বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ০০:০০ টা

মুক্তির আন্দোলন বেগবান হবে

অবস্থান কর্মসূচিতে ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে মুক্ত করতে চলমান আন্দোলন আরও বেগবান করবে বিএনপি। বেগম জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকেই দলটি দেশব্যাপী শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছে। গতকালও কোথাও কোথাও পুলিশি বাধায় কর্মসূচি পণ্ড হয়েছে।

রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক ঘণ্টার ‘অবস্থান’ কর্মসূচিতে সমাপনী বক্তব্যে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমাদের এই সংগ্রাম দেশনেত্রীকে মুক্ত করে নিয়ে আসার লড়াই। এই লড়াই আমাদের নেতা-কর্মীসহ বাংলাদেশের মানুষ এবং গণতন্ত্রকে মুক্ত করার লড়াই। আসুন এই অবস্থান কর্মসূচি থেকে আমরা শপথ নেই, আগামী দিনে সব কর্মসূচি সফল করে জনতার উত্তাল তরঙ্গের মধ্য দিয়ে আমরা চেয়ারপারসনকে এই  জেল থেকে মুক্ত করে নিয়ে আসবই। আসুন সেই লক্ষ্যে আমরা আন্দোলনকে আরও বেগবান করি। আজ সারা দেশে অনশনের মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে দ্বিতীয় দফার কর্মসূচি। সারা দেশে একযোগে এই কর্মসূচি পালিত হবে। রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালিত হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। এতে বিএনপির নেতা-কর্মী ছাড়াও দল সমর্থিত বুদ্ধিজীবীরা অংশ নেবেন। শিগগিরই নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। সোমবার প্রতিবাদ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় দফা কর্মসূচি শুরু হয়। গতকাল ছিল অবস্থান কর্মসূচি। এ নিয়ে দুই দফা স্থান বদলে সবশেষে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে সকালে এক ঘণ্টা এই অবস্থান কর্মসূচি হয়। এর আগে রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের অনুষ্ঠানের বরাদ্দ পেলেও পুলিশি অনুমতি মেলেনি। সকাল থেকেই পুলিশ সেখানে মারমুখো অবস্থানে মূল গেটে ছিল। তাত্ক্ষণিক সিদ্ধান্তে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে কর্মসূচি পালন করে। ফকিরের পুল থেকে নাইটিঙ্গেল মোড় পর্যন্ত সড়কের একপাশে হাজার নেতা-কর্মী-সমর্থক কর্মসূচিতে অংশ নেন। অনুরূপ কর্মসূচি পালিত হয় বিএনপি সাংগঠনিক সবজেলা-উপজেলা পর্যায়েও। সকাল সাড়ে ১০টা থেকে নেতা-কর্মীরা নয়া পল্টনে সমবেত হয়ে ‘খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই, মুক্তি চাই’, ‘খালেদা জিয়ার কিছু হলে আগুন জ্বলবে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকে। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতা-কর্মীরা সমবেত হয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেন। বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরীর পরিচালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, খন্দকার মাহবুব হোসেন, অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আবদুস সালাম, সৈয়দ  মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ফজলুল হক মিলন, ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা মুন্সি বজলুল বাসিত আনজু, কাজী আবুল বাশার, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, যুবদলের সাইফুল ইসলাম নিরব, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিউল বারী বাবু, ছাত্রদলের মামুনুর রশীদ, জোট নেতা মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, শাহাদাত হোসেন সেলিম  প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, মাহমুদুল হাসান, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, কবির মুরাদ, রুহুল কবির রিজভী, সালাউদ্দিন আহমেদ, শিরিন সুলতানা, আনোয়ারুল আজিম, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, হাবিবুল ইসলাম হাবিব, মীর সরফত আলী সপু, নুরী আরা সাফা, আমিনুল হক, বেবী নাজনীন, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, আবদুস সালাম আজাদ, শামীমুর রহমান শামীম, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, শহীদুল ইসলাম বাবুল, শেখ রবিউল আলম, রিয়াজউদ্দিন নসু, হারুন অর রশীদ, আমিরুজ্জামান শিমুল, বজলুল করীম চৌধুরী আবেদ, সুলতানা আহমেদ, হেলেন জেরিন খান, মোরতাজুল করীম বাদরু, আসাদুজ্জামান আসাদ, আতিক আল হাসান মিন্টু, আসিফ রহমান বিপ্লব, শামীম আহমেদ প্রমুখ। এ ছাড়াও জোটের কয়েকজন নেতাকে দেখা যায় অবস্থান কর্মসূচিতে। সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘দেশনেত্রীকে তারা (সরকার) কারাগারে নিয়ে মনে করেছে, বাংলাদেশের মানুষকে স্তব্ধ করা যাবে, বাংলাদেশের মানুষকে দমিয়ে রাখা যাবে। সেটা হবে না। ম্যাডামকে কারাগার থেকে বাংলাদেশের মানুষ অবশ্যই মুক্ত করে নিয়ে আসবেই।’ ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সরকার ষড়যন্ত্র করছে। তারা বিএনপি ও খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখে আগামী নির্বাচন করতে চায়। বেগম খালেদা জিয়াকে ছাড়া আগামী নির্বাচন ইনশাআল্লাহ করতে দেওয়া হবে না।  দেশনেত্রী কারাগারের বাইরে ছিলেন তার যে জনপ্রিয়তা  ছিল আজকে কারাগারে যাওয়ার পরে তিনি (খালেদা জিয়া) আরও শক্তিশালী হয়েছেন।’ ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, ‘বেগম জিয়াকে মুক্ত করতে আন্দোলন ছাড়া কোনো বিকল্প নাই। আন্দোলনের মাধ্যমেই তাকে আমরা মুক্ত করে আনব। একই সঙ্গে আইনের প্রক্রিয়াও আমরা চালু রাখব।’ মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আজকে দেশনেত্রীকে কারাগারে আটক রেখে দেশকে আবার পরাধীন করার চক্রান্ত চলছে। ইনশাআল্লাহ  দেশের জনগণ এটা হতে দেবে না।’ জেলায়-উপজেলায় বিএনপির অবস্থান: কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলায়-উপজেলায় অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপি। কিছু এলাকায় পুলিশি বাধায় কর্মসূচি পণ্ড হওয়ার অভিযোগ করেছেন নেতা-কর্মীরা। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর—

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : শহরের জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে জহিরুল হক খোকন, সিরাজুল ইসলাম বক্তব্য রাখার পর পুলিশি ধাওয়ায় কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায়। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন মনির হোসেন, মিজানুর রহমান, ইয়াছিন মাহমুদ প্রমুখ নেতা। নরসিংদী : জেলা শহরের চিনিশপুরে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচিতে খায়রুল কবির খোকনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন  সুলতান উদ্দিন মোল্লা, তোফাজ্জল হোসেন মাস্টার, বেগম রোকেয়া আহমেদ লাকী, এডভোকেট আব্দুল বাছেদ ভূঁইয়া, আকবর হোসেন, শাহজাহান মল্লিক, আবু সালেহ চৌধুরী, নুরুল ইসলামসহ অঙ্গ সংগঠনের  নেতাকর্মীরা। ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির উদ্যোগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। তারাকান্দায় দলীয় কার্যালয় প্রাঙ্গণে উপজেলা চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন তালুকদারের নেতৃত্বে কর্মসূচি চলাকালে বক্তৃতা করেন আব্দুস ছালাম তালুকদার, আব্দুল মালেক, সাজেদুল করিম খোকন, মাসুদ মিয়া, আব্দুল মান্নান, বকুল মণ্ডল, আবুল কালাম আজাদ, আজহারুল ইসলাম মণ্ডল প্রমুখ। সিরাজগঞ্জ : জেলা শহরের ইবি রোডে এবং বেলকুচি উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে তামাই সানরাইজ স্কুল মাঠে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। বেলকুচিতে গোলাম আযমের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন আমিরুল ইসলাম খান আলীম, মজনু খান, মনোয়ার চৌধুরী বাবু, আব্দুস সামাদ সরকার, অন্যদিকে, ইবি রোডে বেগম রুমানা মাহমুদের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাইদুর রহমান বাচ্চু, গাজী আজিজুর রহমান দুলাল, শামীম খান ও  সাংবাদিক হারুন অর রশিদ খান হাসান। কুমিল্লা :  নগরীর ভিক্টোরিয়া কলেজ রোডে জেলা বিএনপি কার্যালয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন মো. মোস্তাক মিয়া, হাজী সফিউল আলম রায়হান প্রমুখ। অপরদিকে একই স্থানে সিটি মেয়র মনিরুল হক সাক্কু সমর্থিত গ্রুপের পক্ষ থেকে কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন, সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম, ইউছুফ মোল্লা টিপু ও সাজ্জাদুল কবীর সাজ্জাদ প্রমুখ। ফরিদপুর : জেলা শহরের অম্বিকা মেমোরিয়াল হলের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন ইয়াসমিন আরা হক, রশিদুল হক লিটন, আজম খান, মাজেদ মিয়া। উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট গুলজার হোসেন মৃধা, মামুনুর রশিদ, মিজানুর রহমান বাবলু, শাহীন হক, ভিপি রেজা, তানজিমুল হাসান কায়েস প্রমুখ।

লালমনিরহাট : কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট মহাসড়কের বড়বাড়িতে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন আসাদুল হাবিব দুলু, হাফিজুর রহমান বাবলা, উপজেলা চেয়ারম্যান মমিনুল হক, আফজাল হোসেন, আব্দুল হালিম, ইউনুস, সাত্তার, মহিউদ্দিন লিমন, ভিপি আনিছ প্রমুখ। বরিশাল : নগরীর সদর রোডের দলীয় কার্যালয়ের সামনে কঠোর পুলিশি বেষ্টনীতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। অ্যাডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন অ্যাডভোকেট বিলকিস জাহান শিরিন, জিয়াউদ্দিন সিকদার জিয়া, মেজবাউদ্দিন ফরহাদ, এবায়েদুল হক চাঁনসহ অন্যান্য নেতা।

বগুড়া : শহরের নবাব বাড়ি সড়কে কর্মসূচি চলাকালে সভাপতির বক্তব্য দেন ভিপি সাইফুল ইসলাম। অংশ নেন হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, জয়নাল আবেদীন চাঁন, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মাদ শোকরানা, লাভলী রহমান, আলী আজগর হেনা, ফজলুল বারী বেলাল, ডাক্তার শাহ মো. শাহজাহান আলী, অ্যাডভোকেট নাজমুল হুদা পপন, পরিমল চন্দ  দাস, আবুল বাশার, আব্দুল ওয়াদুদ, নাজমা আক্তার, আলীমুর রাজি তরুণ,  লিটন শেখ বাঘা, মাহবুব হাসান লেমন, আবু নূর ওয়ালিদ, হাসানুজ্জামান পলাশ, শফিকুল ইসলাম শফিক প্রমুখ। এ ছাড়া জাগপা কেন্দ ীয় নেতা শামীম আক্তার পাইলট ও জেলা নেতা মোখলেছুর রহমান অংশ নেন।

মেহেরপুর : জেলা শহরের বোষ পাড়া কার্ষালয়ের সামনে অবস্থান করেন নেতা-কর্মীরা। এ সময় বক্তব্য রাখেন মাসুদ অরুণ,  জাহাঙ্গীর আলম বিশ্বাসসহ নেতাকর্মীরা। ঠাকুরগাঁও : জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমানসহ বক্তারা বলেন, আমরা পুলিশের বাধায় আন্দোলন করতে পারছি না বলেই প্রেস ক্লাবে ধর্মঘট পালন করছি। আমরা চাই না সহিংসতার আন্দোলন। আমরা মনে করি দ্রুত খালেদা জিয়ার মুক্তি দিবেন সরকার। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে জানান নেতারা। সুনামগঞ্জ : শহরের পুরাতন বাস স্টেশন এলাকায়  ঘণ্টাব্যাপি অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়।  উপস্থিত ছিলেন, অ্যাড. ফজলুল হক আছপিয়া, নূরুল ইসলাম নূরুল, আকবর আলী, সেলিম উদ্দিন, অ্যাড. শেরেনূর আলী, আনিসুল হক,  নূর হোসেন,  এটিএম হেলাল, সুয়েব আহমদ, নজরুল ইসলাম,  কোষাধ্যক্ষ সাইফুল্লাহ হাসান জুনেদ, সুহেল আহমদ প্রমুখ। কুড়িগ্রাম : জেলা কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন সাইফুর রহমান রানা, আবু বক্কর সিদ্দিক, সোহেল হোসনাইন কায়কোবাদ, অধ্যাপক হাসিবুর রহমান হাসিব, নুর ইসলাম নুরু, আশরাফুল হক রুবেল, নাসিম পারভেজ তারা, নাদিম আহমেদ প্রমুখ। টাঙ্গাইল : জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালনকালে বক্তব্য রাখেন শামছুল আলম তোফা, ফরহাদ ইকবাল, জিয়াউল হক শাহীন প্রমুখ। অন্যদিকে টাঙ্গাইল প্রেস ক্লাবের সামনে কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, অ্যাডভোকেট আলী ইমাম তপন, হাসানুজ্জামিল শাহীন, কাজী শফিকুর রহমান লিটন, খন্দকার আহমেদুল হক শাতিল প্রমুখ। দিনাজপুর :  দলীয় কার্যালয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেন, এজেড এম রেজওয়ানুল হক, লুত্ফর রহমান মিন্টু, রেজিনা ইসলাম, মোকাররম হোসেন, অ্যাড. আব্দুল হালিম, আখতারুজ্জামান মিয়াসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতারা।

গাজীপুর : জেলা শহরের দলীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে মো. সোহরাব উদ্দিন, শহাজাহান ফকির, শাহ রিয়াজুল হান্নান, জয়নাল আবেদীন তালুকদারসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা অংশ নেন। এছাড়া গাজীপুর শহরে মহানগর বিএনপির ব্যানারে অনুষ্ঠিত অবস্থান কর্মসূচিতে হান্নান মিয়া হান্নু, তাজউদ্দিন তাজুসহ অন্যরা অংশ নেন। অপরদিকে শহরের রাজবাড়ি সড়কে মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেন সাখাওয়াত হোসেন সবুজ, হুমায়ূন কবীর রাজু প্রমুখ নেতা।

সর্বশেষ খবর