শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মে, ২০১৭

পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

হবে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বন্দর, তিন ঘণ্টায় কনটেইনার যাবে ঢাকায়, জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল, বেড়েছে জমির দাম, শিল্প স্থাপনের হিড়িক, কর্মসংস্থান লাখ লাখ মানুষের
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর। সম্ভাবনার আরেক নাম। দেশের আমদানি-রপ্তানি ত্বরান্বিত করতে বতর্মান সরকারের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এ বন্দর ঘিরে জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল। বাংলাদেশ ছাড়াও এ বন্দর ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে প্রতিবেশী ভারতের সাত অঙ্গরাজ্য (সেভেন সিস্টার্স), নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলের।

শুরুর আলোচনা ছিল, দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরটি হবে ‘গভীর সমুদ্রবন্দর’। অর্থাৎ উপকূল থেকে ১৫-২০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রবক্ষে দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণ করা হবে, যেখানে বিশাল অবকাঠামো নির্মাণ করে বড় জাহাজ নোঙর ও পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে।

কিন্তু এটা অনেক ব্যয়বহুল। তাই নীতিনির্ধারকরা বিকল্প হিসেবে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের চারিপাড়া সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের রামনাবাদ চ্যানেলকে বেছে নিলেন গভীর সমুদ্রবন্দর করার জন্য। প্রধানমন্ত্রীর পছন্দানুসারে এর নামকরণ হলো ‘পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর’। এতে একদিকে উপকূল থেকে গভীর সমুদ্রে যাওয়ার দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণের বিপুল ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে, অন্যদিকে সমুদ্রবক্ষে বন্দর নির্মাণ ছাড়াই মাদার ভেসেল নোঙর করার সুবিধা রয়েছে পায়রা বন্দরে। বরিশাল সিটি করপোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ক্লাইমেট চেঞ্জ রেজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট মো. তারিকুল হক বলেন, মাদার ভেসেল (বড় জাহাজ) সাধারণত উপকূলে আসতে পারে না। গভীর সমুদ্রে নোঙর করতে হয়। সেখান থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করে মূল বন্দরে এনে আবার পণ্য খালাস করতে হয়। একবার বড় জাহাজ থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করা, আবার বন্দরে এনে লাইটারেজ হাজার থেকে পণ্য খালাস অনেক ব্যয়বহুল। পায়রা সমুদ্রবন্দরে সরাসরি মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা থাকায় বিপুল অর্থ সাশ্রয়ের সুযোগ রয়েছে আমদানি-রপ্তানিকারকদের। এ ছাড়া পুরোদমে পায়রা বন্দর চালুর সঙ্গে সঙ্গে রেললাইনের সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কম খরচে বন্দর থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে কিংবা বিভিন্ন স্থান থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সুযোগ থাকছে।

প্রকৌশলী তারিকুল হক বলেন, বন্দরের সঙ্গে শিল্পায়নের একটা সম্পর্ক থাকে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। বিশেষ করে গার্মেন্টসহ রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো তাদের শিপমেন্ট দ্রুত করার জন্য বরিশাল অঞ্চলে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করবে। প্রকৌশলী তারিকুলের বক্তব্যকে সমর্থন করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক, বরিশাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ পূর্বাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম বন্দর বেশি ব্যবহার করেন। খুলনাসহ পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন মংলা বন্দর ব্যবহারে। সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের জন্য দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের ব্যবসায়ীদের কাছে আকর্ষণীয় হবে পায়রা বন্দর। শুধু বাংলাদেশই নয়, প্রতিবেশী ভারতের সেভেন সিস্টার্স আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচল এবং নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলে কম সময়ে, সুলভে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে পায়রা সমুদ্রবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে দেশের রাজস্ব আয়ও অনেক গুণ বেড়ে যাবে। গতি আসবে ব্যবসায়। ব্যবসায়ী নেতা রিন্টু বলেন, পায়রা বন্দরের সুবিধা নিতে আমদানি-রপ্তানিকারক এবং উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপনের জন্য বরিশালকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। দক্ষিণের প্রবেশদ্বার গৌরনদী থেকে বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা-পায়রা বন্দর পর্যন্ত হাইওয়ের দুই পাশে কোনো জমি খালি নেই। সব জমি বন্দরকেন্দ্রিক উদ্যোক্তারা কিনে নিয়েছেন। পুরোদমে বন্দর চালু হওয়ার আগেই এসব প্লটে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। এতে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে, কমবে বেকারত্ব। তিনি বলেন, বরিশালে জমির দাম ও শ্রমমূল্য দেশের যে কোনো অঞ্চলের চেয়ে কম। এতে বাড়তি সুবিধা পাবেন উদ্যোক্তারা। এ দুই সুবিধার সঙ্গে পায়রা বন্দরে রয়েছে মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা। এ ছাড়া কয়েক বছরের মধ্যে পায়রা বন্দর ফোর লেন ও রেলওয়ে নেটওয়ার্কের মধ্যে আসবে। এতে পণ্য পরিবহনে গতি বাড়বে। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাসির উদ্দিন জানান, ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উপকূলের প্রায় ৭ হাজার একর জমির ওপর পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুট আয়তনের পাঁচতলা প্রশাসনিক ভবন, ১ লাখ বর্গফুট আয়তনের একটি ওয়্যারহাউস, দুই কিলোমটার দীর্ঘ দুটি কনটেইনার টার্মিনাল, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ড্রাই বাল্ক টার্মিনাল, একটি এলএনজি টার্মিনাল, একটি লিকুইড বাল্ক টার্মিনাল, কয়লা টার্মিনাল, অভ্যন্তরীণ ফেরি টার্মিনাল, নৌযান নির্মাণ ও মেরামতের জন্য শিপইয়ার্ড, ঘণ্টায় ২৫০ টন পানি বিশুদ্ধকরণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বন্দর রেডিও কন্ট্রোল স্টেশন, ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র, নাবিকদের সংক্রমণ ব্যাধি ছড়ানো প্রতিরোধে পোর্ট হেলথ সেন্টার, রাজস্ব শুল্ক পরিশোধের জন্য সোনালী ব্যাংকের একটি শাখা, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্সি, বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য কোয়ার্টার, তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য স্কুল-কলেজ, স্বাস্থ্যসেবার জন্য হাসপাতাল, বন্দরের বাইরে রেলওয়ে টার্মিনাল (যার সংযোগ থাকবে বন্দরে) এবং পর্যটনের উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়াও নানা সুবিধা। এ ছাড়া বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য থাকছে নৌবাহিনীর বেইজ স্টেশন। নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে কলাপাড়া থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত ৫.৬ কিলোমিটার চার লেনবিশিষ্ট মহাসড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে, যার নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে। পুরো প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৮ হাজার ৬৯৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে পূর্ণোদ্যমে। আর পূর্ণাঙ্গ পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ শেষ হবে ২০২৩ সালে। তখন ১৩ থেকে ১৫ মিটার ড্রাফটের (গভীর) মাদার ভেসেল বন্দরে আসতে পারবে। পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরে একই সঙ্গে তিন-চারটি মাদার ভেসেল অপারেশন চালাতে পারবে। এরপরও কোনো জাহাজ অপেক্ষমাণ থাকলে বহির্নোঙরে পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণাধীন হলেও প্রথম ধাপে ১৬ একর জমিতে পাকা অবকাঠামো ও পন্টুন দিয়ে জেটি নির্মাণ করে বহির্নোঙরে জাহাজ এনে স্বল্প পরিসরে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট। বহির্নোঙরে ১০টি মাদার ভেসেল থেকে পণ্য খালাস বাবদ গত বছর ছয় মাসে এ বন্দর থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর এই সময়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ আয় করেছে ৫১ লাখ ৮ হাজার টাকা। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে মোট ১৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার ১২টি বাস্তবায়ন করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। আর বাকি সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর মো. সাইদুর রহমান বলেন, প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্দর নির্মাণের কাজ শেষ হবে। ৬ হাজার কনটেইনার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাদার ভেসেল বন্দরে নোঙর করতে পারবে। তবে এতে নিয়মিত চ্যানেল ড্রেজিং করতে হবে। তিনি বলেন, পায়রা হবে আধুনিক মডেলের সমুদ্রবন্দর। এখানে হ্যান্ডলিং দ্রুত করা যাবে। পায়রা বন্দর থেকে পণ্যবাহী রেল মাত্র তিন ঘণ্টায় ঢাকায় যেতে পারবে। সবকিছু মিলিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের কাছে পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর সিঙ্গাপুর বন্দরের চেয়েও আকর্ষণীয় হবে। বাংলাদেশ তো বটেই, পায়রা বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার সেরা সুবিধা-সংবলিত গভীর সমুদ্রবন্দর হবে বলে আশা কমডোর সাইদুর রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

৩৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা