শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আসছে নতুন মেগা প্রকল্প

পদ্মাপাড়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর । ঢাকায় হচ্ছে তিনটি সার্কুলার রোড । পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় দ্বিতীয় পদ্মা সেতু । এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল ও রংপুর মহাসড়ক চার লেন । জেলায় জেলায় আইটি পার্ক । দুটি এলএনজি টার্মিনাল
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
আসছে নতুন মেগা প্রকল্প

চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের পাশাপাশি আরও নতুন মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পদ্মাপাড়ে অত্যাধুনিক বিমানবন্দর নির্মাণ, দ্বিতীয় পদ্মা সেতু, দুটি এলএনজি টার্মিনাল, ঢাকা মেট্রো সার্কুলার রোড ও এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেন করাসহ প্রায় এক ডজন নতুন মেগা প্রকল্প রয়েছে এই তালিকায়। পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে পরিকল্পনা কমিশন। এর মধ্যে কয়েকটি প্রকল্প দ্রুত একনেকে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে। এ ছাড়া আইটি খাতের সক্ষমতা বাড়াতে জেলায় জেলায় আইটি পার্ক করা হচ্ছে। পরিবহন সেক্টরের জন্য গ্রহণ করা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ২০ বছর মেয়াদি একটি পরিবহন পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), আউটার রিং রোড, ছয়টি এক্সপ্রেসওয়ে, ২১টি টার্মিনাল ও ঢাকার চারপাশে সার্কুলার ওয়াটারওয়ে করার পরিকল্পনা রয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, প্রতি বছর ২৫০টি প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) অনুমোদন দেয়। এর আগে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ২৫৪টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে অনুমোদন দেওয়া হয় ২৮০টি প্রকল্প। এদিকে সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়ন, কৃষি থেকে শিল্প অর্থনীতিতে উত্তরণ, নিম্নমধ্য আয়ের দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশে রূপান্তর এবং অর্থনীতিকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে মহাপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সরকার। এজন্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করে কাজও শুরু হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে (২০১৬-২০) এই পরিকল্পনার অধীনে কর্মসংস্থানের টার্গেট রাখা হয়েছে ১ কোটি ২৯ লাখ মানুষের। একইভাবে ২০১৬-তে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৭ শতাংশ। ২০১৭ অর্থবছরে ৭.২ শতাংশ, ২০১৮ অর্থবছরে ৭.৪ শতাংশ, ২০১৯ অর্থবছরে ৭.৬ শতাংশ এবং পরিকল্পনার শেষ বছর ২০২০ অর্থবছরে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের টার্গেট রয়েছে। নতুন মেগা প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। একান্ত সাক্ষাত্কারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেছেন, ‘মেগা প্রকল্পের মধ্যে আমাদের হাতে রয়েছে সাসেক সড়ক প্রকল্প-২। এই প্রকল্পে এলেঙ্গা থেকে শুরু করে হাটিকুমরুল-রংপুর পর্যন্ত মহাসড়ক চার লেন করা হবে। এ প্রকল্পে সম্ভাব্য ব্যয় হবে সাড়ে ১১ হাজার কোটি থেকে ১২ হাজার কোটি টাকা। এটাই সড়কের জন্য সর্ববৃহত্ প্রকল্প।’ ইতিমধ্যে সাসেক-১ নম্বর প্রকল্পের কাজ চলছে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘১৯০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য হবে এই চার লেন সড়কের। আমরা আশা করছি দ্রুত একনেকে এই প্রকল্প অনুমোদনের জন্য দিতে পারব। হাতে যে প্রকল্পগুলো আছে তা শেষ হওয়ার পর আরেকটি প্রকল্প আসছে। সেটি হলো— আমাদের ঢাকা মেট্রো সার্কুলার লেন, মিড সার্কুলার লেন, ইনার সার্কুলার লেন— এই তিনটি সার্কুলার লেন করা হবে এবং কিছু অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড থাকবে। এর জন্য একটি রূপরেখা দাঁড় হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সভায় অনুমোদনও হয়েছে এর। এটা আমাদের বড় প্রকল্প। এজন্য বরাদ্দ থাকবে অনেক।’ তিনি বলেন, ‘লন্ডনে যে আন্ডারগ্রাউন্ড তা প্রথমে শুরু হয়েছিল সার্কেল রোড দিয়ে। তৃতীয় প্রকল্প হলো পদ্মা সেতু হয়ে যাওয়ার পর দ্বিতীয় পদ্মা সেতু আমাদের পরিকল্পনায় আছে ভবিষ্যত্ প্রকল্প হিসেবে। এ ছাড়া চতুর্থ প্রকল্প হচ্ছে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটা হবে অত্যাধুনিক। পৃথিবীর সর্বশেষ টেকনোলজি ব্যবহার করা হবে। এটা পদ্মার পাড়ে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা কয়েকটি জায়গা নিয়ে স্টাডি করছি, মাটি পরীক্ষা হচ্ছে।’ এ ছাড়া মন্ত্রী বলেন, ‘এলএনজি (লিকুইফায়েড ন্যাচারাল গ্যাস) টার্মিনাল আরও দুটি হবে। আমরা কয়েকটি দেশের সঙ্গে কথা বলেছি। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, আমেরিকা ও জার্মানি চারটি দেশ জড়িত আছে এলএনজি টার্মিনালে। একটি টার্মিনালের কাজ চলছে।’

আইটি সেক্টরের সম্ভাবনা নিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রতিটি জেলায় আমরা আইটি পার্ক করছি। সামনে আমাদের সক্ষমতার জায়গাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সক্ষমতার জায়গা হবে আইসিটি খাত। একদিকে এটি আমাদের শিক্ষিত করে তুলবে, অন্যদিকে মানবসম্পদ তৈরি করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। নিজেরা আয় করার সুযোগ তৈরি হবে। ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করবে। আউটসোর্সিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে। দেশ ও বিদেশের জন্য এটা উপযুক্ত।’ মন্ত্রী বলেন, ‘আইসিটির মার্কেট দেশেও অনেক বড়। আমরা চেষ্টা করছি পেপারলেস প্রশাসন করার। আবার জায়গাজমির কাগজপত্র ডিজিটাল হচ্ছে। তখন এসব ক্ষেত্রে আইটির গুরুত্বও অনেক বেড়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর প্রায় ২১ লাখ মানুষ মানুষের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। প্রতি বছর আমরা ১০ থেকে ১৫ মিলিয়ন মানুষকে মূলধারার অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত করব এবং কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করব। চলতি বছর কমপক্ষে ৬-৭ লাখ মানুষ বিদেশ যাবে। আমার ধারণা, ১৫-১৬ মিলিয়ন মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর : পদ্মার পাড়ে বঙ্গবন্ধুর নামে দেশের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চারটি স্থানে প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। এর মধ্যে পদ্মার পাড়ে বিমানবন্দর করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চলছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে। সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ ২০১৭ সালের মধ্যে শেষ হলে নিয়োগ দেওয়া হবে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এবং দ্রুত শেষ করা হবে টেন্ডার প্রক্রিয়া। সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্পের জন্য প্রাক্কলিত বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১৩৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। জানা গেছে, স্থান নির্ধারণে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রকল্পের বিস্তারিত সম্ভাব্যতা সমীক্ষা’ শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। এর আওতায় এখন আবার নতুন করে চারটি স্থান চিহ্নিত করে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। সেগুলো হচ্ছে মাদারীপুরের শিবচরের চরজানাজাত, ঢাকার দোহারের চরবিলাসপুর, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের কেয়াইন ও লতব্দী এলাকা। তবে পদ্মা সেতু থেকে দূরত্ব কম থাকায় চরজানাজাতকে তালিকার প্রথমে রাখা হয়েছে। চারটি স্থান নির্বাচনের বিষয়ে কার্যপত্রে বলা হয়েছে— প্রকল্পটি বাস্তবায়নের নিমিত্ত বেসামরিক পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে ঢাকার সঙ্গে উত্তম যোগাযোগ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতের বিষয়টি সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শনপূর্বক স্থান নির্বাচনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। উপযুক্ত স্থান নির্বাচনের লক্ষ্যে মোট নয়টি স্থান সরেজমিন পরিদর্শন করে ঢাকা থেকে দূরত্ব, যোগাযোগব্যবস্থা, জমির পর্যাপ্ততা, আন্তর্জাতিক রুট, সড়ক, রেল ও নদীপথে যোগাযোগব্যবস্থা, ভবিষ্যতে সম্প্রসারণের সম্ভাবনা, পুনর্বাসন, যাতায়াত খরচ ইত্যাদি বিবেচনা করে উপরিউক্ত চারটি স্থান নির্বাচন করা হয়। উল্লেখ্য, মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদনকালে প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছিল ২০১০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত। ব্যয় ধরা হয়েছিল ৫০ হাজার কোটি টাকা।

বদলে যাচ্ছে ঢাকা : রাজধানীর যানজট কমাতে নেওয়া হচ্ছে নতুন উদ্যোগ। ঢাকার চারপাশে তিনটি সার্কুলার রোড করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ঢাকা মেট্রো সার্কুলার লেন বা সার্কুলার রোড নির্মাণের পরিকল্পনা ইতিমধ্যে সরকার অনুমোদনও দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ঢাকা মেট্রো সার্কুলার লেন, মিড সার্কুলার লেন, ইনার সার্কুলার লেন— এই তিনটি সার্কুলার লেন ঢাকায় করা হবে এবং কিছু অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড থাকবে। এর জন্য একটি রূপরেখা তৈরি হয়েছে। এমনকি মন্ত্রিপরিষদ সভায় তা অনুমোদনও হয়েছে। তবে এই রোড হলে ঢাকার যানজট অনেকটাই কমে আসবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

দ্বিতীয় পদ্মা সেতু : পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া পয়েন্টে ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বিতীয় পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। সরকার নীতিগতভাবে এ প্রস্তাবিত সেতুর প্রাথমিক উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (পিডিপিপি) অনুমোদন করেছে এবং এটা বিল্ড, ওউন, অপারেট অ্যান্ড ট্রান্সফারের (বিওওটি) ভিত্তিতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির আওতায় নির্মাণের চিন্তা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে রাজধানীর সঙ্গে যশোর, কুষ্টিয়া, মাগুরা, ঝিনাইদহ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় অন্য জেলাগুলোকে সংযুক্ত করার জন্য এই দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সেতুটি নির্মিত হলে দক্ষিণ-পশ্চিম ও দেশের অন্যান্য এলাকার ব্যবসা এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম বৃদ্ধি পাবে। সৃষ্টি হবে বাড়তি কর্মসংস্থানের সুযোগ, যা দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ২০১১ সালে অনুমোদিত পিডিপিপি অনুযায়ী এই সেতু নির্মাণের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার (১৩ হাজার ১২১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা)। এর আগে ২০১১ সালের ২৭ অক্টোবর মন্ত্রিসভার অর্থনীতিবিষয়ক কমিটি সরকারি- বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) আওতায় বিওওটির ভিত্তিতে এই দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন করে।

চার লেন হচ্ছে রংপুর মহাসড়ক : চার লেন হচ্ছে এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক। আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বাণিজ্য বৃদ্ধি ও দুর্ঘটনা রোধে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে। সাসেক সংযোগ প্রকল্প-২-এর মাধ্যমে এলেঙ্গা থেকে হাটিকুমরুল পর্যন্ত ১৯০ কিলোমিটার মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত ও সারা দেশে মাঝারি আকারের ১৭টি সেতু নির্মাণ করা হবে। এতে সম্ভব্য ব্যয় হবে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা। জানা গেছে, রংপুর থেকে এ মহাসড়কের একটি অংশ লালমনিরহাটের বুড়িমারী ও পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা হয়ে পাশের দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ রুটের মাধ্যমে ভারত, নেপালসহ অন্যান্য দেশে সরাসরি ব্যবসার প্রসার ঘটানো সম্ভব। এটি এশিয়ান হাইওয়ে, বিবিআইএন ও সাসেকের একটি অংশ। প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হলে দেশের কর্মসংস্থান বাড়বে। উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকায় যাতায়াতের দূরত্বও কমে আসবে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে এশিয়ান হাইওয়ে সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) ও বাংলাদেশ, ভারত, চীন ও মিয়ানমারের মধ্যে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক করিডরে (বিসিআইএম) নতুন করে বাংলাদেশের আটটি মহাসড়ক যুক্ত হতে যাচ্ছে। এ সড়কগুলোর মোট দৈর্ঘ্য হবে ৬০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে প্রথম দফায় ১৯০ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীত করা হবে। উত্তরবঙ্গে শিল্পের প্রসারসহ বুড়িমারী-বাংলাবান্ধা হয়ে ভারত ও নেপালের সঙ্গে যোগাযোগ প্রতিষ্ঠায় এ মহাসড়ক ভূমিকা রাখবে। সড়ক ও জনপথ অধিদফতর ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। জানুয়ারিতে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব দেওয়া হয় এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ শীর্ষক প্রকল্পটির বিষয়ে। এ প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ হাজার ৭৪১ কোটি টাকা। এর মধ্যে বৈদেশিক সহায়তা থেকে ১০ হাজার ১৩৩ কোটি ৬৪ লাখ ব্যয় করা হবে। প্রকল্প প্রস্তাবে সড়ক বিভাগ জানায়, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা রুটে প্রতিদিন ১২ হাজার থেকে ২৯ হাজার যান চলাচল করে। ২০২০ সালে এ সংখ্যা ৪৩ হাজার ছাড়াবে। সম্প্রতি সড়ক দুর্ঘটনার হারও বেড়েছে। এসব চিন্তা মাথায় রেখেই প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে।

পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেললাইন : নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুর কল্যাণে সরাসরি রেলপথ যাবে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত। এরপর ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ করবে সরকার। প্রথম ধাপে ভাঙ্গা থেকে বরিশাল পর্যন্তু ১০০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে বরিশাল থেকে পটুয়াখালী জেলার পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের জন্য সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্পের প্রিলিমিনারি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (পিডিপিপি) প্রস্তুত করা হয়েছে। পিডিপিপি অনুসারে প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ১ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ধরা হয়েছে ৭ হাজার ৯৯২ কোটি টাকা। প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা