শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০

সংসদে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা সরানোর দাবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
সংসদে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা সরানোর দাবি

দেশের করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় ব্যর্থতার দায়ে সংসদে বিরোধী দলের তোপের মুখে পড়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জাপা) ও বিএনপির সংসদ সদস্যরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের মধ্যে সমন্বয়হীনতার পাশাপাশি অব্যবস্থাপনা, অনিয়ম-দুর্নীতি অভিযোগ তুলে ধরে সংসদে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেককে সরিয়ে দেওয়ারও দাবি করেছেন। একই সঙ্গে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সাবেক মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীকে দেওয়ার দাবিও উঠেছে। এ ছাড়া সরকারের মন্ত্রী-এমপি-সরকারি কর্মচারী সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার দাবি জানান তারা।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ বাজেট অধিবেশনে গতকাল স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কার্যনির্বাহের জন্য সংযুক্ত তহবিল হতে অর্থ প্রদান ও নির্দিষ্টকরণের কর্তৃত্ব দানের জন্য আনীত দাবির ওপর ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তারা এসব দাবি জানান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ সময় সংসদে উপস্থিত ছিলেন।

পরে জবাব দিতে দাঁড়িয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক সমন্বয়হীনতাসহ সব অভিযোগ অস্বীকার করেন। এ সময় তিনি বিগত তিন মাসে করোনা মহামারী মোকাবিলায় তার মন্ত্রণালয়ের সফলতার দিকগুলো তুলে ধরেন। সবাই মিলে কাজ করেছে বলেই ভারত, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের চেয়ে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে মৃত্যুহার কম বলেও দাবি করেন তিনি। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেলের দুর্নীতির অভিযোগও অস্বীকার করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

এর আগে মঞ্জুরি দাবির ওপর ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, ‘আমাদের সবই করতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে। প্রধানমন্ত্রীকে যদি সব করতে হয় তাহলে মন্ত্রণালয়-অধিদফতর এত কিছু রাখার দরকার নেই। রোজার মাসে দেখেছি চার ঘণ্টা প্রধানমন্ত্রী জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। করোনাকালে কীভাবে হাঁচি দিতে হবে তাও তিনি শেখাচ্ছেন। দূরত্ব রেখে কীভাবে থাকতে হবে, কী খেতে হবে তাও শেখাচ্ছেন। অথচ আমাদের স্বাস্থ্য অধিদফতর যদি হেলিকপ্টার দিয়ে লিফলেট গ্রামেগঞ্জে ছিটিয়ে দিত, তাতেও কিন্তু মানুষ সচেতন হতো। আমাদের অধিদফতর ও মন্ত্রণালয়ের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। সমন্বয়হীনতার জন্য দেখেছি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, তিনি জানেন না কোথায় কী হচ্ছে।’ বর্তমান সংকট মোকাবিলায় দেশের বেসরকারি হাসপাতালগুলো অধিগ্রহণ করার প্রস্তাবও দেন এই সিনিয়র পার্লামেন্টারিয়ান।

জাতীয় পার্টির আরেক সিনিয়র এমপি মুজিবুল হক চুন্নু করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সময়মতো পদক্ষেপ না নেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি মাসের ২২ তারিখে পয়েন্ট অব অর্ডারে বলেছিলাম করোনার বিষয়ে। বলেছিলাম, এটা কী জিনিস? খায়, নাকি পরতে হয়? স্বাস্থ্যমন্ত্রী যেন প্রেস কনফারেন্স বা অন্য কোনোভাবে জানান, কী পদক্ষেপ নিতে হবে। কিন্তু কোনো ব্যবস্থা তখন নেওয়া হয়নি। নেওয়া হলে এত গুরুতর অবস্থা হতো না।

প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর তো একবার ঢাকা মেডিকেলে, একবার সোহরাওয়ার্দীতে, হৃদরোগ হাসপাতালে, পিজিতে ভিজিট করা উচিত ছিল। আমি যখন নিজ উদ্যোগে হাসপাতালে গেলাম, আমাকে ডাক্তাররা বলেছেন, মন্ত্রী যদি আসতেন আমরা অনুপ্রাণিত হতাম।’ এ সময় তিনি সরকারের মন্ত্রী-এমপি-সরকারি কর্মচারী সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার দাবি জানান। মুজিবুর রহমান চুন্নু বলেন, যে-ই স্বাস্থ্যমন্ত্রী হোক, সাবেক বা বর্তমান, যারই যখন অসুখ করে তিনি যান সিএমএইচে। সরকারি হাসপাতালে যান না। আমার মনে হয়, প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দেওয়া উচিত এমপি, মন্ত্রী, সরকারি কর্মকর্তারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বিদেশে যাবেন না।’ এ সময় যেসব বেসরকারি হাসপাতালগুলো এখনো রোগী ভর্তি করছে না, সেগুলোকে জবাবদিহির মধ্যে আনার দাবি জানান তিনি।

সুনামগঞ্জ-৪ আসন থেকে নির্বাচিত জাতীয় পার্টির এমপি পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেন, ‘আগে থেকেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিয়ে কথা বলছিলাম। ৩৭ লাখ টাকার পর্দা। আগে থেকেই বলছিলাম। সর্বশেষ গতকাল প্রধানমন্ত্রী সংসদে বক্তব্য রেখেছেন। ডাক্তারদের ২০ কোটি টাকা থাকা-খাওয়ার বিল। সেখানে একটা কলার দাম ২ হাজার টাকা, একটা ডিমের দাম ১ হাজার টাকা এবং এক স্লাইস পাউরুটির দাম ৩ হাজার টাকা। করোনাকালেও এই অবস্থা!’

তিনি বলেন, এখন এই করোনা কালে এসে মন্ত্রণালয়ের দুরবস্থা দেখে সাধারণ মানুষ বলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নাকি মিনা কার্টুনে পরিণত হয়েছে। আমাদের টিভিতে বাচ্চাদের জন্য মিনা কার্টুন নামে একটা কার্টুন দেখায়। মিনা কার্টুনে একটা টিয়াপাখি থাকে। এই টিয়াপাখি ঘুরে ঘুরে বেড়ায় আর কার্টুন চলতে থাকে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নাকি মিনা কার্টুনে পরিণত হয়েছে। এখন নাকি এই টিয়াপাখি দ্বারা চলছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নাকি তাই এখন এই খারাপ অবস্থা। পীর মিসবাহ বলেন, ‘আমরা কয়েক দিন আগে দেখেছি, জিম্বাবুয়েতে পিপিই ও কিট কেনার দুর্নীতির দায়ে দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’

এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘আমি মফস্বলের মানুষ। সংসদ থাকলে এখানে ন্যাম ভবনে থাকি, না থাকলে আমি সুনামগঞ্জেই আমার এলাকায় থাকি। স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আমার কোনো বিরোধ নাই। সম্পর্কও নাই, খরাপ সম্পর্কও নাই। আমি গ্রামে থাকি, বাজারে বাজারে যাই, মানুষের সঙ্গে কথা বলি। সেখানে অনেক সাধারণ মানুষ বলেছেন, জেলা সদরে আইসিইউ নাই, অক্সিজেন নাই, আপনি প্রধানমন্ত্রীকে বলেন। আমি আপনার (স্পিকার) মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে বলতে চাই, স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে অন্য কোথাও দিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সাবেক মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীর কাছে হস্তান্তর করার জন্য। এটা সাধারণ মানুষ, আমার এলাকার মানুষ বলেছেন প্রধানমন্ত্রীকে বলার জন্য। আমি শুধু প্রধানমন্ত্রীকে মানুষের এই কথাটি জানালাম।’

জাতীয় পার্টির রওশন আরা মান্নান স্বাস্থ্য খাতে দুর্নীতি, করোনাভাইরাস মহামারী নিয়ে মন্ত্রীর বিবৃতি দাবি করেন।

জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য খারাপ, এতে কোনো সন্দেহ নেই। স্বাস্থ্যমন্ত্রীরও চিকিৎসা প্রয়োজন।

বিএনপির এমপি হারুনুর রশীদ বলেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্য। সুচিকিৎসার পূর্বশর্ত সঠিক রোগ নির্ণয়। টেকনোলজিস্টদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। এরা সঠিক রোগ নির্ণয় করে ডাক্তারের কাছে রোগী পাঠায়। জেলা-উপজেলা পর্যায়ে অবকাঠামো আছে। কিন্তু টেকনোলজিস্টদের সংখ্যা এত সীমিত! ১২টার পর পরীক্ষার সুযোগ থাকে না। এটা ভাবতে হবে। ২৪ ঘণ্টা পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে গরিব-সাধারণ মানুষ সেবা পাবে। মন্ত্রণালয়েরও আয় বাড়বে।

তিনি আবারও অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাদের সম্পূর্ণ চিকিৎসা ব্যবস্থা ভারতনির্ভর হয়ে গেছে। এক কোটির ওপর মানুষ ভারতে চিকিৎসার জন্য যায়। এই চিকিৎসা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। সংকটগুলো ঠিক করতে হবে। করোনায় মানুষ মারা যাচ্ছে। কিন্তু আক্রান্ত মানুষদের জন্য কতটুকু ব্যবস্থা করতে পারছি, সেটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। আজকে এত সমালোচনা সে জন্যই। ছয় মাস হয়ে গেল বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের হার সবচেয়ে বেশি। ২৩% পজিটিভ আসছে। ফলাফল আসছে ৫-৭ দিন পর। প্রতিদিন সকালে দুঃসংবাদ শুনি। যথাসময়ে ফলাফল পেলে আক্রান্ত কম হতো।’ এ সময় তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং অধিদফতরের সমন্বয়হীনতা দ্রুত সংস্কার করার দাবি জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

এই মাত্র | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা