শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২০

ব্যবসা সহজীকরণ সংস্কার কত দূর

সব সেবা মিলছে না ওয়ানস্টপ সার্ভিসে, বিনিয়োগের শুরুতেই দৌড়াতে হয় নানা সংস্থায়
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসা সহজীকরণ সংস্কার কত দূর

বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার বিনিয়োগ কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিদ্ধান্ত ছিল, ব্যবসা শুরুর জন্য বিভিন্ন দফতরের সেবা দেওয়া হবে একই ছাতার নিচ থেকে। এ জন্য গত বছর ফেব্রুয়ারিতে ওয়ানস্টপ সার্ভিস পোর্টাল (ওএসএস) চালু করে বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। লক্ষ্য ছিল দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সব সেবা দেওয়া হবে একই স্থান থেকে। এরই মাঝে প্রায় দেড় বছর পেরিয়ে গেছে, ওএসএস এখনো পরিপূর্ণ সেবা দিতে পারছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত ছিলÑ মন্ত্রণালয়গুলোর অধীনস্থ যেসব সংস্থার কার্যক্রম ওয়ানস্টপ সার্ভিসের সঙ্গে সম্পর্কিত, তাদের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করবে বিডা। যাতে একই ছাতার নিচ থেকে সেবাটি দেওয়া যায়। সমঝোতা করতে করতে বছর ঘুরে, আলোচনা হয়, ব্যবসা সহজীকরণ কার্যক্রমের সংস্কার হয় না।

সংশ্লিষ্টরা জানান, ব্যবসা শুরুর প্রাথমিক ধাপে পাঁচটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে এখনো ভিন্ন ভিন্ন চারটি প্রতিষ্ঠানে ঘুরতে হয় উদ্যোক্তাদের। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে এ সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে। এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,  ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপানের উদ্যোক্তারাও সরকারের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক আলোচনায় ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে বিভিন্ন দফতরে আবেদনের বিষয়টি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকেও এই সেবাগুলো একই ছাতার নিচে নিতে বারবার তাগাদা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশে কিছু কিছু সেবা অনলাইনে পাওয়া গেলেও এখনো এসব সেবা ওয়ানস্টপ সার্ভিসে মেলে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে ব্যবসা বা বিনিয়োগ কার্যক্রম শুরু করতে যে পাঁচটি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয় সেগুলো হচ্ছেÑ ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ, টিন নম্বর গ্রহণ, কোম্পানির নামের অনাপত্তি, কোম্পানি নিবন্ধন এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা। এই পাঁচটি ধাপের কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য উদ্যোক্তাদের যথাক্রমে স্থানীয় সরকার বিভাগ (সিটি করপোরেশন), এনবিআর, আরজেএসসিঅ্যান্ডএফ এবং বাংলাদেশ ব্যাংক এই চারটি সংস্থার দ্বারস্থ হতে হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী এসব সেবা বিডার ওয়ানস্টপ সার্ভিস থেকে একবার ফি প্রদানের মাধ্যমে দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও এখনো তা কার্যকর হয়নি। বিডার কর্মকর্তারা জানান, এগুলো হচ্ছে ব্যবসা শুরুর প্রাথমিক কার্যক্রম। শুরুতেই যখন উদ্যোক্তাদের চার থেকে পাঁচটি দফতরে দৌড়াতে হয়, তখন তারা নিরুৎসাহিত হয়ে যান। এরপর রয়েছে বিদ্যুৎ সংযোগ, গ্যাস সংযোগ, জমি রেজিস্ট্রেশনসহ আরও জটিল বিষয়গুলো। জানা গেছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর মন্ত্রিপরিষদ সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ব্যবসা সহজীকরণ সূচক সংক্রান্ত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির অনলাইন সভায় এসব বিষয়ে অসন্তোষ উঠে আসে। সেখানে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যবসা শুরুর জন্য চারটি ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার প্রয়োজন হয়। এসব প্রতিষ্ঠানে পৃথকভাবে আবেদন করতে গিয়ে বিনিয়োগকারীদের সময় ও ব্যয় বৃদ্ধি পায়। এ কারণে বিশেষ করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত হন। একটি স্থান থেকে একবার ফি প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসা শুরুর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হলে দেশি-বিদেশি সকল বিনিয়োগকারী বিনিয়োগে উৎসাহিত হবেন।’ কর্মকর্তারা বলছেন, ধীরে ধীরে হলেও তারা কিছু কিছু কার্যক্রম বিডার ওয়ানস্টপ সার্ভিসে যুক্ত করছেন। গত আগস্টে নতুন ৩টি সেবা ওএসএস সেন্টারে যুক্ত হয়েছে। এর ফলে ওএসএস পোর্টালের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সার্ভার থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই, সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে বিদেশি নাগরিকদের অনুকূলে সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র সেবা পাওয়া যাবে। অনলাইন ওয়ানস্টপ সার্ভিসের আওতায় বিডার নিজস্ব ১৪ সেবা এবং অন্যান্য ছয়টি প্রতিষ্ঠানের সাতটি সেবাসহ মোট ২১টি সেবা প্রদান করা হবে। আগামী বছরের মধ্যেই ৩৫টি সেবা প্রদানকারী সংস্থার ১৫০টি সেবা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। ভূমি মন্ত্রণালয়, পরিবেশ অধিদফতর, রাজউকসহ ১২টি সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। আরও ১০টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই নিয়ে আলোচনা চলছে। যত দ্রুত এসব কার্যক্রম সম্পন্ন হবে তত দ্রুত বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নত হবে।

সংস্কারে বাধা কোথায় : সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিশ্বব্যাংকের ইজি অব ডুয়িং বিজনেস সূচকে ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৮তম। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান বাদে বাকি সব দেশের অবস্থান একশর নিচে। অর্থাৎ তারা ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিবেশে অনেক এগিয়ে আছে। প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় বিশ্বব্যাংকের ব্যবসা সহজীকরণ সূচকে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দুই অঙ্কে নিয়ে আসার লক্ষ্যে সূচকভিত্তিক একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী কোন মন্ত্রণালয় কী ধরনের সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে সেটি উল্লেখ করার জন্য মন্ত্রণালয়গুলোতে একটি ছকও পাঠানো হয়েছে বিডা থেকে। কিন্তু সেই ছক পূরণ করে ফেরত পাঠায়নি অধিকাংশ সংস্থা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিভিন্ন দফতরের সেবা কার্যক্রম ওয়ানস্টপ সার্ভিসে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়গুলোর আগ্রহ থাকলেও দফতর বা সংস্থাগুলো কর্তৃত্ব হারানোর আশঙ্কা করছে। ফলে তারা সংস্কারের বিষয়ে জাতীয় কমিটির সভায় ইতিবাচক মতামত দিলেও ফিরে গিয়ে সে বিষয়ে আর আগ্রহ দেখায় না। আর এতেই ঝুলে যায় যাবতীয় সংস্কার। উদাহরণ দিয়ে কর্মকর্তারা জানান, ব্যবসা শুরুর আগে ট্রেড লাইসেন্সের জন্য প্রথমে আবেদন করতে হয় স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনস্থ সংস্থা সিটি করপোরেশনে। এসব সংস্থায় এখনো পুরোপুরি ই-ট্রেড লাইসেন্স কার্যক্রম শুরু হয়নি। গত মাসে জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সভায় এ বিষয়ে অগ্রগতি জানতে চাওয়া হলে স্থানীয় সরকার বিভাগ জানায়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন অনলাইনে ই-ট্রেড লাইসেন্স কার্যক্রম শুরু করলেও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এখনো এ কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি। চট্টগ্রামে অনলাইন কার্যক্রম শুরু করতে সময় লাগবে। এ ছাড়া আমদানি-রপ্তানি নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় এবং যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদফতরের (আরজেএসসিঅ্যান্ডএফ) সেবা বিডার ওএসএসের সঙ্গে সংযুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হলেও এটি আটকে আছে ভেন্ডর নিয়োগ প্রক্রিয়ায়। বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন সভায় জানিয়েছেন, আরজেএসসিঅ্যান্ডএফের ছাড়পত্র, কোম্পানি নিবন্ধন এবং ফি প্রদান কার্যক্রম এই তিনটি সেবা অনলাইনের মাধ্যমে পৃথক পৃথক আবেদনের মাধ্যমে করা হচ্ছে। এসব সেবা একটি আবেদনের মাধ্যমে নিষ্পন্ন করতে আরও দুই মাস সময় লাগবে। মিউনিসিপ্যালিটি এলাকায় স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের ক্ষেত্রে ধার্যকৃত ট্যাক্স ২ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। স্থানীয় সরকার বলছে, এটি পরিবর্তন করতে হলে সারা দেশের জন্যই করতে হবে। ভ্যাট ফেরত প্রদান প্রক্রিয়ার সময় হ্রাসকরণ এবং অর্থনৈতিকভাবে বিপদগ্রস্ত কোম্পানির ভ্যাট কমানো বিষয়ে এনবিআর বলেছে এতে রাজস্ব আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, মন্ত্রণালয় সংস্থাগুলোকে ধরে বেঁধে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করলেই ওয়ানস্টপ সার্ভিস কার্যকর করা যাবে না। এখানে নানা ধরনের কায়েমি স্বার্থ জড়িত, যারা তাদের নিয়ন্ত্রণ ছাড়তে চায় না। তিনি বলেন, অটোমেশনে ধীরগতি আছে। কিন্তু এটিও অনেকে করতে চায় না। এর পেছনে আর্থিক অনিয়ম জড়িত। সিটি করপোরেশনে ট্রেড লাইসেন্স আর বিআরটিএ থেকে ড্রাইভিং লাইসেন্স যাই বলা হোক না কেন প্রতিটি ক্ষেত্রে টাকা ছাড়া দ্রুত কাজ করা অসম্ভব। এই আর্থিক লেনেদেনে প্রথম সারির কর্মচারী জড়িত থাকলেও এর ভাগ যায় পেছনের সারিতে। যতদিন এই ভাগ-বাটোয়ারা বন্ধ করা না যাবে, ততদিন একই ছাতার নিচ থেকে সব সেবা মিলবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
অস্ত্রের মুখে ৭০ ভরি সোনা লুট
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
প্রধান সমুদ্রবন্দর বন্ধের আলটিমেটাম
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
বাস্তবায়নে অস্পষ্টতা বললেন আইনজ্ঞরা
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
সব দলের স্বাক্ষর নিশ্চিত করতে চায় কমিশন
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
ফ্লাইট শিডিউল লন্ডভন্ড
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
জুলাই সনদে স্বাক্ষর গণতান্ত্রিক চর্চার সূচনা
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
মানবাধিকার রক্ষাও বিচারকের দায়িত্ব
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম