শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

মেগা প্রকল্পের ব্যয় বাড়াচ্ছে করোনা

মহামারী দীর্ঘায়িত হওয়ায় বিঘ্নিত কাজ । কিছুটা গতি বেড়েছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল ও কর্ণফুলী টানেলের কাজে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
মেগা প্রকল্পের ব্যয় বাড়াচ্ছে করোনা

বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপ নেওয়া করোনাভাইরাসের প্রভাব দীর্ঘায়িতই হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে শুরু করেছে। এর ফলে থমকে দাঁড়িয়েছে সরকারের নেওয়া মেগা প্রকল্পগুলোর কাজের গতি। একই সঙ্গে এসব প্রকল্প সময়মতো শেষ করা সম্ভব হবে না। ফলে ব্যয় বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পদ্মা সেতুর ব্যয় বেড়েছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্মাণকাজ তদারকি প্রতিষ্ঠানের চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ৩৪ মাস, যা গতকাল সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতেও ব্যয় বাড়বে। তবে তিন মাসের ধীরগতির পর মেট্রোরেল লাইন-৬, পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলী টানেলে কাজে কিছুটা গতি বেড়েছে। সম্প্রতি ফার্স্টট্র্যাকভুক্ত প্রকল্পগুলোর তদারকি-সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের এক সভায় এসব প্রকল্পের কাজের গতি বাড়ানোর জন্যও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সেতু নির্মাণকাজ শেষ হতে সময় বেশি লাগার জন্য পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রল্পের মূল সেতু ও নদীশাসন কাজ তদারকির জন্য পরামর্শক সংস্থার মেয়াদ আরও ৩৪ মাস বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ জন্য সরকারের ব্যয় হবে ৩৪৮ কোটি ১ লাখ ৩২ হাজার টাকা। তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন বিভিন্ন কারণে, বিশেষ করে বর্তমানে করোনা সংক্রমণের কারণে পদ্মা সেতুর কাজ সময়মতো করতে পারিনি। এ ছাড়া এ বছর যে ভয়াবহ বন্যা, যা কখনো কল্পনা করিনি, এ বন্যার কারণেও কাজ বন্ধ হয়ে আছে। সে জন্য নদীশাসন তদারকির দায়িত্বে থাকা কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে করপোরেশন (কেইসি) অ্যান্ড এএমপি অ্যাসোসিয়েটসের মেয়াদ ৩৪ মাস বাড়ানো হয়েছে।’ সূত্র জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের মূল সেতুর কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ। এ প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮১ শতাংশ। তবে স্রোত ও পানির গভীরতা বেড়ে যাওয়ায় স্প্যান বসানোর কাজেও কিছুটা বিঘ্ন ঘটছে। বর্তমান প্রকল্পের মাওয়া প্রান্তে পানির গভীরতা রয়েছে ৬ মিটার। একই সঙ্গে তীব্র স্রোতও রয়েছে। ফলে স্প্যান বসাতে হলে পানির গভীরতা নামতে হবে ৪ দশমিক ৮ মিটারে। স্রোতও কমতে হবে। এ অংশে ১০টি স্প্যান বসানো বাকি রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে করোনাভীতি। প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত অনেকেই কভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ইতিমধ্যে। এটাও প্রকল্পের কাজে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। একইভাবে পদ্মা সেতুর রেললাইন সংযোগ প্রকল্পের ব্যয় বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, করোনাভাইরাসের কারণে সাময়িক স্থবির হয়ে পড়া বহুল প্রত্যাশিত দেশের প্রথম মেট্রোরেলের (লাইন-৬) নির্মাণকাজে কিছুটা গতি ফিরেছে। প্রকল্পের মোট আটটি প্যাকেজের মধ্যে পাঁচটির কাজ আবার শুরু হয়েছে। বাকি প্যাকেজগুলোর কাজ শিগগিরই শুরু হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে এই প্রকল্পের বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপন, স্টেশন নির্মাণসহ অন্যান্য কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। এ বিষয়ে মেট্রোরেল প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আশা করছি শিগগিরই সব প্রকল্পের কাজ পুরোদমে শুরু হবে।’ প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে, অর্থাৎ ২০২২ সালের ডিসেম্বরের আগেই এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে এখনো আশাবাদী তিনি। এম এ এন ছিদ্দিক আরও জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে জাপান অন্তত বিশ্বের ৩২টি দেশ থেকে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে। নাগরিকদের যাতায়াতের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটি। ফলে কিছুটা সংকট তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আশা করছি, দ্রুত এই সংকট কেটে যাবে এবং জাপানিরা এসে কাজ শুরু করবেন।’ মেট্রোরেল প্রকল্প লাইন-৬ সূত্রে জানা গেছে, এই প্রকল্পের দিয়াবাড়ী থেকে শুরু করে প্রথম ভাগে ১১ দশমিক ৭৬ কিলোমিটার লাইনের মধ্যে ১০ কিলোমিটারেরও বেশি অংশে ভায়াডাক্ট স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। এই অংশে এখন দ্রুতগতিতে রেলট্র্যাক বসানোর কাজ চলছে। এর পাশাপাশি মেট্রোরেল পরিচালনার জন্য বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপনের কাজও চলছে দ্রুতগতিতে। মেট্রোরেলের জন্য টঙ্গীতে নির্মিত সাব-স্টেশন থেকে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বৈদ্যুতিক লাইন টেনে আনা হচ্ছে দিয়াবাড়ীতে অবস্থিত মেট্রোরেল ডিপোতে। একই সঙ্গে পুরো মেট্রোরেলের লাইনে একইভাবে বৈদ্যুতিক লাইন টানা হচ্ছে। সূত্র জানায়, বর্তমানে এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের চারটি স্টেশনের নির্মাণকাজ চলছে। এগুলো হচ্ছে দিয়াবাড়ীতে উত্তরা (উত্তর), উত্তরা (দক্ষিণ), উত্তরা (পূর্ব) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন। এর মধ্যে উত্তরার তিনটি স্টেশনের উপরিভাগের নির্মাণকাজ চলছে। খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই তিনটি স্টেশনের কাজ শতভাগ শেষ হয়ে যাবে। এর পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে স্টেশন নির্মাণের কাজ চলছে। সূত্র জানায়, সরকারের নেওয়া আরেক মেগা প্রকল্প কর্ণফুলী টানেল, যা বাংলাদেশের যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন এক দিগন্তের সূচনা করবে। অর্থাৎ এ প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ টিউবওয়ের যুগে প্রবেশ করবে। দুই টিউববিশিষ্ট কর্ণফুলী টানেলের একটি টিউবের বোরিং ও রিং প্রতিস্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। ২ হাজার ৪৫০ মিটার টিউবের পুরোটার কাজ ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই শেষ হয়। আর এ প্রকল্পে কাজের সার্বিক অগ্রগতি হচ্ছে এখন পর্যন্ত ৫৭ শতাংশ। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্যতম কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণকাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী হারুনুর রশিদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কর্ণফুলী নদীর ধারা দুই ভাগে বিভক্ত হওয়ায় চট্টগ্রাম মহানগরীকে এক সুতায় বাঁধতে সরকার দুই টিউববিশিষ্ট কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের নির্মাণকাজ গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন। এরপর থেকে বিরতিহীনভাবে প্রকল্পের কাজ চলছে। মধ্যে গত মার্চে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে নির্মাণকাজের গতি কিছুটা মন্থর হয়। তবে সীমিত পরিসরে কাজ চলতে থাকে। করোনাভাইরাসের বিষয়টি মাথায় রেখে সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে কয়েক মাস ধরে আবারও পুরোদমে কাজ চলছে বৃহৎ এই প্রকল্পের। সূত্র জানায়, কর্ণফুলী টানেল প্রকল্পে চীনের ২৯৩ জন নাগরিক রয়েছেন, যাদের সবাই বর্তমানে কর্মরত। প্রকল্পের নির্মাণকাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিসিসিসি লিমিটেড চীনের আরও ৮৭ জন নাগরিকের জন্য বাংলাদেশি ভিসার আবেদন করেছে। ইতিমধ্যে সেতু কর্তৃপক্ষ বেইজিংয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চিঠি দিয়েছে। ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ টাকার এই টানেল নির্মাণ প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ন হচ্ছে ৪ হাজার ৪৬১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। বাকি ৫ হাজার ৯১৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা আসবে বৈদেশিক উৎস থেকে। এই প্রকল্পের মূল টানেল নির্মাণকাজের শতভাগ ব্যয় বহন করছে চীন সরকার। এর বাইরে অন্য মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প, মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্প, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্প, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ, মহেশখালী এলএনজি টার্মিনাল, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেস রেলওয়ে নির্মাণ প্রকল্প। এসব প্রকল্পের কোনোটার কাজেই কাক্সিক্ষত গতি নেই কভিডের কারণে। সূত্র জানায়, দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১০ সালে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির কাজের সার্বিক অগ্রগতি মাত্র ২৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে এ প্রকল্প সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রকল্পের কাজ প্রায় বন্ধই রয়েছে বলে জানা গেছে। মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে ২০১৪ সালে। এখন পর্যন্ত ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ২৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৩৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ শুরু হয় ২০১৬ সালের জুলাইয়ে। মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এখন পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি ২৫ দশমিক ০৪ শতাংশ। মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯২ কোটি ৯১ লাখ টাকা। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বহুবার বলেছেন, যেদিন পদ্ম সেতুতে গাড়ি চলবে, ঠিক সেদিন থেকেই ট্রেনও চলবে। এ প্রকল্পটির কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে। এ পর্যন্ত প্রকল্পটির ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ২৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ, আর্থিক অগ্রগতি ৩০ দশমিক ৫২ শতাংশ। বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। অথচ বলা হচ্ছে, পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে। ফলে সে সময়ের মধ্যে রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজও প্রায় বন্ধ রয়েছে। প্রকল্পের প্রথম অংশ এয়ারপোর্ট-বনানী আগে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ে তা হচ্ছে না। বর্তমানে এ প্রকল্পের বনানী অংশে সীমিত পরিসরে কাজ চলছে বলে জানা গেছে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্দিষ্ট সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না হলে স্বাভাবিকভাবেই ব্যয় বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কভিড-১৯-এর অচলাবস্থা। ফলে এসব প্রকল্পের কাজ সচল রাখা এখন খুবই চ্যালেঞ্জের। এ কারণে বাস্তবায়নকাল এবং ব্যয় বাড়াটা খুবই স্বাভাবিক বলে মনে করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা