শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
মিডিয়ার সামনে অশনি সংকেত অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলবে বাংলাদেশ প্রতিদিন

কিছুদিন আগে একজন পত্রিকা এজেন্ট আসেন আমার অফিসে। তার সঙ্গে আলাপ শুরু হয় পত্রিকাগুলোর প্রচার সংখ্যা, পাঠকের মনোভাব, চাওয়া-পাওয়ার হিসাব-নিকাশ নিয়ে। পত্রিকার ব্যবসায় অভিজ্ঞ মানুষটি বললেন, সব পত্রিকার প্রচার সংখ্যা কমছে। এর মাঝে কী করে যেন বাংলাদেশ প্রতিদিন টিকে যাচ্ছে। তিনি আমাকে সতর্ক করলেন। বললেন, আপনিও সাবধান হোন। পাঠক ভীষণ স্পর্শকাতর। আমি জানতে চাইলাম পাঠকের পত্রিকাবিমুখ হয়ে ওঠার কারণ কী? জবাবে তিনি বললেন, শুধু পত্রিকা নয় মানুষ দিন দিন মিডিয়ার প্রতিই বিমুখ হয়ে উঠছে। আস্থা ও আকর্ষণের জায়গাগুলো চ্যালেঞ্জে পড়ছে। সতর্ক না হলে আগামী দিনে কঠিন অবস্থায় পড়তে হবে। আপনিও এর বাইরে নন। কঠিন এ বাস্তবতা আজকাল আমাকেও ভাবিয়ে তুলছে। আগামীর বিশ্বে মানুষ পত্রিকা হাতে নেবে না। টিভিতে খবর দেখবে না। বিজ্ঞাপনের আধিক্যের কারণে নাটক গানতো এখনই বিরক্তিকর বিষয়। মানুষের অভ্যাস বদলে যাচ্ছে। ইন্টারনেটে বিরতিহীন সিনেমা, নাটক, গান সব দেখা যায়। ঘরে বসে ইন্টারনেটে অথবা মোবাইলে সব খবরই পাওয়া যায়। কোনো সমস্যা নেই। ইন্টারনেট সংস্কৃতি বদলে দিচ্ছে মানুষের দীর্ঘদিনের অভ্যাসকে। এ অবস্থার মাঝে আগামী দিনের মিডিয়া কীভাবে টিকবে?

সংবাদপত্রের চ্যালেঞ্জ সব সময় ছিল। নতুন করে ভাবনার কারণ বিশ্ব বাস্তবতার নানামুখী পরিবর্তন। আর বাংলাদেশে মিডিয়ার চ্যালেঞ্জের জায়গাগুলো আলাদা বলেই আমার মাঝে মাঝে মনে হয়। একশ একটা আইন মোকাবিলা করে বাংলাদেশে মিডিয়া চালাতে হয়। সমস্যা সংকটে কখনো কখনো মনে পড়ে যায় কবি আসাদ চৌধুরীর একটি কবিতার লাইন, ‘কোথায় গেলেন সত্য?’ আমরা বাস্তবতার বাইরে চলে যাই অনেক সময়। চারদিকে সত্যের সন্ধান করা মিডিয়ার অভাব অনুভব করে পাঠকসমাজ। দলবাজির সাংবাদিকতা সবকিছু গ্রাস করে নিচ্ছে। মুজিব কোট আর সাফারি পরা সাংবাদিকতা বাড়ছে। মিডিয়াকর্মীরাই অনেক সময় চলে যাচ্ছেন পেশাদারিত্বের বাইরে। আর রাজনীতিবিদরা এর পূর্ণাঙ্গ সুযোগটুকু নিয়ে নিচ্ছেন। বাস্তবতাকে আড়াল করে মিডিয়ার বিকাশ সম্ভব নয়। সমাজ ও রাষ্ট্রের ভিতরে মিডিয়াকে কাজ করতে হবে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইনের শাসনের জন্য। নিজস্ব দায়িত্ববোধ জাগ্রত করে মিডিয়াকে আত্মজিজ্ঞাসা, আত্মোপলব্ধির জায়গাটুকু ধরে রাখতে হবে। পাশাপাশি প্রস্তুতি নিতে হবে আগামীর চ্যালেঞ্জ বাস্তবায়নের জন্য। কিন্তু কী করে সম্ভব? আবার আদৌ সম্ভব হবে কিনা এমন অনেক প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জের এক কঠিনতম সময়ে দশম বর্ষে পা রাখছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। বাংলাদেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। প্রিয় পাঠক শুভেচ্ছা। অভিবাদন। আগামী দিনের কঠিনতম সময়ে আপনাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা আরেকটি বছরকে জয় করতে চাই। আমাদের এ চাওয়া সম্ভব হবে সত্যিকারের বাস্তবতাকে জয় করে আপনাদের পাশে নিয়ে পথের কাঠিন্যকে জয় করতে পারলে।

নতুন বছরে আমাদের চাওয়া হলো আগামী দিনের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা হোক মানুষের জন্য। ডেভিড লরেন্স জুনিয়রের একটি কথা রয়েছে, ‘‘গণতন্ত্রে এটা জরুরি যে সংবাদপত্রের ওপর আপনাকে আস্থা রাখতে হবে এবং সংবাদপত্রগুলো সে আস্থা দাবিও করতে পারে।” আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেমস মেডিসনের একটি কথা রয়েছে, “জনপ্রিয় সরকারের জনপ্রিয় তথ্য ব্যবস্থা থাকতে হয়, অন্তত জনপ্রিয় তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা থাকতে হয়, না হলে সে সরকার হবে একটি বড় রকমের প্রহসন কিংবা বিয়োগান্ত নাটকের নন্দীপাঠ।’’ এডমন্ড বার্কের সেই বিখ্যাত উক্তি, ‘‘গণতন্ত্রের তিনটি স্তম্ভ তো আছেই, কিন্তু সাংবাদিকদের আসনের দিকে তাকিয়ে দেখুন, ওটাই চতুর্থ স্তম্ভ, বাকি তিনটির চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।” এসব কথায় সামান্য হেরফের বাদ দিলে বাংলাদেশে এখন সাহসী সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে। কমে যাচ্ছে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা। কেন এ অবস্থা তৈরি হচ্ছে? নিজের অভিজ্ঞতাই বলছি, মিডিয়া চালাতে গিয়ে কাউকে খুশি করতে পারি না। ৩৭টির বেশি মামলা নিয়ে ঘুরছি। সমাজের প্রভাবশালীরাই মামলাগুলো দায়ের করেছেন। মাদকের বিরুদ্ধে সংবাদ লিখলে মামলা হয়। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে লিখলে তাদের মানহানি হয়। মামলা ঠুকে দেন। সারাদেশে হাজিরা দিতে দিতে আদালতে ঘুরতে হয় সম্পাদককে। মামলা দায়েরকারী এতেই খুশি। একজন সুশীল সাবেক মন্ত্রী এখনো এমপির কথাই বলি। এক সময় বাম রাজনীতি করতেন ভদ্রলোক। মন্ত্রী হয়ে অপকর্মের বন্যা বইয়ে দিয়েছিলেন। সেসব অপকর্মের কিছু অংশ প্রকাশিত হয়েছিল। আর যায় কোথায়? একটার পর একটা মামলা করলেন তিনি। আরেকজন শুধু বাংলাদেশ প্রতিদিন নয়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করাই তার নেশা।

একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র যদি নিরাপত্তা না দেয় তাহলে সাংবাদিকরা কীভাবে নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করবেন? মিডিয়ার জন্য এখন অনেক আইন। হুমকি শুধু রাজনীতিবিদদের কাছ থেকেই সব সময় পাই তা নয়, জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ তো রয়েছেই। ব্লগারদের খুনি সামাজিক গণমাধ্যমে প্রথম হুমকিটি আমাকে দিয়েছিলেন। সেসব হুমকিকে মোকাবিলা করেই টিকে আছি এটাই সত্য। তারপরও নানারকম জীবননাশের হুমকি মোকাবিলা করছি। মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে আলাদা করে। সংবাদ যায় একজনের বিরুদ্ধে। মামলা করে আরেকজন। মামলাবাজির এ এক অভিনব যুগ চলছে। মেইনস্ট্রিম মিডিয়া দায়িত্ব নিয়েই আমরা কাজ করি। সামাজিক গণমাধ্যমের কোনো দায়-দায়িত্ব নেই। রামু, রংপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিরাজগঞ্জ, পাবনার নেতিবাচক সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ঘটনাগুলো সামাজিক গণমাধ্যমের সৃষ্টি। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার নয়। বাংলাদেশের মূল স্রোতধারার মিডিয়া চাইলেও নিজস্ব দায়িত্ববোধের বাইরে যেতে পারে না। দায়িত্ববোধ থেকেই মেইনস্ট্রিম মিডিয়া মুক্তিযুদ্ধ, জাতীয় পতাকা, সংবিধান, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি অঙ্গীকারাবদ্ধ। এ দায়িত্বের অবস্থানও আজকাল কারও ভালো লাগে না। সবাই নিজের মতো করে সবকিছু দেখতে চান। কিন্তু একটি মিডিয়া কী করে বাস্তবতাকে আড়াল করবে? আর আড়াল করতে চাইলেই তৈরি হয় সাংঘর্ষিক অবস্থানের দেয়াল। এ দেয়াল সত্য উচ্চারণে বাধাগ্রস্ত করে। ক্ষতিগ্রস্ত করে গণতান্ত্রিক রীতিনীতিকে। চ্যালেঞ্জে ফেলে মিডিয়াকে। রাষ্ট্র তখন বোঝে না কোন আইনটি মেইনস্ট্রিম মিডিয়া আর কোন আইনটি নিয়ন্ত্রণহীন সামাজিক গণমাধ্যমের জন্য।

মত ও পথের ভিন্নতা অবশ্যই থাকতে পারে। ভলতেয়ারের সেই কথাটি ভুলে গেলে চলবে না- ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে  একমত না হতে পারি কিন্তু জীবন দিয়ে হলেও তোমার মতকে রক্ষা করবো।’ জীবনের পথচলায় মত-পথের ভিন্নতা নিয়েই আমরা চলছি। কিন্তু মিডিয়াকে তার কাজটুকু করতে দিতে হবে। গণতন্ত্র ও সমাজ রক্ষার জন্যই মিডিয়া কাজ করে। সমাজের সর্বস্তরে আলোর ছটা সব সময় ছড়িয়ে দিতে পারে তা নয়। কিন্তু এ শেষ চেষ্টাটুকু না করলে সমাজের স্বাভাবিকতা নষ্ট হয়ে যায়। মানুষের মাঝে বৈষম্য বাড়ে। সমাজ চলে যায় লুটেরাদের দখলে। রাষ্ট্রের স্বাভাবিক গতি ধরে রাখতেই সংবাদপত্রের স্বাধীনতা অপরিহার্য। গণমাধ্যমের কাজটুকু করতে দিলে দীর্ঘমেয়াদে গণতন্ত্র লাভবান হয়। আর এখন খারাপ খবরই খবর হিসেবে গণ্য হয় না। ভালো খবরকে সবাই গুরুত্ব দিচ্ছে। আগের মতো মিডিয়া ট্রায়াল পৃথিবীর কোথাও গ্রহণযোগ্যতা পায় না। মানুষ খারাপের পাশাপাশি ভালো খবরও শুনতে চায়। বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিদিনই সমাজের সর্বস্তরের ভালো খবরগুলোও আলাদা করে তুলে ধরছে। আমরা ইতিবাচক ধারার মিডিয়াকে এগিয়ে নিতে চাই আগামীর পথে। পাঠকদের নিয়েই আমরা মোকাবিলা করতে চাই আগামী দিনের কঠিনতম সময়গুলো। সারা দুনিয়াতে প্রিন্ট মিডিয়ার বড় চ্যালেঞ্জ পাঠক কমে যাওয়া। পাশাপাশি সঙ্কুচিত হচ্ছে বিজ্ঞাপনের বাজার। দায়িত্বশীলতা নিয়েই আমরা এ জটিল পরিস্থিতির উত্তরণ করতে চাই।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আমাদের সব পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, বিক্রয় প্রতিনিধি, হকারসহ শুভানুধ্যায়ীদের। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া বাংলাদেশ প্রতিদিন আজকের অবস্থানে আসতে পারত না। কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের প্রতি। তার সাহসী বিনিয়োগ, দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ প্রতিদিন গণমাধ্যমে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। আহমেদ আকবর সোবহানকে নিয়ে দেশের শিল্প জগতে একটি কথা প্রচলিত আছে, তিনি ছাই ধরলে সোনা হয়ে যায়। বাস্তবে তাঁর সঙ্গে  কাজ করতে এসে আমি দেখেছি তিনি বিশালত্ব নিয়েই দেখেন সবকিছু। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বিকাশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে তার বিশাল অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করি। পাশাপাশি বিশাল হৃদয়ের মানুষ বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরসহ সব পরিচালকের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা। তাদের সার্বিক সহায়তায় বাংলাদেশ প্রতিদিন সংবাদপত্রে নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। এই দিনে স্মরণ করছি, বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রথম দিন থেকে কাজ করা সব সহকর্মীকে। সবার অবদানেই আজকের এই অর্জন। এ কাগজটিকে সফল করে তুলতে সবাই অবদান রেখেছেন। সবার কর্মধারাবাহিকতাকে ধরে রেখেই আমরা আগামীকে জয় করতে চাই। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় বাংলা দৈনিক হিসেবে টিকিয়ে রাখতে চাই। এর মাঝে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যে পত্রিকা চালু ও অফিস স্থাপন একটি নতুন দৃষ্টান্ত বাংলাদেশের সংবাদপত্রের জন্য। এ দৃষ্টান্তের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখব। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। এগিয়ে যাবে। মিডিয়াও পিছিয়ে থাকতে পারে না। আমাদের মিডিয়া এখন বিশ্ব বাস্তবতায় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও এগিয়ে যাবে। সবাই যখন বলছেন, প্রিন্ট মিডিয়া শেষ তখনই আমরা নতুন নতুন দেশ থেকে পত্রিকা প্রকাশ করছি। আমাদের অনলাইনের পাঠক এখন বিশ্বজুড়ে। আর প্রিন্টভার্সন বাংলাদেশ, ইউরোপ, আমেরিকার পর এবার মধ্যপ্রাচ্য থেকে প্রকাশের প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুত এ পদক্ষেপ হয়তো বাস্তবায়ন করব। আমরা চাই মিডিয়াকে নতুন করে আগামী দিনের জন্য জাগিয়ে তুলতে।

মাত্র নয় বছরে সাফল্যের দশদিগন্তে ছড়িয়ে পড়েছে কাগজটি। শুধু বাংলাদেশ নয়, গত বছর উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের যাত্রা শুরু করেছিলাম। আপনাদের ভালোবাসায় অতি অল্প সময়ে প্রবাস সংস্করণেও সাফল্যের মাইলফলক স্পর্শ করেছি আমরা। দেশে-বিদেশে পাঠকের আস্থা ও ভালোবাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশের সর্বাধিক প্রচারিত জাতীয় দৈনিক। সাফল্যের এই বিশালত্বের এ খবর আমাদের যেমন আপ্লুত করে, আবার ভিতরে ভিতরে ভয়ও ধরিয়ে দেয়, সংবাদপত্রের ইতিহাসে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখার। কারণ ধারাবাহিক সাফল্য ধরে রাখার নজির কষ্টসাধ্য একটি বিষয়। কিন্তু আমার স্পষ্ট উচ্চারণ মিডিয়ার অতি রাজনীতিকরণের দরকার নেই। দলবাজি আর দলীয়করণের সাংবাদিকতা একটি দেশের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনে না। তারপরও কোনো হুমকির কাছে মাথানত করিনি। পাঠকের কাছে অঙ্গীকার, হুমকি মামলা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে থামিয়ে রাখতে পারবে না। সত্য যত কঠিন হোক তুলে ধরব। আমাদের অঙ্গীকার জনগণের কাছে। সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজদের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলম চলবে তরবারির মতো। পাশাপাশি থাকবে বাংলাদেশের ইতিবাচক এগিয়ে চলার খবর। আমরা সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলতে দ্বিধাহীন। অন্যায় অসঙ্গতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশ প্রতিদিনের লড়াই শুরু থেকে। এ লড়াই আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। জীবনের পরতে পরতে আমাদের অনেক সমস্যা। বাংলাদেশকে আগামীর সুন্দরতম পথে এগিয়ে নিতে হবে। এ পথ তৈরি সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্ভাবনার কথা বলবে। টানা ৯ বছর একটি পত্রিকার ধারাবাহিক সাফল্য কঠিন একটি কাজ। পাঠকদের ভালোবাসার কারণেই সেই কাজটি সঠিকভাবে পালন করতে পেরেছি। আমাদের দেশে অনেক সংবাদপত্র আকাশছোঁয়া প্রচার সংখ্যা অতীতে তৈরি করেছিল। কিন্তু ধারাবাহিকতা রাখতে পারেনি। সাফল্যের এ ধারাবাহিকতাকে ধরে রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। লেখক সমরেশ মজুমদার আমাকে একটি কথা বলেছিলেন, একাগ্রতা থাকলে সবই সম্ভব। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিয়ে আপনিও পারবেন। ১০ বছরে এসে ছড়িয়ে পড়বেন দশ দিগন্তে। কয়েক বছর আগে বলা লেখকের এ কথাগুলো সামনে রেখেই আমরা লড়েছি। দশ দিগন্তে ছড়িয়ে দিতে চাই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। জানি এ পথচলা কঠিন। মানুষ এখন আর পত্রিকা পড়ে না। বই পড়ার অভ্যাসও চলে যাচ্ছে। এ যুগে প্রিন্ট মিডিয়া নিয়ে উন্নত বিশ্বই হিমশিম খাচ্ছে। আর বাংলাদেশের একটি পত্রিকা কী করে দূরে থাকবে? আমরা স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন জয় করি। আমরা চাই পেশাদারিত্বকে মর্যাদার আসনে নিয়ে আগামী দিনের বাংলাদেশের মিডিয়াকে নতুনভাবে উদ্ভাসিত করতে। সবার জন্য শুভ কামনা।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়