শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে জঙ্গিরা

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে জঙ্গিরা

নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরার সরকারের আহ্বানে সাড়া মিলেছে। এলিট ফোর্স র‌্যাবের নানামুখী প্রচেষ্টায় এরই মধ্যে সাড়া দিয়েছে উগ্রপন্থায় ধাবিত দুই শীর্ষ জঙ্গি। তারা ১ জুলাই রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলাকারী জঙ্গিদের সঙ্গে প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। সূত্র জানায়, আজ বগুড়া জেলা সদরে অভিভাবকরা তাদের র‌্যাব কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করবেন। বিশেষ ওই অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও উপস্থিত থাকছেন। শুধু তাই নয়, বিপথগামী আরও কিছু যুবক শিগগিরই এভাবে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, উগ্রপন্থায় বিপথগামী যুবকদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরানোর জন্য সংশোধনাগার না থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। দ্রুততর সময়ের মধ্যে বিশেষায়িত জঙ্গি সংশোধনাগারের ব্যবস্থা করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তারা। র‌্যাব সদর দফতরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান বলেন, নাশকতার পথ পরিহার করে জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে র‌্যাব। এ সুযোগ যারা গ্রহণ করবে তাদের দেখভাল করবে র‌্যাব। আর যারা এ সুযোগ গ্রহণ করবে না তাদের জন্য কঠিন শাস্তি অপেক্ষা করবে। র‌্যাব সূত্র জানিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আজ বগুড়া জেলা সদরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতে পুলিশের আইজি এ কে এম শহিদুল হক ও র‌্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) বেনজীর আহমেদ ছাড়াও র‌্যাব-পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের উপস্থিতিতে জঙ্গিরা আত্মসমর্পণ করবে। যেসব জঙ্গি সদস্য এতদিন আত্মগোপনে থেকে কথিত ইসলামের নামে দেশময় নাশকতা চালিয়ে হত্যা, অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে তাদের পুনর্বাসনে সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে। সুযোগ কাজে লাগিয়ে যেসব জঙ্গি স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে তাদের ও তাদের পরিবারের সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়া হবে। কারণ দেশে এখন কত জঙ্গি সদস্য রয়েছে তার সঠিক হিসাব নেই। বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতার জঙ্গি সদস্যদের তথ্যমতে, এখনো দেশে কয়েক হাজার জঙ্গি সদস্য রয়েছে। তাদের কাছে রয়েছে ভারী অস্ত্র। এসব জঙ্গির হামলায় গত কয়েক বছরে কয়েকশ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১ জুলাই সশস্ত্র জঙ্গিরা গুলশান-২-এর ৭৯ নম্বর সড়কের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ঢুকে দেশি ও বিদেশি নাগরিকদের জিম্মি করে। রাতভর জঙ্গি হামলায় ১৭ বিদেশি, ৩ বাংলাদেশি ও পুলিশের ২ কর্মকর্তা নিহত হন। পরে কমান্ডো অভিযানে জঙ্গিরা নিহত হয়। এর পর থেকে ৬টি লাশ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল—সিএমএইচে ছিল। ঘটনার মাসখানেক পর এদের অভিভাবকদের দেহ থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে লাশ নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো আবেদন না করায় তা আঞ্জুমানে মুফিদুলের মাধ্যমে দাফন করা হয়। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ ও কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় হামলার পর পুলিশ ও র‌্যাবের অভিযানে জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ—জেএমবির নতুন ধারার (নব্য জেএমবি) সক্রিয় জঙ্গিদের তত্পরতা অনেকটাই স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে এ সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কসহ অন্তত ২১ সদস্য নিহত হয়েছে, গ্রেফতার হয়েছে অর্ধশতাধিক। তবে এখনো পলাতক ২২ নেতা-সংগঠক। এর মধ্যে অন্তত এক ডজন জঙ্গি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গুলশান ও শোলাকিয়ার ঘটনায় জড়িত। তাদের মধ্যে কেউ তাত্ত্বিক নেতা, কেউ সংগঠক। সমন্বয়ের কাজ করছে কেউ কেউ। কেউ দিচ্ছে ধর্মীয় দীক্ষা, সামরিক প্রশিক্ষণ। কেউ কেউ অস্ত্র ও বোমা সরবরাহ করছে। আছে আইটি বিশেষজ্ঞও। দলে তারা ছদ্মনামে পরিচিত। তবে সহকর্মীরা এসব নেতাকে ‘বড় ভাই’ বলে ডাকে। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, গুলশান, শোলাকিয়ার ঘটনা তদন্ত, সন্দেহভাজন নিখোঁজদের তথ্য সংগ্রহ, পুরনো জেএমবি সদস্যদের কর্মকাণ্ড ও গ্রেফতারদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নব্য জেএমবির এসব দুর্ধর্ষ পলাতক জঙ্গির ব্যাপারে জানা গেছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন ভারতে পালিয়ে গেছে। কয়েকজন আছে মধ্যপ্রাচ্যে। তবে যারা দেশে আছে, তাদের ধরতে অভিযান চালাচ্ছে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম—সিটিটিসি ইউনিট। পলাতক জঙ্গিদের মধ্যে আছে পুরনো জেএমবির শুরা সদস্য মাহফুজ সোহেল ওরফে হাতকাটা সোহেল ওরফে নাসিরউদ্দিন ওরফে ভাগিনা সোহেল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নুরুল ইসলাম মারজান, ডাকাতির সংগঠক ওয়াসিম আজওয়াদ আবদুল্লাহ ওরফে আসিফ আজওয়াদ, খেলাফত নেতা আবু ইউসুফ মোহাম্মদ বাঙালি, তাত্ত্বিক নেতা আবুল কাশেম ওরফে বড় হুজুর, উত্তরাঞ্চলের কমান্ডার রাজীব গান্ধী ওরফে রাজীব ওরফে শুভাষ ওরফে জাহাঙ্গীর, মামুনুর রশিদ রিপন ও শরিফুল ইসলাম খালিদ, অর্থ ও আইটি সমন্বয়ক বাশারুল্লাহ ওরফে রাহুল ওরফে চকলেট ওরফে শান্ত, কমান্ডার মানিক, সংগঠক ইকবাল, মামুন, জুনায়েদ হাসান খান, ইবরাহিম হাসান খান, প্রশিক্ষক আবদুস সাকিব ওরফে মাস্টার সাকিব, মিজান, অপারেশন বাস্তবায়নকারী বাদল মিয়া ওরফে ওস্তাদ বাদল, দিনাজপুরের আবদুল খালেক ওরফে মামা খালেক, জামায়াত নেতা সাজ্জাদ হোসেন, সাগর, আকাশ ও আজাদুল ওরফে কবিরাজ। সিটিটিসি ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘নব্য জেএমবির শক্তি অনেক ক্ষয় হয়ে গেছে। গুলশান ও শোলাকিয়ার হামলার পেছনে যারা ছিল, তাদের অনেকের নাম পাওয়া গেছে। তদন্তের পাশাপাশি পলাতকদের গ্রেফতারে অভিযানও চলছে।’ গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘাঁটি গেড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠনের জঙ্গিরা। সদস্যদের দেওয়া হচ্ছে বিশেষ প্রশিক্ষণ। এরই মধ্যে উত্তরাঞ্চলে ১২টি প্রশিক্ষণ ঘাঁটির সন্ধান মিলেছে। জামিনে থাকা জঙ্গিদের মধ্যে কেউ কেউ ভারত, পাকিস্তান, সিরিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশে আত্মগোপনে আছে।

জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে সংশোধনাগার নেই : অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়েছিলেন এমন যুবকরা আত্মসমর্পণ করছেন এটা অত্যন্ত ভালো সংবাদ। তবে যারা এখনো স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেননি কিংবা কারাগারে রয়েছেন তাদের ব্যবস্থাপনার জন্য বিশেষায়িত সংশোধনাগার সময়ের দাবি। কর্তৃপক্ষের উচিত এ বিষয়টিতে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া। নইলে তাদের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ বিস্তৃত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। কারা অধিদফতরের সাবেক উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) মেজর শামসুল হায়দার সিদ্দিকী (অব.) বলেন, কারা কর্তৃপক্ষেরও সচেতনতা বাড়াতে হবে। মগজ ধোলাইকৃত যুবকদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে কারা কর্তৃপক্ষেরও বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। তবে প্রয়োজনে মনোবিজ্ঞানীদের এ প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। তিনি আরও বলেন, সর্বোপরি দরকার কারা অধিদফতরে নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখা। নইলে কেউ মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়ে চাকরি পেলে তার প্রথম টার্গেটই হয়ে দাঁড়ায় কত দ্রুততর সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকৃত টাকা উঠিয়ে নেওয়া যায়। আর ওই সময়ে অপরাধীদের তাদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের তথ্যমতে, আজিমপুরে জঙ্গি আস্তানায় নিহত আবদুল করিম ওরফে তানভীর কাদেরীর ১৪ বছরের কিশোর ছেলেকেও আহত অবস্থায় আটক করা হয়। পরে তাকে তিন দিনের রিমান্ডে এনে আলেম ও মনোবিজ্ঞানী দিয়ে কাউন্সেলিং করানো হয়। এরপর ওই কিশোর জঙ্গিবাদে জড়ানোর ভুল বুঝতে পারে। বর্তমানে এই কিশোর টঙ্গীর কিশোর সংশোধনাগারে রয়েছে। সেখানেও তার কাউন্সেলিং চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা