শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

হাজী সেলিমপুত্রের জেল

নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধর, বাসায় অভিযান, অস্ত্র মাদক অবৈধ ওয়াকিটকির মামলায় দেহরক্ষীসহ এক বছরের দণ্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
হাজী সেলিমপুত্রের জেল

নৌবাহিনীর এক কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের ছেলে এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটির ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ইরফান সেলিম ও তার দেহরক্ষী জাহিদকে এক বছর করে কারাদন্ড দিয়েছে র‌্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে রাজধানীর চকবাজার এলাকার ২৬ দেবীদাস ঘাট লেনের হাজী সেলিমের বাসায় দিনভর অভিযান পরিচালনা করে র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম গ্রেফতার দুজনকে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে ছয় মাস এবং মাদক রাখার দায়ে আরও ছয় মাস করে কারাদন্ড দেন। এ সময় ওই বাসা থেকে ৩৮টি ওয়াকিটকি, ৪টি ভিএইচএফ সেট (ভেরি হাই ফ্রিকোয়েন্সি), ১টি হ্যান্ডকাপ, ১০ ক্যান বিদেশি বিয়ার, ৩টি হাই ফ্রিকোয়েন্সি ওয়ারলেস সেট, ১টি একনলা বন্দুক, ১টি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র‌্যাব। এর আগে সকালে ইরফান সেলিমের গাড়িচালক মীজানুর রহমানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গতকালই মীজানুরকে আদালতের নির্দেশে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।

র‌্যাব বলছে, পুরান ঢাকায় সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে ‘চান সরদার দাদা বাড়ি’ নামের ওই বাড়িতে ২৪ ঘণ্টা মনিটরিংয়ের জন্য গড়ে তোলা হয়েছে আধুনিক রেডিও ফ্রিকোয়েন্সিসহ অত্যাধুনিক কন্ট্রোল রুম। কন্ট্রোল রুমে রয়েছে আধুনিক ভিপিএস (ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার), ৩৮টি ওয়াকিটকি, ড্রোনসহ বিভিন্ন ডিভাইস। রাষ্ট্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের (ভিভিআইপি) নিরাপত্তায় নিয়োজিত এলিট বাহিনীর কাছে যেসব সরঞ্জাম থাকে, সে রকম সরঞ্জাম পাওয়া গেছে।

গত রবিবার সন্ধ্যার পর রাজধানীর কলাবাগান ক্রসিংয়ের কাছে মারধরের শিকার হন নৌবাহিনীর কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ আহম্মেদ খান। তার মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয় সংসদ সদস্য স্টিকার লাগানো একটি গাড়ি। ওই গাড়ি থেকে দু-তিন জন নেমে ওয়াসিফ আহম্মেদ খানকে ফুটপাথে ফেলে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। পরে ট্রাফিক পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করে। পথচারীরা এ দৃশ্য ভিডিও করেন, যা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। ধানমন্ডি থানা পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে গাড়িটি থানায় নিয়ে যায়। বর্তমানে গ্রেফতার মীজান ও গাড়ি ধানমন্ডি থানায় রয়েছে। পুলিশ এরই মধ্যে নিশ্চিত হয়েছে গাড়িটি সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের। এ ঘটনায় গতকাল সকাল পৌনে ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা হয়। হাজী সেলিমের ছেলে কাউন্সিলর ইরফানসহ চারজনের নাম উল্লেখ করে মামলাটি করেন মারধরের শিকার নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহম্মেদ খান।

গতকাল সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে অভিযান আংশিক সমাপ্ত করে গণমাধ্যমকর্মীদের র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেন, ‘কিছু সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতেই আমরা এ বাসায় অভিযান পরিচালনা করেছি। রবিবার রাতে ফৌজদারি অপরাধসহ আরও কিছু তথ্য আমাদের কাছে ছিল। এরই মধ্যে আমরা এ বাসায় অত্যাধুনিক কন্ট্রোল রুম ও টর্চার সেলের সন্ধান পেয়েছি। বিটিআরসির অনুমতি না নিয়েই রেডিওফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করা হতো। ৩৮টি ওয়াকিটকির বাইরে ৪টি হাইফ্রিকোয়েন্সি ‘ভিএইচএফ’ও জব্দ করেছে র‌্যাবের আভিযানিক দল। প্রাথমিক তদন্তেই আমরা জানতে পেরেছি এ কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে পুরান ঢাকায় চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাস পরিচালনা করা হতো।’

আশিক বিল্লাহ বলেন, ‘র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইরফান সেলিম ও জাহিদকে অবৈধ অস্ত্র এবং মাদক রাখার দায়ে ছয় মাস করে এক বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন। পরে র‌্যাব বাদী হয়ে অস্ত্র ও মাদক মামলা করবে। অভিযানকালে আমরা এ বাসায় ১টি একনলা বন্দুক, ১টি পিস্তল, ১টি হ্যান্ডকাফ, বিদেশি মদ, বিয়ার পেয়েছি।’

এর আগে সকাল ১০টার দিকে ধানমন্ডি থানার পরিদর্শক (অপারেশন) রবিউল ইসলাম এ মামলার তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম, তার বডিগার্ড মোহাম্মদ জাহিদ, মদিনা গ্রুপের প্রটোকল অফিসার এ বি সিদ্দিক দিপু ও গাড়িচালক মীজানুর রহমানের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও দু-তিন জনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, উদ্ধার করা গাড়িটি সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের। তিনি গাড়িতে ছিলেন না। তার ছেলে ও নিরাপত্তারক্ষী ছিলেন। পুলিশ তার গাড়ি ও নৌবাহিনীর কর্মকর্তার মোটরসাইকেল রাতেই ধানমন্ডি থানায় নিয়ে যায়। গাড়িচালক মীজানুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

একজন প্রত্যক্ষদর্শী গতকাল বলেন, তিনি রাস্তায় জটলা থেকে মুঠোফোনে ভিডিও করেন। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, আহত এক ব্যক্তি নিজেকে লেফটেন্যান্ট ওয়াসিফ বলে পরিচয় দেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, তিনি স্ত্রীসহ মোটরবাইকে ফিরছিলেন। ওই গাড়ি তার মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। তিনি তখনই মোটরসাইকেল থামান এবং নিজের পরিচয় দেন। গাড়ি থেকে নেমে দুই ব্যক্তি তাকে মারধর করেন।

গতকাল সরেজমিনে চকবাজারের দেবীদাস ঘাট লেনের হাজী সেলিমের বাসার সামনে গিয়ে দেখা যায় বেলা সাড়ে ১১টার দিকে র‌্যাব দেবীদাস ঘাট লেন এলাকায় একে একে র‌্যাবের গাড়ি প্রবেশ করছে। মুহূর্তের মধ্যে ওই এলাকার চারদিকে র‌্যাব সদস্যরা অবস্থান নেন। বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। উৎসুক লোকজন আশপাশ এলাকায় অবস্থান নেয় কী হতে যাচ্ছে ওই বাসায় তা দেখার জন্য। ক্রমেই বাড়তে থাকে মানুষের ভিড়।

বিকাল সোয়া ৩টার দিকে লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ গণমাধ্যমকে বলেন, ইরফান সেলিম ও জাহিদ তাদের হেফাজতে রয়েছেন। অভিযান এখনো চলছে। সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে এ বাড়িতে অভিযান চালানো হচ্ছে। অভিযান শেষে জানানো হবে বাসা থেকে কী পাওয়া গেছে। তবে গতকাল যে ঘটনায় এদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে সেই ঘটনাস্থলে দুজনই উপস্থিত ছিলেন।

আভিযানিক দল সম্পর্কে আশিক বিল্লাহ আরও জানান, অভিযানে র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন, র‌্যাবের একটি গোয়েন্দা টিম রয়েছে। এ ছাড়া র‌্যাব-৩ ও ১০-এর সদস্যরা রয়েছেন। সাম্প্রতিক সময়ে কিছু ঘটনাপ্রবাহের ভিত্তিতেই এ অভিযান পরিচালিত হচ্ছে। চান সরদার দাদা বাড়ির পাশেই একটি বাড়িতে ইরফানের টর্চার সেলের সন্ধান পাওয়া গেছে।

বিকাল ৫টার দিকে গণমাধ্যমকর্মীদের নয় তলা ভবনটিতে নিয়ে যান র‌্যাব সদস্যরা। ভবনের তিন তলায় ঢুকতেই উত্তর পাশে চোখে পড়ে অত্যাধুনিক ডেকোরেশনের সরঞ্জামসংবলিত বেডরুম। এখানেই খাটের তোশকের নিচে র‌্যাব সদস্যরা পেয়েছেন ১টি অবৈধ বিদেশি পিস্তল। এ ছাড়া মিলেছে বিদেশি মদ ও বিয়ার। এ রুমেই মাঝেমধ্যে অবস্থান করতেন ইরফান সেলিম। চতুর্থ তলার এক ইউনিটের ফ্ল্যাটে ৩টি রুম। উত্তর পাশের ২টি রুমে র‌্যাবের আভিযানিক দল সন্ধান পেয়েছে ১টি অত্যাধুনিক কন্ট্রোল রুমের। সেখান থেকে ৩৮টি ওয়াকিটকি, ১টি হাইরেঞ্জের দুরবিন, ১টি এয়ারগান, ৪ কিলোমিটার ক্ষমতাসম্পন্ন ৪টি ভিএইচএফ সেট, সিসিটিভির মনিটরসহ বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার করা হয়। পরে সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে র‌্যাব মুখপাত্র আশিক বিল্লাহ গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক কথা বলেন। রাত ৮টা ৭ মিনিটে গ্রেফতার দুজনকে কেরানীগঞ্জ ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যান র‌্যাব সদস্যরা।

মামলায় যা উল্লেখ করা হয়েছে : ওয়াসিফ আহম্মেদ এজাহারে অভিযোগ করেন, রবিবার (২৫ অক্টোবর) নীলক্ষেত থেকে বই কিনে মোটরসাইকেলে করে তিনি মোহাম্মদপুরের বাসায় ফিরছিলেন। সঙ্গে তার স্ত্রীও ছিলেন। ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে তার মোটরসাইকেলটি পেছন থেকে ধাক্কা দেয় একটি গাড়ি। ওয়াসিফ আহম্মেদ মোটরসাইকেল থামিয়ে গাড়িটির গ্লাসে নক করে নিজের পরিচয় দিয়ে ধাক্কা দেওয়ার কারণ জানতে চান। তখন এক ব্যক্তি বের হয়ে তাকে গালিগালাজ করেন। তারা গাড়ি নিয়ে কলাবাগানের দিকে যান। মোটরসাইকেল নিয়ে ওয়াসিফ আহম্মেদও তাদের পেছনে পেছনে যান। কলাবাগান বাসস্ট্যান্ডে গাড়িটি থামলে ওয়াসিফ তার মোটরসাইকেল নিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান। তখন তিন-চার জন লোক গাড়ি থেকে নেমে বলতে থাকেন, ‘তোর নৌবাহিনী/সেনাবিহিনী বাইর করতেছি, তোর লেফটেন্যান্ট/ক্যাপ্টেন বাইর করতেছি। তোকে আজ মেরেই ফেলব’ এই কথা বলে তাকে কিলঘুসি দিতে থাকেন। পরে ট্রাফিক পুলিশ এসে তাকে উদ্ধার করেন এবং হামলাকারীরা পালিয়ে যান।

যা ঘটেছিল : রবিবার সন্ধ্যায় কলাবাগানের ট্রাফিক সিগন্যালে ১টি কালো রঙের ল্যান্ড রোভার জিপ (ঢাকা মেট্রো-ঘ-১১-৫৭৩৬) থেকে দু-তিন ব্যক্তি নেমে এসে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। আক্রান্ত বক্তিকে বাঁচাতে তার স্ত্রী এগিয়ে এলে তিনিও রেহাই পাননি হামলাকারীদের হাত থেকে। হামলায় গুরুতর আহত ওই ব্যক্তির একটি দাঁতও পড়ে যায়। সড়কে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ এগিয়ে এলে পালিয়ে যায় হামলাকারীরা। তখন শোনা যায় হামলার শিকার ওই ব্যক্তির নাম মো. ওয়াসিফ আহম্মেদ খান। তিনি নৌবাহিনীর একজন লেফটেন্যান্ট। বর্তমানে ডেপুটেশনে ‘এসএসএফ’ (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স)-এ দায়িত্ব পালন করছেন। পথচারীদের ধারণ করা ওই দৃশ্য মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানে নৌবাহিনীর এই কর্মকর্তাকে রক্তাক্ত মুখে বলতে শোনা যায়, তিনি পরিচয় দেওয়ার পরও তাকে মারধর করা হয়েছে। তার স্ত্রীর গায়েও হাত দিয়েছে। পরে ধানমন্ডি থানা পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে জিপ গাড়িটি থানায় নিয়ে যায়। তখন জানা যায় গাড়িটি সংসদ সদস্য হাজী সেলিমের। হামলার নির্দেশদাতা তারই ছেলে মোহাম্মদ ইরফান সেলিম।

রিমান্ডে গাড়িচালক : নৌবাহিনীর কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় গাড়িচালক মীজানুর রহমানকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দিয়েছে আদালত। পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আবু সুফিয়ান মো. নোমান এ অনুমতি দেন। এর আগে পুলিশ আসামি মীজানুর রহমানকে আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আদালত উভয় পক্ষের শুনানি গ্রহণ করে তাকে এক দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেয়।

মদিনা টাওয়ারে টর্চার সেলের সন্ধান : রাজধানীর চকবাজারে হাজী সেলিমের মালিকানাধীন মদিনা আশিক টাওয়ারের ১৪তলায় টর্চার সেলের সন্ধান পেয়েছে র‌্যাব। গোয়েন্দা তথ্য পাওয়ার পর রাতেই মদিনা আশিক টাওয়ারে ইরফান সেলিমের নিজস্ব টর্চার সেলে অভিযান চালানো হয়। ইরফানের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সন্ধ্যার পর ইরফানের বাড়ির কাছাকাছি মদিনা আশিক টাওয়ারের ১৪তলার একটি রুমে অভিযান চালায় র‌্যাব। র‌্যাব সদর দফতরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, টর্চার সেলটি ইরফান সেলিমের। সেখানে নির্যাতন করার সব ধরনের উপকরণ জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে ওই রুম থেকে দড়ি, হাতুড়ি, রড, মানুষের হাড়, গামছা, নেটওয়ার্কিংয়ের কাজে ব্যবহৃত ওয়াকিটকিসহ টর্চারের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম পাওয়া গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা