শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

গুজব ছড়িয়ে হত্যা চলছেই

ধামরাইয়ে নিহত ২ জন, মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী নারীকে গাছে বেঁধে পিটুনি, রাজশাহীতে ৫ এনজিও কর্মী, কুষ্টিয়ায় বেড়াতে আসা বৃদ্ধা, বগুড়ায় শিক্ষার্থী, মৌলভীবাজারে প্রেমপত্র দিতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার, নাটোর নীলফামারী সুনামগঞ্জেও ছেলেধরা গুজব ছড়িয়ে হামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গুজব ছড়িয়ে হত্যা চলছেই

‘ছেলেধরা’ গুজব ছড়িয়ে হত্যাকা- চলছেই। জনমনে আতঙ্ক কাটছে না। ছেলেধরা সন্দেহে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় গণপিটুনি দিয়ে নির্মম হত্যাকা- নিয়ে উঠেছে নানা প্রশ্ন। একেকটি ঘটনা আঘাত হেনেছে সচেতন মানুষের বিবেকের দরজায়। কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে আসছে না ‘ছেলেধরা’ গুজব। গতকালও ঢাকার ধামরাইয়ে গণপিটুনিতে ঘটেছে দুটি নির্মম মৃত্যুর ঘটনা। গত ১৩ দিনে সারা দেশে ১২ জন নিহত ও আহত হয়েছেন ৬৬ জন।

গত শনিবার পুলিশ সদর দফতর থেকে বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়ার পর গতকাল পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন ইউনিট-প্রধানের কাছে পাঠানো হয়েছে বিশেষ সতর্কবার্তা। তবে পুলিশ বলছে, একটি কুচক্রী মহল দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছে।পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মিডিয়া) সোহেল রানা বলেন, ‘পুলিশ সামগ্রিক বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। সমগ্র ইউনিটকে এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কেউ যাতে আইন নিজের হাতে তুলে না নেন এ ব্যাপারে আমাদের বার্তা খুব পরিষ্কার। কারণ, প্রতিটি ঘটনা গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।’ কোনো বিষয়ে সন্দেহ হলে ‘৯৯৯’-এ ফোন দিয়ে পুলিশের সহায়তা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যানুযায়ী, ঢাকার ধামরাইয়ের রোয়াইল ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর গ্রামের ওমানপ্রবাসী যুবক আবুল কালামকে গত রবিবার গভীর রাতে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে ছেলেধরা অপবাদ দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। একই কায়দায় একই ইউনিয়নের আঠিমাইটান গ্রামের আবদুর রহমানের ছেলে শরীফুল ইসলামকে পিটিয়ে হত্যা করে অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা। পুলিশ লাশ দুটি গতকাল উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে এবং আবুল কালাম হত্যার ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে।

জানা গেছে, ধামরাইয়ের কৃষ্ণনগর গ্রামের ফজল হকের ছেলে ওমানপ্রবাসী আবুল কালাম (২৭) ছয় মাস আগে দেশে আসেন। এরপর একই গ্রামের সাইফুল ইসলামের স্ত্রী রোজিনার প্রেমে পড়েন এবং ধীরে ধীরে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিষয়টি টের পেয়ে সাইফুল ইসলাম ও তোফাজ্জল নামে দুই যুবক গত রবিবার রাত ১১টার দিকে আবুল কালামকে ডেকে নেন। বাড়িতে নেওয়ার পরই ছেলেধরা ও ডাকাত বলে তাকে কয়েকজন মিলে বেধড়ক পেটান। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। নিহত আবুল কালামের বাবা ফজর আলী বাদী হয়ে নয়জনকে আসামি করে ধামরাই থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। ধামরাই থানার ওসি দীপক চন্দ্র সাহা জানান, হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে এবং ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পলাতক আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।

রাজশাহী : রাজশাহীর চারঘাটে ছেলেধরা সন্দেহে গণধোলাই দিয়ে এনজিওর পাঁচ কর্মীকে পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী। উদ্ধারকৃতরা আদ-দীন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের কর্মী বলে জানান পুলিশকে। গতকাল দুপুর ১টার দিকে উপজেলার রাওথা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। চারঘাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, উদ্ধারকৃতরা হলেন গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ঝাকরপুর গ্রামের হাফিজুর রহমান (৪২), আবুল হোসেন (৪০) ও রেজাউল করিম (৩৮) এবং ঢাকার লালবাগ থানার কাইয়ুম আলী (৩৯) ও আবুল কালাম। মৌলভীবাজার : কুলাউরায় বন্ধুর প্রেমিকার কাছে প্রেমপত্র ও মোবাইল ফোন সেট দিতে গিয়ে বসন্ত শব্দকর (২৪) নামে এক যুবক ছেলেধরা সন্দেহে গণধোলাইয়ের শিকার হয়েছেন। রবিবার সন্ধ্যায় কুলাউড়ার হাজীপুর ইউনিয়নের পীরেরবাজার এলাকার খাতাইরপার গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, বসন্ত বন্ধুর প্রেমে সহায়তা করার জন্য ওই তরুণীর বাড়ি আসেন। এ সময় স্থানীয় লোকজন অপরিচিত যুবককে এলাকায় দেখে ছেলেধরা সন্দেহে বসন্তকে গণধোলাই দেয়। পরে পীরেরবাজার এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসী উত্তেজিত জনতার হাত থেকে বসন্তকে আটকে রেখে কুলাউড়া থানা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করে। মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলাজুড়ে ছেলেধরা আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ গুজবে কান না দেওয়ার জন্য জনগণের মধ্যে সচেতনতার লক্ষ্যে পৌর শহর ও নয়টি ইউনিয়নে মাইকিং হয়। বলা হয়, পদ্মা সেতুতে মানুষের মাথা ও রক্ত লাগবে এটি একটি গুজব। এ ছাড়া ছেলেধরা সন্দেহ হলে কাউকে গণপিটুনি না দিয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বার বা পুলিশকে খবর দিতে বলা হয়। মাদারীপুর : ছেলেধরা সন্দেহে মাদারীপুর সদর উপজেলার ধুরাইল ইউনিয়নের বৈরাগীর বাজার এলাকায় মানসিক ভারসাম্যহীন এক নারীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার বৈরাগীর বাজারে গতকাল সকালে এক মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে ঘুরতে দেখে ছেলেধরা সন্দেহে আটক করা হয়। পরে একটি গাছের সঙ্গে বেঁধে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে ওই নারীকে উদ্ধার করে।

নীলফামারী : নীলফামারীর সৈয়দপুরে ছেলেধরা সন্দেহে নারীসহ চারজনকে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা। তারা হলেন দিনাজপুরের আবদুল মালেক, নীলফামারীর হেলাল হোসেন, গাইবান্ধার আবদুল গফুর ও বরিশালের মেরিয়ান। তবে এরা মানসিক ভারসাম্যহীন বলে জানা গেছে।

নাটোর : নাটোরের সিংড়ায় ছেলেধরা সন্দেহে আলী আহমদ নামে এক যুবককে গণপিটুনির পর পুলিশে দিয়েছে এলাকাবাসী। রবিবার সন্ধ্যা ৭টায় সিংড়া পৌর শহরের মহেশচন্দ্রপুরে এ ঘটনা ঘটে। আটক যুবক পরশুরামপুর উপজেলার বেরাবাড়িয়া গ্রামের মৃত নছের আলীর ছেলে। স্থানীয় বাজারের দুটি শিশুকে ওই যুবক তার ব্যাগ থেকে চকলেট বা বিস্কুট দিতে চাইলে এলাকাবাসীর ছেলেধরা সন্দেহ হয়। পরে তাকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে আত্মীয়ের বাড়ি বেড়াতে আসা হাসিনা খাতুন (৬০) নামে এক মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে ছেলেধরা সন্দেহে পিটিয়েছে এলাকাবাসী। গতকাল সকাল ৯টার দিকে উপজেলার থানাপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। ওই নারীর বাড়ি ময়মনসিংহে। মারধরের পর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছে।

সুনামগঞ্জ : জেলার বিভিন্ন স্থানে ছেলেধরা সন্দেহে পিটুনি খেয়েছেন নিরপরাধ তিন মানসিক প্রতিবন্ধী। শনিবার রাত ১০টা থেকে রবিবার বিকাল ৫টার মধ্যে জেলার তাহিরপুর, ছাতক ও জামালগঞ্জে মারধরের শিকার হন হতভাগ্য এসব মানসিক প্রতিবন্ধী।

বগুড়া : গাবতলীতে ছেলেধরা সন্দেহে ৪ যুবককে গণপিটুনি দিয়ে তাদের ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যান আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছে জনতা। গতকাল উপজেলার দুর্গাহাটা ইউনিয়ন পরিষদের পূর্বপাশে স্কুলের সামনে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে ওই চার যুবককে উদ্ধার করে। এ সময় জনতার ইট পাটকেলে ৪ পুলিশ সদস্য আহত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠিচার্জ করে জনতাকে ছত্রভঙ্গ করে দেয় এবং ১৫ জনকে আটক করে। জানা যায়, ৪ যুবক বিকাল ৩টায় দুর্গাহাটা মাদ্রাসা ও ইউনিয়ন পরিষদের পূর্বপাশে একটি কেজি স্কুলের সামনে ঘোরাঘুরি করছিল। স্থানীয় লোকজন জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা এলোমেলো কথা বলে। তখন লোকজন ওই ৪ যুবককে ছেলেধরা সন্দেহে মারপিট শুরু করে। এছাড়া শেরপুরে ছেলেধরা গুজব রটিয়ে বাবুল হোসেন (১৮) নামে অনার্স পড়–য়া এক শিক্ষার্থীকে গণপিটুনি দেওয়া হয়েছে। রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের শেরুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। বাবুল উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের পানিসারা গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর