শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

কথায় কথায় রিমান্ড

প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, উপেক্ষিত উচ্চ আদালতের নির্দেশনা
আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
কথায় কথায় রিমান্ড

ঘটনা-১ : ফেসবুক মেসেঞ্জারের মাধ্যমে অশ্লীল ছবি পাঠিয়ে টাকা দাবি করার অভিযোগে হামিদুল সোয়াদ নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে রাজধানীর সূত্রাপুর থানায় তোফাজ্জল হোসেন বাদী হয়ে মামলা করেন। এ মামলায় আসামিকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি চায় পুলিশ। ঢাকার সিএমএম আদালত আসামিকে রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি দেয়। রিমান্ডের পর আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও রেকর্ড করা হয়। এরপর আসামি জবানবন্দি প্রত্যাহারের জন্য আদালতে আবেদন করেন। ওই আবেদনে বলা হয়, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাজেদুল ইসলাম কয়েকবার রিমান্ডে নিয়ে আমার প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে এ ঘটনার বিষয়ে জোরপূর্বক আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে বলেন। অন্যথায় পুনরায় রিমান্ডে নিয়ে ক্রসফায়ার দেবেন মর্মে ভয় দেখান। সেই ভয়ে তদন্ত কর্মকর্তার কথামতো নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য জবানবন্দি দিই। বাস্তবে ওই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি আমি স্বেচ্ছায় দিইনি। এদিকে মামলার খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, তদন্তে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় আসামি মো. হামিদুল ইসলাম সোয়াদকে অব্যাহতি দিয়ে গত বছর ২৫ আগস্ট এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করে পুলিশ। মামলার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়ে হামিদুল সোয়াদ এখন মুক্ত।

ঘটনা-২ : দিনের বেলায় ঘরে প্রবেশ করে গুরুত্বপূর্ণ মালামাল, স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা চুরির অভিযোগে খন্দকার নাজমুল হাসান বাদী হয়ে রাজধানীর মুগদা থানায় অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে গত বছর ২২ জুলাই মামলা করেন। পরবর্তীতে মিরাজ নামে একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি দেয় ঢাকার সিএমএম আদালত। এ ছাড়া আরও তিন আসামিকে বিভিন্ন সময় গ্রেফতার করে পুলিশ। পরবর্তীতে ঘটনার তদন্ত করে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় সব আসামিকে অব্যাহতি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হয়। এ মামলার বাদী খন্দকার নাজমুল হাসান মামলার বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, যাকে চোর সন্দেহ হয়েছে, তাকে গ্রেফতার করা হয়নি। মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হলেও আমাকে মামলার ফলাফল জানানো হয়নি।

ঘটনা-৩ : রাজধানীর ওয়ারী থানার ৫১ আর কে মিশন রোডের ভাড়াটিয়া বোরহান উদ্দিন। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বন্ধুকে বিদায় জানাতে ২০১৮ সালের ৮ আগস্ট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান। পরবর্তীতে বাসায় ফিরে দেখেন মেইন দরজার তালা ভাঙা এবং দরজাটি খোলা অবস্থায় রয়েছে। পরে বাসায় ভিতরে প্রবেশ করে দেখেন, বাসায় থাকা নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার নেই। এ ঘটনায় তিনি চুরির মামলা করেন। এরপর পুলিশ হুমায়ুন কবির ও সোলেমান নামে দুজনকে আটক করে আদালতে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে। ঢাকার সিএমএম আদালত রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি দেয়। রিমান্ড ফেরত প্রতিবেদনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার কথা বলা হয়। এর পর অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হারুনুর রশিদ দুই আসামিকে অব্যাহতি দিয়ে ওই বছর ২৩ ডিসেম্বর আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। বর্তমানে ওই দুই আসামি মামলার অভিযোগ থেকে মুক্ত।

উল্লিখিত এই তিনটি ঘটনা উদাহরণ মাত্র। ঢাকার আদালত থেকে প্রতিদিন এ ধরনের বহু মামলায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসামি বিনা কারণে রিমান্ডে থাকছেন। রিমান্ডে শিকার হচ্ছেন বিভিন্ন নির্যাতনের। পরে দেখা যায় অনেক আসামি অপরাধ কবুল করলেও তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। পুলিশ রিমান্ডে পেয়ে আসামিদের বিভিন্নভাবে হয়রানি ও নির্যাতন করছে বলে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জানিয়েছেন। এ ছাড়া অনেক ভুক্তভোগী আসামি লিখিতভাবে রিমান্ডে নির্যাতনের বর্ণনা আদালতে দাখিল করেছেন। এমনকি নির্যাতনের ফলে অনেক সময় আটক ব্যক্তির মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।

১৯৯৮ সালে মতিঝিল থানা পুলিশ হেফাজতে মারা যান ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র শামীম রেজা রুবেল। এ ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট) ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেফতার এবং ১৬৭ ধারায় রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে জনস্বার্থে হাই কোর্টে রিট করে। ওই রিটে ২০০৩ সালের ৭ এপ্রিল রায় দেয় হাই কোর্ট। রায়ে ছয় মাসের মধ্যে ফৌজদারি আইন সংশোধন করতে সরকারকে ১৫ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়। ২০১৬ সালের ২৫ মে ওই রায় বহাল রাখে আপিল বিভাগ। তবে উচ্চ আদালতের সে রায় মানছে না পুলিশ।

আইনজ্ঞরা বলছেন, হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের পদ্ধতি সংক্রান্ত সংশ্লিষ্ট আইনের ধারা সংশোধন হলেই নির্যাতন বন্ধ হবে। তবে আইন সংশোধন হওয়ার আগ পর্যন্ত সর্বোচ্চ আদালতের রায় মানা বাধ্যতামূলক। না মানলে সে ক্ষেত্রে আদালত অবমাননা হবে। আটক ব্যক্তিকে নির্যাতন না করে কৌশলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। রিমান্ডের বিষয়ে উচ্চ আদালতের আদেশ না মানা আদালত অবমাননা বলেও মনে করেন তারা।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফৌজদারি কার্যবিধিতে রিমান্ডের বিষয়ে স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। তাই পুলিশ রিমান্ড চাইল, আর ম্যাজিস্ট্রেট রিমান্ড দিয়ে দিলেন, এটা করা মোটেও ঠিক হবে না। তিনি বলেন, বড় বড় ঘটনায় অধিকতর সাক্ষ্য প্রমাণের জন্য রিমান্ড প্রয়োজন হয়। তবে চুরির মতো ছোট ছোট ঘটনায়ও রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করা অস্বাভাবিক। আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত এই বিচারপতি বলেন, রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে হাই কোর্টের ১৫ দফা নির্দেশনা রয়েছে। আপিল বিভাগও সেটা বহাল রেখেছে। তাই কেউ যদি ওই নির্দেশনাগুলো না মানে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার দায়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে।

সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. মোমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের নির্দেশনা না মেনে কোনো কাজ করলে আদালত অবমাননা হবে। হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদের সময় আটক ব্যক্তিকে নির্যাতন করা যাবে না, এটা অবশ্যই মানা উচিত। কখনো কখনো আসামিদের অমানবিক নির্যাতন করা হয় বলে গণমাধ্যমে খবর আসে। আসলে গ্রেফতার ব্যক্তিকে কৌশলে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসে। এ জন্য জিজ্ঞাসাবাদকারীকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

উচ্চ আদালতের ১৫ দফা নির্দেশনা : হাই কোর্টের রায়ের উল্লেখযোগ্য নির্দেশনা হলো- আটকাদেশের (ডিটেনশন) জন্য পুলিশ কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার করতে পারবে না। কাউকে গ্রেফতারের সময় পুলিশ নিজের পরিচয়পত্র দেখাতে বাধ্য থাকবে। আটক ব্যক্তির শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকলে তার কারণ লিখে তাকে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে ডাক্তারি সনদ আনবে পুলিশ। গ্রেফতারের তিন ঘণ্টার মধ্যে আটক ব্যক্তিকে গ্রেফতারের কারণ জানাতে হবে। বাসা বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য স্থান থেকে আটক ব্যক্তির নিকটাত্মীয়কে এক ঘণ্টার মধ্যে টেলিফোন বা বিশেষ বার্তাবাহক মারফত বিষয়টি জানাতে হবে। গ্রেফতার ব্যক্তিকে তার পছন্দসই আইনজীবী ও নিকটাত্মীয়ের সঙ্গে পরামর্শ করতে দিতে হবে। আটক ব্যক্তিকে পুনরায় জিজ্ঞাসাবাদের (রিমান্ড) প্রয়োজন হলে ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশক্রমে কারাগারের অভ্যন্তরে স্বচ্ছ কাচনির্মিত বিশেষ কক্ষে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে। তদন্তকারী কর্মকর্তা ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশক্রমে পুলিশ সর্বোচ্চ তিন দিন হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে। জিজ্ঞাসাবাদের আগে ও পরে ওই ব্যক্তির ডাক্তারি পরীক্ষা করাতে হবে। পুলিশ হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ উঠলে ম্যাজিস্ট্রেট সঙ্গে সঙ্গে মেডিকেল বোর্ড গঠন করবেন। বোর্ডের নির্দেশনা অনুসারে ম্যাজিস্ট্রেট ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। পুলিশ হেফাজতে বা কারাগারে গ্রেফতার ব্যক্তি মারা গেলে তাৎক্ষণিক ম্যাজিস্ট্রেটকে জানাতে হবে। আটক ব্যক্তি কারা বা পুলিশ হেফাজতে মারা গেলে ম্যাজিস্ট্রেট মৃত ব্যক্তির আত্মীয়ের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তা তদন্তের নির্দেশ দেবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
স্বৈরাচার যেন ফিরতে না পারে
স্বৈরাচার যেন ফিরতে না পারে
ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকালেন আদালত
ট্রাম্পের শুল্কনীতি আটকালেন আদালত
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী আজ
ফারুকের পরিচালক পদ বাতিল
ফারুকের পরিচালক পদ বাতিল
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
সর্বশেষ খবর
৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা
৭ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী নৌকায় আগুন
টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী নৌকায় আগুন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক
তিন কিমি হেঁটে খাল খনন পরিদর্শন করলেন গাজীপুর সিটির প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী
পানির নিচে কুমিল্লা নগরীর সড়ক, দুর্ভোগে নগরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম
বাঁধের বাইরে ভাসছে তালতলীর তিন গ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন
নেতাহীন দেশেই জিয়া যুদ্ধ শুরু করেছিলেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত
পটিয়ায় জায়গা সংক্রান্ত বিরোধে হামলায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা
কোস্টগার্ডের ওপর চিংড়ি রেনু পাচারকারীদের হামলা, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক
দৈত্যাকৃতির কোরবানির ষাঁড় ‘ঈশা খাঁ’কে নিয়ে বিপাকে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
সুন্দরবনে ১ জুন থেকে মাছ ধরা ও পর্যটনে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন
গোপালগঞ্জে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে নদীতে নিখোঁজ ১, পানির নিচে পশুর হাট
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলে নদীতে নিখোঁজ ১, পানির নিচে পশুর হাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড
চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো অর্থনীতি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো অর্থনীতি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে নারী শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
মির্জাপুরে নারী শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে মে মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ বৃষ্টিপাত, নদ-নদীর পানি বাড়ছে
রংপুরে মে মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্বিগুণ বৃষ্টিপাত, নদ-নদীর পানি বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়
নবজাতকের ইউরোলজিক্যাল সমস্যায় করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সুন্দরবনের অজগর লোকালয়ে, উদ্ধারের পর অবমুক্ত
সুন্দরবনের অজগর লোকালয়ে, উদ্ধারের পর অবমুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোরকান হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ফোরকান হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন
মাদারীপুরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২১

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড
চলতি মৌসুমে বগুড়ায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত
খুলনায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা রনির মাইক্রোবাস জব্দ
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা রনির মাইক্রোবাস জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ
বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস
আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল
বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত ৮টার পর বন্ধ হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সব গেট
রাত ৮টার পর বন্ধ হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সব গেট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক
পণ্যবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে এনসিপি নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গাজায় ‘ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ডের শামিল’: হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন
সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে
ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্পের আদেশে আবারও স্থগিতাদেশ
হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্পের আদেশে আবারও স্থগিতাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস
নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার
চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হবে ইশরাকের শপথের
কী হবে ইশরাকের শপথের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল
লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার
কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের

বিশেষ আয়োজন

এবার লাগবে কোটি পশু
এবার লাগবে কোটি পশু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ

বিশেষ আয়োজন

বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

বিশেষ আয়োজন

পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি
মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি

শোবিজ

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন
সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন

নগর জীবন

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস
শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ
৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

সম্পাদকীয়

দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি
দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি

নগর জীবন

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট
কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা
অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!
স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!

দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা