শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

এই তীর-ধনুকে লক্ষ্যভেদ হবে না : সিপিডি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এই তীর-ধনুকে লক্ষ্যভেদ হবে না : সিপিডি

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আয় ও ব্যয় কাঠামোর ভিতরে সমস্যা আছে, তাই ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনে এই তীর-ধনুকে লক্ষ্যভেদ হবে না। তার দৃষ্টিতে আয় হচ্ছে ধনুক আর ব্যয় হচ্ছে তীর। বলেন, যদি একটা লক্ষ্য থাকে সে লক্ষ্য ভেদ করতে হলে তীর চালাতে হবে। আমরা (সিপিডি) ধনুক ও তীরে, সেই টান এবং শক্তি দেখতে পাচ্ছি না। তাই এই তীর-ধনুকে লক্ষ্যভেদ হবে বলে তার এখনো মনে হচ্ছে না। ফলত বাজেট পেয়ে প্রাজ্ঞ এই অর্থনীতিবিদ ‘অস্বস্তিমূলক স্বস্তির মধ্যে’ আছেন।

গতকাল রাজধানীর গুলশানে লেকশোর হোটেলে সিপিডি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ‘জাতীয় বাজেট— ২০১৬-১৭ : সিপিডি পর্যালোচনা’ শীর্ষক প্রতিবেদন উপস্থাপন শেষে তিনি বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিচ্ছিলেন। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান। পাশে ছিলেন সংস্থাটির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গবেষণা ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খানসহ গবেষণা সহযোগীরা। সংবাদ সম্মেলনে বাজেট পর্যালোচনার মূল বক্তব্য তুলে ধরতে গিয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনে ১১১টি স্লাইড উপস্থাপন করেন। তিনি প্রস্তাবিত বাজেটের অধিকাংশের সঙ্গে একমত এবং কিছু অংশের সঙ্গে দ্বিমতও পোষণ করেন। মূল বক্তব্যের শুরুতে তিনি টাকার বিনিময় হারে অতিমূল্যায়ন হওয়া নিয়ে নিজের উদ্বেগ প্রকাশ ও দেশে চালের উত্পাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কাও প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, প্রতি বছর বাজেটে ‘বাড়তি’ প্রাক্কলন এবং অর্থবছর শেষে তা অর্জন করতে না পারার মধ্য দিয়ে ‘আস্থার সংকট’ তৈরি হচ্ছে। বিশ্ববাজারে তেলের দরপতন হওয়ার পর বাংলাদেশে ‘দাম সমন্বয়ে’ গরিবের উপকার হয়েছে বলে মনে হয় না। বাজেটে আর্থিক সক্ষমতার যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন আছে। দেশের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি—এডিপি দুর্বলভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে। ব্যাংকিং খাতেও দুর্বলতা আছে। প্রস্তাবিত বাজেটের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সঙ্গে একমত হলেও আয় এবং ব্যয়ের কাঠামো ও ঘাটতি অর্থায়নের পরিকল্পনায় ‘দুর্বলতা’ দেখছেন তিনি। তবে প্রস্তাবিত বাজেটের বিভিন্ন দিক নিয়ে প্রশ্নের জবাবে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাজেট জনগণের আস্থা হারিয়ে ফেলেছে, তা বলার দুঃসাহস আমার নেই। ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অসম্ভব হওয়াটা কিছু নয়। এটা অর্জনের পূর্বশর্ত আমাদের আছে কিনা, সেটা বড় বিষয়। পুঁজিবাজার ও ব্যাংক নাজুক অবস্থায় আছে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এখনো কার্যকর হচ্ছে না। তার মতে, শ্রমবাজারে পরিবর্তন হচ্ছে। মজুরি শ্রমিক বাড়ছে। কিন্তু করপোরেট খাতে বড় বা মধ্যসারিতে চাকরি হচ্ছে না। ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের অভাবে শিল্প খাতে বিগত দুই বছরে বিনিয়োগ কমে গেছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব—পিপিপিতে বড় আশঙ্কা হচ্ছে, উচ্চ সুদে ঋণ নেওয়া। আর্থিক খাতে সংস্কার পদক্ষেপ যথেষ্ট দেখছি না। অথচ যারা করের আওতায় আছেন, তাদের ওপরই করচাপ বাড়ল। ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের লক্ষ্য অর্জনে বাড়তি আরও ৮০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ লাগবে। সিপিডি নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির অনুঘটক হতে হবে কৃষি ও শিল্প খাতে। ওই সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের মোট ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটকে কেউ কেউ ‘বড় বাজেট’ বা ‘ঐতিহাসিক বাজেট’ বললেও তার সঙ্গে ‘একমত নন’ জানিয়ে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে তার মূল বক্তব্যে আরও বলেন, বাজেট বড় হয়নি। প্রতি বছর বাজেটে টাকার অঙ্ক বাড়লেও মোট অর্থনীতির শতকরা হারের হিসাবে সেই ১৪ দশমিক ৩ শতাংশেই স্থবির হয়ে ‘আটকে’ আছে, আর বাড়ছে না। আপনারা শোনেন যে, লাখ লাখ কোটি টাকার বাজেট হচ্ছে, বড় বাজেট হচ্ছে। বাজেট তো বড় হবে, অর্থনীতি বড় হলে বাজেট বড় হবে। কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা এবং ব্যয়ের পরিমাণও বড় হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দেশের অর্থনীতি যেভাবে বাড়ছে, সে অনুপাতে বাজেটে আয়-ব্যয়ের খাতগুলো বাড়ছে কিনা— সে বিষয়ে মনোযোগ বাড়ানোর ওপর জোর দেন তিনি। তিনি বলেন, জিডিপির অংশ হিসেবে এ বাজেট বড়ও না, বিরাট কিছুও না। অর্থনীতিবিদ টাকার অঙ্কে প্রচলিত টাকা দেখেন না, তিনি প্রকৃত মূল্য বিবেচনা করেন। আজকের এক টাকা যে কালকে আধা টাকা হয়ে যায়, সেই কথাটা আমাদের বুঝতে হবে।

বাজেটে শিক্ষা, প্রযুক্তি, জনসেবা, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে বরাদ্দ বাড়ানো, মেগা প্রকল্পে অর্থায়ন, কর ও শুল্ক কাঠামোয় স্থিতিশীলতা আনার চেষ্টাকেও ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন তিনি। তবে বিদেশি সাহায্য ব্যবহার, এডিপি বাস্তবায়ন, ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর আহরণের কৌশল নিয়ে বাজেটে স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা পাওয়া যায়নি জানিয়ে অতি প্রাক্কলনের প্রবণতার সমালোচনা করেন সিপিডির এই কর্তা।

তিনি বলেন, কোনো নীতি ঘোষণার পর তাতে আস্থা পেতে হলে, ওই নীতিকে আরও ‘নির্দিষ্ট’ ও ‘শক্তিশালী’ হতে হয়। যদি প্রক্ষেপণে বিশ্বাস না থাকে, প্রক্ষেপণের সেই অর্থে বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হয়ে গেলে নীতির দক্ষতা নষ্ট হয়ে যায় এবং তখন কেউই তা গুরুত্বসহকরে গ্রহণ করে না। তিনি প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে তুলনা করে বলেন, সেখানে উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রায় ৮০.৫ শতাংশ অর্জিত হলেও বাংলাদেশে হয় ৭৩ শতাংশ। ভারত যেখানে কর আদায়ে লক্ষ্যের ৯৩ শতাংশ পূরণ করতে পারে, সেখানে বাংলাদেশে হয় ৮০ শতাংশের নিচে। প্রকল্পের অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে ভারত ৯৩ শতাংশ বাস্তবায়ন করে, আর বাংলাদেশ করে ৮১.৫ শতাংশ।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাজেটে বড় ধরনের কর প্রাক্কলন (২ লাখ ৩ হাজার ১৫২ কোটি টাকা) করে রাজস্ব বাড়ানোর কথা থাকলেও তা আদায়ে বা ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে কী কৌশল নেওয়া হবে, সে বিষয়ে স্পষ্ট রূপরেখা দেখছেন না। বড় ধরনের করের প্রাক্কলন করে বড় ধরনের বিনিয়োগে অর্থায়নের চেষ্টা রয়েছে। ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে। এজন্য বলা হচ্ছে, মোট বিনিয়োগ ৩১ শতাংশ হবে। এর আগে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ কম ছিল, এবার ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ বাড়ানোটাই আবার খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যাবে। একই কথা তিনি বলেছেন ১ লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি—এডিপি বাস্তবায়ন নিয়েও। এডিপি ‘দুর্বলভাবে’ বাস্তবায়ন হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশে আর্থিক খাতে সুশাসনের অভাব খুবই প্রকটভাবে এসেছে ব্যাংকিং খাতের ভিতরে। এ বাজেটের ৯৭ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকার ঘাটতি মেটাতে অর্থায়নের বিষয়টিকে ‘অন্যতম দুর্বলতা’ হিসেবে চিহ্নিত করে দেবপ্রিয় বলেন, ওই ঘাটতির ৪০ শতাংশ বিদেশি অর্থায়নে মেটানোর কথা বলা হলেও সেজন্য বড় কোনো উদ্যোগের কথা বাজেট কাঠামোয় নেই। ঘাটতি মেটাতে দেশীয় উৎস থেকে ৬১ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা ধার করার যে পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে, তাতে ব্যয় আরও বাড়বে। প্রস্তাবিত বাজেটে উন্নয়ন ব্যয়ের চেয়ে অনুন্নয়ন ব্যয় বেশি ধরার তীব্র সমালোচনা করে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় বলেন, উন্নয়ন খাতেই বরাদ্দ বেশি দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে ১৫ শতাংশ ভ্যাট বাস্তবায়ন থেকে সরকারের পিছিয়ে যাওয়ার পর আগামী বছরও যাতে একই পরিস্থিতির সৃষ্টি না হয়, সে বিষয়েও সতর্ক করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি
নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন