শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মে, ২০১৭

পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

হবে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বন্দর, তিন ঘণ্টায় কনটেইনার যাবে ঢাকায়, জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল, বেড়েছে জমির দাম, শিল্প স্থাপনের হিড়িক, কর্মসংস্থান লাখ লাখ মানুষের
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর। সম্ভাবনার আরেক নাম। দেশের আমদানি-রপ্তানি ত্বরান্বিত করতে বতর্মান সরকারের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এ বন্দর ঘিরে জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল। বাংলাদেশ ছাড়াও এ বন্দর ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে প্রতিবেশী ভারতের সাত অঙ্গরাজ্য (সেভেন সিস্টার্স), নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলের।

শুরুর আলোচনা ছিল, দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরটি হবে ‘গভীর সমুদ্রবন্দর’। অর্থাৎ উপকূল থেকে ১৫-২০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রবক্ষে দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণ করা হবে, যেখানে বিশাল অবকাঠামো নির্মাণ করে বড় জাহাজ নোঙর ও পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে।

কিন্তু এটা অনেক ব্যয়বহুল। তাই নীতিনির্ধারকরা বিকল্প হিসেবে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের চারিপাড়া সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের রামনাবাদ চ্যানেলকে বেছে নিলেন গভীর সমুদ্রবন্দর করার জন্য। প্রধানমন্ত্রীর পছন্দানুসারে এর নামকরণ হলো ‘পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর’। এতে একদিকে উপকূল থেকে গভীর সমুদ্রে যাওয়ার দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণের বিপুল ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে, অন্যদিকে সমুদ্রবক্ষে বন্দর নির্মাণ ছাড়াই মাদার ভেসেল নোঙর করার সুবিধা রয়েছে পায়রা বন্দরে। বরিশাল সিটি করপোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ক্লাইমেট চেঞ্জ রেজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট মো. তারিকুল হক বলেন, মাদার ভেসেল (বড় জাহাজ) সাধারণত উপকূলে আসতে পারে না। গভীর সমুদ্রে নোঙর করতে হয়। সেখান থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করে মূল বন্দরে এনে আবার পণ্য খালাস করতে হয়। একবার বড় জাহাজ থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করা, আবার বন্দরে এনে লাইটারেজ হাজার থেকে পণ্য খালাস অনেক ব্যয়বহুল। পায়রা সমুদ্রবন্দরে সরাসরি মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা থাকায় বিপুল অর্থ সাশ্রয়ের সুযোগ রয়েছে আমদানি-রপ্তানিকারকদের। এ ছাড়া পুরোদমে পায়রা বন্দর চালুর সঙ্গে সঙ্গে রেললাইনের সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কম খরচে বন্দর থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে কিংবা বিভিন্ন স্থান থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সুযোগ থাকছে।

প্রকৌশলী তারিকুল হক বলেন, বন্দরের সঙ্গে শিল্পায়নের একটা সম্পর্ক থাকে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। বিশেষ করে গার্মেন্টসহ রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো তাদের শিপমেন্ট দ্রুত করার জন্য বরিশাল অঞ্চলে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করবে। প্রকৌশলী তারিকুলের বক্তব্যকে সমর্থন করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক, বরিশাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ পূর্বাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম বন্দর বেশি ব্যবহার করেন। খুলনাসহ পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন মংলা বন্দর ব্যবহারে। সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের জন্য দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের ব্যবসায়ীদের কাছে আকর্ষণীয় হবে পায়রা বন্দর। শুধু বাংলাদেশই নয়, প্রতিবেশী ভারতের সেভেন সিস্টার্স আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচল এবং নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলে কম সময়ে, সুলভে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে পায়রা সমুদ্রবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে দেশের রাজস্ব আয়ও অনেক গুণ বেড়ে যাবে। গতি আসবে ব্যবসায়। ব্যবসায়ী নেতা রিন্টু বলেন, পায়রা বন্দরের সুবিধা নিতে আমদানি-রপ্তানিকারক এবং উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপনের জন্য বরিশালকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। দক্ষিণের প্রবেশদ্বার গৌরনদী থেকে বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা-পায়রা বন্দর পর্যন্ত হাইওয়ের দুই পাশে কোনো জমি খালি নেই। সব জমি বন্দরকেন্দ্রিক উদ্যোক্তারা কিনে নিয়েছেন। পুরোদমে বন্দর চালু হওয়ার আগেই এসব প্লটে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। এতে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে, কমবে বেকারত্ব। তিনি বলেন, বরিশালে জমির দাম ও শ্রমমূল্য দেশের যে কোনো অঞ্চলের চেয়ে কম। এতে বাড়তি সুবিধা পাবেন উদ্যোক্তারা। এ দুই সুবিধার সঙ্গে পায়রা বন্দরে রয়েছে মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা। এ ছাড়া কয়েক বছরের মধ্যে পায়রা বন্দর ফোর লেন ও রেলওয়ে নেটওয়ার্কের মধ্যে আসবে। এতে পণ্য পরিবহনে গতি বাড়বে। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাসির উদ্দিন জানান, ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উপকূলের প্রায় ৭ হাজার একর জমির ওপর পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুট আয়তনের পাঁচতলা প্রশাসনিক ভবন, ১ লাখ বর্গফুট আয়তনের একটি ওয়্যারহাউস, দুই কিলোমটার দীর্ঘ দুটি কনটেইনার টার্মিনাল, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ড্রাই বাল্ক টার্মিনাল, একটি এলএনজি টার্মিনাল, একটি লিকুইড বাল্ক টার্মিনাল, কয়লা টার্মিনাল, অভ্যন্তরীণ ফেরি টার্মিনাল, নৌযান নির্মাণ ও মেরামতের জন্য শিপইয়ার্ড, ঘণ্টায় ২৫০ টন পানি বিশুদ্ধকরণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বন্দর রেডিও কন্ট্রোল স্টেশন, ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র, নাবিকদের সংক্রমণ ব্যাধি ছড়ানো প্রতিরোধে পোর্ট হেলথ সেন্টার, রাজস্ব শুল্ক পরিশোধের জন্য সোনালী ব্যাংকের একটি শাখা, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্সি, বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য কোয়ার্টার, তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য স্কুল-কলেজ, স্বাস্থ্যসেবার জন্য হাসপাতাল, বন্দরের বাইরে রেলওয়ে টার্মিনাল (যার সংযোগ থাকবে বন্দরে) এবং পর্যটনের উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়াও নানা সুবিধা। এ ছাড়া বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য থাকছে নৌবাহিনীর বেইজ স্টেশন। নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে কলাপাড়া থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত ৫.৬ কিলোমিটার চার লেনবিশিষ্ট মহাসড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে, যার নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে। পুরো প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৮ হাজার ৬৯৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে পূর্ণোদ্যমে। আর পূর্ণাঙ্গ পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ শেষ হবে ২০২৩ সালে। তখন ১৩ থেকে ১৫ মিটার ড্রাফটের (গভীর) মাদার ভেসেল বন্দরে আসতে পারবে। পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরে একই সঙ্গে তিন-চারটি মাদার ভেসেল অপারেশন চালাতে পারবে। এরপরও কোনো জাহাজ অপেক্ষমাণ থাকলে বহির্নোঙরে পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণাধীন হলেও প্রথম ধাপে ১৬ একর জমিতে পাকা অবকাঠামো ও পন্টুন দিয়ে জেটি নির্মাণ করে বহির্নোঙরে জাহাজ এনে স্বল্প পরিসরে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট। বহির্নোঙরে ১০টি মাদার ভেসেল থেকে পণ্য খালাস বাবদ গত বছর ছয় মাসে এ বন্দর থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর এই সময়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ আয় করেছে ৫১ লাখ ৮ হাজার টাকা। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে মোট ১৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার ১২টি বাস্তবায়ন করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। আর বাকি সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর মো. সাইদুর রহমান বলেন, প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্দর নির্মাণের কাজ শেষ হবে। ৬ হাজার কনটেইনার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাদার ভেসেল বন্দরে নোঙর করতে পারবে। তবে এতে নিয়মিত চ্যানেল ড্রেজিং করতে হবে। তিনি বলেন, পায়রা হবে আধুনিক মডেলের সমুদ্রবন্দর। এখানে হ্যান্ডলিং দ্রুত করা যাবে। পায়রা বন্দর থেকে পণ্যবাহী রেল মাত্র তিন ঘণ্টায় ঢাকায় যেতে পারবে। সবকিছু মিলিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের কাছে পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর সিঙ্গাপুর বন্দরের চেয়েও আকর্ষণীয় হবে। বাংলাদেশ তো বটেই, পায়রা বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার সেরা সুবিধা-সংবলিত গভীর সমুদ্রবন্দর হবে বলে আশা কমডোর সাইদুর রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য