শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

কিছুদিন আগে একজন পত্রিকা এজেন্ট আসেন আমার অফিসে। তার সঙ্গে আলাপ শুরু হয় পত্রিকাগুলোর প্রচার সংখ্যা, পাঠকের মনোভাব, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ নিয়ে। পত্রিকার ব্যবসায় অভিজ্ঞ মানুষটি বললেন, সব পত্রিকার প্রচার সংখ্যা কমছে। এর মাঝে কী করে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন টিকে যাচ্ছে। তিনি আমাকে সতর্ক করলেন। বললেন, আপনিও সাবধান হোন। পাঠক ভীষণ স্পর্শকাতর। আমি জানতে চাইলাম পাঠকের পত্রিকাবিমুখ হয়ে ওঠার কারণ কী? জবাবে তিনি বললেন, শুধু পত্রিকা নয় মানুষ দিন দিন মিডিয়ার প্রতিই বিমুখ হয়ে উঠছে। আস্থা ও আকর্ষণের জায়গাগুলো চ্যালেঞ্জে পড়ছে। সতর্ক না হলে আগামী দিনে কঠিন অবস্থায় পড়তে হবে। আপনিও এর বাইরে নন। কঠিন এ বাস্তবতা আজকাল আমাকেও ভাবিয়ে তুলছে। আগামীর বিশ্বে মানুষ পত্রিকা হাতে নেবে না। টিভিতে খবর দেখবে না। বিজ্ঞাপনের আধিক্যের কারণে নাটক গানতো এখনই বিরক্তিকর বিষয়। মানুষের অভ্যাস বদলে যাচ্ছে। ইন্টারনেটে বিরতিহীন সিনেমা, নাটক, গান সব দেখা যায়। ঘরে বসে ইন্টারনেটে অথবা মোবাইলে সব খবরই পাওয়া যায়। কোনো সমস্যা নেই। ইন্টারনেট সংস্কৃতি বদলে দিচ্ছে মানুষের দীর্ঘদিনের অভ্যাসকে। এ অবস্থার মাঝে আগামী দিনের মিডিয়া কীভাবে টিকবে?

সংবাদপত্রের চ্যালেঞ্জ সব সময় ছিল। নতুন করে ভাবনার কারণ বিশ্ব বাস্তবতার নানামুখী পরিবর্তন। আর বাংলাদেশে মিডিয়ার চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো আলাদা বলেই আমার মাঝে মাঝে মনে হয়। একশ একটা আইন মোকাবিলা করে বাংলাদেশে মিডিয়া চালাতে হয়। সমস্যা সংকটে কখনো কখনো মনে পড়ে যায় কবি আসাদ চৌধুরীর একটি কবিতার লাইন, ‘কোথায় গেলেন সত্য?’ আমরা বাস্তবতার বাইরে চলে যাই অনেক সময়। চারদিকে সত্যের সন্ধান করা মিডিয়ার অভাব অনুভব করে পাঠকসমাজ। দলবাজির সাংবাদিকতা সবকিছু গ্রাস করে নিচ্ছে। মুজিব কোট আর সাফারি পরা সাংবাদিকতা বাড়ছে। মিডিয়াকর্মীরাই অনেক সময় চলে যাচ্ছেন পেশাদারিত্বের বাইরে। আর রাজনীতিবিদরা এর পূর্ণাঙ্গ সুযোগটুকু নিয়ে নিচ্ছেন। বাস্তবতাকে আড়াল করে মিডিয়ার বিকাশ সম্ভব নয়। সমাজ ও রাষ্ট্রের ভিতরে মিডিয়াকে কাজ করতে হবে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের জন্য। নিজস্ব দায়িত্ববোধ জাগ্রত করে মিডিয়াকে আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মোপলব্ধির জায়গাটুকু ধরে রাখতে হবে। পাশাপাশি প্রস্তুতি নিতে হবে আগামীর চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নের জন্য। কিন্তু কী করে সম্ভব? আবার আদৌ সম্ভব হবে কিনা এমন অনেক প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জের এক কঠিনতম সময়ে দশম বর্ষে পা রাখছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। প্রিয় পাঠক শুভেচ্ছা। অভিবাদন। আগামী দিনের কঠিনতম সময়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা আরেকটি বছরকে জয় করতে চাই। আমাদের এ চাওয়া সম্ভব হবে সত্যিকারের বাস্তবতাকে জয় করে আপনাদের পাশে নিয়ে পথের কাঠিন্যকে জয় করতে পারলে।

নতুন বছরে আমাদের চাওয়া হলো আগামী দিনের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা হোক মানুষের জন্য। ডেভিড লরেন্স জুনিয়রের একটি কথা রয়েছে, ‘‘গণতন্ত্রে এটা জরুরি যে সংবাদপত্রের ওপর আপনাকে আস্থা রাখতে হবে এবং সংবাদপত্রগুলো সে আস্থা দাবিও করতে পারে।” আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেমস মেডিসনের একটি কথা রয়েছে, “জনপ্রিয় সরকারের জনপ্রিয় তথ্য ব্যবস্থা থাকতে হয়, অন্তত জনপ্রিয় তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা থাকতে হয়, না হলে সে সরকার হবে একটি বড় রকমের প্রহসন কিংবা বিয়োগান্ত নাটকের নন্দীপাঠ।’’ এডমন্ড বার্কের সেই বিখ্যাত উক্তি, ‘‘গণতন্ত্রের তিনটি স্তম্ভ তো আছেই, কিন্তু সাংবাদিকদের আসনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, ওটাই চতুর্থ স্তম্ভ, বাকি তিনটির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।” এসব কথায় সামান্য হেরফের বাদ দিলে বাংলাদেশে এখন সাহসী সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে। কমে যাচ্ছে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা। কেন এ অবস্থা তৈরি হচ্ছে? নিজের অভিজ্ঞতাই বলছি, মিডিয়া চালাতে গিয়ে কাউকে খুশি করতে পারি না। ৩৭টির বেশি মামলা নিয়ে ঘুরছি। সমাজের প্রভাবশালীরাই মামলাগুলো দায়ের করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে সংবাদ লিখলে মামলা হয়। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে লিখলে তাদের মানহানি হয়। মামলা ঠুকে দেন। সারাদেশে হাজিরা দিতে দিতে আদালতে ঘুরতে হয় সম্পাদককে। মামলা দায়েরকারী এতেই খুশি। একজন সুশীল সাবেক মন্ত্রী এখনো এমপির কথাই বলি। এক সময় বাম রাজনীতি করতেন ভদ্রলোক। মন্ত্রী হয়ে অপকর্মের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। সেসব অপকর্মের কিছু অংশ প্রকাশিত হয়েছিল। আর যায় কোথায়? একটার পর একটা মামলা করলেন তিনি। আরেকজন শুধু বাংলাদেশ প্রতিদিন নয়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করাই তার নেশা।

একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র যদি নিরাপত্তা না দেয় তাহলে সাংবাদিকরা কীভাবে নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করবেন? মিডিয়ার জন্য এখন অনেক আইন। হুমকি শুধু রাজনীতিবিদদের কাছ থেকেই সব সময় পাই তা নয়, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ তো রয়েছেই। ব্লগারদের খুনি সামাজিক গণমাধ্যমে প্রথম হুমকিটি আমাকে দিয়েছিলেন। সেসব হুমকিকে মোকাবিলা করেই টিকে আছি এটাই সত্য। তারপরও নানারকম জীবননাশের হুমকি মোকাবিলা করছি। মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে আলাদা করে। সংবাদ যায় একজনের বিরুদ্ধে। মামলা করে আরেকজন। মামলাবাজির এ এক অভিনব যুগ চলছে। মেইনস্ট্রিম মিডিয়া দায়িত্ব নিয়েই আমরা কাজ করি। সামাজিক গণমাধ্যমের কোনো দায়-দায়িত্ব নেই। রামু, রংপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিরাজগঞ্জ, পাবনার নেতিবাচক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ঘটনাগুলো সামাজিক গণমাধ্যমের সৃষ্টি। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার নয়। বাংলাদেশের মূল স্রোতধারার মিডিয়া চাইলেও নিজস্ব দায়িত্ববোধের বাইরে যেতে পারে না। দায়িত্ববোধ থেকেই মেইনস্ট্রিম মিডিয়া মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। এ দায়িত্বের অবস্থানও আজকাল কারও ভালো লাগে না। সবাই নিজের মতো করে সবকিছু দেখতে চান। কিন্তু একটি মিডিয়া কী করে বাস্তবতাকে আড়াল করবে? আর আড়াল করতে চাইলেই তৈরি হয় সাংঘর্ষিক অবস্থানের দেয়াল। এ দেয়াল সত্য উচ্চারণে বাধাগ্রস্ত করে। ক্ষতিগ্রস্ত করে গণতান্ত্রিক রীতিনীতিকে। চ্যালেঞ্জে ফেলে মিডিয়াকে। রাষ্ট্র তখন বোঝে না কোন আইনটি মেইনস্ট্রিম মিডিয়া আর কোন আইনটি নিয়ন্ত্রণহীন সামাজিক গণমাধ্যমের জন্য।

মত ও পথের ভিন্নতা অবশ্যই থাকতে পারে। ভলতেয়ারের সেই কথাটি ভুলে গেলে চলবে না- ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে  একমত না হতে পারি কিন্তু জীবন দিয়ে হলেও তোমার মতকে রক্ষা করবো।’ জীবনের পথচলায় মত-পথের ভিন্নতা নিয়েই আমরা চলছি। কিন্তু মিডিয়াকে তার কাজটুকু করতে দিতে হবে। গণতন্ত্র ও সমাজ রক্ষার জন্যই মিডিয়া কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে আলোর ছটা সব সময় ছড়িয়ে দিতে পারে তা নয়। কিন্তু এ শেষ চেষ্টাটুকু না করলে সমাজের স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের মাঝে বৈষম্য বাড়ে। সমাজ চলে যায় লুটেরাদের দখলে। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতি ধরে রাখতেই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা অপরিহার্য। গণমাধ্যমের কাজটুকু করতে দিলে দীর্ঘমেয়াদে গণতন্ত্র লাভবান হয়। আর এখন খারাপ খবরই খবর হিসেবে গণ্য হয় না। ভালো খবরকে সবাই গুরুত্ব দিচ্ছে। আগের মতো মিডিয়া ট্রায়াল পৃথিবীর কোথাও গ্রহণযোগ্যতা পায় না। মানুষ খারাপের পাশাপাশি ভালো খবরও শুনতে চায়। বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিদিনই সমাজের সর্বস্তরের ভালো খবরগুলোও আলাদা করে তুলে ধরছে। আমরা ইতিবাচক ধারার মিডিয়াকে এগিয়ে নিতে চাই আগামীর পথে। পাঠকদের নিয়েই আমরা মোকাবিলা করতে চাই আগামী দিনের কঠিনতম সময়গুলো। সারা দুনিয়াতে প্রিন্ট মিডিয়ার বড় চ্যালেঞ্জ পাঠক কমে যাওয়া। পাশাপাশি সঙ্কুচিত হচ্ছে বিজ্ঞাপনের বাজার। দায়িত্বশীলতা নিয়েই আমরা এ জটিল পরিস্থিতির উত্তরণ করতে চাই।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আমাদের সব পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, বিক্রয় প্রতিনিধি, হকারসহ শুভানুধ্যায়ীদের। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশ প্রতিদিন আজকের অবস্থানে আসতে পারত না। কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি। তার সাহসী বিনিয়োগ, দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ প্রতিদিন গণমাধ্যমে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। আহমেদ আকবর সোবহানকে নিয়ে দেশের শিল্প জগতে একটি কথা প্রচলিত আছে, তিনি ছাই ধরলে সোনা হয়ে যায়। বাস্তবে তাঁর সঙ্গে  কাজ করতে এসে আমি দেখেছি তিনি বিশালত্ব নিয়েই দেখেন সবকিছু। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বিকাশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার বিশাল অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। পাশাপাশি বিশাল হৃদয়ের মানুষ বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরসহ সব পরিচালকের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা। তাদের সার্বিক সহায়তায় বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদপত্রে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। এই দিনে স্মরণ করছি, বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রথম দিন থেকে কাজ করা সব সহকর্মীকে। সবার অবদানেই আজকের এই অর্জন। এ কাগজটিকে সফল করে তুলতে সবাই অবদান রেখেছেন। সবার কর্মধারাবাহিকতাকে ধরে রেখেই আমরা আগামীকে জয় করতে চাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় বাংলা দৈনিক হিসেবে টিকিয়ে রাখতে চাই। এর মাঝে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে পত্রিকা চালু ও অফিস স্থাপন একটি নতুন দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের সংবাদপত্রের জন্য। এ দৃষ্টান্তের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে। মিডিয়াও পিছিয়ে থাকতে পারে না। আমাদের মিডিয়া এখন বিশ্ব বাস্তবতায় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও এগিয়ে যাবে। সবাই যখন বলছেন, প্রিন্ট মিডিয়া শেষ তখনই আমরা নতুন নতুন দেশ থেকে পত্রিকা প্রকাশ করছি। আমাদের অনলাইনের পাঠক এখন বিশ্বজুড়ে। আর প্রিন্টভার্সন বাংলাদেশ, ইউরোপ, আমেরিকার পর এবার মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রকাশের প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুত এ পদক্ষেপ হয়তো বাস্তবায়ন করব। আমরা চাই মিডিয়াকে নতুন করে আগামী দিনের জন্য জাগিয়ে তুলতে।

মাত্র নয় বছরে সাফল্যের দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়েছে কাগজটি। শুধু বাংলাদেশ নয়, গত বছর উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আপনাদের ভালোবাসায় অতি অল্প সময়ে প্রবাস সংস্করণেও সাফল্যের মাইলফলক স্পর্শ করেছি আমরা। দেশে-বিদেশে পাঠকের আস্থা ও ভালোবাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। সাফল্যের এই বিশালত্বের এ খবর আমাদের যেমন আপ্লুত করে, আবার ভিতরে ভিতরে ভয়ও ধরিয়ে দেয়, সংবাদপত্রের ইতিহাসে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখার। কারণ ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রাখার নজির কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। কিন্তু আমার স্পষ্ট উচ্চারণ মিডিয়ার অতি রাজনীতিকরণের দরকার নেই। দলবাজি আর দলীয়করণের সাংবাদিকতা একটি দেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনে না। তারপরও কোনো হুমকির কাছে মাথানত করিনি। পাঠকের কাছে অঙ্গীকার, হুমকি মামলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে থামিয়ে রাখতে পারবে না। সত্য যত কঠিন হোক তুলে ধরব। আমাদের অঙ্গীকার জনগণের কাছে। সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজদের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলম চলবে তরবারির মতো। পাশাপাশি থাকবে বাংলাদেশের ইতিবাচক এগিয়ে চলার খবর। আমরা সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে দ্বিধাহীন। অন্যায় অসঙ্গতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রতিদিনের লড়াই শুরু থেকে। এ লড়াই আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। জীবনের পরতে পরতে আমাদের অনেক সমস্যা। বাংলাদেশকে আগামীর সুন্দরতম পথে এগিয়ে নিতে হবে। এ পথ তৈরি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্ভাবনার কথা বলবে। টানা ৯ বছর একটি পত্রিকার ধারাবাহিক সাফল্য কঠিন একটি কাজ। পাঠকদের ভালোবাসার কারণেই সেই কাজটি সঠিকভাবে পালন করতে পেরেছি। আমাদের দেশে অনেক সংবাদপত্র আকাশছোঁয়া প্রচার সংখ্যা অতীতে তৈরি করেছিল। কিন্তু ধারাবাহিকতা রাখতে পারেনি। সাফল্যের এ ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। লেখক সমরেশ মজুমদার আমাকে একটি কথা বলেছিলেন, একাগ্রতা থাকলে সবই সম্ভব। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে আপনিও পারবেন। ১০ বছরে এসে ছড়িয়ে পড়বেন দশ দিগন্তে। কয়েক বছর আগে বলা লেখকের এ কথাগুলো সামনে রেখেই আমরা লড়েছি। দশ দিগন্তে ছড়িয়ে দিতে চাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। জানি এ পথচলা কঠিন। মানুষ এখন আর পত্রিকা পড়ে না। বই পড়ার অভ্যাসও চলে যাচ্ছে। এ যুগে প্রিন্ট মিডিয়া নিয়ে উন্নত বিশ্বই হিমশিম খাচ্ছে। আর বাংলাদেশের একটি পত্রিকা কী করে দূরে থাকবে? আমরা স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন জয় করি। আমরা চাই পেশাদারিত্বকে মর্যাদার আসনে নিয়ে আগামী দিনের বাংলাদেশের মিডিয়াকে নতুনভাবে উদ্ভাসিত করতে। সবার জন্য শুভ কামনা।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা