শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আসছে নতুন মেগা প্রকল্প

পদ্মাপাড়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর । ঢাকায় হচ্ছে তিনটি সার্কুলার রোড । পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় দ্বিতীয় পদ্মা সেতু । এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল ও রংপুর মহাসড়ক চার লেন । জেলায় জেলায় আইটি পার্ক । দুটি এলএনজি টার্মিনাল
গোলাম রাব্বানী
প্রিন্ট ভার্সন
আসছে নতুন মেগা প্রকল্প

চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের পাশাপাশি আরও নতুন মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পদ্মাপাড়ে অত্যাধুনিক বিমানবন্দর নির্মাণ, দ্বিতীয় পদ্মা সেতু, দুটি এলএনজি টার্মিনাল, ঢাকা মেট্রো সার্কুলার রোড ও এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেন করাসহ প্রায় এক ডজন নতুন মেগা প্রকল্প রয়েছে এই তালিকায়। পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে পরিকল্পনা কমিশন। এর মধ্যে কয়েকটি প্রকল্প দ্রুত একনেকে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হতে পারে। এ ছাড়া আইটি খাতের সক্ষমতা বাড়াতে জেলায় জেলায় আইটি পার্ক করা হচ্ছে। পরিবহন সেক্টরের জন্য গ্রহণ করা হচ্ছে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। সম্প্রতি মন্ত্রিপরিষদ সভায় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ ২০ বছর মেয়াদি একটি পরিবহন পরিকল্পনা উপস্থাপন করেছেন সংশ্লিষ্টরা। এতে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), আউটার রিং রোড, ছয়টি এক্সপ্রেসওয়ে, ২১টি টার্মিনাল ও ঢাকার চারপাশে সার্কুলার ওয়াটারওয়ে করার পরিকল্পনা রয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানিয়েছে, প্রতি বছর ২৫০টি প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) অনুমোদন দেয়। এর আগে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ২৫৪টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে অনুমোদন দেওয়া হয় ২৮০টি প্রকল্প। এদিকে সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়ন, কৃষি থেকে শিল্প অর্থনীতিতে উত্তরণ, নিম্নমধ্য আয়ের দেশ থেকে মধ্য আয়ের দেশে রূপান্তর এবং অর্থনীতিকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যেতে মহাপরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সরকার। এজন্য সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করে কাজও শুরু হয়েছে। আগামী পাঁচ বছরে (২০১৬-২০) এই পরিকল্পনার অধীনে কর্মসংস্থানের টার্গেট রাখা হয়েছে ১ কোটি ২৯ লাখ মানুষের। একইভাবে ২০১৬-তে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৭ শতাংশ। ২০১৭ অর্থবছরে ৭.২ শতাংশ, ২০১৮ অর্থবছরে ৭.৪ শতাংশ, ২০১৯ অর্থবছরে ৭.৬ শতাংশ এবং পরিকল্পনার শেষ বছর ২০২০ অর্থবছরে ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের টার্গেট রয়েছে। নতুন মেগা প্রকল্পের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। একান্ত সাক্ষাত্কারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেছেন, ‘মেগা প্রকল্পের মধ্যে আমাদের হাতে রয়েছে সাসেক সড়ক প্রকল্প-২। এই প্রকল্পে এলেঙ্গা থেকে শুরু করে হাটিকুমরুল-রংপুর পর্যন্ত মহাসড়ক চার লেন করা হবে। এ প্রকল্পে সম্ভাব্য ব্যয় হবে সাড়ে ১১ হাজার কোটি থেকে ১২ হাজার কোটি টাকা। এটাই সড়কের জন্য সর্ববৃহত্ প্রকল্প।’ ইতিমধ্যে সাসেক-১ নম্বর প্রকল্পের কাজ চলছে বলেও জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘১৯০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য হবে এই চার লেন সড়কের। আমরা আশা করছি দ্রুত একনেকে এই প্রকল্প অনুমোদনের জন্য দিতে পারব। হাতে যে প্রকল্পগুলো আছে তা শেষ হওয়ার পর আরেকটি প্রকল্প আসছে। সেটি হলো— আমাদের ঢাকা মেট্রো সার্কুলার লেন, মিড সার্কুলার লেন, ইনার সার্কুলার লেন— এই তিনটি সার্কুলার লেন করা হবে এবং কিছু অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড থাকবে। এর জন্য একটি রূপরেখা দাঁড় হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সভায় অনুমোদনও হয়েছে এর। এটা আমাদের বড় প্রকল্প। এজন্য বরাদ্দ থাকবে অনেক।’ তিনি বলেন, ‘লন্ডনে যে আন্ডারগ্রাউন্ড তা প্রথমে শুরু হয়েছিল সার্কেল রোড দিয়ে। তৃতীয় প্রকল্প হলো পদ্মা সেতু হয়ে যাওয়ার পর দ্বিতীয় পদ্মা সেতু আমাদের পরিকল্পনায় আছে ভবিষ্যত্ প্রকল্প হিসেবে। এ ছাড়া চতুর্থ প্রকল্প হচ্ছে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটা হবে অত্যাধুনিক। পৃথিবীর সর্বশেষ টেকনোলজি ব্যবহার করা হবে। এটা পদ্মার পাড়ে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা কয়েকটি জায়গা নিয়ে স্টাডি করছি, মাটি পরীক্ষা হচ্ছে।’ এ ছাড়া মন্ত্রী বলেন, ‘এলএনজি (লিকুইফায়েড ন্যাচারাল গ্যাস) টার্মিনাল আরও দুটি হবে। আমরা কয়েকটি দেশের সঙ্গে কথা বলেছি। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, আমেরিকা ও জার্মানি চারটি দেশ জড়িত আছে এলএনজি টার্মিনালে। একটি টার্মিনালের কাজ চলছে।’

আইটি সেক্টরের সম্ভাবনা নিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রতিটি জেলায় আমরা আইটি পার্ক করছি। সামনে আমাদের সক্ষমতার জায়গাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সক্ষমতার জায়গা হবে আইসিটি খাত। একদিকে এটি আমাদের শিক্ষিত করে তুলবে, অন্যদিকে মানবসম্পদ তৈরি করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। নিজেরা আয় করার সুযোগ তৈরি হবে। ব্যবসার সুযোগ সৃষ্টি করবে। আউটসোর্সিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে। দেশ ও বিদেশের জন্য এটা উপযুক্ত।’ মন্ত্রী বলেন, ‘আইসিটির মার্কেট দেশেও অনেক বড়। আমরা চেষ্টা করছি পেপারলেস প্রশাসন করার। আবার জায়গাজমির কাগজপত্র ডিজিটাল হচ্ছে। তখন এসব ক্ষেত্রে আইটির গুরুত্বও অনেক বেড়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর প্রায় ২১ লাখ মানুষ মানুষের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। প্রতি বছর আমরা ১০ থেকে ১৫ মিলিয়ন মানুষকে মূলধারার অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত করব এবং কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করব। চলতি বছর কমপক্ষে ৬-৭ লাখ মানুষ বিদেশ যাবে। আমার ধারণা, ১৫-১৬ মিলিয়ন মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।’

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর : পদ্মার পাড়ে বঙ্গবন্ধুর নামে দেশের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে চারটি স্থানে প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। এর মধ্যে পদ্মার পাড়ে বিমানবন্দর করার জন্য জোর প্রচেষ্টা চলছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে। সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ ২০১৭ সালের মধ্যে শেষ হলে নিয়োগ দেওয়া হবে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এবং দ্রুত শেষ করা হবে টেন্ডার প্রক্রিয়া। সম্ভাব্যতা যাচাই প্রকল্পের জন্য প্রাক্কলিত বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১৩৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। জানা গেছে, স্থান নির্ধারণে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রকল্পের বিস্তারিত সম্ভাব্যতা সমীক্ষা’ শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। এর আওতায় এখন আবার নতুন করে চারটি স্থান চিহ্নিত করে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ চলছে। সেগুলো হচ্ছে মাদারীপুরের শিবচরের চরজানাজাত, ঢাকার দোহারের চরবিলাসপুর, মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানের কেয়াইন ও লতব্দী এলাকা। তবে পদ্মা সেতু থেকে দূরত্ব কম থাকায় চরজানাজাতকে তালিকার প্রথমে রাখা হয়েছে। চারটি স্থান নির্বাচনের বিষয়ে কার্যপত্রে বলা হয়েছে— প্রকল্পটি বাস্তবায়নের নিমিত্ত বেসামরিক পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় থেকে ঢাকার সঙ্গে উত্তম যোগাযোগ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতের বিষয়টি সামনে রেখে দেশের বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শনপূর্বক স্থান নির্বাচনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। উপযুক্ত স্থান নির্বাচনের লক্ষ্যে মোট নয়টি স্থান সরেজমিন পরিদর্শন করে ঢাকা থেকে দূরত্ব, যোগাযোগব্যবস্থা, জমির পর্যাপ্ততা, আন্তর্জাতিক রুট, সড়ক, রেল ও নদীপথে যোগাযোগব্যবস্থা, ভবিষ্যতে সম্প্রসারণের সম্ভাবনা, পুনর্বাসন, যাতায়াত খরচ ইত্যাদি বিবেচনা করে উপরিউক্ত চারটি স্থান নির্বাচন করা হয়। উল্লেখ্য, মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদনকালে প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছিল ২০১০ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত। ব্যয় ধরা হয়েছিল ৫০ হাজার কোটি টাকা।

বদলে যাচ্ছে ঢাকা : রাজধানীর যানজট কমাতে নেওয়া হচ্ছে নতুন উদ্যোগ। ঢাকার চারপাশে তিনটি সার্কুলার রোড করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে ঢাকা মেট্রো সার্কুলার লেন বা সার্কুলার রোড নির্মাণের পরিকল্পনা ইতিমধ্যে সরকার অনুমোদনও দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ঢাকা মেট্রো সার্কুলার লেন, মিড সার্কুলার লেন, ইনার সার্কুলার লেন— এই তিনটি সার্কুলার লেন ঢাকায় করা হবে এবং কিছু অংশ আন্ডারগ্রাউন্ড থাকবে। এর জন্য একটি রূপরেখা তৈরি হয়েছে। এমনকি মন্ত্রিপরিষদ সভায় তা অনুমোদনও হয়েছে। তবে এই রোড হলে ঢাকার যানজট অনেকটাই কমে আসবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

দ্বিতীয় পদ্মা সেতু : পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া পয়েন্টে ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ দ্বিতীয় পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। সরকার নীতিগতভাবে এ প্রস্তাবিত সেতুর প্রাথমিক উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (পিডিপিপি) অনুমোদন করেছে এবং এটা বিল্ড, ওউন, অপারেট অ্যান্ড ট্রান্সফারের (বিওওটি) ভিত্তিতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির আওতায় নির্মাণের চিন্তা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে রাজধানীর সঙ্গে যশোর, কুষ্টিয়া, মাগুরা, ঝিনাইদহ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় অন্য জেলাগুলোকে সংযুক্ত করার জন্য এই দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সেতুটি নির্মিত হলে দক্ষিণ-পশ্চিম ও দেশের অন্যান্য এলাকার ব্যবসা এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম বৃদ্ধি পাবে। সৃষ্টি হবে বাড়তি কর্মসংস্থানের সুযোগ, যা দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, ২০১১ সালে অনুমোদিত পিডিপিপি অনুযায়ী এই সেতু নির্মাণের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার (১৩ হাজার ১২১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা)। এর আগে ২০১১ সালের ২৭ অক্টোবর মন্ত্রিসভার অর্থনীতিবিষয়ক কমিটি সরকারি- বেসরকারি অংশীদারির (পিপিপি) আওতায় বিওওটির ভিত্তিতে এই দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রস্তাব অনুমোদন করে।

চার লেন হচ্ছে রংপুর মহাসড়ক : চার লেন হচ্ছে এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক। আঞ্চলিক সংযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে বাণিজ্য বৃদ্ধি ও দুর্ঘটনা রোধে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হচ্ছে। সাসেক সংযোগ প্রকল্প-২-এর মাধ্যমে এলেঙ্গা থেকে হাটিকুমরুল পর্যন্ত ১৯০ কিলোমিটার মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত ও সারা দেশে মাঝারি আকারের ১৭টি সেতু নির্মাণ করা হবে। এতে সম্ভব্য ব্যয় হবে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা। জানা গেছে, রংপুর থেকে এ মহাসড়কের একটি অংশ লালমনিরহাটের বুড়িমারী ও পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা হয়ে পাশের দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ রুটের মাধ্যমে ভারত, নেপালসহ অন্যান্য দেশে সরাসরি ব্যবসার প্রসার ঘটানো সম্ভব। এটি এশিয়ান হাইওয়ে, বিবিআইএন ও সাসেকের একটি অংশ। প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হলে দেশের কর্মসংস্থান বাড়বে। উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকায় যাতায়াতের দূরত্বও কমে আসবে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে এশিয়ান হাইওয়ে সাউথ এশিয়া সাব-রিজিওনাল ইকোনমিক কো-অপারেশন (সাসেক) ও বাংলাদেশ, ভারত, চীন ও মিয়ানমারের মধ্যে প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক করিডরে (বিসিআইএম) নতুন করে বাংলাদেশের আটটি মহাসড়ক যুক্ত হতে যাচ্ছে। এ সড়কগুলোর মোট দৈর্ঘ্য হবে ৬০০ কিলোমিটার। এর মধ্যে প্রথম দফায় ১৯০ কিলোমিটার সড়ক চার লেনে উন্নীত করা হবে। উত্তরবঙ্গে শিল্পের প্রসারসহ বুড়িমারী-বাংলাবান্ধা হয়ে ভারত ও নেপালের সঙ্গে যোগাযোগ প্রতিষ্ঠায় এ মহাসড়ক ভূমিকা রাখবে। সড়ক ও জনপথ অধিদফতর ২০২০ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। জানুয়ারিতে পরিকল্পনা কমিশনে প্রস্তাব দেওয়া হয় এলেঙ্গা-হাটিকুমরুল-রংপুর মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ শীর্ষক প্রকল্পটির বিষয়ে। এ প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ হাজার ৭৪১ কোটি টাকা। এর মধ্যে বৈদেশিক সহায়তা থেকে ১০ হাজার ১৩৩ কোটি ৬৪ লাখ ব্যয় করা হবে। প্রকল্প প্রস্তাবে সড়ক বিভাগ জানায়, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা রুটে প্রতিদিন ১২ হাজার থেকে ২৯ হাজার যান চলাচল করে। ২০২০ সালে এ সংখ্যা ৪৩ হাজার ছাড়াবে। সম্প্রতি সড়ক দুর্ঘটনার হারও বেড়েছে। এসব চিন্তা মাথায় রেখেই প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হয়েছে।

পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেললাইন : নির্মাণাধীন পদ্মা সেতুর কল্যাণে সরাসরি রেলপথ যাবে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত। এরপর ভাঙ্গা থেকে বরিশাল হয়ে পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ করবে সরকার। প্রথম ধাপে ভাঙ্গা থেকে বরিশাল পর্যন্তু ১০০ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে বরিশাল থেকে পটুয়াখালী জেলার পায়রা সমুদ্রবন্দর পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণের জন্য সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্পের প্রিলিমিনারি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (পিডিপিপি) প্রস্তুত করা হয়েছে। পিডিপিপি অনুসারে প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ১ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা এবং প্রকল্প সাহায্য ধরা হয়েছে ৭ হাজার ৯৯২ কোটি টাকা। প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল ২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা