শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

রাষ্ট্রদ্রোহী প্রিয়াদের ষড়যন্ত্র ও বর্বর খুনিদের কবলে দেশ

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রদ্রোহী প্রিয়াদের ষড়যন্ত্র ও বর্বর খুনিদের কবলে দেশ

হঠাৎ প্রিয়া সাহা নামের এক রাষ্ট্রদ্রোহী নারীর ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় এক মুহূর্তে গোটা পৃথিবী তাকে চিনেইনি, বাংলাদেশ দেখেছে এক বিশ্বাসঘাতক ডাইনিকে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিয়া সাহার স্বামী মলয় সাহা দুদকের সহকারী পরিচালক। দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। প্রিয়া সাহার একটি এনজিও রয়েছে। মহিলা পরিষদের সঙ্গেও তিনি ছিলেন। তার নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডে  তারা তাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেন। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রানা দাসগুপ্তেরও তিনি ডান হাত হয়ে উঠেছিলেন। তার তৎপরতা ছিল নানামুখী, রহস্যময়। রানা দাসগুপ্তের বিভিন্ন সময়ের বক্তব্যও বিতর্কিত হয়েছে। একটি স্বাধীন সম্প্রীতির বাংলাদেশে যেখানে সংবিধান সব নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে সেখানে রানা দাসগুপ্তের এই হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ কেন? এ নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান হলেও এই পরিষদে তাদের কোনো প্রতিনিধি কেন রাখা হয়নি?

প্রিয়া সাহার যে রাষ্ট্রদ্রোহী ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেখানে দেখা গেছে, ধর্মীয় নিপীড়নের শিকার হওয়া বিশ্বের ১৬টি দেশের ২৭ জন নাগরিক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করে সেই অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। সেখানে বাংলাদেশের পিরোজপুরের মেয়ে, নানাঘাটে জল খাওয়া প্রিয়া সাহা জঘন্য মিথ্যাচারে বাংলাদেশের সম্প্রীতির ওপর আঘাতই করেননি, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করে দেশের সরকার, প্রশাসন ও অসাম্প্রদায়িক জনগণকে অস্তিত্বহীন করে দিয়েছেন। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পশ্চিমা দুনিয়ার কোনো রাষ্ট্রনায়কের কাছে এমন রাষ্ট্রদ্রোহী নির্লজ্জ মিথ্যাচার ইতিহাসে কখনো ঘটেনি। প্রিয়া সাহার দুই সন্তান আমেরিকায় পড়াশোনা করছেন। অনেকে মনে করেন, সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের নাগরিকত্ব লাভের জন্য তিনি এই প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। রাজনৈতিক আশ্রয় নিতে হলে এতটা মিথ্যাচার করতে হয় না। সরকারবিরোধী দমন-পীড়ন বা মৌলবাদের উত্থানে প্রাণনাশের কথা বলে কেউ কেউ যুক্তিতে কেউ কেউ বা প্রতারণামূলকভাবে অতীতেও আশ্রয় নিয়ে সেখানে নাগরিকত্ব নিয়ে আরামের জীবনযাপনই করছেন না, দেশেরটাও সুযোগ-সুবিধামতো ষোলোআনা ভোগ করেছেন। কিন্তু তারাও বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে এত নির্লজ্জ মিথ্যা অভিযোগ কখনো আনেননি।

প্রিয়া সাহা করুণ আকুতি নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বলেন, স্যার আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি। এখানে প্রায় ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান নিখোঁজ রয়েছেন। দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন। সমবেদনা জানিয়ে বিশ্বাসঘাতক প্রিয়া সাহার দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হাত বাড়িয়ে দিলে এই দেশদ্রোহী নারী ট্রাম্পের হাতে হাত রেখে বলেন, এখনো সেখানে ১ কোটি ৮০ লাখ সংখ্যালঘু রয়েছে। দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন। আমরা দেশ ছাড়তে চাই না। সেখানে আমার ঘরবাড়ি হারিয়েছি। তারা আমার ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। জমিজমা দখল করে নিয়েছে। প্রিয়ার বক্তব্য শুনে ট্রাম্প জানতে চান, কারা এটা করেছে? কিছুটা চিন্তা করে প্রিয়া সাহা বলেন, মুসলিম মৌলবাদীরা। তারা সব সময় রাজনৈতিক আশ্রয় পায়। সব সময়। ট্রাম্প কোনো মন্তব্য না করলেও প্রিয়া সাহার অভিযোগকে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার জঘন্য মিথ্যাচার বলে নাকচ করেই দেননি, তিনি পরিষ্কার বলেছেন, ছয় মাস ঘুরে তিনি দেখেছেন, বাংলাদেশ একটি ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। প্রিয়া সাহার অভিযোগ সঠিক নয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায় একে অপরকে শ্রদ্ধা করেন। তিনি আটটি বিভাগে মসজিদ মন্দির এবং চার্চে গিয়ে ইমাম পুরোহিতদের সঙ্গে কথা বলেছেন। ধর্মীয় সম্প্রীতির দিক থেকে বাংলাদেশ একটি উল্লেখযোগ্য নাম। যদিও কোনো দেশই সংখ্যালঘুদের অধিকার দিতে সফলতা পায়নি।

’৪৭ সালের দেশ বিভাগ থেকে, বিভিন্ন সময়ের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা থেকে এমনকি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ থেকে এ পর্যন্ত কখনই প্রিয়া সাহার ৩ কোটি ৭০ লাখ সংখ্যালঘু নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। একটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপবাদই নয়, একটি রাষ্ট্রকে কলঙ্কিত করার এই উদ্যোগের পেছনে প্রিয়া সাহা এককভাবে জড়িত-এটা আমার মতো অনেকেই বিশ্বাস করেন না। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তাৎক্ষণিক বলেছিলেন, এটি খতিয়ে দেখা হবে। এর সঙ্গে কারা জড়িত রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাকে ও প্রশাসনকে অবশ্যই খুঁজে বের করে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রিয়া সাহাকে যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমর্থন দিচ্ছেন তারাও দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন। আর প্রিয়া সাহার সমালোচনা করতে গিয়ে যারা হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিষাক্ত মন্তব্য করছেন, তারা সাম্প্রদায়িক বিষাক্ত মনের পরিচয় দিচ্ছেন না উসকানিও দিচ্ছেন। প্রিয়া সাহা সব সময় সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক লেখালেখি করতেন। সবাইকে এ বিষয়ে রাষ্ট্রের প্রতি গভীর আনুগত্য রেখে সংবিধান ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট হয় এমন আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, সরকারের বিরুদ্ধে এক গভীর চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এই রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের রহস্যের উদঘাটন সরকারের দায়িত্ব। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রিয়া সাহার বক্তব্যকে উসকানিমূলক ও দেশদ্রোহী বলে এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ‘জঘন্য’ বলে যথার্থ মন্তব্য করলেও আইনমন্ত্রী এটিকে যত ছোট ঘটনাই বলুন না কেন তা সঠিক নয়। এটি সত্য আমরা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেটিকে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকান্ডে র মধ্য দিয়ে সেটি নির্বাসিত হয়েছে। সংবিধানে বিসমিল্লাহ থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম যুক্ত হয়েছে। কিন্তু এ দেশের অসাম্প্রদায়িক জনগণ ধর্মপ্রাণ হলেও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী বলেই এখানে মৌলবাদী শক্তি বা ধর্মান্ধ রাজনৈতিক শক্তির গণরায়ে সুফল ভোগ করা সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল অনেক দূরের ব্যাপার। এখানে হাজার বছর ধরে আত্মিক বন্ধনে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ গভীর সম্প্রীতিতে বসবাস করে আসছে। তবুও বিভিন্ন সময় ধর্মান্ধ শক্তি রাজনৈতিক মতলবে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে, বৌদ্ধ মন্দিরে, হিন্দুদের মন্দিরে হামলা করেছে। জনগণ ও প্রশাসন তা বরদাস্ত করেনি। সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদকে পরিবার সমাজ জনগণ ও সরকার কঠোরভাবে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান থেকে মোকাবিলা করেছে।

খোঁজ নিয়ে জেনেছি, প্রিয়া সাহার গ্রামের বাড়ি পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙা ইউনিয়নে তার নিজের বাড়িঘর নেই। ভাই ও আত্মীয়স্বজনের বাড়িঘর রয়েছে। সেখানকার পার্শ্ববর্তী চিতলমারী উপজেলার নদীর চর নিয়ে সেখানকার আওয়ামী লীগ উপজেলা চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান শামীমের সঙ্গে দুই পক্ষের চরম বিরোধ রয়েছে। প্রায় ঝামেলা হয়। এ বছর মার্চ মাসে প্রিয়া সাহাদের সমর্থকরা শামীম পক্ষের সংখ্যালঘুদের তিন-চারটি ঘরে আগুন দিলে তার একদিন পর প্রিয়া সাহার ভাইয়ের অব্যবহৃত ঘরে আগুন দিয়ে প্রতিপক্ষদের ওপর মামলা দেওয়া হয়। পাল্টাপাল্টি মামলায় প্রশাসন যেমন তৎপর হয়, তেমনি বিষয়টি তদন্তাধীন। প্রিয়া সাহা তার সচিব ভাইয়ের ক্ষমতাই ব্যবহার করেননি, তার এনজিওকেও মানববন্ধনে নামিয়েছিলেন এবং তাদের দায়ের করা মামলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদেরও আসামি করেছেন, জেলও খাটিয়েছেন। তার বাড়িঘর জায়গাজমি দখলের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি রানা দাসগুপ্ত বলেছেন, প্রিয়া সাহা মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে সংখ্যালঘু নিপীড়নের যে অভিযোগ করেছেন এটা তার নিজস্ব বক্তব্য। সংগঠনের কোনো সম্পর্ক নেই। যতই বলুন না কেন, এই বক্তব্য সন্দেহের ঊর্ধ্বে যেতে পারে না।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, প্রিয়া সাহা দেশে ফিরলে তার মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্য নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। প্রিয়া সাহা ইতিমধ্যে বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল বারকাতের সঙ্গে কাজ করতে গিয়েও তিনি অনেক তথ্য পেয়েছেন। এমনকি তিনি তার বক্তব্যের জন্য কোনো ধরনের অনুশোচনায়ও ভোগছেন না। এই চক্র কাদের নিয়ে তাদের মুখোশ উন্মোচিত করে আইনের আওতায় আনা উচিত। 

প্রিয়া সাহা দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে সেখানে তিনি গিয়েছিলেন। কিন্তু জানা যায়, স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন প্রধান চার ধর্মের সরকারি প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে যান। কিন্তু তারা ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে না পারলেও বেসরকারিভাবে যাওয়া প্রিয়া সাহা হোয়াইট হাউসে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণ পেলেন। ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক ‘হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা জয় ক্যানসারার আমন্ত্রণে প্রিয়া সাহা যুক্তরাষ্ট্র সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের পরিচালক পদমর্যাদার একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে জয় ক্যানসারার ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের কাজটি করে থাকেন। ওই সংগঠনে তিনি খুব সক্রিয়। তিনিই ট্রাম্পের কাছে প্রিয়া সাহাকে যেতে ব্যবস্থা করে দেন। তবে প্রিয়া সাহার সঙ্গে নাকি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের জয় ক্যানসারার যোগাযোগ বেশি সেটি জানা যায়নি। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রশাসন তার স্বামী ও ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই এবং রানা দাসগুপ্তদের ডাকলেই হয়তো জানতে পারবেন।

এদিকে বরগুনায় দিনদুপুরে মধ্যযুগীয় কায়দায় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ছায়ায় গড়ে ওঠা সন্ত্রাসী বাহিনী বন্দুকযুদ্ধে নিহত নয়ন বন্ডের নেতৃত্বে কীভাবে রিফাতকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে দেশ দেখেছে। কীভাবে এই প্রভাবশালী ক্ষমতাধরদের কারণে মামলার এক নম্বর সাক্ষী মিন্নি আসামি হয়ে কীভাবে পুলিশি নির্যাতন ও রিমান্ডের মুখে পড়েছে দেশবাসী দেখেছে। স্থানীয় এমপিপুত্রের ঘনিষ্ঠজন ও পুলিশ সুপার মারুফ হোসেনের সোর্স নয়ন বন্ড এর আগে মাদক নিয়ে ধরা পড়লেও ছাড়া পেয়েছিল। প্রভাবশালী ক্ষমতাধরদের কারণেই কীভাবে মিন্নির পক্ষে আইনজীবীরা পাশে দাঁড়াননি, সেটিও দেশ দেখেছে। এরশাদের পতনের পর তার মামলার প্রধান কৌঁসুলি হয়েছিলেন প্রখ্যাত আইনজীবী মরহুম সিরাজুল হক। বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার প্রধান কৌঁসুলি সিরাজুল হক সেদিন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। অনেক রাজনীতিবিদের মতো আমি তার কাছেও বনানীর বাড়িতে মাঝেমধ্যে ছুটে যেতাম। ভীষণ ¯ন্ডেœহ করতেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যাতে বিব্রত না হন সেজন্য দলের প্রেসিডিয়াম থেকে পদত্যাগ করে এরশাদের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। অনেক তথ্যের মাঝে তিনি আমাকে একটি কথা বলেছিলেন, আইনজীবীর কালো গাউনের ধর্মই হচ্ছে আসামির পাশে দাঁড়ানো, যাতে ন্যায়বিচার থেকে সে বঞ্চিত না হয়। দেশে সেই রাজনীতিবিদরাও নেই, সেসব আইনজীবীরাও নেই।

দেশে কোনো রাজনীতি নেই। আন্দোলন-সংগ্রাম নেই। হরতাল অবরোধ নেই। শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র সংগঠনগুলো সংঘাত সংঘর্ষ আধিপত্যের লড়াই নিয়ে। সর্বত্র সরকারি দলের ও প্রশাসনের একক কর্তৃত্ব চলছে। এর মধ্যে দলের একদল উন্নাসিক বেপরোয়া দাম্ভিক নেতা-কর্মীর দায়িত্বহীন অপকর্ম বরগুনাসহ বিভিন্ন জায়গায় হচ্ছে। মাঝখানে পদ্মা সেতুতে মানুষের জবাই করা কাটা মাথা লাগবে বলে গুজবে দেশ ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ছেলেধরা সন্দেহে নানা জায়গায় গণপিটুনির উন্মক্ততা চরম আকার নিয়েছে। গুজবকে কেন্দ্র করে পিটিয়ে মানুষ হত্যার ঘটনা ঘটছে। গুজব ছড়িয়ে মানুষ হত্যার মধ্য দিয়ে সামাজিক অপরাধ সংঘটিতই নয়, দেশকে আতঙ্কগ্রস্ত ও অস্থিতিশীল করার চেষ্টা জোরেসোরে চলছে। জবাই করা মাথাসহ যুবক আটক হয়েছে। সাড়ে তিন বছরের কন্যাকে ঘরে রেখে বাড্ডায় স্কুলে ভর্তির বিষয়ে আলাপ করতে গিয়েছিলেন তসলিমা বেগম রেণু। মধ্যযুগীয় বর্বরতায় ছেলেধরা সন্দেহে তাকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। কেউ কেউ ভিডিও ধারণ করেছেন। হত্যায় অংশ নিয়ে উল্লাস করেছেন। সর্বত্র যেন এক অমানবিক হৃদয়হীন নৃশংসতার চিত্রপট উঠে এলেও প্রিয়া সাহার রাষ্ট্রদ্রোহী তৎপরতা থেকে দেশে একের পর এক ঘটে যাওয়া মধ্যযুগীয় বর্বরতা গভীর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিচ্ছে। আলামত ভালো নয়। একদিকে সমাজকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলা অন্যদিকে রাষ্ট্রকে পশ্চিমা দুনিয়ার কাছে সংখ্যালঘু নিপীড়নের ভয়ঙ্কর দেশ হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। এসব ষড়যন্ত্র তৎপরতা ও মধ্যযুগীয় বর্বরতা সরকারকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। বাংলাদেশ আজ রাষ্ট্রদ্রোহী প্রিয়া সাহাসহ মধ্যযুগীয় বর্বরদের ষড়যন্ত্রের কবলে পতিত।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

২২ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা