শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০১৬

শত শত রোহিঙ্গা ছুটে আসছে বাংলাদেশে

কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শত শত রোহিঙ্গা ছুটে আসছে বাংলাদেশে

মিয়ানমারে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর দেশটির সামরিক বাহিনীর অমানবিক নির্যাতন এবং নির্মমতা অব্যাহত থাকায় শত শত রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তের দিকে ছুটে আসছে। বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবিকে ফাঁকি দিয়ে রাতের আঁধারে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে প্রবেশ করছে। দালালদের সহায়তায় এসব অনুপ্রবেশকারী কুতুপালংসহ কয়েকটি শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।

গত শুক্রবার আরও ১০টি রোহিঙ্গা পরিবার এই শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেয়। ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকার জানিয়েছেন, শুক্রবার বিকালে ৩৪ জন মিয়ানমার নাগরিককে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর লোমহর্ষক নির্যাতনের কথা জানিয়েছেন দেশটি থেকে প্রাণভয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা। টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন মিয়ানমারের নাগরিক আবদুল মজিদ (৪৭)। তিনি জানান, সে দেশে রোহিঙ্গাদের ওপর সামরিক বাহিনীর নির্যাতনের মাত্রা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। নারী, শিশু, বৃদ্ধ কেউই রেহাই পাচ্ছেন না তাদের হাত থেকে। চোখের সামনে স্বজনদের ক্ষতবিক্ষত লাশের সাক্ষী হয়েছেন অনেকে। ধর্ষণের শিকার হাজার হাজার রোহিঙ্গা নারীর আর্তচিৎকারে ভারী হয়ে উঠেছে সে দেশের আকাশ-বাতাস। সামরিক বাহিনী তাদের ঘরবাড়ি পুড়িয়ে সম্পদ লুট করেও ক্ষান্ত হচ্ছে না। তারা হায়েনার মতো ঝাঁপিয়ে পড়ছে। তাদের বর্বরতা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির নিষ্ঠুরতা থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ সীমান্তে আসা রোহিঙ্গাদের অনেকেই স্বামীহারা, কেউবা মা-ছেলে-সন্তানহারা। এদের মধ্যে শুক্রবার ভোরে কুতুপালং রোহিঙ্গা বস্তিতে আশ্রয় নেওয়া মংডুর জামবুনিয়া রাঙ্গাবালি গ্রামের স্বামীহারা জরিনা খাতুন (৫৫) জানান, রাতের আঁধারে সেনাসদস্যরা অতর্কিতভাবে তাদের গ্রামে এসে বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে। এ সময় প্রাণ বাঁচাতে কে কোথায় গেছে তার জানা নেই। এ পরিস্থিতিতে কোনোক্রমে নূর ফাতেমা (৭), সাহেনা (৬) ও হাসিনা (৫) নামে তিন নাতনি নিয়ে পার্শ্ববর্তী পাহাড়ের জঙ্গলে তিনি আশ্রয় নেন। পরে ঝিম্মংখালী সীমান্ত পথ ধরে তিনি বাংলাদেশে চলে আসেন। তিনি আরও জানান, মোহাম্মদ শাহ আলম (১৭), নূর সালাম (১৫), হামিদ হোসেন (১২) ও আমান উল্লাহ (১০) নামে তার চার ছেলের ভাগ্যে কী ঘটেছে তিনি জানেন না। শুক্রবার সকালে কুতুপালং রোহিঙ্গা বস্তি ঘুরে দেখা যায়, ১০টি রোহিঙ্গা পরিবারের অর্ধশতাধিক নারী-পুরুষ ও শিশু  সেখানে আশ্রয় নিয়েছে। মংডু পোয়াখারী নয়াপাড়া থেকে আসা মোহাম্মদ ইউনুছ (২৫) জানান, তারা রাতে ভাত খাওয়ার সময় সেনাবাহিনীর সদস্যরা গ্রামে ঢুকে গুলিবর্ষণ করে বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়। এ সময় বাড়ির বাইরে এসে তিনি দেখেন, মানুষ ছোটাছুটি করে পালাচ্ছে। সে ও তার স্ত্রী তসলিমা (২২) এবং দুই সন্তান মোহাম্মদ ইদ্রিস (৪) ও হাবিবা (৩)-কে নিয়ে পার্শ্ববর্তী ধান ক্ষেতে লুকিয়ে থাকেন। পরদিন রাতের আঁধারে টেকনাফ উপজেলার নয়াপাড়া ঘাট দিয়ে তারা বাংলাদেশে আসেন। তিনি জানান, নাফ নদ পার হওয়ার সময় নৌকাওয়ালারা জনপ্রতি ৩০ হাজার টাকা ভাড়া আদায় করেছে।

মিয়ানমারের মংডু খেয়ারীপাড়া গ্রামের বয়োবৃদ্ধ আলি আহমদ (৬০) জানান, তাদের পাড়াটি জ্বালিয়ে দেওয়ার কারণে তারা পার্শ্ববর্তী একটি গ্রামে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেখানেও সেনাবাহিনী বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে গ্রামটি জ্বালিয়ে দেয়। তিনি কোনোমতে পালিয়ে আসতে সক্ষম হলেও তার পরিবারের সাত সদস্যের কোনো খোঁজ নেই। একই এলাকার আবদুল হামিদ (২৬) জানান, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও সীমান্তরক্ষী বিজিপির সদস্যরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুরুষদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে। আর যুবতী নারীদের ধর্ষণ করছে। তিনি কোনো রকমে প্রাণ বাঁচিয়ে হেঁটে হোয়াইক্যং সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন। তবে তার পরিবারের ছোট ছোট ছেলেমেয়েসহ স্ত্রী ছেনুয়ারা কোথায় আছে তিনি জানেন না।

এদিকে সীমান্তে কড়াকড়ি থাকলেও টেকনাফের কিছু চিহ্নিত দালাল রোহিঙ্গা মাথাপিছু ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে সহায়তা করছে। রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের ব্যাপারে জানতে চাইলে কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল ইমরান উল্লাহ সরকার জানান, সীমান্ত এলাকায় অনুপ্রবেশ রোধে চেষ্টা করা হচ্ছে। বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে যেসব রোহিঙ্গা রাতের আঁধারে অনুপ্রবেশ করেছে তাদের আটক করে পুশব্যাক করা হচ্ছে। উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের জানান, অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গারা যাতে ক্যাম্পে ঢুকতে না পারে সে জন্য ক্যাম্পের বাইরে সার্বক্ষণিক পুলিশের সতর্ক নজরদারি রয়েছে। গত ২৫ নভেম্বর কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত পরিদর্শনে আসেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন। টেকনাফে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, মিয়ানমারে মানবাধিকার পরিস্থিতি বিশ্ববাসী দেখছে। বিজিবির দায়িত্ব সীমান্ত পাহারা দেওয়া। বিজিবি অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এরপরও বিজিবি সীমান্ত থেকে যেসব রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠাচ্ছে তাদের মানবিক সহযোগিতা দিয়ে থাকে।

টেকনাফে রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু : টেকনাফের লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গতকাল মায়ের কোলে মারা গেছে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গা শিশু জানে আলম। নিকটস্থ গোরস্থানে শিশুটিকে দাফন করা হয়। অসহায় মা নূর বেগম জানান, মিয়ানমার আরাকান রাজ্যের উত্তর জামবইন্যা গ্রামের অধিবাসী এই নারীর সাড়ে পাঁচ মাস বয়সী শিশু পুত্র জানে আলম। মিয়ানমার বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে প্রাণ বাঁচাতে একমাত্র শিশুপুত্র ও অবিবাহিত এক বোনকে নিয়ে অর্ধাহারে-অনাহারে বন-জঙ্গল পাড়ি দিয়ে ২০ জনের দলটি টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উঞ্চিপ্রাং ঘাট দিয়ে গভীর রাতে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করে। নূর বেগমের স্বামী জামাল হোসেনকে মিয়ানমার বাহিনী ২০ দিন আগে ধরে নিয়ে গেছে। তিনি আর ফিরে আসেননি। অপর দুই শিশুপুত্র মো. হাশিম (৫) এবং জাফর আলমকে (৩) মায়ের চোখের সামনে জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করে হত্যা করেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের চেয়ারম্যান হাফেজ মো. আয়ুব জানান, গতকাল পর্যন্ত শুধু লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পেই দুই হাজারেরও বেশি অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গা নারী-শিশু এবং স্বল্প সংখ্যক পুরুষ নিজ নিজ আত্মীয়স্বজনের বাসায় আশ্রয় নিয়েছে। প্রতিদিনই বাড়ছে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গার সংখ্যা। তারা নয়াপাড়া নিবন্ধিত ক্যাম্প, উখিয়ার কুতুপালং নিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প, কুতুপালং অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প ছাড়াও কক্সবাজার, মহেশখালী, নাইখ্যংছড়িসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি নির্দেশনা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ
সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার
খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক
সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই
সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ
কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন