শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

৩০ জনপ্রতিনিধি ফিরেছেন, বাকিরা আদালতের নির্দেশের অপেক্ষায়
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্নীতির কারণে বরখাস্তরা ফের স্বপদে

করোনাকালে ত্রাণসামগ্রী বিতরণে দুর্নীতির অভিযোগে বহিষ্কার হওয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্যরা (মেম্বার) আবারও স্বপদে ফিরতে শুরু করেছেন। আদালতের আশ্রয় নিয়ে সরকারের বরখাস্ত আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এনে তারা নিজ নিজ পদে ফিরে এসেছেন। ইতিমধ্যে অন্তত ৩০ জন চেয়ারম্যান উচ্চ আদালতের রিট করে নিজ পদে ফিরেছেন। অন্যরাও একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করছেন। নিজ পদে ফিরে এই চেয়ারম্যানরা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীদের নানাভাবে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

এদিকে তাদের এই ফিরে আসাটাকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন না স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, সাবেক আমলাসহ অনেকেই। স্থানীয় সরকার বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, বরখাস্ত হওয়া জনপ্রতিনিধিরা উচ্চ আদালতে রিট করে আবার স্বপদে ফিরে আসছেন। এতে করে দুর্নীতিবাজরা আরও উৎসাহিত হবেন। তাদের সাহস আরও বাড়বে। মন্ত্রিপরিষদের সাবেক সচিব আলী ইমাম মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালতে যখন শুনানির জন্য মামলাটি উঠে তখন সরকারপক্ষের আইনজীবী এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত থেকে যথাযথ পদক্ষেপ নিলে হয়তো এত লোক ফেরত আসত না। তিনি বলেন, সরকারের যথাযথ পদক্ষেপের অভাবেই অনেক মামলায় সরকার হেরে যায়। ভূমি ও ব্যাংক ঋণ মামলায় সরকারপক্ষের আইনজীবীরা শক্ত ভূমিকা না নেওয়ার কারণে অনেক প্রকৃত মামলা যেগুলোতে সরকার জেতার কথা সেগুলোতেও হেরে যায়।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদালত যখন একটা আদেশ দেয় তখন তো সেটা মানতে হয়। তবে এর বিরুদ্ধে আপিল করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত নিয়ে সরকারপক্ষ আদালতে আপিল করবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সরকারপক্ষের আইনজীবীদের আরও সিরিয়াস হতে বলা হবে এবং কিছু আইনজীবী পরিবর্তনও করা হবে। এতে করে দুর্নীতি উৎসাহিত হচ্ছে কিনা- এমন প্রশ্নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন, সাময়িক বরখাস্তের ফলে কিছুটা শাস্তি তো হয়েছে। সমাজে, এলাকায় জনপ্রতিনিধিরা হেয়প্রতিপন্ন হয়েছেন। এ ছাড়া তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টও হয়েছে।’ করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে ২৬ মার্চ থেকে সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সরকার। দফায় দফায় ৩০ মে পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়ায় সরকার। সাধারণ ছুটি ঘোষণার এক সপ্তাহের মধ্যেই সরকার সারা দেশে কর্মহীন, দরিদ্র, দিনমজুর, রিকশা ও ভ্যান শ্রমিকসহ এই শ্রেণির লোকজনের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ শুরু করে। এই ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চালাতে গিয়ে শুরু থেকেই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র ও কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে ত্রাণের চাল, ডাল, তেল এবং নগদ টাকা বিতরণে গুরুতর অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। প্রধানমন্ত্রীর অনড় অবস্থানের কারণে ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, সদস্য, পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর, এমনকি জেলা পরিষদের সদস্যদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করে মাঠ প্রশাসন। অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর সারা দেশ থেকে জেলা প্রশাসকরা সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগে পত্র দেন। এর আলোকে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয়। দুর্নীতির অভিযোগে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা শুরু হয় এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে। মে মাস পর্যন্ত অব্যাহতভাবে জনপ্রতিনিধিদের বরখাস্ত করা হয় ত্রাণ আত্মসাৎ এবং ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে। জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯-এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী তাদের স্বীয় পদ থেকে মোট ১০৮ জন জনপ্রতিনিধিকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত করেও যখন জনপ্রতিনিধিদের দুর্নীতি ও অনিয়ম ঠেকানো যাচ্ছিল না, তখন সরকারপ্রধানের নির্দেশে সারা দেশের মাঠ প্রশাসনকে ত্রাণ বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয়। আর ৬৪ জেলায় এ কাজ মনিটরিং করেন ৬৪ জন সিনিয়র সচিব ও সচিব। তারপর অনেকটা শৃঙ্খলা ফিরে আসে ত্রাণ বিতরণে। স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের মধ্যে এ পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন নিজ পদ ফিরে পেতে উচ্চ আদালতে রিট করেন। আদালত তাদের রিটের শুনানি করে প্রত্যেকের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করেছে। ফলে বরখাস্ত হওয়া ওই চেয়ারম্যানরা স্বপদে ফিরে আসছেন।

জানা গেছে, আদালতে রিট করার পর সরকারপক্ষে যেসব আইনজীবী থাকেন তারা বরখাস্তের পক্ষে জোরালোভাবে আদালতে নথিপত্র ও তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন না। অনেক ক্ষেত্রে সরকারপক্ষের আইনজীবী আদালতে উপস্থিতও হন না। অন্যদিকে আসামিপক্ষ বা বরখাস্ত চেয়ারম্যানদের পক্ষের আইনজীবীরা জোরালোভাবে বরখাস্তের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান আদালতে তুলে ধরেন। তখন আদালত সরকারের বরখাস্ত আদেশ স্থগিত করে দেয়।

জানা গেছে, সরকারপক্ষের আইনজীবীরা আসামিপক্ষের আইনজীবীদের সঙ্গে যোগসাজশ করেই আদালতে কোনো রকম তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করা থেকে বিরত থাকেন। ফলে অভিযুক্ত জনপ্রতিনিধিরা আবার দায়িত্বে ফিরে আসার সুযোগ পান।

স্বপদে ফিরেছেন যারা : স্থানীয় সরকার বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গতকাল পর্যন্ত অন্তত ৩০ জন জনপ্রতিনিধি তাদের স্বপদে ফিরে এসেছেন। যাদের ভিজিএফের চাল আত্মসাৎ, কর্মস্থলে অনুপস্থিত ও প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নগদ অর্থ সহায়তার সুবিধাভোগীদের তালিকা প্রণয়নে ব্যর্থ হওয়ায়, ত্রাণকাজে সহায়তা না করা, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাৎ, এলাকায় অবস্থান না করা, ভিজিডির চাল আত্মসাৎ, ত্রাণ আত্মসাৎ ও গুজব ছড়ানো, ভুয়া মাস্টাররোলের মাধ্যমে ত্রাণের চাল আত্মসাৎসহ বিভিন্ন অভিযোগে বরখাস্ত করা হয়েছিল, এরা হলেন- পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. মনির রহমান মৃধা, শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার কুচাইপট্টি ইউপি চেয়ারম্যান বি এম নাসির উদ্দিন, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জের আন্ধারমানিক ইউপি চেয়ারম্যান কাজী শহিদুল ইসলাম, বরগুনার বালিয়াতলী ইউপি চেয়ারম্যান মো. শাহনেওয়াজ, পাথরঘাটার কাকচিঁড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন পল্টু, কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার হালিমপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. কাজল ভূঁইয়া, বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, কিশোরগঞ্জের নিকলীর সিংপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারুল, চৌহালি উপজেলার খাসকাউলিয়া ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম, কাপাসিয়ার চাঁদপুর ইউপির সংরক্ষিত সদস্য বিলকিস বেগম, গোমস্তাপুরের রহনপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আল শফি আনসারী, সোনারগাঁওয়ের পিরোজপুর ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য কবির হোসেন, মাগুরার শালিখা উপজেলার তালখড়ি ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজউদ্দিন ম-ল, দশমিনা উপজেলার আলীপুর ইউপি চেয়ারম্যান বাদশা ফয়সাল, বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরে আলম বেপারী, পাংশার যশাই ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান ম-ল, শিবগঞ্জের ময়দানহাট্টা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম রূপম, গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মোফাজ্জেল বেপারী, ৯ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য শামীম বেপারী, রায়গঞ্জের পাঙ্গাশী ইউপি চেয়ারম্যান আবদুস ছালাম, হাটহাজারীর মির্জাপুর ইউপি চেয়ারম্যান নূরুল আবছার এবং নবীগঞ্জের গজনাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান ইমদাদুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
ব্রাজিলে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক
হ্যারি কেইনের ৪০০ গোলের মাইলফলক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মাঠ না ছাড়ার আহ্বান সামান্তা শারমিনের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক
১০ মাসে কর্মহীন ৬০ হাজার শ্রমিক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম