শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মে, ২০১৭

পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

হবে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বন্দর, তিন ঘণ্টায় কনটেইনার যাবে ঢাকায়, জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল, বেড়েছে জমির দাম, শিল্প স্থাপনের হিড়িক, কর্মসংস্থান লাখ লাখ মানুষের
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর। সম্ভাবনার আরেক নাম। দেশের আমদানি-রপ্তানি ত্বরান্বিত করতে বতর্মান সরকারের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এ বন্দর ঘিরে জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল। বাংলাদেশ ছাড়াও এ বন্দর ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে প্রতিবেশী ভারতের সাত অঙ্গরাজ্য (সেভেন সিস্টার্স), নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলের।

শুরুর আলোচনা ছিল, দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরটি হবে ‘গভীর সমুদ্রবন্দর’। অর্থাৎ উপকূল থেকে ১৫-২০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রবক্ষে দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণ করা হবে, যেখানে বিশাল অবকাঠামো নির্মাণ করে বড় জাহাজ নোঙর ও পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে।

কিন্তু এটা অনেক ব্যয়বহুল। তাই নীতিনির্ধারকরা বিকল্প হিসেবে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের চারিপাড়া সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের রামনাবাদ চ্যানেলকে বেছে নিলেন গভীর সমুদ্রবন্দর করার জন্য। প্রধানমন্ত্রীর পছন্দানুসারে এর নামকরণ হলো ‘পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর’। এতে একদিকে উপকূল থেকে গভীর সমুদ্রে যাওয়ার দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণের বিপুল ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে, অন্যদিকে সমুদ্রবক্ষে বন্দর নির্মাণ ছাড়াই মাদার ভেসেল নোঙর করার সুবিধা রয়েছে পায়রা বন্দরে। বরিশাল সিটি করপোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ক্লাইমেট চেঞ্জ রেজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট মো. তারিকুল হক বলেন, মাদার ভেসেল (বড় জাহাজ) সাধারণত উপকূলে আসতে পারে না। গভীর সমুদ্রে নোঙর করতে হয়। সেখান থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করে মূল বন্দরে এনে আবার পণ্য খালাস করতে হয়। একবার বড় জাহাজ থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করা, আবার বন্দরে এনে লাইটারেজ হাজার থেকে পণ্য খালাস অনেক ব্যয়বহুল। পায়রা সমুদ্রবন্দরে সরাসরি মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা থাকায় বিপুল অর্থ সাশ্রয়ের সুযোগ রয়েছে আমদানি-রপ্তানিকারকদের। এ ছাড়া পুরোদমে পায়রা বন্দর চালুর সঙ্গে সঙ্গে রেললাইনের সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কম খরচে বন্দর থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে কিংবা বিভিন্ন স্থান থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সুযোগ থাকছে।

প্রকৌশলী তারিকুল হক বলেন, বন্দরের সঙ্গে শিল্পায়নের একটা সম্পর্ক থাকে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। বিশেষ করে গার্মেন্টসহ রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো তাদের শিপমেন্ট দ্রুত করার জন্য বরিশাল অঞ্চলে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করবে। প্রকৌশলী তারিকুলের বক্তব্যকে সমর্থন করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক, বরিশাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ পূর্বাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম বন্দর বেশি ব্যবহার করেন। খুলনাসহ পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন মংলা বন্দর ব্যবহারে। সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের জন্য দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের ব্যবসায়ীদের কাছে আকর্ষণীয় হবে পায়রা বন্দর। শুধু বাংলাদেশই নয়, প্রতিবেশী ভারতের সেভেন সিস্টার্স আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচল এবং নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলে কম সময়ে, সুলভে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে পায়রা সমুদ্রবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে দেশের রাজস্ব আয়ও অনেক গুণ বেড়ে যাবে। গতি আসবে ব্যবসায়। ব্যবসায়ী নেতা রিন্টু বলেন, পায়রা বন্দরের সুবিধা নিতে আমদানি-রপ্তানিকারক এবং উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপনের জন্য বরিশালকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। দক্ষিণের প্রবেশদ্বার গৌরনদী থেকে বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা-পায়রা বন্দর পর্যন্ত হাইওয়ের দুই পাশে কোনো জমি খালি নেই। সব জমি বন্দরকেন্দ্রিক উদ্যোক্তারা কিনে নিয়েছেন। পুরোদমে বন্দর চালু হওয়ার আগেই এসব প্লটে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। এতে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে, কমবে বেকারত্ব। তিনি বলেন, বরিশালে জমির দাম ও শ্রমমূল্য দেশের যে কোনো অঞ্চলের চেয়ে কম। এতে বাড়তি সুবিধা পাবেন উদ্যোক্তারা। এ দুই সুবিধার সঙ্গে পায়রা বন্দরে রয়েছে মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা। এ ছাড়া কয়েক বছরের মধ্যে পায়রা বন্দর ফোর লেন ও রেলওয়ে নেটওয়ার্কের মধ্যে আসবে। এতে পণ্য পরিবহনে গতি বাড়বে। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাসির উদ্দিন জানান, ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উপকূলের প্রায় ৭ হাজার একর জমির ওপর পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুট আয়তনের পাঁচতলা প্রশাসনিক ভবন, ১ লাখ বর্গফুট আয়তনের একটি ওয়্যারহাউস, দুই কিলোমটার দীর্ঘ দুটি কনটেইনার টার্মিনাল, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ড্রাই বাল্ক টার্মিনাল, একটি এলএনজি টার্মিনাল, একটি লিকুইড বাল্ক টার্মিনাল, কয়লা টার্মিনাল, অভ্যন্তরীণ ফেরি টার্মিনাল, নৌযান নির্মাণ ও মেরামতের জন্য শিপইয়ার্ড, ঘণ্টায় ২৫০ টন পানি বিশুদ্ধকরণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বন্দর রেডিও কন্ট্রোল স্টেশন, ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র, নাবিকদের সংক্রমণ ব্যাধি ছড়ানো প্রতিরোধে পোর্ট হেলথ সেন্টার, রাজস্ব শুল্ক পরিশোধের জন্য সোনালী ব্যাংকের একটি শাখা, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্সি, বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য কোয়ার্টার, তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য স্কুল-কলেজ, স্বাস্থ্যসেবার জন্য হাসপাতাল, বন্দরের বাইরে রেলওয়ে টার্মিনাল (যার সংযোগ থাকবে বন্দরে) এবং পর্যটনের উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়াও নানা সুবিধা। এ ছাড়া বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য থাকছে নৌবাহিনীর বেইজ স্টেশন। নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে কলাপাড়া থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত ৫.৬ কিলোমিটার চার লেনবিশিষ্ট মহাসড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে, যার নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে। পুরো প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৮ হাজার ৬৯৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে পূর্ণোদ্যমে। আর পূর্ণাঙ্গ পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ শেষ হবে ২০২৩ সালে। তখন ১৩ থেকে ১৫ মিটার ড্রাফটের (গভীর) মাদার ভেসেল বন্দরে আসতে পারবে। পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরে একই সঙ্গে তিন-চারটি মাদার ভেসেল অপারেশন চালাতে পারবে। এরপরও কোনো জাহাজ অপেক্ষমাণ থাকলে বহির্নোঙরে পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণাধীন হলেও প্রথম ধাপে ১৬ একর জমিতে পাকা অবকাঠামো ও পন্টুন দিয়ে জেটি নির্মাণ করে বহির্নোঙরে জাহাজ এনে স্বল্প পরিসরে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট। বহির্নোঙরে ১০টি মাদার ভেসেল থেকে পণ্য খালাস বাবদ গত বছর ছয় মাসে এ বন্দর থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর এই সময়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ আয় করেছে ৫১ লাখ ৮ হাজার টাকা। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে মোট ১৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার ১২টি বাস্তবায়ন করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। আর বাকি সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর মো. সাইদুর রহমান বলেন, প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্দর নির্মাণের কাজ শেষ হবে। ৬ হাজার কনটেইনার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাদার ভেসেল বন্দরে নোঙর করতে পারবে। তবে এতে নিয়মিত চ্যানেল ড্রেজিং করতে হবে। তিনি বলেন, পায়রা হবে আধুনিক মডেলের সমুদ্রবন্দর। এখানে হ্যান্ডলিং দ্রুত করা যাবে। পায়রা বন্দর থেকে পণ্যবাহী রেল মাত্র তিন ঘণ্টায় ঢাকায় যেতে পারবে। সবকিছু মিলিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের কাছে পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর সিঙ্গাপুর বন্দরের চেয়েও আকর্ষণীয় হবে। বাংলাদেশ তো বটেই, পায়রা বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার সেরা সুবিধা-সংবলিত গভীর সমুদ্রবন্দর হবে বলে আশা কমডোর সাইদুর রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা