শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

কিছুদিন আগে একজন পত্রিকা এজেন্ট আসেন আমার অফিসে। তার সঙ্গে আলাপ শুরু হয় পত্রিকাগুলোর প্রচার সংখ্যা, পাঠকের মনোভাব, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ নিয়ে। পত্রিকার ব্যবসায় অভিজ্ঞ মানুষটি বললেন, সব পত্রিকার প্রচার সংখ্যা কমছে। এর মাঝে কী করে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন টিকে যাচ্ছে। তিনি আমাকে সতর্ক করলেন। বললেন, আপনিও সাবধান হোন। পাঠক ভীষণ স্পর্শকাতর। আমি জানতে চাইলাম পাঠকের পত্রিকাবিমুখ হয়ে ওঠার কারণ কী? জবাবে তিনি বললেন, শুধু পত্রিকা নয় মানুষ দিন দিন মিডিয়ার প্রতিই বিমুখ হয়ে উঠছে। আস্থা ও আকর্ষণের জায়গাগুলো চ্যালেঞ্জে পড়ছে। সতর্ক না হলে আগামী দিনে কঠিন অবস্থায় পড়তে হবে। আপনিও এর বাইরে নন। কঠিন এ বাস্তবতা আজকাল আমাকেও ভাবিয়ে তুলছে। আগামীর বিশ্বে মানুষ পত্রিকা হাতে নেবে না। টিভিতে খবর দেখবে না। বিজ্ঞাপনের আধিক্যের কারণে নাটক গানতো এখনই বিরক্তিকর বিষয়। মানুষের অভ্যাস বদলে যাচ্ছে। ইন্টারনেটে বিরতিহীন সিনেমা, নাটক, গান সব দেখা যায়। ঘরে বসে ইন্টারনেটে অথবা মোবাইলে সব খবরই পাওয়া যায়। কোনো সমস্যা নেই। ইন্টারনেট সংস্কৃতি বদলে দিচ্ছে মানুষের দীর্ঘদিনের অভ্যাসকে। এ অবস্থার মাঝে আগামী দিনের মিডিয়া কীভাবে টিকবে?

সংবাদপত্রের চ্যালেঞ্জ সব সময় ছিল। নতুন করে ভাবনার কারণ বিশ্ব বাস্তবতার নানামুখী পরিবর্তন। আর বাংলাদেশে মিডিয়ার চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো আলাদা বলেই আমার মাঝে মাঝে মনে হয়। একশ একটা আইন মোকাবিলা করে বাংলাদেশে মিডিয়া চালাতে হয়। সমস্যা সংকটে কখনো কখনো মনে পড়ে যায় কবি আসাদ চৌধুরীর একটি কবিতার লাইন, ‘কোথায় গেলেন সত্য?’ আমরা বাস্তবতার বাইরে চলে যাই অনেক সময়। চারদিকে সত্যের সন্ধান করা মিডিয়ার অভাব অনুভব করে পাঠকসমাজ। দলবাজির সাংবাদিকতা সবকিছু গ্রাস করে নিচ্ছে। মুজিব কোট আর সাফারি পরা সাংবাদিকতা বাড়ছে। মিডিয়াকর্মীরাই অনেক সময় চলে যাচ্ছেন পেশাদারিত্বের বাইরে। আর রাজনীতিবিদরা এর পূর্ণাঙ্গ সুযোগটুকু নিয়ে নিচ্ছেন। বাস্তবতাকে আড়াল করে মিডিয়ার বিকাশ সম্ভব নয়। সমাজ ও রাষ্ট্রের ভিতরে মিডিয়াকে কাজ করতে হবে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের জন্য। নিজস্ব দায়িত্ববোধ জাগ্রত করে মিডিয়াকে আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মোপলব্ধির জায়গাটুকু ধরে রাখতে হবে। পাশাপাশি প্রস্তুতি নিতে হবে আগামীর চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নের জন্য। কিন্তু কী করে সম্ভব? আবার আদৌ সম্ভব হবে কিনা এমন অনেক প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জের এক কঠিনতম সময়ে দশম বর্ষে পা রাখছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। প্রিয় পাঠক শুভেচ্ছা। অভিবাদন। আগামী দিনের কঠিনতম সময়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা আরেকটি বছরকে জয় করতে চাই। আমাদের এ চাওয়া সম্ভব হবে সত্যিকারের বাস্তবতাকে জয় করে আপনাদের পাশে নিয়ে পথের কাঠিন্যকে জয় করতে পারলে।

নতুন বছরে আমাদের চাওয়া হলো আগামী দিনের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা হোক মানুষের জন্য। ডেভিড লরেন্স জুনিয়রের একটি কথা রয়েছে, ‘‘গণতন্ত্রে এটা জরুরি যে সংবাদপত্রের ওপর আপনাকে আস্থা রাখতে হবে এবং সংবাদপত্রগুলো সে আস্থা দাবিও করতে পারে।” আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেমস মেডিসনের একটি কথা রয়েছে, “জনপ্রিয় সরকারের জনপ্রিয় তথ্য ব্যবস্থা থাকতে হয়, অন্তত জনপ্রিয় তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা থাকতে হয়, না হলে সে সরকার হবে একটি বড় রকমের প্রহসন কিংবা বিয়োগান্ত নাটকের নন্দীপাঠ।’’ এডমন্ড বার্কের সেই বিখ্যাত উক্তি, ‘‘গণতন্ত্রের তিনটি স্তম্ভ তো আছেই, কিন্তু সাংবাদিকদের আসনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, ওটাই চতুর্থ স্তম্ভ, বাকি তিনটির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।” এসব কথায় সামান্য হেরফের বাদ দিলে বাংলাদেশে এখন সাহসী সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে। কমে যাচ্ছে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা। কেন এ অবস্থা তৈরি হচ্ছে? নিজের অভিজ্ঞতাই বলছি, মিডিয়া চালাতে গিয়ে কাউকে খুশি করতে পারি না। ৩৭টির বেশি মামলা নিয়ে ঘুরছি। সমাজের প্রভাবশালীরাই মামলাগুলো দায়ের করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে সংবাদ লিখলে মামলা হয়। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে লিখলে তাদের মানহানি হয়। মামলা ঠুকে দেন। সারাদেশে হাজিরা দিতে দিতে আদালতে ঘুরতে হয় সম্পাদককে। মামলা দায়েরকারী এতেই খুশি। একজন সুশীল সাবেক মন্ত্রী এখনো এমপির কথাই বলি। এক সময় বাম রাজনীতি করতেন ভদ্রলোক। মন্ত্রী হয়ে অপকর্মের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। সেসব অপকর্মের কিছু অংশ প্রকাশিত হয়েছিল। আর যায় কোথায়? একটার পর একটা মামলা করলেন তিনি। আরেকজন শুধু বাংলাদেশ প্রতিদিন নয়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করাই তার নেশা।

একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র যদি নিরাপত্তা না দেয় তাহলে সাংবাদিকরা কীভাবে নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করবেন? মিডিয়ার জন্য এখন অনেক আইন। হুমকি শুধু রাজনীতিবিদদের কাছ থেকেই সব সময় পাই তা নয়, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ তো রয়েছেই। ব্লগারদের খুনি সামাজিক গণমাধ্যমে প্রথম হুমকিটি আমাকে দিয়েছিলেন। সেসব হুমকিকে মোকাবিলা করেই টিকে আছি এটাই সত্য। তারপরও নানারকম জীবননাশের হুমকি মোকাবিলা করছি। মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে আলাদা করে। সংবাদ যায় একজনের বিরুদ্ধে। মামলা করে আরেকজন। মামলাবাজির এ এক অভিনব যুগ চলছে। মেইনস্ট্রিম মিডিয়া দায়িত্ব নিয়েই আমরা কাজ করি। সামাজিক গণমাধ্যমের কোনো দায়-দায়িত্ব নেই। রামু, রংপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিরাজগঞ্জ, পাবনার নেতিবাচক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ঘটনাগুলো সামাজিক গণমাধ্যমের সৃষ্টি। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার নয়। বাংলাদেশের মূল স্রোতধারার মিডিয়া চাইলেও নিজস্ব দায়িত্ববোধের বাইরে যেতে পারে না। দায়িত্ববোধ থেকেই মেইনস্ট্রিম মিডিয়া মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। এ দায়িত্বের অবস্থানও আজকাল কারও ভালো লাগে না। সবাই নিজের মতো করে সবকিছু দেখতে চান। কিন্তু একটি মিডিয়া কী করে বাস্তবতাকে আড়াল করবে? আর আড়াল করতে চাইলেই তৈরি হয় সাংঘর্ষিক অবস্থানের দেয়াল। এ দেয়াল সত্য উচ্চারণে বাধাগ্রস্ত করে। ক্ষতিগ্রস্ত করে গণতান্ত্রিক রীতিনীতিকে। চ্যালেঞ্জে ফেলে মিডিয়াকে। রাষ্ট্র তখন বোঝে না কোন আইনটি মেইনস্ট্রিম মিডিয়া আর কোন আইনটি নিয়ন্ত্রণহীন সামাজিক গণমাধ্যমের জন্য।

মত ও পথের ভিন্নতা অবশ্যই থাকতে পারে। ভলতেয়ারের সেই কথাটি ভুলে গেলে চলবে না- ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে  একমত না হতে পারি কিন্তু জীবন দিয়ে হলেও তোমার মতকে রক্ষা করবো।’ জীবনের পথচলায় মত-পথের ভিন্নতা নিয়েই আমরা চলছি। কিন্তু মিডিয়াকে তার কাজটুকু করতে দিতে হবে। গণতন্ত্র ও সমাজ রক্ষার জন্যই মিডিয়া কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে আলোর ছটা সব সময় ছড়িয়ে দিতে পারে তা নয়। কিন্তু এ শেষ চেষ্টাটুকু না করলে সমাজের স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের মাঝে বৈষম্য বাড়ে। সমাজ চলে যায় লুটেরাদের দখলে। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতি ধরে রাখতেই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা অপরিহার্য। গণমাধ্যমের কাজটুকু করতে দিলে দীর্ঘমেয়াদে গণতন্ত্র লাভবান হয়। আর এখন খারাপ খবরই খবর হিসেবে গণ্য হয় না। ভালো খবরকে সবাই গুরুত্ব দিচ্ছে। আগের মতো মিডিয়া ট্রায়াল পৃথিবীর কোথাও গ্রহণযোগ্যতা পায় না। মানুষ খারাপের পাশাপাশি ভালো খবরও শুনতে চায়। বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিদিনই সমাজের সর্বস্তরের ভালো খবরগুলোও আলাদা করে তুলে ধরছে। আমরা ইতিবাচক ধারার মিডিয়াকে এগিয়ে নিতে চাই আগামীর পথে। পাঠকদের নিয়েই আমরা মোকাবিলা করতে চাই আগামী দিনের কঠিনতম সময়গুলো। সারা দুনিয়াতে প্রিন্ট মিডিয়ার বড় চ্যালেঞ্জ পাঠক কমে যাওয়া। পাশাপাশি সঙ্কুচিত হচ্ছে বিজ্ঞাপনের বাজার। দায়িত্বশীলতা নিয়েই আমরা এ জটিল পরিস্থিতির উত্তরণ করতে চাই।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আমাদের সব পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, বিক্রয় প্রতিনিধি, হকারসহ শুভানুধ্যায়ীদের। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশ প্রতিদিন আজকের অবস্থানে আসতে পারত না। কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি। তার সাহসী বিনিয়োগ, দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ প্রতিদিন গণমাধ্যমে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। আহমেদ আকবর সোবহানকে নিয়ে দেশের শিল্প জগতে একটি কথা প্রচলিত আছে, তিনি ছাই ধরলে সোনা হয়ে যায়। বাস্তবে তাঁর সঙ্গে  কাজ করতে এসে আমি দেখেছি তিনি বিশালত্ব নিয়েই দেখেন সবকিছু। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বিকাশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার বিশাল অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। পাশাপাশি বিশাল হৃদয়ের মানুষ বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরসহ সব পরিচালকের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা। তাদের সার্বিক সহায়তায় বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদপত্রে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। এই দিনে স্মরণ করছি, বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রথম দিন থেকে কাজ করা সব সহকর্মীকে। সবার অবদানেই আজকের এই অর্জন। এ কাগজটিকে সফল করে তুলতে সবাই অবদান রেখেছেন। সবার কর্মধারাবাহিকতাকে ধরে রেখেই আমরা আগামীকে জয় করতে চাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় বাংলা দৈনিক হিসেবে টিকিয়ে রাখতে চাই। এর মাঝে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে পত্রিকা চালু ও অফিস স্থাপন একটি নতুন দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের সংবাদপত্রের জন্য। এ দৃষ্টান্তের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে। মিডিয়াও পিছিয়ে থাকতে পারে না। আমাদের মিডিয়া এখন বিশ্ব বাস্তবতায় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও এগিয়ে যাবে। সবাই যখন বলছেন, প্রিন্ট মিডিয়া শেষ তখনই আমরা নতুন নতুন দেশ থেকে পত্রিকা প্রকাশ করছি। আমাদের অনলাইনের পাঠক এখন বিশ্বজুড়ে। আর প্রিন্টভার্সন বাংলাদেশ, ইউরোপ, আমেরিকার পর এবার মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রকাশের প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুত এ পদক্ষেপ হয়তো বাস্তবায়ন করব। আমরা চাই মিডিয়াকে নতুন করে আগামী দিনের জন্য জাগিয়ে তুলতে।

মাত্র নয় বছরে সাফল্যের দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়েছে কাগজটি। শুধু বাংলাদেশ নয়, গত বছর উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আপনাদের ভালোবাসায় অতি অল্প সময়ে প্রবাস সংস্করণেও সাফল্যের মাইলফলক স্পর্শ করেছি আমরা। দেশে-বিদেশে পাঠকের আস্থা ও ভালোবাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। সাফল্যের এই বিশালত্বের এ খবর আমাদের যেমন আপ্লুত করে, আবার ভিতরে ভিতরে ভয়ও ধরিয়ে দেয়, সংবাদপত্রের ইতিহাসে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখার। কারণ ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রাখার নজির কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। কিন্তু আমার স্পষ্ট উচ্চারণ মিডিয়ার অতি রাজনীতিকরণের দরকার নেই। দলবাজি আর দলীয়করণের সাংবাদিকতা একটি দেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনে না। তারপরও কোনো হুমকির কাছে মাথানত করিনি। পাঠকের কাছে অঙ্গীকার, হুমকি মামলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে থামিয়ে রাখতে পারবে না। সত্য যত কঠিন হোক তুলে ধরব। আমাদের অঙ্গীকার জনগণের কাছে। সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজদের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলম চলবে তরবারির মতো। পাশাপাশি থাকবে বাংলাদেশের ইতিবাচক এগিয়ে চলার খবর। আমরা সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে দ্বিধাহীন। অন্যায় অসঙ্গতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রতিদিনের লড়াই শুরু থেকে। এ লড়াই আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। জীবনের পরতে পরতে আমাদের অনেক সমস্যা। বাংলাদেশকে আগামীর সুন্দরতম পথে এগিয়ে নিতে হবে। এ পথ তৈরি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্ভাবনার কথা বলবে। টানা ৯ বছর একটি পত্রিকার ধারাবাহিক সাফল্য কঠিন একটি কাজ। পাঠকদের ভালোবাসার কারণেই সেই কাজটি সঠিকভাবে পালন করতে পেরেছি। আমাদের দেশে অনেক সংবাদপত্র আকাশছোঁয়া প্রচার সংখ্যা অতীতে তৈরি করেছিল। কিন্তু ধারাবাহিকতা রাখতে পারেনি। সাফল্যের এ ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। লেখক সমরেশ মজুমদার আমাকে একটি কথা বলেছিলেন, একাগ্রতা থাকলে সবই সম্ভব। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে আপনিও পারবেন। ১০ বছরে এসে ছড়িয়ে পড়বেন দশ দিগন্তে। কয়েক বছর আগে বলা লেখকের এ কথাগুলো সামনে রেখেই আমরা লড়েছি। দশ দিগন্তে ছড়িয়ে দিতে চাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। জানি এ পথচলা কঠিন। মানুষ এখন আর পত্রিকা পড়ে না। বই পড়ার অভ্যাসও চলে যাচ্ছে। এ যুগে প্রিন্ট মিডিয়া নিয়ে উন্নত বিশ্বই হিমশিম খাচ্ছে। আর বাংলাদেশের একটি পত্রিকা কী করে দূরে থাকবে? আমরা স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন জয় করি। আমরা চাই পেশাদারিত্বকে মর্যাদার আসনে নিয়ে আগামী দিনের বাংলাদেশের মিডিয়াকে নতুনভাবে উদ্ভাসিত করতে। সবার জন্য শুভ কামনা।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়