শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

অর্থমন্ত্রীর অসন্তোষ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের পারফরম্যান্সে

ডাকঘর সঞ্চয় সুদ আগের হারেই
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থমন্ত্রীর অসন্তোষ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের পারফরম্যান্সে

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ আদায়, সেবার মান বৃদ্ধি, গ্রাহকদের আমানতের সুরক্ষা, ঋণ প্রদানে অনিয়ম-দুর্নীতি কমিয়ে আনাসহ সার্বিক কার্যক্রমের বিষয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলোকে খেলাপি ঋণ আদায়ে আরও মনোযোগী হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ছাড়া শেয়ারবাজারে শেয়ার অফলোডের যে প্রক্রিয়া চলছে তা ঘোষিত সময়ের মধ্যেই সম্পন্ন করার তাগিদও দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। গতকাল সচিবালয়ে নিজ দফতরে রাষ্ট্রায়ত্ত খাতের ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চেয়ারম্যানদের নিয়ে দীর্ঘ সময় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকে এ নির্দেশনা দিয়েছেন বলে সভায় উপস্থিত সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে। বৈঠকের একটি সূত্র জানায়, অর্থমন্ত্রীর প্রারম্ভিক বক্তব্যের পর প্রক্রিয়াধীন থাকা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট করপোরেশন গঠনের বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে সভায়। খেলাপি ঋণ আদায়ে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট করপোরেশন গঠনের সিদ্ধান্ত সব এমডি ও চেয়ারম্যান স্বাগত জানিয়েছেন। তবে এটা কোন প্রক্রিয়ায় কাজ করবে, কী ধরনের কাজ করবে, খেলাপিদের সম্পদ ক্রোক করার ক্ষমতা দেওয়া হবে কিনাÑ এসব বিষয় আরও বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা। যেসব ব্যাংক খেলাপি ঋণ আদায়ে ব্যর্থ হবে, তা আদায়ের ভার দেওয়া হবে সরকারের প্রস্তাবিত নতুন সংস্থা ‘অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট করপোরেশন’কে। সরকারের বিশেষায়িত এই আর্থিক প্রতিষ্ঠান খেলাপি ঋণ আদায়ে সম্ভব সব ধরনের ক্ষমতা পাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রয়োজন মনে করলে ঋণখেলাপির ব্যাবসাপ্রতিষ্ঠানও বিক্রি করে দিতে পারবে কিংবা লিজ দিতে পারবে। ঋণখেলাপির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি দখল, পরিচালনা পর্ষদ পরিবর্তন, ঋণ পুনর্গঠনও করতে পারবে। অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংক মিলে ‘বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট করপোরেশন আইন, ২০২০’ নামে একটি আইনের খসড়াও ইতিমধ্যে চূড়ান্ত করেছে। সূত্র জানায়, ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে একটি শক্তিশালী ব্যাংকিং কমিশন গঠন করা হচ্ছে। কোনো অর্থনীতিবিদকে এ কমিশনের প্রধান করা হতে পারে। গতকালের বৈঠকে এ বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকিং কমিশনের কার্যক্রম বা কার্যপরিধি কী হবে- সে বিষয়েও আলোকপাত করা হয়। একটি সূত্র জানায়, বৈঠকে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীরা নিজ নিজ ব্যাংকের গত ছয় মাসের সার্বিক পারফরম্যান্সের প্রতিবেদন তুলে ধরেন। এতে দেখা যায়, গত ছয় মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ কমলেও তা আশানুরূপ নয়। ব্যাংকগুলোর ঋণ অবলোপন ও সরকারের দেওয়া সুবিধা ২ শতাংশ পরিশোধ করে ঋণ নিয়মিত করার কারণে খেলাপি ঋণ আদায়ে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় ব্যাংকের খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ৪৩ হাজার ৩১৩ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে যা ছিল ৫৩ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। ছয় মাসে এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণ কমেছে মাত্র ১০ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। নানা ধরনের সুবিধা দেওয়ার পরও খেলাপি ঋণ আশানুরূপ না কমায় নির্বাহী ও চেয়ারম্যানদের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেন অর্থমন্ত্রী। এ সময় তাদের ব্যাংকের সেবার মান বৃদ্ধি, খেলাপি ঋণ সহনীয় পর্যায়ে নিতে আরও কার্যকর ভূমিকা পালনের নির্দেশনা দেন তিনি। রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের শীর্ষে আছে জনতা ব্যাংক। এর পরে ক্রমান্বয়ে রয়েছে সোনালী, বেসিক, অগ্রণী, রূপালী ও বিডিবিএল।

জনতা : গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটিতে খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ২০ হাজার ৯৯৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসে জনতা ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমেছে ৬ হাজার ৫৪১ কোটি টাকা।

সোনালী : গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটিতে খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ১২ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসে সোনালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমেছে ১ হাজার ৯১২ কোটি টাকা।

বেসিক : গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫০৮ কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটিতে খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ৯ হাজার ১১৩ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসে বেসিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমেছে ১ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা।

অগ্রণী : গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ৬ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটিতে খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ৬ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসে অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমেছে ১৪৭ কোটি টাকা।

রূপালী : গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ২২৬ কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটিতে খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ৪ হাজার ৩৮০ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসে রূপালী ব্যাংকের খেলাপি ঋণ কমেছে ১৫৪ কোটি টাকা।

বিডিবিএল : গত ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ৭৬৪ কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটিতে খেলাপি ঋণের স্থিতি ছিল ৯০১ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসে বিডিবিএলের খেলাপি ঋণ কমেছে ১৩৭ কোটি টাকা।

ঋণ অবলোপন ও খেলাপি ঋণের ২ শতাংশ নগদ জমা দিয়ে খেলাপি ঋণ নিয়মিতকরণের সুযোগ দিয়ে এখনো আশানুরূপ সাড়া মেলেনি। তবে আশ্যব্যঞ্জক দিক হলো, পুরো ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ডিসেম্বর-২০১৯ শেষে ৯৪ হাজার কোটি টাকায় নেমে এসেছে; যা আগের ত্রৈমাসিক হিসাবে ছিল ১ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংক খাতের মোট ঋণের বিপরীতে ১০ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ।

ডাকঘর সঞ্চয়ে মুনাফা ১৭ মার্চ থেকে আগের মতো : অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, অটোমেশনের শর্তে আগামী ১৭ মার্চ থেকে ডাকঘর সঞ্চয় স্কিমের সুদের হার আগের মতো ১১ দশমিক ২৮-এ আবারও ফিরে যাবে। এ সিদ্ধান্ত প্রথম পর্যায়ে বাস্তবায়ন হবে জেলা পর্যায়ে, এরপর উপজেলা পর্যায়ে। সঞ্চয়পত্রের অর্ধেক আমরা অটোমেশন করে    ফেলেছি। সঞ্চয়পত্র ব্যাংক ও পোস্ট অফিস থেকে পাওয়া যায়। ব্যাংকের মাধ্যমে সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে পুরোটাই অটোমেশন হয়েছে। অপব্যবহার  রোধ করতেই অটোমেশন করা হয়েছে। অটোমেশন করা না হলে এ স্কিমটা যাদের জন্য করা হয়েছিল তারা পাচ্ছিল না। যাদের পাওয়ার কথা ছিল না তারা এ সুবিধা নিয়ে নিচ্ছিল। এতে আমাদের উদ্দেশ্য পূরণ হচ্ছিল না।’ গতকাল সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত্র মন্ত্রিসভা কমিটির  বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে অর্থমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। গণমাধ্যমের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমার মনে হয় আমাদের আরও চিন্তা করে মতামতগুলো প্রচার করা উচিত। বলে দেওয়া হলো ব্যাংক কমিশন গঠন করা হয়ে গেছে। কমিশনের  চেয়ারম্যানের নামও বলে দেওয়া হলো, এগুলো তো ঠিক নয়। এভাবে একটার পর একটা জটিলতা চলছে। ব্যাংক কমিশন করব, অবশ্যই করব, তবে সময় লাগবে। ব্যাংকিং খাতের চলমান পরিস্থিতির প্রতিবাদে বাম দলগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে বামদল যাবে, বামদলের তো টাকা-পয়সার দরকার নেই। ওরা ওখানে যাবে কেন? তিনি বলেন, ব্যাংক থেকে সঞ্চয়পত্র কেনার ক্ষেত্রে লিমিট বাড়ানো হয়েছে। পেনশনারদের আরও বেশি করা হয়েছে। এখন যে সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে মনে হয় না কারও এর চেয়ে বেশি প্রয়োজন আছে। ডাকঘর সঞ্চয় স্কিমে বিনিয়োগসীমাও রয়েছে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত। যারা গ্রামের মানুষ শহরে আসতে পারে না, এদের জন্য এটা যথেষ্ট।’ ডাকঘর সঞ্চয় স্কিমের সুদহার কমানোর কারণ উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যখন দেখলাম সবাই চলে যাচ্ছে পোস্ট অফিসে, বন্ধ করব কীভাবে, বন্ধ করতে হলে বলতে হবে ইন্টারেস্ট নেই। যদি একবার কিনে ফেলে তাহলে তো করার কিছু নেই। অটোমেশন শেষ হলে এটার জন্য যা প্রযোজ্য তা পাবেন। উদ্দেশ্য হচ্ছে ৩০ লাখ যা ৩০ লাখই থাকবে এবং ওখানে যদি ইন্টারেস্ট ১১ পার্সেন্ট থাকে এখানে ১১ পার্সেন্ট থাকবে না কেন। ১৭ মার্চ অটোমেশন শেষ হলে আগের সুদের হারে চলে যাবে। দীর্ঘদিন যেসব সমস্যা হয়েছিল সেসব জায়গায় শৃঙ্খলা নিয়ে আসা হচ্ছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, অটোমেশন সব জায়গায় করে ফেলতে পারলে, আগে  থেকে নীতি নির্ধারণ করলে অনেক ভালো কাজ হতো। ডাকঘর অটোমেশন হওয়ার পর গ্রাহকদের টিআইএন ও আইডি নম্বর নেওয়া হবে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জানতে চাই কারা কেনে যাতে করে অপব্যবহার না হয়। পোস্ট অফিসে যে ৩০ লাখ আছে সেখানে লাগবে। তবে প্রথম ২ লাখ পর্যন্ত আমরা কিছু চাইব না এদের কোনো রকম টিআইএন জমা দিতে হবে না। কিন্তু ইন্টারেস্ট ১১ পার্সেন্ট পাবে। এদিকে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার কমানো হয়নি জানিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর। সংস্থাটি বলেছে, সঞ্চয়পত্র বা সঞ্চয় স্কিমসমূহের মুনাফার হার কমানো হয়নি। জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর সঞ্চয়পত্রের বিনিয়োগকারী বা জনসাধারণের স্বার্থকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ।  সঞ্চয়পত্রসমূহের মুনাফার হার ৫ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ, ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, পরিবার সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ ও পেনশন সঞ্চয়পত্র ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ পূর্বের ন্যায় বলবৎ রয়েছে। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো ব্যাখ্যায় এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতর। সংস্থাটির মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত ব্যাখ্যায় বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগে মুনাফার হার কমানোর বিষয়ে যেসব সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে তা অসঙ্গতিপূর্ণ। বিনিয়োগ উৎসাহিত করার জন্য সব ব্যাংক ঋণের সুদের হার এক অঙ্কে নামিয়ে আনার সরকারি অনুশাসনের ধারাবাহিকতায় ১৩ ফেব্রুয়ারি অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতরের নিয়ন্ত্রণাধীন ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক- সাধারণ হিসাব এবং ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক-মেয়াদি হিসাবের মুনাফার হার হ্রাসপূর্বক পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি