শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

কিছুদিন আগে একজন পত্রিকা এজেন্ট আসেন আমার অফিসে। তার সঙ্গে আলাপ শুরু হয় পত্রিকাগুলোর প্রচার সংখ্যা, পাঠকের মনোভাব, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ নিয়ে। পত্রিকার ব্যবসায় অভিজ্ঞ মানুষটি বললেন, সব পত্রিকার প্রচার সংখ্যা কমছে। এর মাঝে কী করে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন টিকে যাচ্ছে। তিনি আমাকে সতর্ক করলেন। বললেন, আপনিও সাবধান হোন। পাঠক ভীষণ স্পর্শকাতর। আমি জানতে চাইলাম পাঠকের পত্রিকাবিমুখ হয়ে ওঠার কারণ কী? জবাবে তিনি বললেন, শুধু পত্রিকা নয় মানুষ দিন দিন মিডিয়ার প্রতিই বিমুখ হয়ে উঠছে। আস্থা ও আকর্ষণের জায়গাগুলো চ্যালেঞ্জে পড়ছে। সতর্ক না হলে আগামী দিনে কঠিন অবস্থায় পড়তে হবে। আপনিও এর বাইরে নন। কঠিন এ বাস্তবতা আজকাল আমাকেও ভাবিয়ে তুলছে। আগামীর বিশ্বে মানুষ পত্রিকা হাতে নেবে না। টিভিতে খবর দেখবে না। বিজ্ঞাপনের আধিক্যের কারণে নাটক গানতো এখনই বিরক্তিকর বিষয়। মানুষের অভ্যাস বদলে যাচ্ছে। ইন্টারনেটে বিরতিহীন সিনেমা, নাটক, গান সব দেখা যায়। ঘরে বসে ইন্টারনেটে অথবা মোবাইলে সব খবরই পাওয়া যায়। কোনো সমস্যা নেই। ইন্টারনেট সংস্কৃতি বদলে দিচ্ছে মানুষের দীর্ঘদিনের অভ্যাসকে। এ অবস্থার মাঝে আগামী দিনের মিডিয়া কীভাবে টিকবে?

সংবাদপত্রের চ্যালেঞ্জ সব সময় ছিল। নতুন করে ভাবনার কারণ বিশ্ব বাস্তবতার নানামুখী পরিবর্তন। আর বাংলাদেশে মিডিয়ার চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো আলাদা বলেই আমার মাঝে মাঝে মনে হয়। একশ একটা আইন মোকাবিলা করে বাংলাদেশে মিডিয়া চালাতে হয়। সমস্যা সংকটে কখনো কখনো মনে পড়ে যায় কবি আসাদ চৌধুরীর একটি কবিতার লাইন, ‘কোথায় গেলেন সত্য?’ আমরা বাস্তবতার বাইরে চলে যাই অনেক সময়। চারদিকে সত্যের সন্ধান করা মিডিয়ার অভাব অনুভব করে পাঠকসমাজ। দলবাজির সাংবাদিকতা সবকিছু গ্রাস করে নিচ্ছে। মুজিব কোট আর সাফারি পরা সাংবাদিকতা বাড়ছে। মিডিয়াকর্মীরাই অনেক সময় চলে যাচ্ছেন পেশাদারিত্বের বাইরে। আর রাজনীতিবিদরা এর পূর্ণাঙ্গ সুযোগটুকু নিয়ে নিচ্ছেন। বাস্তবতাকে আড়াল করে মিডিয়ার বিকাশ সম্ভব নয়। সমাজ ও রাষ্ট্রের ভিতরে মিডিয়াকে কাজ করতে হবে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের জন্য। নিজস্ব দায়িত্ববোধ জাগ্রত করে মিডিয়াকে আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মোপলব্ধির জায়গাটুকু ধরে রাখতে হবে। পাশাপাশি প্রস্তুতি নিতে হবে আগামীর চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নের জন্য। কিন্তু কী করে সম্ভব? আবার আদৌ সম্ভব হবে কিনা এমন অনেক প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জের এক কঠিনতম সময়ে দশম বর্ষে পা রাখছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। প্রিয় পাঠক শুভেচ্ছা। অভিবাদন। আগামী দিনের কঠিনতম সময়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা আরেকটি বছরকে জয় করতে চাই। আমাদের এ চাওয়া সম্ভব হবে সত্যিকারের বাস্তবতাকে জয় করে আপনাদের পাশে নিয়ে পথের কাঠিন্যকে জয় করতে পারলে।

নতুন বছরে আমাদের চাওয়া হলো আগামী দিনের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা হোক মানুষের জন্য। ডেভিড লরেন্স জুনিয়রের একটি কথা রয়েছে, ‘‘গণতন্ত্রে এটা জরুরি যে সংবাদপত্রের ওপর আপনাকে আস্থা রাখতে হবে এবং সংবাদপত্রগুলো সে আস্থা দাবিও করতে পারে।” আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেমস মেডিসনের একটি কথা রয়েছে, “জনপ্রিয় সরকারের জনপ্রিয় তথ্য ব্যবস্থা থাকতে হয়, অন্তত জনপ্রিয় তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা থাকতে হয়, না হলে সে সরকার হবে একটি বড় রকমের প্রহসন কিংবা বিয়োগান্ত নাটকের নন্দীপাঠ।’’ এডমন্ড বার্কের সেই বিখ্যাত উক্তি, ‘‘গণতন্ত্রের তিনটি স্তম্ভ তো আছেই, কিন্তু সাংবাদিকদের আসনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, ওটাই চতুর্থ স্তম্ভ, বাকি তিনটির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।” এসব কথায় সামান্য হেরফের বাদ দিলে বাংলাদেশে এখন সাহসী সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে। কমে যাচ্ছে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা। কেন এ অবস্থা তৈরি হচ্ছে? নিজের অভিজ্ঞতাই বলছি, মিডিয়া চালাতে গিয়ে কাউকে খুশি করতে পারি না। ৩৭টির বেশি মামলা নিয়ে ঘুরছি। সমাজের প্রভাবশালীরাই মামলাগুলো দায়ের করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে সংবাদ লিখলে মামলা হয়। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে লিখলে তাদের মানহানি হয়। মামলা ঠুকে দেন। সারাদেশে হাজিরা দিতে দিতে আদালতে ঘুরতে হয় সম্পাদককে। মামলা দায়েরকারী এতেই খুশি। একজন সুশীল সাবেক মন্ত্রী এখনো এমপির কথাই বলি। এক সময় বাম রাজনীতি করতেন ভদ্রলোক। মন্ত্রী হয়ে অপকর্মের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। সেসব অপকর্মের কিছু অংশ প্রকাশিত হয়েছিল। আর যায় কোথায়? একটার পর একটা মামলা করলেন তিনি। আরেকজন শুধু বাংলাদেশ প্রতিদিন নয়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করাই তার নেশা।

একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র যদি নিরাপত্তা না দেয় তাহলে সাংবাদিকরা কীভাবে নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করবেন? মিডিয়ার জন্য এখন অনেক আইন। হুমকি শুধু রাজনীতিবিদদের কাছ থেকেই সব সময় পাই তা নয়, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ তো রয়েছেই। ব্লগারদের খুনি সামাজিক গণমাধ্যমে প্রথম হুমকিটি আমাকে দিয়েছিলেন। সেসব হুমকিকে মোকাবিলা করেই টিকে আছি এটাই সত্য। তারপরও নানারকম জীবননাশের হুমকি মোকাবিলা করছি। মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে আলাদা করে। সংবাদ যায় একজনের বিরুদ্ধে। মামলা করে আরেকজন। মামলাবাজির এ এক অভিনব যুগ চলছে। মেইনস্ট্রিম মিডিয়া দায়িত্ব নিয়েই আমরা কাজ করি। সামাজিক গণমাধ্যমের কোনো দায়-দায়িত্ব নেই। রামু, রংপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিরাজগঞ্জ, পাবনার নেতিবাচক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ঘটনাগুলো সামাজিক গণমাধ্যমের সৃষ্টি। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার নয়। বাংলাদেশের মূল স্রোতধারার মিডিয়া চাইলেও নিজস্ব দায়িত্ববোধের বাইরে যেতে পারে না। দায়িত্ববোধ থেকেই মেইনস্ট্রিম মিডিয়া মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। এ দায়িত্বের অবস্থানও আজকাল কারও ভালো লাগে না। সবাই নিজের মতো করে সবকিছু দেখতে চান। কিন্তু একটি মিডিয়া কী করে বাস্তবতাকে আড়াল করবে? আর আড়াল করতে চাইলেই তৈরি হয় সাংঘর্ষিক অবস্থানের দেয়াল। এ দেয়াল সত্য উচ্চারণে বাধাগ্রস্ত করে। ক্ষতিগ্রস্ত করে গণতান্ত্রিক রীতিনীতিকে। চ্যালেঞ্জে ফেলে মিডিয়াকে। রাষ্ট্র তখন বোঝে না কোন আইনটি মেইনস্ট্রিম মিডিয়া আর কোন আইনটি নিয়ন্ত্রণহীন সামাজিক গণমাধ্যমের জন্য।

মত ও পথের ভিন্নতা অবশ্যই থাকতে পারে। ভলতেয়ারের সেই কথাটি ভুলে গেলে চলবে না- ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে  একমত না হতে পারি কিন্তু জীবন দিয়ে হলেও তোমার মতকে রক্ষা করবো।’ জীবনের পথচলায় মত-পথের ভিন্নতা নিয়েই আমরা চলছি। কিন্তু মিডিয়াকে তার কাজটুকু করতে দিতে হবে। গণতন্ত্র ও সমাজ রক্ষার জন্যই মিডিয়া কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে আলোর ছটা সব সময় ছড়িয়ে দিতে পারে তা নয়। কিন্তু এ শেষ চেষ্টাটুকু না করলে সমাজের স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের মাঝে বৈষম্য বাড়ে। সমাজ চলে যায় লুটেরাদের দখলে। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতি ধরে রাখতেই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা অপরিহার্য। গণমাধ্যমের কাজটুকু করতে দিলে দীর্ঘমেয়াদে গণতন্ত্র লাভবান হয়। আর এখন খারাপ খবরই খবর হিসেবে গণ্য হয় না। ভালো খবরকে সবাই গুরুত্ব দিচ্ছে। আগের মতো মিডিয়া ট্রায়াল পৃথিবীর কোথাও গ্রহণযোগ্যতা পায় না। মানুষ খারাপের পাশাপাশি ভালো খবরও শুনতে চায়। বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিদিনই সমাজের সর্বস্তরের ভালো খবরগুলোও আলাদা করে তুলে ধরছে। আমরা ইতিবাচক ধারার মিডিয়াকে এগিয়ে নিতে চাই আগামীর পথে। পাঠকদের নিয়েই আমরা মোকাবিলা করতে চাই আগামী দিনের কঠিনতম সময়গুলো। সারা দুনিয়াতে প্রিন্ট মিডিয়ার বড় চ্যালেঞ্জ পাঠক কমে যাওয়া। পাশাপাশি সঙ্কুচিত হচ্ছে বিজ্ঞাপনের বাজার। দায়িত্বশীলতা নিয়েই আমরা এ জটিল পরিস্থিতির উত্তরণ করতে চাই।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আমাদের সব পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, বিক্রয় প্রতিনিধি, হকারসহ শুভানুধ্যায়ীদের। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশ প্রতিদিন আজকের অবস্থানে আসতে পারত না। কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি। তার সাহসী বিনিয়োগ, দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ প্রতিদিন গণমাধ্যমে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। আহমেদ আকবর সোবহানকে নিয়ে দেশের শিল্প জগতে একটি কথা প্রচলিত আছে, তিনি ছাই ধরলে সোনা হয়ে যায়। বাস্তবে তাঁর সঙ্গে  কাজ করতে এসে আমি দেখেছি তিনি বিশালত্ব নিয়েই দেখেন সবকিছু। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বিকাশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার বিশাল অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। পাশাপাশি বিশাল হৃদয়ের মানুষ বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরসহ সব পরিচালকের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা। তাদের সার্বিক সহায়তায় বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদপত্রে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। এই দিনে স্মরণ করছি, বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রথম দিন থেকে কাজ করা সব সহকর্মীকে। সবার অবদানেই আজকের এই অর্জন। এ কাগজটিকে সফল করে তুলতে সবাই অবদান রেখেছেন। সবার কর্মধারাবাহিকতাকে ধরে রেখেই আমরা আগামীকে জয় করতে চাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় বাংলা দৈনিক হিসেবে টিকিয়ে রাখতে চাই। এর মাঝে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে পত্রিকা চালু ও অফিস স্থাপন একটি নতুন দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের সংবাদপত্রের জন্য। এ দৃষ্টান্তের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে। মিডিয়াও পিছিয়ে থাকতে পারে না। আমাদের মিডিয়া এখন বিশ্ব বাস্তবতায় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও এগিয়ে যাবে। সবাই যখন বলছেন, প্রিন্ট মিডিয়া শেষ তখনই আমরা নতুন নতুন দেশ থেকে পত্রিকা প্রকাশ করছি। আমাদের অনলাইনের পাঠক এখন বিশ্বজুড়ে। আর প্রিন্টভার্সন বাংলাদেশ, ইউরোপ, আমেরিকার পর এবার মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রকাশের প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুত এ পদক্ষেপ হয়তো বাস্তবায়ন করব। আমরা চাই মিডিয়াকে নতুন করে আগামী দিনের জন্য জাগিয়ে তুলতে।

মাত্র নয় বছরে সাফল্যের দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়েছে কাগজটি। শুধু বাংলাদেশ নয়, গত বছর উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আপনাদের ভালোবাসায় অতি অল্প সময়ে প্রবাস সংস্করণেও সাফল্যের মাইলফলক স্পর্শ করেছি আমরা। দেশে-বিদেশে পাঠকের আস্থা ও ভালোবাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। সাফল্যের এই বিশালত্বের এ খবর আমাদের যেমন আপ্লুত করে, আবার ভিতরে ভিতরে ভয়ও ধরিয়ে দেয়, সংবাদপত্রের ইতিহাসে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখার। কারণ ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রাখার নজির কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। কিন্তু আমার স্পষ্ট উচ্চারণ মিডিয়ার অতি রাজনীতিকরণের দরকার নেই। দলবাজি আর দলীয়করণের সাংবাদিকতা একটি দেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনে না। তারপরও কোনো হুমকির কাছে মাথানত করিনি। পাঠকের কাছে অঙ্গীকার, হুমকি মামলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে থামিয়ে রাখতে পারবে না। সত্য যত কঠিন হোক তুলে ধরব। আমাদের অঙ্গীকার জনগণের কাছে। সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজদের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলম চলবে তরবারির মতো। পাশাপাশি থাকবে বাংলাদেশের ইতিবাচক এগিয়ে চলার খবর। আমরা সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে দ্বিধাহীন। অন্যায় অসঙ্গতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রতিদিনের লড়াই শুরু থেকে। এ লড়াই আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। জীবনের পরতে পরতে আমাদের অনেক সমস্যা। বাংলাদেশকে আগামীর সুন্দরতম পথে এগিয়ে নিতে হবে। এ পথ তৈরি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্ভাবনার কথা বলবে। টানা ৯ বছর একটি পত্রিকার ধারাবাহিক সাফল্য কঠিন একটি কাজ। পাঠকদের ভালোবাসার কারণেই সেই কাজটি সঠিকভাবে পালন করতে পেরেছি। আমাদের দেশে অনেক সংবাদপত্র আকাশছোঁয়া প্রচার সংখ্যা অতীতে তৈরি করেছিল। কিন্তু ধারাবাহিকতা রাখতে পারেনি। সাফল্যের এ ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। লেখক সমরেশ মজুমদার আমাকে একটি কথা বলেছিলেন, একাগ্রতা থাকলে সবই সম্ভব। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে আপনিও পারবেন। ১০ বছরে এসে ছড়িয়ে পড়বেন দশ দিগন্তে। কয়েক বছর আগে বলা লেখকের এ কথাগুলো সামনে রেখেই আমরা লড়েছি। দশ দিগন্তে ছড়িয়ে দিতে চাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। জানি এ পথচলা কঠিন। মানুষ এখন আর পত্রিকা পড়ে না। বই পড়ার অভ্যাসও চলে যাচ্ছে। এ যুগে প্রিন্ট মিডিয়া নিয়ে উন্নত বিশ্বই হিমশিম খাচ্ছে। আর বাংলাদেশের একটি পত্রিকা কী করে দূরে থাকবে? আমরা স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন জয় করি। আমরা চাই পেশাদারিত্বকে মর্যাদার আসনে নিয়ে আগামী দিনের বাংলাদেশের মিডিয়াকে নতুনভাবে উদ্ভাসিত করতে। সবার জন্য শুভ কামনা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
ভালুকায় বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা
কুড়িগ্রামে শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে অভিযান, জরিমানা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
মহেশপুরে কৃষকদের অধিকার নিশ্চিতে সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড
ভোলায় নবজাতক হত্যা, নানা-নানির কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল
ষড়যন্ত্র নয়, নির্বাচনের প্রস্তুতি নিন: হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান
মঙ্গলের হারানো বায়ুমণ্ডল খুঁজবে নাসার দুই যান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে
কর্মক্ষেত্র দখল করছে প্রযুক্তি, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?
ডেনমার্ক মডেলের কঠোর অভিবাসন নীতি আনছে যুক্তরাজ্য?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল, জেলাজুড়ে মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা
মায়া সভ্যতার দিনক্ষণ নির্ণয়ের রহস্য ভেদ করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির জনসভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা মিলবে ‘টোরিডস’ উল্কাবৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!
পৃথিবীর সবচেয়ে নীরব কক্ষ, নিজের রক্ত চলাচলের শব্দও শোনা যায়!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত
এখনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুকূল নয় বাংলাদেশ : ইতালির রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?
এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা, কিন্তু কেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি
ফরিদাবাদে বিপুল বিস্ফোরক উদ্ধারের কয়েক ঘণ্টা পরই বিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়
দিল্লিতে বিস্ফোরণ, বিচ্ছিন্ন শরীর আর হাত পড়েছিল রাস্তায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা
বাংলাদেশ সিরিজের আগে আয়ারল্যান্ড শিবিরে ধাক্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে কাজের জন্য ঢাকা-চট্টগ্রাম আসতে হবে না : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার
কুড়িগ্রামে বিএনপি নেতা হুমায়ুন কবীরের বহিস্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী
বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ২৪ জেলেকে উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর দিল্লি উত্তর প্রদেশ ও মুম্বাইয়ে উচ্চ সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
যুবককে কুপিয়ে টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা

সম্পাদকীয়

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

দেশগ্রাম

জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য

সম্পাদকীয়

ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩
ছেলের পাত্রী দেখে ফেরার পথে বাবা মাসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক
২০ লাখ টাকার স্বর্ণসহ আটক

দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন
চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে রাতভর আটকে নির্যাতন

দেশগ্রাম

রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়