শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

৩০ জনপ্রতিনিধি ফিরেছেন, বাকিরা আদালতের নির্দেশের অপেক্ষায়
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

করোনাকালে ত্রাণসামগ্রী বিতরণে দুর্নীতির অভিযোগে বহিষ্কার হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যরা (মেম্বার) আবারও স্বপদে ফিরতে শুরু করেছেন। আদালতের আশ্রয় নিয়ে সরকারের বরখাস্ত আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এনে তারা নিজ নিজ পদে ফিরে এসেছেন। ইতিমধ্যে অন্তত ৩০ জন চেয়ারম্যান উচ্চ আদালতের রিট করে নিজ পদে ফিরেছেন। অন্যরাও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করছেন। নিজ পদে ফিরে এই চেয়ারম্যানরা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীদের নানাভাবে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

এদিকে তাদের এই ফিরে আসাটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন না স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, সাবেক আমলাসহ অনেকেই। স্থানীয় সরকার বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, বরখাস্ত হওয়া জনপ্রতিনিধিরা উচ্চ আদালতে রিট করে আবার স্বপদে ফিরে আসছেন। এতে করে দুর্নীতিবাজরা আরও উৎসাহিত হবেন। তাদের সাহস আরও বাড়বে। মন্ত্রিপরিষদের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালতে যখন শুনানির জন্য মামলাটি উঠে তখন সরকারপক্ষের আইনজীবী এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নিলে হয়তো এত লোক ফেরত আসত না। তিনি বলেন, সরকারের যথাযথ পদক্ষেপের অভাবেই অনেক মামলায় সরকার হেরে যায়। ভূমি ও ব্যাংক ঋণ মামলায় সরকারপক্ষের আইনজীবীরা শক্ত ভূমিকা না নেওয়ার কারণে অনেক প্রকৃত মামলা যেগুলোতে সরকার জেতার কথা সেগুলোতেও হেরে যায়।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালত যখন একটা আদেশ দেয় তখন তো সেটা মানতে হয়। তবে এর বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সরকারপক্ষ আদালতে আপিল করবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারপক্ষের আইনজীবীদের আরও সিরিয়াস হতে বলা হবে এবং কিছু আইনজীবী পরিবর্তনও করা হবে। এতে করে দুর্নীতি উৎসাহিত হচ্ছে কিনা- এমন প্রশ্নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন, সাময়িক বরখাস্তের ফলে কিছুটা শাস্তি তো হয়েছে। সমাজে, এলাকায় জনপ্রতিনিধিরা হেয়প্রতিপন্ন হয়েছেন। এ ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও হয়েছে।’ করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে ২৬ মার্চ থেকে সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দফায় দফায় ৩০ মে পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়ায় সরকার। সাধারণ ছুটি ঘোষণার এক সপ্তাহের মধ্যেই সরকার সারা দেশে কর্মহীন, দরিদ্র, দিনমজুর, রিকশা ও ভ্যান শ্রমিকসহ এই শ্রেণির লোকজনের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ শুরু করে। এই ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চালাতে গিয়ে শুরু থেকেই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে ত্রাণের চাল, ডাল, তেল এবং নগদ টাকা বিতরণে গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। প্রধানমন্ত্রীর অনড় অবস্থানের কারণে ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর, এমনকি জেলা পরিষদের সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করে মাঠ প্রশাসন। অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর সারা দেশ থেকে জেলা প্রশাসকরা সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগে পত্র দেন। এর আলোকে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয়। দুর্নীতির অভিযোগে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা শুরু হয় এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে। মে মাস পর্যন্ত অব্যাহতভাবে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয় ত্রাণ আত্মসাৎ এবং ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে। জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী তাদের স্বীয় পদ থেকে মোট ১০৮ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত করেও যখন জনপ্রতিনিধিদের দুর্নীতি ও অনিয়ম ঠেকানো যাচ্ছিল না, তখন সরকারপ্রধানের নির্দেশে সারা দেশের মাঠ প্রশাসনকে ত্রাণ বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর ৬৪ জেলায় এ কাজ মনিটরিং করেন ৬৪ জন সিনিয়র সচিব ও সচিব। তারপর অনেকটা শৃঙ্খলা ফিরে আসে ত্রাণ বিতরণে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের মধ্যে এ পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন নিজ পদ ফিরে পেতে উচ্চ আদালতে রিট করেন। আদালত তাদের রিটের শুনানি করে প্রত্যেকের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করেছে। ফলে বরখাস্ত হওয়া ওই চেয়ারম্যানরা স্বপদে ফিরে আসছেন।

জানা গেছে, আদালতে রিট করার পর সরকারপক্ষে যেসব আইনজীবী থাকেন তারা বরখাস্তের পক্ষে জোরালোভাবে আদালতে নথিপত্র ও তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন না। অনেক ক্ষেত্রে সরকারপক্ষের আইনজীবী আদালতে উপস্থিতও হন না। অন্যদিকে আসামিপক্ষ বা বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের পক্ষের আইনজীবীরা জোরালোভাবে বরখাস্তের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান আদালতে তুলে ধরেন। তখন আদালত সরকারের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করে দেয়।

জানা গেছে, সরকারপক্ষের আইনজীবীরা আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সঙ্গে যোগসাজশ করেই আদালতে কোনো রকম তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করা থেকে বিরত থাকেন। ফলে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিরা আবার দায়িত্বে ফিরে আসার সুযোগ পান।

স্বপদে ফিরেছেন যারা : স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন জনপ্রতিনিধি তাদের স্বপদে ফিরে এসেছেন। যাদের ভিজিএফের চাল আত্মসাৎ, কর্মস্থলে অনুপস্থিত ও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নগদ অর্থ সহায়তার সুবিধাভোগীদের তালিকা প্রণয়নে ব্যর্থ হওয়ায়, ত্রাণকাজে সহায়তা না করা, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাৎ, এলাকায় অবস্থান না করা, ভিজিডির চাল আত্মসাৎ, ত্রাণ আত্মসাৎ ও গুজব ছড়ানো, ভুয়া মাস্টাররোলের মাধ্যমে ত্রাণের চাল আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়েছিল, এরা হলেন- পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনির রহমান মৃধা, শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কুচাইপট্টি ইউপি চেয়ারম্যান বি এম নাসির উদ্দিন, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের আন্ধারমানিক ইউপি চেয়ারম্যান কাজী শহিদুল ইসলাম, বরগুনার বালিয়াতলী ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহনেওয়াজ, পাথরঘাটার কাকচিঁড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন পল্টু, কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার হালিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. কাজল ভূঁইয়া, বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জের নিকলীর সিংপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারুল, চৌহালি উপজেলার খাসকাউলিয়া ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম, কাপাসিয়ার চাঁদপুর ইউপির সংরক্ষিত সদস্য বিলকিস বেগম, গোমস্তাপুরের রহনপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আল শফি আনসারী, সোনারগাঁওয়ের পিরোজপুর ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য কবির হোসেন, মাগুরার শালিখা উপজেলার তালখড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজউদ্দিন ম-ল, দশমিনা উপজেলার আলীপুর ইউপি চেয়ারম্যান বাদশা ফয়সাল, বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলম বেপারী, পাংশার যশাই ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান ম-ল, শিবগঞ্জের ময়দানহাট্টা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রূপম, গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মোফাজ্জেল বেপারী, ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শামীম বেপারী, রায়গঞ্জের পাঙ্গাশী ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম, হাটহাজারীর মির্জাপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরুল আবছার এবং নবীগঞ্জের গজনাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইমদাদুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ