শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

দ্বিগুণ হারে বাড়ছে সংক্রমণ

এক দিনে ৩৫ জনসহ মোট আক্রান্ত ১২৩, দুদক পরিচালকসহ আরও ৩ মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিগুণ হারে বাড়ছে সংক্রমণ

দেশে দ্বিগুণ হারে বাড়ছে করোনাভাইরাস সংক্রমণ। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল এক দিনেই নতুন ৩৫ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েছে। গত ৮ মার্চ দেশে প্রথমবারের মতো কারও দেহে সংক্রমণ ধরা পড়ার ৩০ দিনের মাথায় প্রাদুর্ভাবের শুরু দেখা যাচ্ছে। গত ২ এপ্রিল আক্রান্ত হন ২ জন, পরদিন ৩ এপ্রিল আক্রান্ত হন ৫ জন, ৪ এপ্রিল আক্রান্ত ৯ জন, ৫ এপ্রিল নতুন সংক্রমণ হয় ১৮ জনের দেহে এবং সর্বশেষ গতকাল ৬ এপ্রিল তা দ্বিগুণ হয়ে আক্রান্ত হন ৩৫ জন। এ নিয়ে দেশে ভাইরাসটিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২৩ জনে। গতকাল আক্রান্ত রোগীর মধ্যে আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন পরিচালক ও নারায়ণগঞ্জের ২ জন মারা গেছেন। ফলে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ জনে। এদিকে করোনাভাইরাস এখন পর্যন্ত দেশের ১৫ জেলায় বিস্তৃত হয়েছে। ঢাকার অধিবাসীরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। এর পরই স্থান করে নিয়েছে নারায়ণগঞ্জ। এর মধ্যে ঢাকা মহানগরীতে ৬৪ জন, ঢাকার বিভিন্ন উপজেলায় ৪ জন,  নারায়ণগঞ্জে ২৩ জন, মাদারীপুরে ১১ জন, চট্টগ্রামে ২ জন, গাইবান্ধায় ৫ জন, চুয়াডাঙ্গায় ১ জন, কুমিল্লায় ১ জন, কক্সবাজারে ১ জন, গাজীপুরে ১ জন, জামালপুরে ৩ জন, মৌলভীবাজারে ১ জন, নরসিংদীতে ১ জন, রংপুরে ১ জন, শরীয়তপুরে ১ জন ও সিলেটে ১ জন আক্রান্ত রয়েছেন।

গত ৮ মার্চ দেশে প্রথমবারের মতো কারও দেহে সংক্রমণ ধরা পড়ে। গতকাল এক দিনে মৃত্যু হয়েছে ৩ জনের এবং আক্রান্তের সর্বোচ্চ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে। আক্রান্তদের মধ্যে মোট ৩৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ৭০৯ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে এবং ৩০ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত দেশে ৬৬ হাজার ৫১১ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে এবং ২৯৯ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। সর্বমোট ৬৬ হাজার ৮১০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ২৩ জনকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট ৪৪৩ জনকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়। অনেককে ছাড়পত্র দেওয়ায় বর্তমানে ১০৭ জন আইসোলেশনে রয়েছেন।

গতকাল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সর্বশেষ পরিস্থিতি জানাতে অনলাইন ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, নতুন আক্রান্ত ৩৫ জনের মধ্যে ১১ জনের বয়স ৪১ থেকে ৫০ বছর, এরপর ৬ জন ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সী। এলাকাভিত্তিক বিশ্লেষণে দেশে শনাক্তকৃত মোট ১২৩ জন করোনা রোগীর মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৬৪ জন রাজধানী ঢাকার। এ পর্যন্ত সারা দেশ থেকে ৪ হাজার ১১ জন ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে, যার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬৮টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এ নমুনার সবগুলোই পরীক্ষা করা হয়েছে বলে জানান তিনি। আবুল কালাম আজাদ বলেন, বাংলাদেশের ১৫টি জেলায় কেইস পেয়েছি। যেখানে একাধিক ব্যক্তি আছেন এবং এক জায়গার মধ্যে সীমাবদ্ধ আছেন সেসব জায়গাকে আমরা ক্লাস্টার বলছি। এ ধরনের ব্যবস্থা (ক্লাস্টার) হতে পারে ঢাকা মহানগরী, নারায়ণগঞ্জ, মাদারীপুর, গাইবান্ধায়। আইইডিসিআর পরিচালক মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা গতকাল ব্রিফিংয়ে বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় যাদের সংক্রমণ আমরা নিশ্চিত করতে পেরেছি তাদের ১২ জন নারায়ণগঞ্জের। নারায়ণগঞ্জে ক্লাস্টার হিসেবে চিহ্নিত করেছি, সেখানে বেশ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে, যাতে ওখান থেকে সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে না পড়ে। পরবর্তীতে রয়েছে মাদারীপুর এলাকা। নারায়ণগঞ্জের দুই রোগীই হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণ পর মারা যান বলে জানান ফ্লোরা। তিনি জানান, নারায়ণগঞ্জের যে দুজন মারা গেছেন, সঙ্গে সঙ্গেই তাদের কন্টাক্ট ট্রেসিং শুরু করেছে আইইডিসিআর। এ পর্যন্ত তাদের কন্টাক্টে যতজন পাওয়া গেছে তাদের সবাইকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, পুরো নারায়ণগঞ্জকে হটস্পট হিসেবে আইডেন্টিফাই করে সেখানে কোয়ারেন্টাইন কার্যক্রমকে আরও বেশি শক্তিশালী করার জন্য আমরা বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। ওখানে প্রশাসন আমাদের কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। রোগী যখন চিহ্নিত হয় তখন থেকেই আমরা কোয়ারেন্টাইন কার্যক্রম শুরু করি। রোগী জীবিত না মৃত সেটা কিন্তু বিবেচনার বিষয় নয়। কারণ কোয়ারেন্টাইন করা হয় যাতে সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে। সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১২৩ জনের গত ২৪ ঘণ্টায় সে ৩৫ জন আক্রান্ত রোগীর কন্টাক্ট ট্রেসিং চলছে। এদের কারও কন্টাক্ট ট্রেসিং কমপ্লিট হয়ে যায়নি। যারা মিসিং কন্টাক্ট তাদের নাম তালিকাভুক্ত থাকে। ১২৩ জনের মধ্যে বিভিন্ন রকমের কন্টাক্টের সংখ্যা রয়েছে। কন্টাক্ট ট্রেসিং প্রক্রিয়াটি কিন্তু খুব সহজ নয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমরা সব কন্টাক্টকে ট্রেস করতে পারি। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে যেটা হয়... কেউ যদি গণমাধ্যমের চলাফেরা করে থাকেন সেই মুহূর্তে অথবা এমন কোনো অনুষ্ঠানে গেছেন যেখানে বড় সমাবেশ ছিল সেক্ষেত্রে কিছু মিসিং কন্টাক্ট থাকে। আমাদের হিসাবের মধ্যে মিসিং কন্টাক্ট কতজন সেটাও আমরা তালিকাভুক্ত করে সে এলাকাটিও কনটেইনমেন্টের মধ্যে নিয়ে আসি। ক্লাস্টার এলাকার বিষয়ে ফ্লোরা বলেন, যদি কোথাও একই জায়গায় কম দূরত্বের মধ্যে একাধিক রোগী থাকে তখনই আমরা সেটাকে ক্লাস্টার হিসেবে আইডেন্টিফাই করে ইনভেস্টিগেশন করে থাকি।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত দুদক কর্মকর্তার মৃত্যু : নভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন পরিচালক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ওই দুদক কর্মকর্তা গত আট দিন ধরে রাজধানীর কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গতকাল সকালে সেখানে তার মৃত্যু হয় বলে হাসপাতালের সমন্বয়ক ডা. শিহাব উদ্দিন জানান। তিনি বলেন, রাত সোয়া ২টার দিকে তার প্রেসার নেমে আসে। আমাদের দিক থেকে সব ধরনের চেষ্টা করা হয়েছে। আনফরচুনেটলি তার কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়। সাড়ে ৭টায় মারা যান তিনি। ২২তম বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ওই কর্মকর্তা ২০১৬ সাল থেকে দুদকে প্রেষণে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। জনপ্রশাসন সচিব শেখ ইউসুফ হারুনও ওই দুদক কর্মকর্তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের ফেসবুক পেজেও শোক প্রকাশ করে বার্তা দেওয়া হয়েছে। কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালের একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানান, করোনাভাইরাস পজিটিভ আসায় গত ৩০ মার্চ ওই দুদক কর্মকর্তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে নেওয়া হয়েছিল নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে। ওই দুদক কর্মকর্তা স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। তার পরিবারের সদস্যরা বাসাতেই আছেন বলে ওই হাসপাতাল কর্মকর্তারা জানান। দুদকের একজন কর্মকর্তা জানান, সর্বশেষ গত ২৪ মার্চ দুদকের প্রধান কার্যালয়ে অফিস করেন করোনাভাইরাসে মারা যাওয়া ওই পরিচালক। ওই কর্মকর্তার কাছাকাছি থেকে কাজ করেছেন এমন ১২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন।

বিভিন্ন স্থানে ভবন লকডাউন : করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ঢাকার কয়েকটি ভবন লকডাউন করেছে পুলিশ। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) নির্দেশে ভবনগুলো লকডাউন করা হয়েছে। এর মধ্যে ওয়ারী এলাকার একটি ভবনে এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। আইইডিসিআরের সদস্যরা এসে তার নমুনা নিয়ে গেছেন। সতর্কতার অংশ হিসেবে ওই এলাকায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। খুব প্রয়োজন ছাড়া কাউকে বাড়ির বাইরেও বেরোতে দেওয়া হচ্ছে না। মৃত ওই ব্যক্তির বাসা ওয়ারীর র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিটে। এ ছাড়া মিরপুর-১ নম্বরের তানিন গলির ২৫ পরিবার লকডাউন করা হয়েছে। এ ছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক সেন্ট্রাল রোডের যে বাড়িতে থাকতেন সেখানেও সাধারণ মানুষের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কিনা, তা জানতে কুমিল্লা নগরের পশ্চিম বাগিচাগাঁও রেলস্টেশন এলাকার এক যুবকের (২১) রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এরপর ওই যুবক যে ভবনে থাকেন, সেই ভবন লকডাউন করা হয়েছে। ওই ভবনে ১৫টি পরিবার বাস করে। কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নের ভেলানগর গ্রামের ছয়টি পরিবারকে রবিবার রাত ১০টা থেকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। করোনা সংক্রমণ রোধে মানিকগঞ্জে যাওয়া তাবলিগ জামাতের ৫৪ জন মুসল্লিসহ ৫৭ জনকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। রবিবার রাতে ৪৯ জন ও গতকাল আটজনকে মানিকগঞ্জ পৌর শহরের কেওয়ারজানী এলাকায় অবস্থিত আঞ্চলিক জনসংখ্যা প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে তাদের কোয়ারেন্টাইন করা হয়। চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে প্রথম আক্রান্ত বৃদ্ধের ছেলেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ ঘটনায় নগরের খুলশীতে ওই যুবকের কর্মস্থল ‘দি বাস্কেট’ নামের একটি সুপারশপ লকডাউন করেছে প্রশাসন। এ ছাড়া ওই সুপারশপে কর্মরত মালিক, কর্মচারীসহ ৭৪ জনকে হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।

রাতে নারায়ণগঞ্জে আরও এক মৃত্যু : গতকাল নারায়ণগঞ্জ শহরের ১৮ নম্বর শীতলক্ষ্যা এলাকার ফারুক নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তিনি ঢাকার কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
বাংলাদেশের পরিস্থিতি ভারতকে মানতে হবে, বুঝতে হবে
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
অর্থনীতিতে কৃষির ভূমিকা অপরিসীম
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
আলোচনার মধ্যে কর্মসূচি শুভ নয়
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
রাকসু চাকসু নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ নেই
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন