শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বগুড়ায় বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী

শান্তি ও উন্নয়ন রাখতে আওয়ামী লীগকে পুনর্নির্বাচিত করুন

রফিকুল ইসলাম রনি ও আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তি ও উন্নয়ন রাখতে আওয়ামী লীগকে পুনর্নির্বাচিত করুন

উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকায় ভোট চাইলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, উন্নয়ন বাস্তবায়ন করতে হলে সরকারের ধারাবাহিকতা থাকতে হবে। বিএনপি এলে উন্নয়ন থেমে যাবে।

গতকাল বিকালে বগুড়ার সান্তাহারে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। দেশের অন্যতম রেল জংশন সান্তাহারে এই প্রথম কোনো প্রধানমন্ত্রী জনসভা করলেন। জনসভায় বগুড়া ছাড়াও পাশের নওগাঁ, জয়পুরহাট, নাটোর থেকে জনস্রোত নেমেছিল। দলীয় প্রতীক নৌকা, রংবেরঙের ক্যাপ ও পোশাক গায়ে জড়িয়ে, ব্যানার, নানা বাদ্যযন্ত্র ও গ্রামীণ বিভিন্ন ঐতিহ্য ফুটিয়ে নেচে-গেয়ে নেতা-কর্মীরা জনসভায় যোগ দেন। স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত ছিল পুরো সান্তাহার। দুপুর ২টায় জনসভা শুরুর কথা থাকলেও ১টার মধ্যে স্টেডিয়াম মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। এ ছাড়া রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাজার হাজার মানুষ প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা শোনেন। গোটা সান্তাহার যেন জনসমুদ্রে রূপ নিয়েছিল। জনসভা থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে মাইক লাগানো হয়। এ ছাড়া বগুড়া থেকে সান্তাহার পর্যন্ত প্রায় ৪০ কিলোমিটার রাস্তা রংবেরঙের ব্যানার, ফেস্টুন ও সুসজ্জিত তোরণে ছেয়ে যায়। শহরজুড়েই ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। হেলিকপ্টারযোগে প্রধানমন্ত্রী বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে এসে পৌঁছান। এরপর তিনি সান্তাহারের সাইলো ক্যাম্পাসে নির্মিত দেশের প্রথম বহুতল ওয়্যারহাউস উদ্বোধন করেন। এটি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বড় ওয়্যারহাউস। আধুনিক খাদ্য গুদাম প্রকল্পও পরিদর্শন করেন তিনি। সাইলোর রেস্ট হাউসে দুপুরের খাবার সারেন প্রধানমন্ত্রী। বগুড়ার ঐতিহ্যমণ্ডিত নানা পদের খাবার দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আপ্যায়ন করা হয়। শেখ হাসিনা জনগণের উদ্দেশে বলেন, ‘যদি আপনারা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে চান, দারিদ্র্য হ্রাস করতে চান, বিনা পয়সায় বই চান, প্রত্যেক মানুষের জন্য ঘর চান, কমিউনিটি ক্লিনিকের সেবা চান, তাহলে ২০১৯ সালের নির্বাচনে নৌকায় ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দেবেন। বঙ্গবন্ধুর দল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে জনগণ কিছু পায়। নইলে বঞ্চিত হতে হয়।’ তিনি বলেন, ‘আমার চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। আমি বাবা-মা সবাইকে হারিয়ে আপনাদের মাঝে আমার বাবা-মা, ভাইদের খুঁজে পাই। আমরা ব্যবসা-বাণিজ্য করতে আসিনি। মানুষের সেবা করতে এসেছি। আমার একটাই চিন্তা— বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করা।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ধানের শীষ ক্ষমতায় এলে ধানে চিটা ধরে যায়। খাদ্য ঘাটতি দেখা দেয়। লুটপাট, দুর্নীতি ও সন্ত্রাস হয়। তিনি বলেন, ‘আমরা বিরাট পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। এগুলো বাস্তবায়ন করতে হলে সরকারের ধারাবাহিকতা থাকতে হবে।’ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে কখনো মানুষ ঠকেনি জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, নৌকায় ভোট দিয়েই এ দেশ স্বাধীনতা পেয়েছে। নৌকায় যখনই মানুষ ভোট দিয়েছে, তখনই এ দেশে অর্থনৈতিক উন্নতি হয়েছে। নৌকায় ভোট দেওয়ায় আজ মানুষের জীবনে সচ্ছলতা এসেছে। নৌকায় ভোট দেওয়ায় মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছে।

নৌকায় ভোট না দিলে কী হবে তা স্মরণ করিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, লুটেরা, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদী, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় এলে দেশের কোনো উন্নয়ন হবে না। সবকিছুই থেমে যাবে। তারা নিজেরাই খাবে, কাউকে দেবে না। আর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসা মানে সবাইকেই দেবে। সবার জন্য কাজ করবে। প্রত্যেকের জীবন সুন্দর হবে, উন্নত হবে। বিএনপি-জামায়াত জোটের আন্দোলনে নাশকতার সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘তারা আন্দোলনের নামে মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। আমরা রাস্তাঘাট করে দিয়েছি। তারা রাস্তাঘাট কেটেছে। আমরা গাছ লাগিয়েছি। তারা গাছ কেটেছে। মানুষের ওপর অত্যাচার, গাছের ওপর অত্যাচার, কেবল অত্যাচারই তারা জানে।’ তিনি বলেন, দেশে বর্তমানে গণতান্ত্রিক পরিবেশ আছে বলেই বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা দারিদ্র্য ৪৭ ভাগ থেকে কমিয়ে ২২ ভাগে এনেছি। আমাদের লক্ষ্য এটা ১৫ ভাগে কমিয়ে আনা। আমরা চাই একটি মানুষও গরিব থাকবে না। গৃহহারা-নদীভাঙা প্রত্যেকটা মানুষ ঘর পাবে। তাদের জন্য ঘর করে দিচ্ছি, আদর্শ গ্রাম করে দিচ্ছি। প্রতিটি ছেলেমেয়েকে বিনা পয়সায় বই দিচ্ছি। যদি চান এসব অব্যাহত থাকুক; তাহলে আমি এটাই বলব, আপনারা নৌকায় ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচিত করবেন; যাতে আমরা পুনরায় আপনাদের সেবা করার সুযোগ পাই।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলার মাটিতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের কোনো স্থান হবে না। আমরা শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চাই। ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম ভ্রাতৃত্বের ধর্ম, সৌহার্দ্যের ধর্ম। ইসলাম মানুষ খুন করার কথা বলে না। কাজেই এই দেশে যাতে জঙ্গিবাদের স্থান না হয় সেজন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা যেন একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বাংলাদেশে উন্নয়ন কার্যক্রম করতে পারি।’ তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক পরিবেশ আছে বলেই বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি হচ্ছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে (মডেল) মসজিদ ও ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র করে দেব। মসজিদের নকশা আমরা দেখেছি। কাজও দ্রুত শুরু করব।’ তিনি বলেন, ‘যখন খালেদা জিয়া ক্ষমতায় ছিলেন তখন বাজেটের সময় গোপালগঞ্জের টাকা কেটে নিতেন। এক ফোঁটাও উন্নয়ন করেননি। কিন্তু আমরা আওয়ামী লীগ করি জনগণের জন্য। কোন এলাকা তা দেখি না। সব এলাকায় আমরা সুষম উন্নয়নে বিশ্বাসী। যে কারণে বগুড়ায় যে উন্নয়ন হয়েছে সবই তো আওয়ামী লীগ আমলে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা প্রত্যেক জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব। যেসব উপজেলায় সরকারি স্কুল-কলেজ নেই, সেখানে তা করে দেব।’ তিনি জনগণের উদ্দেশে বলেন, ‘কেউ বেকার থাকবে না। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। ৫ হাজার ২৭৫টি ডিজিটাল সেন্টার করে দিয়েছি। সেখানে একটি ছেলে ও একটি মেয়ে উদ্যোক্তা। আর তাদের ঘিরে আরও বহু মানুষ কাজ করতে পারছে।’ তিনি বলেন, ‘গ্রামে বসে শুধু দেশে নয়, বিদেশেও যাতে পয়সা কামাই করতে পারেন, আউটসোর্সিং করতে পারেন, সেজন্য আমরা লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং অর্থাৎ আপনি শিখবেন এবং পয়সা কামাই করবেন— এ ধরনের ট্রেনিং দিচ্ছি। বাংলাদেশ আজ ডিজিটাল। প্রতিটি জায়গায় আপনারা ইন্টারনেট সার্ভিস পাচ্ছেন। ঘরে বসে বিশ্বকে জানতে পারছেন। প্রবাসীকে দেখতে পাচ্ছেন। জিনিসপত্র কিনতে পারছেন। সে সুযোগ করে দিচ্ছি আমরা।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি। বগুড়ায়ও জায়গা দেখেছি। এখানে শিল্প কারখানা গড়ে উঠবে, খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প গড়ে উঠবে। মানুষের যেমন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে, তেমনি আর্থিক সচ্ছলতা আসবে।’ স্থানীয় দাবিসমূহ পূরণেরও আশ্বাস দেন তিনি।

আদমদীঘি উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আনছার আলী মৃধার সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য দেন ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন, হুইপ শহীদুজ্জামান সরকার, আবদুল মান্নান এমপি, হাবিবুর রহমান এমপি, মুজিবুর রহমান মজনু, আবদুল মালেক এমপি, পঙ্কজ দেবনাথ, খন্দকার শামসুল আলম, ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, জেলা ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। আদমদীঘি উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম খান রাজু সভা পরিচালনা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা