শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

মধ্যম আয়ের দেশ গড়ার স্বপ্ন

মোট আকার : ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি উন্নয়ন ব্যয় : ১ লাখ ১৭ হাজার ২৭ কোটি রাজস্ব লক্ষ্য : ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি ঘাটতি : ৯৭ হাজার ৮৫৩ কোটি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
মধ্যম আয়ের দেশ গড়ার স্বপ্ন

সীমিত সম্পদ সুষম বণ্টনের মাধ্যমে বৈষম্যহীন সমতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে নতুন বাজেট ঘোষণা করেছে সরকার। ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত এই বাজেটের আকার হচ্ছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার ধরা হয়েছিল ২ লাখ ৯৫ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোট টাকা। ‘প্রবৃদ্ধি, উন্নয়ন ও সমতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার পথে অগ্রযাত্রা’ এ স্লোগান ধারণ করে বিশাল আকারের এ বাজেট গতকাল জাতীয় সংসদে পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। মানুষের আয় ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়িয়ে সীমিত আয়ের বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত করতে চান অর্থমন্ত্রী। এজন্য ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ ২২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৭ শতাংশে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছন। সাম্প্রতিক সময়ে বিনিয়োগ পরিস্থিতিতে ইতিবাচক অগ্রগতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের স্থবিরতা কেটে যাচ্ছে; যার ফলে সমতার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখছেন তিনি। বাজেট ঘোষণার সময় অর্থমন্ত্রী বলেছেন, দেশের অর্থনীতি আজ এক সুদৃঢ় অবস্থানে পৌঁছেছে। সমৃদ্ধির আরও উচ্চতর সোপানে পৌঁছাতে হলে আমাদের মানব যোগাযোগ, পরিবহন, সম্পদ উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার ৬ শতাংশের বৃত্ত ভেঙে চলতি অর্থবছর ৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। আগামী বছরের জন্য জিডিপির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। আর মূল্যস্ফীতিকে ৫ দশমিক ৮ শতাংশে আটকে রাখার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে প্রস্তাবিত বাজেটে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে প্রথমবারের মতো এবার শিশু বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রস্তাবিত নতুন বাজেটের মূল আকার ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে উন্নয়ন ব্যয় ১ লাখ ১৭ হাজার ২৭ কোটি। অনুন্নয়ন ব্যয় ২ লাখ ১৫ হাজার ৭৪৪ কোটি। মোট রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। বিশাল আকারের বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ৯৭ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা। ঘাটতির এ চাহিদা মেটাতে সরকার বৈদেশিক খাত থেকে ঋণ নেবে ৩০ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। দেশের ব্যাংক খাত থেকে ঋণ নেবে ৩৮ হাজার ৯৩৮ কোটি টাকা। আর বাকি ১৯ হাজার ৬১০ কোটি টাকা সঞ্চয়পত্র থেকে প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

বাজেটের আয় : প্রস্তাবিত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেটে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকার রাজস্ব আয়ের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) নিয়ন্ত্রিত করব্যবস্থা থেকে আদায় করা হবে ২ লাখ ৩ হাজার ১৫২ কোটি টাকা। নতুন অর্থবছরের বাজেট চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে ৪৫ হাজার ৫০৫ কোটি টাকা বেশি। চলতি অর্থবছর ২ লাখ ৮ হাজার ৪৪৩ কোটি টাকা রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এনবিআর থেকে আয়ের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছিল ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা। রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে এবার এনবিআর-বহির্ভূত কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা। এ ছাড়া সরকারের বিভিন্ন সেবা ফি বা করবহির্ভূত উৎস থেকে আয় করা হবে ৩২ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। এ ছাড়া আগামী অর্থবছরে ৫ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার আশা করছে সরকার। বাজেটের অর্থায়নে সরকার আগামী বছর ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে ৩৮ হাজার ৯৩৮ কোটি টাকা। আর ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে ৩০ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। সঞ্চয়পত্র থেকে ১৯ হাজার ৬১০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

ব্যয়ের খাত : ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ধরা হয়েছে মোট উন্নয়ন ব্যয় ১ লাখ ১৭ হাজার ২৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে মূল এডিপি ১ লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি, এডিপিবহির্ভূত উন্নয়ন ব্যয় ৪ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। কাজের বিনিময়ে খাদ্য (কাবিখা) উন্নয়ন ব্যয় ১ হাজার ৮২৬ কোটি টাকা। বাজেটে মোট অনুন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে অনুন্নয়নমূলক রাজস্ব ব্যয় ১ লাখ ৮৮ হাজার ৯৬৬ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদ পরিশোধ করা হবে ৩৮ হাজার ২৪০ কোটি টাকা। আর বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধ করা হবে ১ হাজার ৭৭১ কোটি টাকা। খাদ্য ক্রয়, ঋণ পরিশোধ, অগ্রিমসহ অন্যান্য ব্যয় ৩৫ হাজার ২৬৫ কোটি টাকা।

ঘাটতি বাজেট : প্রস্তাবিত বিশাল আকারের বাজেটে কাঙ্ক্ষিত বৈদেশিক অনুদান না পেলে অর্থবছর শেষে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ৯৭ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা। এটি মোট জিডিপি ১৯ লাখ ৬১ হাজার ১৭ কোটি টাকার ৫ শতাংশ। তবে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বৈদেশিক অনুদান পাওয়া গেলে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ৯২ হাজার ৩৩৭ কোটি টাকা। চলতি বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছিল ৮৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। ঘাটতি মেটাতে বৈদেশিক উৎস থেকে ৩৮ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা ঋণ নেবে সরকার। এর মধ্য থেকে আগে নেওয়া বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধে ব্যয় হবে ৮ হাজার ১৫৮ কোটি টাকা। ফলে বৈদেশিক উৎস থেকে নতুন অর্থবছরে সরকারের নিট ঋণের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩০ হাজার ৭৮৯ কোটি টাকা। এ ছাড়া দেশের ভিতর থেকে নতুন অর্থবছরে ৬১ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা ঋণ নেবে সরকার। এর মধ্যে ব্যাংক থেকে নেওয়া হবে ৩৮ হাজার ৯৩৮ কোটি, সঞ্চয়পত্র থেকে ১৯ হাজার ৬১০ কোটি ও অন্যান্য উৎস থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা।

বাজেট বরাদ্দ : প্রস্তাবিত বাজেটে উন্নয়ন-অনুন্নয়ন মিলিয়ে পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দের পরিকল্পনা করেছেন অর্থমন্ত্রী। এ খাতে ৩৭ হাজার ২৮৯ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এরপর শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে ৫২ হাজার ৩৩১ কোটি, কৃষি খাতে ২২ হাজার ৭১২ কোটি, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে ১৫ হাজার ৩৬ কোটি, বিনোদন ও সংস্কৃতিতে ২ হজার ৭০৬ কোটি, শিল্প ও অর্থনৈতিক সার্ভিসে ৩ হাজার ৮১৯ কোটি, গৃহায়ণে ৩ হাজার ১২০ কোটি, স্বাস্থ্য খাতে ১৭ হাজার ৫১৬ কোটি, সামাজিক নিরাপত্তা ও কল্যাণ খাতে ১৯ হাজার ২৯১ কোটি, প্রতিরক্ষায় ২২ হাজার ১৪৪ কোটি, জনশৃঙ্খলা নিরাপত্তায় ২১ হাজার ৭২ কোটি, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়নে ২৩ হাজার ৫৪৩ কোটি এবং সরকারের যে খাতে সবচেয়ে বেশি অনুন্নয়ন ব্যয় হয়ে থাকে সেই জনপ্রশাসন খাতে ৯৯ হাজার ৪৩৭ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

ভ্যাট ও করসংক্রান্ত : নতুন ভ্যাট আইন-২০১২ বাস্তবায়নে ব্যবসায়ীদের বাধার মুখে অবশেষে আইনটির বাস্তবায়ন এক বছর পিছিয়ে জুলাই-২০১৭ নির্ধারণ করেছে সরকার। বাজেটের বিশাল অঙ্কের অর্থের সংস্থান করতে রাজস্ব আয় বাড়ানোর প্রতি জোর দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তবে করপোরেট কর অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ব্যক্তিগত করমুক্ত আয়সীমাও অপরিবর্তিত রাখার প্রস্তাব করেছেন মুহিত। এদিকে মুঠোফোন সিম ব্যবহার করে কথা বলাসহ অন্যান্য সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে মুঠোফোন সিমভিত্তিক সব ধরনের সেবার ওপর গ্রাহকের খরচ আরেকটু বাড়বে। তবে মুঠোফোনের সিম কার্ডের দাম গত অর্থবছরের মতোই ১০০ টাকা বহাল রাখা হয়েছে। ভ্যাট থেকেই সবচেয়ে বেশি ৭২ হাজার কোটি টাকার আয়ের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। এ ছাড়া নতুন বাজেটে আমদানি শুল্ক থেকে ২২ হাজার ৪৫০ কোটি, সম্পূরক শুল্ক থেকে ৩০ হাজার ৭৫, রপ্তানি শুল্ক থেকে ৪৪ কোটি, আবগারি শুল্ক থেকে ৪ হাজার ৪৪৯ কোটি এবং অন্যান্য কর ও শুল্ক থেকে ১ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা আদায়ের পরিকল্পনা করেছেন অর্থমন্ত্রী। এ ছাড়া সবাইকে করের আওতায় আনতে ন্যূনতম কর দেওয়া এবং ১৬ হাজার টাকার বেশি বেতন পান এমন সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সবার জন্য আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এদিকে দেশীয় শিল্পের বিকাশে এবং রপ্তানি বাড়াতে তৈরি পোশাক খাতের করপোরেট করহার ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

১০ মেগা প্রকল্প : অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় সরকারি-বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটানোর অঙ্গীকার করেছেন। অবকাঠামো, মানবসম্পদ উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, জ্বালানির দ্রুত উন্নয়নে সরকারের নেওয়া মেগা প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন অর্থমন্ত্রী। এজন্য ফাস্ট ট্র্যাকভুক্ত আটটি প্রকল্পের সঙ্গে আরও কয়েকটি মেগা প্রকল্পকে যুক্ত করে কাঠামো রূপান্তরে বৃহৎ প্রকল্প : প্রবৃদ্ধি সঞ্চারে নতুন মাত্রা নামে একটি পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন তিনি। এতে পদ্মা সেতু, পদ্মা সেতুর রেলসংযোগ প্রকল্প, দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন স্থাপন, মেট্রোরেল, পায়রা সমুদ্রবন্দর, সোনাদিয়া গভীর সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ নির্মাণ প্রকল্প, মৈত্রী সুপার থার্মাল বিদ্যুৎ প্রকল্প (রামপাল) ও এলএনটি টার্মিনাল প্রকল্পকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

বাড়ছে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী : প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এ ক্ষেত্রে যুদ্ধাহত ও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ভাতা বাড়ানোর বিষয়ে শিগগিরই ঘোষণা দেওয়া হবে বলে বক্তৃতায় উল্লেখ করেন মুহিত। এ ছাড়া বয়স্কভাতা সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৩১ লাখ ৫০ হাজারে উন্নীত করা হবে। বিধবা ভাতার হার বৃদ্ধি করে ১০০ থেকে ৫০০ টাকা, মাতৃত্বকালীন ভাতাভোগীর সংখ্যা ৯০ শতাংশ বাড়িয়ে ৫ লাখে উন্নীত করা। অসচ্ছল ও প্রতিবন্ধী ভাতার হার ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬০০ টাকা করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। প্রথমবারের মতো এবার শিশু বাজেটের ঘোষণা দিয়েছন তিনি।

রেকর্ড গড়লেন অর্থমন্ত্রী : অর্থমন্ত্রী হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত টানা সর্বোচ্চ বাজেট দেওয়ার রেকর্ড গড়লেন গতকাল। এটা তার ব্যক্তিগত দশম বাজেট ঘোষণা। মহাজোট সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে অষ্টম এবং এর আগে এরশাদ সরকারের সময় দিয়েছিলেন দুটি বাজেট। স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী হিসেবে টানা এতবার বাজেট আর কেউ দেননি। গতকাল হালকা টিয়া রঙের পাঞ্জাবির ওপর কালো রঙের মুজিবকোট পরিহিত হাস্যোজ্জ্বল অর্থমন্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে সংসদে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় বাজেটের নথিভর্তি ব্রিফকেস শোভা পাচ্ছিল অর্থমন্ত্রীর হাতে। প্রধানমন্ত্রীর পরনে ছিল অফ হোয়াইট সিল্ক শাড়ি। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বাজেট অধিবেশনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ, প্রধান বিচারপরি এস কে সিনহা, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মুহাম্মদ শফিউল হক, বিমানবাহিনী প্রধান মার্শাল আবু ইসরার ও নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল নিজামুদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরসহ কূটনীতিক ও দেশি-বিদেশি মেহমানরা উপস্থিত ছিলেন। পরে অবশ্য স্পিকারের পাশাপাশি ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়াও অধিবেশন পরিচালনা করেন। বাজেট উপলক্ষে সংসদ ভবনসহ আশপাশ এলাকা নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া হয়। প্রবেশপথে বসানো হয় অতিরিক্ত আর্চওয়ে। র‌্যাব-পুলিশসহ গোয়েন্দা সংস্থার বিপুলসংখ্যক সদস্য পুরো ভবনে নিরাপত্তা ঘেরাটোপ গড়ে তোলেন। বৈধ পাস ছাড়া কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি সংসদ ভবন এলাকায়। দর্শক গ্যালারির পাস ইস্যুতেও ছিল কড়াকড়ি। তার পরও সংসদ ভবনের ভিতরে ও বাইরে এ সময় দর্শনার্থীদের মধ্যে এক ধরনের উৎসবের আমেজ লক্ষ্য করা গেছে।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়। এ সময় কানায় কানায় পূর্ণ ছিল অধিবেশন কক্ষ, ভিআইপি, সাংবাদিক ও দর্শক গ্যালারি। ঘড়ির কাঁটায় ৩টা ৩২ মিনিটে বাজেট বক্তব্য শুরু করেন অর্থমন্ত্রী। প্রথমে নিজের আসনে দাঁড়িয়ে অর্থমন্ত্রী বাজেট উত্থাপন শুরু করেন। অর্থমন্ত্রীর পাশে ছিল পানিভর্তি ফ্লাস্ক ও কাচের গ্লাস। বাজেট বক্তৃতার শুরুতে তিনি অর্থমন্ত্রী হিসেবে তার প্রতি আস্থা রাখায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। পরে স্পিকারের অনুমতি নিয়ে তিনি বসে বাজেট বক্তৃতা শেষ করেন। ৬টা ৫৫ মিনিটে বাজেট বক্তৃতা শেষ হয়। এ সময় টেবিল চাপড়ে ‘২০১৬-১৭’ অর্থবছরের উত্থাপিত বাজেট সমর্থন জানায় রওশন এরশাদের নেতৃত্বাধীন বিরোধী দল। বাজেট বক্তৃতার প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ অর্থমন্ত্রী পড়ে শোনান। এ ছাড়া তৃতীয় অংশের কিছু অংশ ডিজিটাল পদ্ধতিতে উপস্থাপন করা হয়। বক্তৃতার চতুর্থ অংশের পুরোটাই স্ক্রিনের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। বাজেট বক্তৃতা শেষে অর্থমন্ত্রী অর্থ বিল, ২০১৬ সংসদে উত্থাপন করেন। সরকারের আর্থিক প্রস্তাবাবলি কার্যকরণ এবং কিছু আইন সংশোধনের লক্ষ্যে বিলটি উত্থাপন করা হয়। বিলটি আগামী ৩০ জুন পাস হবে। এর আগে জাতীয় সংসদের কেবিনেট কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে বাজেট অনুমোদন করা হয়। পরে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তাতে স্বাক্ষর করেন। এর আগে রাষ্ট্রপতি সংসদ ভবনে এসে পৌঁছলে তাকে স্বাগত জানান সংসদ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বি মিয়া।

বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন আজ : প্রতি বছরের মতো রীতি অনুযায়ী আজ বিকাল ৪টায় রাজধানীর আবদুল গনি রোডে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৩২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে সিরামিক এক্সপো

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা