শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মে, ২০১৭

পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

হবে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা বন্দর, তিন ঘণ্টায় কনটেইনার যাবে ঢাকায়, জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল, বেড়েছে জমির দাম, শিল্প স্থাপনের হিড়িক, কর্মসংস্থান লাখ লাখ মানুষের
রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
পায়রা সমুদ্রবন্দরে অমিত সম্ভাবনা

পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর। সম্ভাবনার আরেক নাম। দেশের আমদানি-রপ্তানি ত্বরান্বিত করতে বতর্মান সরকারের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এ বন্দর ঘিরে জেগে উঠেছে সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল। বাংলাদেশ ছাড়াও এ বন্দর ব্যবহারের সুবিধা রয়েছে প্রতিবেশী ভারতের সাত অঙ্গরাজ্য (সেভেন সিস্টার্স), নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলের।

শুরুর আলোচনা ছিল, দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দরটি হবে ‘গভীর সমুদ্রবন্দর’। অর্থাৎ উপকূল থেকে ১৫-২০ কিলোমিটার দূরে সমুদ্রবক্ষে দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণ করা হবে, যেখানে বিশাল অবকাঠামো নির্মাণ করে বড় জাহাজ নোঙর ও পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে।

কিন্তু এটা অনেক ব্যয়বহুল। তাই নীতিনির্ধারকরা বিকল্প হিসেবে পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার লালুয়া ইউনিয়নের চারিপাড়া সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের রামনাবাদ চ্যানেলকে বেছে নিলেন গভীর সমুদ্রবন্দর করার জন্য। প্রধানমন্ত্রীর পছন্দানুসারে এর নামকরণ হলো ‘পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর’। এতে একদিকে উপকূল থেকে গভীর সমুদ্রে যাওয়ার দীর্ঘ গ্যাংওয়ে নির্মাণের বিপুল ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে, অন্যদিকে সমুদ্রবক্ষে বন্দর নির্মাণ ছাড়াই মাদার ভেসেল নোঙর করার সুবিধা রয়েছে পায়রা বন্দরে। বরিশাল সিটি করপোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী বৈদেশিক সাহায্যপুষ্ট ক্লাইমেট চেঞ্জ রেজিলিয়েন্ট ইনফ্রাসট্রাকচার ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের কনসালট্যান্ট মো. তারিকুল হক বলেন, মাদার ভেসেল (বড় জাহাজ) সাধারণত উপকূলে আসতে পারে না। গভীর সমুদ্রে নোঙর করতে হয়। সেখান থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করে মূল বন্দরে এনে আবার পণ্য খালাস করতে হয়। একবার বড় জাহাজ থেকে লাইটারেজ জাহাজে পণ্য খালাস করা, আবার বন্দরে এনে লাইটারেজ হাজার থেকে পণ্য খালাস অনেক ব্যয়বহুল। পায়রা সমুদ্রবন্দরে সরাসরি মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা থাকায় বিপুল অর্থ সাশ্রয়ের সুযোগ রয়েছে আমদানি-রপ্তানিকারকদের। এ ছাড়া পুরোদমে পায়রা বন্দর চালুর সঙ্গে সঙ্গে রেললাইনের সংযোগ দেওয়া হচ্ছে। ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কম খরচে বন্দর থেকে নির্দিষ্ট গন্তব্যে কিংবা বিভিন্ন স্থান থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত পণ্য পরিবহনের সুযোগ থাকছে।

প্রকৌশলী তারিকুল হক বলেন, বন্দরের সঙ্গে শিল্পায়নের একটা সম্পর্ক থাকে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে কেন্দ্র করে দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। বিশেষ করে গার্মেন্টসহ রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো তাদের শিপমেন্ট দ্রুত করার জন্য বরিশাল অঞ্চলে ফ্যাক্টরি স্থানান্তর করবে। প্রকৌশলী তারিকুলের বক্তব্যকে সমর্থন করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর পরিচালক, বরিশাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ঢাকা-চট্টগ্রামসহ পূর্বাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা চট্টগ্রাম বন্দর বেশি ব্যবহার করেন। খুলনাসহ পশ্চিমাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন মংলা বন্দর ব্যবহারে। সময় ও অর্থ সাশ্রয়ের জন্য দক্ষিণ ও উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের ব্যবসায়ীদের কাছে আকর্ষণীয় হবে পায়রা বন্দর। শুধু বাংলাদেশই নয়, প্রতিবেশী ভারতের সেভেন সিস্টার্স আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচল এবং নেপাল, ভুটান ও চীনের দক্ষিণাঞ্চলে কম সময়ে, সুলভে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে পায়রা সমুদ্রবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে দেশের রাজস্ব আয়ও অনেক গুণ বেড়ে যাবে। গতি আসবে ব্যবসায়। ব্যবসায়ী নেতা রিন্টু বলেন, পায়রা বন্দরের সুবিধা নিতে আমদানি-রপ্তানিকারক এবং উদ্যোক্তারা শিল্প স্থাপনের জন্য বরিশালকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। দক্ষিণের প্রবেশদ্বার গৌরনদী থেকে বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা-পায়রা বন্দর পর্যন্ত হাইওয়ের দুই পাশে কোনো জমি খালি নেই। সব জমি বন্দরকেন্দ্রিক উদ্যোক্তারা কিনে নিয়েছেন। পুরোদমে বন্দর চালু হওয়ার আগেই এসব প্লটে ব্যাপক শিল্পায়ন হবে। এতে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে, কমবে বেকারত্ব। তিনি বলেন, বরিশালে জমির দাম ও শ্রমমূল্য দেশের যে কোনো অঞ্চলের চেয়ে কম। এতে বাড়তি সুবিধা পাবেন উদ্যোক্তারা। এ দুই সুবিধার সঙ্গে পায়রা বন্দরে রয়েছে মাদার ভেসেল নোঙরের সুবিধা। এ ছাড়া কয়েক বছরের মধ্যে পায়রা বন্দর ফোর লেন ও রেলওয়ে নেটওয়ার্কের মধ্যে আসবে। এতে পণ্য পরিবহনে গতি বাড়বে। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাসির উদ্দিন জানান, ২০১৩ সালের ১৯ নভেম্বর এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উপকূলের প্রায় ৭ হাজার একর জমির ওপর পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পে রয়েছে প্রায় ৫০ হাজার বর্গফুট আয়তনের পাঁচতলা প্রশাসনিক ভবন, ১ লাখ বর্গফুট আয়তনের একটি ওয়্যারহাউস, দুই কিলোমটার দীর্ঘ দুটি কনটেইনার টার্মিনাল, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ একটি ড্রাই বাল্ক টার্মিনাল, একটি এলএনজি টার্মিনাল, একটি লিকুইড বাল্ক টার্মিনাল, কয়লা টার্মিনাল, অভ্যন্তরীণ ফেরি টার্মিনাল, নৌযান নির্মাণ ও মেরামতের জন্য শিপইয়ার্ড, ঘণ্টায় ২৫০ টন পানি বিশুদ্ধকরণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট, বন্দর রেডিও কন্ট্রোল স্টেশন, ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন বিদ্যুেকন্দ্র, নাবিকদের সংক্রমণ ব্যাধি ছড়ানো প্রতিরোধে পোর্ট হেলথ সেন্টার, রাজস্ব শুল্ক পরিশোধের জন্য সোনালী ব্যাংকের একটি শাখা, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্সি, বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য কোয়ার্টার, তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য স্কুল-কলেজ, স্বাস্থ্যসেবার জন্য হাসপাতাল, বন্দরের বাইরে রেলওয়ে টার্মিনাল (যার সংযোগ থাকবে বন্দরে) এবং পর্যটনের উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ছাড়াও নানা সুবিধা। এ ছাড়া বন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য থাকছে নৌবাহিনীর বেইজ স্টেশন। নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে কলাপাড়া থেকে পায়রা বন্দর পর্যন্ত ৫.৬ কিলোমিটার চার লেনবিশিষ্ট মহাসড়ক নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে, যার নির্মাণ কাজ শেষ হবে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে। পুরো প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৮ হাজার ৬৯৫ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ২০১৮ সালে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হবে পূর্ণোদ্যমে। আর পূর্ণাঙ্গ পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ শেষ হবে ২০২৩ সালে। তখন ১৩ থেকে ১৫ মিটার ড্রাফটের (গভীর) মাদার ভেসেল বন্দরে আসতে পারবে। পূর্ণাঙ্গ পায়রা বন্দরে একই সঙ্গে তিন-চারটি মাদার ভেসেল অপারেশন চালাতে পারবে। এরপরও কোনো জাহাজ অপেক্ষমাণ থাকলে বহির্নোঙরে পণ্য খালাসের ব্যবস্থা থাকবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণাধীন হলেও প্রথম ধাপে ১৬ একর জমিতে পাকা অবকাঠামো ও পন্টুন দিয়ে জেটি নির্মাণ করে বহির্নোঙরে জাহাজ এনে স্বল্প পরিসরে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৬ সালের ১৩ আগস্ট। বহির্নোঙরে ১০টি মাদার ভেসেল থেকে পণ্য খালাস বাবদ গত বছর ছয় মাসে এ বন্দর থেকে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ১২ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আর এই সময়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ আয় করেছে ৫১ লাখ ৮ হাজার টাকা। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণে মোট ১৯টি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার ১২টি বাস্তবায়ন করছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়। আর বাকি সাতটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমডোর মো. সাইদুর রহমান বলেন, প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বন্দর নির্মাণের কাজ শেষ হবে। ৬ হাজার কনটেইনার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন মাদার ভেসেল বন্দরে নোঙর করতে পারবে। তবে এতে নিয়মিত চ্যানেল ড্রেজিং করতে হবে। তিনি বলেন, পায়রা হবে আধুনিক মডেলের সমুদ্রবন্দর। এখানে হ্যান্ডলিং দ্রুত করা যাবে। পায়রা বন্দর থেকে পণ্যবাহী রেল মাত্র তিন ঘণ্টায় ঢাকায় যেতে পারবে। সবকিছু মিলিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারকদের কাছে পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর সিঙ্গাপুর বন্দরের চেয়েও আকর্ষণীয় হবে। বাংলাদেশ তো বটেই, পায়রা বন্দর দক্ষিণ এশিয়ার সেরা সুবিধা-সংবলিত গভীর সমুদ্রবন্দর হবে বলে আশা কমডোর সাইদুর রহমানের।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
সর্বশেষ খবর
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন