শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মে, ২০১৭

পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

হবে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বন্দর, তিন ঘণ্টায় কনটেইনার যাবে ঢাকায়, জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল, বেড়েছে জমির দাম, শিল্প স্থাপনের হিড়িক, কর্মসংস্থান লাখ লাখ মানুষের
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর। সম্ভাবনার আরেক নাম। দেশের আমদানি-রপ্তানি ত্বরান্বিত করতে বতর্মান সরকারের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এ বন্দর ঘিরে জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল। বাংলাদেশ ছাড়াও এ বন্দর ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে প্রতিবেশী ভারতের সাত অঙ্গরাজ্য (সেভেন সিস্টার্স), নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলের।

শুরুর আলোচনা ছিল, দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরটি হবে ‘গভীর সমুদ্রবন্দর’। অর্থাৎ উপকূল থেকে ১৫-২০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রবক্ষে দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণ করা হবে, যেখানে বিশাল অবকাঠামো নির্মাণ করে বড় জাহাজ নোঙর ও পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে।

কিন্তু এটা অনেক ব্যয়বহুল। তাই নীতিনির্ধারকরা বিকল্প হিসেবে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের চারিপাড়া সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের রামনাবাদ চ্যানেলকে বেছে নিলেন গভীর সমুদ্রবন্দর করার জন্য। প্রধানমন্ত্রীর পছন্দানুসারে এর নামকরণ হলো ‘পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর’। এতে একদিকে উপকূল থেকে গভীর সমুদ্রে যাওয়ার দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণের বিপুল ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে, অন্যদিকে সমুদ্রবক্ষে বন্দর নির্মাণ ছাড়াই মাদার ভেসেল নোঙর করার সুবিধা রয়েছে পায়রা বন্দরে। বরিশাল সিটি করপোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ক্লাইমেট চেঞ্জ রেজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট মো. তারিকুল হক বলেন, মাদার ভেসেল (বড় জাহাজ) সাধারণত উপকূলে আসতে পারে না। গভীর সমুদ্রে নোঙর করতে হয়। সেখান থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করে মূল বন্দরে এনে আবার পণ্য খালাস করতে হয়। একবার বড় জাহাজ থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করা, আবার বন্দরে এনে লাইটারেজ হাজার থেকে পণ্য খালাস অনেক ব্যয়বহুল। পায়রা সমুদ্রবন্দরে সরাসরি মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা থাকায় বিপুল অর্থ সাশ্রয়ের সুযোগ রয়েছে আমদানি-রপ্তানিকারকদের। এ ছাড়া পুরোদমে পায়রা বন্দর চালুর সঙ্গে সঙ্গে রেললাইনের সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কম খরচে বন্দর থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে কিংবা বিভিন্ন স্থান থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সুযোগ থাকছে।

প্রকৌশলী তারিকুল হক বলেন, বন্দরের সঙ্গে শিল্পায়নের একটা সম্পর্ক থাকে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। বিশেষ করে গার্মেন্টসহ রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো তাদের শিপমেন্ট দ্রুত করার জন্য বরিশাল অঞ্চলে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করবে। প্রকৌশলী তারিকুলের বক্তব্যকে সমর্থন করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক, বরিশাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ পূর্বাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম বন্দর বেশি ব্যবহার করেন। খুলনাসহ পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন মংলা বন্দর ব্যবহারে। সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের জন্য দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের ব্যবসায়ীদের কাছে আকর্ষণীয় হবে পায়রা বন্দর। শুধু বাংলাদেশই নয়, প্রতিবেশী ভারতের সেভেন সিস্টার্স আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচল এবং নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলে কম সময়ে, সুলভে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে পায়রা সমুদ্রবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে দেশের রাজস্ব আয়ও অনেক গুণ বেড়ে যাবে। গতি আসবে ব্যবসায়। ব্যবসায়ী নেতা রিন্টু বলেন, পায়রা বন্দরের সুবিধা নিতে আমদানি-রপ্তানিকারক এবং উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপনের জন্য বরিশালকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। দক্ষিণের প্রবেশদ্বার গৌরনদী থেকে বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা-পায়রা বন্দর পর্যন্ত হাইওয়ের দুই পাশে কোনো জমি খালি নেই। সব জমি বন্দরকেন্দ্রিক উদ্যোক্তারা কিনে নিয়েছেন। পুরোদমে বন্দর চালু হওয়ার আগেই এসব প্লটে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। এতে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে, কমবে বেকারত্ব। তিনি বলেন, বরিশালে জমির দাম ও শ্রমমূল্য দেশের যে কোনো অঞ্চলের চেয়ে কম। এতে বাড়তি সুবিধা পাবেন উদ্যোক্তারা। এ দুই সুবিধার সঙ্গে পায়রা বন্দরে রয়েছে মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা। এ ছাড়া কয়েক বছরের মধ্যে পায়রা বন্দর ফোর লেন ও রেলওয়ে নেটওয়ার্কের মধ্যে আসবে। এতে পণ্য পরিবহনে গতি বাড়বে। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাসির উদ্দিন জানান, ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উপকূলের প্রায় ৭ হাজার একর জমির ওপর পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুট আয়তনের পাঁচতলা প্রশাসনিক ভবন, ১ লাখ বর্গফুট আয়তনের একটি ওয়্যারহাউস, দুই কিলোমটার দীর্ঘ দুটি কনটেইনার টার্মিনাল, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ড্রাই বাল্ক টার্মিনাল, একটি এলএনজি টার্মিনাল, একটি লিকুইড বাল্ক টার্মিনাল, কয়লা টার্মিনাল, অভ্যন্তরীণ ফেরি টার্মিনাল, নৌযান নির্মাণ ও মেরামতের জন্য শিপইয়ার্ড, ঘণ্টায় ২৫০ টন পানি বিশুদ্ধকরণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বন্দর রেডিও কন্ট্রোল স্টেশন, ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র, নাবিকদের সংক্রমণ ব্যাধি ছড়ানো প্রতিরোধে পোর্ট হেলথ সেন্টার, রাজস্ব শুল্ক পরিশোধের জন্য সোনালী ব্যাংকের একটি শাখা, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্সি, বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য কোয়ার্টার, তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য স্কুল-কলেজ, স্বাস্থ্যসেবার জন্য হাসপাতাল, বন্দরের বাইরে রেলওয়ে টার্মিনাল (যার সংযোগ থাকবে বন্দরে) এবং পর্যটনের উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়াও নানা সুবিধা। এ ছাড়া বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য থাকছে নৌবাহিনীর বেইজ স্টেশন। নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে কলাপাড়া থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত ৫.৬ কিলোমিটার চার লেনবিশিষ্ট মহাসড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে, যার নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে। পুরো প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৮ হাজার ৬৯৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে পূর্ণোদ্যমে। আর পূর্ণাঙ্গ পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ শেষ হবে ২০২৩ সালে। তখন ১৩ থেকে ১৫ মিটার ড্রাফটের (গভীর) মাদার ভেসেল বন্দরে আসতে পারবে। পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরে একই সঙ্গে তিন-চারটি মাদার ভেসেল অপারেশন চালাতে পারবে। এরপরও কোনো জাহাজ অপেক্ষমাণ থাকলে বহির্নোঙরে পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণাধীন হলেও প্রথম ধাপে ১৬ একর জমিতে পাকা অবকাঠামো ও পন্টুন দিয়ে জেটি নির্মাণ করে বহির্নোঙরে জাহাজ এনে স্বল্প পরিসরে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট। বহির্নোঙরে ১০টি মাদার ভেসেল থেকে পণ্য খালাস বাবদ গত বছর ছয় মাসে এ বন্দর থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর এই সময়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ আয় করেছে ৫১ লাখ ৮ হাজার টাকা। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে মোট ১৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার ১২টি বাস্তবায়ন করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। আর বাকি সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর মো. সাইদুর রহমান বলেন, প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্দর নির্মাণের কাজ শেষ হবে। ৬ হাজার কনটেইনার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাদার ভেসেল বন্দরে নোঙর করতে পারবে। তবে এতে নিয়মিত চ্যানেল ড্রেজিং করতে হবে। তিনি বলেন, পায়রা হবে আধুনিক মডেলের সমুদ্রবন্দর। এখানে হ্যান্ডলিং দ্রুত করা যাবে। পায়রা বন্দর থেকে পণ্যবাহী রেল মাত্র তিন ঘণ্টায় ঢাকায় যেতে পারবে। সবকিছু মিলিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের কাছে পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর সিঙ্গাপুর বন্দরের চেয়েও আকর্ষণীয় হবে। বাংলাদেশ তো বটেই, পায়রা বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার সেরা সুবিধা-সংবলিত গভীর সমুদ্রবন্দর হবে বলে আশা কমডোর সাইদুর রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪১ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক