শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

পর্যবেক্ষণ

গভীর ষড়যন্ত্র চলছে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
গভীর ষড়যন্ত্র চলছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী যখনই দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছেন এবং দলে ক্লিন ইমেজের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় শুদ্ধি অভিযানের সূচনা করেছেন ঠিক তখন চারদিকে যেন হঠাৎ করে এক গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল মনে করছেন, দীর্ঘদিন রাজনীতিতে সুবিধা করতে না পারা প্রধান বিরোধী দল বিএনপি শক্তির ওপর বিগত নির্বাচনে গঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে জাতীয় সরকারের যে প্রস্তাব এসেছে পর্দার অন্তরালে চলমান ষড়যন্ত্রেরই আলামত এটি। দেশের ব্যবসায়ী সমাজ থেকে শেখ হাসিনার দুঃসময়ের রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদেরও দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা চালানো শুরু হয়েছে। শুরু হয়েছে দেশে-বিদেশে নানামুখী অপপ্রচার। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কিছুদিন আগে বলেছিলেন, ‘শেখ হাসিনাকে সরিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র হয়েছিল’। এই বার্তা দেওয়ার পরই ২৮ সেপ্টেম্বর ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন বিএনপিনির্ভর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে ড. রেজা কিবরিয়া সরকারের পদত্যাগ ও জাতীয় সরকার গঠনের তিন দফা প্রস্তাব দেন। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রে বসেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ওয়ান ইলেভেন আসার প্রয়োজন নেই। ওয়ান ইলেভেন যাতে না আসে সেজন্য আগেভাগেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছেন। রেজা কিবরিয়ার জাতীয় সরকারের বিবৃতির পাঁচ দিন পর জেএসডির আ স ম রব একটি পরিকল্পনাও উত্থাপন করেছেন। এদিকে সিপিবি এসব রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত না থাকলেও তাদের উপদেষ্টা মনজুরুল আহসান খান জাতীয় সরকারের পক্ষে এক টিভি টকশোয় মত দিয়েছেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারাও বলছেন, এই দাবিতে বামপন্থিসহ সরকারবিরোধী সব দলকে এক প্ল্যাটফরমে নিয়ে আসার চেষ্টা তারা করছেন। বিএনপি-জামায়াত শাসনামলেও এভাবে জাতীয় সরকারের একটি তৎপরতা পর্দার অন্তরালে জোরেশোরে চলেছিল।

এদিকে শেখ হাসিনা সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে দলের অনেকে পাকড়াও হলেও দেশজুড়ে যখন প্রশংসিত হচ্ছিল এবং মানুষ আশার আলো দেখছিল তখন দেশের শীর্ষ মেধাবীদের বিশ্ববিদ্যালয় বুয়েটে ছাত্রলীগের একদল নির্দয় খুনির হাতে আবরার ফাহাদ নামের এক মেধাবী ছাত্রের নৃশংস হত্যাকা  গোটা দেশকে বিষাদগ্রস্ত ও বেদনার্ত করে দেয়। অতীতেও সব সরকারের আমলে শিক্ষাঙ্গনে ভয়াবহ সন্ত্রাস ও হত্যাকা  ঘটলেও নিহতদের পরিবার খুনের বিচার পায়নি। বরাবরই শাসকদলের সন্ত্রাসীরা রাষ্ট্রীয় প্রশ্রয় পেয়েছে। এবারই প্রথম শেখ হাসিনার সরকার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রলীগ থেকে খুনিদের বহিষ্কারই করেনি, পুলিশ তাদের আটক করে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নিয়েছে। দ্রুত এই মর্মান্তিক হত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বুয়েট প্রশাসন আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের সব দাবি মেনে নিলেও আন্দোলন না থামায় ষড়যন্ত্রের আলামত দেখা যাচ্ছে। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তি ও তাদের ছাত্র সংগঠন ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির বুয়েট ইস্যুকে গরম করে দাবানলের আগুন ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার প্রশাসনিক কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করায় সেই সুযোগটি তাদের হাতছাড়া হয়ে যায়।

বিএনপি ও জামায়াতের সাইবার ফোর্স সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সম্প্রতি শেখ হাসিনা সরকারবিরোধী বিভিন্ন অপপ্রচার, ভারতবিরোধী পুরনো জিকির, ইমরান খানের পক্ষে স্তুতিবাক্য এবং শেখ হাসিনার পক্ষের দেশবরেণ্য ব্যক্তিবর্গের চরিত্রহননের মিথ্যা প্রচারণায় শক্তিশালীভাবে মাঠে নেমেছে।

শুধু তাই নয়, যে সময় শেখ হাসিনা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৮-এ নিয়ে এসেছেন, পৃথিবীর সামনে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিস্ময়কর জায়গায় নিয়ে গেছেন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন কর্মকান্ডে  যাতে কোনো লুটপাট না হয়, সুশাসন নিশ্চিত হয় সেই কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তখনই নানামুখী ষড়যন্ত্রে অনেকে লিপ্ত হয়েছেন। দেশে অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখা শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ব্যবসায়ী সমাজ থেকে দলের নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে তাঁর কাছ থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়ার গভীর চক্রান্ত চলছে। দায়িত্বশীল সূত্র বলছে, যা কিছু ঘটছে শেখ হাসিনা অবহিত আছেন। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন প্রশ্নে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে তাঁর জিরো টলারেন্স নীতির মতো দুর্নীতিবিরোধী অভিযানও অব্যাহত থাকবে। এতে জনগণের সমর্থন যেমন তাঁর প্রতি বাড়বে তেমনি তিনি তাঁর দুঃসময়ের দলের নেতা-কর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মিত্রদের দূরে সরে যেতে দেবেন না। দলের বিতর্কিতদের সরিয়ে ক্লিন ইমেজের নির্লোভ নেতৃত্বে দলকে সারা দেশে ঢেলে সাজাবেন।

বিএনপি তাদের কারাবন্দী নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি সামনে রেখে আগামীতে সরকারবিরোধী একটি আন্দোলন গড়ে তোলার শেষ চেষ্টা শুরু করেছে। সরকারের গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যেও বিষয়টি রয়েছে। বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ থাকলেও, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সক্রিয় হলেও বিএনপির রাজনীতির নাটাই লন্ডনে বসে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও যাবজ্জীবন দে  নির্বাসিত তারেক রহমান ঘোরাচ্ছেন। দেশ-বিদেশে বিএনপি ও জামায়াতের নানামুখী প্রচারণা ও তৎপরতা যেমন অব্যাহত রয়েছে, চলছে অপপ্রচার তেমনি ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের দেশের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তৎপরতা। সরকারবিরোধী একটি ইস্যু সামনে রেখে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ব্যানারে শক্তিশালী আন্দোলনের ডাক এলে সব শক্তি সুসংহতভাবে মাঠে নামবে। ইতিমধ্যে বেগম খালেদা জিয়ার নিরাপত্তাপ্রধান কর্নেল (অব.) ইসাহাক মিয়াকে যে ইমেইল আদান-প্রদানের সূত্রে আটক করা হয়েছে, সেটিও ইঙ্গিতবহ।

কোনো সরকার দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে তার দলের নেতা-কর্মীদের পাকড়াও দূরে থাক অতীতে দেখা গেছে, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হয়েছে। সেখানে শেখ হাসিনার দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে তাঁর দলের অনুপ্রবেশকারী অশুভ শক্তির পাশে মাঠের ত্যাগী কর্মীরাও রেহাই পাননি। কিন্তু বিরোধী দল বিএনপি বা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এটিকে স্বাগত জানানো দূরে থাক বরং সরকারের ইমেজ বিতর্কিত করার বক্তব্যই দিয়ে আসছে। শেখ হাসিনার দল ও প্রশাসনের মধ্যে এমনকি ব্যবসায়ী সমাজের মধ্যেও আতঙ্ক ছড়িয়ে বিভক্তির সুচতুর সীমারেখা টেনে দিতে যাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মহাজোটের নেত্রী শেখ হাসিনার বিরোধী সব শক্তিই ক্রমে এক প্ল্যাটফরমের দিকে ঝুঁকছে। ধীরে ধীরে তারা তাদের নানামুখী প্রচার-অপপ্রচার দেশ-বিদেশে শুরুই করেনি লবিংও চালু করেছে। কূটনৈতিক যোগাযোগও বাড়িয়ে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, শেখ হাসিনা তাঁর নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী দুর্নীতিবিরোধী অভিযানের পাশাপাশি তাঁর রাজনৈতিক শক্তি, গণসমর্থন ও ব্যবসায়ী সমাজসহ সব পেশার মানুষকে সুসংহত করবেন। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী থেকে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে যে আনুগত্য নিয়ে রয়েছে সেটি তাদের কর্মকা  ও বক্তব্যে দিনের মতো পরিষ্কার।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা