শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০

ব্যবসা সহজীকরণ সংস্কার কত দূর

সব সেবা মিলছে না ওয়ানস্টপ সার্ভিসে, বিনিয়োগের শুরুতেই দৌড়াতে হয় নানা সংস্থায়
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসা সহজীকরণ সংস্কার কত দূর

বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার বিনিয়োগ কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিদ্ধান্ত ছিল, ব্যবসা শুরুর জন্য বিভিন্ন দফতরের সেবা দেওয়া হবে একই ছাতার নিচ থেকে। এ জন্য গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ওয়ানস্টপ সার্ভিস পোর্টাল (ওএসএস) চালু করে বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। লক্ষ্য ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সব সেবা দেওয়া হবে একই স্থান থেকে। এরই মাঝে প্রায় দেড় বছর পেরিয়ে গেছে, ওএসএস এখনো পরিপূর্ণ সেবা দিতে পারছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত ছিলÑ মন্ত্রণালয়গুলোর অধীনস্থ যেসব সংস্থার কার্যক্রম ওয়ানস্টপ সার্ভিসের সঙ্গে সম্পর্কিত, তাদের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করবে বিডা। যাতে একই ছাতার নিচ থেকে সেবাটি দেওয়া যায়। সমঝোতা করতে করতে বছর ঘুরে, আলোচনা হয়, ব্যবসা সহজীকরণ কার্যক্রমের সংস্কার হয় না।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ব্যবসা শুরুর প্রাথমিক ধাপে পাঁচটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে এখনো ভিন্ন ভিন্ন চারটি প্রতিষ্ঠানে ঘুরতে হয় উদ্যোক্তাদের। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে এ সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে। এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,  ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপানের উদ্যোক্তারাও সরকারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক আলোচনায় ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে বিভিন্ন দফতরে আবেদনের বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকেও এই সেবাগুলো একই ছাতার নিচে নিতে বারবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশে কিছু কিছু সেবা অনলাইনে পাওয়া গেলেও এখনো এসব সেবা ওয়ানস্টপ সার্ভিসে মেলে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে ব্যবসা বা বিনিয়োগ কার্যক্রম শুরু করতে যে পাঁচটি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয় সেগুলো হচ্ছেÑ ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ, টিন নম্বর গ্রহণ, কোম্পানির নামের অনাপত্তি, কোম্পানি নিবন্ধন এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা। এই পাঁচটি ধাপের কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য উদ্যোক্তাদের যথাক্রমে স্থানীয় সরকার বিভাগ (সিটি করপোরেশন), এনবিআর, আরজেএসসিঅ্যান্ডএফ এবং বাংলাদেশ ব্যাংক এই চারটি সংস্থার দ্বারস্থ হতে হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এসব সেবা বিডার ওয়ানস্টপ সার্ভিস থেকে একবার ফি প্রদানের মাধ্যমে দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও এখনো তা কার্যকর হয়নি। বিডার কর্মকর্তারা জানান, এগুলো হচ্ছে ব্যবসা শুরুর প্রাথমিক কার্যক্রম। শুরুতেই যখন উদ্যোক্তাদের চার থেকে পাঁচটি দফতরে দৌড়াতে হয়, তখন তারা নিরুৎসাহিত হয়ে যান। এরপর রয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ, গ্যাস সংযোগ, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ আরও জটিল বিষয়গুলো। জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ব্যবসা সহজীকরণ সূচক সংক্রান্ত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির অনলাইন সভায় এসব বিষয়ে অসন্তোষ উঠে আসে। সেখানে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যবসা শুরুর জন্য চারটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার প্রয়োজন হয়। এসব প্রতিষ্ঠানে পৃথকভাবে আবেদন করতে গিয়ে বিনিয়োগকারীদের সময় ও ব্যয় বৃদ্ধি পায়। এ কারণে বিশেষ করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত হন। একটি স্থান থেকে একবার ফি প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসা শুরুর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হলে দেশি-বিদেশি সকল বিনিয়োগকারী বিনিয়োগে উৎসাহিত হবেন।’ কর্মকর্তারা বলছেন, ধীরে ধীরে হলেও তারা কিছু কিছু কার্যক্রম বিডার ওয়ানস্টপ সার্ভিসে যুক্ত করছেন। গত আগস্টে নতুন ৩টি সেবা ওএসএস সেন্টারে যুক্ত হয়েছে। এর ফলে ওএসএস পোর্টালের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সার্ভার থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই, সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে বিদেশি নাগরিকদের অনুকূলে সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র সেবা পাওয়া যাবে। অনলাইন ওয়ানস্টপ সার্ভিসের আওতায় বিডার নিজস্ব ১৪ সেবা এবং অন্যান্য ছয়টি প্রতিষ্ঠানের সাতটি সেবাসহ মোট ২১টি সেবা প্রদান করা হবে। আগামী বছরের মধ্যেই ৩৫টি সেবা প্রদানকারী সংস্থার ১৫০টি সেবা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। ভূমি মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতর, রাজউকসহ ১২টি সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। আরও ১০টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই নিয়ে আলোচনা চলছে। যত দ্রুত এসব কার্যক্রম সম্পন্ন হবে তত দ্রুত বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত হবে।

সংস্কারে বাধা কোথায় : সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিশ্বব্যাংকের ইজি অব ডুয়িং বিজনেস সূচকে ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৮তম। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান বাদে বাকি সব দেশের অবস্থান একশর নিচে। অর্থাৎ তারা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশে অনেক এগিয়ে আছে। প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় বিশ্বব্যাংকের ব্যবসা সহজীকরণ সূচকে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দুই অঙ্কে নিয়ে আসার লক্ষ্যে সূচকভিত্তিক একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী কোন মন্ত্রণালয় কী ধরনের সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে সেটি উল্লেখ করার জন্য মন্ত্রণালয়গুলোতে একটি ছকও পাঠানো হয়েছে বিডা থেকে। কিন্তু সেই ছক পূরণ করে ফেরত পাঠায়নি অধিকাংশ সংস্থা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন দফতরের সেবা কার্যক্রম ওয়ানস্টপ সার্ভিসে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়গুলোর আগ্রহ থাকলেও দফতর বা সংস্থাগুলো কর্তৃত্ব হারানোর আশঙ্কা করছে। ফলে তারা সংস্কারের বিষয়ে জাতীয় কমিটির সভায় ইতিবাচক মতামত দিলেও ফিরে গিয়ে সে বিষয়ে আর আগ্রহ দেখায় না। আর এতেই ঝুলে যায় যাবতীয় সংস্কার। উদাহরণ দিয়ে কর্মকর্তারা জানান, ব্যবসা শুরুর আগে ট্রেড লাইসেন্সের জন্য প্রথমে আবেদন করতে হয় স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনস্থ সংস্থা সিটি করপোরেশনে। এসব সংস্থায় এখনো পুরোপুরি ই-ট্রেড লাইসেন্স কার্যক্রম শুরু হয়নি। গত মাসে জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সভায় এ বিষয়ে অগ্রগতি জানতে চাওয়া হলে স্থানীয় সরকার বিভাগ জানায়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন অনলাইনে ই-ট্রেড লাইসেন্স কার্যক্রম শুরু করলেও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এখনো এ কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। চট্টগ্রামে অনলাইন কার্যক্রম শুরু করতে সময় লাগবে। এ ছাড়া আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় এবং যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদফতরের (আরজেএসসিঅ্যান্ডএফ) সেবা বিডার ওএসএসের সঙ্গে সংযুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হলেও এটি আটকে আছে ভেন্ডর নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন সভায় জানিয়েছেন, আরজেএসসিঅ্যান্ডএফের ছাড়পত্র, কোম্পানি নিবন্ধন এবং ফি প্রদান কার্যক্রম এই তিনটি সেবা অনলাইনের মাধ্যমে পৃথক পৃথক আবেদনের মাধ্যমে করা হচ্ছে। এসব সেবা একটি আবেদনের মাধ্যমে নিষ্পন্ন করতে আরও দুই মাস সময় লাগবে। মিউনিসিপ্যালিটি এলাকায় স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের ক্ষেত্রে ধার্যকৃত ট্যাক্স ২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় সরকার বলছে, এটি পরিবর্তন করতে হলে সারা দেশের জন্যই করতে হবে। ভ্যাট ফেরত প্রদান প্রক্রিয়ার সময় হ্রাসকরণ এবং অর্থনৈতিকভাবে বিপদগ্রস্ত কোম্পানির ভ্যাট কমানো বিষয়ে এনবিআর বলেছে এতে রাজস্ব আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, মন্ত্রণালয় সংস্থাগুলোকে ধরে বেঁধে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করলেই ওয়ানস্টপ সার্ভিস কার্যকর করা যাবে না। এখানে নানা ধরনের কায়েমি স্বার্থ জড়িত, যারা তাদের নিয়ন্ত্রণ ছাড়তে চায় না। তিনি বলেন, অটোমেশনে ধীরগতি আছে। কিন্তু এটিও অনেকে করতে চায় না। এর পেছনে আর্থিক অনিয়ম জড়িত। সিটি করপোরেশনে ট্রেড লাইসেন্স আর বিআরটিএ থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স যাই বলা হোক না কেন প্রতিটি ক্ষেত্রে টাকা ছাড়া দ্রুত কাজ করা অসম্ভব। এই আর্থিক লেনেদেনে প্রথম সারির কর্মচারী জড়িত থাকলেও এর ভাগ যায় পেছনের সারিতে। যতদিন এই ভাগ-বাটোয়ারা বন্ধ করা না যাবে, ততদিন একই ছাতার নিচ থেকে সব সেবা মিলবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক
সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই
সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ
কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন