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন অংশে। সোনা, নিকেল, ইউরেনিয়াম, আকরিক লোহা, অ্যালুমিনিয়ামের মতো মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদের জোগান দিয়েছে আফ্রিকা মহাদেশ...

অর্থনীতির পুরোটাই খনিময়
একের পর এক খনির মহাদেশ আফ্রিকা। মহামূল্যবান হীরা থেকে শুরু করে নানা প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এই মহাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকায় বছরে উত্তোলিত হীরার পরিমাণ ১৫০ ক্যারেট। বাজারমূল্য প্রায় ১২৫ কোটি ডলার। অ্যাঙ্গোলা আফ্রিকার মানচিত্রে ছোট্ট একটি দেশ। দেশটির অভ্যন্তরে যত হীরাখনি আছে তা থেকে প্রতি বছর প্রায় ১২০ ক্যারেট হীরা উত্তোলন করা সম্ভব হয়। এর মূল্য দাঁড়ায় ১০৭ কোটি ডলার। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি হীরা উত্তোলনকারী দেশ আফ্রিকার নামিবিয়া। প্রতি বছর দেশটি প্রায় ৫৩৩ ক্যারেট হীরা উত্তোলন করে থাকে। এই হীরা থেকে নামিবিয়া বাজারমূল্য পেয়ে থাকে প্রায় ৯২ কোটি ডলারের মতো। অথচ একসময় অভিযাত্রী হেনরি এম স্ট্যানলি আফ্রিকাকে অন্ধকারাচ্ছন্ন মহাদেশ বলে অভিহিত করেছিলেন। দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে বার্টন, লিভিংস্টোন, স্ট্যানলির মতো অভিযাত্রীরা আফ্রিকার পূর্ণ রূপ পরিচয় করে দেন পৃথিবীকে। আফ্রিকার কথা বললেই মাথায় আসে, এর বিস্তীর্ণ সাভানা অঞ্চল যা পৃথিবীর সবচেয়ে আকর্ষণীয় জীববৈচিত্র্যে ভরপুর, মাসাই, বুশম্যানসহ বিভিন্ন উপজাতিদের কথা। সুদান, নাইজেরিয়া, কঙ্গোসহ কয়েকটি দেশ যারা বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীতে বিভক্ত হয়ে রক্তপাত ও  সংঘাতে জর্জরিত হয়ে আছে সব সময়। এর পরেও বিশ্বের অন্যতম খনিজসম্পদে ভরপুর মহাদেশ আফ্রিকা। এখানকার অর্থনৈতিক কাঠামোও গড়ে উঠেছে খনিকে কেন্দ্র করে। তাই পরিস্থিতি পাল্টাতে শুরু করেছে। বিশ্বায়নের এই যুগে ইউরোপ ও এশিয়া যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, আফ্রিকাও কিন্তু এগোচ্ছে। বর্তমান পৃথিবীতে অন্যতম অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে এই দক্ষিণ এশিয়া। এদিকে গবেষকরা বেশ কয়েক বছর ধরেই বলে আসছেন যে, এশিয়ার পর বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্ভাবনা তৈরি করছে আফ্রিকার দেশগুলো। সম্প্রতি আফ্রিকার দেশগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নের আদলে একটি অর্থনৈতিক জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন। যেখানে তাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য হচ্ছে পারস্পরিক বাণিজ্যের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সৃষ্টি করা। আফ্রিকান মহাদেশের যতখানি সমৃদ্ধি তার সব কিছুই এই খনিনির্ভর অর্থনীতি থেকে উঠে এসেছে। খনি থেকে প্রাপ্ত সম্পদ এবং তার জন্য করা বিদেশি বিনিয়োগের বদৌলতেই আফ্রিকায় বর্তমানে শিল্প-বিপ্লবের কাজ পরিচালিত হচ্ছে।

 
সবচেয়ে বেশি কোবাল্টের জোগান

কোবাল্ট রাসায়নিকভাবে যুগ্ম অবস্থায় ভূত্বকে পাওয়া যায়। প্রাকৃতিকভাবে সংকরিত ক্ষণপ্রভা লোহায় সঞ্চিত অবস্থাতেও পাওয়া যায়। হ্রাসকারী বিগলন দ্বারা উৎপাদিত মুক্ত কোবাল্ট একটি শক্ত, উজ্জ্বল ও রুপালি-ধূসর ধাতু। স্থিতিশীল অবস্থায় কোবাল্ট সুপারনোভা থেকে আর(ৎ)-পদ্ধতিতে তৈরি হয়। ভূত্বকে ০.০০২৯% কোবাল্ট বিদ্যমান। সামরিক কাজের জন্য সারা বিশ্বে কোবাল্টের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। রেডিওঅ্যাকটিভ ট্র্যাকার এবং উচ্চমাত্রার গামা রশ্মি তৈরিতে আবার কালি, রং, বার্নিশ এবং যে কোনো কাচকে নীল রং দেওয়ার কাজেও কোবাল্টের শিল্পভিত্তিক বিপুল চাহিদা রয়েছে। আফ্রিকান দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কোবাল্ট মজুদ রয়েছে কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের কাছে। ২০১২ সালের এই সমীক্ষা অনুযায়ী সারা বিশ্বে যত কোবাল্ট রয়েছে, তার অর্ধেক অংশের একক মালিকানা কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের কাছে। এমনকি বিশ্বের মোট উত্তোলিত কোবাল্টের ৫৫ শতাংশই আসে এখান থেকে।
 

হীরার মহাদেশ

হীরক বা হীরা বা হীরে হলো সর্বাপেক্ষা মূল্যবান একটি রত্ন। যা গহনা তৈরিতে বহুল ব্যবহৃত হয়। বর্ণহীন এ রত্নটি একটি মাত্র বিশুদ্ধ উপাদান কার্বন থেকে সৃষ্ট। পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ২৬ হাজার কেজি খনিজ হীরা উত্তোলিত হয় যার মূল্য প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার। আফ্রিকার নানা দেশ হীরার খনিতে ভরপুর। এই মহাদেশে দক্ষিণ আফ্রিকা, অ্যাঙ্গোলা, নামিবিয়া হীরা উত্তোলনে প্রসিদ্ধ। আর আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম হীরা উৎপাদনকারী দেশ। একে আফ্রিকার সাফল্যের গল্প হিসেবে অভিহিত করা হয়। অনেকে বলেন, বতসোয়ানার সৌভাগ্য অনেকটাই হীরার ওপর নির্ভর করে। দেশজুড়ে চারটি খনি থেকে বিশ্বের সবচেয়ে ভালো মানের হীরা উত্তোলন করা হয়। রাশিয়া সামগ্রিকভাবে আরও বেশি হীরা উৎপাদন করলেও মানের দিক থেকে আফ্রিকার দেশগুলোই। আফ্রিকাকে বলা হয় এই পৃথিবীর হীরার মহাদেশ। সারা বিশ্বের মোট হীরার ৭৫ শতাংশই উত্তোলন করা হয় আফ্রিকা থেকে। পরিমাণ হিসেবে বলতে গেলে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ক্যারেট হীরা উত্তোলন করা হয়। আর এর মূল্য আনুমানিক ১৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 
মরুভূমিতে গুপ্তধন

মরুভূমি সাহারায় পাওয়া ফসফেট, কপারের মতো খনিজ পদার্থের কথা সবাই জানে। এই বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদের উপস্থিতির বাইরেও রয়েছে গুপ্তধনের খনি। ১৯৩৭ সালে মঙ্গোলিয়ায় কমিউনিস্ট সরকার ক্ষমতায় এসেই একের পর এক ধ্বংস করে দিতে লাগল বৌদ্ধ মন্দিরগুলো। সেই সঙ্গে শেষ হয়ে যায় বহু মূল্যবান দলিল ও রত্ন। এরই মধ্যে মূল্যবান রত্নবোঝাই ৬৪টি বাক্স নিয়ে গোবি মরুভূমিতে পালিয়ে যায় এক সন্ন্যাসী। ২০০৯ সালে একদল প্রত্নতত্ত্ববিদ হারিয়ে যাওয়া সেই রত্নভান্ডারের সন্ধান করেন। সন্ন্যাসী মৃত্যুর আগে নাতির হাতে ধরিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন সেই গুপ্তধনের নকশা। নকশা অনুসরণ করে পৌঁছেও গেলেন গুপ্তধনের কাছে বিশেষজ্ঞ দল। সত্তর বছর ধরে গোপন থাকা মরুভূমির গুপ্তধন উদ্ধারে খনন চলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এরপর ইন্টারনেটে বিশ্ববাসী সরাসরি দেখেন একর পর এক অমূল্য রত্ন বেরিয়ে আসছে মাটির তলা থেকে।

 

অ্যালুমিনিয়ামের উৎস বক্সাইটের খনি

আমাদের বাসাবাড়িতে ব্যবহারের জিনিসপত্র বেশির ভাগই অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি। এই অ্যালুমিনিয়াম সরাসরিই খনি থেকে উঠে আসে না। অ্যালুমিনিয়ামের আকরিক হিসেবে খনি থেকে উঠিয়ে আনা হয় বক্সাইট। আর সেখান থেকেই প্রস্তুত হয় বহুল ব্যবহার্য অ্যালুমিনিয়াম। অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদন করার ক্ষেত্রে এই বক্সাইটের ভূমিকা অনবদ্য। যার কারণে গোটা বিশ্বেই রয়েছে বক্সাইটের চাহিদা। আর আফ্রিকা মহাদেশ হলো বক্সাইটের খনিতে ভরপুর। এক পরিসংখ্যান বলছে, আফ্রিকায় আবিষ্কার হওয়া বক্সাইটের খনি দিয়ে সারা বিশ্বের আরও কয়েক শতাব্দীর চাহিদা মেটানো সম্ভব। ফলে আফ্রিকা মহাদেশই বক্সাইট উত্তোলনে সারা বিশ্বকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। তবে বক্সাইট বিপুল পরিমাণে থাকলেও তা থেকে এখনো শক্তিশালী অর্থনৈতিক কাঠামো গড়ে ওঠেনি আফ্রিকার দেশগুলোতে।

 
সবচেয়ে দামি ইউরেনিয়াম

বিশ্বের সবচেয়ে দামি পদার্থ ইউরেনিয়াম। এর বাজার মূল্যও অত্যন্ত চড়া। এটি একটি তেজস্ক্রিয় পদার্থ, যা সাধারণত পারমাণবিক কাজে ব্যবহৃত হয়। ১৮৯০ সালে ফরাসি বিজ্ঞানী অ্যান্টনি হেনরি বেকেরেলের বৈজ্ঞানিক গবেষণার পর থেকে সারা বিশ্বেই ইউরেনিয়ামের সন্ধানে নেমে পড়েন বিজ্ঞানীরা। আর আফ্রিকায় এসে এর বিপুল এক সম্ভাবনা দেখা যায়। ধারণা করা হয়, আফ্রিকা মহাদেশের বিভিন্ন দেশে প্রায় ৮ লাখ ৮৮ হাজার টন ইউরেনিয়াম আকরিক আছে। আফ্রিকার বাইরে কাজাখস্তান, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডায় ব্যাপক ইউরেনিয়াম উত্তোলন করা হয়। তবে পরিসংখ্যান বলে, সারা বিশ্বে যে পরিমাণ ইউরেনিয়াম আহরণ করা হয়, তার প্রায় ১৮ শতাংশের একক জোগান দিয়ে থাকে আফ্রিকান তিন দেশ- নাইজার, নামিবিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০১৪ সালের এক হিসাব অনুযায়ী, নাইজারে প্রতি বছর ৪ হাজার ৫৭ টন ইউরেনিয়াম উত্তোলন করা হয়, যা সারা বিশ্বের মধ্যে চতুর্থ সর্বোচ্চ। আর পঞ্চম স্থানে আছে নামিবিয়া। যাদের বার্ষিক ইউরেনিয়াম উত্তোলনের পরিমাণ ৩ হাজার ২৫৫ টন।

 
পানিসম্পদ

আফ্রিকা মহাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ মরুভূমি। যেখানে শুধু ধু-ধু বালি ছাড়া মাইলের পর মাইল কিছুই দেখা যায় না। যদি কোনো ব্যক্তি পানি বহন করা ছাড়াই মরুভূমিতে প্রবেশ করেন তবে সম্ভবত তিনি মারা যাবেন। অথচ মহাদেশটির প্রচুর নদী রয়েছে। যার মধ্যে নীল নদ, কমলা নদ, নাইজার এবং কঙ্গো, জাম্বেজি এবং লিম্পোপো। এসব নদীর মধ্যে কিছু মরুভূমির পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এ ছাড়াও এই মহাদেশটির বুকের ওপর রয়ে গেছে অনেক ছোট-বড় হ্রদ। এদের মাঝে একগুচ্ছ হ্রদকে একত্রে বলা হয় আফ্রিকান গ্রেট লেকস। মহাদেশটির বেশ কিছু দেশজুড়ে আফ্রিকান গ্রেট লেকস গঠিত। বুরুন্ডি, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, কেনিয়া, তাঞ্জানিয়া, উগান্ডা ও রুয়ান্ডাজুড়ে এই লেকগুলো অবস্থিত। মহাদেশটির সর্বাধিক বিখ্যাত হ্রদ হলো- ভিক্টোরিয়া, চাঁদ, টাঙ্গানিকা ও নায়াসা। মহাদেশটিতে পানির সংস্থানগুলোর ছোট মজুদ রয়েছে এবং তাতে খুব কম পানি সরবরাহ করা হয়। তাই বিশ্বের এই অংশে মানুষ ক্ষুধায় নয়, পানিশূন্যতায় মারা যায়।

 
অপার সম্পদের আধার আফ্রিকার মাটি ও বনাঞ্চল

যে কোনো জায়গারই মাটি এবং বনাঞ্চলের ওপর নির্ভর করে সেসব অঞ্চলের মানুষদের জীবনযাত্রা। এদিকে উষ্ণতম মহাদেশে জমির সংস্থানগুলো বেশ বড়। এখানে যে পরিমাণ মাটি পাওয়া যায় তার মধ্যে মাত্র এক-পঞ্চমাংশই আবাদ করা হয়। এটির একটি বিশাল অংশ মরুভূমি এবং এখানকার জমি অনুর্বর। অনেক অঞ্চল ক্রান্তীয় বন দ্বারা দখল করা হয়। তাই এখানে কৃষি কাজে মানুষকে নিযুক্ত করা অসম্ভব। আফ্রিকার বনগুলো খুব মূল্যবান। পূর্ব এবং দক্ষিণ অংশগুলো শুষ্ক গ্রীষ্মমন্ডলীয় বন দ্বারা আচ্ছাদিত, অন্যদিকে আর্দ্র অংশগুলো মূল ভূখন্ডের কেন্দ্র এবং পশ্চিম দিকে আবৃত। লক্ষ্য করার মতো বিষয় হলো- এখানে বনাঞ্চল কেটে ফেলা হচ্ছে। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। এই আগুন কখনো প্রাকৃতিক আবার কখনো মানবসৃষ্ট।

অথচ আফ্রিকার বনাঞ্চলগুলো অপার প্রাকৃতিক সম্পদের আধার। কী নেই এখানে। এখানকার বনাঞ্চলের ওপর নির্ভর করে লাখ লাখ মানুষের জীবন ধারণ। বর্তমানে অযৌক্তিকভাবে বন ধ্বংস বন্ধ করার চেষ্টা চলছে।

 
সম্পদের অভিশাপ!

খনিজ, বনজ কিংবা অন্য যে কোনো প্রাকৃতিক সম্পদের দিক থেকে বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ মহাদেশ আফ্রিকা। কী নেই এখানে! মহামূল্যবান সব ধাতুর খনি পাওয়া যায় এই মহাদেশে। মূল্যবান হীরার সবচেয়ে বড় খনিগুলো ছড়িয়ে আছে আফ্রিকাজুড়ে। সাহারা মরুভূমি-সংলগ্ন এলাকায় আছে বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক গ্যাস আর খনিজ তেলের ভান্ডার। কিন্তু এত কিছুর পরেও কোথায় যেন আটকে আছে মহাদেশটির বাসিন্দারা। নড়বড়ে অর্থনীতি আর ঔপনেবেশিক বেড়াজালে পড়ে আছে এসব অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য। কোথায় যেন আটকে আছে আফ্রিকার উন্নয়ন আর এই মহাদেশের মানুষগুলোর জীবনযাত্রা। মানবজাতির আদি এই বাসভূমি কেন এত পিছিয়ে পড়ে আছে তা খতিয়ে দেখলে দেখা যায়, এটা ছিল ইউরোপিয়ান আর আমেরিকান ঔপনিবেশিক শাসনের প্রভাব। তারা বিপুল পরিমাণ সম্পদের লোভে এখানে ঔপনিবেশিক শাসনের সূচনা করেছিলেন। অকথ্য অত্যাচারের শিকার হয়েছেন এসব অঞ্চলের মানুষ। প্রচুর পরিমাণ সম্পদ লুট করে নিয়ে গেলেও আফ্রিকার জনগণের জন্য কিছুই করেননি ঔপনিবেশিক শাসনকর্তারা। যদিও এই বেড়াজাল থেকে আফ্রিকা বেরিয়ে এসেছে অনেক আগেই। তবুও বেশির ভাগ আফ্রিকান অঞ্চল এখনো অর্থনৈতিকভাবে মুক্তি পায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
থানায় হামলা চালিয়ে দুই আসামি ছিনতাই, পুলিশসহ আহত অন্তত ২৫
থানায় হামলা চালিয়ে দুই আসামি ছিনতাই, পুলিশসহ আহত অন্তত ২৫

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় বড়পর্দায় আসছে পিয়া জান্নাতুলের ‘রঙবাজার’
দুর্গাপূজায় বড়পর্দায় আসছে পিয়া জান্নাতুলের ‘রঙবাজার’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শহরের বস্তিতে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশনে নজিরবিহীন অগ্রগতি: ব্র্যাক
শহরের বস্তিতে স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশনে নজিরবিহীন অগ্রগতি: ব্র্যাক

৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার ৫ আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার ৫ আসামি গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণ আছে, মঙ্গলে নেই, মিল-অমিল খুঁজছে নাসার গবেষণা
পৃথিবীতে প্রাণ আছে, মঙ্গলে নেই, মিল-অমিল খুঁজছে নাসার গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কুলাউড়ায় ব্যবসায়ীদের অফিস ও যানজট সমস্যা সমাধানে ডিসির আশ্বাস
কুলাউড়ায় ব্যবসায়ীদের অফিস ও যানজট সমস্যা সমাধানে ডিসির আশ্বাস

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাটহাজারীতে নারীর লাশ উদ্ধার
হাটহাজারীতে নারীর লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের জন্য নির্যাতন করতেন মা’কে, অবশেষে কারাগারে
মাদকের জন্য নির্যাতন করতেন মা’কে, অবশেষে কারাগারে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে বিএনপি কর্মী খুন
দৌলতপুরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে বিএনপি কর্মী খুন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে শিশু শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নাটোরে শিশু শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক কমিশনারসহ এনবিআরের আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এক কমিশনারসহ এনবিআরের আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত নারীর মৃত্যু
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত নারীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হিমাচলে ভারী বৃষ্টিপাতে নিহত ৩০, রেড অ্যালার্ট জারি
ভারতের হিমাচলে ভারী বৃষ্টিপাতে নিহত ৩০, রেড অ্যালার্ট জারি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা
সিংড়ায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক, ৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক, ৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ফ্রিজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে বিএনপির স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
ঝিনাইদহে বিএনপির স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে নারী-শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়ে: উপদেষ্টা
দেশে নারী-শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়ে: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির সঙ্গে ইউনেস্কো প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে ইউনেস্কো প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে ৩ গরু চোর গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ৩ গরু চোর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম চেম্বার প্রশাসকের মেয়ার ৬০ দিন বৃদ্ধি
চট্টগ্রাম চেম্বার প্রশাসকের মেয়ার ৬০ দিন বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি: কিশোরগঞ্জে ড্যাবের রক্তদান ও আলোচনা সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি: কিশোরগঞ্জে ড্যাবের রক্তদান ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে সানসেট ধসে শ্রমিক নিহত
ঢাবিতে সানসেট ধসে শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৮
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৮

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১০৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১০৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন