শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে জঙ্গিরা

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক জীবনে ফিরছে জঙ্গিরা

নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরার সরকারের আহ্বানে সাড়া মিলেছে। এলিট ফোর্স র‌্যাবের নানামুখী প্রচেষ্টায় এরই মধ্যে সাড়া দিয়েছে উগ্রপন্থায় ধাবিত দুই শীর্ষ জঙ্গি। তারা ১ জুলাই রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলাকারী জঙ্গিদের সঙ্গে প্রশিক্ষণ নিয়েছিল। সূত্র জানায়, আজ বগুড়া জেলা সদরে অভিভাবকরা তাদের র‌্যাব কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করবেন। বিশেষ ওই অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও উপস্থিত থাকছেন। শুধু তাই নয়, বিপথগামী আরও কিছু যুবক শিগগিরই এভাবে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে, উগ্রপন্থায় বিপথগামী যুবকদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরানোর জন্য সংশোধনাগার না থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। দ্রুততর সময়ের মধ্যে বিশেষায়িত জঙ্গি সংশোধনাগারের ব্যবস্থা করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তারা। র‌্যাব সদর দফতরের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান বলেন, নাশকতার পথ পরিহার করে জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে র‌্যাব। এ সুযোগ যারা গ্রহণ করবে তাদের দেখভাল করবে র‌্যাব। আর যারা এ সুযোগ গ্রহণ করবে না তাদের জন্য কঠিন শাস্তি অপেক্ষা করবে। র‌্যাব সূত্র জানিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আজ বগুড়া জেলা সদরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপস্থিতিতে পুলিশের আইজি এ কে এম শহিদুল হক ও র‌্যাবের মহাপরিচালক (ডিজি) বেনজীর আহমেদ ছাড়াও র‌্যাব-পুলিশের ঊর্ধ্বতনদের উপস্থিতিতে জঙ্গিরা আত্মসমর্পণ করবে। যেসব জঙ্গি সদস্য এতদিন আত্মগোপনে থেকে কথিত ইসলামের নামে দেশময় নাশকতা চালিয়ে হত্যা, অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে তাদের পুনর্বাসনে সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে। সুযোগ কাজে লাগিয়ে যেসব জঙ্গি স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে তাদের ও তাদের পরিবারের সার্বিক নিরাপত্তা দেওয়া হবে। কারণ দেশে এখন কত জঙ্গি সদস্য রয়েছে তার সঠিক হিসাব নেই। বিভিন্ন সময়ে গ্রেফতার জঙ্গি সদস্যদের তথ্যমতে, এখনো দেশে কয়েক হাজার জঙ্গি সদস্য রয়েছে। তাদের কাছে রয়েছে ভারী অস্ত্র। এসব জঙ্গির হামলায় গত কয়েক বছরে কয়েকশ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ১ জুলাই সশস্ত্র জঙ্গিরা গুলশান-২-এর ৭৯ নম্বর সড়কের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ঢুকে দেশি ও বিদেশি নাগরিকদের জিম্মি করে। রাতভর জঙ্গি হামলায় ১৭ বিদেশি, ৩ বাংলাদেশি ও পুলিশের ২ কর্মকর্তা নিহত হন। পরে কমান্ডো অভিযানে জঙ্গিরা নিহত হয়। এর পর থেকে ৬টি লাশ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল—সিএমএইচে ছিল। ঘটনার মাসখানেক পর এদের অভিভাবকদের দেহ থেকে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। কিন্তু নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে লাশ নেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো আবেদন না করায় তা আঞ্জুমানে মুফিদুলের মাধ্যমে দাফন করা হয়। গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁ ও কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় হামলার পর পুলিশ ও র‌্যাবের অভিযানে জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ—জেএমবির নতুন ধারার (নব্য জেএমবি) সক্রিয় জঙ্গিদের তত্পরতা অনেকটাই স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে এ সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কসহ অন্তত ২১ সদস্য নিহত হয়েছে, গ্রেফতার হয়েছে অর্ধশতাধিক। তবে এখনো পলাতক ২২ নেতা-সংগঠক। এর মধ্যে অন্তত এক ডজন জঙ্গি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গুলশান ও শোলাকিয়ার ঘটনায় জড়িত। তাদের মধ্যে কেউ তাত্ত্বিক নেতা, কেউ সংগঠক। সমন্বয়ের কাজ করছে কেউ কেউ। কেউ দিচ্ছে ধর্মীয় দীক্ষা, সামরিক প্রশিক্ষণ। কেউ কেউ অস্ত্র ও বোমা সরবরাহ করছে। আছে আইটি বিশেষজ্ঞও। দলে তারা ছদ্মনামে পরিচিত। তবে সহকর্মীরা এসব নেতাকে ‘বড় ভাই’ বলে ডাকে। তদন্তসংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, গুলশান, শোলাকিয়ার ঘটনা তদন্ত, সন্দেহভাজন নিখোঁজদের তথ্য সংগ্রহ, পুরনো জেএমবি সদস্যদের কর্মকাণ্ড ও গ্রেফতারদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নব্য জেএমবির এসব দুর্ধর্ষ পলাতক জঙ্গির ব্যাপারে জানা গেছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন ভারতে পালিয়ে গেছে। কয়েকজন আছে মধ্যপ্রাচ্যে। তবে যারা দেশে আছে, তাদের ধরতে অভিযান চালাচ্ছে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম—সিটিটিসি ইউনিট। পলাতক জঙ্গিদের মধ্যে আছে পুরনো জেএমবির শুরা সদস্য মাহফুজ সোহেল ওরফে হাতকাটা সোহেল ওরফে নাসিরউদ্দিন ওরফে ভাগিনা সোহেল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নুরুল ইসলাম মারজান, ডাকাতির সংগঠক ওয়াসিম আজওয়াদ আবদুল্লাহ ওরফে আসিফ আজওয়াদ, খেলাফত নেতা আবু ইউসুফ মোহাম্মদ বাঙালি, তাত্ত্বিক নেতা আবুল কাশেম ওরফে বড় হুজুর, উত্তরাঞ্চলের কমান্ডার রাজীব গান্ধী ওরফে রাজীব ওরফে শুভাষ ওরফে জাহাঙ্গীর, মামুনুর রশিদ রিপন ও শরিফুল ইসলাম খালিদ, অর্থ ও আইটি সমন্বয়ক বাশারুল্লাহ ওরফে রাহুল ওরফে চকলেট ওরফে শান্ত, কমান্ডার মানিক, সংগঠক ইকবাল, মামুন, জুনায়েদ হাসান খান, ইবরাহিম হাসান খান, প্রশিক্ষক আবদুস সাকিব ওরফে মাস্টার সাকিব, মিজান, অপারেশন বাস্তবায়নকারী বাদল মিয়া ওরফে ওস্তাদ বাদল, দিনাজপুরের আবদুল খালেক ওরফে মামা খালেক, জামায়াত নেতা সাজ্জাদ হোসেন, সাগর, আকাশ ও আজাদুল ওরফে কবিরাজ। সিটিটিসি ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘নব্য জেএমবির শক্তি অনেক ক্ষয় হয়ে গেছে। গুলশান ও শোলাকিয়ার হামলার পেছনে যারা ছিল, তাদের অনেকের নাম পাওয়া গেছে। তদন্তের পাশাপাশি পলাতকদের গ্রেফতারে অভিযানও চলছে।’ গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘাঁটি গেড়েছে নিষিদ্ধ সংগঠনের জঙ্গিরা। সদস্যদের দেওয়া হচ্ছে বিশেষ প্রশিক্ষণ। এরই মধ্যে উত্তরাঞ্চলে ১২টি প্রশিক্ষণ ঘাঁটির সন্ধান মিলেছে। জামিনে থাকা জঙ্গিদের মধ্যে কেউ কেউ ভারত, পাকিস্তান, সিরিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশে আত্মগোপনে আছে।

জঙ্গিদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে সংশোধনাগার নেই : অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন বলেন, উগ্রপন্থায় জড়িয়ে পড়েছিলেন এমন যুবকরা আত্মসমর্পণ করছেন এটা অত্যন্ত ভালো সংবাদ। তবে যারা এখনো স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেননি কিংবা কারাগারে রয়েছেন তাদের ব্যবস্থাপনার জন্য বিশেষায়িত সংশোধনাগার সময়ের দাবি। কর্তৃপক্ষের উচিত এ বিষয়টিতে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া। নইলে তাদের মাধ্যমে জঙ্গিবাদ বিস্তৃত হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। কারা অধিদফতরের সাবেক উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) মেজর শামসুল হায়দার সিদ্দিকী (অব.) বলেন, কারা কর্তৃপক্ষেরও সচেতনতা বাড়াতে হবে। মগজ ধোলাইকৃত যুবকদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে কারা কর্তৃপক্ষেরও বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। তবে প্রয়োজনে মনোবিজ্ঞানীদের এ প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। তিনি আরও বলেন, সর্বোপরি দরকার কারা অধিদফতরে নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখা। নইলে কেউ মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়ে চাকরি পেলে তার প্রথম টার্গেটই হয়ে দাঁড়ায় কত দ্রুততর সময়ের মধ্যে বিনিয়োগকৃত টাকা উঠিয়ে নেওয়া যায়। আর ওই সময়ে অপরাধীদের তাদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের তথ্যমতে, আজিমপুরে জঙ্গি আস্তানায় নিহত আবদুল করিম ওরফে তানভীর কাদেরীর ১৪ বছরের কিশোর ছেলেকেও আহত অবস্থায় আটক করা হয়। পরে তাকে তিন দিনের রিমান্ডে এনে আলেম ও মনোবিজ্ঞানী দিয়ে কাউন্সেলিং করানো হয়। এরপর ওই কিশোর জঙ্গিবাদে জড়ানোর ভুল বুঝতে পারে। বর্তমানে এই কিশোর টঙ্গীর কিশোর সংশোধনাগারে রয়েছে। সেখানেও তার কাউন্সেলিং চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়
এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু
ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৩২ মিনিট আগে | টক শো

সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা
ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও
১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে
বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্যাচেলর দিবস আজ
ব্যাচেলর দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী
ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ
দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার
হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি
রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবার ঢাকায় আসছেন অনুভ জৈন
আবার ঢাকায় আসছেন অনুভ জৈন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়