শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

৩০ জনপ্রতিনিধি ফিরেছেন, বাকিরা আদালতের নির্দেশের অপেক্ষায়
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

করোনাকালে ত্রাণসামগ্রী বিতরণে দুর্নীতির অভিযোগে বহিষ্কার হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যরা (মেম্বার) আবারও স্বপদে ফিরতে শুরু করেছেন। আদালতের আশ্রয় নিয়ে সরকারের বরখাস্ত আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এনে তারা নিজ নিজ পদে ফিরে এসেছেন। ইতিমধ্যে অন্তত ৩০ জন চেয়ারম্যান উচ্চ আদালতের রিট করে নিজ পদে ফিরেছেন। অন্যরাও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করছেন। নিজ পদে ফিরে এই চেয়ারম্যানরা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীদের নানাভাবে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

এদিকে তাদের এই ফিরে আসাটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন না স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, সাবেক আমলাসহ অনেকেই। স্থানীয় সরকার বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, বরখাস্ত হওয়া জনপ্রতিনিধিরা উচ্চ আদালতে রিট করে আবার স্বপদে ফিরে আসছেন। এতে করে দুর্নীতিবাজরা আরও উৎসাহিত হবেন। তাদের সাহস আরও বাড়বে। মন্ত্রিপরিষদের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালতে যখন শুনানির জন্য মামলাটি উঠে তখন সরকারপক্ষের আইনজীবী এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নিলে হয়তো এত লোক ফেরত আসত না। তিনি বলেন, সরকারের যথাযথ পদক্ষেপের অভাবেই অনেক মামলায় সরকার হেরে যায়। ভূমি ও ব্যাংক ঋণ মামলায় সরকারপক্ষের আইনজীবীরা শক্ত ভূমিকা না নেওয়ার কারণে অনেক প্রকৃত মামলা যেগুলোতে সরকার জেতার কথা সেগুলোতেও হেরে যায়।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালত যখন একটা আদেশ দেয় তখন তো সেটা মানতে হয়। তবে এর বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সরকারপক্ষ আদালতে আপিল করবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারপক্ষের আইনজীবীদের আরও সিরিয়াস হতে বলা হবে এবং কিছু আইনজীবী পরিবর্তনও করা হবে। এতে করে দুর্নীতি উৎসাহিত হচ্ছে কিনা- এমন প্রশ্নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন, সাময়িক বরখাস্তের ফলে কিছুটা শাস্তি তো হয়েছে। সমাজে, এলাকায় জনপ্রতিনিধিরা হেয়প্রতিপন্ন হয়েছেন। এ ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও হয়েছে।’ করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে ২৬ মার্চ থেকে সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দফায় দফায় ৩০ মে পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়ায় সরকার। সাধারণ ছুটি ঘোষণার এক সপ্তাহের মধ্যেই সরকার সারা দেশে কর্মহীন, দরিদ্র, দিনমজুর, রিকশা ও ভ্যান শ্রমিকসহ এই শ্রেণির লোকজনের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ শুরু করে। এই ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চালাতে গিয়ে শুরু থেকেই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে ত্রাণের চাল, ডাল, তেল এবং নগদ টাকা বিতরণে গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। প্রধানমন্ত্রীর অনড় অবস্থানের কারণে ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর, এমনকি জেলা পরিষদের সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করে মাঠ প্রশাসন। অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর সারা দেশ থেকে জেলা প্রশাসকরা সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগে পত্র দেন। এর আলোকে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয়। দুর্নীতির অভিযোগে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা শুরু হয় এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে। মে মাস পর্যন্ত অব্যাহতভাবে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয় ত্রাণ আত্মসাৎ এবং ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে। জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী তাদের স্বীয় পদ থেকে মোট ১০৮ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত করেও যখন জনপ্রতিনিধিদের দুর্নীতি ও অনিয়ম ঠেকানো যাচ্ছিল না, তখন সরকারপ্রধানের নির্দেশে সারা দেশের মাঠ প্রশাসনকে ত্রাণ বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর ৬৪ জেলায় এ কাজ মনিটরিং করেন ৬৪ জন সিনিয়র সচিব ও সচিব। তারপর অনেকটা শৃঙ্খলা ফিরে আসে ত্রাণ বিতরণে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের মধ্যে এ পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন নিজ পদ ফিরে পেতে উচ্চ আদালতে রিট করেন। আদালত তাদের রিটের শুনানি করে প্রত্যেকের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করেছে। ফলে বরখাস্ত হওয়া ওই চেয়ারম্যানরা স্বপদে ফিরে আসছেন।

জানা গেছে, আদালতে রিট করার পর সরকারপক্ষে যেসব আইনজীবী থাকেন তারা বরখাস্তের পক্ষে জোরালোভাবে আদালতে নথিপত্র ও তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন না। অনেক ক্ষেত্রে সরকারপক্ষের আইনজীবী আদালতে উপস্থিতও হন না। অন্যদিকে আসামিপক্ষ বা বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের পক্ষের আইনজীবীরা জোরালোভাবে বরখাস্তের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান আদালতে তুলে ধরেন। তখন আদালত সরকারের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করে দেয়।

জানা গেছে, সরকারপক্ষের আইনজীবীরা আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সঙ্গে যোগসাজশ করেই আদালতে কোনো রকম তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করা থেকে বিরত থাকেন। ফলে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিরা আবার দায়িত্বে ফিরে আসার সুযোগ পান।

স্বপদে ফিরেছেন যারা : স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন জনপ্রতিনিধি তাদের স্বপদে ফিরে এসেছেন। যাদের ভিজিএফের চাল আত্মসাৎ, কর্মস্থলে অনুপস্থিত ও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নগদ অর্থ সহায়তার সুবিধাভোগীদের তালিকা প্রণয়নে ব্যর্থ হওয়ায়, ত্রাণকাজে সহায়তা না করা, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাৎ, এলাকায় অবস্থান না করা, ভিজিডির চাল আত্মসাৎ, ত্রাণ আত্মসাৎ ও গুজব ছড়ানো, ভুয়া মাস্টাররোলের মাধ্যমে ত্রাণের চাল আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়েছিল, এরা হলেন- পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনির রহমান মৃধা, শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কুচাইপট্টি ইউপি চেয়ারম্যান বি এম নাসির উদ্দিন, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের আন্ধারমানিক ইউপি চেয়ারম্যান কাজী শহিদুল ইসলাম, বরগুনার বালিয়াতলী ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহনেওয়াজ, পাথরঘাটার কাকচিঁড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন পল্টু, কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার হালিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. কাজল ভূঁইয়া, বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জের নিকলীর সিংপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারুল, চৌহালি উপজেলার খাসকাউলিয়া ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম, কাপাসিয়ার চাঁদপুর ইউপির সংরক্ষিত সদস্য বিলকিস বেগম, গোমস্তাপুরের রহনপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আল শফি আনসারী, সোনারগাঁওয়ের পিরোজপুর ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য কবির হোসেন, মাগুরার শালিখা উপজেলার তালখড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজউদ্দিন ম-ল, দশমিনা উপজেলার আলীপুর ইউপি চেয়ারম্যান বাদশা ফয়সাল, বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলম বেপারী, পাংশার যশাই ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান ম-ল, শিবগঞ্জের ময়দানহাট্টা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রূপম, গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মোফাজ্জেল বেপারী, ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শামীম বেপারী, রায়গঞ্জের পাঙ্গাশী ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম, হাটহাজারীর মির্জাপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরুল আবছার এবং নবীগঞ্জের গজনাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইমদাদুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন