শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

৩০ জনপ্রতিনিধি ফিরেছেন, বাকিরা আদালতের নির্দেশের অপেক্ষায়
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

করোনাকালে ত্রাণসামগ্রী বিতরণে দুর্নীতির অভিযোগে বহিষ্কার হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যরা (মেম্বার) আবারও স্বপদে ফিরতে শুরু করেছেন। আদালতের আশ্রয় নিয়ে সরকারের বরখাস্ত আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এনে তারা নিজ নিজ পদে ফিরে এসেছেন। ইতিমধ্যে অন্তত ৩০ জন চেয়ারম্যান উচ্চ আদালতের রিট করে নিজ পদে ফিরেছেন। অন্যরাও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করছেন। নিজ পদে ফিরে এই চেয়ারম্যানরা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীদের নানাভাবে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

এদিকে তাদের এই ফিরে আসাটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন না স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, সাবেক আমলাসহ অনেকেই। স্থানীয় সরকার বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, বরখাস্ত হওয়া জনপ্রতিনিধিরা উচ্চ আদালতে রিট করে আবার স্বপদে ফিরে আসছেন। এতে করে দুর্নীতিবাজরা আরও উৎসাহিত হবেন। তাদের সাহস আরও বাড়বে। মন্ত্রিপরিষদের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালতে যখন শুনানির জন্য মামলাটি উঠে তখন সরকারপক্ষের আইনজীবী এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নিলে হয়তো এত লোক ফেরত আসত না। তিনি বলেন, সরকারের যথাযথ পদক্ষেপের অভাবেই অনেক মামলায় সরকার হেরে যায়। ভূমি ও ব্যাংক ঋণ মামলায় সরকারপক্ষের আইনজীবীরা শক্ত ভূমিকা না নেওয়ার কারণে অনেক প্রকৃত মামলা যেগুলোতে সরকার জেতার কথা সেগুলোতেও হেরে যায়।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালত যখন একটা আদেশ দেয় তখন তো সেটা মানতে হয়। তবে এর বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সরকারপক্ষ আদালতে আপিল করবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারপক্ষের আইনজীবীদের আরও সিরিয়াস হতে বলা হবে এবং কিছু আইনজীবী পরিবর্তনও করা হবে। এতে করে দুর্নীতি উৎসাহিত হচ্ছে কিনা- এমন প্রশ্নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন, সাময়িক বরখাস্তের ফলে কিছুটা শাস্তি তো হয়েছে। সমাজে, এলাকায় জনপ্রতিনিধিরা হেয়প্রতিপন্ন হয়েছেন। এ ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও হয়েছে।’ করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে ২৬ মার্চ থেকে সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দফায় দফায় ৩০ মে পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়ায় সরকার। সাধারণ ছুটি ঘোষণার এক সপ্তাহের মধ্যেই সরকার সারা দেশে কর্মহীন, দরিদ্র, দিনমজুর, রিকশা ও ভ্যান শ্রমিকসহ এই শ্রেণির লোকজনের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ শুরু করে। এই ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চালাতে গিয়ে শুরু থেকেই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে ত্রাণের চাল, ডাল, তেল এবং নগদ টাকা বিতরণে গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। প্রধানমন্ত্রীর অনড় অবস্থানের কারণে ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর, এমনকি জেলা পরিষদের সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করে মাঠ প্রশাসন। অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর সারা দেশ থেকে জেলা প্রশাসকরা সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগে পত্র দেন। এর আলোকে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয়। দুর্নীতির অভিযোগে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা শুরু হয় এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে। মে মাস পর্যন্ত অব্যাহতভাবে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয় ত্রাণ আত্মসাৎ এবং ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে। জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী তাদের স্বীয় পদ থেকে মোট ১০৮ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত করেও যখন জনপ্রতিনিধিদের দুর্নীতি ও অনিয়ম ঠেকানো যাচ্ছিল না, তখন সরকারপ্রধানের নির্দেশে সারা দেশের মাঠ প্রশাসনকে ত্রাণ বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর ৬৪ জেলায় এ কাজ মনিটরিং করেন ৬৪ জন সিনিয়র সচিব ও সচিব। তারপর অনেকটা শৃঙ্খলা ফিরে আসে ত্রাণ বিতরণে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের মধ্যে এ পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন নিজ পদ ফিরে পেতে উচ্চ আদালতে রিট করেন। আদালত তাদের রিটের শুনানি করে প্রত্যেকের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করেছে। ফলে বরখাস্ত হওয়া ওই চেয়ারম্যানরা স্বপদে ফিরে আসছেন।

জানা গেছে, আদালতে রিট করার পর সরকারপক্ষে যেসব আইনজীবী থাকেন তারা বরখাস্তের পক্ষে জোরালোভাবে আদালতে নথিপত্র ও তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন না। অনেক ক্ষেত্রে সরকারপক্ষের আইনজীবী আদালতে উপস্থিতও হন না। অন্যদিকে আসামিপক্ষ বা বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের পক্ষের আইনজীবীরা জোরালোভাবে বরখাস্তের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান আদালতে তুলে ধরেন। তখন আদালত সরকারের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করে দেয়।

জানা গেছে, সরকারপক্ষের আইনজীবীরা আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সঙ্গে যোগসাজশ করেই আদালতে কোনো রকম তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করা থেকে বিরত থাকেন। ফলে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিরা আবার দায়িত্বে ফিরে আসার সুযোগ পান।

স্বপদে ফিরেছেন যারা : স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন জনপ্রতিনিধি তাদের স্বপদে ফিরে এসেছেন। যাদের ভিজিএফের চাল আত্মসাৎ, কর্মস্থলে অনুপস্থিত ও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নগদ অর্থ সহায়তার সুবিধাভোগীদের তালিকা প্রণয়নে ব্যর্থ হওয়ায়, ত্রাণকাজে সহায়তা না করা, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাৎ, এলাকায় অবস্থান না করা, ভিজিডির চাল আত্মসাৎ, ত্রাণ আত্মসাৎ ও গুজব ছড়ানো, ভুয়া মাস্টাররোলের মাধ্যমে ত্রাণের চাল আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়েছিল, এরা হলেন- পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনির রহমান মৃধা, শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কুচাইপট্টি ইউপি চেয়ারম্যান বি এম নাসির উদ্দিন, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের আন্ধারমানিক ইউপি চেয়ারম্যান কাজী শহিদুল ইসলাম, বরগুনার বালিয়াতলী ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহনেওয়াজ, পাথরঘাটার কাকচিঁড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন পল্টু, কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার হালিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. কাজল ভূঁইয়া, বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জের নিকলীর সিংপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারুল, চৌহালি উপজেলার খাসকাউলিয়া ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম, কাপাসিয়ার চাঁদপুর ইউপির সংরক্ষিত সদস্য বিলকিস বেগম, গোমস্তাপুরের রহনপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আল শফি আনসারী, সোনারগাঁওয়ের পিরোজপুর ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য কবির হোসেন, মাগুরার শালিখা উপজেলার তালখড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজউদ্দিন ম-ল, দশমিনা উপজেলার আলীপুর ইউপি চেয়ারম্যান বাদশা ফয়সাল, বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলম বেপারী, পাংশার যশাই ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান ম-ল, শিবগঞ্জের ময়দানহাট্টা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রূপম, গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মোফাজ্জেল বেপারী, ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শামীম বেপারী, রায়গঞ্জের পাঙ্গাশী ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম, হাটহাজারীর মির্জাপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরুল আবছার এবং নবীগঞ্জের গজনাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইমদাদুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে