শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

মেগা প্রকল্পের ব্যয় বাড়াচ্ছে করোনা

মহামারী দীর্ঘায়িত হওয়ায় বিঘ্নিত কাজ । কিছুটা গতি বেড়েছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল ও কর্ণফুলী টানেলের কাজে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
মেগা প্রকল্পের ব্যয় বাড়াচ্ছে করোনা

বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপ নেওয়া করোনাভাইরাসের প্রভাব দীর্ঘায়িতই হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে শুরু করেছে। এর ফলে থমকে দাঁড়িয়েছে সরকারের নেওয়া মেগা প্রকল্পগুলোর কাজের গতি। একই সঙ্গে এসব প্রকল্প সময়মতো শেষ করা সম্ভব হবে না। ফলে ব্যয় বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পদ্মা সেতুর ব্যয় বেড়েছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্মাণকাজ তদারকি প্রতিষ্ঠানের চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ৩৪ মাস, যা গতকাল সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতেও ব্যয় বাড়বে। তবে তিন মাসের ধীরগতির পর মেট্রোরেল লাইন-৬, পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলী টানেলে কাজে কিছুটা গতি বেড়েছে। সম্প্রতি ফার্স্টট্র্যাকভুক্ত প্রকল্পগুলোর তদারকি-সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের এক সভায় এসব প্রকল্পের কাজের গতি বাড়ানোর জন্যও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সেতু নির্মাণকাজ শেষ হতে সময় বেশি লাগার জন্য পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রল্পের মূল সেতু ও নদীশাসন কাজ তদারকির জন্য পরামর্শক সংস্থার মেয়াদ আরও ৩৪ মাস বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ জন্য সরকারের ব্যয় হবে ৩৪৮ কোটি ১ লাখ ৩২ হাজার টাকা। তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন বিভিন্ন কারণে, বিশেষ করে বর্তমানে করোনা সংক্রমণের কারণে পদ্মা সেতুর কাজ সময়মতো করতে পারিনি। এ ছাড়া এ বছর যে ভয়াবহ বন্যা, যা কখনো কল্পনা করিনি, এ বন্যার কারণেও কাজ বন্ধ হয়ে আছে। সে জন্য নদীশাসন তদারকির দায়িত্বে থাকা কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে করপোরেশন (কেইসি) অ্যান্ড এএমপি অ্যাসোসিয়েটসের মেয়াদ ৩৪ মাস বাড়ানো হয়েছে।’ সূত্র জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের মূল সেতুর কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ। এ প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮১ শতাংশ। তবে স্রোত ও পানির গভীরতা বেড়ে যাওয়ায় স্প্যান বসানোর কাজেও কিছুটা বিঘ্ন ঘটছে। বর্তমান প্রকল্পের মাওয়া প্রান্তে পানির গভীরতা রয়েছে ৬ মিটার। একই সঙ্গে তীব্র স্রোতও রয়েছে। ফলে স্প্যান বসাতে হলে পানির গভীরতা নামতে হবে ৪ দশমিক ৮ মিটারে। স্রোতও কমতে হবে। এ অংশে ১০টি স্প্যান বসানো বাকি রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে করোনাভীতি। প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত অনেকেই কভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ইতিমধ্যে। এটাও প্রকল্পের কাজে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। একইভাবে পদ্মা সেতুর রেললাইন সংযোগ প্রকল্পের ব্যয় বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, করোনাভাইরাসের কারণে সাময়িক স্থবির হয়ে পড়া বহুল প্রত্যাশিত দেশের প্রথম মেট্রোরেলের (লাইন-৬) নির্মাণকাজে কিছুটা গতি ফিরেছে। প্রকল্পের মোট আটটি প্যাকেজের মধ্যে পাঁচটির কাজ আবার শুরু হয়েছে। বাকি প্যাকেজগুলোর কাজ শিগগিরই শুরু হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে এই প্রকল্পের বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপন, স্টেশন নির্মাণসহ অন্যান্য কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। এ বিষয়ে মেট্রোরেল প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আশা করছি শিগগিরই সব প্রকল্পের কাজ পুরোদমে শুরু হবে।’ প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে, অর্থাৎ ২০২২ সালের ডিসেম্বরের আগেই এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে এখনো আশাবাদী তিনি। এম এ এন ছিদ্দিক আরও জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে জাপান অন্তত বিশ্বের ৩২টি দেশ থেকে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে। নাগরিকদের যাতায়াতের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটি। ফলে কিছুটা সংকট তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আশা করছি, দ্রুত এই সংকট কেটে যাবে এবং জাপানিরা এসে কাজ শুরু করবেন।’ মেট্রোরেল প্রকল্প লাইন-৬ সূত্রে জানা গেছে, এই প্রকল্পের দিয়াবাড়ী থেকে শুরু করে প্রথম ভাগে ১১ দশমিক ৭৬ কিলোমিটার লাইনের মধ্যে ১০ কিলোমিটারেরও বেশি অংশে ভায়াডাক্ট স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। এই অংশে এখন দ্রুতগতিতে রেলট্র্যাক বসানোর কাজ চলছে। এর পাশাপাশি মেট্রোরেল পরিচালনার জন্য বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপনের কাজও চলছে দ্রুতগতিতে। মেট্রোরেলের জন্য টঙ্গীতে নির্মিত সাব-স্টেশন থেকে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বৈদ্যুতিক লাইন টেনে আনা হচ্ছে দিয়াবাড়ীতে অবস্থিত মেট্রোরেল ডিপোতে। একই সঙ্গে পুরো মেট্রোরেলের লাইনে একইভাবে বৈদ্যুতিক লাইন টানা হচ্ছে। সূত্র জানায়, বর্তমানে এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের চারটি স্টেশনের নির্মাণকাজ চলছে। এগুলো হচ্ছে দিয়াবাড়ীতে উত্তরা (উত্তর), উত্তরা (দক্ষিণ), উত্তরা (পূর্ব) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন। এর মধ্যে উত্তরার তিনটি স্টেশনের উপরিভাগের নির্মাণকাজ চলছে। খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই তিনটি স্টেশনের কাজ শতভাগ শেষ হয়ে যাবে। এর পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে স্টেশন নির্মাণের কাজ চলছে। সূত্র জানায়, সরকারের নেওয়া আরেক মেগা প্রকল্প কর্ণফুলী টানেল, যা বাংলাদেশের যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন এক দিগন্তের সূচনা করবে। অর্থাৎ এ প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ টিউবওয়ের যুগে প্রবেশ করবে। দুই টিউববিশিষ্ট কর্ণফুলী টানেলের একটি টিউবের বোরিং ও রিং প্রতিস্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। ২ হাজার ৪৫০ মিটার টিউবের পুরোটার কাজ ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই শেষ হয়। আর এ প্রকল্পে কাজের সার্বিক অগ্রগতি হচ্ছে এখন পর্যন্ত ৫৭ শতাংশ। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্যতম কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণকাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী হারুনুর রশিদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কর্ণফুলী নদীর ধারা দুই ভাগে বিভক্ত হওয়ায় চট্টগ্রাম মহানগরীকে এক সুতায় বাঁধতে সরকার দুই টিউববিশিষ্ট কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের নির্মাণকাজ গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন। এরপর থেকে বিরতিহীনভাবে প্রকল্পের কাজ চলছে। মধ্যে গত মার্চে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে নির্মাণকাজের গতি কিছুটা মন্থর হয়। তবে সীমিত পরিসরে কাজ চলতে থাকে। করোনাভাইরাসের বিষয়টি মাথায় রেখে সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে কয়েক মাস ধরে আবারও পুরোদমে কাজ চলছে বৃহৎ এই প্রকল্পের। সূত্র জানায়, কর্ণফুলী টানেল প্রকল্পে চীনের ২৯৩ জন নাগরিক রয়েছেন, যাদের সবাই বর্তমানে কর্মরত। প্রকল্পের নির্মাণকাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিসিসিসি লিমিটেড চীনের আরও ৮৭ জন নাগরিকের জন্য বাংলাদেশি ভিসার আবেদন করেছে। ইতিমধ্যে সেতু কর্তৃপক্ষ বেইজিংয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চিঠি দিয়েছে। ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ টাকার এই টানেল নির্মাণ প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ন হচ্ছে ৪ হাজার ৪৬১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। বাকি ৫ হাজার ৯১৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা আসবে বৈদেশিক উৎস থেকে। এই প্রকল্পের মূল টানেল নির্মাণকাজের শতভাগ ব্যয় বহন করছে চীন সরকার। এর বাইরে অন্য মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প, মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্প, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্প, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ, মহেশখালী এলএনজি টার্মিনাল, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেস রেলওয়ে নির্মাণ প্রকল্প। এসব প্রকল্পের কোনোটার কাজেই কাক্সিক্ষত গতি নেই কভিডের কারণে। সূত্র জানায়, দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১০ সালে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির কাজের সার্বিক অগ্রগতি মাত্র ২৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে এ প্রকল্প সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রকল্পের কাজ প্রায় বন্ধই রয়েছে বলে জানা গেছে। মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে ২০১৪ সালে। এখন পর্যন্ত ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ২৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৩৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ শুরু হয় ২০১৬ সালের জুলাইয়ে। মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এখন পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি ২৫ দশমিক ০৪ শতাংশ। মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯২ কোটি ৯১ লাখ টাকা। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বহুবার বলেছেন, যেদিন পদ্ম সেতুতে গাড়ি চলবে, ঠিক সেদিন থেকেই ট্রেনও চলবে। এ প্রকল্পটির কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে। এ পর্যন্ত প্রকল্পটির ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ২৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ, আর্থিক অগ্রগতি ৩০ দশমিক ৫২ শতাংশ। বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। অথচ বলা হচ্ছে, পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে। ফলে সে সময়ের মধ্যে রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজও প্রায় বন্ধ রয়েছে। প্রকল্পের প্রথম অংশ এয়ারপোর্ট-বনানী আগে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ে তা হচ্ছে না। বর্তমানে এ প্রকল্পের বনানী অংশে সীমিত পরিসরে কাজ চলছে বলে জানা গেছে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্দিষ্ট সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না হলে স্বাভাবিকভাবেই ব্যয় বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কভিড-১৯-এর অচলাবস্থা। ফলে এসব প্রকল্পের কাজ সচল রাখা এখন খুবই চ্যালেঞ্জের। এ কারণে বাস্তবায়নকাল এবং ব্যয় বাড়াটা খুবই স্বাভাবিক বলে মনে করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন
জনসচেতনতামূলক গল্পের ছবি নেই কেন

শোবিজ

হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা