শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

হামলা বর্জন বিতর্কের ডাকসু

কুয়েত মৈত্রী হলে বস্তাভর্তি ব্যালট, লিটন নন্দী ও নুরুকে লাঞ্ছিতের অভিযোগ
জুলকার নাইন, আকতারুজ্জামান ও নাসিমুল হুদা
প্রিন্ট ভার্সন
হামলা বর্জন বিতর্কের ডাকসু

প্রার্থীর ওপর হামলা, জালভোট, দফায় দফায় ভোট গ্রহণ স্থগিত আর ছাত্রলীগের প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রসংগঠনগুলোর নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে গতকাল অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন।  গতকাল সকালে ভোট শুরুর আধাঘণ্টার মধ্যেই ধরা পড়ে যায় আগের রাতে ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের দ্বারা সিল মারা ব্যালট পেপার। পরে একে একে বিভিন্ন হলে ব্যালট পেপার তসরুপের অভিযোগ ওঠে।

এ ছাড়া হল শাখার ছাত্রলীগের নেতাদের বাধার মুখে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও ভোট দিতে পারেননি অনেক অনাবাসিক ছাত্রছাত্রী। কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে হামলায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’ প্যানেলের সহ-সভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী নুরুল হক নুরু। এ ছাড়া হামলার শিকার হয়েছেন বামজোটের ভিপি প্রার্থী লিটন নন্দী ও স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণি সেমন্তি খান। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দুপুরের পর রোকেয়া হলের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্রছাত্রীদের ধাওয়ার মুখে পড়েন প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক এস এম মাহফুজুর রহমান। তাকে ছাত্রছাত্রীরা তাড়া করতে করতে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশ পর্যন্ত নিয়ে যান। নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি ও প্রার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ তুলে দুপুরের দিকে একযোগে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয় বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, বামপন্থি জোট, স্বাধিকার স্বতন্ত্র জোট, স্বতন্ত্র জোটসহ নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এ ছাড়া স্বতন্ত্রভাবে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী এ আর এম আসিফুর রহমানও নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে আজ ছাত্র ধর্মঘটের ডাক দিয়ে সব পরীক্ষা ও ক্লাস বর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে বামজোটের ভিপি প্রার্থী লিটন নন্দী বলেন, ‘এই জালিয়াতি ও প্রহসনের নির্বাচন বাতিল করে পুনঃতফসিল ঘোষণা করতে হবে। নতুনভাবে ভোট হতে হবে একাডেমিক ভবনে। সেই নির্বাচনে ব্যালট বাক্স হতে হবে স্বচ্ছ।’ পরে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে ভোট জালিয়াতির প্রতিবাদে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস বর্জন কর্মসূচির ডাক দেন এ আর এম আসিফুর রহমান। গতকাল সকালেই কুয়েত-মৈত্রী হলে পাওয়া যায় বস্তাভর্তি সিল মারা ব্যালট পেপার। হল সংসদের বিভিন্ন প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অভিযোগ, আগের রাতে এসব ব্যালটে সিল মারা হয়েছে। এই ঘটনায় হলে বিক্ষোভ শুরু করে সাধারণ ছাত্রীরা। খবর পেয়ে উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ড. মুহাম্মদ সামাদ এবং প্রক্টর এ কে এম গোলাম রাব্বানী হলে গেলে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন তারা। একপর্যায়ে ওই হলের ভোটগ্রহণ সাময়িক স্থগিত করেন প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা। কুয়েত-মৈত্রী হল সংসদের জি এস প্রার্থী আরশিয়া তাবাসসুম কাব্য বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ভোটগ্রহণ শুরুর আগে ব্যালট বাক্স দেখতে চাচ্ছিলেন তারা। কিন্তু হল কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই দেখাতে রাজি হচ্ছিলেন না। পরে সকাল ৯টার দিকে হলের রিডিং রুমের পাশের একটি কক্ষ থেকে একবস্তা সিল মারা ব্যালট পেপার উদ্ধার করেন তারা। সেগুলোর সবই ছিল ছাত্রলীগের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট দেওয়া ব্যালট। এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম গোলাম রাব্বানী। পরে হল প্রাধ্যক্ষ ড. শবনম জাহানকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রাধ্যক্ষ হিসেবে মাহবুবা নাসরীনকে  নিয়োগ দেওয়া হয়। ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। প্রায় তিন ঘণ্টা বিরতির পর আবারও ভোটগ্রহণ শুরু হয়। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের ভোটকেন্দ্রে অনিয়মের অভিযোগ শুনে ভোটকেন্দ্রের পেছনের প্রবেশদ্বার দিয়ে হল প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে দেখা করতে যান বাম জোটের ভিপি প্রার্থী লিটন নন্দী। এই খবর পেয়ে হল শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা হলগেটে তার ওপর হামলা করে। এ সময় তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়। পরে হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়ার হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। একই সময় রোকেয়া হলে তিনটি ব্যালট বাক্স উধাওয়ের খবর পাওয়া যায়। ওই হলের আবাসিক ছাত্রী সমাজসেবা সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াসমিন আক্তার অভিযোগ করেন, মোট নয়টি ব্যালট বাক্সে ভোট গ্রহণ হওয়ার কথা থাকলেও ভোট গ্রহণ শুরু হওয়ার সময় ছয়টি ব্যালট বাক্স দেখানো হয়। বাকি তিনটি ব্যালট বাক্স খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে জানা যায়, ভোটকেন্দ্রের পাশের একটি কক্ষে ওই তিনটি ব্যালট বাক্স রাখা হয়েছে। পরে ছাত্রীরা কক্ষটির দরজা ভেঙে ওই তিনটি ব্যালট বাক্স বের করে বাইরে নিয়ে আসেন। তারা ওই ব্যালট বাক্সগুলোর তালা ভেঙে কয়েক বান্ডিল ব্যালট পেপার ভরা অবস্থায় দেখতে পান। তবে সেগুলোয় ভোট দেওয়া ছিল না। কেন এত ব্যালট পেপার ‘লুকিয়ে’ রাখা হয়েছিল দায়িত্বশীলদের কেউ এর সদুত্তর দিতে পারেননি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বেলা সাড়ে ১১টার পর থেকে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে হলে আসেন ছাত্রলীগ, কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া সাধারণ শিক্ষার্থী অধিকার আন্দোলনের প্রার্থীসহ আরও বেশ কয়েকজন প্রার্থী। পরে সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থী অধিকার আন্দোলনের ভিপি প্রার্থী নুরুল হক নুরুকে মারধর করেন রোকেয়া হলের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। পরে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালে নেওয়া হয়। সকাল ৮টা থেকে সব হলে একসঙ্গে ভোট শুরুর কথা থাকলেও ব্যালট বাক্স সিলগালা করা নিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রভোস্টের বাদানুবাদে রোকেয়া হলে ভোটগ্রহণ শুরু হতে এক ঘণ্টা দেরি হয়। পরে ‘লুকিয়ে রাখা’ তিন ব্যালট বাক্স উদ্ধারের পর উ™ভূত পরিস্থিতিতে দুপুরে স্থগিত হয়ে যায় ভোটগ্রহণ। বিকাল সাড়ে তিনটায় পুনরায় শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলে পাঁচটা পর্যন্ত। ততক্ষণে অন্য হলগুলোতে ভোট গণনাও ছিল শেষের পথে।

সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের তাড়া খেলেন প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা : রোকেয়া হল থেকে বের হওয়ার পর গেটে জড়ো হওয়া সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের তাড়ার মুখে পড়েন প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. এস এম মাহফুজুর রহমান। এ সময় বিক্ষুব্ধরা তাকে ঘিরে ‘ভোট চোর, ভুয়া ভুয়া, জোচ্চোর ও দালাল’ বলে স্লোগান দিতে থাকে। রোকেয়া হল গেট থেকে কলাভবন পর্যন্ত তাড়া করে নিয়ে যায় তারা। পরে সেখান থেকে অন্য সহকর্মীরা অধ্যাপক মাহফুজকে রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ে নিয়ে যান। আর বিক্ষুব্ধরা ভিসির বাসভবনের সামনে অবস্থান নেয়। 

মামলার হুমকি ছাত্রলীগের : ডাকসু নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে রোকেয়া হলে ‘নাটক’ হয়েছে দাবি করে বাম সংগঠনগুলোর প্যানেলের ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী, কোটা আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থী অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ভিপি প্রার্থী নুরুল হক নুরের নামে মামলা করেছে ছাত্রলীগ। গতকাল রাতে শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

পুলিশ ছিল সহায়কের ভূমিকায় :  সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণ পুলিশের উপস্থিতি থাকলেও কোথাও সরাসরি হস্তক্ষেপ করেনি তারা। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশনায় সহায়কের ভূমিকা পালন করতে দেখা গেছে পুলিশকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখগুলো থেকে শুরু করে রাতের ফলাফল ঘোষণাস্থল সিনেট ভবন পর্যন্ত সবখানে প্রক্টরিয়াল বডি ও স্কাউট সদস্যরাই ছিলের মুখ্য ভূমিকায়। 

সাংবাদিক লাঞ্ছিত : ডাকসু নির্বাচনে এস এম হলের ভোট গ্রহণের সংবাদ সংগ্রহের সময় লাঞ্ছিত হয়েছেন দৈনিক আমাদের সময়ের প্রতিবেদক হাবিব রহমান। জানা গেছে, ভোট না দিতে পেরে সলিমুল্লাহ মুসলিম (এসএম) হলের সামনে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছিলেন। এ সময় ভিডিও করতে গেলে এই সাংবাদিককে বাধা দেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পরও ক্যামেরা বন্ধ করতে বাধ্য করেন তারা। এ সময় অকথ্য ভাষায় গালাগালও করেন ছাত্রলীগের কর্মীরা। এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। হামলাকারীদের দ্রুত শনাক্ত করে বিচারের মুখোমুখি করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের উদ্বেগ : কলঙ্কিত নির্বাচন বাতিল ও পুনঃতফসিল ঘোষণা করে নতুন করে ডাকসু  ও হল সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনপিপন্থি শিক্ষকদের প্যানেল সাদা দল। বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘ভোটের আগের রাতে একটি সংগঠনের প্রার্থীদের পক্ষে ভোট দিয়ে বস্তা ও ব্যালট বাক্স ভরে রাখার মতো নির্লজ্জ জালিয়াতি ও নানা গুরুতর অনিয়মের মাধ্যমে ডাকসু নির্বাচনকে কলঙ্কিত করা এবং গোটা জাতি ও বিশে^র সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় ভূমিকাকে ভূলুণ্ঠিত করার ঘটনার আমরা তীব্র নিন্দা ও জোর প্রতিবাদ জানাচ্ছি। আমরা এ কলঙ্কিত ও প্রহসনের নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করছি। সাদা দলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম প্রচারিত বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন অর্ধ শতাধিক শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন