শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

কিছুদিন আগে একজন পত্রিকা এজেন্ট আসেন আমার অফিসে। তার সঙ্গে আলাপ শুরু হয় পত্রিকাগুলোর প্রচার সংখ্যা, পাঠকের মনোভাব, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ নিয়ে। পত্রিকার ব্যবসায় অভিজ্ঞ মানুষটি বললেন, সব পত্রিকার প্রচার সংখ্যা কমছে। এর মাঝে কী করে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন টিকে যাচ্ছে। তিনি আমাকে সতর্ক করলেন। বললেন, আপনিও সাবধান হোন। পাঠক ভীষণ স্পর্শকাতর। আমি জানতে চাইলাম পাঠকের পত্রিকাবিমুখ হয়ে ওঠার কারণ কী? জবাবে তিনি বললেন, শুধু পত্রিকা নয় মানুষ দিন দিন মিডিয়ার প্রতিই বিমুখ হয়ে উঠছে। আস্থা ও আকর্ষণের জায়গাগুলো চ্যালেঞ্জে পড়ছে। সতর্ক না হলে আগামী দিনে কঠিন অবস্থায় পড়তে হবে। আপনিও এর বাইরে নন। কঠিন এ বাস্তবতা আজকাল আমাকেও ভাবিয়ে তুলছে। আগামীর বিশ্বে মানুষ পত্রিকা হাতে নেবে না। টিভিতে খবর দেখবে না। বিজ্ঞাপনের আধিক্যের কারণে নাটক গানতো এখনই বিরক্তিকর বিষয়। মানুষের অভ্যাস বদলে যাচ্ছে। ইন্টারনেটে বিরতিহীন সিনেমা, নাটক, গান সব দেখা যায়। ঘরে বসে ইন্টারনেটে অথবা মোবাইলে সব খবরই পাওয়া যায়। কোনো সমস্যা নেই। ইন্টারনেট সংস্কৃতি বদলে দিচ্ছে মানুষের দীর্ঘদিনের অভ্যাসকে। এ অবস্থার মাঝে আগামী দিনের মিডিয়া কীভাবে টিকবে?

সংবাদপত্রের চ্যালেঞ্জ সব সময় ছিল। নতুন করে ভাবনার কারণ বিশ্ব বাস্তবতার নানামুখী পরিবর্তন। আর বাংলাদেশে মিডিয়ার চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো আলাদা বলেই আমার মাঝে মাঝে মনে হয়। একশ একটা আইন মোকাবিলা করে বাংলাদেশে মিডিয়া চালাতে হয়। সমস্যা সংকটে কখনো কখনো মনে পড়ে যায় কবি আসাদ চৌধুরীর একটি কবিতার লাইন, ‘কোথায় গেলেন সত্য?’ আমরা বাস্তবতার বাইরে চলে যাই অনেক সময়। চারদিকে সত্যের সন্ধান করা মিডিয়ার অভাব অনুভব করে পাঠকসমাজ। দলবাজির সাংবাদিকতা সবকিছু গ্রাস করে নিচ্ছে। মুজিব কোট আর সাফারি পরা সাংবাদিকতা বাড়ছে। মিডিয়াকর্মীরাই অনেক সময় চলে যাচ্ছেন পেশাদারিত্বের বাইরে। আর রাজনীতিবিদরা এর পূর্ণাঙ্গ সুযোগটুকু নিয়ে নিচ্ছেন। বাস্তবতাকে আড়াল করে মিডিয়ার বিকাশ সম্ভব নয়। সমাজ ও রাষ্ট্রের ভিতরে মিডিয়াকে কাজ করতে হবে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের জন্য। নিজস্ব দায়িত্ববোধ জাগ্রত করে মিডিয়াকে আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মোপলব্ধির জায়গাটুকু ধরে রাখতে হবে। পাশাপাশি প্রস্তুতি নিতে হবে আগামীর চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নের জন্য। কিন্তু কী করে সম্ভব? আবার আদৌ সম্ভব হবে কিনা এমন অনেক প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জের এক কঠিনতম সময়ে দশম বর্ষে পা রাখছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। প্রিয় পাঠক শুভেচ্ছা। অভিবাদন। আগামী দিনের কঠিনতম সময়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা আরেকটি বছরকে জয় করতে চাই। আমাদের এ চাওয়া সম্ভব হবে সত্যিকারের বাস্তবতাকে জয় করে আপনাদের পাশে নিয়ে পথের কাঠিন্যকে জয় করতে পারলে।

নতুন বছরে আমাদের চাওয়া হলো আগামী দিনের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা হোক মানুষের জন্য। ডেভিড লরেন্স জুনিয়রের একটি কথা রয়েছে, ‘‘গণতন্ত্রে এটা জরুরি যে সংবাদপত্রের ওপর আপনাকে আস্থা রাখতে হবে এবং সংবাদপত্রগুলো সে আস্থা দাবিও করতে পারে।” আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেমস মেডিসনের একটি কথা রয়েছে, “জনপ্রিয় সরকারের জনপ্রিয় তথ্য ব্যবস্থা থাকতে হয়, অন্তত জনপ্রিয় তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা থাকতে হয়, না হলে সে সরকার হবে একটি বড় রকমের প্রহসন কিংবা বিয়োগান্ত নাটকের নন্দীপাঠ।’’ এডমন্ড বার্কের সেই বিখ্যাত উক্তি, ‘‘গণতন্ত্রের তিনটি স্তম্ভ তো আছেই, কিন্তু সাংবাদিকদের আসনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, ওটাই চতুর্থ স্তম্ভ, বাকি তিনটির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।” এসব কথায় সামান্য হেরফের বাদ দিলে বাংলাদেশে এখন সাহসী সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে। কমে যাচ্ছে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা। কেন এ অবস্থা তৈরি হচ্ছে? নিজের অভিজ্ঞতাই বলছি, মিডিয়া চালাতে গিয়ে কাউকে খুশি করতে পারি না। ৩৭টির বেশি মামলা নিয়ে ঘুরছি। সমাজের প্রভাবশালীরাই মামলাগুলো দায়ের করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে সংবাদ লিখলে মামলা হয়। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে লিখলে তাদের মানহানি হয়। মামলা ঠুকে দেন। সারাদেশে হাজিরা দিতে দিতে আদালতে ঘুরতে হয় সম্পাদককে। মামলা দায়েরকারী এতেই খুশি। একজন সুশীল সাবেক মন্ত্রী এখনো এমপির কথাই বলি। এক সময় বাম রাজনীতি করতেন ভদ্রলোক। মন্ত্রী হয়ে অপকর্মের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। সেসব অপকর্মের কিছু অংশ প্রকাশিত হয়েছিল। আর যায় কোথায়? একটার পর একটা মামলা করলেন তিনি। আরেকজন শুধু বাংলাদেশ প্রতিদিন নয়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করাই তার নেশা।

একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র যদি নিরাপত্তা না দেয় তাহলে সাংবাদিকরা কীভাবে নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করবেন? মিডিয়ার জন্য এখন অনেক আইন। হুমকি শুধু রাজনীতিবিদদের কাছ থেকেই সব সময় পাই তা নয়, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ তো রয়েছেই। ব্লগারদের খুনি সামাজিক গণমাধ্যমে প্রথম হুমকিটি আমাকে দিয়েছিলেন। সেসব হুমকিকে মোকাবিলা করেই টিকে আছি এটাই সত্য। তারপরও নানারকম জীবননাশের হুমকি মোকাবিলা করছি। মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে আলাদা করে। সংবাদ যায় একজনের বিরুদ্ধে। মামলা করে আরেকজন। মামলাবাজির এ এক অভিনব যুগ চলছে। মেইনস্ট্রিম মিডিয়া দায়িত্ব নিয়েই আমরা কাজ করি। সামাজিক গণমাধ্যমের কোনো দায়-দায়িত্ব নেই। রামু, রংপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিরাজগঞ্জ, পাবনার নেতিবাচক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ঘটনাগুলো সামাজিক গণমাধ্যমের সৃষ্টি। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার নয়। বাংলাদেশের মূল স্রোতধারার মিডিয়া চাইলেও নিজস্ব দায়িত্ববোধের বাইরে যেতে পারে না। দায়িত্ববোধ থেকেই মেইনস্ট্রিম মিডিয়া মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। এ দায়িত্বের অবস্থানও আজকাল কারও ভালো লাগে না। সবাই নিজের মতো করে সবকিছু দেখতে চান। কিন্তু একটি মিডিয়া কী করে বাস্তবতাকে আড়াল করবে? আর আড়াল করতে চাইলেই তৈরি হয় সাংঘর্ষিক অবস্থানের দেয়াল। এ দেয়াল সত্য উচ্চারণে বাধাগ্রস্ত করে। ক্ষতিগ্রস্ত করে গণতান্ত্রিক রীতিনীতিকে। চ্যালেঞ্জে ফেলে মিডিয়াকে। রাষ্ট্র তখন বোঝে না কোন আইনটি মেইনস্ট্রিম মিডিয়া আর কোন আইনটি নিয়ন্ত্রণহীন সামাজিক গণমাধ্যমের জন্য।

মত ও পথের ভিন্নতা অবশ্যই থাকতে পারে। ভলতেয়ারের সেই কথাটি ভুলে গেলে চলবে না- ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে  একমত না হতে পারি কিন্তু জীবন দিয়ে হলেও তোমার মতকে রক্ষা করবো।’ জীবনের পথচলায় মত-পথের ভিন্নতা নিয়েই আমরা চলছি। কিন্তু মিডিয়াকে তার কাজটুকু করতে দিতে হবে। গণতন্ত্র ও সমাজ রক্ষার জন্যই মিডিয়া কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে আলোর ছটা সব সময় ছড়িয়ে দিতে পারে তা নয়। কিন্তু এ শেষ চেষ্টাটুকু না করলে সমাজের স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের মাঝে বৈষম্য বাড়ে। সমাজ চলে যায় লুটেরাদের দখলে। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতি ধরে রাখতেই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা অপরিহার্য। গণমাধ্যমের কাজটুকু করতে দিলে দীর্ঘমেয়াদে গণতন্ত্র লাভবান হয়। আর এখন খারাপ খবরই খবর হিসেবে গণ্য হয় না। ভালো খবরকে সবাই গুরুত্ব দিচ্ছে। আগের মতো মিডিয়া ট্রায়াল পৃথিবীর কোথাও গ্রহণযোগ্যতা পায় না। মানুষ খারাপের পাশাপাশি ভালো খবরও শুনতে চায়। বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিদিনই সমাজের সর্বস্তরের ভালো খবরগুলোও আলাদা করে তুলে ধরছে। আমরা ইতিবাচক ধারার মিডিয়াকে এগিয়ে নিতে চাই আগামীর পথে। পাঠকদের নিয়েই আমরা মোকাবিলা করতে চাই আগামী দিনের কঠিনতম সময়গুলো। সারা দুনিয়াতে প্রিন্ট মিডিয়ার বড় চ্যালেঞ্জ পাঠক কমে যাওয়া। পাশাপাশি সঙ্কুচিত হচ্ছে বিজ্ঞাপনের বাজার। দায়িত্বশীলতা নিয়েই আমরা এ জটিল পরিস্থিতির উত্তরণ করতে চাই।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আমাদের সব পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, বিক্রয় প্রতিনিধি, হকারসহ শুভানুধ্যায়ীদের। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশ প্রতিদিন আজকের অবস্থানে আসতে পারত না। কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি। তার সাহসী বিনিয়োগ, দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ প্রতিদিন গণমাধ্যমে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। আহমেদ আকবর সোবহানকে নিয়ে দেশের শিল্প জগতে একটি কথা প্রচলিত আছে, তিনি ছাই ধরলে সোনা হয়ে যায়। বাস্তবে তাঁর সঙ্গে  কাজ করতে এসে আমি দেখেছি তিনি বিশালত্ব নিয়েই দেখেন সবকিছু। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বিকাশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার বিশাল অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। পাশাপাশি বিশাল হৃদয়ের মানুষ বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরসহ সব পরিচালকের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা। তাদের সার্বিক সহায়তায় বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদপত্রে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। এই দিনে স্মরণ করছি, বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রথম দিন থেকে কাজ করা সব সহকর্মীকে। সবার অবদানেই আজকের এই অর্জন। এ কাগজটিকে সফল করে তুলতে সবাই অবদান রেখেছেন। সবার কর্মধারাবাহিকতাকে ধরে রেখেই আমরা আগামীকে জয় করতে চাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় বাংলা দৈনিক হিসেবে টিকিয়ে রাখতে চাই। এর মাঝে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে পত্রিকা চালু ও অফিস স্থাপন একটি নতুন দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের সংবাদপত্রের জন্য। এ দৃষ্টান্তের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে। মিডিয়াও পিছিয়ে থাকতে পারে না। আমাদের মিডিয়া এখন বিশ্ব বাস্তবতায় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও এগিয়ে যাবে। সবাই যখন বলছেন, প্রিন্ট মিডিয়া শেষ তখনই আমরা নতুন নতুন দেশ থেকে পত্রিকা প্রকাশ করছি। আমাদের অনলাইনের পাঠক এখন বিশ্বজুড়ে। আর প্রিন্টভার্সন বাংলাদেশ, ইউরোপ, আমেরিকার পর এবার মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রকাশের প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুত এ পদক্ষেপ হয়তো বাস্তবায়ন করব। আমরা চাই মিডিয়াকে নতুন করে আগামী দিনের জন্য জাগিয়ে তুলতে।

মাত্র নয় বছরে সাফল্যের দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়েছে কাগজটি। শুধু বাংলাদেশ নয়, গত বছর উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আপনাদের ভালোবাসায় অতি অল্প সময়ে প্রবাস সংস্করণেও সাফল্যের মাইলফলক স্পর্শ করেছি আমরা। দেশে-বিদেশে পাঠকের আস্থা ও ভালোবাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। সাফল্যের এই বিশালত্বের এ খবর আমাদের যেমন আপ্লুত করে, আবার ভিতরে ভিতরে ভয়ও ধরিয়ে দেয়, সংবাদপত্রের ইতিহাসে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখার। কারণ ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রাখার নজির কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। কিন্তু আমার স্পষ্ট উচ্চারণ মিডিয়ার অতি রাজনীতিকরণের দরকার নেই। দলবাজি আর দলীয়করণের সাংবাদিকতা একটি দেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনে না। তারপরও কোনো হুমকির কাছে মাথানত করিনি। পাঠকের কাছে অঙ্গীকার, হুমকি মামলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে থামিয়ে রাখতে পারবে না। সত্য যত কঠিন হোক তুলে ধরব। আমাদের অঙ্গীকার জনগণের কাছে। সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজদের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলম চলবে তরবারির মতো। পাশাপাশি থাকবে বাংলাদেশের ইতিবাচক এগিয়ে চলার খবর। আমরা সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে দ্বিধাহীন। অন্যায় অসঙ্গতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রতিদিনের লড়াই শুরু থেকে। এ লড়াই আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। জীবনের পরতে পরতে আমাদের অনেক সমস্যা। বাংলাদেশকে আগামীর সুন্দরতম পথে এগিয়ে নিতে হবে। এ পথ তৈরি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্ভাবনার কথা বলবে। টানা ৯ বছর একটি পত্রিকার ধারাবাহিক সাফল্য কঠিন একটি কাজ। পাঠকদের ভালোবাসার কারণেই সেই কাজটি সঠিকভাবে পালন করতে পেরেছি। আমাদের দেশে অনেক সংবাদপত্র আকাশছোঁয়া প্রচার সংখ্যা অতীতে তৈরি করেছিল। কিন্তু ধারাবাহিকতা রাখতে পারেনি। সাফল্যের এ ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। লেখক সমরেশ মজুমদার আমাকে একটি কথা বলেছিলেন, একাগ্রতা থাকলে সবই সম্ভব। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে আপনিও পারবেন। ১০ বছরে এসে ছড়িয়ে পড়বেন দশ দিগন্তে। কয়েক বছর আগে বলা লেখকের এ কথাগুলো সামনে রেখেই আমরা লড়েছি। দশ দিগন্তে ছড়িয়ে দিতে চাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। জানি এ পথচলা কঠিন। মানুষ এখন আর পত্রিকা পড়ে না। বই পড়ার অভ্যাসও চলে যাচ্ছে। এ যুগে প্রিন্ট মিডিয়া নিয়ে উন্নত বিশ্বই হিমশিম খাচ্ছে। আর বাংলাদেশের একটি পত্রিকা কী করে দূরে থাকবে? আমরা স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন জয় করি। আমরা চাই পেশাদারিত্বকে মর্যাদার আসনে নিয়ে আগামী দিনের বাংলাদেশের মিডিয়াকে নতুনভাবে উদ্ভাসিত করতে। সবার জন্য শুভ কামনা।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা