শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

রাষ্ট্রদ্রোহী প্রিয়াদের ষড়যন্ত্র ও বর্বর খুনিদের কবলে দেশ

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রদ্রোহী প্রিয়াদের ষড়যন্ত্র ও বর্বর খুনিদের কবলে দেশ

হঠাৎ প্রিয়া সাহা নামের এক রাষ্ট্রদ্রোহী নারীর ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় এক মুহূর্তে গোটা পৃথিবী তাকে চিনেইনি, বাংলাদেশ দেখেছে এক বিশ্বাসঘাতক ডাইনিকে। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিয়া সাহার স্বামী মলয় সাহা দুদকের সহকারী পরিচালক। দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। প্রিয়া সাহার একটি এনজিও রয়েছে। মহিলা পরিষদের সঙ্গেও তিনি ছিলেন। তার নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডে  তারা তাকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেন। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট রানা দাসগুপ্তেরও তিনি ডান হাত হয়ে উঠেছিলেন। তার তৎপরতা ছিল নানামুখী, রহস্যময়। রানা দাসগুপ্তের বিভিন্ন সময়ের বক্তব্যও বিতর্কিত হয়েছে। একটি স্বাধীন সম্প্রীতির বাংলাদেশে যেখানে সংবিধান সব নাগরিকের সমঅধিকার নিশ্চিত করেছে সেখানে রানা দাসগুপ্তের এই হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ কেন? এ নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান হলেও এই পরিষদে তাদের কোনো প্রতিনিধি কেন রাখা হয়নি?

প্রিয়া সাহার যে রাষ্ট্রদ্রোহী ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেখানে দেখা গেছে, ধর্মীয় নিপীড়নের শিকার হওয়া বিশ্বের ১৬টি দেশের ২৭ জন নাগরিক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করে সেই অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। সেখানে বাংলাদেশের পিরোজপুরের মেয়ে, নানাঘাটে জল খাওয়া প্রিয়া সাহা জঘন্য মিথ্যাচারে বাংলাদেশের সম্প্রীতির ওপর আঘাতই করেননি, রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করে দেশের সরকার, প্রশাসন ও অসাম্প্রদায়িক জনগণকে অস্তিত্বহীন করে দিয়েছেন। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পশ্চিমা দুনিয়ার কোনো রাষ্ট্রনায়কের কাছে এমন রাষ্ট্রদ্রোহী নির্লজ্জ মিথ্যাচার ইতিহাসে কখনো ঘটেনি। প্রিয়া সাহার দুই সন্তান আমেরিকায় পড়াশোনা করছেন। অনেকে মনে করেন, সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের নাগরিকত্ব লাভের জন্য তিনি এই প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। রাজনৈতিক আশ্রয় নিতে হলে এতটা মিথ্যাচার করতে হয় না। সরকারবিরোধী দমন-পীড়ন বা মৌলবাদের উত্থানে প্রাণনাশের কথা বলে কেউ কেউ যুক্তিতে কেউ কেউ বা প্রতারণামূলকভাবে অতীতেও আশ্রয় নিয়ে সেখানে নাগরিকত্ব নিয়ে আরামের জীবনযাপনই করছেন না, দেশেরটাও সুযোগ-সুবিধামতো ষোলোআনা ভোগ করেছেন। কিন্তু তারাও বাংলাদেশ নামের রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে এত নির্লজ্জ মিথ্যা অভিযোগ কখনো আনেননি।

প্রিয়া সাহা করুণ আকুতি নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে বলেন, স্যার আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি। এখানে প্রায় ৩ কোটি ৭০ লাখ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান নিখোঁজ রয়েছেন। দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন। সমবেদনা জানিয়ে বিশ্বাসঘাতক প্রিয়া সাহার দিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হাত বাড়িয়ে দিলে এই দেশদ্রোহী নারী ট্রাম্পের হাতে হাত রেখে বলেন, এখনো সেখানে ১ কোটি ৮০ লাখ সংখ্যালঘু রয়েছে। দয়া করে আমাদের সাহায্য করুন। আমরা দেশ ছাড়তে চাই না। সেখানে আমার ঘরবাড়ি হারিয়েছি। তারা আমার ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। জমিজমা দখল করে নিয়েছে। প্রিয়ার বক্তব্য শুনে ট্রাম্প জানতে চান, কারা এটা করেছে? কিছুটা চিন্তা করে প্রিয়া সাহা বলেন, মুসলিম মৌলবাদীরা। তারা সব সময় রাজনৈতিক আশ্রয় পায়। সব সময়। ট্রাম্প কোনো মন্তব্য না করলেও প্রিয়া সাহার অভিযোগকে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার জঘন্য মিথ্যাচার বলে নাকচ করেই দেননি, তিনি পরিষ্কার বলেছেন, ছয় মাস ঘুরে তিনি দেখেছেন, বাংলাদেশ একটি ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ। প্রিয়া সাহার অভিযোগ সঠিক নয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায় একে অপরকে শ্রদ্ধা করেন। তিনি আটটি বিভাগে মসজিদ মন্দির এবং চার্চে গিয়ে ইমাম পুরোহিতদের সঙ্গে কথা বলেছেন। ধর্মীয় সম্প্রীতির দিক থেকে বাংলাদেশ একটি উল্লেখযোগ্য নাম। যদিও কোনো দেশই সংখ্যালঘুদের অধিকার দিতে সফলতা পায়নি।

’৪৭ সালের দেশ বিভাগ থেকে, বিভিন্ন সময়ের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা থেকে এমনকি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ থেকে এ পর্যন্ত কখনই প্রিয়া সাহার ৩ কোটি ৭০ লাখ সংখ্যালঘু নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। একটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অপবাদই নয়, একটি রাষ্ট্রকে কলঙ্কিত করার এই উদ্যোগের পেছনে প্রিয়া সাহা এককভাবে জড়িত-এটা আমার মতো অনেকেই বিশ্বাস করেন না। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম তাৎক্ষণিক বলেছিলেন, এটি খতিয়ে দেখা হবে। এর সঙ্গে কারা জড়িত রাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাকে ও প্রশাসনকে অবশ্যই খুঁজে বের করে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রিয়া সাহাকে যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমর্থন দিচ্ছেন তারাও দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন। আর প্রিয়া সাহার সমালোচনা করতে গিয়ে যারা হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিষাক্ত মন্তব্য করছেন, তারা সাম্প্রদায়িক বিষাক্ত মনের পরিচয় দিচ্ছেন না উসকানিও দিচ্ছেন। প্রিয়া সাহা সব সময় সাম্প্রদায়িক উসকানিমূলক লেখালেখি করতেন। সবাইকে এ বিষয়ে রাষ্ট্রের প্রতি গভীর আনুগত্য রেখে সংবিধান ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে ধর্মীয় সম্প্রীতি বিনষ্ট হয় এমন আচরণ থেকে বিরত থাকতে হবে। এটা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে, সরকারের বিরুদ্ধে এক গভীর চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এই রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের রহস্যের উদঘাটন সরকারের দায়িত্ব। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রিয়া সাহার বক্তব্যকে উসকানিমূলক ও দেশদ্রোহী বলে এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ‘জঘন্য’ বলে যথার্থ মন্তব্য করলেও আইনমন্ত্রী এটিকে যত ছোট ঘটনাই বলুন না কেন তা সঠিক নয়। এটি সত্য আমরা আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জন করেছিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেটিকে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যাকান্ডে র মধ্য দিয়ে সেটি নির্বাসিত হয়েছে। সংবিধানে বিসমিল্লাহ থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম যুক্ত হয়েছে। কিন্তু এ দেশের অসাম্প্রদায়িক জনগণ ধর্মপ্রাণ হলেও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী বলেই এখানে মৌলবাদী শক্তি বা ধর্মান্ধ রাজনৈতিক শক্তির গণরায়ে সুফল ভোগ করা সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল অনেক দূরের ব্যাপার। এখানে হাজার বছর ধরে আত্মিক বন্ধনে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ গভীর সম্প্রীতিতে বসবাস করে আসছে। তবুও বিভিন্ন সময় ধর্মান্ধ শক্তি রাজনৈতিক মতলবে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে, বৌদ্ধ মন্দিরে, হিন্দুদের মন্দিরে হামলা করেছে। জনগণ ও প্রশাসন তা বরদাস্ত করেনি। সন্ত্রাসবাদ-জঙ্গিবাদকে পরিবার সমাজ জনগণ ও সরকার কঠোরভাবে ঐক্যবদ্ধ অবস্থান থেকে মোকাবিলা করেছে।

খোঁজ নিয়ে জেনেছি, প্রিয়া সাহার গ্রামের বাড়ি পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙা ইউনিয়নে তার নিজের বাড়িঘর নেই। ভাই ও আত্মীয়স্বজনের বাড়িঘর রয়েছে। সেখানকার পার্শ্ববর্তী চিতলমারী উপজেলার নদীর চর নিয়ে সেখানকার আওয়ামী লীগ উপজেলা চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান শামীমের সঙ্গে দুই পক্ষের চরম বিরোধ রয়েছে। প্রায় ঝামেলা হয়। এ বছর মার্চ মাসে প্রিয়া সাহাদের সমর্থকরা শামীম পক্ষের সংখ্যালঘুদের তিন-চারটি ঘরে আগুন দিলে তার একদিন পর প্রিয়া সাহার ভাইয়ের অব্যবহৃত ঘরে আগুন দিয়ে প্রতিপক্ষদের ওপর মামলা দেওয়া হয়। পাল্টাপাল্টি মামলায় প্রশাসন যেমন তৎপর হয়, তেমনি বিষয়টি তদন্তাধীন। প্রিয়া সাহা তার সচিব ভাইয়ের ক্ষমতাই ব্যবহার করেননি, তার এনজিওকেও মানববন্ধনে নামিয়েছিলেন এবং তাদের দায়ের করা মামলায় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদেরও আসামি করেছেন, জেলও খাটিয়েছেন। তার বাড়িঘর জায়গাজমি দখলের অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি রানা দাসগুপ্ত বলেছেন, প্রিয়া সাহা মার্কিন প্রেসিডেন্টের কাছে সংখ্যালঘু নিপীড়নের যে অভিযোগ করেছেন এটা তার নিজস্ব বক্তব্য। সংগঠনের কোনো সম্পর্ক নেই। যতই বলুন না কেন, এই বক্তব্য সন্দেহের ঊর্ধ্বে যেতে পারে না।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, প্রিয়া সাহা দেশে ফিরলে তার মিথ্যা বানোয়াট বক্তব্য নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। প্রিয়া সাহা ইতিমধ্যে বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল বারকাতের সঙ্গে কাজ করতে গিয়েও তিনি অনেক তথ্য পেয়েছেন। এমনকি তিনি তার বক্তব্যের জন্য কোনো ধরনের অনুশোচনায়ও ভোগছেন না। এই চক্র কাদের নিয়ে তাদের মুখোশ উন্মোচিত করে আইনের আওতায় আনা উচিত। 

প্রিয়া সাহা দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে সেখানে তিনি গিয়েছিলেন। কিন্তু জানা যায়, স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন প্রধান চার ধর্মের সরকারি প্রতিনিধি দল ওয়াশিংটনে যান। কিন্তু তারা ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে না পারলেও বেসরকারিভাবে যাওয়া প্রিয়া সাহা হোয়াইট হাউসে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে স্টেট ডিপার্টমেন্টের আমন্ত্রণ পেলেন। ওয়াশিংটন ডিসিভিত্তিক ‘হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা জয় ক্যানসারার আমন্ত্রণে প্রিয়া সাহা যুক্তরাষ্ট্র সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন। হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশনের পরিচালক পদমর্যাদার একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে জয় ক্যানসারার ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের কাজটি করে থাকেন। ওই সংগঠনে তিনি খুব সক্রিয়। তিনিই ট্রাম্পের কাছে প্রিয়া সাহাকে যেতে ব্যবস্থা করে দেন। তবে প্রিয়া সাহার সঙ্গে নাকি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের জয় ক্যানসারার যোগাযোগ বেশি সেটি জানা যায়নি। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রশাসন তার স্বামী ও ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই এবং রানা দাসগুপ্তদের ডাকলেই হয়তো জানতে পারবেন।

এদিকে বরগুনায় দিনদুপুরে মধ্যযুগীয় কায়দায় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ছায়ায় গড়ে ওঠা সন্ত্রাসী বাহিনী বন্দুকযুদ্ধে নিহত নয়ন বন্ডের নেতৃত্বে কীভাবে রিফাতকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে দেশ দেখেছে। কীভাবে এই প্রভাবশালী ক্ষমতাধরদের কারণে মামলার এক নম্বর সাক্ষী মিন্নি আসামি হয়ে কীভাবে পুলিশি নির্যাতন ও রিমান্ডের মুখে পড়েছে দেশবাসী দেখেছে। স্থানীয় এমপিপুত্রের ঘনিষ্ঠজন ও পুলিশ সুপার মারুফ হোসেনের সোর্স নয়ন বন্ড এর আগে মাদক নিয়ে ধরা পড়লেও ছাড়া পেয়েছিল। প্রভাবশালী ক্ষমতাধরদের কারণেই কীভাবে মিন্নির পক্ষে আইনজীবীরা পাশে দাঁড়াননি, সেটিও দেশ দেখেছে। এরশাদের পতনের পর তার মামলার প্রধান কৌঁসুলি হয়েছিলেন প্রখ্যাত আইনজীবী মরহুম সিরাজুল হক। বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার প্রধান কৌঁসুলি সিরাজুল হক সেদিন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। অনেক রাজনীতিবিদের মতো আমি তার কাছেও বনানীর বাড়িতে মাঝেমধ্যে ছুটে যেতাম। ভীষণ ¯ন্ডেœহ করতেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা যাতে বিব্রত না হন সেজন্য দলের প্রেসিডিয়াম থেকে পদত্যাগ করে এরশাদের পক্ষে আইনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। অনেক তথ্যের মাঝে তিনি আমাকে একটি কথা বলেছিলেন, আইনজীবীর কালো গাউনের ধর্মই হচ্ছে আসামির পাশে দাঁড়ানো, যাতে ন্যায়বিচার থেকে সে বঞ্চিত না হয়। দেশে সেই রাজনীতিবিদরাও নেই, সেসব আইনজীবীরাও নেই।

দেশে কোনো রাজনীতি নেই। আন্দোলন-সংগ্রাম নেই। হরতাল অবরোধ নেই। শিক্ষাঙ্গনে ছাত্র সংগঠনগুলো সংঘাত সংঘর্ষ আধিপত্যের লড়াই নিয়ে। সর্বত্র সরকারি দলের ও প্রশাসনের একক কর্তৃত্ব চলছে। এর মধ্যে দলের একদল উন্নাসিক বেপরোয়া দাম্ভিক নেতা-কর্মীর দায়িত্বহীন অপকর্ম বরগুনাসহ বিভিন্ন জায়গায় হচ্ছে। মাঝখানে পদ্মা সেতুতে মানুষের জবাই করা কাটা মাথা লাগবে বলে গুজবে দেশ ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। ছেলেধরা সন্দেহে নানা জায়গায় গণপিটুনির উন্মক্ততা চরম আকার নিয়েছে। গুজবকে কেন্দ্র করে পিটিয়ে মানুষ হত্যার ঘটনা ঘটছে। গুজব ছড়িয়ে মানুষ হত্যার মধ্য দিয়ে সামাজিক অপরাধ সংঘটিতই নয়, দেশকে আতঙ্কগ্রস্ত ও অস্থিতিশীল করার চেষ্টা জোরেসোরে চলছে। জবাই করা মাথাসহ যুবক আটক হয়েছে। সাড়ে তিন বছরের কন্যাকে ঘরে রেখে বাড্ডায় স্কুলে ভর্তির বিষয়ে আলাপ করতে গিয়েছিলেন তসলিমা বেগম রেণু। মধ্যযুগীয় বর্বরতায় ছেলেধরা সন্দেহে তাকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। কেউ কেউ ভিডিও ধারণ করেছেন। হত্যায় অংশ নিয়ে উল্লাস করেছেন। সর্বত্র যেন এক অমানবিক হৃদয়হীন নৃশংসতার চিত্রপট উঠে এলেও প্রিয়া সাহার রাষ্ট্রদ্রোহী তৎপরতা থেকে দেশে একের পর এক ঘটে যাওয়া মধ্যযুগীয় বর্বরতা গভীর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত দিচ্ছে। আলামত ভালো নয়। একদিকে সমাজকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তোলা অন্যদিকে রাষ্ট্রকে পশ্চিমা দুনিয়ার কাছে সংখ্যালঘু নিপীড়নের ভয়ঙ্কর দেশ হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। এসব ষড়যন্ত্র তৎপরতা ও মধ্যযুগীয় বর্বরতা সরকারকে কঠোর হস্তে দমন করতে হবে। বাংলাদেশ আজ রাষ্ট্রদ্রোহী প্রিয়া সাহাসহ মধ্যযুগীয় বর্বরদের ষড়যন্ত্রের কবলে পতিত।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা