শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্লাবপাড়ায় ৫০ গডফাদার

ক্যাসিনোসহ অপরাধের আখড়া নিয়ন্ত্রণ, বিপুল অর্থ বিদেশে পাচার
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ক্লাবপাড়ায় ৫০ গডফাদার

পঞ্চাশ মাফিয়ার নিয়ন্ত্রণে ঢাকার ক্লাবপাড়া। আর এই মাফিয়াদের অধিকাংশই ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা। এই মাফিয়ারাই রাজধানীর বিভিন্ন ক্লাবে সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও নেপালের মতো বসিয়েছেন ক্যাসিনো। আর এই ক্যাসিনো থেকে তারা হাতিয়ে নিয়েছেন বিপুল পরিমাণ অর্থ। হয়েছেন বিত্ত-বৈভবের মালিক। এরই মধ্যে তারা মোটা অঙ্কের অর্থ বিভিন্ন কৌশলে বিদেশে পাচার করেছেন। বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া ক্লাবের পরিবেশকে বদলে দিয়ে করেছেন অপরাধের আখড়া। রাত গভীর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেসব ক্লাবে আনাগোনা বাড়তে থাকে অপরাধজগতের মাফিয়া, ধনীর দুলাল ও সুন্দরী রমণীদের। এই মাফিয়ারা শাসক দলের হলেও কেউ কেউ একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সরকার পরিবর্তনের পর এরা ভোল পাল্টেছেন। ক্ষমতাসীন দলে যোগদান শুধুই নয়, বাগিয়ে নিয়েছেন পদপদবিও।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, এসব ক্লাবে দীর্ঘকাল ধরেই জুয়ার চর্চা ছিল। কিন্তু অনুমোদনহীন ক্যাসিনো কীভাবে হলো তার সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। তবে ক্লাবগুলোর সঙ্গে জড়িত কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আবাহনী-মোহামেডানসহ অন্য প্রায় সব ক্লাবেই জুয়ার প্রচলন ছিল আশির দশক থেকেই। সেটি করা হতো মূলত ক্লাবের পরিচালন ব্যয় নির্বাহের জন্য। তখন ক্লাবের সংগঠকরা রাজনীতিতে খুব একটা সক্রিয় ছিলেন না বরং ক্লাবগুলোর মধ্যে তীব্র প্রতিযোগিতা ছিল। ফলে খেলাধুলাতেও ক্লাবগুলো বেশ ভালো করেছিল। তখন মূলত ওয়ান-টেন নামে একটি জুয়া হতো, যেটি হাউজি নামে পরিচিত। সপ্তাহে কয়েক দিন হতো। ক্লাবের বার্ষিক দাতাদের বাইরের বড় আয় আসত এই হাউজি থেকেই।  জানা গেছে, জুয়া হিসেবে তখন ক্লাবগুলোতে হাউজি, ওয়ান-টেন, রামিসহ কিছু খেলা চালু ছিল। আর বোর্ড বা জায়গা ভাড়া দিয়ে অর্থ আয় হতো ক্লাবের।

বিদেশের মতো বিশাল বড় ফ্লোরে হাজার রকমের জুয়া খেলার যন্ত্রপাতির সমাহার না হলেও স্লট মেশিন কমবেশি সব ক্লাবে পৌঁছে গেছে গত পাঁচ-ছয় বছরে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের এক কর্মকর্তা বলেন, তিনি সেগুনবাগিচা এলাকায়? অবৈধ মাদক সেবনের খবর পেয়ে একটি অভিযান চালান বছর দুয়েক আগে। অভিযানে ক্যাসিনোর অস্তিত্ব পান। পরে সেটি বন্ধও হয়ে যায় বলে জানান তিনি। সেগুনবাগিচায় এটি বন্ধ হলেও পরবর্তী সময়ে মতিঝিল, কলাবাগান, তেজগাঁও এবং এলিফ্যান্ট রোডে জমজমাট হয়ে ওঠে কয়েকটি ক্যাসিনো। তবে নগরীতে ক্যাসিনোর ধারণা কলাবাগান থেকে শুরু হলেও এর নির্ভরযোগ্য আরেকটি জায়গা হয়ে দাঁড়ায় তেজগাঁওয়ের ফুওয়াং ক্লাব। মূলত তাইওয়ানিদের একটি দল ২০০০ সালের দিকে এখানে পানশালা-কাম-রেস্তোরাঁ চালু করে। পরে তাদের বিদায়ের পর বাংলাদেশি একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার হাত ধরে চালু হয় ক্যাসিনো। এর মধ্যে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর মতিঝিলের ক্লাবগুলোর নিয়ন্ত্রণ যায় যুবলীগের কয়েকজন নেতার হাতে, যারা পরবর্তী সময়ে নিজেদের মাফিয়া হিসেবে তৈরি করেন। জানা গেছে, এক প্রভাবশালী যুবনেতার নিয়ন্ত্রণে চলা ক্যাসিনো থেকে শুধু চাঁদা তোলার কাজ করে একসময় কাকরাইলের বিপাশা হোটেলের বয়ের কাজ করা জাকির হোসেন ও গুলিস্তানের হকার আরমান এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। নতুন মডেলের হ্যারিয়ার গাড়ি দাপিয়ে চাঁদা তোলেন আরমান। দুটি ক্যাসিনোর মালিকানাও রয়েছে তার। কোন ক্যাসিনোর চাঁদার পরিমাণ কত হবে চরম ক্ষমতাধর এক যুবলীগ নেতার সঙ্গে বসে ঠিক করে দিতেন আরমান। আর জাকির চাঁদা তোলার পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় মাসোহারা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করতেন। সিঙ্গাপুরে অভিজাত ক্যাসিনো মেরিনা বে’তে গিয়ে তারা জুয়াও খেলেন একসঙ্গে।

ওই যুবলীগ নেতার নিয়ন্ত্রণেই মূলত ঢাকার বিভিন্ন ক্লাব ও ভবনে বিদেশের আদলে অবৈধ ক্যাসিনো গড়ে উঠতে থাকে। আর এ খাত থেকে প্রতিদিন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নাম করে মোটা অঙ্কের টাকা চাঁদা তুলতে থাকেন ওই যুবনেতা। একসময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক প্রভাবশালী নেতাও পাল্লা দিয়ে ক্যাসিনো খোলার চেষ্টা করেন। একটি ক্লাবে তিনি তা খোলেনও। যুবলীগ নেতা খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া টেন্ডারবাজির পাশাপাশি ঢুকে পড়েন ক্যাসিনো জগতে। শুরুতে এ নিয়ে ভেতরে ভেতরে ওই যুবনেতা ও খালেদের মধ্যে শীতল যুদ্ধও চলছিল।

ঢাকায় যাদের ক্যাসিনো ব্যবসা : গোয়েন্দা প্রতিবেদন ও জুয়াড়িদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঢাকায় ক্যাসিনোর বিস্তার ঘটান নেপালি নাগরিক দীনেশ ও রাজকুমার। প্রভাবশালী এক যুবলীগ নেতার তত্ত্বাবধানে এরা একের পর এক ক্যাসিনো খুলে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে দেশে পাচার করেন।

ভিক্টোরিয়া ক্লাব : ২০১৫ সালে ভিক্টোরিয়া ক্লাবে ক্যাসিনো খোলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে অবৈধ এ ব্যবসা শুরু করেন নেপালের ক্যাসিনো ব্যবসায়ী দীনেশ ও রাজকুমার। তাদের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন বিনোদ মানালি। নেপাল ও ভারতের গোয়ায় তাদের মালিকানায় ক্যাসিনো ব্যবসা রয়েছে। চালুর কয়েক মাসের মধ্যেই বাবা নামের এক নেপালি নাগরিকের কাছে ক্যাসিনোটি বিক্রি করে দেন তারা। তখন থেকে বাবা ও তার ম্যানেজার হেমন্ত মিলে ক্যাসিনোটি চালাতে থাকেন। ক্লাবের সভাপতি কাজল ও সাধারণ সম্পাদক তুহিন। প্রতিদিন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ভাড়া নেন তারা। আর ওই যুবনেতাকে চাঁদা দিতে হয় দিনে ৪ লাখ টাকা। তার সহযোগী যুবলীগ নেতা আরমান ও খোরশেদ প্রতিদিন গিয়ে চাঁদার টাকা নিয়ে আসেন। ক্লাবের সিসি টিভি ক্যামেরা পরীক্ষা করলেই এর সত্যতা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

কলাবাগান ক্লাব : ঢাকার নামকরা জুয়াড়ি শফিকুল আলম সেন্টু ২০১৬ সালে কলাবাগান ক্লাবে ক্যাসিনো খোলেন নেপালি নাগরিক দীনেশ, রাজকুমার ও অজয় পাকরালের সঙ্গে। এখান থেকে প্রতিদিন ২ লাখ টাকা করে চাঁদা নিতেন এক প্রভাবশালী যুবনেতা। এখান থেকেও চাঁদা তুলতেন আরমান। অভিযোগ আছে, চাঁদার অঙ্কে বনিবনা না হওয়ায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে ওই ক্লাব বন্ধ করে দেন যুবলীগ দক্ষিণের এক প্রভাবশালী নেতা। অনেক দেনদরবার করেও যা আর চালু করতে পারেননি সেন্টু। তবে ক্লাবের সভাপতি শফিকুল আলম ফিরোজ ওরফে কালা ফিরোজের নির্দেশনায় চালু হয় হাউজি ও জুয়া।

উত্তরার ক্যাসিনো : দীনেশ ও রাজকুমারের অংশীদারিত্বে উত্তরায় এপিবিএন অফিসের উল্টো পাশে একটি ভবন ভাড়া করে চালু করা হয় আরেকটি ক্যাসিনো। তাদের পার্টনার হন তছলিম নামের এক স্থানীয় যুবলীগ নেতা। এরপর ওই এলাকায় প্রভাবশারী যুবনেতার তত্ত্বাবধানে স্থানীয় যুবলীগ নেতাদের মাধ্যমে আরও কয়েকটি ক্যাসিনো গড়ে তোলেন তারা, যার প্রতিটি থেকে দিনে ২ থেকে ৪ লাখ টাকা চাঁদা তুলতেন আরমান।

সৈনিক ক্লাব : মালিবাগ-মৌচাক প্রধান সড়কের পাশের একটি ভবনে সৈনিক ক্লাব। অবসরপ্রাপ্ত সৈনিকদের নামে এই ক্লাব চলে। আর এটি নির্ধারিত টাকায় ভাড়া নিয়ে ক্যাসিনো খোলেন যুবলীগ নেতা জসিম উদ্দিন ও এ টি এম গোলাম কিবরিয়া। তাদের অংশীদার নেপালি নাগরিক প্রদীপ। এই ক্লাব থেকে প্রতিদিন ৪ লাখ টাকা চাঁদা পান ওই যুবনেতা।

ঢাকা গোল্ডেন ক্লাব : বনানীর আহমেদ টাওয়ারের ২২ তলায় ঢাকা গোল্ডেন ক্লাব খোলেন চাঁদপুরের ব্যবসায়ী আওয়াল পাটোয়ারী ও আবুল কাশেম। ক্লাবটি চালুর কিছুদিনের মধ্যেই কৗশলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর বেড়ে যায় এক যুবনেতার মাসোহারার অঙ্ক। ওই সময় যুবলীগ নেতা আরমান জোর করে ক্লাবটির মালিকানায় ঢুকে পড়েন। নেপালি নাগরিক অজয় পাকরালের তত্ত্বাবধানে চলত ক্যাসিনোটি। এখান থেকেও ওই যুবনেতার জন্য প্রতিদিন ৪ লাখ টাকা চাঁদা তুলতেন আরমান।

ওয়ান্ডারার্স ক্লাব : এই ক্লাবে ক্যাসিনো খোলেন নেপালি নাগরিক হিলমি। তার এ-দেশীয় অংশীদার মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোবাশ্বের। মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওসারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে চলে এই ক্যাসিনো। এখান থেকে প্রতিদিন এক যুবলীগ নেতাকে দিতে হয় ৫ লাখ টাকা।

ব্রাদার্স ইউনিয়ন : মহিউদ্দীন মহির ইশারা ছাড়া ঐহিত্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন ব্রাদার্স ইউনিয়নের পাতাও নড়ে না বলে স্থানীয়দের মধ্যে জনশ্রুতি রয়েছে। সন্ধ্যার পরই এই ক্লাবে চলে জুয়া আর হাউজি।

দিলকুশা ক্লাব : এই ক্লাবের মালিক নেপালি নাগরিক দীনেশ, রাজকুমার ও ছোট রাজকুমার। ভারতীয় আরও দুজন অংশীদার থাকলেও তাদের নাম জানা যায়নি। এই ক্যাসিনো থেকে এক যুবনেতার চাঁদা প্রতিদিন ৪ লাখ টাকা। আরমানের নিজের চাঁদা ১ লাখ। ক্লাবটি চালু করতে ওই যুবনেতাকে অগ্রিম দিতে হয় ৪০ লাখ টাকা। আর আরমান অগ্রিম নেন ১০ লাখ। আরমানের ছোট ভাই ইয়ংমেন্স ক্লাবে অভিযানকালে ধরা পড়লে তাকে এক বছরের সাজা দেন র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

আরামবাগ ক্লাব : স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও যুবলীগ দক্ষিণের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মমিনুল হক সাঈদের তত্ত্বাবধানে একসময়ের ফুটপাত হকার মতিঝিল থানা যুবলীগের বর্তমান নেতা জামালের মালিকানায় ক্যাসিনো খোলা হয় আরামবাগ ক্লাবে। মমিনুল হক সাঈদ তার অলিখিত অংশীদার। আছে নেপালি অংশীদারও। এই ক্যাসিনো থেকে প্রতিদিন তিন লাখ টাকা দেওয়া হয় দক্ষিণ যুবলীগের এক প্রভাবশালী নেতাকে।

ফুওয়াং ক্লাব : তেজগাঁও লিঙ্ক রোডের ফুওয়াং ক্লাবে একসময় মদ বিক্রির পাশাপাশি নিয়মিত বসত ডিজে গানের আসর। কক্ষে কক্ষে চলত নাচ-গান। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের চলমান দ্বিতীয় মেয়াদে ক্লাব মালিক নূরুল ইসলামের সঙ্গে তেজগাঁও জোনের এক পুলিশ কর্মকর্তার ঝামেলার কারণে অভিযান চালিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় ডিজে আয়োজন। এরপর ওই কর্মকর্তার সঙ্গে সমঝোতার মাধ্যমে ক্লাবের দোতলার হলরুমে বসানো হয় ক্যাসিনো। নেপালি সুন্দরী তরুণী ও তরুণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাধ্যমে জাঁকজমকভাবে খোলা হয় ক্যাসিনোটি। ক্লাবটির একক মালিক নূরুল ইসলাম পুরস্কারঘোষিত এক শীর্ষ সন্ত্রাসীর আত্মীয় হওয়ায় এই ক্লাবে যুবলীগ নেতার চাঁদার পরিমাণ কম। দিনে ২ লাখ টাকা।

মোহামেডান ক্লাব : একসময় বিএনপির রাজনীতিতে জড়িত থাকার কারণে ১৯৯৪ সাল থেকে মোহামেডান ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত হন লোকমান হোসেন। বনে যান ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক। ২০১১ সালে ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি লিমিটেড কোম্পানিতে রূপান্তরিত হওয়ার পর সভাপতি পদ থেকে মোসাদ্দেক হোসেন ফালু সরে গেলেও থেকে যান লোকমান। ভোটবিহীন অবস্থায় দুই বছরের জন্য তিনি সদস্যসচিব নির্বাচিত হলেও এখনো তিনি স্বপদে বহাল রয়েছেন। খেলোয়াড়দের কল্যাণ এবং ক্লাবের মানোন্নয়নের কথা বলে তিনি ক্যাসিনো বসান একক সিদ্ধান্তে। যদিও এখান থেকে অর্জিত কোনো টাকা তিনি ক্লাবের মানোন্নয়নে ব্যয় করেন না। ক্লাবে কিংবদন্তি ফুটবলার বাদল রায় অভিযোগ করে বলেন, লোকমান অবশ্যই ক্যাসিনো থেকে বিশেষ সুবিধা পাচ্ছেন বলে তিনি কক্ষ ভাড়া দিয়েছেন। শুধু লোকমান নন, তার অনুসারীরাও এ থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ পাচ্ছেন। বাদল রায় বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই মোহামেডানের উন্নয়নের কথা বলেছেন। অথচ লোকমান তা মানছেন না। আমরা চাই লোকমানের অপসারণ। তা না হলে এই ক্লাব ধ্বংস হয়ে যাবে।’ বাদল রায় বলেন, ‘পত্রিকায় দেখলাম লোকমান বলেছেন, রাজনৈতিক চাপে তিনি ক্যাসিনোর জন্য কক্ষ ভাড়া দিয়েছেন। আমি তা বিশ্বাস করি না। যদি রাজনৈতিক চাপই হতো, বিএনপির লোক হয়ে আওয়ামী লীগ আমলে তিনি বিসিবির পরিচালক পদে আছেন কীভাবে?’

জানা গেছে, বনানীর ঢাকা গোল্ডেন ক্লাবের মালিক ব্যবসায়ী আবুল কাশেম ও মতিঝিলের স্থানীয় যুবলীগ লীগ নেতা ইমরানের মালিকানায় মোহামেডান ক্লাবে চলছিল ক্যাসিনো। এর নেপালি অংশীদার কৃষ্ণা। রাজধানীর সবচেয়ে অত্যাধুনিক ক্যাসিনোটিতে এরই মধ্যে অভিযান চালানো হয়েছে। এখান থেকে প্রতিদিন আরমানের মাধ্যমে ৫ লাখ টাকা চাঁদা পেতেন দক্ষিণ যুবলীগের ওই নেতা।

মুক্তিযোদ্ধা ক্লাব : বিএনপির সময় ইব্রাহীমপুরের আবুল হোসেন লিটন ও তার স্ত্রী সুফিয়া মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবে জুয়া ও হাউজি চালালেও ২০০৯ সালে তা নিজের দখলে নিয়ে নেন দক্ষিণ যুবলীগের এক প্রভাবশালী নেতা। তার চাচা হিসেবে পরিচিত পুরান ঢাকার ব্যবসায়ী আলী হোসেনকে সামনে রেখে এই ক্লাবে ক্যাসিনো চালু করেন। নেপালের দীনেশ ও রাজকুমার তার ব্যবসায়িক অংশীদার। আলী হোসেনের নামে ক্যাসিনোটি চললেও এর মূল মালিক ওই যুবলীগ নেতা। কিন্তু কাগজে-কলমে তার নাম নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

ইয়ংমেন্স ক্লাব : চারদিকে জুয়ার টাকা উড়তে দেখে লোভে পড়েন যুবলীগের আরেক নেতা খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়া। স্থানীয় সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননকে চেয়ারম্যান করে প্রতিষ্ঠা করেন ইয়ংমেন্স ক্লাব। ফুটবল, ক্রিকেটের উন্নয়নের কথা বলে ক্লাবটি প্রতিষ্ঠার পর অত্যাধুনিক সরঞ্জাম এনে নিজেই চালু করেন ক্যাসিনো। কমলাপুর আইসিডির কিছু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে চীন থেকে আমদানি করা অত্যাধুনিক সরঞ্জাম এনে বসান তার ক্যাসিনোতে। এখান থেকেও ৪ লাখ টাকা চাঁদা নিতেন যুবলীগ দক্ষিণের এক প্রভাবশালী নেতা।

অ্যাজাক্স ক্লাব : এলিফ্যান্ট রোডের অ্যাজাক্স ক্লাব চালু হয় যুবলীগ নেতা আরমান, তছলিম ও খোরশেদের তত্ত্বাবধানে। নেপালি নাগরিক ছোট রাজকুমারকে দিয়ে ক্যাসিনোটি চালু করেন তারা। এই ক্যাসিনো থেকে প্রতিদিন দক্ষিণের যুবলীগের পরাক্রমশালী নেতার পকেটে যেত ৩ লাখ টাকা।

ইস্কাটন সবুজ সংঘ : একসময়ের ঐতিহ্যবাহী এই ক্লাবে খেলার বদলে চলে জুয়া আর হাউজি। সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর পর্যন্ত সপ্তাহের সাত দিনই চলে জুয়ার ব্যবসা। মনোরঞ্জনের জন্য ব্যবস্থা রাখা হয় নানা ধরনের নেশাজাতীয় দ্রব্যের। একসময় শীর্ষ সন্ত্রাসী তকমা পাওয়া এক ব্যক্তি ক্লাবটির নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছেন মাদারীপুরের সারোয়ার ও জামালের মাধ্যমে। তবে একজন সংসদ সদস্য ও যুবলীগের এক নেতাকে মোটা অঙ্কের মাসোহারা দিয়ে আসছেন তিনি।

জানা গেছে, গুলশান এলাকায় একাধিক বার ও ক্লাবের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন কালা নাসিরের বন্ধু তালাল রিজভী নামের একজন। জাতীয় পার্টির একজন প্রভাবশালী নেতার প্রত্যক্ষ মদদে তালাল রিজভীর ইশারায় ওই ক্লাবগুলোতে কয়েক দিন আগ পর্যন্ত চলত নানা ধরনের অপকর্ম। অন্যদিকে ২০ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগ নেতা কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দীন রতন তার এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী ও স্পোর্টস ক্লাবে হাউজি ও জুয়ার মদদদাতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা