শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

মেগা প্রকল্পের ব্যয় বাড়াচ্ছে করোনা

মহামারী দীর্ঘায়িত হওয়ায় বিঘ্নিত কাজ । কিছুটা গতি বেড়েছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল ও কর্ণফুলী টানেলের কাজে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
মেগা প্রকল্পের ব্যয় বাড়াচ্ছে করোনা

বিশ্বব্যাপী মহামারী রূপ নেওয়া করোনাভাইরাসের প্রভাব দীর্ঘায়িতই হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়তে শুরু করেছে। এর ফলে থমকে দাঁড়িয়েছে সরকারের নেওয়া মেগা প্রকল্পগুলোর কাজের গতি। একই সঙ্গে এসব প্রকল্প সময়মতো শেষ করা সম্ভব হবে না। ফলে ব্যয় বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে পদ্মা সেতুর ব্যয় বেড়েছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্মাণকাজ তদারকি প্রতিষ্ঠানের চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ৩৪ মাস, যা গতকাল সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতেও ব্যয় বাড়বে। তবে তিন মাসের ধীরগতির পর মেট্রোরেল লাইন-৬, পদ্মা সেতু ও কর্ণফুলী টানেলে কাজে কিছুটা গতি বেড়েছে। সম্প্রতি ফার্স্টট্র্যাকভুক্ত প্রকল্পগুলোর তদারকি-সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের এক সভায় এসব প্রকল্পের কাজের গতি বাড়ানোর জন্যও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, সেতু নির্মাণকাজ শেষ হতে সময় বেশি লাগার জন্য পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রল্পের মূল সেতু ও নদীশাসন কাজ তদারকির জন্য পরামর্শক সংস্থার মেয়াদ আরও ৩৪ মাস বাড়ানোর প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ জন্য সরকারের ব্যয় হবে ৩৪৮ কোটি ১ লাখ ৩২ হাজার টাকা। তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন বিভিন্ন কারণে, বিশেষ করে বর্তমানে করোনা সংক্রমণের কারণে পদ্মা সেতুর কাজ সময়মতো করতে পারিনি। এ ছাড়া এ বছর যে ভয়াবহ বন্যা, যা কখনো কল্পনা করিনি, এ বন্যার কারণেও কাজ বন্ধ হয়ে আছে। সে জন্য নদীশাসন তদারকির দায়িত্বে থাকা কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে করপোরেশন (কেইসি) অ্যান্ড এএমপি অ্যাসোসিয়েটসের মেয়াদ ৩৪ মাস বাড়ানো হয়েছে।’ সূত্র জানায়, পদ্মা সেতু প্রকল্পের মূল সেতুর কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ। এ প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৮১ শতাংশ। তবে স্রোত ও পানির গভীরতা বেড়ে যাওয়ায় স্প্যান বসানোর কাজেও কিছুটা বিঘ্ন ঘটছে। বর্তমান প্রকল্পের মাওয়া প্রান্তে পানির গভীরতা রয়েছে ৬ মিটার। একই সঙ্গে তীব্র স্রোতও রয়েছে। ফলে স্প্যান বসাতে হলে পানির গভীরতা নামতে হবে ৪ দশমিক ৮ মিটারে। স্রোতও কমতে হবে। এ অংশে ১০টি স্প্যান বসানো বাকি রয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে করোনাভীতি। প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত অনেকেই কভিডে আক্রান্ত হয়েছেন ইতিমধ্যে। এটাও প্রকল্পের কাজে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। একইভাবে পদ্মা সেতুর রেললাইন সংযোগ প্রকল্পের ব্যয় বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সূত্র জানায়, করোনাভাইরাসের কারণে সাময়িক স্থবির হয়ে পড়া বহুল প্রত্যাশিত দেশের প্রথম মেট্রোরেলের (লাইন-৬) নির্মাণকাজে কিছুটা গতি ফিরেছে। প্রকল্পের মোট আটটি প্যাকেজের মধ্যে পাঁচটির কাজ আবার শুরু হয়েছে। বাকি প্যাকেজগুলোর কাজ শিগগিরই শুরু হবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে এই প্রকল্পের বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপন, স্টেশন নির্মাণসহ অন্যান্য কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। এ বিষয়ে মেট্রোরেল প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আশা করছি শিগগিরই সব প্রকল্পের কাজ পুরোদমে শুরু হবে।’ প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে, অর্থাৎ ২০২২ সালের ডিসেম্বরের আগেই এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে এখনো আশাবাদী তিনি। এম এ এন ছিদ্দিক আরও জানান, করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে জাপান অন্তত বিশ্বের ৩২টি দেশ থেকে তাদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে। নাগরিকদের যাতায়াতের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে দেশটি। ফলে কিছুটা সংকট তৈরি হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আশা করছি, দ্রুত এই সংকট কেটে যাবে এবং জাপানিরা এসে কাজ শুরু করবেন।’ মেট্রোরেল প্রকল্প লাইন-৬ সূত্রে জানা গেছে, এই প্রকল্পের দিয়াবাড়ী থেকে শুরু করে প্রথম ভাগে ১১ দশমিক ৭৬ কিলোমিটার লাইনের মধ্যে ১০ কিলোমিটারেরও বেশি অংশে ভায়াডাক্ট স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। এই অংশে এখন দ্রুতগতিতে রেলট্র্যাক বসানোর কাজ চলছে। এর পাশাপাশি মেট্রোরেল পরিচালনার জন্য বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপনের কাজও চলছে দ্রুতগতিতে। মেট্রোরেলের জন্য টঙ্গীতে নির্মিত সাব-স্টেশন থেকে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বৈদ্যুতিক লাইন টেনে আনা হচ্ছে দিয়াবাড়ীতে অবস্থিত মেট্রোরেল ডিপোতে। একই সঙ্গে পুরো মেট্রোরেলের লাইনে একইভাবে বৈদ্যুতিক লাইন টানা হচ্ছে। সূত্র জানায়, বর্তমানে এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের চারটি স্টেশনের নির্মাণকাজ চলছে। এগুলো হচ্ছে দিয়াবাড়ীতে উত্তরা (উত্তর), উত্তরা (দক্ষিণ), উত্তরা (পূর্ব) এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন। এর মধ্যে উত্তরার তিনটি স্টেশনের উপরিভাগের নির্মাণকাজ চলছে। খুব দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই তিনটি স্টেশনের কাজ শতভাগ শেষ হয়ে যাবে। এর পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে স্টেশন নির্মাণের কাজ চলছে। সূত্র জানায়, সরকারের নেওয়া আরেক মেগা প্রকল্প কর্ণফুলী টানেল, যা বাংলাদেশের যোগাযোগের ক্ষেত্রে নতুন এক দিগন্তের সূচনা করবে। অর্থাৎ এ প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশ টিউবওয়ের যুগে প্রবেশ করবে। দুই টিউববিশিষ্ট কর্ণফুলী টানেলের একটি টিউবের বোরিং ও রিং প্রতিস্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। ২ হাজার ৪৫০ মিটার টিউবের পুরোটার কাজ ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই শেষ হয়। আর এ প্রকল্পে কাজের সার্বিক অগ্রগতি হচ্ছে এখন পর্যন্ত ৫৭ শতাংশ। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের অন্যতম কর্ণফুলী টানেলের নির্মাণকাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী হারুনুর রশিদ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার জন্য তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কর্ণফুলী নদীর ধারা দুই ভাগে বিভক্ত হওয়ায় চট্টগ্রাম মহানগরীকে এক সুতায় বাঁধতে সরকার দুই টিউববিশিষ্ট কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ লাখ টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্পের নির্মাণকাজ গত বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেন। এরপর থেকে বিরতিহীনভাবে প্রকল্পের কাজ চলছে। মধ্যে গত মার্চে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে নির্মাণকাজের গতি কিছুটা মন্থর হয়। তবে সীমিত পরিসরে কাজ চলতে থাকে। করোনাভাইরাসের বিষয়টি মাথায় রেখে সর্বোচ্চ সতর্কতার সঙ্গে কয়েক মাস ধরে আবারও পুরোদমে কাজ চলছে বৃহৎ এই প্রকল্পের। সূত্র জানায়, কর্ণফুলী টানেল প্রকল্পে চীনের ২৯৩ জন নাগরিক রয়েছেন, যাদের সবাই বর্তমানে কর্মরত। প্রকল্পের নির্মাণকাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সিসিসিসি লিমিটেড চীনের আরও ৮৭ জন নাগরিকের জন্য বাংলাদেশি ভিসার আবেদন করেছে। ইতিমধ্যে সেতু কর্তৃপক্ষ বেইজিংয়ে বাংলাদেশ দূতাবাসকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চিঠি দিয়েছে। ১০ হাজার ৩৭৪ কোটি ৪২ টাকার এই টানেল নির্মাণ প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়ন হচ্ছে ৪ হাজার ৪৬১ কোটি ২৩ লাখ টাকা। বাকি ৫ হাজার ৯১৩ কোটি ১৯ লাখ টাকা আসবে বৈদেশিক উৎস থেকে। এই প্রকল্পের মূল টানেল নির্মাণকাজের শতভাগ ব্যয় বহন করছে চীন সরকার। এর বাইরে অন্য মেগা প্রকল্পগুলোর কাজ স্তিমিত হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে রয়েছে দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প, মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্প, পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্প, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ, মহেশখালী এলএনজি টার্মিনাল, ঢাকা-চট্টগ্রাম এক্সপ্রেস রেলওয়ে নির্মাণ প্রকল্প। এসব প্রকল্পের কোনোটার কাজেই কাক্সিক্ষত গতি নেই কভিডের কারণে। সূত্র জানায়, দোহাজারী-রামু-ঘুমধুম রেললাইন নির্মাণ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে ২০১০ সালে। এখন পর্যন্ত প্রকল্পটির কাজের সার্বিক অগ্রগতি মাত্র ২৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে এ প্রকল্প সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রকল্পের কাজ প্রায় বন্ধই রয়েছে বলে জানা গেছে। মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রাসুপার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে ২০১৪ সালে। এখন পর্যন্ত ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ২৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৩৩ দশমিক ৩২ শতাংশ। এ প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত। মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাণ শুরু হয় ২০১৬ সালের জুলাইয়ে। মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর। এখন পর্যন্ত আর্থিক অগ্রগতি ২৫ দশমিক ০৪ শতাংশ। মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯২ কোটি ৯১ লাখ টাকা। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বহুবার বলেছেন, যেদিন পদ্ম সেতুতে গাড়ি চলবে, ঠিক সেদিন থেকেই ট্রেনও চলবে। এ প্রকল্পটির কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে। এ পর্যন্ত প্রকল্পটির ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ২৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ, আর্থিক অগ্রগতি ৩০ দশমিক ৫২ শতাংশ। বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়েছে ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। অথচ বলা হচ্ছে, পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে। ফলে সে সময়ের মধ্যে রেল সংযোগ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজও প্রায় বন্ধ রয়েছে। প্রকল্পের প্রথম অংশ এয়ারপোর্ট-বনানী আগে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ে তা হচ্ছে না। বর্তমানে এ প্রকল্পের বনানী অংশে সীমিত পরিসরে কাজ চলছে বলে জানা গেছে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নির্দিষ্ট সময়ে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ না হলে স্বাভাবিকভাবেই ব্যয় বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কভিড-১৯-এর অচলাবস্থা। ফলে এসব প্রকল্পের কাজ সচল রাখা এখন খুবই চ্যালেঞ্জের। এ কারণে বাস্তবায়নকাল এবং ব্যয় বাড়াটা খুবই স্বাভাবিক বলে মনে করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা